২০২৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ গ্রুপ পর্ব
২০২৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপের প্রথম পর্বের খেলাসমূহ রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে অংশগ্রহণকারী দশটি দল একে অপরের বিরুদ্ধে একটি করে ম্যাচে অংশ নেবে ও পর্ব শেষে সেরা চারটি দল নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ হবে।[১] এর আগে টুর্নামেন্টের ২০১৯ সালের আসরের প্রথম পর্বেও একই পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়েছিল।[২]
পয়েন্ট তালিকা
সম্পাদনাঅব | দল | খেলা | জ | হা | টাই | ফহ | পয়েন্ট | নে.রা.রে. | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ভারত (H) | ৯ | ৯ | ০ | ০ | ০ | ১৮ | +২.৫৭০ | সেমি-ফাইনাল এবং ২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে উত্তীর্ণ |
২ | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৯ | ৭ | ২ | ০ | ০ | ১৪ | +১.২৬১ | |
৩ | অস্ট্রেলিয়া | ৯ | ৭ | ২ | ০ | ০ | ১৪ | +০.৮৪১ | |
৪ | নিউজিল্যান্ড | ৯ | ৫ | ৪ | ০ | ০ | ১০ | +০.৭৪৩ | |
৫ | পাকিস্তান | ৯ | ৪ | ৫ | ০ | ০ | ৮ | −০.১৯৯ | ২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে উত্তীর্ণ[ক] |
৬ | আফগানিস্তান | ৯ | ৪ | ৫ | ০ | ০ | ৮ | −০.৩৩৬ | |
৭ | ইংল্যান্ড | ৯ | ৩ | ৬ | ০ | ০ | ৬ | −০.৫৭২ | |
৮ | বাংলাদেশ | ৯ | ২ | ৭ | ০ | ০ | ৪ | −১.০৮৭ | |
৯ | শ্রীলঙ্কা | ৯ | ২ | ৭ | ০ | ০ | ৪ | −১.৪১৯ | |
১০ | নেদারল্যান্ডস | ৯ | ২ | ৭ | ০ | ০ | ৪ | −১.৮২৫ |
উৎস: আইসিসি
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) জয়; ৩) নেট রান রেট; ৪) টাই হওয়া দলগুলোর মধ্যে ম্যাচের ফলাফল; ৫) প্রতিযোগিতা-পূর্ববর্তী অবস্থান
(H) স্বাগতিক।
টীকা:
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) জয়; ৩) নেট রান রেট; ৪) টাই হওয়া দলগুলোর মধ্যে ম্যাচের ফলাফল; ৫) প্রতিযোগিতা-পূর্ববর্তী অবস্থান
(H) স্বাগতিক।
টীকা:
- ↑ পাকিস্তান স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্বাগতিক হিসেবে ২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে।
গ্রুপ পর্বের সারাংশ
সম্পাদনাবিপক্ষ দল
|
অস্ট্রেলিয়া | আফগানিস্তান | ইংল্যান্ড | দক্ষিণ আফ্রিকা | নিউজিল্যান্ড | নেদারল্যান্ডস | পাকিস্তান | বাংলাদেশ | ভারত | শ্রীলঙ্কা |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
অস্ট্রেলিয়া | — | ৩ উইকেটে জয় | ৩৩ রানে জয় | ১৩৪ রানে হার | ৫ রানে জয় | ৩০৯ রানে জয় | ৬২ রানে জয় | ৮ উইকেটে জয় | ৬ উইকেটে হার | ৫ উইকেটে জয় |
আফগানিস্তান | ৩ উইকেটে হার | — | ৬৯ রানে জয় | ৫ উইকেটে হার | ১৪৯ রানে হার | ৭ উইকেটে জয় | ৮ উইকেটে জয় | ৬ উইকেটে হার | ৮ উইকেটে হার | ৭ উইকেটে জয় |
ইংল্যান্ড | ৩৩ রানে হার | ৬৯ রানে হার | — | ২২৯ রানে হার | ৯ উইকেটে হার | ১৬০ রানে জয় | ৯৩ রানে জয় | ১৩৭ রানে জয় | ১০০ রানে হার | ৮ উইকেটে হার |
দক্ষিণ আফ্রিকা | ১৩৪ রানে জয় | ৫ উইকেটে জয় | ২২৯ রানে জয় | — | ১৯০ রানে জয় | ৩৮ রানে হার | ১ উইকেটে জয় | ১৪৯ রানে জয় | ২৪৩ রানে হার | ১০২ রানে জয় |
নিউজিল্যান্ড | ৫ রানে হার | ১৪৯ রানে জয় | ৯ উইকেটে জয়ী | ১৯০ রানে হার | — | ৯৯ রানে জয় | ২১ রানে জয় | ৮ উইকেটে জয় | ৪ উইকেটে হার | ৫ উইকেটে জয় |
নেদারল্যান্ডস | ৩০৯ রানে হার | ৭ উইকেটে হার | ১৬০ রানে হার | ৩৮ রানে জয় | ৯৯ রানে হার | — | ৮১ রানে হার | ৮৭ রানে জয় | ১৬০ রানে হার | ৫ উইকেটে হার |
পাকিস্তান | ৬২ রানে হার | ৮ উইকেটে হার | ৯৩ রানে হার | ১ উইকেটে হার | ২১ রানে জয় | ৮১ রানে জয় | — | ৭ উইকেটে জয় | ৭ উইকেটে হার | ৬ উইকেটে জয়ী |
বাংলাদেশ | ৮ উইকেটে হার | ৬ উইকেটে জয় | ১৩৭ রানে হার | ১৪৯ রানে হার | ৮ উইকেটে হার | ৮৭ রানে হার | ৭ উইকেটে হার | — | ৭ উইকেটে হার | ৩ উইকেটে জয় |
ভারত | ৬ উইকেটে জয় | ৮ উইকেটে জয় | ১০০ রানে জয় | ২৪৩ রানে জয় | ৪ উইকেটে জয় | ১৬০ রানে জয় | ৭ উইকেটে জয় | ৭ উইকেটে জয় | — | ৩০২ রানে জয় |
শ্রীলঙ্কা | ৫ উইকেটে হার | ৭ উইকেটে হার | ৮ উইকেটে জয় | ১০২ রানে হার | ৫ উইকেটে হার | ৫ উইকেটে জয় | ৬ উইকেটে হার | ৩ উইকেটে হার | ৩০২ রানে হার | — |
সূচি
সম্পাদনাইংল্যান্ড বনাম নিউজিল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- রচিন রবীন্দ্র (নিউজিল্যান্ড) ওডিআইতে প্রথম সেঞ্চুরি করেন।[৩]
- ডেভন কনওয়ে এবং রচিন রবীন্দ্র ওয়ানডেতে নিউজিল্যান্ডের হয়ে দ্বিতীয় উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি গড়েন।[৪]
নেদারল্যান্ডস বনাম পাকিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- নেদারল্যান্ডস টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
আফগানিস্তান বনাম বাংলাদেশ
সম্পাদনাব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- রহমানুল্লাহ গুরবাজ ইনিংসের পরিপ্রেক্ষিতে (২৭) আফগানিস্তানের হয়ে ওডিআইতে দ্রুততম ১,০০০ রান পূর্ণ করেছেন।[৫]
- বাংলাদেশ ৯২ বল বাকি রেখে ম্যাচটি জিতেছে, বলের দিক থেকে বিশ্বকাপে তাদের সবচেয়ে বড় জয় এটি।[৫]
দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- এইডেন মার্করাম (দক্ষিণ আফ্রিকা) সবচেয়ে কম বল (৪৯ বল) মোকাবিলা করে বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্রুততম শতরান করার রেকর্ড গড়েছেন, এই রেকর্ড আগে ছিল কেভিন ওব্রায়েনের।[৬]
- ম্যাচটিতে মোট ৭৫৪ রান সংগ্রহ করা হয়েছে যা বিশ্বকাপের ম্যাচে সর্বোচ্চ রানের সংগ্রহ, এটি ২০১৯ সালে অস্ট্রেলিয়া বনাম বাংলাদেশের ম্যাচটিতে করা মোট রানকে (৭১৪ রান) ছাড়িয়ে গেছে।[৭]
অস্ট্রেলিয়া বনাম ভারত
সম্পাদনাব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া) ইনিংসের (১৯ ইনিংস) পরিপ্রেক্ষিতে শচীন তেন্ডুলকর এবং এবি ডি ভিলিয়ার্স (প্রত্যেকেই ২০ ইনিংসে) কর্তৃক বিশ্বকাপে দ্রুততম ১,০০০ রান করার রেকর্ড ভেঙেছেন।[৮]
- মিচেল স্টার্ক (অস্ট্রেলিয়া) ইনিংসের নিরিখে (১৯) বিশ্বকাপে দ্রুততম ৫০ উইকেট অর্জন করে লাসিথ মালিঙ্গার রেকর্ড (২৫) ভেঙেছেন।[৮]
নেদারল্যান্ডস বনাম নিউজিল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- নেদারল্যান্ডস টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- সিব্রান্ড এংগেলব্রেখ্ট (নেদারল্যান্ডস) তার ওডিআই অভিষেক হয়।
বাংলাদেশ বনাম ইংল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- জনি বেয়ারস্টো (ইংল্যান্ড) তার ১০০তম ওডিআই ম্যাচ খেলেছেন।[৯]
- জো রুট (ইংল্যান্ড) গ্রাহাম গুচকে ছাড়িয়ে ওয়ানডেতে ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হয়েছেন।[১০]
পাকিস্তান বনাম শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- সদীর সমরবিক্রম (শ্রীলঙ্কা) ও আবদুল্লাহ শফিক (পাকিস্তান) উভয়ই ওডিআই-এ প্রথম শতরান করেন।[১১][১২]
- ২০১১ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আয়ারল্যান্ডের ৩২৯ রানকে ছাড়িয়ে ক্রিকেট বিশ্বকাপের ইতিহাসে এটা ছিল সর্বোচ্চ সফল রান তাড়া।[১৩]
আফগানিস্তান বনাম ভারত
সম্পাদনাব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- রোহিত শর্মা (ভারত) ক্রিস গেইলের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বাধিক ছক্কার রেকর্ড ভেঙে রেকর্ড গড়েছেন (৫৫৪)।[১৪]
- রোহিত শর্মা (ভারত) বিশ্বকাপের ইতিহাসে শচীন তেন্ডুলকরের সবচেয়ে বেশি শতরানের রেকর্ড ভেঙে রেকর্ড গড়েছেন (৭)।[১৫]
অস্ট্রেলিয়া বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- এটি ছিল রানের দিক থেকে বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় পরাজয়, এর আগে তাদের রানের দিক থেকে বড় পরাজয় ছিল ১৯৮৩ সালে ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রানে।[১৬]
বাংলাদেশ বনাম নিউজিল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ভারত বনাম পাকিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- ভারত টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
আফগানিস্তান বনাম ইংল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ইতিহাসে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের এটাই প্রথম পরাজয়।[১৭]
অস্ট্রেলিয়া বনাম শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
নেদারল্যান্ডস বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির কারণে ম্যাচটি ইনিংসপ্রতি ৪৩ ওভারে খেলা হয়।
আফগানিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
বাংলাদেশ বনাম ভারত
সম্পাদনাব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
অস্ট্রেলিয়া বনাম পাকিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- পাকিস্তান টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
নেদারল্যান্ডস বনাম শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- নেদারল্যান্ডস টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ইংল্যান্ড বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- ভারত টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
আফগানিস্তান বনাম পাকিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- পাকিস্তান টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ইতিহাসে আফগানিস্তানের বিপক্ষে এটাই ছিল পাকিস্তানের প্রথম পরাজয়।[১৮]
বাংলাদেশ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
অস্ট্রেলিয়া বনাম নেদারল্যান্ডস
সম্পাদনাব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (অস্ট্রেলিয়া) সবচেয়ে কম বল (৪০ বল) মোকাবিলা করে বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্রুততম শতরান করার রেকর্ড গড়েছেন, এই রেকর্ড আগে ছিল এইডেন মার্করামের (৪৯ বলে)।[১৯]
- বাস দি লিডি (নেদারল্যান্ডস) ক্রিকেট বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রান দিয়ে (১১৫) রেকর্ড করেছেন, এর আগে এই রেকর্ড ছিল মিক লুইস ও অ্যাডাম জাম্পার (উভয়ই ১১৩)।
- ২০১৫ সালে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে তাদের ২৭৫ রানের জয়কে অতিক্রম করে অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড গড়েছে এবং রানের দিক থেকে যে কোনও দলের দ্বারা সামগ্রিকভাবে দ্বিতীয়।
ইংল্যান্ড বনাম শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
পাকিস্তান বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- পাকিস্তান টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- উসামা মীর (পাকিস্তান) ম্যাচের দ্বিতীয় ইনিংসে শাদাব খানের স্থলাভিষিক্ত হন।
অস্ট্রেলিয়া বনাম নিউজিল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- এই ম্যাচে ৭৭১ রান করা হয়েছে, যা একটি বিশ্বকাপ ম্যাচে উভয় দল কর্তৃক সর্বোচ্চ রানের সমষ্টি, এর আগে এই রেকর্ড ছিল ২০২৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা ও শ্রীলঙ্কার ম্যাচে উভয়দল কর্তৃক সংগৃহীত রানসমষ্টি (৭৫৪)।
এটি অস্ট্রেলিয়ার ১০০তম বিশ্বকাপ ম্যাচ।
বাংলাদেশ বনাম নেদারল্যান্ডস
সম্পাদনাব
|
||
- নেদারল্যান্ডস টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ইংল্যান্ড বনাম ভারত
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
আফগানিস্তান বনাম শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাবাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- শাহীন আফ্রিদি (পাকিস্তান) ও মেহেদী হাসান মিরাজ (বাংলাদেশ) উভয়ই ওডিআইতে তার ১০০তম উইকেট নেন।
- এই ম্যাচের ফলে বাংলাদেশ বিদায় নিয়েছে।
নিউজিল্যান্ড বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ভারত বনাম শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- দিলশান মাদুশঙ্কা (শ্রীলঙ্কা) ওডিআইতে তার প্রথম পাঁচ উইকেট শিকার করেন।
- মোহাম্মদ শামি ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী হন ক্রিকেট বিশ্বকাপে, জহির খানকে (৪৪ উইকেট) ছাড়িয়ে যান।
- ওডিআইতে রানের নিরিখে এটাই ছিল ভারতের সবচেয়ে বড় জয়।
- ভারত সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।
আফগানিস্তান বনাম নেদারল্যান্ডস
সম্পাদনাব
|
||
- নেদারল্যান্ডস টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- মুজিব উর রহমান (আফগানিস্তান) ওডিআইতে তার ১০০তম উইকেট নেন।
- আফগানিস্তান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবার ২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে।
নিউজিল্যান্ড বনাম পাকিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- পাকিস্তান টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির কারণে আর খেলা সম্ভব হয়নি।
- দক্ষিণ আফ্রিকা সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।
অস্ট্রেলিয়া বনাম ইংল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- এই ম্যাচের ফলে ইংল্যান্ড বিদায় নিয়েছে।
ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- ভারত টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- বিরাট কোহলি (ভারত) শচীন তেন্ডুলকরের ওয়ানডেতে সর্বাধিক সেঞ্চুরির (৪৯) রেকর্ড স্পর্শ করেছেন।
- দক্ষিণ আফ্রিকার ৮৩ রান ছিল বিশ্বকাপে তাদের সর্বনিম্ন রান।
- দক্ষিণ আফ্রিকার ২৪৩ রানের পরাজয় ছিল রানের দিক থেকে সর্বোচ্চ হার, এটি ২০০২ সালে পাকিস্তানের কাছে তাদের ১৮২ রানের হারকে ছাড়িয়ে গেছে।
বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস (শ্রীলঙ্কা) কোনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচে টাইমড আউট হয়ে আউট হওয়া প্রথম খেলোয়াড়।
- এই ম্যাচের ফলাফলে শ্রীলঙ্কা বিদায় নিয়েছে।
আফগানিস্তান বনাম অস্ট্রেলিয়া
সম্পাদনাব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- অস্ট্রেলিয়া সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।
- অস্ট্রেলিয়া ৯১/৭ থেকে ১৮.৩ ওভারের পরে ২৯৩/৭ এ জিতেছে। ৮ম উইকেট জুটিতে ১৬৯ বলে ২০২ রানের অবদান ওয়ানডেতে এই স্ট্যান্ডের জন্য সর্বোচ্চ।
- গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (অস্ট্রেলিয়া) ওডিআই এবং বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার হিসেবে ডাবল সেঞ্চুরি করেন।
- গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (অস্ট্রেলিয়া) ওডিআইতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ব্যাটিং করেছেন।
- গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (অস্ট্রেলিয়া) ওডিআইতে ডাবল সেঞ্চুরি করা প্রথম নন-ওপেনার।
- এছাড়াও, প্যাট কামিন্স ওডিআই বিশ্বকাপে দ্বিতীয় ধীরতম ইনিংস খেলেন ১২(৬৮)*।
ইংল্যান্ড বনাম নেদারল্যান্ডস
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- এই ম্যাচের ফলাফলে নেদারল্যান্ডস বিদায় নিয়েছে।
নিউজিল্যান্ড বনাম শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- ট্রেন্ট বোল্ট (নিউজিল্যান্ড) তৃতীয় বোলার যিনি নিউজিল্যান্ডের হয়ে সব আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফরম্যাটে ৬০০ উইকেট নিয়েছেন। এছাড়াও তিনি ক্রিকেট বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের হয়ে প্রথম বোলার হিসেবে ৫০ উইকেট লাভ করেন।
- মিচেল স্যান্টনার (নিউজিল্যান্ড) ক্রিকেট বিশ্বকাপের সংস্করণে নিউজিল্যান্ডের একজন খেলোয়াড়ের সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার জন্য ড্যানিয়েল ভেট্টোরির রেকর্ডের সমান।
আফগানিস্তান বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- হেইনরিখ ক্লাসেন ও কাগিসো রাবাদা (দক্ষিণ আফ্রিকা) যথাক্রমে তার ৫০তম এবং ১০০তম ওডিআই খেলেছেন।
- এই ম্যাচের ফলে আফগানিস্তান বিদায় নিয়েছে।
অস্ট্রেলিয়া বনাম বাংলাদেশ
সম্পাদনাব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- এই প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া সফলভাবে ৩০০ বা তার বেশি রানের লক্ষ্য তাড়া করেছে।
ইংল্যান্ড বনাম পাকিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- ডেভিড উইলি (ইংল্যান্ড) ওডিআইতে তার ১০০তম উইকেট নেন।
- এই ম্যাচের ফলে নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে এবং পাকিস্তান বিদায় নেয়।
ভারত বনাম নেদারল্যান্ডস
সম্পাদনাব
|
||
- ভারত টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- রোহিত শর্মা (ভারত) এবি ডি ভিলিয়ার্সের ২০১৫ সালে এক বছরে ওডিআইতে সর্বাধিক ছক্কার রেকর্ড (৬০) ভেঙেছে।
- লোকেশ রাহুল ভেঙেছে বিশ্বকাপে ভারতীয় ক্রিকেটার হিসেবে রোহিত শর্মার দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড, বলের দিক থেকে (৬২)।
পাদটীকা
সম্পাদনা- ↑ অ্যালেক্স হোয়ার্ফ (ইংল্যান্ড)-এর পরিবর্তে
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Match schedule announced for ICC Men's Cricket World Cup 2023"। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০২৩।
- ↑ "All You Need to Know for the ICC Men's Cricket World Cup 2023"। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
- ↑ "ENG v NZ: 23-year-old Rachin Ravindra hits hundred in spectacular World Cup debut"। India Today। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "ENG vs NZ: Conway-Ravindra record fourth-highest World Cup partnership with 273-run stand"। Spotstar। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ ক খ "Mehidy, with a little help from Shakib and Shanto, takes Bangladesh past Afghanistan"। ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ অক্টোবর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "Fastest ODI World Cup hundreds: Markram breaks record with 49-ball century in SA vs SL WC 2023 match"। SportStar। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "SA vs SL: South Africa-Sri Lanka records highest aggregate in a World Cup match with 754 runs in Delhi"। SportStar। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ ক খ "By the numbers: Records broken as Starc, Warner and Kohli hit new heights"। cricketworldcup.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৯ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "Bairstow, England cricket's 'great servant' who always comes back very strong"। ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ অক্টোবর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "ENG vs BAN: Joe Root becomes England's highest run-scorer in ODI World Cup, surpasses Graham Gooch"। Sportstar (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ অক্টোবর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "SL vs PAK: Sadeera Samarawickrama hits his maiden World Cup hundred to deflate Pakistan"। India Today। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "SL vs PAK: Abdullah Shafique shines on World Cup debut, hits maiden ODI hundred in high pressure chase"। India Today। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "ODI World Cup 2023: Pakistan completes highest run chase in WC history"। SportStar। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "Rohit Sharma breaks Chris Gayle's record for most sixes in international cricket with 554th maximum"। Spotstar। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "Rohit Sharma breaks Sachin's record for most centuries in World Cup history"। Business Standard। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "South Africa trounce woeful Australia at World Cup"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "ENG vs AFG: Aghanistan produce biggest upset of World Cup 2023 with 69-run win over defending champions England"। India Today। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "PAK vs AFG, World Cup 2023: Afghanistan chase down 283 to register first-ever ODI win over Pakistan"। India Today। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "AUS vs NED: Glenn Maxwell breaks Aiden Markram's record for fastest ODI World Cup hundred"। India Today। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০২৩।