বরিশাল জেলা
বরিশাল জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এটি ১৭৯৭ সালে বাকেরগঞ্জ নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। বরিশাল বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নদীবন্দর।[২] উপজেলার সংখ্যানুসারে বরিশাল বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা।[৩]
বরিশাল | |
---|---|
জেলা | |
বাংলাদেশে বরিশাল জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২২°৪৮′০″ উত্তর ৯০°২২′১২″ পূর্ব / ২২.৮০০০০° উত্তর ৯০.৩৭০০০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | বরিশাল বিভাগ |
আয়তন | |
• মোট | ২,৭৮৪.৫২ বর্গকিমি (১,০৭৫.১১ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ২৩,২৪,৩১০ |
• জনঘনত্ব | ৮৩০/বর্গকিমি (২,২০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৭৫.০২% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ১০ ০৬ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
অবস্থান ও আয়তন
সম্পাদনাউত্তরে মাদারীপুর জেলা, শরীয়তপুর জেলা ও চাঁদপুর জেলা, দক্ষিণে ঝালকাঠি জেলা, বরগুনা জেলা ও পটুয়াখালী জেলা, পূর্বে লক্ষ্মীপুর জেলা, ভোলা জেলা ও মেঘনা নদী, পশ্চিমে পিরোজপুর জেলা, ঝালকাঠি জেলা ও গোপালগঞ্জ জেলা।
- নদ-নদী
মেঘনা, আড়িয়াল খাঁ, বিষখালী, কীর্তনখোলা, তেতুলিয়া, টর্কি, সন্ধ্যা ও বুড়িশ্বর ইত্যাদি।
ইতিহাস
সম্পাদনানামকরণের ইতিহাস
সম্পাদনাবরিশালের নামকরণ সম্পর্কে বিভিন্ন মতভেদ রয়েছে। কিংবদন্তি থেকে জানা যায়, পূর্বে এখানে খুব বড় বড় শাল গাছ জন্মাতো; আর শাল গাছ থেকেই 'বরিশাল' নামের উৎপত্তি। 'আইতে শাল, যাইতে শাল / তার নাম বরিশাল' প্রবাদটি উল্লেখ্য। আবার, কেউ কেউ দাবি করেন যে, পর্তুগীজ বেরি ও শেলির প্রেমকাহিনীর জন্য বরিশাল নামকরণ করা হয়েছে। অন্য এক কিংবদন্তি থেকে জানা যায়, গিরদে বন্দরে (গ্রেট বন্দর) ঢাকার নবাবদের বড় বড় লবণের গোলা ও চৌকি ছিল। ইংরেজ ও পর্তুগীজ বণিকরা বড় বড় লবণের চৌকিকে 'বরিসল্ট' বলতো। আবার, অনেকের ধারণা, এখানকার লবণের দানাগুলোর আকার বড় বড় ছিল বলে 'বরিসল্ট' বলা হতো। পরবর্তিতে এ শব্দটি পরিবর্তিত হয়ে বরিশাল নামের উৎপত্তি হয়েছে।
সাধারণ ইতিহাস
সম্পাদনাবাকেরগঞ্জে ম্যাজিস্ট্রেসি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৭৯৭ সালে রেগুলেশন-৭ অনুযায়ী বাকলা-চন্দ্রদ্বীপ নিয়ে বাকেরগঞ্জ জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়। তৎকালীন সময়ের প্রভাবশালী জমিদার আগা বাকের খানের নামানুসারে এ জেলার নামকরণ হয়। ১৮০১ সালের ১লা মে স্যার জন শ্যোর এ জেলার সদর দপ্তর বর্তমানে বরিশাল শহরে স্থানান্তরিত করেন। পরবর্তীতে বরিশাল নামেই এ জেলা পরিচিতি পায়। ১৮১৭ সালে এই জেলা একটি কালেক্টরেটে পরিণত হয়। ১৮২৯ সালে ঢাকা বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হলে এই জেলা ঢাকা বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হয়। যে চারটি কালেক্টরেট নিয়ে ঢাকা বিভাগ বা কমিশনারশিপ গঠিত এটি তারই একটি। এটি কলকাতা থেকে প্রায় ১৮০ মাইল পূর্বে অবস্থিত ছিল। সেসময় জেলার আয়তন ছিল ৪,০৬৬ বর্গমাইল (১৮৭২ সাল অনুসারে) যা বর্তমান মাদারীপুর, বরিশাল, ঝালকাঠী, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী ও ভোলা জেলা জুড়ে বিস্তৃত ছিল। ১৮৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত 'Calcutta Gadget' থেকে তৎকালীন বাকেরগঞ্জ জেলার সীমানার উল্লেখ পাওয়া যায়, তাতে বলা হয়, "বিশদভাবে এই জেলার উত্তরে ফরিদপুর, পশ্চিমে ফরিদপুর ও বলেশ্বর নদী যা যশোর থেকে পৃথক করেছে, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এবং পূর্বে মেঘনা নদী ও এর মোহনা।"
যে গঙ্গা বা পদ্মা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনার সম্মিলিত জলরাশি বাহিত পলিমাটি দ্বারা গঠিত ব-দ্বীপের নিম্নভাগে এ জেলার অবস্থান, আর এটি ২১ ডিগ্রি থেকে ২৩ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯ ডিগ্রি থেকে ৯১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমায় অবস্থিত। সংক্ষেপে এর সীমারেখা হচ্ছে: উত্তরে ফরিদপুর, পশ্চিমে ফরিদপুর ও বালেশ্বর নদী ( এ নদী জেলাটিকে যশোর থেকে পৃথক করেছে), দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এবং পূর্বে মেঘনা ও তার মোহনা। উত্তর থেকে দক্ষিণে এ জেলার দৈর্ঘ্য হচ্ছে প্রায় ৮৫ মাইল আর দক্ষিণ শাহবাজপুর দ্বীপসহ এর প্রশস্ততা হচ্ছে প্রায় ৬০ মাইল। এর আয়তন হচ্ছে প্রায় ৪,৩০০ বর্গমাইল।
এ জেলায় গ্রাম ও শহরের সংখ্যা ৩৩১২ টি হবে বলে মনে হয়। ভূমি রাজস্ব হচ্ছে প্রায় ১৩ লাখ ৭০ হাজার রুপি (১৩৭,০০০ পাউন্ড) এবং সব উৎস থেকে প্রাপ্ত মোট রাজস্বের পরিমাণ হচ্ছে ১৬ লাখ রুপি। স্থানীয় প্রশাসনের ব্যয় তিন লাখেরও কম।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
সম্পাদনাবরিশাল জেলা ৩০ ওয়ার্ডবিশিষ্ট ১টি সিটি কর্পোরেশন, ১০টি উপজেলা, ১৪টি থানা, ৬টি পৌরসভা, ৮৭টি ইউনিয়ন ও ৬টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।
বরিশাল জেলায় মোট ১০টি উপজেলা রয়েছে। উপজেলাগুলো হল:
সংসদীয় আসন
সম্পাদনাসংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[৪] | সংসদ সদস্য[৫][৬][৭][৮][৯] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
১১৯ বরিশাল-১ | আগৈলঝাড়া উপজেলা এবং গৌরনদী উপজেলা | শূণ্য | |
১২০ বরিশাল-২ | উজিরপুর উপজেলা এবং বানারীপাড়া উপজেলা | শূণ্য | |
১২১ বরিশাল-৩ | বাবুগঞ্জ উপজেলা এবং মুলাদী উপজেলা | শূণ্য | |
১২২ বরিশাল-৪ | হিজলা উপজেলা এবং মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা | শূণ্য | |
১২৩ বরিশাল-৫ | বরিশাল সদর উপজেলা | শূণ্য | |
১২৪ বরিশাল-৬ | বাকেরগঞ্জ উপজেলা | শূণ্য |
জনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনা২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বরিশাল জেলার মোট জনসংখ্যা ২৩,২৪,৩১০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১১,৩৭,২১০ জন এবং মহিলা ১১,৮৭,১০০ জন। মোট পরিবার ৫,১৩,৬৭৩টি।[১০]
শিক্ষা
সম্পাদনা২০২৪ সালের তথ্য অনুযায়ী বরিশাল জেলার সাক্ষরতার হার ৭৫.০২%।[১০]
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
সম্পাদনা- উদয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, বরিশাল
- বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
- সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজ
- ব্রজমোহন কলেজ
- শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
- শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম)
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
- বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
- বরিশাল সরকারি মহিলা কলেজ
- সরকারি বরিশাল কলেজ
- আলেকান্দা সরকারি কলেজ, বরিশাল
- বরিশাল সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ
- বরিশাল মডেল কলেজ
- জামিয়া ইসলামিয়া মাহমুদিয়া বরিশাল
- শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- বরিশাল জিলা স্কুল
- বরিশাল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- শহীদ আরজুমনি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- চরমোনাই জামিয়া রশিদিয়া ইসলামিয়া
- ব্রজমোহন মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- বরিশাল কালেক্টরেট মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- এস.সি.জি.এস মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- টাউন মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- কামারখালি কে এস ইউ মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- আলহাজ্ব হযরত আলি ডিগ্রি কলেজ
- মানিক মিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- আছমত আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- নুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- ব্যাপ্টিষ্ট মিশন বালক মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- হানুয়া লক্ষ্মীপাশা মুহাম্মাদিয়া আলিম মাদ্রাসা (কবাই,
মুসলিম গোরস্থান রোড, বরিশাল সদর]]
- [পাতারহাট ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসা ][
মেহেন্দিগঞ্জ,
বরিশাল ]
- উলানিয়া করোনেশন মাধ্যমিক বিদ্যালয়(উলানিয়া, মেহেন্দিগন্জ)
- নপাইয়া হোগলটুলি হামিদিয়া ফাজিল মাদরাসা, মেহেন্দিগঞ্জ
- কাশিপুর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ
- রূপাতলী জাগুয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- শেরে-ই-বাংলালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- মথুরানাথ পাবলিক স্কুল
- অক্সফোর্ড মিশন মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- কাউনিয়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- জগদীশ সাবস্বত বালিকা স্কুল ও কলেজ
- এম.এম. (মমতাজ মজিদু্ন্নেছা) বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- [[বরিশাল নৈশ মাধ্যমিক বিদ্
- পাতারহাট ইসলামীয়া ফাযিল মাদ্রাসা, মেহেন্দিগঞ্জ
- লস্করপুর দাথিল মাদ্রাসা, মেহেন্দিগঞ্জ
- পাতারহাট সরকারি আর. সি. কলেজ, মেহেন্দিগঞ্জ
- রত্নপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আগৈলঝাড়া
- ধামুড়া ডিগ্রি কলেজ,উজিরপুর
- কাজলাকাঠি হাফেজ তালুকদার মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- ৬৫নং নেহালগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- হিজলতলা মৌলভীরহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- উজিরপুর আলিম মাদ্রাসা
- ডব্লিউ বি ইউনিয়ন ইনষ্টিটিউশন, উজিরপুর
- কাসেমাবাদ সিদ্দিকিয়া কামিল মাদ্রাসা, গৌরনদী
- এ ওয়াহেদ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়,বরিশাল
- মেদাকুল বি.এম.এস.ইনস্টিটিউশন, গৌরনদী
- সরকারি মুলাদী মাহামুদজান মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- এ.বি.আর মাধ্যমিক বিদ্যালয়,[রামচর,আলীমাবাদ] মুলাদী।
- চন্দ্রমোহন আর এম মাধ্যমিক বিদ্যালয়, বরিশাল
- চরকালেখান আইডিয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- চরকালেখান আদর্শ ডিগ্রি কলেজ
চিত্তাকর্ষক স্থান
সম্পাদনা- চর মোনাই দরবার ও মাদ্রাসা
- শাপলা বিল,উজিরপুর,বরিশাল।[১১]
- বিবির পুকুর,বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- ব্রজমোহন কলেজ,বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- বরিশাল মহাশ্মশান,বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- জীবনানন্দ দাশ এর বাড়ি(ধানসিঁড়ি),বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী খাজা নাজিউদ্দীনের বাসভবন,বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- অক্সফোর্ড মিশন গীর্জা,বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- বেল ইসলামিয়া হসপিটাল,বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- বঙ্গবন্ধু উদ্যান(বেলস পার্ক),বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- ৩০ গোডাউন,বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- ৩০ গোডাউন বধ্যভূমি,বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- অশ্বিনী কুমার টাউন হল।,বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- এবাদুল্লাহ মসজিদ,বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- শ্বেতপদ্ম পুকুর,বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- চারণকবি মুকুন্দদাস প্রতিষ্ঠিত কালী মন্দির ,বরিশাল সদর উপজেলা,বরিশাল
- দুর্গাসাগর দিঘী,বাবুগঞ্জ উপজেলা,বরিশাল
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়,বরিশাল
- বাইতুল আমান জামে মসজিদ(গুঠিয়া মসজিদ),উজিরপুর উপজেলা,বরিশাল
- মাহিলারা মঠ।
- সংগ্রাম কেল্লা।
- শরিফলের দুর্গ।
- শের-ই-বাংলা জাদুঘর।
- শংকর মঠ।
- মাধবপাশা জমিদার বাড়ি
- কলসকাঠী জমিদার বাড়ি
- কবি বিজয়গুপ্তর মনসামঙ্গল কাব্যে উল্লেখিত মনসা মন্দির।
- পাক্কা বাড়ি দূর্গ মেহেন্দিগঞ্জ
- লাকুটিয়া জমিদার বাড়ি (বরিশাল সদর উপজেলা, বরিশাল)
- নাটু বাবুর জমিদার বাড়ি
- উজিরপুরে ঐতিহ্যবাহী মা তাঁরা মন্দির (তারাবাড়ী)[১২]
- সন্ধ্যা নদী[১৩]
- অক্সফোর্ড মিশন গির্জা[১৪]
- মিয়াবাড়ি জামে মসজিদ[১৫]
- দুর্গাসাগর দীঘি[১৬]
বিখ্যাত ব্যাক্তিবর্গ
সম্পাদনা- সৈয়দ মুহাম্মদ ইসহাক পীর সাহেব
- সৈয়দ ফজলুল করিম পীর সাহেব ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব
- সৈয়দ রেজাউল করিম পীর সাহেব ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব
- সৈয়দ ফজলুল করিম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব
- অশ্বিনী কুমার দত্ত
- কামিনী রায়
- আবুল কাশেম ফজলুল হক
- এ কে এম নুরুল করিম খায়ের:রাজনীতিবিদ।
- কুসুমকুমারী দাশ
- জীবনানন্দ দাশ
- আরজ আলী মাতুব্বর
- বেগম সুফিয়া কামাল
- উৎপল দত্ত
- বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর
- লোকমান হোসেন মিয়া:-সরকারি কর্মকর্তা।
- হানিফ সংকেত: গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।
- আবদুর রহমান বিশ্বাস
- ডঃ সুরেন্দ্র নাথ
- ডঃ কামাল হোসেন
- আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
- মোশাররফ করিম
- ফজলুর রহমান খন্দকার :-বীর বিক্রম।
- মোহাম্মদ সিদ্দিক:-বীর প্রতীক।
- গোলাম মুস্তাফা
- সুরকার আলতাফ মাহমুদ
- শওকত হোসেন হিরন
- সরদার ফজলুল করিম
- মুকুন্দ দাস
- পিয়ারীমোহন দাস
- ফণিভুষণ দাশগুপ্ত
- মনোরঞ্জন ব্যাপারী
- রাশেদ খান মেনন
- প্রাণকুমার সেন
- সীতানাথ সিদ্ধান্তবাগীশ
- বিজয় গুপ্ত
- সুনীল কুমার গুপ্ত
- মিঠুন চক্রবর্তী:প্রখ্যাত অভিনেতা।
- পঙ্কজ নাথ
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে বরিশাল"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৪ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৪।
- ↑ "প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ২০১৮-০৯-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-০৭।
- ↑ "জেলাগুলোর শ্রেণি হালনাগাদ করেছে সরকার"। বাংলানিউজ২৪। ১৭ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- ↑ "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (পিডিএফ)। web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "ঘুরে আসুন শাপলার রাজ্য-সাতলা গ্রাম"। Bangladesh Journal Online। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৪।
- ↑ "শিকারপুর উগ্রতাঁরা মন্দির - মন্দির দর্শন"। mandirdarshanbd.com। ২০২২-১১-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৪।
- ↑ "নদীর নাম সন্ধ্যা"। Bangla Insider (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৪।
- ↑ ব্যাপারী, আদার (২০১৬-০৯-২৩)। "অক্সফোর্ড মিশন গির্জা » আদার ব্যাপারী"। আদার ব্যাপারী। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৪।
- ↑ ব্যাপারী, আদার (২০১৬-০৯-১২)। "মিয়াবাড়ি জামে মসজিদ, কড়াপুর, বরিশাল"। আদার ব্যাপারী। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৪।
- ↑ "দুর্গাসাগর দিঘী"। উইকিপিডিয়া। ২০২২-০৬-২৫।
আরো দেখুন
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- বাংলাপিডিয়ায় বরিশাল জেলা
- বরিশাল জেলা - জাতীয় তথ্য বাতায়ন।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |