পি কে হালদার
প্রশান্ত কুমার হালদার বা পি কে হালদার একজন বাংলাদেশী-কানাডীয় নাগরিক এবং ব্যাংক কর্মকর্তা, যে বাংলাদেশের চারটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে দশ বছরে প্রতারণা করে ১১ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।[২] প্রায় সাড়ে ছয় হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠার পর বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সে এবং তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে মোট ৩৪টি মামলা করেছিলো।[৩] ফলে ২০১৯ সালের শেষদিকে থেকে সে পলাতক ছিল।[৪] ১০২ বিলিয়ন টাকারও বেশি টাকা আত্মসাতের জন্য বাংলাদেশে তিনি অনুসন্ধিত ছিলেন, যা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মামলাগুলির মধ্যে একটি।[৫] ডেইলি স্টার তাকে "সুইন্ডেলের সুলতান" বলে অভিহিত করেছে।[৬] তিনি বাংলাদেশ থেকে ৩৫ বিলিয়ন টাকা পাচার করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।[৭]
পি কে হালদার | |
---|---|
জন্ম | প্রশান্ত কুমার হালদার |
অন্তর্ধান | মার্চ, ২০২০ কানাডা (ভারত হয়ে)[১] |
অবস্থা | অশোক নগর, পরগনা জেলা, ভারত থেকে গ্রেফতার |
অন্যান্য নাম | শিবশংকর হালদার |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ, ভারত (অবৈধভাবে), কানাডা |
মাতৃশিক্ষায়তন | বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | ব্যাংকার |
কর্মজীবন | ১৯৯৯-২০১৯ |
পরিচিতির কারণ | ১০২ বিলিয়ন টাকারও বেশি টাকা আত্মসাত |
অপরাধের অভিযোগ | টাকা আত্মসাত এবং অর্থ পাচার |
অবস্থা | ভারতে আটক |
সহযোগী | প্রীতিশ কুমার সরকার, কুমার মিস্ত্রি, মৃধা, উজ্জল কুমার নন্দী |
শৈশব
সম্পাদনাপিরোজপুরের এক দরিদ্র পরিবারে জন্ম নেয় প্রশান্ত কুমার হালদার। তার বাবা ছিলেন গ্রামের বাজারের একজন দর্জি।[৮]
কর্মজীবন
সম্পাদনা২০০৮ সালে হালদারকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর করা হয়।[৫]
হালদার ২০০৯ সালে রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হন।[৫]
জুলাই ২০১৫ সালে হালদারকে এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিযুক্ত করা হয় (পরে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের নামকরণ করা হয়)।[৫][৯]
জালিয়াতি
সম্পাদনাঅস্তিত্বহীন ৩০-৪০টি প্রতিষ্ঠানের বিপরীতে ঋণের নামে জালিয়াতি করে পি কে হালদার প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে, যার মধ্যে রয়েছে পিঅ্যান্ডএল অ্যাগ্রো, পিঅ্যান্ডএল ইন্টারন্যাশনাল, পিঅ্যান্ডএল ভেঞ্চার, পিঅ্যান্ডএল বিজনেস এন্টারপ্রাইজ, হাল ট্রাভেল, হাল ইন্টারন্যাশনাল, হাল ট্রিপ, হাল ক্যাপিটাল, হাল টেকনোলজি, সুখাদা লিমিটেড, আনন কেমিক্যাল, নর্দার্ন জুট, রেপটাইল ফার্মসহ আরও একাধিক প্রতিষ্ঠান।[১০] হালদারের মালিকানাধীন এইচএএল ইন্টারন্যাশনাল, যার পরিচালক স্বপন কুমার মিস্ত্রি ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের পরিচালক।[৫] মিস্ত্রির স্ত্রী মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড মেরিন-এর চেয়ারপারসন ছিলেন।[৫] স্বপনের ভাই উত্তম কুমার মিস্ত্রি এবং তার স্ত্রী[৫] মৃধা ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড থেকে কোলাসিন নামে একটি ভুয়া কোম্পানির মাধ্যমে প্রায় ৮০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন। পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড এবং উজ্জল কুমার নন্দী, তার প্রাক্তন সহকর্মী, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের চেয়ারপারসন ছিলেন।[৫] তারা হালদারকে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড থেকে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করতে সাহায্য করেছিল।[৫][৬] হালদার পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের চেয়ারম্যান হয়েছিলেন।[৫]
ঢাকায় অবৈধ ক্যাসিনোতে বেশ কয়েকটি অভিযানের পর ২০১৯ সালে হালদারের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়।[১]
২০২০ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, হালদার ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড থেকে ১৫ বিলিয়ন টাকা, এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড থেকে ২২ বিলিয়ন, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড থেকে ৩০ বিলিয়ন এবং রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেড থেকে ২৫ বিলিয়ন টাকা চুরি করেছেন।[৫] তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট এবং দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত করছে। [৫]
২০২০ সালের মার্চ মাসে হালদার তার বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করার এক ঘন্টা আগে বেনাপোল হয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যান।[১] সেখান থেকে তিনি কানাডায় পালিয়ে যান যার নাগরিক তিনি।[১] তিনি কানাডায় পিএন্ডএল হ্যাল হোল্ডিং ইনকর্পোরেটেডের মালিক, যা ৩ জুলাই ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[১][১১][১২]
২০২০ সালের ডিসেম্বরে ঢাকায় হালদারের সম্পত্তি দুর্নীতি দমন কমিশন বাজেয়াপ্ত করে।[১৩] এছাড়াও তিনি আজিজ ফাইবার জুট কন্ট্রোল, নর্দান জুট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড, রহমান কেমিক্যালস এবং সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক ছিলেন।[১৪] তার চাচাতো ভাই অমিতাভ অধিকারী বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে তার অ্যাডমিন ক্যাডারের চাকরি ছেড়ে দুটি কোম্পানিতে যোগ দেন। [১৪]
২০২১ সালের জানুয়ারীতে তার সহযোগী এনআই খানকে একটি আদালত বাংলাদেশ ত্যাগ না করার নির্দেশ দিয়েছিল যা পরে আপীলে প্রত্যাহার করা হয়েছিল।[১৫] দুর্নীতি দমন কমিশন হালদারের ১৪ সহযোগীকে তাদের অফিসে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে হালদারের লন্ডারিংয়ের তদন্তের জন্য ডেকেছিল।[১৬] ৫ এপ্রিল ২০২১-এ, হালদারের বিরুদ্ধে ক্লিউইস্টন ফুডস অ্যান্ড অ্যাকোমোডেশনের সংখ্যাগরিষ্ঠ মালিক আব্দুল আলিম মামলা করেছিলেন, যার কক্সবাজারে একটি হোটেল প্রতিষ্ঠার জন্য রেডিসন ব্লু-এর সাথে চুক্তি ছিল।[১৭] আলিম হালদারের মতে, ২০১৪ সালে তার ঋণ অনুমোদনের বিনিময়ে তার কোম্পানির অধিকাংশ শেয়ার দাবি করেন।[১৭] হালদারের সহযোগী প্রীতিশ কুমার সরকার এবং FAS ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশ ছাড়তে বাধা দিয়েছে।[১৮] আদালতের আদেশ সত্ত্বেও হালদার বাংলাদেশে ফিরতে রাজি হননি।[১৯]
২০২১ সালের নভেম্বরে দুর্নীতি দমন কমিশন হালদার এবং তার ভাই প্রীতিশ কুমার হালদারসহ তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পূরণ করে।[২০]
অর্থ পাচার
সম্পাদনাদুদকের তদন্তে পি কে হালদারের বিরুদ্ধে ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ লোপাটের অভিযোগ থেকে ৬ হাজার ৮০ কোটি টাকার তথ্য পাওয়া গেছে।[২১] পি কে হালদার ১৭৮টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করে বিভিন্ন ব্যাংকে জমা রাখেন ৬ হাজার ৮০ কোটি টাকা। যার মধ্যে নামে-বেনামে ৬ হাজার ৭৬ কোটি টাকা তুলে নেয় এবং একইসঙ্গে অন্যান্য অভিযুক্তদের যোগসাজশে সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ভারতের মাধ্যমে কানাডায় ১১ দশমিক ৭ মিলিয়ন কানাডিয়ান ডলার পাচার করে।[২২] এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের প্রকাশিত তথ্য থেকে জানা যায় স্বপন মৈত্র ওরফে স্বপন মিস্ত্রি, হাওয়ালার মাধ্যমে পি কে হালদারের টাকা ভারতে আনার ব্যাপারে সহায়তা করতো।[৪]
অবৈধ সম্পত্তি
সম্পাদনাদুদক সূত্রে জানা যায় পি কে হালদার ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নামে-বেনামে ৬ হাজার ৭৯০ শতাংশ জমি কিনেন। যার বাজারমূল্য দেখানো হয়েছে ৩৯১ কোটি ৭৫ লাখ ৮১ হাজার ১২ টাকা। যেখানে নিজের নামে তিনি জমি কিনেছেন ৪ হাজার ১৭৪ শতাংশ।[১০]
এছাড়া নিকটাত্মীয় পূর্ণিমা রানী হালদারের নামে উত্তরায় ১২ কোটি টাকা দিয়ে একটি ভবন, পূর্ণিমার ভাই উত্তম কুমার মিস্ত্রির নামে তেজগাঁও, তেজতুরী বাজার ও গ্রিন রোডে ২০০ কোটি টাকা মূল্যের ১০৯ শতাংশ জমি কেনেন।[১০]
গ্রেফতার
সম্পাদনা২০২২ সালের মে মাসে পিকে হালদার ভারতের অশোকনগর, উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা থেকে ভারতীয় কর্মকর্তা দ্বারা গ্রেফতার হন।[২৩][২৪] তবে এর আগে ধারণা করা হয় পলাতক প্রশান্ত কুমার হালদার ৩,৬০০ কোটি টাকা পাচারের পর বেগম পাড়ায় স্থায়ী হয়েছেন।[২৫][২৬][২৭] ২০০২ সালের ‘প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট (পিএমএলএ)’-এ পি কে হালদারের সঙ্গে প্রাণেশ কুমার হালদার, স্বপন মিত্র ওরফে স্বপন মিস্ত্রি, উত্তম মৈত্র ওরফে উত্তম মিস্ত্রি, ইমাম হোসেন ওরফে ইমন হালদার এবং আমানা সুলতানা ওরফে শর্মী হালদারকেও গ্রেফতার করা হয়।[২৮]
ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) এর মতে, পি কে হালদার ভারতে শিবশংকর হালদার নামে করা পরিচয়পত্র ব্যবহার করে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রেশন কার্ড, ভারতের ভোটার পরিচয়পত্র, আয়কর দপ্তরের পরিচয়পত্র পিএএন (প্যান), নাগরিকত্বের পরিচয়পত্র আধার কার্ড সংগ্রহ করেন। এবং এসব কার্ড ব্যবহার করে তিনি পশ্চিমবঙ্গসহ বিভিন্ন অঞ্চলে বেশ কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলেন ও দুই ডজনের অধিক বিলাসবহুল বাড়ি গড়ে তোলেন, এ ছাড়া বিভিন্ন জায়গায় বিপুল পরিমাণ জমিজমা কেনেন।[২৯] আরেক বিবৃতিতে ইডি জানায়, বাংলাদেশ ও ভারতীয় পাসপোর্ট ছাড়াও তার কাছে গ্রেনাডার পাসপোর্টও পাওয়া গেছে। জানা গেছে, ইন্টারপোল প্রশান্ত কুমার হালদারের বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিস (আরসিএন) জারি করেছে।[৩০]
প্রায় আড়াই বছর পর ২০২৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর কলকাতার আলিপুরের প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান।[৩১][৩২][৩৩][৩৪]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Staff Correspondent (২০২১-০৩-০২)। "PK Halder beat them by an hour"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ "পি কে হালদার: একজন প্রতারকের ১১ হাজার কোটি টাকার সাম্রাজ্য"। THE BUSINESS STANDARD। ১৬ মে ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০২২।
- ↑ "পি কে হালদার: কবে, কীভাবে ভারত থেকে বাংলাদেশে আনা যাবে"। বিবিসি বাংলা। ১৫ মে ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০২২।
- ↑ ক খ "ভারতীয় রাজনীতির তুরুপের তাস হতে পারেন পি কে হালদার"। মানবজমিন। ১৭ মে ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০২২।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ Khan, Mahbubur Rahman (২০২০-০৯-২৭)। "Swindle by PK Halder: So far, it is Tk 10,200cr"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ ক খ Khan, Mahbubur Rahman (২০২০-০৮-২৩)। "Sultan of swindle"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ Tayeb, Tasneem (২০২০-০৯-০২)। "PK Halder and the incredible landscape of our financial system"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ "পি কে হালদার আটক"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ১৬ মে ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০২২।
- ↑ "NRB Global Bank turns Global Islami Bank"। New Age | The Most Popular Outspoken English Daily in Bangladesh (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ ক খ গ "পি কের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ"। ইত্তেফাক। ১৫ মে ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০২২।
- ↑ "P & L HAL HOLDING INC. | Canada Corporation Directory"। www.canadacompanyregistry.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ "P & L HAL HOLDING INC. · 16 Deanecrest Road, Toronto, ON M9B 5W4"। opengovca.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ Staff Correspondent (২০২১-০১-১১)। "PK Halder's Tk 3,500cr Scam: ACC summons four high-ups of People's Leasing"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ ক খ Staff Correspondent। "'PK Halder found involved in more business scams'"। দৈনিক প্রথম আলো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ "AD stays HC ban on NI Khan's foreign travel"। New Age | The Most Popular Outspoken English Daily in Bangladesh (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ Report, Star Online (২০২১-০২-০৪)। "ACC summons 14 aides of PK Halder in connection with money laundering"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ ক খ Staff Correspondent; Ctg (২০২১-০৪-০৫)। "PK Halder among five sued in Ctg"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ Uddin, AKM Zamir (২০২১-০৬-০৭)। "BB stops FAS Finance MD's US trip"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ Staff Correspondent (২০২০-১০-২৭)। "ACC to seek contempt order against PK Halder"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ "ACC approves chargesheet against PK Halder"। The Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-১১-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-৩১।
- ↑ "হোটেল রুমে মোবাইল ফোন রেখে সীমান্ত পাড়ি দেন পি কে হালদার"। ইত্তেফাক। ১৭ মে ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০২২।
- ↑ "কানাডায় ৮০ কোটি টাকা পাচার করেছেন পি কে হালদার"। the daily star। ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০২২।
- ↑ "Sensational money launderer P K Halder arrested in India"। RTV Online (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১৫।
- ↑ "Fugitive businessman PK Halder arrested in India"। www.dhakatribune.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০৫-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১৫।
- ↑ "টাকা বিদেশে নেয় কারা"। দৈনিক ইনকিলাব। ২৩ নভে ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "'বেগম পাড়ায়' অবসর কাটাতে যান বাংলাদেশি 'সাহেবরা'"। সময় টিভি। নভে ২১, ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "'Begum Para' in Canada: Safe home for Bangladeshi smugglers"। shiningbd.com। নভে ২২, ২০২০। ১১ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ "প্রশান্ত হালদারসহ পাঁচজন ১০ দিনের রিমান্ডে"। এনটিভি অনলাইন। ১৭ মে ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০২২।
- ↑ "পি কে হালদার যেভাবে শিবশংকর হলেন"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ১৪ মে ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০২২।
- ↑ "গ্রেনাডার পাসপোর্টও ছিল পি কে হালদারের"। thedailystar। মে ১৫, ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০২২।
- ↑ Pratidin, Bangladesh (২০২৪-১২-২৪)। "কলকাতার প্রেসিডেন্সি কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পি কে হালদার | | বাংলাদেশ প্রতিদিন"। bd-pratidin.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২৫।
- ↑ প্রতিনিধি (২০২৪-১২-২৫)। "কলকাতার কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন পি কে হালদার"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২৫।
- ↑ ডেস্ক, ঢাকা পোস্ট (২০২৪-১২-২৫)। "কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পি কে হালদার"। dhakapost.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২৫।
- ↑ জনকণ্ঠ, দৈনিক। "কলকাতায় জামিনে মুক্তি পেলেন পি কে হালদার"। দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-২৫।