দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার যুদ্ধমঞ্চ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার যুদ্ধমঞ্চ বার্মা, ভারত, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, ইন্দোচীন, মালয় এবং সিঙ্গাপুরে প্রশান্ত মহাসাগরীয় যুদ্ধ এর নাম দেওয়া হয়েছিল।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার যুদ্ধমঞ্চ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে প্রশান্ত মহাসাগরীয় যুদ্ধের অংশ | |||||||
১৯৪৩ সালে বার্মায় চিন্দিত ব্রিগেডের সৈন্যশ্রেণী একটি নদী পার হচ্ছে | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
Canada ভিয়েত মিন টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত Provisional Government of the Republic of Korea কোরীয় অস্থায়ী সরকার পর্তুগিজ তিমুর |
থাইল্যান্ড টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত ভিশি ফ্রান্স ভিশি ফ্রান্স | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
| |||||||
শক্তি | |||||||
৩,৪১,৪০০ জন ৩৩ যুদ্ধজাহাজ ৪৯২ বিমান ৪১ সাবমেরিন ২০ ট্যাঙ্ক |
৫,৮২,৭০০ জন ৭০ যুদ্ধজাহাজ ৭০৮ বিমান ১৮ সাবমেরিন ১৩৪ ট্যাঙ্ক | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
৪২,২০০ হতাহত ২,০২,৭০০ জন বন্দী | ২,২২,০০০ হতাহত |
১৯৪১ সালের ৭/৮ ডিসেম্বর জাপান দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং মধ্য প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ব্রিটিশ এবং আমেরিকান অঞ্চলসমূহের বিরুদ্ধে একই সময়ে একযোগে আক্রমণ করে। ১৯৪৫ সালের ১৫ আগস্ট জাপান আত্মসমর্পণের অভিপ্রায় ঘোষণা করার পরে এই যুদ্ধ ক্রিয়া শেষ হয়। ১৯৪৫ সালের ২ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে জাপান আত্মসমর্পণ করে।
যুদ্ধবিগ্রহের শুরু
সম্পাদনা১৯৪০ সালের সেপ্টেম্বরে জাপান সাম্রাজ্য ফরাসী ইন্দোচীন আক্রমণ করে এবং ১৯৪১ সালের ৭ ও ৮ ডিসেম্বর পার্ল হারবার আক্রমণ এবং হংকং, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও মালয়ে এক সাথে আক্রমণ করার পরে এই যুদ্ধমঞ্চে যুদ্ধ শুরু হয়। পার্ল হারবারে বোমা ফেলার আগে ইস্তমাস ক্রার পূর্ব পাশে সিঙ্গোরায় (বর্তমানে সঙ্খলা) মূল অবতরণস্থলে বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে বোমা বর্ষণ করা হয়।
জাপান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেও আক্রমণ শুরুর আগ পর্যন্ত এই ঘোষণা দেওয়া হয়নি। ৮ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য,[ক][১] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,[খ][২] কানাডা[৩] এবং নেদারল্যান্ড[৪] জাপানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে, তার পরের দিন চীন[৫] ও অস্ট্রেলিয়া[৬] যুদ্ধ ঘোষণা করে।
প্রাথমিক জাপানি সাফল্য
সম্পাদনাযুদ্ধের প্রথমার্ধে মিত্রবাহিনী অনেক পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছিল। ১৯৪১ সালের ১০ ডিসেম্বর মালয়ে জাপানের বিমান হামলায় দুটি প্রধান ব্রিটিশ যুদ্ধজাহাজ এইচএমএস রেপুলস এবং এইচএমএস প্রিন্স অব ওয়েলস ডুবে যায়। এই আক্রমণের পর থাইল্যান্ড সরকার ২১ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে জাপানের সাথে জোট বাঁধে। ৮ ডিসেম্বর জাপান হংকংয়ের যুদ্ধে হংকং আক্রমণ করে এবং ২৫ ডিসেম্বর হংকং আত্মসমর্পণ করে। জানুয়ারিতে বার্মা এবং ডাচ ইস্ট ইন্ডিজে আক্রমণ করে এবং ম্যানিলা ও কুয়ালালামপুর দখল করে নেয়।
মালয় ও সিঙ্গাপুর
সম্পাদনাজাপানের সেনাবাহিনী মালয়ের যুদ্ধের সময় ভারতীয় সেনাবাহিনীর তৃতীয় কর্পস, অস্ট্রেলিয়ান ৮ম ডিভিশন এবং ব্রিটিশ ইউনিটসমূহের কঠোর প্রতিরোধের মুখোমুখি হয়েছিল, তবে বিমান বাহিনী, ট্যাঙ্ক এবং পদাতিক বাহিনীর যুদ্ধকৌশলে জাপানের শ্রেষ্ঠত্ব মিত্র বাহিনীকে পশ্চাদপসরণ হতে বাধ্য করে। ১৯৪২ সালের জানুয়ারির শেষের দিকে জাপান মালয় দখল করার পর সিঙ্গাপুরে মিত্র বাহিনী লেফটেন্যান্ট জেনারেল আর্থার পারসিভালের নেতৃত্বে ১৯৪২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি জাপানিদের কাছে আত্মসমর্পণ করে; মিত্রবাহিনীর প্রায় ১,৩০,০০০ সৈন্য যুদ্ধ বন্দী হয়। সিঙ্গাপুরের পতন ছিল ব্রিটিশ সামরিক ইতিহাসের বৃহত্তম আত্মসমর্পণ।
ভারত মহাসাগরে জাপানী অভিযান
সম্পাদনাভারত মহাসাগরে জাপানী অভিযানটি ছিল ৩১ মার্চ থেকে ১০ এপ্রিল ১৯৪২ পর্যন্ত। রাজকীয় জাপানী নৌবাহিনীর ফাস্ট ক্যারিয়ার স্ট্রাইক ফোর্স কর্তৃক ভারত মহাসাগরে মিত্রবাহিনীর জাহাজ ও ঘাঁটিসমূহে নৌবাহিনী বিমান আক্রমণ। ফেব্রুয়ারি এবং মার্চ মাসে জাভার আশেপাশের লড়াইয়ে আবডাকম সৈন্যবাহিনীর ধ্বংসের পর জাপানিরা ভারত মহাসাগরে ব্রিটিশ সমুদ্র শক্তি ধ্বংস করার জন্য এবং বার্মার আক্রমণকে সমর্থন করার জন্য ভারতবর্ষে চড়াও হয়। অভিযানটি আংশিকভাবে সফল হয়েছিল। এটি ভারত মহাসাগরে মিত্রবাহিনীর নৌ শক্তি ধ্বংস করতে সফল হয়নি তবে ব্রিটিশ বহরকে কেনিয়ার মোম্বাসার নিকটবর্তী ব্রিটিশ সিলোন থেকে কিলিন্ডিনিতে স্থানান্তরিত করতে বাধ্য করেছিল, কারণ তাদের পক্ষে আরও অগ্রসর হয়ে নৌবহর নোঙ্গরগুলি জাপানের আক্রমণ থেকে যথাযথভাবে রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। আরও অধিক শক্তিশালী জাহাজ ডেকে আনার প্রতিশ্রুতি হিসাবে ভারত মহাসাগরের বহরটি ধীরে ধীরে একটি রক্ষণাবেক্ষণ এসকর্ট ফোর্সের চেয়েও কমিয়ে আনা হয়েছিল। ১৯৪২ সালের মে থেকে এটি মাদাগাস্কারের আক্রমণেও ব্যবহৃত হয়েছিল - এটি এমন একটি অভিযান যা ভিশি ফরাসি নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে ঘাঁটি ব্যবহার করার জন্য জাপানের যে কোনও প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে তোলার লক্ষ্য ছিল।
১৯৪২ সালে মাদ্রাজ সিটিতে মিতসুবিশি রুফ (জিরো সামুদ্রিক বিমানে সংস্করণ) দিয়ে আক্রমণ করা হয়েছিল, এটি বিমানবাহী রণতরী রিয়ুুজো থেকে পরিচালনা করা হয় এবং এটি সেন্ট জর্জ দুর্গের কাছে একটিমাত্র বোমা ফেলেছিল। [৭] বাস্তব ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নগন্য ছিল,[৮] যদিও জনসাধারণের প্রতিক্রিয়াই প্রধান ছিল এবং পরবর্তী জাপানি বোমা হামলা ও আক্রমণের আশঙ্কায় শহরটি খালি করা হয়েছিল। মাদ্রাজ থেকে অনেক ধনী পরিবার ভয়ে স্থায়ীভাবে পাহাড়ি স্থানে চলে যায়।[৯]
১৯৪২ সালে[১০] ভারতে সম্ভাব্য জাপানি আগ্রাসনের প্রস্তুতির জন্য ব্রিটিশরা পালানি পাহাড়ের দক্ষিণ চূড়া বরাবর কোড়াইকানাল থেকে শীর্ষ স্টেশন পর্যন্ত কোড়াইকানাল-মুন্নার রোড অপসারণের রুট হিসাবে ব্যবহারের সুবিধার্থে উন্নয়ন শুরু করে। বিদ্যমান রাস্তাগুলি তখন মুন্নার এবং নিচে কোচিন পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল যেখানে ব্রিটিশ জাহাজগুলি ভারত থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য সহজলভ্য ছিল।[১১][১২]
জাপানের আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ দখল
সম্পাদনাআন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ (১৩৯ টি দ্বীপ আছে এবং আয়তন ৮,২৯৩ বর্গ কিমি) হলো বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত কতগুলো দ্বীপের সমষ্ঠি। এটি কলকাতা (সে সময় ক্যালকাট্টা নামে পরিচিত ছিল) থেকে ৭৮০ মাইল, চেন্নাই (সে সময় মাদ্রাজ নামে পরিচিত ছিল) থেকে ৭৪০ মাইল এবং বার্মার নার্গিস অন্তরীপ থেকে ১২০ মাইল দূরে অবস্থিত। ১৯৪২ সালের ২৩ শে মার্চ জাপানি বাহিনী এই দ্বীপগুলি দখল করে এবং যুদ্ধের সমাপ্তি পর্যন্ত তাদের দখল বজায় রাখে।
১৯৪৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর দ্বীপগুলির রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ তাত্ত্বিকভাবেে সুভাষ চন্দ্র বসুর আজাদ হিন্দ সরকারকে হস্তান্তর করা হয়েছিল। সুভাষচন্দ্র ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনীর ত্রিবর্ণ পতাকা উত্তোলন করতে পোর্ট ব্লেয়ার পরিদর্শন করেছিলেন। বসুর বিদায়ের পর আন্দামানের কার্যকর নিয়ন্ত্রণ জাপানিদের কাছে থেকে যায় এবং আর্জি হুকুমত-ই হিন্দ এর সার্বভৌমত্ব মূলত কল্পিত ছিল।[১৩] দ্বীপপুঞ্জ নিজেদের পুনঃনামকরণ করলে যথাক্রমে "শহীদ" এবং "স্বরাজ", যার অর্থ যথাক্রমে "শহীদ" এবং "স্বশাসন"। বোস লে. কর্নেল এ. ডি. লোগানাথনকে এই দ্বীপপুঞ্জের গভর্নর নিযুক্ত করেছিলেন, তবে অঞ্চলটির প্রশাসনের সাথে তার সীমিত সম্পৃক্ততা ছিল।
বার্মা অভিযান
সম্পাদনা- বারকর্পসের পশ্চাদপসরণ
- ব্রিটিশ চতুর্দশ সেনাবাহিনী গঠন ("ফরগোটেন আর্মি")
- আরাকান অভিযান
- ভারতে জাপানের আক্রমণ
- মিত্র বাহিনী পাল্টা আক্রমণ
- রেঙ্গুনের পথে
- ব্রিগেডিয়ার অর্ডে উইঙ্গেট এবং চিন্ডিটস
চীন বার্মা ভারত যুদ্ধমঞ্চে মার্কিন বাহিনী
সম্পাদনা- উত্তর যুদ্ধাঞ্চল কমান্ড (এনসিএসি)
- ফ্লাইং টাইগার্স
- চৌদ্দতম বিমান বাহিনী
- দশম বিমান বাহিনী
- বিংশতম বিমান বাহিনী (অপারেশন ম্যাটারহর্ন)
- হ্যাম্পের উপর দিয়ে ভারত থেকে চীন পর্যন্ত মিত্র জোটের পণ্য স্থানান্তর
- লেডো রোড
- মেরিলের ম্যারাডার
যুদ্ধের অন্যতম প্রধান যৌক্তিক প্রচেষ্টা ছিল হিমালয়ের উপর দিয়ে "উড়ন্ত হাম্প" এবং বার্মা রোডের প্রতিস্থাপন হিসাবে ভারত থেকে চীন পর্যন্ত লেডো রোড নির্মান।
দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় বিমান যুদ্ধ
সম্পাদনা- আরএএফ দূর প্রাচ্য বিমান বাহিনী
- আরএএফ তৃতীয় কৌশলগত বিমানবাহিনী
- দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বোমা বর্ষণ (১৯৪৪-৪৫)
আরএএফ যুদ্ধ সম্মাননা:
- সিলোন ১৯৪২
যোগ্যতা: ১৯৪২ সালের এপ্রিলের জাপানি আক্রমণে সিলোনে অবস্থিত স্কোয়াড্রনের জাপানি বিমান এবং নৌ ইউনিটগুলির বিরুদ্ধে অভিযানের জন্য।
- বার্মা ১৯৪৪–১৯৪৫
যোগ্যতা: ইম্ফাল থেকে রাঙ্গুনে ১৪ তম সেনাবাহিনীর অগ্রযাত্রার সময় অপারেশন, উপকূলীয় উভচর হামলা এবং ১৯৪৪ সালের আগস্ট থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পেগু ইয়োমাসের যুদ্ধের জন্য।
ভারত মহাসাগরে নৌ অভিযান ১৯৪২-১৯৪৫
সম্পাদনামাইন স্থাপন এবং সাবমেরিন যুদ্ধের মাধ্যমে প্রথমিক সাফল্য অর্জন করে। জাপানি ব্যাপক মাইন ক্ষমতা কখনই বিশাল ছিল না এবং নতুন ধরনের মাইনের সাথে মুখোমুখি হলে তারা দ্রুত খাপ খাইয়ে নিতে পারেনি। এই ধরনের যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহার করে জাপানি জাহাজ বার্মার উপকূল থেকে পরিচালিত হয়েছিল। ব্রিটিশ সিলোন থেকে ব্রিটিশ সাবমেরিন জাপানি জাহাজের বিরুদ্ধে পরিচালিত হয়েছিল।
ইউরোপের যুদ্ধ সম্পূর্ণরূপে শেষ হওয়ার পরেই ব্রিটিশ বাহিনীকে আবার ভারত মহাসাগরে প্রেরণ করা হয়েছিল। ১৯৪৩ সালের শেষদিকে এবং ১৯৪৪ এর প্রথম দিকে জার্মান নৌবহরকে নিষ্ক্রিয় করার পর হোম ফ্লিট থেকে বাহিনীকে মুক্তি দেওয়া হয় এবং জুনে অপারেশন ওভারলর্ডের সাফল্যের অর্থ মূল্যবান উভচর হামলাকারী জাহাজ সহ আরও বেশি ক্রাফট পাঠানো হয়।
১৯৪৪ সালের শেষের দিকে আরও ব্রিটিশ বিমানবাহিনী এই অঞ্চলে আসার সাথে সাথে সুমাত্রাতে তেল লক্ষ্যমাত্রার বিরুদ্ধে অপারেশন মেরিডিয়ানের মতো একাধিক আঘাত হানা হয়েছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম আক্রমণের জন্য ইউএসএস সারাটোগার উপর ন্যস্ত করা হয়েছিল। হামলার ফলে তেল স্থাপনাগুলি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল, আমেরিকান অবরোধের কারণে জাপানি জ্বালানীর ঘাটতি বাড়িয়ে তুলে। সিডনি থেকে ব্রিটিশ প্রশান্ত মহাসাগরীয় ফ্লিট থেকে জঙ্গী বিমান দ্বারা চূড়ান্ত আক্রমণ চালানো হয়েছিল।
মূল যুদ্ধ বাহিনী প্রস্থানের পরে ভারত মহাসাগরে তার নৌবাহিনীর মূল ভিত্তি হিসাবে সহচর জাহাজ এবং পুরানো যুদ্ধজাহাজ থেকে যায়। তবুও এই মাসগুলিতে বার্মা পুনঃদখল, রামরি ও আকিয়াব এবং রেঙ্গুনের নিকটে অবতরণ সহ গুরুত্বপূর্ণ অপারেশনসমূহ শুরু হয়েছিল।
আরও দেখুন
সম্পাদনাটীকা
সম্পাদনা- ↑ "Prime Minister's Declaration"। UK Parliament। ৮ ডিসেম্বর ১৯৪১। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১৫।
- ↑ "Declaration of War with Japan"। United States Congress। ৮ ডিসেম্বর ১৯৪১। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Canada Declares War on Japan"। Inter-Allied Review। ১৫ ডিসেম্বর ১৯৪১। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৫ – Pearl Harbor History Associates, Inc.-এর মাধ্যমে।
- ↑ "The Kingdom of the Netherlands Declares War with Japan"। Inter-Allied Review। ১৫ ডিসেম্বর ১৯৪১। ১৪ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০০৯ – Pearl Harbor History Associates Inc.-এর মাধ্যমে।
- ↑ "China's Declaration of War Against Japan, Germany and Italy"। Contemporary China। jewishvirtuallibrary.org। 1 (15)। ১৫ ডিসেম্বর ১৯৪১। ১৭ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০১০।
- ↑ "Australia Declares War on Japan"। Inter-Allied Review। ১৫ ডিসেম্বর ১৯৪১। ১৩ মে ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০০৯ – Pearl Harbor History Associates Inc.-এর মাধ্যমে।
- ↑ World War 2 Plus 55 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ মার্চ ২০১২ তারিখে. Usswashington.com. Retrieved on 2013-09-18.
- ↑ Randorguy (২৭ আগস্ট ২০০৯)। "CRIME-WRITER'S CASE-BOOK: VIZIANAGARAM RAJA'S CASE"। Gallata Community। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-২৮।
- ↑ Bayly, Christopher Alan; Harper, Timothy Norman (২০০৪)। "1942-Debacle in Burma"। Forgotten armies: the fall of British Asia, 1941–1945। Penguin Books Ltd.। পৃষ্ঠা 192। আইএসবিএন 0-674-01748-X।
- ↑ McManis, Douglas R. (১৯৭২)। European impressions of the New England coast। 139–141। পৃষ্ঠা 134।
- ↑ Basu, Soma (১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৫)। "On the Escape Route"। Metro Plus Chennai। The Hindu। ২৮ জুন ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৯-১০।
- ↑ G.Venkataraman, Radio Sai, Volume 4 – Issue 07, Kodai, Some History And Geography (July 2006)
- ↑ C. A. Bayly & T. Harper Forgotten Armies. The Fall of British Asia 1941-5 (London) 2004 p325
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- Bayly, Christopher; Harper, Tim (২০০৭)। Forgotten Wars: Freedom and Revolution in Southeast Asia। Belknap Press। আইএসবিএন 978-0-674-02153-2।
- Bayly, Christopher; Harper, Tim (২০০৫)। Forgotten Armies: The Fall of British Asia, 1941–1945 । Belknap Press।
- Drea, Edward J. (১৯৯৮)। In the Service of the Emperor: Essays on the Imperial Japanese Army। Nebraska: University of Nebraska Press। আইএসবিএন 0-8032-1708-0।
- Jon Latimer, Burma: The Forgotten War, London: John Murray, 2004. আইএসবিএন ৯৭৮-০-৭১৯৫-৬৫৭৬-২ * William Slim, Defeat Into Victory, London: Cassell, 1956.
- Seki, Eiji. (2006). Mrs. Ferguson's Tea-Set, Japan and the Second World War: The Global Consequences Following Germany's Sinking of the SS Automedon in 1940. London: Global Oriental. আইএসবিএন ৯৭৮-১-৯০৫২৪৬-২৮-১ (cloth) [reprinted by University of Hawaii Press, Honolulu, 2007 – previously announced as Sinking of the SS Automedon and the Role of the Japanese Navy: A New Interpretation ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ জুন ২০০৮ তারিখে.]
- William Slim, Defeat Into Victory, London: Cassell, 1956.
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- Parliamentary Debates, "House of Commons Official Report, Jan. 27, 1942". on the Far Eastern theatre and A.B.D.A
- STRATEGIC PLANNING FOR COALITION WARFARE 1941–1942: Chapter VI: ARMY DEPLOYMENT AND THE WAR AGAINST JAPAN December 1941 – March 1942
- Australian War Memorial: Remembering 1942 The fall of Singapore, 15 February 1942 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ আগস্ট ২০০৮ তারিখে
- National Army Museum
- BBC Article on the Burma Campaign
- Forgotten Warriors: China-Burma-India
উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref>
ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/>
ট্যাগ পাওয়া যায়নি