প্রবেশদ্বার:শ্রীলঙ্কা
শ্রীলঙ্কা (ইউকে: /sri শ্রীলঙ্কার নথিভুক্ত ইতিহাস ৩,০০০ বছর পুরনো, যেখানে প্রাগৈতিহাসিক মানববসতির প্রমাণ রয়েছে যা কমপক্ষে ১২৫,০০০ বছর আগের। দেশটির একটি সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রয়েছে। শ্রীলঙ্কার প্রাচীনতম পরিচিত বৌদ্ধ রচনাবলি, যা সম্মিলিতভাবে পালি ত্রিপিটক নামে পরিচিত, চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতির সময় রচিত, যা ২৯ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সংঘটিত হয়েছিল। শ্রীলঙ্কার ভৌগোলিক অবস্থান ও গভীর পোতাশ্রয় প্রাচীন রেশম পথ বাণিজ্য গমনপথের আদিকাল থেকে আজকের তথাকথিত সামুদ্রিক রেশম পথ পর্যন্ত এটিকে দারুণ কৌশলগত গুরুত্ব প্রদান করেছে। এর অবস্থান এটিকে একটি প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্রে পরিণত করেছিল, যার ফলে এটি ইতোমধ্যেই সুদূর প্রাচ্যেদেশীয় ও ইউরোপীয়দের কাছে অনুরাধাপুর যুগ থেকেই পরিচিত ছিল। দেশটির বিলাসদ্রব্য ও মশলার ব্যবসা বহু দেশের ব্যবসায়ীদের আকৃষ্ট করেছিল, যা শ্রীলঙ্কার বৈচিত্র্যময় জনসংখ্যা তৈরিতে সাহায্য করেছিল। সিংহল কোট্টে রাজ্যে একটি বড় রাজনৈতিক সংকটের সময় পর্তুগিজরা শ্রীলঙ্কায় (মুখ্যত দুর্ঘটনাক্রমে) এসে পৌঁছয় এবং তারপর দ্বীপের সামুদ্রিক অঞ্চল ও এর লাভজনক বাহ্যিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে। শ্রীলঙ্কার কিছু অংশ পর্তুগিজদের দখলে চলে যায়। সিংহল-পর্তুগিজ যুদ্ধের পর ওলন্দাজ ও ক্যান্ডি রাজ্য সেই অঞ্চলগুলির নিয়ন্ত্রণ নেয়। ওলন্দাজ দখলিগুলো এরপর ব্রিটিশরা দখল করে নেয়, যারা পরবর্তীতে ১৮১৫ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত উপনিবেশায়নের মাধ্যমে পুরো দ্বীপের উপর তাদের নিয়ন্ত্রণ প্রসারিত করে। ২০শ শতাব্দীর প্রারম্ভে রাজনৈতিক স্বাধীনতার জন্য একটি জাতীয় আন্দোলন শুরু হয় এবং ১৯৪৮ সালে সিলন একটি অধিরাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালে শ্রীলঙ্কা নামক প্রজাতন্ত্র অধিরাজ্যটিকে স্থলাভিষিক্ত করে। শ্রীলঙ্কার সাম্প্রতিক ইতিহাস একটি ২৬ বছরের গৃহযুদ্ধের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, যা ১৯৮৩ সালে শুরু হয়েছিল এবং ২০০৯ সালে চূড়ান্তভাবে শেষ হয়েছিল, যখন শ্রীলঙ্কা সশস্ত্র বাহিনীর কাছে লিবারেশন টাইগার্স অব তামিল ঈলম পরাজিত হয়েছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) সূচীপত্র |
নির্বাচিত ভুক্তির তালিকা
|
---|
জাতীয় বিষয় -
শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনী হচ্ছে শ্রীলঙ্কা সামরিক বাহিনীর একটি অংশ। এই বাহিনীর জন্ম হয় ১৯৪৯ সালে সিলন সেনাবাহিনী নামে যদিও ১৮৮১ সালে প্রথমবারের মত একটি পদাতিক রেজিমেন্ট গঠিত হয়েছিলো। ১৯৭২ সালে শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনী নামে এটি পরিচিতি লাভ করে। ২০১০ সালের হিসেব অনুযায়ী এই বাহিনীতে প্রায় ২০০,০০০ জন সেনা ছিলো। শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনী জন্মলগ্ন থেকে অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে এসেছে, যুক্ত হয়েছে আধুনিক সাঁজোয়া যান, গোলন্দাজ বাহিনী, পদাতিক বাহিনী এবং প্রকৌশলের সাজ-সরঞ্জাম। তামিল জাতীয়তাবাদী সংগঠন এলটিটিই (লিবারেশন টাইগার্স অব তামিল ইলাম) এর সঙ্গে শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনী ১৯৮০ সাল থেকে যুদ্ধে লিপ্ত ছিলো, তবে ২০০৯ সালে এক বিভীষিকাময় যুদ্ধের পরিণতিতে এলটিটিই পরাজিত হয় শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীর কাছে। এই বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হিসেবে দেশের রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব পালন করেন যিনি বিমান ও নৌবাহিনীরও সর্বাধিনায়ক হিসেবে নিয়োজিত থাকেন এবং চীফ অব ডিফেন্স স্টাফ নামের আরেকটি পদ আছে যেটা একজন পূর্ণ জেনারেল, এ্যাডমিরাল বা এয়ার চীফ মার্শালের হাতে থাকে। তবে সেনাবাহিনী পরিচালনার মূল দায়িত্ব থাকে একজন লেফটেন্যান্ট-জেনারেলের হাতে যিনি সেনাবাহিনী কমান্ডার পদে থাকেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত জীবনী -
সিরিমা রতবত্তে ডিয়স বণ্ডারনায়ক (সিংহলি: සිරිමා රත්වත්තේ ඩයස් බණ්ඩාරනායක, তামিল: சிறிமா ரத்வத்தே டயஸ் பண்டாரநாயக்கே; ১৭ই এপ্রিল ১৯১৬ – ১০ই অক্টোবর ২০০০) ছিলেন একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও শ্রীলঙ্কার ৬ষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী। এছাড়াও তিনি ছিলেন আধুনিক বিশ্বের প্রথম মহিলা সরকারপ্রধান। সিরিমাবো বণ্ডারনায়ক তিনবার সিলন ও শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। শ্রীলঙ্কা ফ্রিডম পার্টিকে দীর্ঘদিন নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। সমাজতন্ত্রকে ভিত্তি করে ও তার স্বামীর রাষ্ট্রনীতির সাথে মিল রেখে রাষ্ট্র পরিচালনা করেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত জীবনী তালিকা
|
---|
শ্রীলঙ্কার সংস্কৃতি -
বৌদ্ধ মহাযানে উল্লেখিত নারী বোধিসত্ত্ব তারার এই উন্মুক্ত বক্ষ, বক্র নিতম্ব ও সরু কোমরের ভাস্কর্যটি ৭ম থেকে ৮ম শতকের মধ্যবর্তী সময়ে নির্মিত বলে ধরা হয়। ব্রোঞ্জের ওপর সোনার প্রলেপ দেওয়া এই মূর্তিটি শ্রীলঙ্কায় পাওয়া প্রত্নতাত্ত্বিক বোধিসত্ত্ব মূর্তিগুলোরর একটি, যার বর্তমান অবস্থান লন্ডনের ব্রিটিশ মিউজিয়াম। ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ায় সম্প্রসারণবাদী ব্রিটিশ সাম্রাজ্য ক্যান্ডি রাজ্যকে নিজের অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়ার সময় এই রাজ্যের শেষ রাজা শ্রী বিক্রম রাজাসিংহের কাছ থেকে এই মূর্তিটি লুট করা হয় বলে কেউ কেউ যুক্তি উপস্থাপন করেন। সে যাই হোক, সিলনের (বর্তমানে শ্রীলঙ্কা) ব্রিটিশ গভর্নর রবার্ট ব্রাউনরিগ ১৮৩০ সালে এটি ব্রিটিশ মিউজিয়ামের নিকট হস্তান্তর করেন। যারা বুদ্ধত্ব অর্জন করা সত্ত্বেও এবং পরদুঃখকাতর না হয়েও মৃত্যু, পুনর্জন্ম ও কষ্টভোগ থেকে মানবজাতিকে মুক্ত করার উদ্দেশ্য সেই অবস্থান ফিরে এসেছেন তাদেরকে বৌদ্ধধর্মে বোধিসত্ত্বরূপে গণ্য করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত 'শ্রীলঙ্কার সংস্কৃতি' নিবন্ধের তালিকা
|
---|
নগর ও বন্দর -
মগমপুর মাহিন্দা রাজাপক্ষে বন্দর বা হাম্বানটোটা বন্দর হল দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপ রাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার একটি সমুদ্র বন্দর। হাম্বানটোটা বন্দরটি শ্রীলঙ্কার দ্বিতীয় বৃহত্ত সমুদ্র বন্দর। বন্দরটি পৃথিবীর সর্ব্বোচ ব্যস্ত পূর্ব-পশ্চিম জাহাজ পথ থেকে মাত্র ৬ নটিকাল মাইল বা ১৯ কিলোমিটার দূরে। বন্দরটি শ্রীলঙ্কা দ্বীপের দক্ষিণ অংশের উপকূলে গরে উঠেছে। বন্দরটি নির্মাণে অর্থ ও প্রযুক্তি গত সহায়তা দিয়েছে চীন। এই বন্দরের নির্মাণের ৮৫% অর্থ চীন এর 'ইএক্স-ইম ব্যাঙ্ক' দিয়েছে। এই বন্দরটি নির্মাণ করে ছে চীনের চীনা হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। বন্দরটি প্রথম ধাপ নির্মাণে মোট খরচ হয়ে ৩৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বন্দরটি নির্মাণের ফলে দেশের দক্ষিণ অংশের উন্নয়ন ও বিকাশে গতি বৃদ্বি পাচ্ছে। বন্দরটি কর্মসংস্তানে প্রচুর সম্ভবনা সৃষ্টি করেছে। বন্দরটি পরিচালনা করে হাম্বানটোটা বন্দর কর্তিপক্ষ। হাম্বানটোটা বন্দরটি ২০১০ সালের ১৮ ই নভেম্বর উদ্বোধন করা হয়। বন্দরটির পরিসেবা প্রথম গ্রহণ করে "জেটলাইনার" নামে একটি জাহাজ। বর্তমানে বন্দরটি দক্ষিণ এশিয়ার একটি প্রথম সারির বন্দর। সাবেক রাষ্ট্রপতি মাহিন্দা রাজাপক্ষে এর নামে এই বন্দরের নামকরণ করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত নগর ও বন্দরের তালিকা
|
---|
তীর্থ ও দর্শনীয় স্থান -
পলোন্নারুয়া (সিংহলি: පොළොන්නරුව, Poḷonnaruwa বা Puḷattipura, তামিল: பொலன்னறுவை, Polaṉṉaṟuvai বা Puḷatti nakaram) শ্রীলঙ্কার উত্তর কেন্দ্রীয় প্রদেশের পলোন্নারুয়া জেলার প্রধান শহর। কাদুরুয়েলা এলাকা হল পলোন্নারুয়ার নতুন শহর এবং পলোন্নারুয়ার অন্য অংশ পলোন্নারুয়া রাজ্যের রাজকীয় প্রাচীন শহর হিসেবে রয়ে গেছে। শ্রীলঙ্কার দ্বিতীয় প্রাচীনতম রাজ্য পলোন্নারুয়াকে প্রথম রাজধানী ঘোষণা করেছিলেন রাজা বিজায়াবাহু আই, যিনি ১০৭০ সালে চোল আগ্রাসকদের পরাজিত করেছিলেন এবং স্থানীয় নেতা হিসেবে দেশকে একত্র করেছিলেন।পলোন্নারুয়ার প্রাচীন শহর একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান ঘোষণা করা হয়েছে। বর্তমানে রাষ্ট্রপতি মৈত্রীপাল সিরিসেনার অধীনে "পলোন্নারুয়া জাগরণ" নামে পরিচিত একটি প্রধান উন্নয়ন প্রকল্পে নতুন পলোন্নারুয়ার উন্নয়ন কাজ চলছে। এই প্রকল্পে পলোন্নারুয়ার সড়ক, বিদ্যুৎ, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিবেশসহ সকল সেক্টরের উন্নয়নের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে সকল সেক্টরের উন্নয়নে হবে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত তীর্থস্থানের তালিকা
|
---|
নির্বাচিত রাজনীতিবিদ -
রনীল শ্রীয়ান বিক্রমাসিংহে, এমপি (সিংহলি: රනිල් වික්රමසිංහ,তামিল: ரணில் விக்ரமசிங்க; জন্ম: ২৪ মার্চ, ১৯৪৯) সিলন ডমিনিয়নে জন্মগ্রহণকারী শ্রীলঙ্কার বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ। তিনি একাধারে শ্রীলঙ্কার বর্তমান রাষ্ট্রপতি, ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টির দলনেতা ও কলম্বো জেলার সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও, ইউনাইটেড ন্যাশনাল ফ্রন্টের প্রধান হিসেবে অক্টোবর, ২০০৯ সাল থেকে দলীয় জোটের প্রধান হিসেবে মনোনীত হয়েছেন রনীল বিক্রমাসিংহে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
রাজনৈতিক দল -
শ্রীলঙ্কা ফ্রিডম পার্টি (সিংহলি: ශ්රී ලංකා නිදහස් පක්ෂය Sri Lanka Nidahas Pakshaya, তামিল: இலங்கை சுதந்திரக் கட்சி) শ্রীলঙ্কার অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল। ১৯৫১ সালে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী সলোমন বন্দরনায়েকে দলটি প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর থেকেই দলটি শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক অঙ্গনে দুইটি বৃহৎ শক্তির দলের একটিরূপে পরিচিত হয়ে আসছে। ১৯৫৬ সালে দলটি প্রথমবারের মতো ক্ষমতাসীন দলের মর্যাদা পায়। সরকারের আধিপত্যবাদী দলরূপে বেশ কয়েকবার দেশ পরিচালনায় অংশ নেয়। সচরাচর দলটি সাম্যবাদী বা অগ্রসরমান অর্থনৈতিক নীতি-নির্ধারণ করে ও জাতীয়তাবাদী সিংহলী দলগুলোর সাথে সম্পর্ক বজায় রাখে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত রাজনৈতিক দলের তালিকা
|
---|
শ্রীলঙ্কার গৃহবিবাদ -
শ্রীলঙ্কান তামিল (তামিল: இலங்கை தமிழர், প্রতিবর্ণী. ইলাঙ্গাই তামিলার) বলতে শ্রীলঙ্কার নিজস্ব তামিল জাতিকে বোঝানো হয়। শ্রীলঙ্কায় খ্রিষ্টপূর্ব ২য় শতাব্দী থেকেই তামিলরা বাস করে বলে কথিত আছে, এবং তামিলরাই নাকি শ্রীলঙ্কাতে প্রথম মানব-বসতি এবং সভ্যতা গড়ে তুলেছিলো। শ্রীলঙ্কার প্রায় সব তামিলই হিন্দু ধর্মাবলম্বী যেখানে সিংহল জাতিরা বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী। যুগ ধরে ধরে শ্রীলঙ্কায় তামিলরা মূলত দেশটির উত্তরাঞ্চলেই বাস করতো কিন্তু পরে পূর্বাঞ্চলে এবং মধ্যঞ্চলে বসতি বানায় কিন্তু ততোদিনে সিংহলি জাতির মানুষরা শ্রীলঙ্কায় আধিপত্য বিস্তার করেছিলো, এটা খ্রিষ্টপরবর্তী ২০০ সালের দিকের কথা। পরবর্তী সময় ধরে সিংহলী রাজাদের সময়কাল থেকে ব্রিটিশ শাসন পর্যন্ত (যখন শ্রীলঙ্কার নাম ছিলো 'সিলন') তামিলরা সংখ্যালঘু ছিলো এবং ১৯৪৮ সাল থেকে শ্রীলঙ্কায় তামিলরা তাদের ন্যায্য অধিকার পাবার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে এসেছে। শ্রীলঙ্কাকে 'সিংহল' নামে ডাকতো সিংহলীরা আর তামিলরা বলতো 'ইলাঙ্গাই'।
২০১২ সালের এক সরকারী হিসেব অনুযায়ী শ্রীলঙ্কার ১১ শতাংশ মানুষ তামিল ছিলো। ১৯৮০-এর দশকে শ্রীলঙ্কায় তামিল জাতীয়তাবাদ দেখা দেয় যেটা উগ্র রূপ ধারণ করে এবং লিবারেশন টাইগার্স অব তামিল ইলম নামের একটি সংগঠন শ্রীলঙ্কা জুড়ে সন্ত্রাসী হামলা চালাতে থাকে, তবে ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কা সশস্ত্র বাহিনীর কাছে সংগঠনটি পরাজিত হয়, সত্তরের দশক থেকে শ্রীলঙ্কার তামিলরা সিংহলীদের হাতে অত্যাচারিত হয়েছে, খুন হয়েছে, গণহত্যার শিকার হয়েছে যেটা ২০০০-এর দশক পর্যন্ত চলে এবং শ্রীলঙ্কার ১৯৪৮ সালের জন্ম থেকে (ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের সময় থেকে) সেই ২৫ শতাংশ তামিল লোকদের সংখ্যা কমতে কমতে ১১ শতাংশ হয়ে যায় ২০১২ সালে, রাষ্ট্রপতি মহিন্দ রাজাপক্ষ শ্রীলঙ্কার গৃহযুদ্ধতে ক্ষয়-ক্ষতির হিসেব দিতে গিয়ে সিংহলীদেরই বেশি ক্ষতি হয়েছে বলে দাবী করেছিলেন। অন্যদিকে গৃহযুদ্ধ চলাকালে অনেক তামিল মানুষ উন্নত দেশসমূহ যেমন, জার্মানী, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর ইত্যাদ দেশে পাড়ি জমিয়েছিলো, আর একটি বড় অংশ ভারতে চলে যায়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত শ্রীলঙ্কার গৃহযুদ্ধ নিবন্ধের তালিকা
|
---|
অর্জন -
২০২২ এশিয়া কাপ, পৃষ্ঠপোষকতাজনিত কারণে যেটি দুবাই পোর্ট ওয়ার্ল্ড এশিয়া কাপ নামেও পরিচিত, ছিল একটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট টুর্নামেন্ট যেটি পুরুষ এশিয়া কাপের পঞ্চদশ আসর হিসেবে ২০২২ সালের আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত হয়। টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক (টি২০আই) হিসেবে খেলা হয়। টুর্নামেন্টটি প্রথমে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে আয়োজিত হওয়ার কথা থাকলেও কোভিড-১৯ মহামারির কারণে ২০২০ সালের জুলাই মাসে টুর্নামেন্টটি স্থগিত করা হয়। ২০২১ সালের জুন মাসে শ্রীলঙ্কায় টুর্নামেন্টটি অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দেয়া হলেও পরবর্তীকালে তা আবারও স্থগিত করা হয়। সে পর্যায়ে পাকিস্তানের ওপর টুর্নামেন্টটি আয়োজনের দায়িত্ব ছিল। কিন্তু ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে এশীয় ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) ২০২২ সালের আসরের আয়োজক হিসেবে শ্রীলঙ্কার ও ২০২৩ সালের আসরের আয়োজক হিসেবে পাকিস্তানের নাম ঘোষণা করে। ভারত ছিল বিগত আসরের বিজয়ী দল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত নিবন্ধের তালিকা
|
---|
শ্রীলঙ্কার ক্রীড়াবিদ -
ডেভনেল ফ্রেডরিক ডেভ হোয়াটমোর (ইংরেজি: Dav Whatmore; জন্ম: ১৬ মার্চ, ১৯৫৪) শ্রীলঙ্কার কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ার প্রথিতযশা ও সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। তবে, তিনি অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। খুবই সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটাঙ্গনে উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক কোচ হিসেবে আসীন ছিলেন। ২০১২ থেকে ২০১৪ মেয়াদকালে তিনি পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব পালন করেছেন। এরপর ডিসেম্বর, ২০১৪ সাল থেকে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন ডেভ হোয়াটমোর। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত নিবন্ধের তালিকা
|
---|
শ্রীলঙ্কার ক্রীড়াস্থাপনা -
পাইকিয়াসোথি সারাভানামুত্তু স্টেডিয়াম, কলম্বো ওভাল বা পি. সারা বা শুধুই পিএসএস (সিংহলি: පාකියසොති සර්වනමූත්තු ක්රීඩාංගනය, তামিল: பாக்கியசோதி சரவணமுத்து மைதானம்) শ্রীলঙ্কার কলম্বোয় অবস্থিত বহু-ব্যবহারের উপযোগী স্টেডিয়াম। বর্তমানে এখানে অধিকাংশ সময়ই ক্রিকেট খেলার জন্য ব্যবহার করা হয়। এর আসন সংখ্যা ১৫,০০০ এবং ১৯৮২ সালে প্রথমবারের মতো টেস্ট খেলা অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৪৫ সালে কলম্বো ওভাল নামে এ স্টেডিয়ামটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৭৭ সালে সাবেক সরকারী কর্মকর্তা ও শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের প্রথম সভাপতি পাইকিয়াসোথি সারাভানামুত্তু’র নামানুসারে এ স্টেডিয়ামের পুণঃনামকরণ হয়েছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত নিবন্ধের তালিকা
|
---|
নির্বাচিত চিত্র-
আপনি যা করতে পারেন
- শ্রীলঙ্কা বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
- বর্তমান নিবন্ধ অথবা শ্রীলঙ্কা বিষয়ক বিভিন্ন টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নতুন নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
- বিদ্যমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ, রচনাশৈলীর উন্নয়ন ও তথ্যছক না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
- নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
- শ্রীলঙ্কা সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
- নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
- শ্রীলঙ্কা সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে
{{প্রবেশদ্বার দণ্ড|শ্রীলঙ্কা}}
যুক্ত করতে পারেন।
অন্যান্য ভাষায়
অন্যান্য প্রবেশদ্বার
বিষয়শ্রেণীসমূহ
উইকিমিডিয়া
প্রবেশদ্বার