২০১৪ এশিয়া কাপ
২০১৪ এশিয়া কাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতার ১২তম আসর ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ মার্চ, ২০১৪ তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশে রাজধানী ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী শহর নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় অনুষ্ঠিত হয়।[১] পূর্ববর্তী অন্যান্য বছরের ন্যায় এশিয়া মহাদেশের টেস্টখেলুড়ে দেশ - বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার জাতীয় ক্রিকেট দলের সাথে আইসিসি সহযোগী সদস্য আফগানিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল প্রথমবারের মতো এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে।[১]
তত্ত্বাবধায়ক | এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল |
---|---|
ক্রিকেটের ধরন | একদিনের আন্তর্জাতিক |
প্রতিযোগিতার ধরন | রাউন্ড-রবিন |
আয়োজক | বাংলাদেশ |
বিজয়ী | শ্রীলঙ্কা (৫ম শিরোপা) |
অংশগ্রহণকারী দলসংখ্যা | ৫ |
খেলার সংখ্যা | ১১ |
প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় | লাহিরু থিরিমানে (শ্রীলঙ্কা) |
সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী | লাহিরু থিরিমানে (২৭৯) |
সর্বাধিক উইকেটধারী | লাসিথ মালিঙ্গা (১১) |
১৬ জানুয়ারি, ২০১৪ তারিখে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের যৌথ প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত এশিয়া কাপের সময়সূচি ও স্থান ঘোষণা করে।[২] সম্প্রচারস্বত্ত্বজনিত কারণে প্রতিযোগিতাটি অ্যারাইজ এশিয়া কাপ ২০১৪ নামে পরিচিত।
মাঠ
সম্পাদনাপ্রতিযোগিতার জন্য নির্ধারিত ১১টি[৩] খেলার ৫টি ফতুল্লায় এবং ফাইনাল ম্যাচসহ বাকি ম্যাচ ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। তন্মধ্যে পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা’র মধ্যকার উদ্বোধনী খেলাটি ফতুল্লায় অনুষ্ঠিত হবার সিদ্ধান্ত গৃহীত ও বাস্তবায়িত হয়।
ঢাকা | ফতুল্লা |
---|---|
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম | খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম |
ধারণক্ষমতা: ২৬,০০০ | ধারণক্ষমতা: ২৫,০০০ |
দলের সদস্য
সম্পাদনাবাংলাদেশ[৪] | ভারত[৫][৬] | পাকিস্তান[৭][৮] | শ্রীলঙ্কা[৯] | আফগানিস্তান[১০] |
---|---|---|---|---|
ভারতের অধিনায়ক এমএস ধোনি’র আঘাতপ্রাপ্তিতে দল থেকে বাদ পড়েন ও বিরাট কোহলিকে অধিনায়কের দায়িত্ব দেয়াসহ দীনেশ কার্তিককে উইকেট-রক্ষকের দায়িত্ব প্রদান করা হয়। অশোভন আচরণের অভিযোগে সাকিব আল হাসানকে খেলা থেকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার ফলে ভারত ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিনি খেলতে পারেননি। অন্যদিক তামিম ইকবাল আঘাত পাওয়ায় তিনি দলের বাইরে অবস্থান করেন।[১১] আঘাতপ্রাপ্তির জন্য বাংলাদেশের মাশরাফি বিন মর্তুজা ও সোহাগ গাজী যথাক্রমে ভারত ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে অংশগ্রহণ করেননি।
খেলা পরিচালনাকারী কর্মকর্তা
সম্পাদনাসংরক্ষিত আম্পায়ার:
ম্যাচ রেফারি:
== পয়েন্ট তালিকা==[১২]
অবস্থান | দল | খে | জ | পরা | ট | ফহ | প | এনআরআর | পক্ষে রান | প্রতিপক্ষ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | শ্রীলঙ্কা | ৪ | ৪ | ০ | - | - | ১৭* | +০.৭৭৩ | ১০২২/১৯৮.২ | ৮৭৬/২০০.০ |
২ | পাকিস্তান | ৪ | ৩ | ১ | - | - | ১৩* | +০.৩৪৯ | ১১১০/১৯৯.৩ | ১০৪৩/২০০.০ |
৩ | ভারত | ৪ | ২ | ২ | - | - | ৯* | +০.৪৫০ | ৯৪৯/১৮১.২ | ৯৫২/১৯৯.০ |
৪ | আফগানিস্তান | ৪ | ১ | ৩ | - | - | ৪ | -১.২৭৮ | ৭১৩/২০০.০ | ৮৮৩/১৮২.২ |
৫ | বাংলাদেশ | ৪ | ০ | ৪ | - | - | ০ | -০.২৫৯ | ১০৩১/২০০.০ | ১০৭১/১৯৭.৫ |
* = বোনাস ১ পয়েন্টসহ।
ম্যাচ
সম্পাদনাসকল খেলাই বাংলাদেশ মান সময় (ইউটিসি+০৬:০০) অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হয়।
গ্রুপ পর্বের ম্যাচ
সম্পাদনাম্যাচ ১
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- শ্রীলঙ্কার পক্ষে চতুরঙ্গ ডি সিলভা’র একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে।
ম্যাচ ২
সম্পাদনাব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ম্যাচ ৩
সম্পাদনাব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ম্যাচ ৪
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ম্যাচ ৫
সম্পাদনাব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ম্যাচ ৬
সম্পাদনাব
|
||
- পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ম্যাচ ৭
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- এ জয়ের ফলে শ্রীলঙ্কা ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়।
ম্যাচ ৮
সম্পাদনাব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- এ জয়ের ফলে পাকিস্তান ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়।
ম্যাচ ৯
সম্পাদনাব
|
||
- ভারত টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ম্যাচ ১০
সম্পাদনাব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ফাইনাল
সম্পাদনাব
|
||
- পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
পরিসংখ্যান
সম্পাদনা- সর্বাধিক রান[১৩]
খেলোয়াড়ের নাম | খেলার সংখ্যা | অপরাজিত | রান | সর্বোচ্চ রান | গড় | বল মোকাবেলা | স্ট্রাইক রেট | ১০০/৫০ | ৪/৬ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
লাহিরু থিরিমানে | ৫ | ০ | ২৭৯ | ১০২ | ৫৫.৮০ | ৩৪৯ | ৭৯.৯৪ | ২/০ | ৩১/২ |
উমর আকমল | ৫ | ২ | ২৫৩ | ১০২* | ৮৪.৩৩ | ২২৯ | ১১০.৪৮ | ১/২ | ২৩/৬ |
কুমার সাঙ্গাকারা | ৫ | ০ | ২৪৮ | ১০৩ | ৪৯.৬০ | ২৫৭ | ৯৬.৪৯ | ১/২ | ২৬/২ |
আহমেদ শেহজাদ | ৫ | ০ | ২২৮ | ১০৩ | ৪৫.৬০ | ২৮৫ | ৮০.০০ | ১/১ | ৩০/১ |
এনামুল হক বিজয় | ৪ | ০ | ২২৭ | ১০০ | ৫৬.৭৫ | ৩৩৩ | ৬৮.১৬ | ১/১ | ১৩/৮ |
- সর্বোচ্চ রান[১৪]
খেলোয়াড়ের নাম | রান সংখ্যা | বল সংখ্যা | ৪/৬ | স্ট্রাইক রেট | প্রতিপক্ষ | স্থান | তারিখ |
---|---|---|---|---|---|---|---|
বিরাট কোহলি | ১৩৬ | ১২২ | ১৬/২ | ১১১.৪৭ | বাংলাদেশ | ফতুল্লা | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ |
মুশফিকুর রহিম | ১১৭ | ১১৩ | ৭/২ | ১০৩.৫৩ | ভারত | ফতুল্লা | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ |
ফোয়াদ আলম | ১০৪* | ১৩৪ | ৮/৩ | ৮৫.০৭ | শ্রীলঙ্কা | ঢাকা | ৮ মার্চ ২০১৪ |
কুমার সাঙ্গাকারা | ১০৩ | ৮৪ | ১২/১ | ১২২.৬১ | ভারত | ফতুল্লা | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ |
আহমেদ শেহজাদ | ১০৩ | ১২৩ | ১২/১ | ৮৩.৭৩ | বাংলাদেশ | ঢাকা | ৪ মার্চ ২০১৪ |
বোলিং
সম্পাদনা- সর্বাধিক উইকেট[১৫]
খেলোয়াড়ের নাম | খেলার সংখ্যা | ওভার | মেইডেন | রান | উইকেট | সেরা বোলিং | গড় | ইকোনোমি | ৪ উইঃ | ৫ উইঃ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
লাসিথ মালিঙ্গা | ৪ | ৩৪.৫ | ০ | ১৮৯ | ১১ | ৫/৫২ | ১৭.১৮ | ৫.৪২ | ০ | ২ |
সাঈদ আজমল | ৫ | ৪৯.০ | ৩ | ২০২ | ১১ | ৩/২৬ | ১৮.৩৬ | ৪.১২ | ০ | ০ |
অজন্তা মেন্ডিস | ৩ | ২৬.০ | ২ | ১২৬ | ৯ | ৪/৬০ | ১৪.০০ | ৪.৮৪ | ১ | ০ |
রবিচন্দ্রন অশ্বিন | ৪ | ৩৯.৪ | ৪ | ১৬৭ | ৯ | ৩/৩১ | ১৮.৫৫ | ৪.২১ | ০ | ০ |
মোহাম্মদ শমী | ৪ | ৩৭.২ | ১ | ২৩০ | ৯ | ৪/৫০ | ২৫.৫৫ | ৬.১৬ | ১ | ০ |
- সেরা বোলিং[১৬]
খেলোয়াড়ের নাম | ওভার সংখ্যা | মেইডেন | প্রদেয় রান | উইকেট | ইকোনমি | প্রতিপক্ষ | স্থান | তারিখ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
লাসিথ মালিঙ্গা | ৯.৫ | ০ | ৫২ | ৫ | ৫.২৮ | পাকিস্তান | ফতুল্লা | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ |
লাসিথ মালিঙ্গা | ১০.০ | ০ | ৫৬ | ৫ | ৫.৬০ | পাকিস্তান | ঢাকা | ৮ মার্চ ২০১৪ |
রবীন্দ্র জাদেজা | ১০.০ | ১ | ৩০ | ৪ | ৩.০০ | আফগানিস্তান | ঢাকা | ৫ মার্চ ২০১৪ |
মোহাম্মদ শমী | ১০.০ | ১ | ৫০ | ৪ | ৫.০০ | বাংলাদেশ | ফতুল্লা | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ |
অজন্তা মেন্ডিস | ১০.০ | ০ | ৬০ | ৪ | ৬.০০ | ভারত | ফতুল্লা | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ |
অর্জনসমূহ
সম্পাদনা- শ্রীলঙ্কা
- লাহিরু থিরিমানে গ্রুপ পর্বে পাকিস্তানের বিপক্ষে তার দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করেন।[১৭]
- কুমার সাঙ্গাকারা ৩য় ব্যাটসম্যান হিসেবে গ্রুপ পর্বে ভারতের বিপক্ষে ৪,০০০ রান সংগ্রহ করেন। একই সাথে তিনি ১৮শ সেঞ্চুরি করেন।[১৮]
- গ্রুপ পর্বে আফগানিস্তানের বিপক্ষে অংশগ্রহণের মাধ্যমে দুই-দেশের সূচনা ঘটে।
- সনাথ জয়াসুরিয়া’র পর ২য় খেলোয়াড় হিসেবে কুমার সাঙ্গাকারা এশিয়া কাপে হাজার রান স্পর্শ করেন।
- কুমার সাঙ্গাকারা গ্রুপ পর্বে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তার ৮৫তম ওডিআই অর্ধ-শতকসহ এশিয়া কাপে ১২বার ৫০+ রান করেন।
- লাসিথ মালিঙ্গা চূড়ান্ত খেলায় পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয়বারের মতো পাঁচ উইকেটসহ এশিয়া কাপের ইতিহাসে তৃতীয়বার পাঁচ উইকেট লাভ করেন। সমগ্র ওডিআইয়ে তিনি সপ্তমবারের মতো পাঁচ উইকেট লাভ করেছেন।
- লাহিরু থিরিমানে চূড়ান্ত খেলায় পাকিস্তানের বিপক্ষে তার তৃতীয় ওডিআই সেঞ্চুরি করেন ও ৫ খেলায় ২৭৯ রান নিয়ে প্রতিযোগিতায় শীর্ষ রান সংগ্রহকারী হন।[১৯]
- মাহেলা জয়াবর্ধনে তার ৭১তম ওডিআই অর্ধ-শতক করেন।
- বাংলাদেশ
- মুশফিকুর রহিম গ্রুপ পর্বে ভারতের বিপক্ষে তার দ্বিতীয় সেঞ্চুরি ও দ্বিতীয় সর্বাধিক রান করেন।[২০]
- গ্রুপ পর্বে আফগানিস্তানের বিপক্ষে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের ১ম ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ।
- গ্রুপ পর্বে পাকিস্তানের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে নিজেদের সর্বোচ্চ রান (৩২৬/৩) সংগ্রহ করে।[২১]
- আনামুল হক গ্রুপ পর্বে পাকিস্তানের বিপক্ষে তার দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করেন।[২১]
- ইমরুল কায়েস-আনামুল হক ১ম উইকেট জুটিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সেরা উদ্বোধনী জুটি গড়েন।
- ভারত
- বিরাট কোহলি গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে তার ১৯শ সেঞ্চুরি করেন।[২২]
- বিরাট কোহলি-আজিঙ্কা রাহানে ৩য় উইকেটে ২১৩ রানের রেকর্ড পার্টনারশিপ গড়েন।
- একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো উভয় দলের অধিনায়ক (মুশফিকুর রহিম ও বিরাট কোহলি) সেঞ্চুরি করেন।[২২]
- মোহাম্মদ শমী গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলোয়াড়ী জীবনে তার সেরা বোলিং করেন (১০-১-৫০-৪)।
- রবিচন্দ্রন অশ্বিন গ্রুপ পর্বে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তার ১০০তম উইকেট লাভ করেন।[১৮]
- ভুবনেশ্বর কুমার গ্রুপ পর্বে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২য় খেলোয়াড় হিসেবে ওয়াইড বলে স্টাম্পড হন ও একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে কোন বল না খেলেই ডায়মন্ড ডাক লাভ করেন।[১৮]
- রবীন্দ্র জাদেজা গ্রুপ পর্বে পাকিস্তানের বিপক্ষে তার ১০০তম ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেন।
- মোহাম্মদ শমী গ্রুপ পর্বে আফগানিস্তানের বিপক্ষে দ্বিতীয় দ্রুতম ৫০ উইকেট লাভ করেন।
- পাকিস্তান
- উমর আকমল গ্রুপ পর্বে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তার ২য় সেঞ্চুরি করেন।[২৩]
- মিসবাহ-উল-হক একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে অধিনায়ক হিসেবে ২য়বারের মতো কোন বল না খেলেই গোল্ডেন ডাক লাভ করেন।[২৩]
- মোহাম্মদ তালহা গ্রুপ পর্বে ভারতের বিপক্ষে ওডিআই অভিষেক ঘটে।
- মোহাম্মদ হাফিজ গ্রুপ পর্বে ভারতের বিপক্ষে তার ১৯শ ওডিআই অর্ধ-শতক করেন।
- আব্দুর রেহমান গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৩টি অবৈধ ফুলটস দেয়ায় এমসিসি’র ৪৩.৬.বি ধারায় দক্ষিণ আফ্রিকার আম্পায়ার যোহান ক্লোয়েত কর্তৃক বোলিংয়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত হন।[২৩]
- আহমেদ শেহজাদ গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ম ওডিআই সেঞ্চুরি করেন।
- শহীদ আফ্রিদি গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে রান তাড়া করেন ১৮ বলে যা দ্রুততম অর্ধ-শতক ও একদিনের ইতিহাসে দ্বিতীয় দ্রুততম।
- ৩২৭ রান তাড়া করে জয় পাকিস্তানের সর্বোচ্চ সাফল্য।
- ফোয়াদ আলম চূড়ান্ত খেলায় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তার প্রথম ওডিআই সেঞ্চুরি করেন।[২৪]
- আফগানিস্তান
- গ্রুপ পর্বে পাকিস্তানের বিপক্ষে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আফগানিস্তান এশিয়া কাপে ৭ম দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়।
- গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্টভূক্ত দেশের বিপক্ষে জয়লাভ করে।
- আসগর স্তানিকজাই গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলোয়াড়ী জীবনের সেরা অপরাজিত ৯০* রান সংগ্রহ করেন।
- গ্রুপ পর্বে ভারতের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ।
সম্প্রচার
সম্পাদনা- বাংলাদেশ - স্টার স্পোর্টস ১
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "Pakistan to take part in Asia Cup"। ESPNcricinfo।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "চূড়ান্ত হয়ে গেল এশিয়া কাপের সময়সূচিও"। দৈনিক প্রথম আলো।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Asia Cup 2018 Match Schedule, Time Table, Match List"।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৮-১০-০৭)। "এশিয়া কাপের দলে নেই তামিম-মাহমুদউল্লাহ"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-০৫।
- ↑ ESPNCricinfo staff (১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "Raina out of Asia Cup squad"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রু ২০১৪।
- ↑ ESPNCricinfo staff (২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "Dhoni out of Asia Cup with side strain"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রু ২০১৪।
- ↑ ডেস্ক, স্পোর্টস; ডটকম, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। "পাকিস্তান দলে শোয়েব মালিক ও কামরান আকমল"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ ESPNCricinfo staff (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "Shoaib Malik, Kamran Akmal recalled for World T20"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০২-২০।
- ↑ ESPNCricinfo staff (১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "No surprises in SL World T20 squad"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রু ২০১৪।
- ↑ ESPNCricinfo staff (১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "Afghanistan name uncapped Tarakai for World T20"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০২-২০।
- ↑ ESPNCricinfo staff (২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "Injury rules Tamim out of Asia Cup"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০২-২৪।
- ↑ ESPNCricinfo staff (৩ মার্চ ২০১৪)। "Asia Cup, 2013/14 / Points table"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "Most runs in 2014 Asia Cup"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Most runs in innings"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Most wickets in 2014 Asia Cup"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Best bowling figures in an innings"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Thirimanne ton leads SL to 296"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ক খ গ "?"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "Thirimanne ton takes SL to title"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "Asia Cup"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ক খ "Bangladesh power to their best ODI total"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৪।
- ↑ ক খ "Kohli century seals another chase"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ক খ গ "Umar Akmal, spinners earn bonus-point win"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Sri Lanka's fifth triumph, and Fawad's special feat"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৪।