মৌসুমী

বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও নাট্যকার

আরিফা পারভিন জামান মৌসুমী (জন্ম: ৩ নভেম্বর, ১৯৭৩)[] যিনি মৌসুমী নামে অধিক পরিচিত, একজন বাংলাদেশী জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।[] নব্বই দশকের শুরুর দিকে চলচ্চিত্রাঙ্গনে আবির্ভূত মৌসুমী অভিনীত প্রথম ছায়াছবি কেয়ামত থেকে কেয়ামত (১৯৯৩)।[] মেঘলা আকাশ (২০০১), দেবদাস (২০১৩) ও তারকাঁটা (২০১৪) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। এছাড়াও তিনি ছয়বার বাচসাস পুরস্কার ও তিনবার মেরিল প্রথম আলো পুরস্কার অর্জন করেন।

মৌসুমী
জন্ম
আরিফা পারভিন মৌসুমী

(1973-11-03) ৩ নভেম্বর ১৯৭৩ (বয়স ৫১)[]
জাতীয়তাবাংলাদেশী
নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
পেশাচলচ্চিত্র অভিনেত্রী
পরিচালক
প্রযোজক
কণ্ঠশিল্পী
গীতিকার
ফ্যাশন ডিজাইনার
কর্মজীবন১৯৯৩–বর্তমান
দাম্পত্য সঙ্গীওমর সানী (বি. ১৯৯৬)
সন্তানফারদিন এহসান স্বাধীন (ছেলে)
ফাইজা (মেয়ে)
পিতা-মাতানাজমুজ্জামান মনি
শামীমা আখতার জামান
আত্মীয়ইরিন জামান (বোন), সাদিকা পারভিন পপি (ফুফাতো বোন)[]
পুরস্কারজাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (৩ বার)
বাচসাস পুরস্কার (৬বার)
মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার (৩ বার)

তিনি ২০০৩ সালের কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি পরিচালনার মাধ্যমে একজন চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি প্রযোজনাও করেছেন তিনটি চলচ্চিত্র। মৌসুমীর নিজস্ব প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানও আছে।[] তিনি কয়েকটি চলচ্চিত্রে নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী হিসেবেও কাজ করেছেন। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি ছোট পর্দার বেশ কিছু নাটক ও বিজ্ঞাপন চিত্রে অভিনয় করেছেন মৌসুমী। তিনি এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশের চলচ্চিত্র নায়িকাদের মধ্যে আদর্শ।

প্রাথমিক জীবন

সম্পাদনা

মৌসুমী ১৯৭৩ সালের ৩ নভেম্বর বাংলাদেশের খুলনা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন।[] মৌসুমীর বাবার নাম নাজমুজ্জামান মনি এবং মায়ের নাম শামীমা আখতার জামান।[] ছোটবেলা থেকেই একজন অভিনেত্রী এবং গায়িকা হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর তিনি "আনন্দ বিচিত্রা ফটো বিউটি কনটেস্ট" প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন, যার উপর ভিত্তি করে তিনি ১৯৯২ সালে টেলিভিশনের বাণিজ্যিকধারার বিভিন্ন অনুষ্ঠান নিয়ে হাজির হন।[]

ব্যক্তিগত জীবন

সম্পাদনা

মৌসুমী ১৯৯৬ সালের ২ আগস্ট তারিখে জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ওমর সানী এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবন্ধ হন। বাংলাদেশের সবচেয়ে সুখী ও স্টাইলিশ তারকা দম্পতি বলা হয় তাঁদের।[১০] দাম্পত্য জীবনে তাঁদের ফারদিন এহসান স্বাধীন (ছেলে) এবং ফাইজা (মেয়ে) নামের দুটি সন্তান রয়েছে। মৌসুমী নিজের সেবামূলক প্রতিষ্ঠান "মৌসুমী ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন" দেখাশুনা করে থাকেন। এছাড়াও তিনি একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হিসাবে কাজ করে থাকেন। বর্তমানে তিনি ঢাকার বসুন্ধরা সিটি মার্কেটের একটি পোশাক স্টল "লেডিস" এর মালিকানার দায়িত্বে রয়েছেন।[১১]

কর্মজীবন

সম্পাদনা

অভিনয়

সম্পাদনা

মৌসুমী ১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত কেয়ামত থেকে কেয়ামত ছায়াছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রাঙ্গনে পদার্পণ করেন।[১২] প্রথম চলচ্চিত্রে তাঁর বিপরীতে ছিলেন অকাল প্রয়াত অভিনেতা সালমান শাহ। দুজনেরই এটি ছিল প্রথম চলচ্চিত্র। সিনেমাটি তখনকার সময়ে তেরো কোটি টাকা ইনকাম করে। যা ইতিহাসে রেকর্ড ব্যবসা করার নজির স্থাপন করেন। মৌসুমী বনে যান সুপারস্টার। ছিনিয়ে নেন শীর্ষ নায়িকার আসন।আসনটি ধরে রেখেছিলেন সাত বছর। অর্থাৎ ১৯৯৯ পর্যন্ত মৌসুমী ছিলেন চলচ্চিত্রের শীর্ষ নায়িকা।

১৯৯৩ সনে প্রথম সিনেমা কেয়ামত থেকে কেয়ামত এর পর থেকে মৌসুমী অভিনয় করেন মৌসুমীওমর সানির বিপরীতে দোলা ছায়াছবিতে।[১৩] প্রথম বছরই তার অভিনয় দর্শকদের প্রশংসা লাভ করে। পরের বছর সালমান শাহের বিপরীতে গীতিকার ও পরিচালক গাজী মাজহারুল আনোয়ার পরিচালিত স্নেহ, শিবলি সাদিক পরিচালিত অন্তরে অন্তরে ও শফি বিক্রমপুরির দেনমোহর ছায়াছবিতে।[১৪] ১৯৯৫ সালে তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র শহীদুল ইসলাম খোকনের সাইকো-থ্রিলার বিশ্বপ্রেমিক। ১৯৯৬ সালে নিজের প্রযোজিত গরীবের রানীসুখের ঘরে দুখের আগুন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এছাড়া চিত্রনায়ক মান্না প্রযোজিত প্রথম চলচ্চিত্র লুটতরাজ-এ অভিনয় করেন। ১৯৯৯ সালে কাজী হায়াৎ পরিচালিত আম্মাজানমনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত মগের মুল্লুক ছায়াছবি দুটি ব্যবসাসফল হয়। তবে শুধু অভিনয় নয়, অসাধারণ দেহ-বল্লব এর অধিকারিণী মৌসুমী ছিলেন সবার "ড্রিম গার্ল"। দর্শক চাহিদা মেটাতে তিনি নিজেকে আবেদনময়ী করে উপস্থাপন করেন বেশ কয়েকটি ছায়াছবিতে। পরাধীন, রক্তের অধিকার,উয়ের সম্মান, সুখের আশায় চলচ্চিত্রে শরীরী আবেদনে দর্শক মাতান। বিশেষ করে, রক্তের অধিকার চলচ্চিত্রে পিঠ উন্মুক্ত পশ্চিমা ফ্রক পরে বৃষ্টি ভেজা গানে নিজেকে আবেদনময়ী হিসাবে নতুন ভাবে চেনান। এর পরপরাধীন ছায়াছবিতে নায়ক রুবেলের সাথে "চুপ একদম চুপ" গানের মাধ্যমে সবার নজর কেড়ে নেন। সুখের আশায় ছায়াছবিতে একই নায়কের সাথে পশ্চিমা খোলামেলা পোশাকে হাজির করে আলোচনার ঝড় তুলেন। তবে সব ছাপিয়ে বউয়ের সম্মান চলচ্চিত্রে নিজের অপরূপ সৌন্দর্য তুলে ধরেন বেশ কয়েকটি অন্তরঙ্গ দৃশ্যে। কিন্তু মিস ডায়নালাভ ইন থাইল্যান্ড ছায়াছবিতে অতিরিক্ত খোলামেলা পোশাকে উপস্থিত হয়ে কিছুটা সমালোচিত হন।[১৫]

২০০১ সালে নার্গিস আক্তার পরিচালিত মেঘলা আকাশ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে অর্জন করেন শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে তাঁর প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার[১৬] পরের বছর কাজী হায়াতের ইতিহাসএফ আই মানিক পরিচালিত লাল দরিয়া ছায়াছবি গুলো বাণিজ্যিক সফলতা লাভ করে। ২০০৩ সালে তাঁর নিজের পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি[১৭]দেলোয়ার জাহান ঝন্টু পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নির্মিত বীর সৈনিক ছায়াছবিতে অভিনয় করেন। ২০০৪ সালে খায়রুন সুন্দরী চলচ্চিত্রের মাধ্যমে নতুন ভাবে আবারো ফিরে পান শীর্ষ নায়িকার আসন। পরবর্তী দুই বছর অর্থাৎ ২০০৫ ও ২০০৬ সনে মৌসুমীই ছিলেন শীর্ষ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। ২০০৪ সালে তাঁর অভিনীত মাতৃত্ব চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করে। পরের বছর ধর্মীয় গোঁড়ামি নিয়ে নির্মিত মোল্লা বাড়ীর বউ ও তাঁর নিজের পরিচালিত মেহের নিগার ছায়াছবিতে অভিনয় করেন। ২০০৮ সালে একজন সঙ্গে ছিল ছায়াছবির জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন পরিচালিত বাবা আমার বাবা ছায়ছবিতে অভিনয় করেন। ২০১০ সালে আমজাদ হোসেন পরিচালিত গোলাপী এখন বিলাতে ছায়াছবির নাম ভূমিকায় অভিনয় করে অর্জন করেন শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে বাচসাস পুরস্কার ও দর্শক জরিপে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার

২০১১ সালে মুক্তি পায় মুশফিকুর রহমান গুলজার পরিচালিত কুসুম কুসুম প্রেম, মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের প্রজাপতি, ও চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত দুই পুরুষপ্রজাপতি ছায়াছবিতে অভিনয়ের জন্য দর্শক জরিপে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার লাভ করেন।[১৮] ২০১৩ সালে নন্দিত কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস দেবদাস অবলম্বনে চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত দেবদাস চলচ্চিত্রে "চন্দ্রমুখী" চরিত্রে অভিনয় করেন।[১৯] এ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ভূষিত হন।[২০] এছাড়া মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার-এর সমালোচক শাখায় শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) হিসেবে মনোনীত হন।[২১] একই বছর মোস্তাফিজুর রহমান মানিক পরিচালিত কিছু আশা কিছু ভালোবাসা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[২২] ২০১৪ সালে মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত তারকাঁটা ছায়াছবিতে আরিফিন শুভর বোনের চরিত্রে অভিনয় করেন।[২৩] এছাড়া চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ প্রযোজিত এক কাপ চা ছায়াছবিতে একজন লাইব্রেরিয়ান চরিত্রে অভিনয় করেন।[২৪] তারকাঁটা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য লাভ করেন তৃতীয় বারের মত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এছাড়াও এক কাপ চা চলচ্চিত্রের জন্য পান সমালোচকদের বিচারে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) হিসেবে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার[২৫] ২০১৫ সালে ঈদে মুক্তি পায় ইন্দো-বাংলা প্রযোজনায় আশোক পাতি ও আব্দুল আজিজ পরিচালিত আশিকী[২৬] ২০১৬ সালের ভালোবাসা দিবসে মুক্তি পায় মুশফিকুর রহমান গুলজার পরিচালিত ‌মন জানেনা মনের ঠিকানা। এই চলচ্চিত্রে তিনি একজন আইনজীবীর চরিত্রে অভিনয় করেন।[২৭]

চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি টেলিভিশন নাটকে ও টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন। ২০১৬ সালে চিত্রগ্রাহক জেড এইচ মিন্টুর নির্দেশনায় মেঘের আড়ালে টেলিফিল্মে অভিনয় করেন। এতে প্রথম বারের মত একসাথে টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন মৌসুমী ও রিয়াজ[২৮] একই বছর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আফতাব বিন তমিজের নির্দেশনায় অতীত হারায়ে খুঁজি টেলিফিল্মে কাজ করেন। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন ওমর সানি।[২৯]

প্রযোজনা

সম্পাদনা

মৌসুমী ১৯৯৬ সালে গরীবের রানী ছায়াছবি দিয়ে প্রযোজকের খাতায় নাম লেখান। চলচ্চিত্র প্রযোজনার লক্ষ্যে তিনি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কপোতাক্ষ চলচ্চিত্র প্রতিষ্ঠা করেন।[৩০] একই বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে মুশফিকুর রহমান গুলজারের পরিচালনায় সুখের ঘরে দুখের আগুনমনতাজুর রহমান আকবর পরিচালনায় বউয়ের সম্মান (আমার বউ) ছায়াছবি প্রযোজনা করেন।[৩১] এরপর দীর্ঘ ১৯ বছর পর তিনি আবার আমি এতিম হতে চাই দিয়ে চলচ্চিত্র প্রযোজনায় ফিরে আসেন। চলচ্চিত্রটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছেন মৌসুমী ও ঋদ্দি টকিজ।[৩২]

পরিচালনা

সম্পাদনা

২০০৩ সালে কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি দিয়ে মৌসুমী চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে পরিচালনা করেন মেহের নিগার। ২০১৬ সালে শূন্য হৃদয় নামে একটি টেলিফিল্ম পরিচালনা করছেন।[৩৩]

সঙ্গীত

সম্পাদনা

মৌসুমী ২০০৪ সালে জাহিদ হোসেন পরিচালিত মাতৃত্ব ছায়াছবিতে একটি গানে কণ্ঠ দেন। ২০০৭ সালে ইথুন বাবুর সুরে ২০১৪ সালে মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত তারকাঁটা ছায়াছবিতে "কি যে শূন্য লাগে তুমিহীনা" গানে কণ্ঠ দেন।[৩৪] এছাড়া মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের ছায়াছবি চলচ্চিত্রে "মন যা বলে বলুক" গানের গীত রচনা করেছেন মৌসুমী।[৩৫]

চলচ্চিত্রের তালিকা

সম্পাদনা
বছর শিরোনাম চরিত্র পরিচালক টীকা
১৯৯৩ কেয়ামত থেকে কেয়ামত রেশমী সোহানুর রহমান সোহান অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র
মৌসুমী মৌসুমী
দোলা দোলা দিলীপ সোম
১৯৯৪ আত্ম অহংকার রায়হান মুজিব
অন্তরে অন্তরে ঝিনুক শিবলি সাদিক
স্নেহ তিথি গাজী মাজহারুল আনোয়ার
বিদ্রোহী বধূ ইস্পাহানী আরিফ জাহান
প্রথম প্রেম এ. জে. মিন্টু
১৯৯৫ দেনমোহর রুখসানা শফি বিক্রমপুরী
ক্ষুধা গাজী মাজহারুল আনোয়ার
ভাংচুর সিদ্দিক জামাল নান্টু
মুক্তির সংগ্রাম উত্তম আকাশ
সংসারের সুখ দুঃখ মনোয়ার খোকন
বিশ্বপ্রেমিক শিখা শহীদুল ইসলাম খোকন
আদরের সন্তান মৌ আমজাদ হোসেন
শেষ রক্ষা শওকত জামিল
প্রিয় তুমি হাফিজ উদ্দিন
লজ্জা আজিজুর রহমান
১৯৯৬ স্বজন সোহানুর রহমান সোহান
ঘাত প্রতিঘাত মনোয়ার খোকন
হারানো প্রেম মিতা দেলোয়ার জাহান ঝন্টু
রাক্ষস শহীদুল ইসলাম খোকন
বাঘিনী কন্যা মনতাজুর রহমান আকবর
গরীবের রাণী মনোয়ার খোকন
পাপের শাস্তি উজ্জ্বল
সুখের স্বর্গ সুমি ইস্পাহানী-আরিফ জাহান
আত্মত্যাগ সৈয়দ হারুন
শয়তান মানুষ মনতাজুর রহমান আকবর
ফাঁসির আসামী দেলোয়ার জাহান ঝন্টু
১৯৯৭ জজ সাহেব শামসুদ্দিন টগর
শান্তি চাই সোহানুর রহমান সোহান
গোলাগুলি সিদ্দিক জামাল নান্টু
মিথ্যা অহংকার মোতালেব হোসেন
রূপসী রাজকন্যা এম এম সরকার
রঙিন রংবাজ উত্তম আকাশ
বিশ বছর পর দেলোয়ার জাহান ঝন্টু
লাট সাহেবের মেয়ে ইস্পাহানী-আরিফ জাহান
স্নেহের বাঁধন মতিন রহমান
কাল নাগিনীর প্রেম সিরাজুল মিজান
কথা দাও আজিজুর রহমান
অন্ধ ভালোবাসা মনতাজুর রহমান আকবর
সুখের ঘরে দুঃখের আগুন মুশফিকুর রহমান গুলজার
মোনাফেক সাঈদুর রহমান সাঈদ
নরপিশাচ শহীদুল ইসলাম খোকন
লুটতরাজ কাজী হায়াৎ মান্নার সাথে অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র
১৯৯৮ উল্কা গাজী মাজহারুল আনোয়ার
বাপের টাকা এ. জে. মিন্টু
তুমি সুন্দর ইস্পাহানী-আরিফ জাহান
ত্যাজ্যপুত্র সাইফুল আজম কাসেম
রাজা বাংলাদেশী দেলোয়ার জাহান ঝন্টু
পরাধীন গাজী মাজহারুল আনোয়ার
রক্তের অধিকার শেখ জামাল
সুখের আশায় মতিন রহমান
১৯৯৯ মোস্তফা ভাই ইস্পাহানী-আরিফ জাহান
রাজার ভাই বাদশা সিদ্দিক জামাল নান্টু
ভণ্ড বাবা উত্তম আকাশ
মগের মুল্লুক মনতাজুর রহমান আকবর
দুশমন দুনিয়া শফিকুল ইসলাম
খবর আছে রায়হান মুজিবআজিজ আহমেদ বাবুল
আম্মাজান রিনা কাজী হায়াৎ
ভণ্ড প্রেমিক নাজমুল হুদা মিন্টু
বাঘের থাবা মাসুদ পারভেজ
মিস ডায়না বাদল খন্দকার
লাভ ইন থাইল্যান্ড মোহাম্মদ হোসেন
২০০০ চিটার নাম্বার ওয়ান সিদ্দিক জামাল নান্টু
রাজু মাস্তান আবুল খায়ের বুলবুল
কষ্ট কাজী হায়াৎ
আজ গায়ে হলুদ মোহাম্মদ হোসেন
মনে রেখ পৃথিবী বজলুর রশিদ চৌধুরী
হৃদয় নিয়ে যুদ্ধ মোস্তফা আনোয়ার
কালা কাফন মো: শরিফ উদ্দিন খান দীপু
আমার প্রেম আমার অহংকার জামশেদুর রহমান
বর্তমান কাজী হায়াৎ
আমার প্রতিজ্ঞা সোহানুর রহমান সোহান
গিরিঙ্গীবাজ উত্তম আকাশ
কুখ্যাত খুনি মনতাজুর রহমান আকবর
২০০১ পাঞ্জা কাজী হায়াৎ
ভেজা বিড়াল লগ্ন শহীদুল ইসলাম খোকন
মুখোমুখি আজিজ আহমেদ বাবুল
তাণ্ডবলীলা কাজী হায়াৎ
ঢাকাইয়া মাস্তান মনতাজুর রহমান আকবর
২০০২ ভয়ানক সংঘর্ষ মনতাজুর রহমান আকবর
মেজর সাহেব মনতাজুর রহমান আকবর
মেঘলা আকাশ মেঘলা নারগিস আক্তার বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী
উত্তেজিত আহমেদ নাসির
বিপদজনক শেখ দিদার
আলীবাবা আবিদ হাসান বাদল
ভালোবাসার শত্রু আজিজ আহমেদ বাবুল
আর্তনাদ গাজী মাজহারুল আনোয়ার
ইতিহাস মীম কাজী হায়াৎ
লাল দরিয়া রানু এফ আই মানিক
স্ত্রীর মর্যাদা এফ আই মানিক
ওরা ভয়ংকর মো: শরীফ উদ্দিন খান দিপু
আবার একটি যুদ্ধ বাদল খন্দকার
আঘাত পাল্টা আঘাত মনতাজুর রহমান আকবর
২০০৩ চাই ক্ষমতা শহীদুল ইসলাম খোকন
সত্যের বিজয় সোহানুর রহমান সোহান
বীর সৈনিক রুবি দেলোয়ার জাহান ঝন্টু
সত্য মিথ্যার লড়াই মনোয়ার খোকন
দুই বধূ এক স্বামী এফ আই মানিক
মিনিষ্টার কাজী হায়াৎ
বউয়ের সম্মান মনতাজুর রহমান আকবর প্রযোজিত ছবি
বিগ বস মনতাজুর রহমান আকবর
স্ত্রী কেন ডাকাত শাহাদাত হোসেন বাদশা
রুস্তম মনতাজুর রহমান আকবর
কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি নদী মৌসুমী পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র
২০০৪ বাঘের বাচ্চা এম. এম. সরকার
খায়রুন সুন্দরী খায়রুন এ কে সোহেল
স্বামী ছিনতাই রত্না সোহানুর রহমান সোহান
২০০৫ রক্তে আমার আগুন এস আলম সাকী
মোল্লা বাড়ির বউ বকুল সালাউদ্দিন লাভলু
আমি জেল থেকে বলছি মালেক আফসারী
সন্ত্রাসী মুন্না ইস্পাহানী আরিফ জাহান
গোলাপজান শাহাদাত হোসেন লিটন
মেহের নিগার মেহের নিগার মৌসুমী ও মুশফিকুর রহমান গুলজার
মাতৃত্ব সখিনা জাহিদ হোসেন
প্রতিবাদী মাষ্টার ছটকু আহমেদ
২০০৬ মায়ের মর্যাদা দিলীপ বিশ্বাস
ধ্রুবতারা চাষী নজরুল ইসলাম
সোনার ময়না পাখি আনোয়ার সিরাজী
জীবনের গল্প গাজী মাজহারুল আনোয়ার
হৃদয়ের কথা এস এ হক অলিক অতিথি চরিত্রে
ওরে সাম্পানওয়ালা মাসুম বাবুল
দজ্জাল শ্বাশুড়ী রকিবুল আলম রকিব
বিন্দুর ছেলে বিন্দুবাশিনী মুশফিকুর রহমান গুলজার শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস অবলম্বনে
২০০৭ বাংলার বউ এ. কে. সোহেল
বৃষ্টি ভেজা আকাশ সোহানুর রহমান সোহান
সাজঘর লীনা শাহ আলম কিরণ
তুই যদি আমার হইতি রে উত্তম আকাশ
একজন সঙ্গে ছিল সুমনা শওকত জামিল বিজয়ী: বাচসাস পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী
এই যে দুনিয়া! গাজী মাজহারুল আনোয়ার
বিয়াইন সাব আবুল কালাম আজাদ
মেশিনম্যান সাফি উদ্দিন সাফি
এক বুক জ্বালা আঁখি চৌধুরী শাহীন-সুমন
শত্রু শত্রু খেলা জয়নাল আবেদিন
২০০৮ বাবা আমার বাবা ইলিয়াস কাঞ্চন
অবুঝ শিশু শফিকুল ইসলাম ভৈরবী
বধূবরণ নজরুল ইসলাম খান
স্বপ্নপূরণ শহীদুল ইসলাম খোকন
পাষাণের প্রেম গাজী মাজহারুল আনোয়ার
২০০৯ সাহেব নামের গোলাম রাজু চৌধুরী
ময়না মতির সংসার আলী আজাদ
হৃদয় থেকে পাওয়া মোহাম্মদ হোসেন জেমী
ওপারে আকাশ শফিকুল ইসলাম সোহেল
২০১০ গোলাপী এখন বিলাতে গোলাপী আমজাদ হোসেন বিজয়ী: বাচসাস পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী
বিজয়ী: মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (দর্শক জরিপ)
২০১১ কুসুম কুসুম প্রেম কুসুম মুশফিকুর রহমান গুলজার
প্রজাপতি রিতা মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ বিজয়ী: মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (দর্শক জরিপ)
দুই পুরুষ চাষী নজরুল ইসলাম
২০১৩ দেবদাস চন্দ্রমুখী চাষী নজরুল ইসলাম বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী
কিছু আশা কিছু ভালোবাসা মোস্তাফিজুর রহমান মানিক
২০১৪ তারকাঁটা মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী
এক কাপ চা দীপা নঈম ইমতিয়াজ নিয়ামুল বিজয়ী: মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (সমালোচক)
২০১৫ আশিকী অশোক পাতি ইন্দো-বাংলা যৌথ প্রযোজনার চলচ্চিত্র
২০১৬ ভালোবাসবোই তো বেলাল আহমেদ
মন জানেনা মনের ঠিকানা ব্যারিস্টার শিরিন মুশফিকুর রহমান গুলজার
২০১৭ দুলাভাই জিন্দাবাদ জোসনা মনতাজুর রহমান আকবর
২০১৮ আমি নেতা হবো উত্তম আকাশ
চিটাগাইঙ্গা পোয়া নোয়াখাইল্যা মাইয়া বৃষ্টি
পোস্টমাস্টার ৭১ গোলাপজান রাশেদ শামীম ও আবির খান
পবিত্র ভালোবাসা মায়াদেবী এ কে সোহেল
নায়ক ইস্পাহানী-আরিফ জাহান
লিডার দিলশাদুল হক শিমুল
২০১৯ নোলক উকিল সাকিব সনেট
রাত্রির যাত্রী হাবিবুল ইসলাম হাবিব
২০২১ সৌভাগ্য এফ আই মানিক
২০২২ ভাঙ্গন জুলি মির্জা সাখাওয়াত হোসেন সরকারী অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র
দেশান্তর আশুতোষ সুজন
২০২৪ সোনার চর জাহিদ হাসান

পুরস্কার

সম্পাদনা
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
বাচসাস পুরস্কার
মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার
    • বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (দর্শক জরিপ) - গোলাপী এখন বিলাতে (২০১০)
    • বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (দর্শক জরিপ) - প্রজাপতি (২০১১)
    • বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (সমালোচক) - এক কাপ চা (২০১৪)
    • মনোনীত: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (সমালোচক) - প্রজাপতি (২০১১)
    • মনোনীত: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (সমালোচক) - দেবদাস (২০১৩)
    • মনোনীত: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (দর্শক জরিপ) - এক কাপ চা (২০১৪)


ইন্দো ইন্টারন্যাশনাল এওয়ার্ড

বছর বিভাগ মনোনীত কর্ম ফলাফল সূত্র
২০০৬ শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী মোল্লা বাড়ির বউ বিজয়ী [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
২০০৭ শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী সাজঘর বিজয়ী [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
    • মেরিল ভোরের কাগজ পুরুষ্কার
    • বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) বিভাগে (১৯৯৩-১৯৯৬) সাল পর্যন্ত টানা চারবার মৌসুমী এই পুরস্কার লাভ করেন।

দর্শক ফোরাম পুরস্কার

বছর বিভাগ মনোনীত কর্ম ফলাফল সূত্র
১৯৯৩ শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী কেয়ামত থেকে কেয়ামত বিজয়ী [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
১৯৯৪ শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী আত্ন-অহংকার বিজয়ী [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
১৯৯৫ শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী দেনমোহর বিজয়ী [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
২০০০ শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী আজ গায়ে হলুদ বিজয়ী [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

সম্মাননা

সম্পাদনা

বাংলাদেশের শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় জনমত ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সম্প্রতি তিনি ও বাংলাদেশের প্রথিতযশা জাদুকর জুয়েল আইচ ইউনিসেফ অ্যাডভোকেটের দায়িত্ব পান। ১৬ জুন ২০১৯ তারিখে মৌসুমীকে আমেরিকা-বাংলাদেশ প্রেসক্লাব আজীবন সম্মাননা প্রদান করে। এ সম্মাননার মাধ্যমে তিনি এ সংগঠনটির সদস্য মনোনিত হন।[৩৬][৩৭][৩৮]

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "শুভ জন্মদিন মৌসুমী"দৈনিক ভোরের কাগজ। ৩ নভেম্বর ২০১৬। ১২ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০১৭ 
  2. প্রতিবেদক, বিনোদন (২০২৩-০৮-২৬)। "তিন বছর ধরে খোঁজ নেই চিত্রনায়িকা পপির, কোথায় আছেন তিনি"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-২৭ 
  3. জাকিয়া আক্তার (৩ নভেম্বর ২০১৫)। "নীরবে কাটছে মৌসুমী'র জন্মদিন"চ্যানেল আই। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. "নারী তোমাকে অভিনন্দন"। বিডিনিউজ। ৬ মার্চ ২০১৩। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৩ 
  5. "মৌসুমী"দৈনিক ইত্তেফাক। ৯ জুলাই ২০১০। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৩ 
  6. "Forging ahead In conversation with Moushumi [মৌসুমীর সাথে কথোপকথন]"দ্য ডেইলি স্টার। ৫ নভেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১১ 
  7. "শুভ জন্মদিন প্রিয়দর্শিনী মৌসুমী"। জাগো নিউজ। ৩ নভেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০১৭ 
  8. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৫ 
  9. হাফেজ আহমেদ (৭ অক্টোবর ২০১৩)। "Moushumi-Omar Sunny pair in Eid telefilm"। দ্য ডেইলি সান। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ 
  10. "হাসপাতালে সানি-মৌসুমী বিবাহবার্ষিকী"চ্যানেল আই। ৩ আগস্ট, ২০১৫। ২২ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  11. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১২ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১৪ 
  12. মো. রুবেল (নভেম্বর ২৩, ২০১৩)। "'নায়িকা হওয়াটা খারাপ না'—মৌসুমী"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ 
  13. অভি মঈনুদ্দীন (৬ মে ২০১৬)। "সেরা জুটির সম্মাননা পাচ্ছেন ওমর সানী-মৌসুমী"দৈনিক নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ 
  14. গোলাম রিয়াদ (৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫)। "সালমান শাহ'র নায়িকারা"। দৈনিক ভোরের পাতা। ২৮ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১১ 
  15. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০২০ 
  16. "PM to distribute film awards today [আজ প্রধানমন্ত্রী চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান করবেন]"দ্য ডেইলি স্টার। ১০ সেপ্টেম্বর ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১১ 
  17. হারুন উর রশিদ (২৬ আগস্ট ২০০৩)। "New film and film-award coming soon [আসছে নতুন চলচ্চিত্র ও চলচ্চিত্র পুরস্কার]"দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১১ 
  18. "Meril- Prothom Alo award on Maasranga Television [মাছরাঙা টেলিভিশনে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার]"দ্য ডেইলি স্টার। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ 
  19. "যুগে যুগে দেবদাস"দৈনিক যায় যায় দিন। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ 
  20. "আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন কবরী, সেরা অভিনেত্রী মৌসুমী"জাগো নিউজ। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ 
  21. "মেরিল—প্রথম আলো পুরস্কার ২০১৩"দৈনিক প্রথম আলো। ১৭ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ 
  22. "শাবনূরকে নিয়ে যা বললেন মৌসুমী"দৈনিক প্রথম আলো। সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ 
  23. "মৌসুমী, শুভ ও মিমকে নিয়ে রাজের তারকাঁটা"দৈনিক যুগান্তর। ১২ জানুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ 
  24. জয়ন্ত সাহা (২৭ আগস্ট ২০১৪)। "'এক কাপ চা' নিয়ে মৌসুমি-ফেরদৌস"। বিডিনিউজ। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  25. "মেরিল প্রথম আলো তারকা জরিপ পুরস্কার - ২০১৪"দৈনিক প্রথম আলো। ৩০ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ 
  26. "'আশিকী' নিয়ে হতাশ মৌসুমী"। আমাদের সময়। ১ অক্টোবর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  27. "এপ্রিলে আসছেন নতুন মৌসুমী"। জাগো নিউজ। ৩১ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ 
  28. "প্রথমবারের মতো টেলিফিল্মে মৌসুমী ও রিয়াজ"দৈনিক ইনকিলাব। ৫ মার্চ ২০১৬। ৭ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ 
  29. "রথ দেখে কলাও বেচলেন মৌসুমী-সানি"দৈনিক প্রথম আলো। মে ২৭, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ 
  30. "আবারও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় মৌসুমী"দৈনিক সমকাল। ১৫ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  31. "মেয়ের জন্মদিনে প্রযোজক মৌসুমীর যাত্রা শুরু"। আমাদের সময়। ১১ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  32. মাজহার বাবু (২৭ আগস্ট ২০১৫)। "আবারো প্রযোজনায় নায়িকা মৌসুমী"এনটিভি অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  33. "আবার মৌসুমী"দৈনিক প্রথম আলো। ৪ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৩ 
  34. বিনোদন প্রতিবেদক (২৯ মে ২০১৪)। "মুক্তির মিছিলে এবারে অন্য মৌসুমী"দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৩ 
  35. "নায়িকা যখন গায়িকা"। বাংলানিউজ। জুন ২৪, ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৩ 
  36. "আমেরিকায় 'আজীবন সম্মাননা' পেলেন নায়িকা মৌসুমী"দৈনিক কালের কণ্ঠ। ১৯ জুন ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৯ 
  37. "আজীবন সম্মাননা পেলেন অভিনেত্রী মৌসুমী"দৈনিক প্রথম আলো। ১৯ জুন ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৯ 
  38. "'ইউনিসেফ অ্যাডভোকেট' হলেন জুয়েল আইচ ও মৌসুমী"দৈনিক প্রথম আলো। ১৭ আগস্ট ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১২ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা