প্রবেশদ্বার:ধর্ম
ধর্ম প্রবেশদ্বার
ধর্ম (বাংলা উচ্চারণ: [dʱɔɾmo] ধর্মো) হলো একাধিক অর্থবাচক একটি শব্দ; সাধারণত এটি দ্বারা সামাজিক-সাংস্কৃতিক ব্যবস্থার একটি পরিসরকে বোঝায়, যার মধ্যে রয়েছে মনোনীত আচরণ ও অনুশীলন, নৈতিকতা, বিশ্বাস, বিশ্বদর্শন, পাঠ্য, পবিত্র স্থান, ভবিষ্যদ্বাণী, নীতিশাস্ত্র বা সংগঠন, যা সাধারণত মানবতাকে অতিপ্রাকৃত, অতীন্দ্রিয় ও আধ্যাত্মিক উপাদানের সাথে সম্পর্কিত করে—যদিও ধর্ম সুনির্দিষ্টভাবে কীসের সমন্বয়ে গঠিত হয় তা নিয়ে পণ্ডিতদের মাঝে কোনো ঐক্যমত নেই। তবে ভারতীয় দর্শনে, ধর্ম বলতে সাধারণত প্রাকৃতিক ও মহাজাগতিক নিয়মের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ আইন, শৃঙ্খলা, আচরণ, নৈতিক গুণাবলি ও কর্তব্য, অনুশীলন এবং জীবনযাত্রাকে বোঝায়। বিভিন্ন ধর্মে ঐশ্বরিকতা, পবিত্রতা, আধ্যাত্মিক বিশ্বাস ও এক বা একাধিক অতিপ্রাকৃতিক সত্তা থেকে শুরু করে বিভিন্ন উপাদান থাকতে পারে বা নাও থাকতে পারে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ
ঈশ্বর হলেন সর্বোচ্চ সত্তা, স্রষ্টা এবং বিশ্বাসের প্রধান অভিপ্রায়। ঈশ্বর সাধারণত সর্বশক্তিমান, সর্বজ্ঞ, সর্বত্র বিরাজমান, সর্বজনীন ও নিরাকার। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
আপনি জানেন কি
- ... উজাইরকে ইহুদিরা "ঈশ্বরের পুত্র" মনে করতো?
- ... বাহাই ধর্মের অনুসারীরা তাঁদের বর্তমান দূত বাহাউল্লাহ’র আবির্ভাবের ১০০০ বছরের মধ্যে ঈশ্বরের আর কোনো দূতের আবির্ভাবে বিশ্বাস করে না?
- ... শামস নাভেদ উসমানি ইসলাম ও হিন্দুধর্মে পারদর্শীতার জন্য একই সাথে 'আচার্য' ও 'মাওলানা' উপাধি লাভ করেছিলেন?
- ... আশকেনজি ইহুদিরা ঐতিহ্যগতভাবে ইদ্দিশ ভাষায় বেইথ নেসেট তথা ইহুদি উপাসনালয় বুঝাতে 'শুল' ব্যবহার করে?
- ... বেল্জ মহা উপাসনালয় পৃথিবীর বৃহত্তম সিনাগগ?
- ... মিশর ১৯৩৭ সালে হজযাত্রীদের জন্য সর্বপ্রথম বিমান পরিষেবা চালু করে?
- ... জেরুসালেমের প্রধান মুফতির পদটি ১৯১৮ সালে রোনাল্ড স্টোর্স নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ সামরিক সরকার তৈরি করে?
- ... জরাথুস্ট্র ধর্মের উৎপত্তিস্থল ইরান হলেও গোটা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জরাথুস্ট্র ধর্মাবলম্বী ভারতে বসবাস করে?
- ... রামকৃষ্ণ পরমহংস ইসলাম ও খ্রিস্টধর্ম সহ বিভিন্ন ধর্মমত অভ্যাস করার পর উপলব্ধি করেছিলেন সকল মতই একই ঈশ্বরের পথে মানুষকে চালিত করে?
কোনো সাম্প্রতিক যোগকৃত আইটেম নেই
সম্পর্কিত প্রবেশদ্বার
নির্বাচিত নিবন্ধ
বিবর্তন বা অভিব্যক্তি হলো এমন একটি জীববৈজ্ঞানিক ধারণা যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে জীবের গাঠনিক ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের ক্রমপরিবর্তনকে বুঝায়। কোনো জীবের বংশধরদের মাঝে যে জিনরাশি ছড়িয়ে পড়ে তারাই বংশপ্রবাহে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি করে। জিনের পরিব্যক্তির মাধ্যমে জীবের নির্দিষ্ট কোনো বংশধরে নতুন বৈশিষ্ট্যের উদ্ভব হতে পারে বা পুরনো বৈশিষ্ট্যের পরিবর্তন ঘটতে পারে। যদিও একটি প্রজন্মে জীবের বৈশিষ্ট্যের যে পরিবর্তন সাধিত হয়, তা খুবই সামান্য। কিন্তু কালক্রমে জীবগোষ্ঠীতে সেই পরিবর্তন উল্লেখযোগ্য হয়ে দেখা দেয় এবং এমনকি একসময় তা নতুন প্রজাতির উদ্ভবেরও কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যকার দৃশ্যমান বিভিন্ন অঙ্গসাংস্থানিক ও জিনগত সাদৃশ্যগুলো একটা ধারণা দেয় যে আমাদের পরিচিত সকল প্রজাতির প্রাণীই এক ধারাক্রমিক পরিবর্তনের মাধ্যমে একটি "সাধারণ পূর্বপুরুষ" থেকে ধীরে ধীরে উৎপত্তি লাভ করেছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
উপবিষয়শ্রেণী
বিষয়
জড়িত হন
প্রবেশদ্বার