জোয়াও কানসেলো
জোয়াও পেদ্রো কাভাকো কানসেলো (পর্তুগিজ উচ্চারণ: [ʒuˈɐ̃w̃ kɐ̃ˈsɛlu]; জন্ম ২৭ মে, ১৯৯৪) একজন পর্তুগিজ পেশাদার ফুটবলার যিনি সৌদি আরবের পেশাদার ফুটবল লিগের শীর্ষ স্তর সৌদি পেশাদার লিগের ক্লাব আল হিলাল এবং পর্তুগাল জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে ফুলব্যাক কিংবা উইংব্যাক হিসেবে খেলেন। একজন সৃষ্টিশীল, দক্ষ, শক্তিশালী এবং বহুমুখী প্রতিভার কারণে তাকে বিশ্বের সেরা ফুল-ব্যাকদের একজন ধরা হয়।[৩][৪][৫][৬][৭][৮]
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | জোয়াও পেদ্রো কাভাকো কানসেলো[১] | |||||||||||||||||||
জন্ম | [২] | ২৭ মে ১৯৯৪|||||||||||||||||||
জন্ম স্থান | বারেইরো, পর্তুগাল | |||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৮২ মিটার[২] | |||||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান | ফুল-ব্যাক, উইং-ব্যাক | |||||||||||||||||||
ক্লাবের তথ্য | ||||||||||||||||||||
বর্তমান দল | বার্সেলোনা | |||||||||||||||||||
জার্সি নম্বর | ২ | |||||||||||||||||||
যুব পর্যায় | ||||||||||||||||||||
২০০২–২০০৭ | বারেইরেন্সে | |||||||||||||||||||
২০০৭–২০১২ | বেনফিকা বি | |||||||||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | ||||||||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | |||||||||||||||||
২০১২–২০১৪ | বেনফিকা বি | ৫১ | (৩) | |||||||||||||||||
২০১৪–২০১৫ | বেনফিকা | ১ | (০) | |||||||||||||||||
২০১৪–২০১৫ | → ভালেনসিয়া (লোন) | ১০ | (০) | |||||||||||||||||
২০১৫–২০১৮ | ভালেনসিয়া | ৬৪ | (২) | |||||||||||||||||
২০১৭–২০১৮ | → ইন্টার মিলান (লোন) | ২৬ | (১) | |||||||||||||||||
২০১৮–২০১৯ | জুভেন্টাস | ২৫ | (১) | |||||||||||||||||
২০১৯– | ম্যানচেস্টার সিটি | ৯৮ | (৫) | |||||||||||||||||
২০২৩ | → বায়ার্ন মিউনিখ (ধারে) | ১৫ | (১) | |||||||||||||||||
২০২৩– | → বার্সেলোনা (ধারে) | ০ | (০) | |||||||||||||||||
জাতীয় দল‡ | ||||||||||||||||||||
২০১০ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৬ | ৬ | (০) | |||||||||||||||||
২০১০–২০১১ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৭ | ১৭ | (১) | |||||||||||||||||
২০১১–২০১২ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৮ | ৭ | (০) | |||||||||||||||||
২০১২ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৯ | ২৫ | (১) | |||||||||||||||||
২০১৩–২০১৪ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-২০ | ৯ | (০) | |||||||||||||||||
২০১৪–২০১৭ | পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-২১ | ১১ | (১) | |||||||||||||||||
২০১৬– | পর্তুগাল | ৪১ | (৭) | |||||||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| ||||||||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ২০:২০, ১৪ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১৯:৫৫, ১০ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
বেনফিকার যুব একাডেমিতে যোগদানের পর কানসেলো ২০১২ সালে ক্লাবের ''বি টিমের'' হয়ে খেলা শুরু করেন এবং দুই বছর পর মূল দলে ডাক পান। পরবর্তীতে ২০১৪–১৫ মৌসুমে তাকে লা লিগার ক্লাব ভালেনসিয়াতে লোনে পাঠানো হয়। ২০১৫ সালের গ্রীষ্মে ভালেনসিয়া তাকে স্থায়ীভাবে কিনে নিয়ে ২০১৭–১৮ মৌসুমে সেরি এ ক্লাব ইন্টার মিলানে লোনে পাঠায়। সে মৌসুমে তিনি সেরি এ'র বছরের সেরা দলে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। কানসেলোর পারফরম্যান্স দেখে জুভেন্টাস তাকে ২০১৮ সালে ৪০.৪ মিলিয়ন ইউরো দিয়ে কিনে নেয়। সেখানে তিনি তার প্রথম এবং একমাত্র মৌসুমে লিগ এবং সুপারকোপা ইতালিয়ানা জেতেন।
২০১৯ সালে ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটি ৬০ মিলিয়ন ইউরো এবং সাথে দানিলোকে অন্তর্ভুক্ত করে কানসেলোকে স্থায়ীভাবে কিনে নেয়। [৯][১০] এরপর থেকে তিনি ক্লাবটির হয়ে দুটি প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা এবং একটি লিগ কাপ জিতেছেন। ২০২০–২১ মৌসুমে ম্যানচেস্টার সিটিকে তাদের প্রথম উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে পৌঁছাতে তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।
২০১৬ পর্তুগালের জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে তার অভিষেক ঘটে। পর্তুগালের যুবদলের হয়ে তিনি ৭৫ ম্যাচে ৩ গোল করেছিলেন। তিনি পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-২১ দলেরও অংশ ছিলেন যারা ২০১৫ উয়েফা ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে পৌঁছেছিল। তিনি নিজ দেশের মাটিতে প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত ২০১৯ উয়েফা নেশনস লিগ ফাইনালে খেলেন এবং সে টুর্নামেন্ট জেতেন।
ক্লাব ক্যারিয়ার
সম্পাদনাবেনফিকা
সম্পাদনাকানসেলো পর্তুগালের সেতোবল জেলার বারেইরোতে জন্মগ্রহণ করেন এবং স্থানীয় ক্লাব বারেইরেন্সে ফুটবল খেলা শুরু করেন।[১১] তিনি ২০০৭ সালে ১৩ বছর বয়সে বেনফিকার যুবদলে যোগ দেন। সেখানে তিনি রাইট এবং লেফটব্যাকে খেলতে থাকেন।
২৮ জুলাই, ২০১২-এ, কানসেলো প্রথমবারের মত বেনফিকার মূল দলের সাথে প্রীতি ম্যচ খেলতে নামেন; যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ ছিলো গিল ভিসেন্ট। সে ম্যাচে তিনি রাইট ব্যাক হিসাবে পুরো ৯০ মিনিট খেলেছিলেন।[১২] বি-টিমের সাথে চুক্তি থাকা সত্ত্বেও তাকে ম্যাক্সি পেরেইরার সম্ভাব্য উত্তরসূরি হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল;[১৩] ২০১৩ সাল পর্যন্ত তিনি বি-টিমের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন এবং সেই বছরের ১৮ মে রিও অ্যাভে-এর বিপক্ষে ২–১ গোলের জয়ে দু’টি জয়সূচক গোল করেন করে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ জেতেন।[১৪]
২৫ জানুয়ারি, ২০১৪-এ কানসেলো বেনফিকার মূল দলের সাথে তার প্রথম প্রতিযোগীতামূলক ম্যাচ খেলেন। সে ম্যাচে তাকে বদলি হিসেবে নামানো হয় এবং তারা ১–০ তে জয়লাভ করেন।[১৫] ১০ মে'তে প্রিমেইরা লিগায় লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়ে ক্লাসিকোতে পোর্তোর বিরুদ্ধে খেলতে নামেন এবং সে ম্যাচে ২–১ গোলে হারেন।[১৬]
ভালেনসিয়া
সম্পাদনা২০১৪–১৫: অভিষেক মৌসুম ও দলে নিয়মিত হওয়া
সম্পাদনা২০ আগস্ট, ২০১৪-এ, কানসেলো €১৫ মিলিয়নে কেনার বিকল্পের সাথে এক বছরের লোনে ভালেনসিয়ায় যোগ দেন।[১৭][১৮] তার লা লিগা অভিষেক ঘটে ২৫ সেপ্টেম্বর, কর্ডোবার বিরুদ্ধে। ৩–০ গোলে জয়ী ম্যাচের পুরোটাই খেলেন তিনি।[১৯] প্রথমদিকে তিনি বদলি হিসেবেই খেলতে থাকেন। তিনি মাঝে মাঝেই রাইট উইংয়ে চলে যেতেন এবং পরে তার ভাল পারফরম্যান্স দিয়ে লেভান্তের বিরুদ্ধে ম্যান অফ দ্য ম্যাচের পুরস্কার পান।[২০][২১] পুরো সিজন জুড়ে, তিনি ভ্যালেসিয়া রাইট ব্যাক আন্তোনিও ব্যারাগানের বিকল্প হিসেবে খেলেন। সমস্ত প্রতিযোগিতাসহ তিনি সে মৌসুমে ১৩টির মত ম্যাচ খেলেন। তার পারফরম্যান্স ভালেনসিয়াকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে পৌঁছাতে সাহায্য করেছিল, যার ফলে ২৫ মে কানসেলোকে ভালেনসিয়া ১৫ মিলিয়ন ইউরো দিয়ে ৩০ জুন, ২০২১ সাল পর্যন্ত কিনে নেয়।[২২][২৩][২৪][২৫]
পরের মৌসুমের ১৬ সেপ্টেম্বরে তার উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে অভিষেক ঘটে। সে ম্যাচে তার দল জেনিট সেন্ট পিটার্সবার্গের কাছে ২–৩ গোলে হেরে যায়। কানসেলো সে ম্যাচে গোল করে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ভালেনসিয়ার ইতিহাসে পঞ্চম সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতা হয়েছিলেন (বয়স: ২১ বছর ১০৭ দিন)।[২৬] ২ ডিসেম্বর, কানসেলো কোপা দেল রেতে প্রথম গোল করেন বারাকালদোর বিপক্ষে। সে ম্যাচে ভালেনসিয়া ৩–১ গোলে জয় পায়। অবশ্য পরবর্তীতে বার্সেলোনার কাছে দুই লেগ মিলিয়ে ৮–১ গোলে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ে তারা।[২৭][২৮][২৯][৩০]
২০১৬–১৭: ভালেনসিয়ার সাথে শেষ মৌসুম
সম্পাদনা২০১৬–১৭ মৌসুমে কানসেলোর পারফরম্যান্স গ্রাফ নিচের দিকে নেমে যায়। প্রথম লিগ ম্যাচে কানসেলো কিছু ভুল করে লাস পালমাসকে পেনাল্টি উপহার দেয় এবং ম্যাচটি তারা ২–৪ গোলে হেরে যায়। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে তিনি বরাবরের মত ভালো পারফরম্যান্স করতে থাকেন। ফলে নতুন কোচ সিজারে প্রানডেলি তাকে রাইট উইংয়ে খেলাতে থাকেন[৩১] পুরো মৌসুমে ক্যান্সেলো রাইট উইং এবং রাইট ব্যাকে প্রায় সমান সংখ্যক ম্যাচ খেলেন। ২ এপ্রিল তিনি দেপোর্তিভো লা করোনার বিরুদ্ধে লিগের প্রথম গোলটি করেন। গোল করেই তিনি ভালেনসিয়ার ভক্তদের প্রতি " চুপ " অঙ্গভঙ্গি করেছিলেন, যারা রক্ষণাত্মক ভুলের জন্য তার সমালোচনা করেছিলেন। অবশ্য সাথে সাথেই অঙ্গভঙ্গির জন্য তিনি ক্ষমাও চেয়েছিলেন।[৩২]
ইন্টার মিলানে লোন
সম্পাদনা২২ আগস্ট ২০১৭-এ, কানসেলো এক বছরের লোনে ইন্টার মিলানে যোগ দিয়েছিলেন;[৩৩] লোন ডিলের অংশ হিসেবে জিওফ্রে কন্ডোগবিয়া ভালেনসিয়ায় যোগ দিয়েছিলেন[৩৪] রোমার কাছে ৩-১ ব্যবধানে জয়ের ৮৩তম মিনিটে আন্তোনিও ক্যান্দ্রেভার বদলি হিসেবে চার দিন পর সেরি এ তার অভিষেক হয়।[৩৫]
পর্তুগাল দলে থাকাকালীন ২০১৭ সালের আগস্টের শেষের দিকে কানসেলো হাঁটুর লিগামেন্টে আঘাত পেয়েছিলেন, যা দেড় মাসের জন্য তাকে মাঠের বাইরে ঠেলে দিয়েছিলো।[৩৬] ডার্বি ডেলা ম্যাডোনিনায় এসি মিলানের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে ৩–২ জয়ের ম্যাচে শেষ ২০ মিনিটের জন্য তিনি মাঠে নেমেছিলেন।[৩৭] সেরি এ -তে কয়েক সপ্তাহ নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার পর, কানসেলো কোপা ইতালিয়াতে পোর্ডেনোনের বিরুদ্ধে স্টার্টার হিসেবে খেলতে নামেন। ১৭ এপ্রিল, ২০১৮-এ, তিনি ক্যাগলিয়ারির বিরুদ্ধে একটি ফ্রি কিক গোলে তার প্রথম লিগ গোল করেন; সে ম্যাচে ইন্টার মিলান ৪–০ তে জয়লাভ করে।[৩৮] সেরি এ-তে প্রথমদিকে ট্যাক্টিকাল ভুলের কারণে তার মানিয়ে নিতে কষ্ট হলেও পরবর্তীতে তার পারফরম্যান্স ক্রমান্বয়ে উন্নতি করতে শুরু করে, যার ফলে তাকে সেরি এ-এর বছরের সেরা দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৩৯][৪০][৪১] মৌসুমে তার ভাল পারফরম্যান্স সত্ত্বেও, ক্লাব কানসেলোকে না কেনার সিদ্ধান্ত নেয়।[৪২]
জুভেন্টাস
সম্পাদনা২৭ জুন ২০১৮-এ, জুভেন্টাস কানসেলোকে ৪০.৪ মিলিয়ন ইউরো দিয়ে পাঁচ বছরের জন্য কিনে নেয়।,[৪৩] ১৮ আগস্ট চিয়েভো ভেরোনার বিরুদ্ধে ৩–২ গোলে জয়ের মাধ্যমে তার ঘরোয়া লিগে অভিষেক হয়।[৪৪] তিনি ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ইন্টার মিলানকে ১–০ গোলে হারিয়ে ক্লাবের সাথে প্রথম সুপারকপা ইতালিয়ানা ট্রফি জেতেন।[৪৫][৪৬][৪৭] একই মাসে তিনি লাজিওর বিপক্ষে প্রথম লিগ গোল করেন।[৪৮][৪৯] ৬ অক্টোবর তিনি রদ্রিগো বেন্টানকুরকে অ্যাসিস্ট করে উদিনেসের বিরুদ্ধে ২–০ ব্যবধানে জয়ে সাহায্য করেন।[৫০] ৭ ডিসেম্বর, ডার্বি ডি'ইতালিয়াতে তার প্রাক্তন ক্লাব ইন্টার মিলানের বিরুদ্ধে ১–০ জয়ে মারিও মান্দজুকিচকে কানসেলো অ্যাসিস্ট করেন।[৫১]
১০ এপ্রিল ২০১৯-এ কানসেলো ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোকে অ্যাসিস্ট করে আয়াক্সের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে প্রথম লেগে ড্র করাতে সক্ষম হন।[৫২] যদিও ১৬ এপ্রিল তুরিনে দ্বিতীয় লেগে জুভেন্টাস ২–১ এ হেরে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[৫৩] চার দিন পরে, কানসেলো প্রতিদ্বন্দ্বী ফিওরেন্টিনার বিরুদ্ধে স্কুডেটো - ক্লিনচিং ম্যাচে খেলে জুভেন্টাসকে টানা অষ্টম লিগ শিরোপা জেতাতে সাহায্য করেন।[৫৪]
২০১৯–২০: রেকর্ড ট্রান্সফার এবং সংগ্রাম
সম্পাদনা৭ আগস্ট, ২০১৯-এ, কানসেলো ২৭.৪ ইউরোতে ছয় বছরের চুক্তিতে প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়ন ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগদান করেন এর সাথে দানিলোকে যুক্ত করে ৬০ মিলিয়ন পাউন্ডের সমান মূল্যমান ধরা হয়, যা তাকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে দামী রাইটব্যাক করে তুলেছে।[৫৫][৫৬] ২৫ আগস্ট, বোর্নেমাউথের বিপক্ষে তার প্রিমিয়ার লিগে অভিষেক হয় কাইল ওয়াকারের বদলি হিসেবে। সে ম্যাচে সিটি ৩–১ ব্যবধানে জয় পায়। ১৮ ডিসেম্বর তিনি ইএফএল কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে অক্সফোর্ড ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে ৩–১ গোলের জয়ে সিটির হয়ে প্রথম গোল করেন।[৫৭]
প্রাথমিকভাবে, কানসেলো ক্লাবে তার প্রথম মৌসুমে লড়াই করেছিলেন, তিনি যে ম্যাচগুলি খেলেছিলেন সেসব তার সচরাচর পজিশনের বাইরে খেলেন এবং রাইটব্যাক্রর জন্য ওয়াকারের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে দলে একটি শুরুর স্থান নির্ধারণ করতে ব্যর্থ হন।[৫৮]
২০২০–২১: ব্রেকথ্রু এবং ইউরোপীয় ফাইনাল
সম্পাদনামৌসুমে, কেন্দ্রীয় মিডফিল্ড পজিশনে বলের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার জন্য কানসেলোর ফুল-ব্যাক থেকে ভিতরে আসার ক্ষমতা, যখন দখল হারিয়ে যায় তখন তার দল আরও স্থিতিশীল রক্ষণাত্মক আকারে ছিল তা নিশ্চিত করার জন্য, এটি অন্যতম প্রধান কারণ হিসাবে প্রশংসিত হয়েছিল। ম্যানচেস্টার সিটি সেই মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা পুনরুদ্ধার করে, পাশাপাশি পিএফএ প্রিমিয়ার লিগের বর্ষসেরা দলে নাম লেখানো হয়।[৫৯][৬০]
২০২১–২২: দ্বিতীয় প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা
সম্পাদনা17 অক্টোবর 2021-এ, সিটির হয়ে আরবি লাইপজিগের বিরুদ্ধে 6-3 হোম চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বের জয়ে কানসেলো সিজনের প্রথম গোল করেন।[৬১] ৩ নভেম্বর, কানসেলো ক্লাব ব্রুগের বিরুদ্ধে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বে হোম জয়ে ফিল ফোডেন, রিয়াদ মাহরেজ এবং গ্যাব্রিয়েল জেসুসের জন্য হ্যাটট্রিক করেন, যার ফলে তিনি ম্যাচের সেরা নির্বাচিত হন।[৬২] ৬ নভেম্বর, ম্যানচেস্টার ডার্বিতে, কানসেলো ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে ২-০ ব্যবধানের জয়ে উভয় গোলই তৈরি করেন, এরিক বেলির নিজের গোলে বাধ্য করেন এবং বার্নার্দো সিলভাকে দুই ম্যাচে তার পঞ্চম অ্যাসিস্টের জন্য সহায়তা প্রদান করেন। .[৬৩] 19 ডিসেম্বর, ক্লাবের হয়ে তার 100 তম উপস্থিতিতে, তিনি একটি দূরপাল্লার শটে গোল করেন এবং নিউক্যাসল ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে 4-0 জয়ে সহায়তা প্রদান করেন।[৬৪]
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার
সম্পাদনাযুবদল
সম্পাদনাপর্তুগাল
অনূর্ধ্ব–২০ দলের সাথে কানসেলো ২০১৩ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ২০১৪ টুলন টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করেছিলেন।[৬৫] এই দু টুর্নামেন্টে তার রাউন্ড-অফ-16- এ পৌঁছেছিল।
কানসেলো অনূর্ধ্ব–২১ স্কোয়াডের অংশ নিয়ে ২০১৫ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে খেলেছিলেন। তিনি টুর্নামেন্টে প্রথমবারের মত সেমিফাইনালে জার্মানির বিরুদ্ধে রাফায়েল গেরেইরোর পরিবর্তে খেলতে নামেন।[৬৬] সুইডেনের কাছে ফাইনালে হেরে তারা রানার্সআপ হয়।[৬৭]
সিনিয়র ক্যারিয়ার
সম্পাদনা২৬ আগস্ট ২০১৬-এ প্রধান কোচ ফার্নান্দো সান্তোস প্রথমবারের মতো দলে ডাকেন।[৬৮] ১ সেপ্টেম্বর পোর্তোতে জিব্রাল্টারের সাথে প্রীতি ম্যাচে তিনি পুরো ৯০ মিনিট খেলেন এবং একটি গোল করেন।[৬৯] পরের মাসে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে আন্ডোরার বিরুদ্ধে[৭০] এবং ফ্যারো আইল্যান্ডস এর বিপক্ষে তিনি একটি করে গোল করেন।[৭১]
২০১৮ সালের মে মাসে, কানসেলোকে রাশিয়া বিশ্বকাপের জন্য প্রাথমিক ৩৫-সদস্যের দলে রাখা করা হয়েছিল,[৭২] কিন্তু তিনি চূড়ান্ত অংশ নিতে পারেননি।[৭৩] কানসেলোকে ২০১৮–১৯ উয়েফা নেশনস লিগের গ্রুপ পর্বের লিগ পর্বের চারটি ম্যাচের জন্য নির্বাচিত করা হয়েছিল।[৭৪][৭৫] উয়েফা ন্যাশনস লিগের ফাইনালে পর্তুগাল পোর্তোতে নেদারল্যান্ডসকে ১–০ গোলে পরাজিত করে ট্রফি জেতে।[৭৬]
কানসেলোকে প্রাথমিকভাবে ২০২১ সালের জুন মাসে উয়েফা ইউরো ২০২০ -এর পর্তুগালের দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। কিন্তু, হাঙ্গেরির বিপক্ষে ম্যাচের দুই দিন আগে তিনি কোভিড-১৯- পজিটিভ হন এবং বাদ পড়েন। তার পরিবর্তে ডিয়োগো ডালটকে দলে নেওয়া হয়েছিল।[৭৭]
২০২২ সালের অক্টোবরে, তাকে কাতার ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপের জন্য পর্তুগালের প্রাথমিক ৫৫ সদস্যের দলে নেওয়া হয়েছিল।[৭৮]
খেলার ধরণ
সম্পাদনাসে কীভাবে মুভ করেন, কীভাবে সে বল নিয়ন্ত্রণ করে, কীভাবে সে সতীর্থদের সাথে ভিতরে এবং বাইরের সম্পর্ক বজায় রাখে[...] অন্য খেলোয়াড়রা এই পজিশনে খেলতে পারে না, তারা আরো বেশি জায়গা নিয়ে খেলতে পারে, সে তার স্কিল দিয়েই এসব জায়গাতে খেলে [...] মাঝে মাঝে এই গুণগুলির প্রয়োজন হয় এবং আপনি বিশ্বাস করেন যে তারা এটি করতে পারে।"
কানসেলো সম্পর্কে ম্যানচেস্টার সিটির ম্যানেজার পেপ গার্দিওলা[৭৯]
কানসেলো মিডিয়াতে একজন প্রতিশ্রুতিশীল খেলোয়াড় হিসাবে পরিচিত। মূলত তার গতি, শক্তি এবং আক্রমণাত্মক ক্ষমতার পাশাপাশি তার কৌশল, ড্রিবলিং দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং ক্রসিং ক্ষমতার জন্য পরিচিত। তিনি ফুল-ব্যাক বা উইঙ্গার উভয় ফ্ল্যাঙ্কে খেলতে সক্ষম, যদিও তিনি সাধারণত ডানদিকে খেলেন।[৮০][৮১][৮২][৮৩][৮৪] জুভেন্টাসে থাকাকালীন, তাকে ইউরোপের অন্যতম সেরা ফুল-ব্যাক হিসাবে বিবেচনা করা হত।[৮৫] তবে তার কৌশলগত বোধ, অবস্থান, এবং প্রতিরক্ষামূলক দক্ষতা মিডিয়াতে দুর্বলতা হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে।[৮২][৮৬][৮৭]
প্রথাগত ফুল-ব্যাক হিসেবে খেলার সময় তিনি ফরোয়ার্ডে বেশ ভালো রান নেন। তিনি ওভারল্যাপিং করার পরিবর্তে রান করার পরিবর্তে বল বিপক্ষের দখলে থাকা অবস্থায় এগিয়ে যান, এবং তিনি বল তাড়া করার চেয়ে পায়ে রাখতে পছন্দ করেন। বলের উপর, তিনি বাইরের দিকে ঘুরতে গিয়ে ডান দিক থেকে ইনফিল্ড কাটতে সমানভাবে সক্ষম, এবং নিয়মিত তার দুর্বল বাম পা দিয়ে ক্রস করতে বা বিরোধী লেফট-ব্যাকের ভিতরে ড্রাইভ করতে এবং আরও সামনের লোকদের সাথে একত্রিত হওয়ার দিকে তাকাবেন। তিনি একজন খুব শক্তিশালী ড্রিবলার এবং সেই ক্ষমতা, যেটির সাথে তিনি উভয় পায়ে আত্মবিশ্বাসী, তার বিরুদ্ধে রক্ষা করা অত্যন্ত কঠিন করে তোলে। তার গতি তাকে রক্ষণাত্মক ট্রানজিশনে পুনরুদ্ধার করার জন্য যথেষ্ট দ্রুত হতে দেয় এবং তার দল আক্রমণ করার সময় সে তার পিছনে যে স্থান ছেড়ে যায় সে সম্পর্কে সর্বদা সচেতন থাকে।[৮৮]
ম্যানচেস্টার সিটিতে তার দ্বিতীয় মৌসুমে, ম্যানেজার পেপ গার্দিওলার অধীনে, কানসেলোকে তার হাইব্রিড খেলোয়াড়দের একজন হিসেবে গড়ে তোলা হয়, যে একই খেলায় ফুল-ব্যাক এবং সেন্ট্রাল মিডফিল্ড উভয়েই খেলে। সিটির 4–3–3 ফর্মেশনের সময়, দখলের বাইরে গেলে, কানসেলো রদ্রির পাশাপাশি সেন্ট্রাল মিডফিল্ডে চলে যান, পাঁচজন খেলোয়াড়কে তাদের অ্যাটাকিং লাইন তৈরি করতে রেখে যান। তাদের পিছনের তিনজন পিচ জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে, কানসেলো, রদ্রি এবং দুই আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার প্রায়ই মধ্যমাঠে একটি বক্স তৈরি করে যাতে সেন্ট্রাল অঞ্চলগুলিকে অতিরিক্ত বোঝা যায়। সিটি যদি মিডফিল্ড কেন্দ্র করে খেলে খেলে তাহলে ক্যান্সেলো মিডফিল্ডে নির্ভুল ফরোয়ার্ড পাসের মাধ্যমে খেলা পরিচালিত করে। কানসেলো সিটির সবচেয়ে কার্যকরী সৃজনশীল খেলোয়াড়দের মধ্যে একজন। যখন ক্যান্সেলো বিপক্ষ দলের নজরের বাইরে থাকে, তখন তিনি সেন্ট্রাল মিডফিল্ডে চলে যান। কানসেলোর এ মুভের জন্য মিডফিল্ডে একজন অতিরিক্ত খেলোয়াড় যোগ হয়, এবং বিপক্ষ দলের আক্রমণে বাধা দেওয়ার জন্য সহজ হয়।[৮৮]
ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনা২০১৩ সালে জানুয়ারিতে কানসেলোর মা ফিলোমেনা সেক্সালের এ২ মোটরওয়েতে একটি গাড়ি দুর্ঘটনায় নিহত হন। কানসেলো এবং তার ভাই গাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন এবং সামান্য আঘাত পেয়েছিলেন।[৮৯][৯০][৯১][৯২] মা মারা যাওয়ার এই মানসিক আঘাতের কারণে কানসেলো ফুটবল থেকে অবসর নেওয়ার কথা পর্যন্ত চিন্তা করে রেখেছিলেন।[৯৩]
কানসেলো এবং তার বান্ধবী ড্যানিয়েলা মাচাদোর একটি মেয়ে আছে।[৯৪] ৩০ ডিসেম্বর ২০২১-এ, তাদের বাড়িতে চারজন লোক মিলে তাদের কিছু ব্যক্তিগত গহনা চুরি করেছিলো। কানসেলো সেবারে আত্মরক্ষা করতে গিয়ে মুখে আঘাত পান, তবে তার পরিবার নিরাপদ ছিল।[৯৫]
পরিসংখ্যান
সম্পাদনাক্লাব
সম্পাদনা- ১২ নভেম্বর, ২০২২ পর্যন্ত পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
ক্লাব | মৌসুম | লিগ | ন্যাশনাল কাপ[ক] | লিগ কাপ[খ] | ইউরোপ | অন্যান্য | মোট | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ডিভিশন | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ||
বেনফিকা বি | ২০১২–১৩[৯৬] | সেগুন্দা লিগ | ২০ | ২ | — | — | — | — | ২০ | ২ | ||||
২০১৩–১৪[৯৬] | সেগুন্দা লিগ | ৩১ | ১ | — | — | — | — | ৩১ | ১ | |||||
মোট | ৫১ | ৩ | — | — | — | — | ৫১ | ৩ | ||||||
বেনফিকা | ২০১২–১৩[৯৬] | প্রিমেইরা লিগা | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | — | ০ | ০ | |
২০১৩–১৪[৯৬] | প্রিমেইরা লিগা | ১ | ০ | ০ | ০ | ১ | ০ | ০ | ০ | — | ২ | ০ | ||
মোট | ১ | ০ | ০ | ০ | ১ | ০ | ০ | — | ২ | ০ | ||||
ভালেনসিয়া (লোন) | ২০১৫–১৫[৯৬] | লা লিগা | ১০ | ০ | ৩ | ০ | — | — | — | ১৩ | ০ | |||
ভালেনসিয়া | ২০১৫–১৬[৯৬] | লা লিগা | ২৮ | ১ | ৪ | ১ | — | ৭[গ] | ০ | — | ৩৯ | ৩ | ||
২০১৬–১৭[৯৬] | লা লিগা | ৩৫ | ১ | ৩ | ০ | — | — | — | ৩৮ | ১ | ||||
২০১৭–১৮[৯৬] | লা লিগা | ১ | ০ | — | — | — | — | ১ | ০ | |||||
মোট | ৭৪ | ২ | ১০ | ১ | — | ৭ | ১ | — | ৯১ | ৪ | ||||
ইন্টার মিলান (লোন) | ২০১৭–১৮[৯৬] | সিরি এ | ২৬ | ১ | ২ | ০ | — | — | — | ২৮ | ১ | |||
জুভেন্টাস | ২০১৮–১৯[৯৬] | সিরি এ | ২৫ | ১ | ১ | ০ | — | ৭[ঘ] | ০ | ১[ঙ] | ০ | ৩৪ | ১ | |
ম্যানচেস্টার সিটি | ২০১৯–২০[৯৭] | প্রিমিয়ার লিগ | ১৭ | ০ | ৪ | ০ | ৪ | ১ | ৮[ঘ] | ০ | ০ | ০ | ৩৩ | ১ |
২০২০–২১[৯৬] | প্রিমিয়ার লিগ | ২৮ | ২ | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ৯[ঘ] | ১ | — | ৪৩ | ৩ | ||
২০২১–২২[৯৬] | প্রিমিয়ার লিগ | ৩৬ | ১ | ৫ | ০ | ১ | ০ | ০[ঘ] | ২ | ১[চ] | ০ | ৫২ | ৩ | |
২০২২–২৩[৯৬] | প্রিমিয়ার লিগ | ১৪ | ২ | ০ | ০ | ০ | ০ | ৬[ঘ] | 0 | ১[চ] | ০ | ২১ | ২ | |
মোট | ৯৫ | ৫ | ১২ | ০ | ৮ | ১ | ৩২ | ৩ | ২ | ০ | ১৪৯ | ১০ | ||
ক্যারিয়ারে সর্বমোট | ২৭৩ | ১২ | ২৫ | ১ | ৯ | ১ | ৪৬ | ৪ | ৩ | ০ | ৩৫৪ | ১৮ |
- ↑ কোপা দেল রেই, কোপা ইতালিয়া, এফএ কাপ এ অংশগ্রহণ
- ↑ তাসা দা লিগা, ফুটবল লিগ কাপ এ অংশগ্রহণ
- ↑ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ এ ৬ ম্যাচে ১ গোল, উয়েফা ইউরোপা লিগ এ অংশগ্রহণ
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে অংশগ্রহণ
- ↑ সুপারকোপা ইতালিয়ায় অংশগ্রহণ
- ↑ ক খ এফএ কমিউনিটি শিল্ড এ অংশগ্রহণ
আন্তর্জাতিক
সম্পাদনা- ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২ পর্যন্ত পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।[৯৮]
জাতীয় দল | বছর | ম্যাচ | গোল |
---|---|---|---|
পর্তুগাল | |||
২০১৬ | ৪ | ৩ | |
২০১৭ | ২ | ০ | |
২০১৮ | ৬ | ০ | |
২০১৯ | ৪ | ০ | |
২০২০ | ৭ | ১ | |
২০২১ | ৮ | ১ | |
২০২২ | ৬ | ২ | |
মোট | ৩৭ | ৭ |
নাম্বার | তারিখ | ভেন্যু | প্রতিপক্ষ | স্কোর | ফলাফল | প্রতিযোগিতা | Ref. |
---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ | এস্টাডিও দো বেসা, পোর্তো, পর্তুগাল | জিব্রাল্টার | ৩–০ | ৫–০ | প্রীতি ম্যাচ | [৬৯] |
২ | ৭ অক্টোবর, ২০১৬ | এস্তাদিও মিউনিসিপ্যাল, আভেইরো, পর্তুগাল | অ্যান্ডোরা | ৩-০ | ৬-০ | ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | [৭০] |
৩ | ১০ অক্টোবর, ২০১৬ | তোরসভোল্লুর, তোরশাভন, ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ | ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ | ৬–০ | ৬–০ | ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | [৭১] |
৪ | ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০ | এস্টাডিও ড্রাগাও, পোর্তো, পর্তুগাল | ক্রোয়েশিয়া | ১–০ | ৪–১ | ২০২০–২১ উয়েফা নেশনস লিগ | [৯৯] |
৫ | ৯ জুন, ২০২১ | এস্তাদিও জোসে আলভালাদে, লিসবন, পর্তুগাল | ইসরায়েল | ৩–০ | ৪–০ | প্রীতি ম্যাচ | [১০০] |
৬ | ৫ জুন, ২০২২ | এস্তাদিও জোসে আলভালাদে, লিসবন, পর্তুগাল | সুইজারল্যান্ড | ৪–০ | ৪–০ | ২০২২–২৩ উয়েফা নেশনস লিগ | [১০১] |
৭ | ৯ জুন, ২০২২ | এস্তাদিও জোসে আলভালাদে, লিসবন, পর্তুগাল | চেক প্রজাতন্ত্র | ১–০ | ২–০ | ২০২২–২৩ উয়েফা নেশনস লিগ | [১০২] |
অর্জন
সম্পাদনাবেনফিকা
- প্রিমেইরা লিগা : ২০১৩–১৪[১৬]
জুভেন্টাস
- সেরি এ : ২০১৮–১৯[১০৩][১০৪]
- সুপারকোপা ইতালিয়ানা : ২০১৮[১০৫]
- প্রিমিয়ার লিগ : ২০২০–২১, ২০২১–২২[২]
- ইএফএল কাপ : ২০২০–২১[১০৬]
- উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের রানার্সআপ: ২০২০–২১[১০৭]
পর্তুগাল অ-২১
- উয়েফা ইউরোপিয়ান অনূর্ধ্ব-২১ চ্যাম্পিয়নশিপ রানার্সআপ: ২০১৫[৬৭]
- উয়েফা নেশনস লিগ : ২০১৮–১৯[১০৮]
ব্যক্তিগত
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Comunicato ufficiale N. 59" [Official press release No. 59] (পিডিএফ) (ইতালীয় ভাষায়)। Lega Serie A। ২ অক্টোবর ২০১৮। পৃষ্ঠা 3। ২৬ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০১৯।
- ↑ ক খ গ "João Cancelo: Overview"। Premier League। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০২১।
- ↑ Edwards, John। "In numbers: Joao Cancelo's excellent year"। www.mancity.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০২২।
- ↑ Killen, Stephen; Kandola, Anil (৩০ ডিসেম্বর ২০২১)। "Man City's Cancelo hailed among world's best as he features in teams of season"। Manchester Evening News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০২২।
- ↑ "Top 10 Best Defenders in the World 2022"। notice.com.ng (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ এপ্রিল ২০২২। ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০২২।
- ↑ "Top 5 Best Football Fullbacks 2022"। Feed Me Goal (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ এপ্রিল ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০২২।
- ↑ "Top 10 best right-backs in the world in 2021"। Khel Now (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ ডিসেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০২২।
- ↑ Ajith, Shambhu। "5 best Portuguese players in the world right now (2022)"। www.sportskeeda.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০২২।
- ↑ Cancelo's transfer equates to €65 million as part-exchange deal, where Danilo would be sent to Juventus.
- ↑ "Joao Cancelo: Man City complete deal for Juventus full-back as Danilo moves other way"। BBC Sport। ৭ আগস্ট ২০১৯। ৭ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Benfica também lucra com a transferência de Cancelo"। Record (পর্তুগিজ ভাষায়)। ২৭ জুন ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৮।
- ↑ Gomes, José Pedro (২৮ জুলাই ২০১২)। "Nélson Oliveira e Cancelo titulares"। Jornal de Notícias (পর্তুগিজ ভাষায়)। ৪ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১২।
- ↑ Lousada Oliveira, Otávio; Fernandes, Nuno (২৪ জুলাই ২০১২)। "Vieira confirma João Cancelo para a lateral-direita"। Jornal de Notícias (পর্তুগিজ ভাষায়)। ৭ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "Benfica garante título nacional de juniores com "bis" de João Cancelo"। Expresso (পর্তুগিজ ভাষায়)। ১৮ মে ২০১৩। ৯ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৩।
- ↑ "Sulejmani manteve o Benfica vitorioso"। O Jogo (পর্তুগিজ ভাষায়)। ২৫ জানুয়ারি ২০১৪। ২২ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ ক খ Ruela, João (১০ মে ২০১৪)। "FC Porto bate Benfica sob avaliação de Lopetegui"। Diário de Notícias (পর্তুগিজ ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Comunicado oficial: Joao Cancelo" (স্পেনীয় ভাষায়)। Valencia CF। ২০ আগস্ট ২০১৪। ২৭ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "Joao Cancelo, the first signing of Peter Lim for Valencia"। AS। ২০১৪। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৮।
- ↑ Egea, Pablo (২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "Líder no hay más que Nuno"। Marca (স্পেনীয় ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Levante-EMV (১৫ এপ্রিল ২০১৫)। "First great night of Cancelo"। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৮।
- ↑ VCPlay। "MAN OF THE MATCH: CANCELO"। ২৭ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৮।
- ↑ "João Cancelo transferido para o Valência CF" (পর্তুগিজ ভাষায়)। S.L. Benfica। ২৫ মে ২০১৫। ২৫ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৫।
- ↑ "Joao Cancelo joins Valencia CF on a permanent deal through to 2021"। Valencia CF। ২৫ মে ২০১৫। ২৮ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৫।
- ↑ "Prospeto de "Benfica SAD 2016–2019"" (পিডিএফ) (পর্তুগিজ ভাষায়)। S.L. Benfica। ১৫ এপ্রিল ২০১৬। পৃষ্ঠা 66। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "João Cancelo vendido ao Valência por 15 milhões de euros"। A Bola (পর্তুগিজ ভাষায়)। ২৫ মে ২০১৫। ২ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Witsel breaks Valencia hearts in five-goal thriller"। UEFA। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "El Barça enciende la consola"। Marca.com। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Valencia 1-1 Barcelona (agg 1-8): Neville denied rare win as Barça break record"। goal.com। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Barça salvage 1-1 King's Cup draw against improved Valencia"। Reuters। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। ১৫ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Hurtado, José Luis (২০ এপ্রিল ২০১৬)। "1, 2, 3, Alcácer otra vez"। Marca (স্পেনীয় ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ Superdeporte (১৮ অক্টোবর ২০১৬)। "João Cancelo as an unbalancing factor"। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৮।
- ↑ La Vanguardia (২ এপ্রিল ২০১৭)। "Cancelo shuts fans at the Mestalla and apologizes"। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৮।
- ↑ "Cancelo is an Inter player!"। Inter Milan। ২২ আগস্ট ২০১৭। ২২ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "Official: Inter sign Cancelo"। Football Italia। ২২ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ Bocchini, Francesco (২৬ আগস্ট ২০১৭)। "Roma-Inter 1–3, Icardi spegne i sogni giallorossi" (ইতালীয় ভাষায়)। Quotidiano.net। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "Inter confirm knee ligament injury for new boy Cancelo"। Goal। ৩১ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "Mauro Icardi gets 10/10 as hat trick earns Inter win against Milan"। ESPN FC। ১৭ অক্টোবর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৭ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "Cancelo: "Happy for the first goal in the Nerazzurri. Now we have only one goal!""। ১৭ এপ্রিল ২০১৭। ১৯ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ "Serie A Team of 2017–18"। Football Italia। ৩ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Inter, 5 shares of Cancelo against Sampdoria"। ১৮ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "Joao Cancelo ⋆ Great Football Gal"। ১১ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Inter-Juve, sliding doors Cancelo: chi ha scelto bene?" (ইতালীয় ভাষায়)। ২৬ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "João Cancelo signs for Juventus!"। Juventus F.C.। ২৭ জুন ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৮।
- ↑ Oddenino, Gianluca (১৮ আগস্ট ২০১৮)। "La Juve soffre ma batte il Chievo, al Bentegodi decide Bernardeschi in rimonta"। La Stampa (ইতালীয় ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "Juventus 1–0 AC Milan: Cristiano Ronaldo header wins Supercoppa for Juve"। BBC Sport। ১৬ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ Verschueren, Gianni (১৬ জানুয়ারি ২০১৯)। "Cristiano Ronaldo wins 1st Juventus trophy, scores in Super Cup against Milan"। Bleacher Report। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ Burnton, Simon (১৬ জানুয়ারি ২০১৯)। "Juventus 1–0 Milan: Supercoppa Italiana – as it happened"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Lazio 1–2 Juventus"। Football Italia। ২৭ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ Bianchin, Luca (২৭ জানুয়ারি ২০১৯)। "Juventus, Allegri cambia il match coi cambi. Serataccia per Emre Can"। La Gazzetta dello Sport (ইতালীয় ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Bentancur enjoys debut Juve goal"। Football Italia। ৬ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ "Bentancur enjoys debut Juve goal"। Football Italia। ৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ "Cristiano Ronaldo's Champions League record – can Lionel Messi match it?"। BBC Sport। ১১ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ Henson, Mike (১৬ এপ্রিল ২০১৯)। "Juventus 1–2 Ajax (agg 2–3)"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ Dorman, Matt (২০ এপ্রিল ২০১৯)। "Juventus 2 Fiorentina 1: Bianconeri bounce back to seal Scudetto"। Goal। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Man City sign Joao Cancelo as Danilo heads to Juventus in part-exchange"। Standard। ৭ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Man City and Juventus confirm Cancelo-Danilo swap in €65m deal"। Goal। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Oxford United 1-3 Manchester City: Raheem Sterling double seals semi-final spot"। BBC Sport। ১৮ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Lahoti, Vayam (৪ অক্টোবর ২০২১)। "Joao Cancelo Makes Positional Offer to Pep Guardiola During Discussion over Man City Versatility"। Sports Illustrated। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০২২।
- ↑ "PFA Premier League Team of the Year: Kevin de Bruyne one of six Manchester City players picked"। BBC Sport। ৪ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০২১।
- ↑ "Manchester City win Premier League title after Manchester United lose to Leicester"। BBC Sport। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০২১।
- ↑ "Dias to be one of Man City's five captains this season"। Sky Sports। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Man City 4-1 Club Brugge: Pep Guardiola's side on brink of Champions League last-16 qualification"। Sky Sports। ৩ নভেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "Why Manchester United rejected Joao Cancelo transfer five years ago"। Manchester Evening News। ৮ নভেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "Newcastle 0-4 Man City: Joao Cancelo rocket helps secure Christmas top spot"। ১৯ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০২২।
- ↑ "Sub-20: Ilídio Vale convoca 20 para o Torneio de Toulon"। Record (পর্তুগিজ ভাষায়)। ১৩ মে ২০১৩। ১৬ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৩।
- ↑ Hart, Simon (২৭ জুন ২০১৫)। "Five-goal Portugal stun Germany in semi-finals"। UEFA। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ Kell, Tom (৩০ জুন ২০১৫)। "Spot-on Sweden beat Portugal to win U21 EURO"। UEFA। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "André Silva and João Cancelo called into Portugal squad"। PortuGOAL। ২৮ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ ক খ "Without Cristiano Ronaldo, Euro champ Portugal routs Gibraltar"। Sports Illustrated। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ ক খ "Cristiano Ronaldo hits four in Portugal's 6-0 rout of nine-man Andorra"। The Guardian। ৭ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ ক খ "Andre Silva nets hat trick as Portugal roll over Faroe Islands"। ESPN। ১০ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৮।
- ↑ Crawford, Stephen। "Revealed: Every World Cup 2018 squad - 23-man & preliminary lists & when will they be announced?"। goal.com। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "Nearly half Portugal's Euro squad to miss World Cup"। Special Broadcasting Service। ১৭ মে ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৮।
- ↑ "Bernardo Silva"। UEFA। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Poland vs Portugal"। UEFA। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ Taylor, Daniel (৯ জুন ২০১৯)। "Portugal win Nations League as Gonçalo Guedes does for the Netherlands"। The Guardian। Estádio do Dragão। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "João Cancelo positive for Covid and replaced in Portugal squad by Dalot"। The Guardian। ১৩ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২১।
- ↑ "The list of pre-selected squad for the 2022 World Cup: know all the names"। Record। ২৩ অক্টোবর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ BT Sport। Rio Meets Pep Guardiola: His dream of managing in England, and Man City Champions League mission। YouTube। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০২১।
- ↑ Álvarez, Fernando; Hanlon, Tim (৩০ জুলাই ২০১৭)। "Cancelo: winger or full-back for Marcelino?"। Marca। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ Brega, Matteo (১৭ আগস্ট ২০১৭)। "Inter, occhio! Cancelo non è un cancello: terzino più d'attacco che di difesa"। La Gazzetta dello Sport (ইতালীয় ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ Wilkes, Paul (২৯ জুন ২০১৬)। "Joao Cancelo: The marauding full-back Barcelona might replace Dani Alves with"। FourFourTwo। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ Rzouki, Mina (২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮)। "Juventus' Paulo Dybala 8/10 and should enjoy confidence boost"। ESPN FC। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Manchester City, Guardiola su Cancelo: "Decida se restare oppure no"" (ইতালীয় ভাষায়)। sport.sky.it। ২ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০২০।
- ↑ Ruthven, Graham (৫ জুন ২০২০)। "Pep Guardiola defensive weakness exposed by staggering £197.5m Man City transfer figure"। Manchester Evening News। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০২০।
- ↑ "Juve, ecco perché Sarri non vuole Cancelo" (ইতালীয় ভাষায়)। www.calciomercato.com। ৫ জুন ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০২০।
- ↑ Simpson, Christopher (১৪ মে ২০১৯)। "Joao Cancelo Says Massimiliano Allegri Instagram Controversy Is 'Fake News'"। Bleacher Report। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০২০।
- ↑ ক খ "João Cancelo: Premier League Player Watch"।
- ↑ "The tragic accident which has shaped Joao Cancelo's career"। Sport। ৩১ মে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "João Cancelo ferido em acidente que matou a sua mãe"। Diário de Notícias (পর্তুগিজ ভাষায়)। ৫ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "João Cancelo construiu a carreira em nome da mãe"। Diário de Notícias (পর্তুগিজ ভাষায়)। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "The tragedy which has pushed Joao Cancelo to stardom"। ৭ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ Travassos, Nuno (১১ জুন ২০২১)। "João Cancelo: how tragedy became motivation for Portugal's rising star"। The Guardian। ১১ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "João Cancelo vai ser pai"। Record TV Europa (পর্তুগিজ ভাষায়)। ২৩ জুন ২০১৯। ১১ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Joao Cancelo: Manchester City full-back suffers facial injuries after alleged assault and theft"। Sky Sports। ৩১ ডিসেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড "João Cancelo"। Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ সকারবেসে জোয়াও কানসেলো (ইংরেজি)
- ↑ "João Cancelo"। EU-Football.info। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Portugal 4–1 Croatia: Holders ease to emphatic victory"। UEFA। ৫ সেপ্টেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "Portugal 4–0 Israel: Cristiano Ronaldo & Bruno Fernandes score in win"। BBC Sport। ৯ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০২১।
- ↑ "Portugal 4-0 Switzerland: Ronaldo at the double for rampant hosts"। UEFA। ৫ জুন ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০২২।
- ↑ "Portugal 2-0 Czech Republic: Seleção stay top of group"। UEFA। ৯ জুন ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০২২।
- ↑ "Juventus de Ronaldo e Cancelo campeã italiana pela oitava vez consecutive" (পর্তুগিজ ভাষায়)। Rádio e Televisão de Portugal। ২০ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Juventus win two Serie A titles in one day as men and women triumph"। The Guardian। ২০ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ Currò, Enrico (১৬ জানুয়ারি ২০১৯)। "Juventus-Milan 1–0: il segno di Ronaldo, Supercoppa ai bianconeri"। La Repubblica (ইতালীয় ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ McNulty, Phil (২৫ এপ্রিল ২০২১)। "Manchester City 1–0 Tottenham Hotspur"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ "Man. City 0–1 Chelsea: Updates"। UEFA। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০২১।
- ↑ "Portugal regressa ao topo da Europa. Liga das Nações fica em casa" (পর্তুগিজ ভাষায়)। SAPO। ৯ জুন ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুন ২০১৯।
- ↑ "Serie A Team of 2017–18"। Football Italia। ৩ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Gran Gala del Calcio 2019 winners"। Football Italia। ২ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "PFA Premier League Team of the Year: Kevin de Bruyne one of six Manchester City players picked"। BBC Sport। ৪ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০২১।
- ↑ "Mohamed Salah and Sam Kerr win PFA player of year awards"। BBC Sport। ৯ জুন ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০২২।
- ↑ "ESM Team of the Season – 2020-21"। World Soccer। ৭ জুন ২০২১।
- ↑ Rainbow, Jamie (১৩ জুন ২০২২)। ESM Team of the Season – 2021-22। World Soccer। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২২।
- ↑ "UEFA Champions League Fantasy Football Team of the Season"। UEFA। ২৯ মে ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২২।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- ভালেনসিয়া অফিসিয়াল প্রোফাইল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ আগস্ট ২০১৯ তারিখে
- ForaDeJogo এ ফরেদেজগো-এ জোয়াও কানসেলো
- বিডিফুটবলে জোয়াও কানসেলো (ইংরেজি)
- জাতীয় দলের তথ্য (পর্তুগিজ ভাষায়)
- ন্যাশনাল-ফুটবল-টিমস.কমে জোয়াও কানসেলো (ইংরেজি)
- জোয়াও কানসেলো – ফিফা প্রতিযোগিতার রেকর্ড (ইংরেজি)
- জোয়াও কানসেলো – উয়েফা প্রতিযোগিতার রেকর্ড (আর্কাইভ) (ইংরেজি)