পালি ত্রিপিটক

থেরবাদ ঐতিহ্যের বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থাবলী

পালি ত্রিপিটক (পালি আনুশাসনিক ধর্মগ্রন্থ) হলো পালি ভাষায় সংরক্ষিত থেরবাদ বৌদ্ধধর্মের প্রামাণ্য ধর্মগ্রন্থের সংকলন।[] এটিই বিদ্যমান আদি বৌদ্ধ আনুশাসনিক ধর্মগ্রন্থাবলির মধ্যে প্রাচীনতম এবং সম্পূর্ণতম।[][]

থাই তিপিটকের প্রামাণ্য সংস্করণ।

তিপিটক উত্তর ভারতে রচিত হয়। গৌতম বুদ্ধের মৃত্যুর প্রায় সাড়ে চারশো বছর পর খ্রিস্টপূর্ব ২৯ অব্দে শ্রীলঙ্কায় চতুর্থ বৌদ্ধ সঙ্গীতি চলাকালীন লিপিবদ্ধ হওয়ার আগে এটি মুখে মুখে প্রচলিত ছিল।[]

তিপিটক তিনটি সাধারণ শ্রেণীতে বিভক্ত। এগুলিকে বলা হয় পিটক (অর্থাৎ, ঝুড়ি। কারণ, তালপাতায় লেখা পাণ্ডুলিপিগুলি ঝুড়িতে রাখা হত)। এই জন্যই পালি আনুশাসনিক ধর্মগ্রন্থাবলি তিপিটক (সংস্কৃত: ত্রিপিটক) নামে পরিচিত হয়। এই তিনটি পিটক হল:[]

  1. বিনয় পিটক ("শৃঙ্খলা ঝুড়ি"), এখানে ভিক্ষু ও ভিক্ষুণিদের নিয়মাবলি রয়েছে।
  2. সুত্ত পিটক (সূত্র/বচন পিটক), কথোপকথন। অধিকাংশই বুদ্ধের কথোপকথন বলে কথিত। কোনো কোনোটি বুদ্ধের কোনো শিষ্যের কথোপকথন।
  3. অভিধম্ম পিটক, দর্শন, মনস্তত্ত্ব, অধিবিদ্যা ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা।

বিনয় ও সুত্ত পিটক অন্যান্য আদি বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সম্প্রদায়ের অনুরূপ। অভিধম্ম পিটক অবশ্য কঠোরভাবে থেরবাদী সংকলনের অন্তর্গত। অন্যান্য বৌদ্ধ সম্প্রদায়ে অভিধম্ম রচনার সংখ্যা নগন্য।[]

থেরবাদ বৌদ্ধধর্মে তিপিটক

সম্পাদনা

থেরবাদ বৌদ্ধধর্মে তিপিটককে বুদ্ধবচন বা বুদ্ধের বাণী মনে করা হয়। যদিও তিপিটক সম্পূর্ণত বুদ্ধের বাণী নয়। এতে বুদ্ধের শিষ্যদের উপদেশও সংকলিত হয়েছে।[]

তিপিটকের প্রথাগত থেরবাদী (মহাবিহারী) ব্যাখ্যা পাওয়া যায় অট্ঠকথা নামে এক শ্রেণির গ্রন্থমালায়। এই গ্রন্থমালায় সমগ্র তিপিটকের ব্যাখ্যা আছে। এই অট্ঠকথা গুলো সম্পাদনা করেছিলেন বুদ্ধঘোষ (খ্রিস্টীয় ৪র্থ-৫ম শতাব্দী), ধর্মপাল, বুদ্ধদত্ত ও অন্যান্য বৌদ্ধ ভিক্ষুগণ। এই অট্ঠকথা ভিত্তি ছিল অধুনালুপ্ত প্রাচীন সিংহলী ত্রিপিটক ও সিংহলঅট্ঠকথা। তিপিটক ও এর অট্ঠকথাগুলোর ব্যাখ্যা করে পরবর্তীকালে টীকা, উপটীকা গ্রন্থমালা রচিত হয়। তিপিটকের প্রথাগত থেরবাদী ব্যাখ্যার সারসংক্ষেপ রয়েছে বুদ্ধঘোষের বিশুদ্ধিমাগ্‌গ গ্রন্থে।[]

মায়ানমারের বুদ্ধ সাসন সঙ্গীতির হয়ে এক মুখপাত্র প্রাতিষ্ঠানিক ব্যাখ্যা দেন:[] তিপিটকে নির্বাণের পথপ্রদর্শক সব কিছুই রয়েছে। শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ডে ‘সরকারি’ বৌদ্ধধর্মের ব্যাখ্যা অনেকাংশে পাশ্চাত্য গবেষকরা গ্রহণ করেছেন।[১০]

তিপিটক দুই হাজার বছর ধরে লিখিত আকারে রক্ষিত হয়েছে। তবে তার আগে বৌদ্ধ প্রথা অনুসারে এটি মৌখিকভাবেই প্রচলিত ছিল: তিপিটক মুখস্থ করে মনে রাখার প্রথা এখনও প্রচলিত আছে। ত্রিপিটকের বিভিন্ন অংশ হতে বিশেষ করে পরিত্রাণ প্রার্থনা নিয়মিত পাঠ করা হয়। সাধারণ বৌদ্ধরাও অন্তত কয়েকটি গ্রন্থ মনে রাখে এবং সেগুলি নিত্য পাঠ করে। যদি পাঠক এর অর্থ বুঝে এটি করেন তবে এটিকে ধ্যানের একটি রূপ মনে করা হয়। সন্ন্যাসীদের একটু বেশি জেনে রাখতে হয় (উদাহরণের জন্য নিচে ধম্মপদ দেখুন)। বিচিত্তসার নামে এক ব্রহ্মদেশীয় বৌদ্ধ ভিক্ষুক ষষ্ঠ বৌদ্ধ সঙ্গীতিতে (থেরবাদ সংখ্যা অনুসারে) সমগ্র তিপিটক মুখস্থ করেছিলেন।[১১][১২]

বৌদ্ধধর্মে ধর্মগ্রন্থগুলির সম্পর্ক প্রকৃতপক্ষে সাধারণ সন্ন্যাসী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে যেভাবে রয়েছে, অন্যান্য ধর্মের দৃষ্টিকোণ থেকে তা বোঝানো কঠিন: তিপিটকের অল্প কিছু অংশই সুপরিচিত, তার প্রমাণ পাওয়া যায়। এও জানা যায়, আনুশাসনিক ধর্মগ্রন্থ নয় এমন কিছু ধর্মগ্রন্থও অধিকতর জনপ্রিয়। তবে এর বিস্তারিত বিবরণ স্থান অনুসারে পৃথক হয়।[১৩] রুপার্ট গেথিনের মতে, বৌদ্ধধর্মের সামগ্রিক ইতিহাসটিকেই প্রাচীন ধর্মগ্রন্থগুলির প্রয়োগের উদাহরণ হিসেবে দেখা যেতে পারে।[১৪]

ত্রিপিটকের পরবর্তী অংশ অনুসারে, বুদ্ধ তিনটি পিটক শিক্ষা দিয়ে গিয়েছিলেন।[১৫] থেরবাদীরা মনে করেন, তিপিটকের অধিকাংশই বুদ্ধ ও তাঁর সাক্ষাৎ শিষ্যদের দ্বারা উপদিষ্ট হয়েছিল। শাস্ত্র অনুসারে, বুদ্ধের প্রয়াণের অল্প কিছুকাল পরেই তাঁর শিক্ষাগুলিকে সংকলিত করে রক্ষা করার উদ্দেশ্যে প্রথম বৌদ্ধ সঙ্গীতি আয়োজিত হয়েছিল। খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতাব্দী থেকে খ্রিস্টীয় ১ম শতাব্দী পর্যন্ত এগুলি মৌখিকভাবে রক্ষিত হয়। তারপর এগুলিকে লিপিবদ্ধ করা হয়। মুখস্থ রাখার প্রথাটি নিয়মিতভাবে সম্প্রদায়গত পাঠের অন্তর্গত ছিল। প্রথাগত মত অনুসারে, তিপিটকের সামান্য অংশই পরবর্তীকালে সংযোজিত হয়। শ্রীলঙ্কায় আলু বিহার্য মন্দিরে প্রথম থেরবাদী পিটকগুলি লিপিবদ্ধ করা হয়েছিল।

তিপিটকের অধিকাংশই নির্দিষ্টভাবে থেরবাদী নয়। এগুলি হল বুদ্ধের সেই সব শিক্ষার সংকলন যা আদি অসাম্প্রদায়িক শিক্ষা, যা থেরবাদ সম্প্রদায় সংরক্ষণ করে এসেছে। পিটার হার্ভের মতে, এতে এমন কিছু অংশও রয়েছে যা পরবর্তীকালের গোঁড়া থেরবাদী শিক্ষার সঙ্গে খাপ খায় না। তিনি বলেছেন, “পরে থেরবাদীরা সম্ভবত তিপিটকে কিছুকাল গ্রন্থ ‘সংযোজন’ করে, কিন্তু আগে থেকেই যা ছিল, সেগুলিতে তাঁরা কোনো পরিবর্তন আনেননি।”[১৬] বেশ কিছু কারণ বিশ্লেষণ করে মনে করা হয় যে, আদি শ্রীলঙ্কান বৌদ্ধরা তিপিটক সাহিত্যকে তাই মনে করতেন এবং সেগুলিকে সেইভাবেই সংরক্ষণ করতেন।[১৭]

গবেষকদের মতে রচয়িতা

সম্পাদনা

তিপিতটের রচয়িতা সম্পর্কে গবেষকের মতামতকে তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়:

  1. স্বয়ং গৌতম বুদ্ধের রচনা
  2. প্রাক-সম্প্রদায় বৌদ্ধধর্ম পর্যায়ের রচনা
  3. অজ্ঞাবাদ

গবেষকরা বিভিন্ন মতবাদের স্বপক্ষে ও বিপক্ষে বিভিন্ন যুক্ত উত্থাপন করেছেন।

স্বয়ং বুদ্ধের রচনা – এই সংক্রান্ত মতামত

সম্পাদনা

আদি বৌদ্ধধর্ম সম্পর্কে বিশারদ একাধিক গবেষকের মতে, তিপিটিকের (এবং এই গ্রন্থের প্রধান উপদেশগুলির) উপাদান সম্ভবত গৌতম বুদ্ধ কর্তৃক রচিত। রিচার্ড গোম্বরিচ বলেছেন যে, বুদ্ধের প্রধান উপদেশগুলি (যেমন বিনয় পিটকসুত্ত পিটকে পাওয়া যায়) যুক্তিসঙ্গত ও যথাযথভাবে ব্যাখ্যাত। এগুলি সম্ভবত কোনো এক জন মহাপুরুষের রচনা এবং তিনি হলেন গৌতম বুদ্ধ স্বয়ং। বুদ্ধের মৃত্যুর পর তাঁর অনুগামীদের কোনো সমিতি তা রচনা করেনি।[][১৯] পিটার হার্ভেও[২০] তিপিটকের ‘অনেকাংশে’র প্রামাণ্যতা স্বীকার করেছেন।[] এ. কে. ওয়ার্ডার বলেছেন যে, এমন কোনো প্রমাণ নেই যে তিপিটক বুদ্ধ বা তাঁর সাক্ষাৎ শিষ্যদের পরিবর্তে আদি বৌদ্ধ সম্প্রদায়গুলি রচনা করেছিল।[] জে. ডব্লিউ. দে জং বলেছেন যে, আমরা আদিতম বৌদ্ধধর্ম সম্পর্কে কিছুই জানি না একথা বলা ‘বকধার্মিকতা’র সমতুল। তাঁর মতে, “বৌদ্ধধর্মের মৌলিক ধারণাগুলি আনুশাসনিক গ্রন্থাবলিতেই পাওয়া যায়। এগুলি তাঁর [বুদ্ধ] দ্বারা খুব ভাল ভাবে ঘোষিত হয়েছে, প্রচারিত হয়েছে এবং তাঁর শিষ্যগণ কর্তৃক বিকাশলাভ করেছে। শেষে এগুলি নির্দিষ্ট সূত্রের আকারে লিপিবদ্ধ হয়েছে।”[২২] এ. ওয়েন বলেছেন যে, তিপিটকে যে ধর্মগ্রন্থগুলি সংকলিত হয়েছে সেগুলির উৎস বৌদ্ধধর্মের একবারে সূত্রপাতের সময়টি। সম্ভবত এতে বুদ্ধের শিক্ষার সারাংশ আছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে হয়তো তাঁর মুখের কথাগুলিও আছে।[] হাজিমে নাকামুরা লিখেছেন যে, ঐতিহাসিক বুদ্ধের রচনা হিসেবে কিছু পাওয়া না গেলেও, কিছু উপদেশ বা শব্দ নিশ্চয়ই তাঁর মুখ থেকে নিঃসৃত হয়েছিল।[২৩]

  1. If the language of the Pāli canon is north Indian in origin, and without substantial Sinhalese additions, it is likely that the canon was composed somewhere in north India before its introduction to Sri Lanka.[]
  2. "I am saying that there was a person called the Buddha, that the preachings probably go back to him individually... that we can learn more about what he meant, and that he was saying some very precise things."[১৮]
  3. "While parts of the Pali Canon clearly originated after the time of the Buddha, much must derive from his teaching."[]
  4. "there is no evidence to suggest that it was formulated by anyone else than the Buddha and his immediate followers." [২১]
  5. "If some of the material is so old, it might be possible to establish what texts go back to the very beginning of Buddhism, texts which perhaps include the substance of the Buddha’s teaching, and in some cases, maybe even his words", []

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Gombrich 2006, পৃ. 3।
  2. Harvey 1990, পৃ. 3।
  3. Maguire 2001, পৃ. 69–।
  4. Wynne 2003
  5. Gombrich 2006, পৃ. 4।
  6. Encyclopædia Britannica 2008
  7. Gombrich 2006, পৃ. 20।
  8. Gombrich 2006, পৃ. 153-4।
  9. Morgan 1956, পৃ. 71।
  10. McDaniel 2006, পৃ. 302।
  11. Mendelson 1975, পৃ. 266।
  12. Brown 2006
  13. Manné 1990, পৃ. 103f।
  14. Gethin 1998, পৃ. 43।
  15. Book of the Discipline, volume VI, page 123[পূর্ণ তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  16. Harvey 1995, পৃ. 9।
  17. Wynne 2007, পৃ. 4।
  18. Gombrich (b)
  19. Gombrich 2006, পৃ. 20f।
  20. Peter Harvey
  21. Warder 1999, পৃ. inside flap।
  22. De Jong 1993, পৃ. 25।
  23. Nakamura 1999, পৃ. 57।
  • "《中国贝叶经全集》新闻发布会暨出版座谈会_华人佛教_凤凰网", Fo.ifeng.com, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-১৪ 
  • Allon, Mark (১৯৯৭), "An Assessment of the Dhammakaya CD-ROM: Palitext Version 1.0", Buddhist Studies (Bukkyō Kenkyū), 26: 109–29 
  • Bechert, Heinz; Gombrich, Richard F. (১৯৮৪), The world of buddhism : buddhist monks and nuns in society and culture, London: Thames and Hudson 
  • Brown, E K; Anderson, Anne (২০০৬), Encyclopedia of language &linguistics, Boston: Elsevier 
  • "BUDSIR (Buddhist scriptures information retrieval) for Thai Translation", http://www.budsir.org, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-১৪  |website= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  • Buswell, Robert E (২০০৪), Encyclopedia of Buddhism, USA: Macmillan Reference 
  • Cone, Margaret (২০০১), Dictionary of Pali, vol. I, Oxford: Pali Text Society 
  • Cousins, L. S. (১৯৮৪), In Richard Gombrich and K. R. Norman (ed.): Dhammapala, Buddhist studies in honour of Hammalava Saddhatissa, Nugegoda, Sri Lanka: University of Sri Jayawardenapura, পৃষ্ঠা 56 
  • Cousins, L. S. (১৯৮২), Pali oral literature. In Denwood and Piatigorski, eds.: Buddhist Studies, ancient and modern, London: Curzon Press, পৃষ্ঠা 1–11 
  • Davidson, Ronald M. (২০০৩), Indian Esoteric Buddhism, New York: Indian Esoteric BuddhismColumbia University Press, আইএসবিএন 0231126182 
  • De Jong, J.W. (১৯৯৩), "The Beginnings of Buddhism", The Eastern Buddhist, 26 (2): 25 
  • Encyclopaedia Britannica: ultimate reference suite (২০০৮), Buddhism, Encyclopaedia Britannica 
  • Gethin, Rupert (১৯৯৮), Foundations of Buddhism, Oxford ; New York: Oxford University Press 
  • Gethin, Rupert (১৯৯২), The Buddha's Path to Awakening, Leiden: E. J. Brill 
  • Gombrich (b), Richard, "Interview by Kathleen Gregory", ordinarymind.net, Archived from the original on ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১, সংগ্রহের তারিখ 2011  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  • Gombrich, Richard F (২০০৬), Theravada Buddhism (2nd সংস্করণ), London: Routledge 
  • Griffiths, Paul J. (১৯৮১), "Buddhist Hybrid English: Some Notes on Philology and Hermeneutics for Buddhologists", Journal of the International Association of Buddhist Studies, 4 (2): 17–32 
  • Grönbold, Günter (১৯৮৪), Der buddhistische Kanon: eine Bibliographie, Wiesbaden: Otto Harrassowitz 
  • Hamm (১৯৭৩), In: Cultural Department of the German Embassy in India, ed., Varanasi: Chowkhamba Sanskrit Series Office, German Scholars on India, volume I 
  • Harvey, Peter (১৯৯৫), The Selfless Mind., Surrey: Curzon Press 
  • Harvey, Peter (১৯৯০), Introduction to Buddhism, New York: Cambridge University Press 
  • Jones, Lindsay (২০০৫), Councils, Buddhist. In: Encyclopedia of religion, Detroit: Macmillan Reference 
  • Maguire, Jack (২০০১), Essential Buddhism: A Complete Guide to Beliefs and Practices, Simon and Schuster, আইএসবিএন 978-0-671-04188-5 
  • Manné, Joy (১৯৯০), "Categories of sutta in the Pali Nikayas" (পিডিএফ), Journal of the Pali Text Society, XV: 29–88, Archived from the original on ১ সেপ্টেম্বর ২০১৪, সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৫ 
  • McDaniel, Justin T. (২০০৫), "The art of reading and teaching Dhammapadas: reform, texts, contexts in Thai Buddhist history", Journal of the International Association of Buddhist Studies, 28 (2): 299–336 
  • Mendelson, E. Michael (১৯৭৫), Sangha and State in Burma, Ithaca, New York: Cornell University Press 
  • Morgan, Kenneth W. (১৯৫৬), Path of the Buddha, New York: Ronald Press 
  • Nakamura, Hajime (১৯৯৯), Indian Buddhism: A Survey with Bibliographical Notes, Delhi: Motilal Banarsidass 
  • Ñāṇamoli, Bhikkhu;; Warder, Anthony Kennedy (১৯৮২), Introduction to Path of Discrimination, London: Pali Text Society: Distributed by Routledge and Kegan Paul 
  • Norman, K.R. (১৯৮৩), Pali Literature, Wiesbaden: Otto Harrassowitz 
  • Norman, K.R. (১৯৯৬), Collected Papers, volume VI, Bristol: Pali Text Society 
  • Pali Canon Online Database, Bodhgaya News, ২০২১-০২-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-১৪ 
  • Samuel, Geoffrey (২০১২), Introducing Tibetan Buddhism, New York: Routledge 
  • Schopen, Gregory (১৯৯৭), Bones, Stones, and Buddhist Monks, Honolulu: University of Hawai'i Press 
  • Skilling, P.; ed. (১৯৯৭)। Mahasutras, volume I, Parts I & II। Oxford: Pali Text Society। 
  • Sri Lankan Pāḷi Texts, ২০১২-১১-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০১-১৫ 
  • "The Pali Tipitaka", Tipitaka.org, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-১৪ 
  • "Vipassana Research Institute", Vri.dhamma.org, VRI Publications, ২০১২-১০-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-১৪ 
  • von Hinüber, Oskar (২০০০), A Handbook of Pāli Literature, Berlin; New York: Walter de Gruyter, আইএসবিএন 978-3-11-016738-2 
  • Warder, A. K. (১৯৬৩), Introduction to Pali, London: Published for the Pali Text Society by Luzac 
  • Warder, Anthony Kennedy (২০০০), Indian Buddhism (3rd সংস্করণ), Delhi: Motilal Banarsidass 
  • Wynne, Alexander (2003), How old is the Suttapiṭaka? The relative value of textual and epigraphical sources for the study of early Indian Buddhism (পিডিএফ), St John's College, ৯ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৫ 
  • Wynne, Alexander (২০০৭), The origin of Buddhist meditation, New York: Routledge 

আরও পড়ুন

সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা

ইংরেজি অনুবাদ

সম্পাদনা

অনলাইনে তিপিটক

সম্পাদনা

পালি অভিধান

সম্পাদনা