২০১৪ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০
২০১৪ আইসিসি টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপ (ইংরেজি: 2014 ICC World Twenty20) বাংলাদেশে[২] অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপের ৫ম আসর। এ প্রতিযোগিতা ১৬ মার্চ থেকে ৬ এপ্রিল ২০১৪ তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়।[২][৩][৩][৪] এ প্রতিযোগিতা আয়োজনের ফলে টানা দ্বিতীয়বারের মতো এশিয়ার কোন দেশে আইসিসি টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বাংলাদেশকে স্বাগতিক দেশ হিসেবে ঘোষণা করে।[৫] পূর্বের চারটি প্রতিযোগিতা দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
তারিখ | ১৬ মার্চ – ৬ এপ্রিল ২০১৪[১] |
---|---|
তত্ত্বাবধায়ক | আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল |
ক্রিকেটের ধরন | টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক |
প্রতিযোগিতার ধরন | গ্রুপ পর্ব ও নক-আউট |
আয়োজক | বাংলাদেশ |
বিজয়ী | শ্রীলঙ্কা (১ম শিরোপা) |
রানার-আপ | ভারত |
খেলার সংখ্যা | ৩৫ |
প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় | বিরাট কোহলি |
সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী | বিরাট কোহলি (৩১৯) |
সর্বাধিক উইকেটধারী | ইমরান তাহির (১২) আহসান মালিক (১২) |
আনুষ্ঠানিক ওয়েবসাইট | আইসিসিওয়ার্ল্ডটুয়েন্টি২০.কম |
লোগো
সম্পাদনা৬ এপ্রিল ২০১৩, আইসিসি ঢাকায় একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে টুর্নামেন্টের লোগো উন্মোচন করে। এছাড়াও আইসিসি দেশের নদী প্রতিনিধিত্বমূলক নীল splashes সঙ্গে বাংলাদেশের পতাকার রং ব্যবহার করে. লোগো এছাড়াও রিক্সা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়।[৬] টি ক্রিকেট তাড়াতাড়ি গঠিত এবং T20 মধ্যে '0 'একটি সবুজ স্তর সঙ্গে সম্পূর্ণ ক্রিকেট বল প্রতিনিধিত্ব করে।[৭][৮]
বিন্যাস
সম্পাদনাগ্রুপ পর্যায় এবং সুপার ১০ চলাকালীন, দলসমূহকে নিম্নরূপ পয়েন্ট এবং পুরস্কার প্রদান করা হয়:
ফলাফল | পয়েন্ট |
---|---|
বিজয় | ২ পয়েন্ট |
ফলাফল নেই/টাই | ১ পয়েন্ট |
পরাজয় | ০ পয়েন্ট |
অংশগ্রহণকারী দল
সম্পাদনাপ্রথমবারের মতো এবারের প্রতিযোগিতায় আইসিসি’র ১০ পূর্ণাঙ্গ সদস্য ও ২০১৩ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্বে যোগ্যতা অর্জনকারী ৬ সহযোগী সদস্য দেশের মোট ১৬টি দল অংশগ্রহণ করে। ৮ অক্টোবর, ২০১২ তারিখ মোতাবেক আইসিসি টি২০আই চ্যাম্পিয়নশীপে পূর্ণাঙ্গ সদস্যভূক্ত শীর্ষ ৮ দল সরাসরি সুপার ১০ পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। বাদ-বাকী ৮ দলের মধ্য থেকে ২টি দল গ্রুপ পর্বে উত্তীর্ণ হয়ে সুপার ১০ পর্বে অংশগ্রহণ করতে হয়েছে।[৩][৯]
|
|
খেলা পরিচালনাকারী কর্মকর্তা
সম্পাদনাআইসিসি রেফারিদের সেরা তালিকা থেকে ৪-সদস্যবিশিষ্ট ম্যাচ রেফারিকে প্রতিযোগিতা সফলভাবে পরিচালনার জন্য দায়িত্ব প্রদান করা হয়।[১০] তারা হলেন:
মাঠে অবস্থান করে খেলা পরিচালনার জন্য আইসিসি আম্পায়ারদের সেরা তালিকা থেকে ১১জন এবং আম্পায়ার ও রেফারিদের আন্তর্জাতিক তালিকা থেকে ৩ জন কর্মকর্তা মনোনীত হন।[১০] তারা হলেন:
দলের সদস্য
সম্পাদনামাঠ
সম্পাদনাএই টুর্নামেন্টে ম্যাচের সংখ্যা ৬০টি, এর মধ্যে পুরুষদের ৩৫টি ও মহিলাদের ১৫টি।[১১] পুরুষদের ১৬টি ও মহিলাদের ১০টি দল এতে অংশ নিচ্ছে। ম্যাচগুলোর ভেন্যু হিসেবে ঢাকা শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম এবং সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের খেলা হবে। এছাড়া ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম এবং বিকেএসপিকেও বিশ্বকাপের ভেন্যু হিসেবেও নির্বাচন করা হয়।[৩][১২][১৩] আর মহিলা ইভেন্টের জন্য কক্সবাজার ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্বাচন করা হয়।
বাংলাদেশ | ||
ঢাকা | চট্টগ্রাম | সিলেট |
---|---|---|
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম | জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম | সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম |
স্থানাঙ্ক:২৩°৪৮′২৪.৯৫″ উত্তর ৯০°২১′৪৮.৮৭″ পূর্ব / ২৩.৮০৬৯৩০৬° উত্তর ৯০.৩৬৩৫৭৫০° পূর্ব | স্থানাঙ্ক:২২°২১′২০.৮৮″ উত্তর ৯১°৪৬′০৪.১৬″ পূর্ব / ২২.৩৫৫৮০০০° উত্তর ৯১.৭৬৭৮২২২° পূর্ব | স্থানাঙ্ক:২৪°৫৫′১৪.৮১″ উত্তর ৯১°৫২′০৭.১৫″ পূর্ব / ২৪.৯২০৭৮০৬° উত্তর ৯১.৮৬৮৬৫২৮° পূর্ব |
ধারণক্ষমতা: ২৬,০০০ | ধারণক্ষমতা: ২০,০০০ | ধারণক্ষমতা: ২২,০০০ (২০১৩)[১৪] |
সময়সূচী
সম্পাদনানিম্নে স্থানীয় নির্ধারিত সময় অনুযায়ী খেলার সময়সূচী উল্লেখ করা হল:
প্রস্তুতিমূলক খেলা
সম্পাদনা১২ মার্চ থেকে ১৯ মার্চ পর্যন্ত ১৬ দল ১৬টি অনুশীলনী খেলায় অংশগ্রহণ করেছে।[১৫]
ব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- সংযুক্ত আরব আমিরাত টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- হংকং টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়
ব
|
||
- আয়ারল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়
ব
|
||
- জিম্বাবুয়ে টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়
ব
|
||
- সংযুক্ত আরব আমিরাত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়
ব
|
||
- নেদারল্যান্ডস টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়
ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- বাংলাদেশ এ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়
ব
|
||
- পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রথম রাউন্ড
সম্পাদনাগ্রুপ এ
সম্পাদনাদল | খেলা | জিত | হার | পরি | গড় | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|
বাংলাদেশ | ৩ | ২ | ১ | ০ | +১.৪৬৬ | ৪ |
নেপাল | ৩ | ২ | ১ | ০ | +০.৯৩৩ | ৪ |
আফগানিস্তান | ৩ | ১ | ২ | ০ | -০.৯৮১ | ২ |
হংকং | ৩ | ১ | ২ | ০ | -১.৪৫৫ | ২ |
ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
জ্ঞানেন্দ্র মল্ল ৪৮ (৪১)
হাসিব আমজাদ ৩/২৫ (৪ ওভার) |
বাবর হায়াত ২০ (২৫)
শক্তি গৌচাঁন ৩/৯ (৪ ওভার) |
- হংকং টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
মোহাম্মদ শাহজাদ ৬৮ (৫৩)
তানভীর আফজাল ১/১৯ (৩ ওভার) |
- হংকং টসে জয়ী হয় এবং ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
এনামুল হক বিজয় ৪২ (৩৩)
বসন্ত রেগমি ১/১৪ (৩ ওভার) |
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
সুবাস খাকুরেল ৫৬ (৫৩)
শাপুর জাদরান ২/১৯ (৪ ওভার) |
আসগর স্তানিকজাই ৪৯ (৩৬)
জীতেন্দ্র মুখ্য ৩/১৮ (৪ ওভার) |
- আফগানিস্তান টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- হংকং টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
গ্রুপ বি
সম্পাদনাদল | খেলা | জিত | হার | পরি | গড় | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|
নেদারল্যান্ডস | ৩ | ২ | ১ | ০ | +০.৯৫৭ | ৪ |
জিম্বাবুয়ে | ৩ | ২ | ১ | ০ | +০.৬৪১ | ৪ |
আয়ারল্যান্ড | ৩ | ১ | ২ | ০ | -০.১২৫ | ২ |
সংযুক্ত আরব আমিরাত | ৩ | ০ | ৩ | ০ | -১.৫৪১ | ০ |
ব
|
||
- আয়ারল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
শাইমান আনোয়ার ৩২ (১৯)
আহসান মালিক ৩/১৬ (৩.৫ ওভার) |
স্টিফেন মাইবার্গ ৫৫ (৩৬)
কামরান শাজাদ ২/১৯ (৪ ওভার) |
- সংযুক্ত আরব আমিরাত টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
ব্রেন্ডন টেলর ৪৯ (৩৯)
পিটার সিলার ২/৯ (২ ওভার) |
- নেদারল্যান্ডস টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
শাইমান আনোয়ার ৩০ (২৮)
পল স্টার্লিং ২/১২ (৩ ওভার) |
এড জয়েস ৪৩ (৩৮)
শরীফ আসাদুল্লাহ ২/২১ (৩ ওভার) |
- আয়ারল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
এল্টন চিগুম্বুরা ৫৩* (২১)
মাঞ্জুলা গুরুগে ২/১৮ (৪ ওভার) |
- জিম্বাবুয়ে টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
অ্যান্ড্রু পয়েন্টার ৫৭ (৩৮)
আহসান মালিক ২/২৬ (৪ ওভার) |
- নেদারল্যান্ডস টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
সুপার ১০
সম্পাদনাগ্রুপ ১
সম্পাদনাদল | খেলা | জিত | হার | পরি | গড় | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|
শ্রীলঙ্কা | ৪ | ৩ | ১ | ০ | ২.২৩৩ | ৬ |
দক্ষিণ আফ্রিকা | ৪ | ৩ | ১ | ০ | ০.০৭৫ | ৬ |
নিউজিল্যান্ড | ৪ | ২ | ২ | ০ | −০.৬৭৮ | ৪ |
ইংল্যান্ড | ৪ | ১ | ৩ | ০ | −০.৭৭৬ | ২ |
নেদারল্যান্ডস | ৪ | ১ | ৩ | ০ | −০.৮৮৬ | ২ |
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- নেদারল্যান্ডস টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করা সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
গ্রুপ ২
সম্পাদনাদল | খেলা | জিত | হার | পরি | গড় | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|
ভারত | ৪ | ৪ | ০ | ০ | ১.২৮০ | ৮ |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ৪ | ৩ | ১ | ০ | ১.৯৭১ | ৬ |
পাকিস্তান | ৪ | ২ | ২ | ০ | -০.৩৮৪ | ৪ |
অস্ট্রেলিয়া | ৪ | ১ | ৩ | ০ | -০.৮৫৭ | ২ |
বাংলাদেশ | ৪ | ০ | ৪ | ০ | -২.০৭২ | ০ |
ব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
নক-আউট পর্ব
সম্পাদনাসেমিফাইনাল | ফাইনাল | |||||||
①১ | শ্রীলঙ্কা | ১৬০/৬ (২০ ওভার) (ডি\এল) | ||||||
②২ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ৮০/৪ (১৩.৫ ওভার) | ||||||
②১ | শ্রীলঙ্কা | ১৩৪/৪ (১৭.৫ ওভার) | ||||||
①২ | ভারত | ১৩০/৪ (২০ ওভার) | ||||||
②১ | ভারত | ১৭৬/৪ (১৯.১ ওভার) | ||||||
①২ | দক্ষিণ আফ্রিকা | ১৭২/৪ (২০ ওভার) |
সেমিফাইনাল
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
ফাইনাল
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
- এই ম্যাচটি কুমার সাঙ্গাকারা এবং মাহেলা জয়াবর্ধনের শেষ টি-টুয়েন্টি
- মাহেলা জয়াবর্ধনে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় ১০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন।
- শ্রীলঙ্কা আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি ২০১৪-এর শিরোপা লাভ করে।
পরিসংখ্যান
সম্পাদনা- সর্বাধিক রান[১৬]
খেলোয়াড়ের নাম | ম্যাচ সংখ্যা | ইনিংস | রান | গড় | স্ট্রাইক রেট | সর্বোচ্চ রান | ১০০ | ৫০ | ৪ | ৬ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বিরাট কোহলি | ৬ | ৬ | ৩১৯ | ১০৬.৩৩ | ১২৯.১৪ | ৭৭ | ০ | ৪ | ২৪ | ১০ |
টম কুপার | ৭ | ৭ | ২৩১ | ৫৭.৭৫ | ১৩৭.৫০ | ৭২* | ০ | ১ | ২২ | ১০ |
স্টিফেন মাইবার্গ | ৭ | ৭ | ২২৪ | ৩২.০০ | ১৫৪.৪৮ | ৬৩ | ০ | ৩ | ২৬ | ১৩ |
রোহিত শর্মা | ৬ | ৬ | ২০০ | ৪০ | ১২৩.৪৫ | ৬২* | ০ | ২ | ১৯ | ৬ |
জেপি ডুমিনি | ৫ | ৫ | ১৮৭ | ৬২.৩৩ | ১৪০.৬০ | ৮৬* | ০ | ১ | ১৪ | ৮ |
সাকিব আল হাসান | ৭ | ৭ | ১৮৬ | ৩৭.২০ | ১২৯.১৬ | ৬৬ | ০ | ১ | ১৫ | ৯ |
বোলিং
সম্পাদনা- সর্বাধিক উইকেট[১৭]
খেলোয়াড়ের নাম | ম্যাচ সংখ্যা | ইনিংস | উইকেট | ইকোনোমি | গড় | সেরা বোলিং | ৪ উইঃ | ৫ উইঃ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ইমরান তাহির | ৫ | ৫ | ১২ | ৬.৫৫ | ১০.৯১ | ৪/২১ | ১ | ০ |
আহসান মালিক | ৭ | ৭ | ১২ | ৬.৬৮ | ১৩.৮৩ | ৫/১৯ | ০ | ১ |
স্যামুয়েল বদ্রি | ৫ | ৫ | ১১ | ৫.৬৫ | ১০.২৭ | ৪/২১ | ১ | ০ |
রবিচন্দ্রন অশ্বিন | ৬ | ৬ | ১১ | ৫.৩৫ | ১১.২৭ | ৪/১১ | ১ | ০ |
অমিত মিশ্র | ৬ | ৬ | ১০ | ৬.৬৮ | ১৪.৭০ | ৩/২১ | ০ | ০ |
আল-আমিন হোসেন | ৭ | ৭ | ১০ | ৭.৩৩ | ১৮.৭০ | ৩/২১ | ০ | ০ |
অর্জনসমূহ
সম্পাদনা- বাংলাদেশ
- গ্রুপ পর্বে আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে মোকাবেলা করে। ২০০৭ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতার পর থেকে ১০ খেলা হারার পর বাংলাদেশের প্রথম জয় এবং আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় জয়।[১৮] টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপের উভয় পর্যায়ে ৯ উইকেটের ব্যবধানে সর্ববৃহৎ জয়।[১৯] দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৮ বলের ব্যবধানে জয় বাংলাদেশের জন্য টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপের উভয় পর্যায়ে সর্ববৃহৎ জয়।[১৯]
- আফগানিস্তান
- গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তান প্রথমবারের মতো টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে মোকাবেলা করে।[১৮] টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের ৭২ রান সংগ্রহ সর্বনিম্ন।[২০] টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপে ৭২ রান বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তান সর্বনিম্ন সংগ্রহ।[২১] টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপে ৯ উইকেটের ব্যবধানে আফগানিস্তানের সর্ববৃহৎ পরাজয়।[২২] দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৮ বলের ব্যবধানে পরাজয় টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপে সর্ববৃহৎ পরাজয়।[২২] ৭২ রানে অল-আউট টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপে ২য় সর্বনিম্ন এবং টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে ৬ষ্ঠ সর্বনিম্ন রান হিসেবে স্বীকৃত।[২৩][২৪]
- নেপাল
- গ্রুপ পর্বে প্রথমবারের মতো হংকংয়ের বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে মুখোমুখি হয়। টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে পারস খডকা ১ম বলেই উইকেট লাভ করেন।[২৫]
- হংকং
- গ্রুপ পর্বে প্রথমবারের মতো নেপালের বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে মুখোমুখি হয়। নজীব আমর টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের সবচেয়ে বয়ষ্ক খেলোয়াড় হিসেবে অভিষিক্ত হন।[২৬] আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতার ইতিহাসে ৬৯ রান দ্বিতীয় সর্বনিম্ন ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে ৬ষ্ঠ সর্বনিম্ন রান হিসেবে চিহ্নিত।[২৭][২৮]
প্রচার মাধ্যম
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Men - Fixtures"। ICC। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ "2014 T20 WC Fixtures"। ২৭ অক্টোবর ২০১৩। ১ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ ক খ গ ঘ "West Indies to start World T20 title defence against India"। ICC। ২৭ অক্টোবর ২০১৩। ২৯ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু মার্চে"। প্রথম আলো। ২০১৯-১১-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ৬, ২০১৩।
- ↑ "Bangladesh to host World Twenty20 2014"। Cricinfo। ১ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ "Logo for ICC World Twenty20 2014 Bangladesh launched in Dhaka"। Cricket.com.pk। ৬ এপ্রিল ২০১৩। ২৩ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ "ICC World Twenty20 2014 Bangladesh logo launched"। Yahoo! News। ৬ এপ্রিল ২০১৩। ১১ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ "ICC and BCB Unveil Logo For 2014 World Twenty20"। Cricket World। ৬ এপ্রিল ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ "BCB promises stellar T20 WC"। The Daily Star। ৭ এপ্রিল ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ ক খ "ICC ANNOUNCES MATCH OFFICIALS AND SCHEDULE FOR ICC WORLD T20 2014"। International Cricket Council। ১৬ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "BNS among World T20 venues"। নিউ এইজ। ৩ মে ২০১২। ২০১৩-১০-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৪-০৬।
- ↑ "সিলেটেও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের খেলা"। বাংলা নিউজ টোয়েন্টিফোর। ৬ মার্চ ২০১৩। ১০ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৩।
- ↑ "BCB optimistic about World Twenty20 preparation"। Cricinfo। ৬ এপ্রিল ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ "ধারণক্ষমতা ২২ হাজারে উন্নীত করা হবে!"। sylhetexpress.com। ১৬ মার্চ ২০১৩। ২৮ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৩।
- ↑ "ICC World Twenty20 Warm-up Matches, 2013/14"। CricInfo। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৩-০৩।
- ↑ "Most runs in 2014 ICC World Twenty20"। espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "Most wickets in 2014 ICC World Twenty20"। espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৪।
- ↑ ক খ "Spinners give Bangladesh important win"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ১৬, ২০১৪।
- ↑ ক খ "Bangladesh / Records / Twenty20 Internationals / Largest victories"।
- ↑ "Afghanistan / Records / Twenty20 Internationals / Lowest totals"।
- ↑ "v Bangladesh / Records / Twenty20 Internationals / Lowest totals"।
- ↑ ক খ "v Afghanistan / Records / Twenty20 Internationals / Largest victories"।
- ↑ "World T20 / Records / Lowest totals"।
- ↑ "Records / Twenty20 Internationals / Team records / Lowest innings totals"।
- ↑ ""Records / Twenty20 Internationals / Bowling records / Wicket with first ball in career"."। espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৪।
- ↑ ""Records / Twenty20 Internationaals / Individual records (captains, players, umpires) / Oldest players on debut"."। espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৪।
- ↑ ""World T20 / Records / Lowest totals"."। espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৪।
- ↑ ""Records / Twenty20 Internationals / Team records / Lowest innings totals"."। espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৪।
- ↑ TV Broadcasters ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ মার্চ ২০১৪ তারিখে icc-cricket.com. Retrieved on 14 March, 2014
- ↑ Radio Broadcasters ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ মার্চ ২০১৪ তারিখে icc-cricket.com. Retrieved on 14 March, 2014
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ - অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ মার্চ ২০১৪ তারিখে