সিঙাড়া
সিঙাড়া বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও উড়িষ্যা অঞ্চলের বহুল জনপ্রিয় একধরনের ভাজা নাস্তা যার ত্রিকোণ বা পিরামিড আকৃতির খোলসের মধ্যে নানা রকম পুর ভরা থাকে। এটি সমুচা'র বাঙালি সংস্করণ। সিঙারা সাধারণত নোনতা ও এর ভেতরের পুর ঝাল হয় (তবে মিষ্টি ক্ষীরের সিঙাড়া ব্যতিক্রম)। চায়ের সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করা হয়, সঙ্গে থাকে কোনো রকম চাটনি। যেমন: তেঁতুলের চাটনি, টমেটোর চাটনি । পুর হিসেবে সাধারণত আলু, মটরশুঁটি ও বিভিন্ন সবজি'র তরকারি দেওয়া হয় তবে মাংসের কিমা বা মাছের পুর কিংবা গরু বা খাসি'র কলিজা'র পুর দেওয়া সিঙাড়াও পাওয়া যায়। ক্ষীরের সিঙাড়ার ক্ষেত্রে পুর মিষ্টি ক্ষীর দিয়ে তৈরি করা হয়।
প্রকার | নাস্তা |
---|---|
অঞ্চল বা রাজ্য | বঙ্গ, উড়িষ্যা |
পরিবেশন | চাটনি'র সাথে গরম পরিবেশন |
প্রধান উপকরণ | ময়দা, আলু, মটরশুঁটি, পেঁয়াজ, মসলা, মরিচ, মাংস |
ভিন্নতা | সমুচা |
☑️ সংক্ষিপ্ত পরিচিতি: সিঙাড়াকে পাঞ্জাবি সমুচা ও বলা হয়, সমুচার আবিস্কার পারস্যে, পরবর্তীতে মোগলরা ভারতে আসলে বিভিন্ন রেসিপির সাথে সমুচা খাওয়া শুরু হয়, ১৫শ খ্রিষ্টাব্দে পাঞ্জাব প্রদেশের চন্ডিঘড়ে জনৈক সিং (শিখ) নাস্তার কারিগর সমুচার মতো সিঙাড়া নামের বর্তমান সিঙাড়া নাস্তাটি তৈরি করেন, তিনি শুধু ভেজিটেবল দিয়ে তৈরি করে, পরে দিল্লির নিজামিয়া এলাকার মুসলিম নাস্তার দোকানিরা আলু কলিজা চিনা বাদাম সহ দিয়ে ভেজ, নন ভেজ দু ধরনের সিঙাড়া চালু করেন, অপুর্ব স্বাদের কারনে দ্রুত মহা ভারতে সিঙাড়া নাস্তার প্রচলন ছড়িয়ে পড়ে।
চিত্র
সম্পাদনা-
চাটনী সহ শিঙাড়া
-
দোকানের শিঙাড়া
-
ঝুড়িভরা শিঙাড়া
-
ভাজার আগে কাঁচা শিঙাড়া
তথ্যসূত্র
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনাবাংলাদেশী রন্ধনশৈলী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |