বরিশাল জিলা স্কুল
বরিশাল জিলা স্কুল এশিয়া মহাদেশের অন্যতম প্রাচীন, বরিশাল বিভাগ তথা দক্ষিণবঙ্গের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রাচীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান৷ ঐতিহ্যবাহী বরিশাল জিলা স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা মি. এন. ডব্লিউ গ্যারেট। ১৮২৯ সালে 'বরিশাল ইংলিশ স্কুল' নামে বিদ্যাপীঠটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৫৩ সালে ব্রিটিশ সরকার এর ব্যয়ভার ও পরিচালনার দায়িত্ব নেয়, তখন থেকে নাম হয় 'বরিশাল জিলা স্কুল'।এটি বাংলাদেশের সর্বপ্রাচীন মাধ্যমিক স্কুল।
বরিশাল জিলা স্কুল | |
---|---|
ঠিকানা | |
সদর রোড ৮২০০ | |
স্থানাঙ্ক | ২২°৪১′৫৩″ উত্তর ৯০°২২′০৮″ পূর্ব / ২২.৬৯৮° উত্তর ৯০.৩৬৯° পূর্ব |
তথ্য | |
ধরন | রাষ্ট্রীয় বিদ্যালয় |
নীতিবাক্য | "পড় তোমার প্রভুর নামে" |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২৩ ডিসেম্বর ১৮২৯ |
বিদ্যালয় বোর্ড | মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল |
ইআইআইএন | ১০০৭৪২ |
প্রধান শিক্ষক | পাপিয়া জেসমিন |
কর্মকর্তা | ১২ [২] |
শিক্ষকমণ্ডলী | ৫১ [১] |
শ্রেণি | তৃতীয় - দশম |
লিঙ্গ | বালক বিদ্যালয় |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | ২৫০০+ |
ভাষা | বাংলা |
শিক্ষায়তন | বর্তমানে ২o একর |
ক্যাম্পাসের ধরন | শহুরে |
রং | |
ক্রীড়া | ক্রিকেট, ফুটবল, বাস্কেটবল, চাকতি নিক্ষেপ, ১০০ মিটার দৌঁড়, ৪০০ মিটার দৌঁড়, দাবা, ভলিবল |
ডাকনাম | BZS, বিজেসানস |
বর্ষপুস্তক | সবুজ পাতা |
বিশেষ প্রকল্প | ব্রিটিশ কাউন্সিল এর অধীনে ক্লাস পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম। |
ওয়েবসাইট | bzsb |
[৩] বর্তমানে বরিশাল জিলা স্কুলে প্রভাতী ও দিবা দুটি শাখায় তৃতীয় শ্রেনী থেকে দশম শ্রেনী পর্যন্ত পাঠদান করা হয়।[৪]
ইতিহাস
সম্পাদনাবরিশাল জিলা স্কুল বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন স্বনামধন্য স্কুল এবং এটি বরিশাল বিভাগে প্রতিষ্ঠিত প্রথম স্কুল। মূলত ঐতিহাসিক বরিশাল জিলা স্কুল তৎকালীন বরিশাল জেলার জজ ও ম্যাজিস্ট্রেট মি. এন. ডব্লিউ গ্যারেট এর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় নির্মিত হয়। তার নির্দেশনায় ১৮২৯ সালের ২৩ ডিসেম্বর স্থানীয় জনসাধারণের আর্থিক সহায়তায় শ্রীরামপুর মিশনের মাধ্যমে বরিশাল ইংলিশ স্কুল নামে একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। মাত্র আটজন ছাত্র নিয়ে বিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরু হয় ও ছাত্রসংখ্যা সেবছর ২৭ জনে গিয়ে দাঁড়ায়।
প্রথম দিকে বিদ্যালয়টি মিশন কর্তৃক পরিচালিত হত। সেসময় বিদ্যালয়টি (প্রোটেস্ট্যান্ট গীর্জার পশ্চিম দিকে) স্থানীয় জমিদার মি. লুকাসের জমির মধ্যে স্থাপিত হয়। পরবর্তীতে ব্রাউন কম্পাউন্ড এবং ১৮৪২ সালে বর্তমান স্থানে স্থানান্তরিত হয়। ওই জমির মালিক ছিলেন মি. স্পেনসার। তৎকালীন বাংলার গভর্নর এর নির্দেশ মোতাবেক জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং স্কুলের সেক্রেটারি ই জে বার্টন সরকারকে বিদ্যালয়টি উন্নয়নের জন্য বিশেষভাবে তাগিদ দিতে থাকেন। তিনি নিজ প্রচেষ্টায় অভিজাত ব্যক্তিবর্গের নিকট থেকে ৩৮,৮১৭ টাকা চাঁদা তোলেন এবং তা সরকারের কাছে হস্তান্তর করেন। ফলাফল স্বরূপ বিশাল পরিমাণ জমির উপর বরিশাল জিলা স্কুল নির্মিত হয়। এটি বর্তমানে পুনঃসংস্কারের জন্য ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে।
১৮৫৩ সাল থেকে ১৮৯১ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ সরকার এই বিদ্যালয়ের ব্যয়ভার গ্রহণ করে এবং তখন থেকে এর নামকরণ হয় বরিশাল জিলা স্কুল সে সময় স্কুলের ছাত্র সংখ্যা ছিল প্রায় ৬০০ জন। বরিশাল শহরে কয়েকটি বেসরকারি স্কুলের শিক্ষকদের আন্দোলনের কারণে ১৮৯২ সালে সরকার জিলা স্কুলকে বেসরকারি ঘোষণা করা হয়। সায়েস্তাবাদের জমিদার সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন বাংলার গভর্নরকে স্কুলের জন্য অর্থ ও জমি প্রদানের আশ্বাস দেওয়ার পর ১৯০৬ সালে পুনরায় এটিকে সরকারিকরন করা হয়।
১৮২৯ সালে এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন মি. জন স্মিথ। ১৯৬১ সাল থেকে এই স্কুলকে পাইলট স্কুলে পরিণত করা হয়। তখন আমেরিকান বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে এর নানাবিধ পরিবর্তন ও সম্প্রসারণের ব্যবস্থা করা হয়। ১৯৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধে এই স্কুলের ছাত্ররা গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রাখে।[৩][৫]
অবকাঠামো
সম্পাদনাপ্রায় দুইশ বছরের প্রাচীন বিদ্যালয়টির জমির পরিমাণ ২০ একর। বিদ্যালয়ে প্রশাসনিক ভবনসহ একাডেমিক ভবনের সংখ্যা ৬টি। স্কুলে ১টি মসজিদ, ১টি ছাত্রাবাস, প্রধান শিক্ষকের বাসভবন ও ২টি খেলার মাঠ রয়েছে।
প্রায় দুইশ বছরের পুরনো বিদ্যালয়টির ছিল না কোন মাস্টার প্লান রবং কাগজ-পত্রেরও অভাব ছিল। তবে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ঢাকা কেন্দ্রীয় ভুমি অফিস থেকে মৌজা বগুড়া আলেকান্দা নং-৫০ সিট নং-১১ এর মুল নকশা সংগ্রহ করে।পরবর্তিতে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বরিশাল শিক্ষা প্রোকৌশল বিভাগের সহায়তায় বেশ কয়েকদিন সরেজমিন পর্যবেক্ষেণ ও পরিমাপ করার পর একটি মাস্টার প্লান তৈরি করে যা ছিল শতাব্দির চ্যালেঞ্জ। এখন সেই নকশা অনুযায়ী সকল অনুপস্থিত অবকাঠামো বাস্তবায়িত হছে।
বরিশাল জিলা স্কুলের পূর্ব পার্শ্বে রয়েছে সার্কিট হাউস, দক্ষিণে পুলিশ লাইনস্, পশ্চিমে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, উত্তরে ব্রাউন কম্পাউন্ড আবাসন এলাকা। স্কুলটি বরিশাল সিটি কর্পরেশনের ১৬ নং ওয়ার্ডের অন্তর্গত। বিদ্যালয়ের তিন তলা বিশিষ্ট তিনটি একাডেমিক ভবন রয়েছে যা দেখতে অনেকটা ইংরেজি অক্ষর ইউ (U) এর মত। দক্ষিণমূখী মূল ভবনের নীচ তলায় শ্রেণিকক্ষ, স্পোর্টস্ রুম, স্কাউট ডেন, বিএনসিসি কক্ষ; দ্বিতীয় তলায় প্রশাসনিক কার্যক্রম - প্রধান শিক্ষকের কক্ষ, সহকারী প্রধান শিক্ষকের কক্ষ, অফিস কক্ষ, টিফিন রুম, এডি সফ্ট কম্পিউটার কক্ষ, শিক্ষক মিলনায়তন, পদার্থবিজ্ঞান ল্যাব; তৃতীয় তলায় মাল্টিমিডিয়া প্রোজেক্ট কক্ষ, জীববিজ্ঞান ল্যাব, শ্রেণিকক্ষ রয়েছে। পশ্চিম ভবনের নিচতলায় রয়েছে শ্রেণিকক্ষ এবং রয়েছে পানির কক্ষ যেখানে শিক্ষার্থীদের সুপেয় পানি পানের ব্যবস্থা আছে, দ্বিতীয় তলায় শ্রেণিকক্ষসহ রয়েছে মাল্টিমিডিয়া প্রোজেক্ট কক্ষ; তৃতীয় তলায় শ্রেণিকক্ষের সাথে রয়েছে রসায়ন ল্যাব ও গণিত ল্যাব। পূর্ব ভবনের নীচ তলায় রয়েছে অডিটোরিয়াম যেখানে সাংবাৎসরিক কার্যক্রমঃ সভা, কর্মশালা, বার্ষিক মিলাদ ও অন্যান্য অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়, দ্বিতীয় তলায় রয়েছে লাইব্রেরি ও কম্পিউটার ল্যাব, তৃতীয় তলায় রয়েছে শ্রেণিকক্ষ।বিদ্যালয়ের মূল ভবন বা দক্ষিণমূখী ভবনের সামনে ফুলের বাগান রয়েছে, বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে রয়েছে খেলার মাঠ, মসজিদ, বাস্কেটবল গ্রাউন্ড। পশ্চিম ভবনের পশ্চিমে একপাশে একটি পুকুর অন্যপাশে প্রধান শিক্ষকের বাসভবনসহ রয়েছে একটি কোয়াটার ভবন; তারও পশিমে রয়েছে বিদ্যালয়ের খেলার মাঠ যা স্থানীয়ভাবে পরেশ সাগর মাঠ নামে পরিচিত, ছাত্রাবাস, কলেজ ভবন যেখানে বরিশাল কালেক্টরেট স্কুল এর অস্থায়ী কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
শিক্ষা কার্যক্রম
সম্পাদনাবিদ্যালয়ে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের জন্য একটি আধুনিক ল্যাবরেটরি রয়েছে। বিদ্যালয়ে ২ শিফটে মোট ২৫০০ ছাত্র লেখাপড়া করছে। এখানে ৫৩ জন শিক্ষক আছেন ছাত্রদের জন্য রয়েছে বিজ্ঞানাগার, গ্রন্থাগার, শিল্পকলা বিভাগ, বিএনসিসি, কাব ও স্কাউট কার্যক্রম। এছাড়া ছাত্রদের জন্য বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা এবং শিক্ষা সফরের আয়োজন করা হয়, বার্ষিক মিলাদ ও বিভিন্ন জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠান পালিত হয় এবং ম্যাগাজিন (সবুজপাতা) প্রকাশিত হয়। ২০০৯ সালে এসএসসি পরীক্ষায় পাশের হার ৯৭.২৭% এবং ২০০৮ সালে পাশের হার ৯৯.৩০%।
শিক্ষার্থীদের পোশাক
সম্পাদনাস্কুলের নির্দিষ্ট পোশাক হল সাদা শার্ট, সাদা প্যান্ট ও সাদা জুতো। শার্ট ফুল হাতা বা হাফ হাতা দুটোই গ্রহণযোগ্য। এছাড়া শীতকালে লাল রঙের সোয়েটারও ইউনিফরমের অন্তর্ভুক্ত। শার্টের পকেটে স্কুলের মনোগ্রামযুক্ত ব্যাজ থাকা আবশ্যক।
শিক্ষা-সহায়ক কার্যক্রম
সম্পাদনা- বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
- বরিশাল জিলা স্কুল বিতর্ক ক্লাব
- বরিশাল জিলা স্কুল ক্রিকেট দল
- বাংলাদেশ স্কাউটস
- বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বি,এন,সি,সি)
- বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট
- বাস্কেটবল
- কাবাডি
চিত্রশালা
সম্পাদনাউল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষার্থী
সম্পাদনাযে সব খ্যাতিনামা ব্যক্তিরা এই বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন, তাদের মধ্যে কয়েকজনের নাম উল্লেখ করা হলো-
- শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক, পাকিস্তান প্রস্তাবের জনক, অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী, পূর্ব পাকিস্তানের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
- খান বাহাদুর হাশেম আলী খান, অবিভক্ত বাংলার মন্ত্রী ও বঙ্গীয় আইন সভার সদস্য
- আবদুর রহমান বিশ্বাস, বাংলাদেশের ১১তম রাষ্ট্রপতি
- অধ্যাপক তপন রায়চৌধুরী, ইতিহাসবেত্তা, সাবেক অধ্যাপক, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়
- শহীদ আলতাফ মাহমুদ, বিখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ ও মুক্তিযোদ্ধা
- স্পীকার আব্দুল জব্বার খান, পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের ষষ্ঠ স্পীকার
- শরৎচন্দ্র গুহ, প্রখ্যাত আইনজ্ঞ ও শিক্ষাবিদ
- তারিণী কুমার গুপ্ত
- কমরেড প্রমোদ দাশগুপ্ত, ভারতবর্ষের প্রখ্যাত বাঙালি কমিউনিস্ট
- আজিজুদ্দীন আহমেদ
- কথাশিল্পী বুদ্ধদেব গুহ
- অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম
- ভাষা সৈনিক কাজী বাহাউদ্দিন আহমেদ
- বিচারপতি আব্দুর রহমান চৌধুরী, ভাষা সৈনিক, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সাবেক বিচারপতি
- নগেন্দ্র বিজয় ভট্টাচার্য
- অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম
- কালী প্রসন্ন ঘোষ
- মুনিবুর রহমান চৌধুরী
- বিপ্লবী সিরাজ শিকদার
- শিল্পী গোলাম মুস্তাফা
- সাবেক সেনা প্রধান হাসান মশহুদ চৌধুরী
- আলোকচিত্রাচার্য মনজুর আলম বেগ, বাংলাদেশের আলোকচিত্র আন্দোলনের পথিকৃৎ, 'বেগ স্যার' নামে সমধিক পরিচিত
- হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ, বীর বিক্রম
- মাহবুব উদ্দিন আহমেদ, বীর বিক্রম
- তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বীর বিক্রম
- অধ্যাপক সেলিম জাহান, সাবেক পরিচালক, হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট রিপোর্ট অফিস ও পোভার্টি ডিভিশন, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, যুক্তরাষ্ট্র৷
বিদ্যালয়ে কর্মরত প্রধান শিক্ষকদের তালিকা
সম্পাদনা- মিঃ জন স্মিথ Jhon smith(১৮২৯ - ১৮৩৮)
- মিঃ সিলভেস্টার বারীরো ( ১৯৩৮ - ১৮৫৩)
- মিঃ জন স্মিথ (২য় বারের জন্য) (সন অজ্ঞাত)
- মিঃ অ্যান্থনি (সন অজ্ঞাত)
- রামতনু লাহিড়ী (১৮৬০-৬১) [৬]
- গোপাল চন্দ্র দত্ত (১৮৫৬ - ১৮৫৭)
- চন্দ্র মোহন ঠাকুর (১৮৫৭ - ১৮৬৩)
- ব্রজমোহন রায় (অস্থায়ী)
- গৌর নারায়ণ রায় (১৮৬৩ - ১৮৭০)
- জগৎবন্ধু লাহা (১৮৭০ - ১৮৭৮)
- রসময় বসাক (মার্চ ১৮৭৮ - সেপ্টেম্বর ১৮৭৯)
- হরিপ্রসাদ ব্যানার্জী ( অক্টোবর ১৮৭৯ - ডিসেম্বর ১৮৯২)
- হরি মোহন সেন (জানুয়ারী ১৮৯৩ - জুলাই ১৮৯৭)
- কালি প্রসন্ন দত্ত (আগস্ট ১৮৯৭ - ফেব্রুয়ারি ১৯০৩)
- পরেশ নাথ সেন (মার্চ ১৯০৩ - জুন ১৯০৩)
- প্রসন্ন কুমার বসু (জুলাই ১৯০৩ - জুন ১৯০৩)
- নব কৃষ্ণ ভাদুরী (নভেম্বর ১৯০৩ - আগস্ট ১৯১৫)
- ক্ষীরোদ চন্দ্র সেন (সেপ্টেম্বর ১৯১৫ - ১৯২১)
- রায় সাহেব বসন্ত চন্দ্র দাস (১৯২১ - ১৯২৫)
- সুধাংশু মোহন সেন গুপ্ত (অস্থায়ী)
- দ্বিজেন্দ্র মোহন সেন গুপ্ত (১৯৩৬ - ১৯৩৫)
- খান সাহেব সিরাজ উদ্দিন আহমেদ (মার্চ ১৯৩৫ - আগস্ট ১৯৪২)
- অবিনাশ চন্দ্র সেন গুপ্ত (আগস্ট ১৯৪২ - মে ১৯৪৩)
- বি কে বিশ্বাস (জুন ১৯৪৩ - আগস্ট ১৯৪৭)
- আব্দুল হামিদ (১৪/৮/৪৭ - ২/৯/৪৭)
- আজিজুর রহমান (৩/৯/৪৭ - ১৮/২/৫০)
- এ কে এম আবদুল আজিজ (৮/৩/৫০ - ১/১১/৫০)
- আবদুল ওয়াহেদ মুহাম্মদ কাবেল (২/১১/৫০ - ২৭/৮/৫৪)
- আবদুর রশীদ (২৮/৮/৫৪ - ৮/৬/৫৬)
- মোহাম্মদ সিরাজুল হক (৮/৬/৫৬ - ১০/১১/৫৬)
- খান মোহাম্মদ সালেক (১১/১১/৬০ - ৬/৬/৬১)
- পল গুডা (৪/১১/৬১ - ২৩/৯/৬৯)
- বজলুল হক (১৩/৪/৭০ - ২/৫/৭২)
- তসীর উদ্দীন আহমদ (৩/৫/৭২ - ৩১/১/৭৩)
- মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক (৩/২/৭৩ - ১৫/১/৮৭)
- রাজিয়া বেগম (৩১/১/৮৭ - ৩/৯/৮৭)
- রওশন আরা বেগম (৩/৯/৮৭ - ২০/৩/৯০)
- মুহাম্মদ মতিউর রহমান (৩০/৩/৯০ - ২৯/৪/৯১)
- সৈয়দ মোহাম্মদ ইসমাইল (ভারপ্রাপ্ত) (৩০/৪/৯১ - ১৯/১০/৯১)
- রাজিয়া বেগম (২০/১০/৯১ - ০৮/০১/২০০১)
- সৈয়দ হাফিজুল ইসলাম (০৬/০১/২০০১ - ১০/১২/২০০৩)
- মুহাম্মদ আবদুর রব (১১/১২/২০০৩ - ২৪/০৩/২০০৪)
- নমিতা সরখেল ( ২৫/০৩/২০০৪ - ২৩/০৫/২০০৪)
- মুহাম্মদ আবদুর রব (২৪/০৫/২০০৪ - ১৯/১০/২০০৫)
- মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান (১৯/১০/২০০৫ - ০২/০২/২০০৬)
- মোহাম্মদ দলিল উদ্দিন (ভারপ্রাপ্ত) (০৩/০২/০৬ - ১০/০২/০৬)
- সৈয়দ মোঃ মানছুর (১১/০২/২০০৬ - ২৭/০২/২০০৭)
- মোহাম্মদ দলিল উদ্দিন (ভারপ্রাপ্ত) (২৮/০২/২০০৭ - ০৩/০৩/২০০৭)
- মোঃ এবাদুল ইসলাম (০৪/০৩/২০০৭ - ০৪/০৬/২০০৯)
- সাবিনা ইয়াসমিন (০৪/০৬/২০০৯ - ১০/০৮/২০১৯) [৭]
- বিশ্বনাথ সাহা (১০/০৮/২০১৯ - ২০২০) [৮]
- মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম (২৯/১০/২০২০- ২৫সেপ্টেম্বর ২০২৩)
- পাপিয়া জেসমিন (২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ - বর্তমান)
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Barisal Zilla School"। শিক্ষকদের তালিকা।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Barisal Zilla School"। স্টাফদের তালিকা।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ "Barisal Zilla School"। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল।
- ↑ http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMTJfMDdfMTJfNF80Ml8xXzEyNzA=
- ↑ ইয়াসমিন, সাবিনা (২০১২)। "বরিশাল জিলা স্কুল"। বাংলাপিডিয়া:বাংলাদেশের জাতীয় জ্ঞানকোষ (দ্বিতীয় সংস্করণ)। বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "লাহিড়ী মহাশয় ১৮৬০ সালের প্রারম্ভে বরিশাল জেলা স্কুলের হেডমাস্টার হইয়া গমন করেন। সেখানে তিনমাস মাত্র ছিলেন। ... বরিশাল হইতে ১৮৬১ সালের এপ্রিল মাসে লাহিড়ী মহাশয় আবার কৃষ্ণনগর কালেজে আসিলেন"। সূত্র : শিবনাথ শাস্ত্রী, রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ, সম্পা. বারিদবরণ ঘোষ, কলকাতা : নিউ এজ পাবলিশার্স, তৃতীয় মুদ্রণ, ২০০৯, পৃ ১৬০।
- ↑ "Barisal Zilla School"। প্রধান শিক্ষকদের তালিকা।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Protibedon, বরিশাল প্রতিবেদন:: Barishal। "বরিশাল সরকারি জিলা স্কুলের নতুন প্রধান শিক্ষক বিশ্বনাথ সাহা"। Barishal Protibedon (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৫-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-১০।