আইফোন ৬
আইফোন ৬ এবং আইফোন ৬ প্লাস স্মার্টফোন দুইটির ডিজাইন এবং প্রস্তুতকারক অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড। ডিভাইস দুইটি আইফোন সিরিজের অন্তর্গত এবং এ দুটি ফোন ঘোষিত হয় সেপ্টেম্বর ৯.২০১৪ ও মুক্তি পায় সেপ্টেম্বর ১৯.২০১৪[১৩]। আইফোন ৫এস এর সাফল্যের পর আইফোন সিরিজের নতুন এই দুইটি ফোন একসাথে বাজারে আনা হয়।
ব্র্যান্ড | অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড |
---|---|
প্রস্তুতকারক | ফক্সকন, পেজেট্রন (চুক্তি অনুযায়ী)[১] |
স্লোগান |
|
সিরিজ | ৮ম |
মডেল | ৬: এ১৫৪৯, এ১৫৮৬, এ১৫৮৯ ৬ প্লাস: এ১৫২২, এ১৫২৪, এ১৫৯৩ |
সামঞ্জস্যপূর্ণ নেটওয়ার্ক | জিএসএম, সিডিএমএ, ৩জি, ইভিডিও, এইচএসপি+, ৪জি, এলটিই |
সর্বপ্রথম মুক্তি | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪জিবি মডেলসমূহ) late February, 2017 (৩২জিবিমডেল)[৩] | (১৬, ৫৪ ও ১২৮
দেশভিত্তিক প্রাপ্যতা | September 19, 2014[৪] September 26, 2014[৪] October 23, 2014[৬] October 24, 2014[৬] October 31, 2014[৬] November 6, 2014 February 6, 2015 |
বিরত | সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৫ (১২৮ জিবি মডেলসমূহ); সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৬ (১৬ এবং ৬৪ জিবি মডেলসমূহ); ডিসেম্বর ২০১৮[৭] |
ইউনিট বিক্রি | প্রথম সপ্তাহে ১০ কোটি এর অধিক; সর্বমোট ২২০+ কোটি |
পূর্বসূরী | আইফোন ৫এস |
উত্তরসূরী | আইফোন ৫এস (প্লাস) |
ধরন | ৬: স্মার্টফোন ৬ প্লাস: ফেবলেট |
ফর্ম বিষয়াদি | Slate |
মাত্রা | ৬: ৬ প্লাস: |
ওজন | ৬: ১২৯ গ্রাম ৬ প্লাস: ১৭২ গ্রাম |
অপারেটিং সিস্টেম |
|
চিপে সিস্টেম | অ্যাপেল এ৮ |
সিপিইউ | ১.৪ গিগাহার্টজ ডুয়েল-কোর ৬৪-বিট ARMv8-A "টাইফুন" |
জিপিইউ | PowerVR Series 6 GX6450 (quad-core) |
মেমোরি | 1 গিগাবাইট।জিবি LPDDR3 র্যাম |
সংরক্ষণাগার | ১৬,৩২,৬৪ ও ১২৮ গিগাবাইট।জিবি |
তথ্য ইনপুট | মাল্টি টাচ টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে, থ্রিপ্যাল মাইক্রোফোন, অ্যাপেল এম৮ মোশন কোপ্রসেসর, ৩-এক্সিস জাইরোস্কোপ, ৩-এক্সিস এক্সিলারেটর, ডিজিটাল ডাটা ম্যাগনেটোমিটার, আইবিকন, প্রক্সিমিটি সেন্সর, ফোটোডিটেক্টর সেন্সর, টাচআইডি ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিডার, ব্যারোমিটার |
প্রদর্শন | ৬: ৪.৭ ইঞ্চি, ১৬ঃ৯ এস্পেক্ট রেশিও ৬ প্লাস: ৫.৫ ইঞ্চি, ১৬ঃ৯ এস্পেক্ট রেশিও |
পিছন ক্যামেরা | ৬: ৮ মেগা পিক্সেল সাথে ১.৫ ফোকাস পিক্সেল, ফ্ল্যাশ, অটোফোকাস, আইআর ফোকাস, বার্স্ট মোড, f/2.2 আপার্চার, ১০৮০পি এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং, স্লো-মোশন ভিডিও (৭২০পি) |
সম্মুখ ক্যামেরা | ১.২ মেগা পিক্সেল (১২৮০x৯৬০px max.), ৭২০পি ভিডিও রেকর্ডিং (৩০ fps), বার্স্ট মোড, f/2.2 আপার্চার, ফেসডিটেকশন, অটো-এইচডিআর |
শব্দ | মনো স্পিকার, ৩.৫ মিমি জ্যাক |
সংযোগ | All models: মডেল এ১৫৪৯ ও এ১৫২২:
মডেল এ১৫৮৬ ও এ১৫২৪
|
এসএআর | ৬ [১১]
6 Plus [১২]
|
শ্রবণ যন্ত্রের উপযুক্ততা | M3, T4 |
ওয়েবসাইট | www |
আইফোন ৬ এবং আইফোন ৬ প্লাস এ রয়েছে ৪.৭ ইঞ্চি ও ৫.৫ ইঞ্চির বড় ডিসপ্লে, দ্রুততর প্রসেসর, উন্নত ক্যামেরা, উন্নত এলটিই এবং ওয়াই-ফাই এর সংযোগ। এছাড়াও রয়েছে এনএফসি[১৪][১৫]।
ইতিহাস
সম্পাদনাআইফোন (১ম প্রজন্ম) এর শুরু থেকে আইফোন ৪এস পর্যন্ত আইফোনে ৩.৫ ইঞ্চির ডিসপ্লে ব্যবহৃত হতো যা তাদের প্রতিযোগীদের চেয়েও ছোট। আইফোন ৫এস এর দ্রুত সাফল্যের কারণ ছিল এর তুলনামূলক বড় ডিসপ্লে, কিন্তু প্রস্থের দিক থেকে তেমন কোন পরিবর্তন হয় নি, (তির্যক ভাবে ৮ ইঞ্চি)। আইফোন বাজারে শেয়ার হারনোর পর তারা বড় ডিসপ্লের ফোন বানানোর সিধান্ত নেয়, জানুয়ারির শুরুর দিকের এক রিপোর্টে ইঙ্গিত করা হয় আইফোন ৪.৭ ইঞ্চি ও ৫.৫ ইঞ্চির বড় ডিসপ্লে বাজারে আনবে[১৬][১৭][১৮]।
সেপ্টেম্বর ৯,২০১৪ তারিখে ফ্লিন সেন্টারের একটি ইভেন্টে আইফোন ৬ এবং আইফোন ৬ প্লাস ফোন দুইটি প্রকাশের ঘোষণা দেওয়া হয় এবং সেপ্টেম্বর ১৯,২০১৪ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়। সেপ্টেম্বর ১২, ২০১৪ তারিখ থেকে ফোন দুটির প্রি-অর্ডার শুরু হয়, আইফোন ৬ এর মুল্য ৬৪৯ ডলার ও আইফোন ৬ প্লাস এর মুল্য ৭৪৯ ডলার থেকে শুরু[১৯]।
বৈশিষ্ট্য
সম্পাদনাহার্ডওয়্যার
সম্পাদনাআইফোন ৬ ও আইফোন ৬ প্লাস এর ডিজাইন করা হয় আইপ্যাড এয়ার থেকে, যার সম্মূখ ছিল কাচের এবং ফোনের ডিসপ্লের কিনারাগুলো বাকানো, পিছনের দিকে অ্যালুমিনিয়ামের যাতে রয়েছে দুটি প্লাস্টিকের স্ট্রিপ। উভয় মডেলই সোনালি, রুপালী এবং ধূসর রঙ এর। আইফোনের বেধ ৬.৯ মিমি, যেখানে আইফোন প্লাস এর বেধ ৭.১ মিমি; তবে উভয়েই আইফোন ৫সি ও আইফোন ৫এস এর চেয়েও তুলনামূলক চিকন, যার মাধ্যমে আইফোন ৬ হয়ে যায় তৎকালীন সবচেয়ে কম পুরুত্বের ফোন। সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন লক্ষ করা যায় আইফোন ৬ ও আইফোন ৬ প্লাসের ডিসপ্লেতে; উভয়টিতে ব্যবহার করা হয় "রেটিনা এইচডি ডিসপ্লে"[২০]
আইফোন ৬ ও আইফোন ৬ প্লাস এর আকার বৃহৎ হওয়াই এবং সুবিধার্থে পাওয়ার বাটন উপরের পরিবর্তে সাইডে দেওয়া হয়। আইফোন ৬ এ রয়েছে ১৮১০ এমএএইচ ব্যাটারী,আইফোন ৬ প্লাস এ রয়েছে ২৯১৫ এমএএইচ ব্যাটারী। উভয় মডেলেই রয়েছে অ্যাপেল এ৮ সিষ্টেম-অন-চিপ, এবং একটি এম৮ মোশন কো-প্রসেসর যা আইফোন ৫এস এর এম৭ চিপ এর উন্নত সংস্করণ। প্রাথমিকভাবে এম৮ ও এম৭ এর মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে এম৮ এ ব্যবহৃত ব্যারোমিটার। ফিল স্কিলার জানান আইফোন ৫ এর তুলনায় এম৮ চিপ সিপিএউর কর্মদক্ষতা ২৫% বাড়িয়ে দিবে, গ্রাফিক্স কর্মদক্ষতা ৫০% বাড়াবে এবং হিটিং আউটপুট কম হবে।[২১]
আইফোন ৬ এর পিছনের ক্যামেরার ১০৮০পিক্সেলের ভিডিও ধারণ করা যাবে যার ফ্রেমস/সেকেন্ড ৩০ বা ৬০ ব্যবহার করা যাবে এবং ১২০বা ৪০ ফ্রেমস/সেকেন্ডে স্লো মোশন ভিডিও করা যাবে। এছাড়াও ক্যামেরাটিতে রয়েছে ফেস ডিটেকশন অটোফোকাস। সামনের ক্যামেরাতে সংযোজন করা হয়েছে উন্নতমানের সেন্সর এবং f/2.2 এপার্চার, সাথে থাকবে ব্রাস্ট এবং এইচডিআর মোড।
সফটওয়্যার
সম্পাদনামুক্তি পাওয়াকালীন সময়ে আইফোন ৬ ও আইফোন ৬ প্লাস এ ব্যবহার করা হয়েছিল আইওএস ৮, যেখানে আইফোন ৫এস এ ব্যবহার করা হয়েছিলো আইওইএস ৭। স্ক্রিন সাইজ বাড়ার কারণে বাড়তি সুবিধা পাওয়া যাবে সকল অ্যাপস এ। বড় স্ক্রিনের পাশাপাশি যোগ করা হয়েছে 'রিচেবিলিটি' গেসচার, ডবল-ট্যাপ এ হোম বাটন।
গ্রহণযোগ্যতা
সম্পাদনাউভয় আইফোন ৬ মডেলই স্বাভাবিকভাবে অনুকূল রিভিউ পায়। রি/কোড এই সম্পর্কে বলেন "the best smartphone you can buy"[২২] টেকরেডার আইফোন ৬ এর নকশা, আইফোনের ৫এস এর চেয়েও দীর্ঘক্ষণ ব্যাটারীর কর্মক্ষমতা ও ক্যামেরার জন্য এর প্রশংসা করে। যদিও পিছনের প্লাস্টিক স্ট্রিপের জন্য একে অনেক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়।[২৩] এনগ্যাজেট আইফোন ৬ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করতে গিয়ে বলে, আইফোন ৬ হাতে ধরে রাখা অন্যান্য ডিভাইস যেমন স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ এবং এলজি জি৩ অপেক্ষা তুলনামূলক কষ্টকর ও অস্বস্তিকর, যদিও আইফোন ৬ এর ছবি এবং ব্যাটারীর কর্মক্ষমতার প্রশংসা করেন। [২৪]
হার্ডওয়্যার ত্রুটি
সম্পাদনাআইফোন ৬ এবং আইফোন ৬ প্লাস এ অসংখ্য লক্ষনীয় হার্ডওয়্যারজনিত ত্রুটি লক্ষ করা যায়, যেমন আইফোন ৬ প্লাসে ক্যামেরার ত্রুটি, বেশি স্টোরেজের সংস্করণে কর্মক্ষমতা কমে যাওয়া যা "error 53" নামে অনথিভুক্ত করা হয়।
চ্যাসিস বেন্ডিং
সম্পাদনাফোনদ্বয়ের মুক্তির পর একটা রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে অত্যধিক চাপের কারণে আইফোন ৬ ও আইফোন ৬ প্লাসের চ্যাসিস বেন্ড হয়ে যাচ্ছিলো। আইফোন ৬ ও আইফোন ৬ প্লাসের এই ত্রুটি পরে ব্যবহারকারীদের কাছে ধরা পড়ে। জবাবে অ্যাপেল জানাই তারা বেন্ডিং এর মোট নয়টি অভিযোগ পেয়েছে। এর কারণ হিসেবে জানাই ডিভাইসের দৈনন্দিন অতিরিক্ত ব্যবহার। পরে তারা সেসব ডিভাইস বদলে দেওয়ার ঘোষণা দেয়। কেননা এই ত্রুটিটি ছিল অনিচ্ছাকৃত।
হেয়ার রিপিং
সম্পাদনাঅক্টোবর ৩, ২০১৪ তারিখ 9to5Mac আইফোন ৬ ও আইফোন ৬ প্লাস ব্যবসারকারীদের একটি সমস্যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুলে ধরে যেখানে বলা হয় ফোনে কথা বলার সময় ফোন কানের কাছে ধরলে চুল পেঁচিয়ে যায় যাকে হেয়ার রিপিং বলে অভিহিত করা হয়েছে।[২৫][২৬]
ফ্ল্যাশ স্টোরেজ কর্মক্ষমতা
সম্পাদনাকিছু সংখ্যক ব্যবহারকারী অভিযোগ করেন যে ৬৪ ও ১২৮ জিবির সংস্করণে কর্মক্ষমতা কম স্টোরেজের সংস্করণের চেয়েও কম, ক্র্যাশ ও রিবুটজনিত সমস্যার মূখোমুখি হোন তারা। বিজনেস কোরিয়া জানাই সমস্যাগুলো মাল্টি-লেভেল-সেল এর সাথে সম্পর্কিত। থ্রিপল-লেয়ার সেল ফ্ল্যাশের প্রতি সেলে তিন বিটের ডাটা সংরক্ষণ করতে পারে। অ্যাপেল পরে প্রভাবিত মডেলগুলোর লাইন পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নেয়।[২৭][২৮][২৯]
আইফোন ৬ প্লাস এর ক্যামেরার ত্রুটি
সম্পাদনাএকটি রিপোর্ট অনুযায়ী আইফোন ৬ প্লাস এর ইমেজ অপটিক্যাল স্টেবিলিজেশন সিষ্টেমে ত্রুটির কারণে ফোনকে অনড়ভাবে ধরার পরও ছবি ঠিকভাবে স্থির করতে অক্ষম হচ্ছিল, ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড অস্পষ্ট হয়ে যেত।[৩০] ইমেজ অপটিক্যাল স্টেবিলিজেশনে আরো অনেক ত্রুটি দেখা দেয় যেমন থার্ড-পার্টির লেন্স স্থাপন, অ্যাপেল এর কারণ হিসেবে আইওএস ত্রুটি বলে জানান। [৩১] আগস্ট ২১,২০১৫ তে অ্যাপেল এইসমস্যার বিনামুল্যে মেরামত করার কার্যক্রম এর আয়োজন করে। [৩২][৩৩] কিছু আইফোন ৬ ও আইফোন ৬ প্লাস এর সামনের ক্যামেরা জায়গা থেকে স্থানান্তরিত হয়ে যাচ্ছিল, অ্যাপেল এক বিবৃতিতে বলে তারা সবচেয়ে বেশি প্রভাবত ফোনগুলো বিনামুল্যে বদলে দিবে। যদিও ক্যামেরা স্থানান্তরিত হচ্ছিল না, ফোমের একটা টুকরা ক্যামেরার সামনে থেকে স্থানান্তরিত হওয়ার কারণের এই ত্রুটি হচ্ছিল[৩৪]।
এরর ৫৩
সম্পাদনাযদি আইফোন ৬ এর হোম বাটন কোন থার্ড পার্টি দ্বারা মেরামত বা পরিবর্তিত করা হয় তাহলে ডিভাইসগুলোতে নিরাপত্তাজনিত সমস্যা হবে, কেননা টাচ আইডির উপাদানগুলো রি-ভ্যালিডেড শুধুমাত্র অ্যাপেলই পারবে। এসব চেকে ব্যর্থতার ফলে টাচ আইডি বিকল করে দেওয়া হয়।
টাচস্ক্রীন ব্যর্থতা
সম্পাদনাআইফোন ৬ এর লজিক কিবোর্ডে যথেষ্ট সমর্থনের অভাবে সমন্বিত বর্তনীতে একধনের সমস্যার সৃষ্টি হয় যার ফলে ফোনে টাচস্ক্রীনে নানান ত্রুটি দেখা দেয়। আইফিক্সইট নামক একটি প্রতিষ্ঠান একে টাচ ডিজিজ বলে নামকরণ করে। [৩৫] যদিও অ্যাপেল এই সমস্যাটি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করে নি, কিন্তু এই সমস্যা নিয়ে অ্যাপেল স্পোর্ট-ফোরামে ব্যাপক আলোচনা হয়েছিল। আগস্ট ৩০,২০১৬ তারিখে আইফোন ৬ এর তিনজন মালিক অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড এর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। [৩৫][৩৬][৩৭]
নভেম্বর ১৭,২০১৬ তে অ্যাপল আনুষ্ঠানিকভাবে এই সমস্যা স্বীকার করে এবং অর্থের বিনিময়ে মেরামতের ঘোষণা দেয়।[৩৮]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Apple is already preparing for 2015's massive iPhone 6s launch – and so should you"। ইয়াহু। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৬, ২০১৫।
- ↑ "iPhone 6 Bigger than bigger"। Apple। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৬।
- ↑ Zibreg, Christian (মার্চ ১৫, ২০১৭)। "Apple could launch 32 GB iPhone 6 (2017) in Europe next week"। iDownloadBlog। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৭।
- ↑ ক খ |Discontinued=৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬"Apple Announces Record Pre-orders for iPhone 6 & iPhone 6 Plus Top Four Million in First 24 Hours" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Cupertino, CA: Apple Inc.। সেপ্টেম্বর ১৫, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৪।
- ↑ "iPhone 6 & iPhone 6 Plus Available in China on Friday, October 17" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Cupertino, CA: Apple Inc.। সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১২। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২, ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "iPhone 6 & iPhone 6 Plus Arrive in 36 More Countries and Territories This Month" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Cupertino, CA: Apple। অক্টোবর ১৩, ২০১২। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৪, ২০১৪।
- ↑ https://www.apple.com/iphone-battery-and-performance/
- ↑ ক খ iPhone 6 Leaks Reveal Protruding Camera And Detailed Dimensions ফোর্বস August 25, 2014 @ 9:16SA
- ↑ Apple iPhone 6 – Technical Specifications জানুয়ারী ৫, ২০১৭
- ↑ iPhone 6 dimensions revealed by latest leak লুক জনসন, Trusted Reviews আগস্ট ২২, ২০১৪
- ↑ iPhone 6 RF Exposure information
- ↑ iPhone 6 Plus RF Exposure information
- ↑ "Apple Announces iPhone 6 & iPhone 6 Plus—The Biggest Advancements in iPhone History" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Cupertino, CA: Apple Inc.। সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৭, ২০১৫।
- ↑ Seifert, Dan (সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৪)। "iPhone 6 announced: 4.7-inch display, A8 processor, 8-megapixel camera, available September 19th for $199"। The Verge। Vox Media। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৪, ২০১৫।
- ↑ Franzen, Carl (সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৪)। "iPhone 6 Plus with 5.5-inch display announced"। The Verge। ভক্স মিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৪।
- ↑ "Apple iPhones to Come Out With Bigger Screens"। Wall Street Journal। জানুয়ারি ২৪, ২০১৪। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৪।
- ↑ "Apple Readies a Big Bet on Big-Screen Phones"। ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল। সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৪।
- ↑ "iPhone 5: a little bit taller, a little bit baller"। Ars Technica। সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৪।
- ↑ Welch, Chris (সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৪)। "iPhone 6 release date September 19th, prices start at $199 for 4.7-inch on contract, $299 for 5.5-inch on contract"। দ্যা ভার্জ। ভক্স মিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১২, ২০১৪।
- ↑ "Understanding Dual-Domain Pixels in the iPhone 6 and 6 Plus"। Anandtech। Purch Inc.। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ১, ২০১৫।
- ↑ "iPhone 6 A8 GPU benchmark suggests it's behind the curve"। GSMArena। সেপ্টেম্বর ১২, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১৪।
- ↑ "iPhone 6 Review: It's a Winner"। Recode। CNBC। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৯, ২০১৪।
- ↑ "iPhone 6 review"। TechRadar। Future plc। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৩, ২০১৪।
- ↑ "iPhone 6 and 6 Plus review: bigger and better, but with stiffer competition"। Engadget। সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১৪।
- ↑ "Buyers complain iPhone 6 ripping out their hair"। Times of India। অক্টোবর ৪, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৪, ২০১৪।
- ↑ Cook, James (অক্টোবর ৩, ২০১৪)। "HairGate: iPhone 6 Customers Are Complaining That The Phone Is Ripping Out Their Hair"। Business Insider। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৪, ২০১৪।
- ↑ "128GB iPhone 6 Plus crash and reboot bug blamed on memory quality"। BGR। নভেম্বর ৪, ২০১৪। নভেম্বর ১৮, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৫, ২০১৪।
- ↑ "Apple to switch faulty flash storage type for iPhone 6, iPhone 6 Plus"। GSMArena। জানুয়ারি ১০, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ১, ২০১৫।
- ↑ "Apple to Change Controller IC of NAND Flash Used in iPhone 6, iPhone 6+"। Business Korea। ২৪ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ১, ২০১৫।
- ↑ "Some iPhone 6 Plus units are suffering from a weird camera issue"। PhoneArena। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ১, ২০১৫।
- ↑ "Accessories with magnets/metal might interfere w/ iPhone 6 Plus optical image stabilization, NFC on new iPhones"। 9to5Mac। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ১, ২০১৫।
- ↑ "iSight Camera Replacement Program for iPhone 6 Plus"। Apple Inc। আগস্ট ২১, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৪, ২০১৫।
- ↑ Moyer, Edward (আগস্ট ২২, ২০১৫)। "Some iPhone 6 Plus devices have faulty cameras, says Apple, as it offers free repair"। CNET। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৪, ২০১৫।
- ↑ Cook, James (ডিসেম্বর ১, ২০১৪)। "There's A New, Widespread Problem With The iPhone 6 Selfie Camera"। Business Insider। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১০, ২০১৬।
- ↑ ক খ "Apple Is Being Sued Over the iPhone 'Touch Disease'"। Fortune। Time Inc.। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩১, ২০১৬।
- ↑ "Sufferers of iPhone 6's 'Touch Disease' may soon have a class action lawsuit"। TechCrunch। AOL। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩১, ২০১৬।
- ↑ "iPhone 'touch disease': Apple faces class-action lawsuit"। The Mercury News। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩১, ২০১৬।
- ↑ "Apple launches repair program for iPhone 6 Plus 'touch disease' flaw"। The Verge। Vox Media। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৩, ২০১৬।