মুশফিকুর রহিম
মোহাম্মদ মুশফিকুর রহিম (জন্ম: ৯ মে, ১৯৮৭) একজন বাংলাদেশী ক্রিকেটার এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলের তিন ফরম্যটে তিনি বাংলাদেশ জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলেন। সেপ্টেম্বর ২০১১ থেকে রহিম জাতীয় দলের অধিনায়ক নির্বাচিত হন এবং ২০১৪ পর্যন্ত ধারাবাহিক ভাবে অধিনায়ক ছিলেন।[৩] মূলত তিনি একজন উইকেট-রক্ষক এবং মাঝারিসারির ব্যাটার। বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে তিনিই প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি তথা সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী হিসেবে কৃতিত্ব অর্জন করেন।[৪] ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ তিনি টি২০ থেকে অবসর নেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মোহাম্মদ মুশফিকুর রহিম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | [১] বগুড়া, বাংলাদেশ | ৯ মে ১৯৮৭ |||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | মিতু[২] | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি (১.৬৩ মিটার) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উইকেট-রক্ষক, ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | মাহবুব হামিদ তারা (বাবা)
রহিমা খাতুন (মা) জান্নাতুল কিফায়াত মন্ডি (স্ত্রী) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৪১) | ২৬ মে ২০০৫ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৫ এপ্রিল ২০২৩ বনাম আয়ারল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৮০) | ৬ আগস্ট ২০০৬ বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ২৬ মার্চ ২০২১ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই শার্ট নং | ১৫ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
টি২০আই অভিষেক (ক্যাপ ১৫) | ২৮ নভেম্বর ২০০৬ বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টি২০আই | ১ সেপ্টেম্বর ২০২২ বনাম শ্রীলঙ্কা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৬ | রাজশাহী বিভাগ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৭ | সিলেট বিভাগ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৮– | রাজশাহী বিভাগ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১২ | দুরন্ত রাজশাহী | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১২ | নাগেনাহিরা নাগাস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৩- ২০১৫ | সিলেট রয়্যালস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৬ | করাচী কিংস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৬ | বরিশাল বুলস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৮-১৯ | চিটাগাং ভাইকিংস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১১ মার্চ ২০২৩ |
বাংলাদেশের সাবেক কোচ জেমি সিডন্সের ভাষ্যমতে, "রহিমের ব্যাটিং এতটা বহুমাত্রিক যে তিনি এক থেকে ছয় পর্যন্ত যে কোন অর্ডারে খেলতে পারেন।"[৫] মুশফিক বগুড়া জিলা স্কুল এবং বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছিলেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মুশফিক ইতিহাস বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী মুশফিক ইতিহাস বিভাগে প্রথম-শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হন।
২০১৮ সালে নভেম্বরে জিম্বাবুয়ে এর বিপক্ষে ২য় টেস্ট এ তার ও বাংলাদেশের হয়ে কোনো ব্যাটসম্যান এর হয়ে সর্বোচ্চ ২ টি ডাবল সেঞ্চুরি এবং উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান হিসেবে ক্রিকেট ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুইটি ডাবল সেঞ্চুরি করার রেকর্ড গড়েন।
ব্যাক্তিগত জীবন
সম্পাদনামুশফিকুর রহিমের বাবার নাম মাহবুব হাবিব ও মাতার নাম রহিম খাতুন। তিনি বগুড়া জিলা স্কুলে মাধ্যমিক বিদ্যালয় শেষ করেন। ক্রিকেট খেলার সময়, তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস অধ্যয়ন করেন। তিনি ২০১২ সালে তার মাস্টার্স ডিগ্রি পরীক্ষায় বসেছিলেন। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে তিনি জান্নাতুল কিফায়াতকে বিয়ে করেন।[৬]
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
সম্পাদনা২০০৫-২০০৮
সম্পাদনা২০০৫ সালে ইংল্যান্ড সফরে মুশফিক প্রথমবারের মত জাতীয় দলে সুযোগ পান। ইংল্যান্ডের মাটিতে এটাই ছিলো বাংলাদেশের প্রথম সফর। অপরিচিত পরিবেশ এবং সীম বোলিংয়ের মোকাবেলায় তাই বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানদের যথেষ্ট ভুগতে হয়। প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলে মুশফিক পরিবেশের সাথে ধাতস্থ হয়ে নেন। যার প্রমাণ সাসেক্সের বিরুদ্ধে তার ৬৩ রানের ইনিংস এবং নটিংহ্যামশায়ারের বিরুদ্ধে করা অপরাজিত ১১৫* শুরুরদিকে যদিও তাকে কেবল উইকেট-কিপার হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছিল, গা গরমের ম্যাচগুলোতে তার ক্রীড়া প্রদর্শন নির্বাচকদের নতুন করে ভাবতে বাধ্য করে। ফলশ্রুতিতে লর্ডসে অনুষ্ঠিত সিরিজের উদ্বোধনী টেস্টে তিনি স্পেশালিস্ট ব্যাটসম্যান হিসেবেই দলে জায়গা করে নেন। ১৬ বছর বয়সী এই তরুণ প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৯ রানেই প্যাভিলিয়নে ফেরত যান। দল অল আউট হয় ১০৮ রানে এবং সাকুল্যে তিনজন ব্যাটসম্যান দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছুতে সমর্থ হন। এ্যাংকেল ইনজুরির কবলে পড়ায় সিরিজের বাকি ম্যাচগুলো তার আর খেলা হয়নি।
২০০৬ সালে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে মুশফিক বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দেন। অন্যান্যদের মধ্যে এই দলে ছিলেন ভবিষ্যতের আন্তর্জাতিক তারকা সাকিব আল হাসান এবং তামিম ইকবাল মুশফিকের নেতৃত্বে দলটি কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত যেতে সমর্থ হয়।[৭]
২০০৬ সালের জিম্বাবুয়ে সফরে মুশফিক আবার জাতীয় দলে সুযোগ পান। এই ট্যুরে তার সাথে সাথে ফরহাদ রেজা এবং সাকিব আল হাসানেরও ওয়ানডে অভিষেক হয়।[৮] হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে মুশফিক তার প্রথম হাফ-সেঞ্চুরি করেন এবং পরের বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপের জন্য খালেদ মাসুদের স্থলাভিষিক্ত হন।
জুলাই, ২০০৭ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টে মুশফিক আবার দলে ডাক পান। এক ইনিংস ও ৯০ রানের বিশাল ব্যবধানে বাংলাদেশ পরাজিত হয়। মুশফিক, মোহাম্মদ আশরাফুলকে সঙ্গী করে ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে রেকর্ড ১৯১ রান করেন।[৯][১০] ৮০ রানের একটি চমৎকার ইনিংস খেলেন মুশফিক।[১১]
সহ-অধিনায়কের দায়িত্ব
সম্পাদনা২০০৯ এর জিম্বাবুয়ে সফরে মুশফিক বাংলাদেশের সহ-অধিনায়ক নির্বাচিত হন। তৎকালীন অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ায় সাকিব তার স্থলাভিষিক্ত হন এবং সহ-অধিনায়ক সাকিবের দায়িত্ব পান মুশফিক।[১২] ২০১০ এর ২১ জানুয়ারী ভারতের বিরুদ্ধে হোম সিরিজের প্রথম টেস্টের পঞ্চম দিনে মুশফিক তার ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি করেন। মাত্র ১১২ বলে সেঞ্চুরি করে তিনি বাংলাদেশের দ্রুততম টেস্ট সেঞ্চুরির মালিক হন। ১১৩ রানের ব্যবধানে ভারত ম্যাচটি জিতে নেয়।[১৩]
ঐ বছরের ৮ নভেম্বর ওয়ানডেতে মুশফিক তার সেরা ইনিংসটি খেলেন। জাতীয় ক্রিকেট লীগের একটি ম্যাচে তিনি রাজশাহীর হয়ে ১১৪ বলে করেন ১২০ রান।[১৪] ডিসেম্বর, ২০১০ এ মুশফিকের জায়গায় তামিম ইকবাল সহ-অধিনায়কের দায়িত্ব পান।[১৫]
অধিনায়কত্ব (২০১১ -২০১৪)
সম্পাদনা২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশ জাতীয় দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন শুরু করেন। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এশিয়া কাপে নিজেদের সেরা সাফল্যে রানার্সআপ হয়।
টেস্ট ক্রিকেটে মুশফিকের অধিনায়কত্বেই বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কাকে পরাজিত করে।[১৬]
ক্রিকেট বিশ্বকাপ
সম্পাদনা২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের লক্ষ্যে ৪ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে বিসিবি কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ দলের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে।[১৭] এতে তিনিও দলের অন্যতম সদস্য মনোনীত হন।[১৮]
৯ মার্চ, ২০১৫ তারিখে অ্যাডিলেড ওভালে অনুষ্ঠিত গ্রুপ পর্বের ৫ম খেলায় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ম উইকেটে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদকে সাথে নিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বকাপের যে-কোন উইকেটে ১৪১ রানের সর্বোচ্চ জুটি গড়েন।[১৯] এছাড়াও একদিনের আন্তর্জাতিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের মধ্যকার এ জুটি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। এরফলে একদিনের আন্তর্জাতিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ দলগতভাবে সর্বোচ্চ রান তোলে।[২০] পরবর্তীতে রুবেল হোসেনের প্রশংসনীয় বোলিংয়ে (৪/৫৩) বাংলাদেশ ১৫ রানের ব্যবধানে জয়ী হওয়াসহ কোয়ার্টার ফাইনালে উন্নীত হয়।
২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপে অনবদ্য ৭১ রানের ইনিংসের জন্য বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান ম্যাচে তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।[২১]
২০২৪-২০২৫
সম্পাদনাজানুয়ারি ২০২৫ সালে ২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য বাংলাদেশ দলে তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[২২]
রেকর্ড
সম্পাদনাপ্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে মুশফিকুর রহিম আইসিসি'র প্লেয়ার অব দ্যা মান্থ (মে,২০২১) খ্যাতি অর্জন করেছেন।[২৪] তিনি ২০২১ সালের মে মাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তাদের মাটিতে একটি টেস্ট ও দেশর ভেন্যুতে তিনটি ওয়ানডে খেলেন। ম্যান অব দ্যা সিরিজ নির্বাচিত হয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদোশের প্রথম সিরিজ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। মুশফিকুর রহিম প্রথম বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ডাবল সেঞ্চুরি করেন।[২৫][২৬] ৩২১টি বল মোকাবিলা করে ২২ চার ও ১টি ছয়ের সাহায্যে ২০০ রান করেন। ২০১৩ শ্রীলঙ্কা সফরে তিনি এই রেকর্ডটি করেন। তিনি ৮ম উইকেট-রক্ষক যিনি টেস্টে ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন এবং ৯ম ব্যাটসম্যান যিনি টেস্টে ৬ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন। ২০১৮ সালের নভেম্বরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিশতক করার মাধ্যমে ইতিহাসের প্রথম উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্টে দুইটি দ্বিশতক করার রেকর্ড গড়েন মুশফিক। এছাড়া প্রথম বাংলাদেশি হিসেবেও দুইটি দ্বিশতকের রেকর্ড তার।[২৭]
আন্তর্জাতিক শতকসমূহ
সম্পাদনাটেস্ট আন্তর্জাতিক শতকসমূহ
সম্পাদনামুশফিকুর রহিমের টেস্ট আন্তর্জাতিক শতকসমূহ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
# | রান | ম্যাচ | প্রতিপক্ষ | শহর/দেশ | মাঠ | বছর | ফলাফল |
১ | ১০১ | ১৭ | ভারত | চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ | জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম | ২০১০ | পরাজিত |
২ | ২০০ | ৩১ | শ্রীলঙ্কা | গল, শ্রীলঙ্কা | গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম | ২০১৩ | ড্র |
৩ | ১১৬ | ৩৪ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | কিংসটাউন, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন দ্বীপপুঞ্জ | আরনস ভেল স্টেডিয়াম | ২০১৪ | পরাজিত |
৪ | ১৫৯ | ৫১ | নিউজিল্যান্ড | ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড | বেসিন রিজার্ভ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম | ২০১৭ | পরাজিত |
৫ | ১২৭ | ৫২ | ভারত | হায়দ্রাবাদ, ভারত | রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ২০১৭ | পরাজিত |
৬ | ২১৯* | ৬৪ | জিম্বাবুয়ে | ঢাকা, বাংলাদেশ | শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ২০১৮ | জয়ী |
৭ | ২০৩* | ৭০ | ২০২০ | জয়ী |
একদিনের আন্তর্জাতিক শতকসমূহ
সম্পাদনামুশফিকুর রহিমের একদিনের আন্তর্জাতিক শতকসমূহ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
# | রান | ম্যাচ | প্রতিপক্ষ | শহর/দেশ | মাঠ | তারিখ | ফলাফল |
১ | ১০১ | ৯১ | জিম্বাবুয়ে | হারারে, জিম্বাবুয়ে | হারারে স্পোর্টস ক্লাব | ১৬ আগস্ট ২০১১ | পরাজিত |
২ | ১১৭ | ১২৮ | ভারত | ফতুল্লা, বাংলাদেশ | খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ | পরাজিত |
৩ | ১০৬ | ১৪৭ | পাকিস্তান | ঢাকা, বাংলাদেশ | শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ১৭ এপ্রিল ২০১৫ | বিজয়ী |
৪ | ১০৭ | জিম্বাবুয়ে | ঢাকা, বাংলাদেশ | শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ৭ নভেম্বর ২০১৫ | বিজয়ী | |
৫ | ১১০* | দক্ষিণ আফ্রিকা | কিম্বার্লি, দক্ষিণ আফ্রিকা | ডি বিয়ারস ডায়মন্ড ওভাল | ১৫ অক্টোবর ২০১৭ | পরাজিত | |
৬ | ১৪৪ | শ্রীলঙ্কা | দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত | দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | বিজয়ী | |
৭ | ১০২* | অস্ট্রেলিয়া | নটিংহাম, ইংল্যান্ড | টেন্টব্রিজ ক্রিকেট গ্রাউন্ড | ২০ জুন ২০১৯ | পরাজিত |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "জন্মদিন-দুই-তিনটি-হলেই-তো-মজা-মুশফিক"। www.jugantor.com। [। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১০।
- ↑ "মিতু শোনালেন মুশফিকুর রহিম হয়ে ওঠার গল্প"। প্রথম আলো। ২৪ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০২৩।
- ↑ বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম’এর সাবেক ক্যাপ্টেন মুশফিক বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম’এর সাবেক ক্যাপ্টেন মুশফিক
- ↑ "দ্বিশতকে ইতিহাসের পাতায় মুশফিক"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ১১ মার্চ ২০১৩। ১১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ রহমান, খন্দকার মিরাজুর। "We are not just about Ashraful anymore - Jamie Siddons"। ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ আলো, আনন্দ (২০১৬-১২-১১)। "ক্রিকেট তারকাদের বিয়ে সংসার সুখের হয় উভয়ের গুণে…আনন্দ আলো | আনন্দ আলো" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Miller, Andrew, ইংল্যান্ড বনাম বাংলাদেশ সিরিজ, ২০০৫, Wisden Cricketers' Almanack, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৪
- ↑ Cricinfo staff (২০ জুলাই ২০০৬), হোয়াটমোর: 'বাংলাদেশই ফেভারিট', Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১১-০৯
- ↑ Austin, Charlie, শ্রীলঙ্কা বনাম বাংলাদেশ সিরিজ, ২০০৭, Wisden Cricketers' Almanac, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৪
- ↑ Austin, Charlie, দ্বিতীয় টেস্ট: শ্রীলঙ্কা বনাম বাংলাদেশ সিরিজ, ২০০৭, Wisden Cricketers' Almanac, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৪
- ↑ দ্বিতীয় টেস্ট: শ্রীলঙ্কা বনাম বাংলাদেশ সিরিজ, ২০০৭ (2nd Test), CricketArchive.com, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৪
- ↑ Cricinfo staff (২৮ জুলাই ২০০৯), জিম্বাবুয়ে ট্যুরে সহ-অধিনায়কের দায়িত্বে মুশফিক, Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৮-০১
- ↑ "India coast to win despite Mushfiqur century"। ESPNcricinfo।
- ↑ a20876 বরিশাল বিভাগ বনাম রাজশাহী বিভাগ: জাতীয় ক্রিকেট লীগ ২০১০-১১ (Second Phase), CricketArchive.com, সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১১-১২
- ↑ অধিনায়কের দায়িত্বে আবারও সাকিব, Cricinfo, ৩১ ডিসেম্বর ২০১০, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-১৩
- ↑ "Daily Amardesh -ঢাকা, শনিবার ২৪ মার্চ ২০১২, ১০ চৈত্র্য ১৪১৮, ৩০ রবিউস সানি ১৪৩৩ হিজরী"। web.archive.org। ২৭ মার্চ ২০১২। Archived from the original on ২৭ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ Isam, Mohammad। "Soumya Sarkar in Bangladesh World Cup squad"। ESPNCricinfo। ESPN। ৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Bangladesh Squad"। Cricinfo।
- ↑ "Bangladesh reach World Cup quarter-final"। ৯ মার্চ ২০১৫। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৫। অজানা প্যারামিটার
|pubisher=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|publisher=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - ↑ "Mahmudullah ton lifts Bangladesh to 275"। ESPN Cricinfo। ৯ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "AFG vs BAN Cricket Scorecard, 7th Match, Pool A at Canberra, February 18, 2015"। ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০১-১৯।
- ↑ "Bangladesh Squad - ICC Champions Trophy, 2025 Squad"। ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০১-১৯।
- ↑ "Mushfiqur_Rahim_batting_against_England_at_Lords_in_2010"। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১১। অজানা প্যারামিটার
|1=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য); - ↑ "Kathryn Bryce and Mushfiqur Rahim voted ICC Players of the Month for May 2021"। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল। ১৪ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২১।
- ↑ "ইতিহাস গড়লেন মুশফিকুর"। দৈনিক প্রথম আলো। ১১ মার্চ ২০১৩। ২০১৭-০৫-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৩।
- ↑ "টেস্টে সর্বোচ্চ রান মুশফিকের"। বিডিনিউজটুয়েন্টিফোর। ১৩ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৩।
- ↑ "নতুন উচ্চতায় মুশফিকুর এবং বাংলাদেশ"। ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৩।
আরও দেখুন
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনা
পূর্বসূরী সাকিব আল হাসান |
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ২০১১–২০১৩ |
উত্তরসূরী |
পূর্বসূরী মুশফিকুর রহিম |
বাংলাদেশ ওডিআই ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ২০১১-২০১৪ |
উত্তরসূরী মাশরাফি বিন মর্তুজা |
পূর্বসূরী মোহাম্মদ আশরাফুল |
টেস্টে বাংলাদেশী ক্রিকেটারদের সর্বোচ্চ রান ২০০ |
উত্তরসূরী তামিম ইকবাল |