মুহম্মদ আল-জওয়াদ
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত।(জানুয়ারি ২০২২) |
মুহ়ম্মদ ʾইবনে ʿআলী আল-জওয়াদ (আরবি: مُحَمَّد ٱبْن عَلِيّ ٱلْجوَّاد, প্রতিবর্ণীকৃত: Muḥammad ibn ʿAlīy al-Jawwād; আনু. ১২ এপ্রিল ৮১১ – ২৯ নভেম্বর ৮৩৫), যিনি মুহ়ম্মদ আত-তক়ী, আবু জাফর এবং ইবনে আর-রিদা নামেও পরিচিত, ছিলেন ইসলামের নবী মুহম্মদের একজন বংশধর এবং দ্বাদশী শিয়া মুসলমানদের নবম ইমাম। শিয়া মতানুসারে আব্বাসীয় খলিফা আল-মুতাসিমের প্ররোচনায় স্বীয় স্ত্রী কর্তৃক বিষপ্রয়োগে তিনি মাত্র ২৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন এবং ইমামদের মধ্যে তিনি সবচেয়ে স্বল্পকাল বেঁচে ছিলেন।[৭][৮]
মুহ়ম্মদ আল-জওয়াদ مُحَمَّد ٱلْجوَّاد | |||||
---|---|---|---|---|---|
আল-ইমাম আল-জওয়াদ[১] আত-তক়ী[২][৩] | |||||
৯ম ইমাম (শিয়া ইসলাম) | |||||
ইমামত | ৮১৯ – ৮৩৫ খ্রি. | ||||
পূর্বসূরি | আলী আর-রিদা | ||||
উত্তরসূরি | আলী আল-হাদী | ||||
জন্ম | মুহ়ম্মদ ʾইবনে ʿআলী আনু. ১২ এপ্রিল ৮১১[৪] (১০ রজব ১৯৫ হিজরি) মদীনা, হেজাজ, আব্বাসীয় খিলাফত | ||||
মৃত্যু | আনু. ২৯ নভেম্বর ৮৩৫ (২৯ জিলকদ ২২০ হিজরি)[২][৩] বাগদাদ, আব্বাসীয় খিলাফত | (বয়স ২৪)||||
দাম্পত্য সঙ্গী | সুমানা[৫] | ||||
সন্তান |
| ||||
| |||||
স্থানীয় নাম | مُحَمَّد ٱبْن عَلِيّ ٱلْجوَّاد | ||||
বংশ | আহল আল-বাইত | ||||
বংশ | বনু হাশিম | ||||
রাজবংশ | কুরাইশ | ||||
পিতা | আলী আর-রিদা | ||||
মাতা | সবীকা[১] | ||||
ধর্ম | ইসলাম | ||||
মৃত্যুর কারণ | আল-মুতাসিম কর্তৃক বিষপ্রয়োগ | ||||
সমাধি | আল কাজিমিয়া মসজিদ, বাগদাদ, ইরাক ৩৩°২২′৪৮″ উত্তর ৪৪°২০′১৬.৬৪″ পূর্ব / ৩৩.৩৮০০০° উত্তর ৪৪.৩৩৭৯৫৫৬° পূর্ব | ||||
অন্যান্য নাম | মুহ়ম্মদ আত-তক়ী | ||||
আন্দোলন | দ্বাদশী শিয়া ইসলাম | ||||
প্রাথমিক জীবন
সম্পাদনামুহাম্মদ আল-তকি আনুমানিক এপ্রিল ১২, ৮১১ খ্রিষ্টাব্দে মদিনায় (সে সময় আব্বাসিয় খিলাফত এর অংশ ছিল) জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আলি আল-রিদা। তার মাতার নাম এবং বংশ সর্ম্পকে তেমন কিছু জানা যায়নি। মুহাম্মদ ইবনে ইয়াকুব আল-কুলায়িনি এর মতে, তার মা নুবিয়ার, দক্ষিণ মিশর ও উত্তর সুদানের একটি প্রাচীন অঞ্চল, হাবিবি নামক একজনের ক্রীতদাসী ছিলেন। কারো কারো মতে, তিনি ছিলেন আল-খায়জুরান বিনতে আত্তা, বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের একজন মহিলা এবং আব্বাসিয় খিলাফতের খলিফা আল মাহাদির স্ত্রী ছিলেন। কেউ কেউ বিশ্বাস করেন মারিয়া আল-কিবিতিয়ার গৃহপরিচারিকা ছিলেন।[৭][৯]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ A Brief History of The Fourteen Infallibles। Qum: Ansariyan Publications। ২০০৪। পৃষ্ঠা 137।
- ↑ ক খ Ahlulbayt Organization (২০০৪)। A Brief History of The Fourteen Infallibles। Qum: Ansariyan Publications। পৃষ্ঠা 145।
- ↑ ক খ Sharif al-Qarashi 2005, পৃ. 31
- ↑ Shabbar, S.M.R. (১৯৯৭)। Story of the Holy Ka’aba। Muhammadi Trust of Great Britain। ২০১৩-১০-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ Ahlulbayt Organization (২০০৪)। A Brief History of The Fourteen Infallibles। Qum: Ansariyan Publications। পৃষ্ঠা 151।
- ↑ Badruddīn, Amir al-Hussein bin (১৮ ডিসেম্বর ২০০৮)। The Precious Necklace Regarding Gnosis of the Lord of the Worlds। Imam Rassi Society।
- ↑ ক খ Tabatabaei, Sayyid Mohammad Hosayn (১৯৭৫)। Shi'ite Islam। Translated by Sayyid Hossein Nasr। State University of New York Press। পৃষ্ঠা 183। আইএসবিএন 0-87395-390-8।
- ↑ Ahlulbayt Organization (২৮ অক্টোবর ২০১৪)। A Brief History of the Fourteen Infallibles। Ansariyan Publications। পৃষ্ঠা 151। আইএসবিএন 978-1-312-48625-6।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Donaldson, Dwight M. (১৯৩৩)। The Shi'ite Religion: A History of Islam in Persia and Iraḳ। AMS Press। পৃষ্ঠা 190–197।