জগন্নাথদীঘি ইউনিয়ন
জগন্নাথ দীঘি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত চৌদ্দগ্রাম উপজেলার একটি ইউনিয়ন।
জগন্নাথ দীঘি | |
---|---|
ইউনিয়ন | |
১৩নং জগন্নাথ দীঘি ইউনিয়ন পরিষদ | |
বাংলাদেশে জগন্নাথদীঘি ইউনিয়নের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৭′১০″ উত্তর ৯১°১৯′৩১″ পূর্ব / ২৩.১১৯৪৪° উত্তর ৯১.৩২৫২৮° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | কুমিল্লা জেলা |
উপজেলা | চৌদ্দগ্রাম উপজেলা |
সরকার | |
• চেয়ারম্যান | জানে আলম ভূঁইয়া (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) |
আয়তন | |
• মোট | ২৭.৬৩ বর্গকিমি (১০.৬৭ বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬৮.০৩% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৫৮৩ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
আয়তন
সম্পাদনাজগন্নাথ দিঘী ইউনিয়নের আয়তন ২৭.৬৩ বর্গ কিলোমিটার।
জনসংখ্যা
সম্পাদনা৩২৭১৯
নামকরণ
সম্পাদনাজগন্নাথ দীঘি বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক দীঘি। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশেই এর অবস্থান। এটি চৌদ্দগ্রাম উপজেলা এমনকি কুমিল্লা জেলারও সবচেয়ে বড় দীঘি। দীঘিটির পাড়ে সরকার ঘোষিত আদর্শগ্রাম (গুচ্ছগ্রাম) রয়েছে। দীঘিটি ১২২.৫ বিঘা জমি নিয়ে খনন করা হয়েছে। প্রায় ২৫০ বছর পূর্বে এ অঞ্চলের তৎকালীন হিন্দু জমিদার জগন্নাথ এর নামে দীঘিটির নামকরণ করা হয় জগন্নাথ দীঘি। এটি উপজেলা সদর থেকে ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। তাছাড়া অনেকে এটিকে পরীর দীঘি হিসেবে দাবি করেছেন। বিশিষ্ট লেখক জহির রায়হান তার হাজার বছর ধরে উপন্যাসে জগন্নাথ দীঘির কথা বর্ণনা করেছেন এবং এর নাম পরীর দীঘি বলে দাবি করেন। তার উপন্যাসে এটিকে পরীরা খনন করেছে বলে এর নাম পরীর দীঘি হিসেবে জহির রায়হান উল্লেখ করেন। আর জগন্নাথ দীঘির নামানুসারে ইউনিয়নের নামকরণ করা হয়।[১]
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস
সম্পাদনাসরাসরি যুদ্ধের মাধ্যমে এটিই কুমিল্লার প্রথম মুক্ত অঞ্চল। ১৯৭১ সালের ২৭ নভেম্বর শেষ রাতে জগন্নাথ দীঘির পাড়ে অবস্থিত পাক বাহিনীর ক্যাপ্টেন জংয়ের ঘাঁটির পতন ঘটে। এ ঘাঁটির পতনের মাধ্যমে এ ইউনিয়নের উত্তর-দক্ষিণে ১০ কিলোমিটার শত্রুমুক্ত হয়। পরদিন ২৮ নভেম্বর সকালে সকল মুক্তিযোদ্ধার সহযোগীতায় দীঘির পাড়ে মেজর জংয়ের ঘাঁটিতে লাল সবুজের পতাকা উত্তোলিত হয়। তাছাড়া ১৯৭১ সালে ভারতের তৎকালীন ত্রিপুরা মুক্তিযুদ্ধ ক্যাম্প জগন্নাথ দীঘির পূর্বপাড়ে তৈরী হয়। ২৮ নভেম্বর জগন্নাথদীঘি মুক্ত দিবস। কুমিল্লার তথা দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রথম মুক্ত অঞ্চল জগন্নাথদীঘি। লাল সবুজের প্রথম পতাকা পাকবাহিনীকে পরাজিত করে সর্বপ্রথম জগন্নাথ দীঘির পাড়েই উত্তোলন হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে ১১ নভেম্বর তারিখে বেতিয়ারা অঞ্চলে ৯ জন গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা নির্মমভাবে শহীদ হন। শহীদরা হচ্ছেন নাজিমুদ্দিন আজাদ, সিরাজুম মনির জাহাঙ্গীর, বশির মাষ্টার, শহীদুল্লাহ সাউদ, আবদুল কাইয়ুম, আওলাদ হোসেন,আব্দুল কাদের, মুহাম্মদ শফিউল্লাহ। তাই প্রত্যেক বছর ১১ নভেম্বর বেতিয়ারা শহীদ দিবস পালিত হয়।[২]
অবস্থান ও সীমানা
সম্পাদনাচৌদ্দগ্রাম উপজেলার দক্ষিণাংশে জগন্নাথ দীঘি ইউনিয়নের অবস্থান। এ ইউনিয়নের উত্তরে চিওড়া ইউনিয়ন, পশ্চিমে নাঙ্গলকোট উপজেলার ঢালুয়া ইউনিয়ন, দক্ষিণে গুণবতী ইউনিয়ন ও আলকরা ইউনিয়ন এবং পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ অবস্থিত।
প্রশাসনিক কাঠামো
সম্পাদনাজগন্নাথ দীঘি ইউনিয়ন চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আওতাধীন ১৩নং ইউনিয়ন পরিষদ। এ ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম চৌদ্দগ্রাম থানার আওতাধীন। এটি জাতীয় সংসদের ২৫৯নং নির্বাচনী এলাকা কুমিল্লা-১১ এর অংশ। এ ইউনিয়নে ৯টি ওয়ার্ড এবং ৩০টি গ্রাম রয়েছে:
- নারানকরা
- আতাকরা
- কেছকিমুড়া
- খাজুরিয়া
- পায়ের খোলা
- বরদৈন
- কাঁচানিয়া
- বড়পুস্করনি
- উত্তর বেতিয়ারা
- শাহাপুর
- খিল্লাপাড়া
- কোদালিয়া
- আদর্শগ্রাম
- সোনাপুর
- আকাবপুর
- শুকচাইল
- মরকটা
- নোয়াগ্রাম
- হাটবাইর
- কাকৈরখোলা
- কোমরকরা
- দক্ষিণ বেতিয়ারা
- সাতঘরিয়া
- কেমতলী
- গাংরা
- বিজয়করা
- কাককরা
- তালগ্রাম
- শার্টিষক
- রতনপুর
শিক্ষা ব্যবস্থা
সম্পাদনাজগন্নাথ দিঘী ইউনিয়নে ১টি কলেজ,২টি বালিকা ও ৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। ১৫টি মাদ্রাসা,১৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ৮টি কিন্ডার গার্টেন রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ হলঃ
- কলেজ
- বিজয়করা স্কুল এন্ড কলেজ
- মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- পায়ের খোলা উচ্চ বিদ্যালয়
- পায়ের খোলা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- বিজয়করা স্কুল এন্ড কলেজ
- আমির হোসেন চৌধুরী আইডিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়
- সৈয়দা আঞ্জুমান আরা বালিকা বিদ্যালয়
- মাদ্রাসা
- জামেয়া ইসলামিয়া নারানকরা মাদ্রাসা
- বরদৈন শাহ মিয়াজান ফকির মাদ্রাসা
- জিনিদকরা কাদেরিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা
- বিজয়করা সুফিয়া রহমানিয়া দাখিল মাদ্রাসা
- পায়ের খোলা নূরানী মাদ্রাসা
- বেতিয়ারা নূরানী ও হাফেজিয়া মাদ্রাসা
- গাংরা আনোয়ার উলুম মহিলা মাদ্রাসা
- বড়পু্স্করনী নুরানী মাদ্রাসা
- শাহাপুর নুরানী মাদ্রাসা
- নোয়াগ্রাম উত্তর পাড়া আম্বিয়া খাতুন মাদ্রাসা
- চৌধুরী বাজার হাফেজিয়া মাদ্রাসা
- সাতঘরিয়া আবদুল গণি কমপ্লেক্স মাদ্রাসা
- দক্ষিণ বেতিয়ারা নুরানী মাদ্রাসা
- কাককরা হাফেজিয়া মাদ্রাসা
- সোনাপুর হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা
- কাকৈর খোলা তালিমুদ্দিন মাদ্রাসা
- প্রাথমিক বিদ্যালয়
- পায়ের খোলা সরকারি (বালক) প্রাথমিক বিদ্যালয়
- পায়ের খোলা সরকারি (বালিকা) প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বিজয়করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- দক্ষিণ বিজয়করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- উত্তর বেতিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- দক্ষিণ বেতিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- সোনাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- আতাকরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- নোয়াগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- হাটবাইর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- শুকচাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- তালগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- খিল্লাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- মরকটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- কেছকিমুড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- কিন্ডার গার্টেন
- বরদৈন শাখাওয়াত কিন্ডার গার্টেন
- শুকচাইল আল হেরা একাডেমি
- উত্তর বেতিয়ারা জাবালে নূর শিশু একাডেমী
- কাকৈরখোলা নিউ লাইফ একাডেমী
- বিজয়করা প্রাইম কিন্ডার গার্টেন
- বিজয়করা কিন্ডার গার্টেন
- চাইল্ড কেয়ার একাডেমি
- ইসমাঈল চৌধুরী কিন্ডার গার্টেন
যোগাযোগ ব্যবস্থা
সম্পাদনাজগন্নাথ দীঘি ইউনিয়ন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে হওয়ায় এখানকার জনগণ গ্রামাঞ্চল থেকে উপজেলা শহর ও আশপাশের শহরে খুব সহজে যোগাযোগ করা যায়। এছাড়া ইউনিয়নের অভ্যন্তরে দুটি রুটে সিএনজি/অটো রিক্সা চলাচল করে। যেমনঃ প্রথমটি চৌধুরী বাজার থেকে ফকির বাজার পর্যন্ত এবং দ্বিতীয়টি চৌধুরী বাজার থেকে ফাঁসি বটগাছ পর্যন্ত।
অর্থনীতি
সম্পাদনাজগন্নাথদীঘি ইউনিয়নে জনতা ব্যাংক[৩],বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক,মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শাখা বিদ্যমান।[৪][৫]
- এনজিও
- গ্রামীণ ব্যাংক
- আশা
- ব্যুরো বাংলাদেশ
- শক্তি ফাউন্ডেশন
- ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘ (টিএমএসএস)
- মুসলিম এইড
- জাগরনী চক্র ফাউন্ডেশন
- ব্র্যাক
- এহসান সোসাইটি লি:
- বীমা
- ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড
- রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড
- পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স লিমিটেড
- গ্রীন মাইন্ড কো-অপারেটিভ ইউনিয়ন
- পেশাজীবি সংগঠন
- জগন্নাথ দীঘি বহুমুখী সমবায় সমিতি লিঃ
- চৌধুরী বাজার সমবায় সমিতি লিঃ
- বিজয়করা সমবায় সমিতি
- বেতিয়ারা হিলফুল ফুযুল সংঘ
খাল ও নদী
সম্পাদনাজগন্নাথদীঘি ইউনিয়নে একটি মাত্র খাল রয়েছে । এটির নাম বার-মাসি খাল। এটি ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করে এ ইউনিয়নের খিল্লাপাড়া গ্রাম থেকে আরম্ভ হয়ে জগন্নাথদীঘি অতিক্রম করে ডাকাতিয়া নদীতে গিয়ে পড়েছে। এর আনুমানিক দৈর্ঘ্য ৫ কিলোমিটার।
হাট-বাজার
সম্পাদনাজগন্নাথ দীঘি ইউনিয়নের হাট-বাজারের তালিকা
- ফাঁসি বটগাছতল
- ফকির বাজার
- চৌধুরী বাজার
- গাংরা দৈনিক বাজার(দক্ষিণ বেতিয়ারা)
- শাহজাহান মার্কেট,বিজয়করা[৬]
দর্শনীয় স্থান
সম্পাদনা- জগন্নাথ দীঘি
- জগন্নাথ দীঘি ডাক বাংলা
- বরদৈন জমিদার বাড়ি
- বাংলাদেশ-ভারত বর্ডার লাল মাঠ
- পায়ের খোলা শহীদ মিনার
- বিজয়করা শহীদ মিনার
- পায়ের খোলা-সোনাপুর ব্রিক ফিল্ড
- বেতিয়ারা শহীদ স্মৃতি স্তম্ভ
- নোয়াগ্রাম-সোনাপুর তিতুমীর সড়ক
- নোয়াগ্রাম কাঁচা রাস্তা
- নোয়াগ্রাম পশ্চিম পাড়া খোলা মাঠ ও বারোমাসি খাল
- বারোমাসি খাল
- উঃ সোনাপুর মমতাজ কোম্পানি ভুইঞা বাড়ি
- হাট বাইর কেরামত আলী মেম্বার বাড়ি।
ঐতিহ্য
সম্পাদনাজগন্নাথ দীঘি ইউনিয়ন বর্তমানে চৌদ্দগ্রাম উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে ধনী ইউনিয়ন নামে পরিচিত। এছাড়া শান্তি, শৃংখলা, মাদকমুক্ত ইউনিয়ন হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
সম্পাদনা- ড. কামাল চৌধুরী - সাবেক মূখ্য সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।[৭]
- মেজর জেনারেল (অবঃ) সাইদ আহম্মদ - সাবেক সামরিক উপদেষ্টা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।[৮]
জনপ্রতিনিধি
সম্পাদনাক্রমিক নং | নাম | ঠিকানা | মেয়াদকাল |
---|---|---|---|
১ | ননা মিয়া চৌধুরী[৯] | গ্রামঃ দক্ষিণ বেতিয়ারা; পোঃ বিজয়করা | |
২ | আগা মোহাম্মদ উল্ল্যাহ চৌধুরী[১০] | গ্রামঃ বিজয়করা; পোঃ বিজয়করা | |
৩ | আগা নজরুল ইসলাম চৌধুরী[১১] | গ্রামঃ বিজয়করা; পোঃ বিজয়করা | |
৪ | আগা আজিজুল হক চৌধুরী[১২] | গ্রামঃ বিজয়করা; পোঃ বিজয়করা | ১৯৬৮-১৯৭৭ |
৫ | হাজী মতিউর রহমান চৌধুরী[১৩] | গ্রামঃ সোনাপুর; পোঃ সোনাপুর | ১৯৭৮-১৯৮২ |
৬ | আগা আজিজুল হক চৌধুরী[১৪] | গ্রামঃ বিজয়করা; পোঃ বিজয়করা | ১৯৮৩-১৯৮৮ |
৭ | মজিবুর রহমান ইঞ্জিনিয়ার[১৫] | গ্রামঃ আতাকরা; পোঃ জগন্নাথদিঘী | ১৯৮৮-১৯৯৭ |
৮ | আবুল কালাম আজাদ কাইয়ুম[১৬] | গ্রামঃ বরদৈন; পোঃ বরদৈন | ১১•০২•১৯৯৭-০২•৫•১৯৯৯ |
৯ | আরশাদ উল্ল্যাহ ভূঁঞা (ভারপ্রাপ্ত)[১৭] | গ্রামঃ সাতঘরিয়া; পোঃ বিজয়করা | ০২•০৫•১৯৯৯- ৩১•১০•১৯৯৯ |
১০ | আগা আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী (বাদল) | গ্রামঃ বিজয়করা; পোঃ বিজয়করা | |
১১ | আব্দুল্লাহ চৌধুরী পাশা[১৮] | গ্রামঃ বিজয়করা; পোঃ বিজয়করা | ০৪•০৪•২০০৩- ১২•০৭•২০১১ |
১২ | মাহাবুবুল হক খাঁন | গ্রামঃ হাটবাইর; পোঃ শুকচাইল | ০১•০৮•২০১১-০৪•০৫•২০১৬ |
১৩ | জানে আলম ভূঁইয়া[১৯][২০] | গ্রামঃ হাটবাইর; পোঃ শুকচাইল | ০৬-০৭-২০১৬-বর্তমান |
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "জগন্নাথদিঘী"। www.chauddagram.comilla.gov.bd। ৪ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি"। www.bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Branch Category:Rural Branches(serial:335)"। www.pmis.janatabank-bd.com। ২৬ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "ব্যাংক"। www.jagannatdighiup.comilla.gov.bd। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "ব্যাংক(কৃষি ব্যাংক-চৌধুরী বাজার)"। www.chauddagram.comilla.gov.bd। ২১ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;jagannatdighiup.comilla.gov.bd
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "চৌদ্দগ্রাম উপজেলা"। chauddagram.comilla.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-১৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "১নং পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ"। www.jagannatdighiup.comilla.gov.bd। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "২নং পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ"। www.jagannatdighiup.comilla.gov.bd। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "৩নং পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ"। www.jagannatdighiup.comilla.gov.bd। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "৪নং পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ"। www.jagannatdighiup.comilla.gov.bd। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "৫নং পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ"। www.jagannatdighiup.comilla.gov.bd। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "৬নং পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ"। www.jagannatdighiup.comilla.gov.bd। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "৭নং পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ"। www.jagannatdighiup.comilla.gov.bd। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "৮নং পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ"। www.jagannatdighiup.comilla.gov.bd। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "৯নং পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ"। www.jagannatdighiup.comilla.gov.bd। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "১১নং পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ"। www.jagannatdighiup.comilla.gov.bd। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "ইউপি চেয়ারম্যান"। www.jagannatdighiup.comilla.gov.bd। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "ইউপি চেয়ারম্যান"। www.jagannatdighiup.comillalg.gov.bd। ২৭ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাবাংলাদেশের ইউনিয়ন বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |