ইন্টার-পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন
ইন্টার-পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ; ফরাসি: Union Interparlementaire (UIP)) হচ্ছে একটি বৈশ্বিক আন্ত-সংসদীয় প্রতিষ্ঠান যেটি ১৮৮৯ সালে ফ্রেডিরিক পার্সেই (ফ্রান্স) ও উইলিয়াম র্যান্ডাল ক্রামার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) প্রতিষ্ঠা করেন। এটা ছিল প্রথম রাজনৈতিক সম্পর্ক আলোচনার জন্য স্থায়ী ফোরাম। প্রাথমিকভাবে প্রতিষ্ঠানটি ছিল স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের জন্য, কিন্তু পরে সার্বভৌম রাষ্ট্রসমূহের সংসদ গুলোর জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থায় রূপান্তরিত হয়েছে। বিশ্বের ১৭৮ টি দেশের জাতীয় সংসদ ইন্টার-পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের সদস্য এবং ১২টি আঞ্চলিক সংসদীয় মজলিস এটির সহযোগী সদস্য।[১] জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে আইপিইউ এর স্থায়ী পর্যবেক্ষক মর্যাদা রয়েছে।
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৮৮৯ |
---|---|
প্রতিষ্ঠাতা | ফ্রেডেরিক পার্সেই, উইলিয়াম র্যান্ডাল ক্রামার |
আইনি অবস্থা | আন্তজার্তিক সংস্থা |
সদরদপ্তর | জেনেভা, সুইজারল্যান্ড |
প্রেসিডেন্ট | সাবের হোসেন চৌধুরী (২০১৪-২০১৭) |
সেক্রেটারি জেনারেল | মার্টিন চাঙগং |
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাস
সম্পাদনাআইপিইউ এর শীর্ষস্থানীয় আটজন ব্যক্তিত্ব নোবেল শান্তি পুরস্কার অর্জন করেছে :
- ১৯০১: ফ্রেদেরিক পাসি (ফ্রান্স)
- ১৯০২: শার্ল-আলবের গোবা (সুইজারল্যান্ড)
- ১৯০৩: র্যান্ডাল ক্রেমার (যুক্তরাজ্য)
- ১৯০৮: ফ্রেদ্রিক বায়ার (ডেনমার্ক)
- ১৯০৮: ওগ্যুস্ত মারি ফ্রঁসোয়া বের্নার্ট (বেলজিয়াম)
- ১৯১৩: অঁরি লা ফোঁতেন (বেলজিয়াম)
- ১৯২১: ক্রিস্তিয়ান লাঙে (নরওয়ে)
- ১৯২৭: ফের্দিনঁ ব্যুইসোঁ (ফ্রান্স)
সংগঠনের প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল দ্বন্ধের সালিশি করা। আইপিইউ হেগে একটি স্থায়ী সালিশি আদালত প্রতিষ্ঠা করে যেটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এটির লক্ষ্য হচ্ছে গনতন্ত্র ও আন্ত-সংসদীয় সংলাপের প্রসার ঘটানো। আন্ত-সরকারী প্রতিষ্ঠান স্থাপনের জন্য আইপিইউ কাজ করে যাচ্ছে, এর মধ্যে জাতিসংঘ, একটি সংগঠনের সাথে যেটি সহযোগিতা করবে এবং যার স্থায়ী পর্যবেক্ষকের মর্যাদা রয়েছে।
অনেকেই আইপিইউ কে জাতিসংঘ সংসদীয় অধিবেশনে রূপান্তরে আগ্রহ প্রকাশ করেছে, তাদের মধ্যে "কমিটি ফর এ ডেমোক্রেটিক ইউএন", "দি জার্মান বান্দেসট্যাগ এন্ড দি স্যোসাইলিষ্ট ইন্টারন্যাশনাল"। দি "লিবারেল ইন্টারন্যাশনাল"ও একে বিকল্প হিসেবে গণ্য করে। শুরুর পর থেকেই আইপিইউ এর সদর দপ্তর বেশ কয়েকবার স্থানান্তরিত হয়েছে। অবস্থান:
সম্মেলন
সম্পাদনাThe IPU Assembly (formerly known as the Inter-Parliamentary Conference) is the principal statutory body that expresses the views of the Inter-Parliamentary Union on political issues.[২]
# | দেশ | বছর |
---|---|---|
১৩৮তম | জেনেভা, সুইজারল্যান্ড | ২৪-২৮ মার্চ ২০১৮ |
১৩৭তম | St. Petersburg, রাশিয়া | ১৪-১৮ অক্টোবর ২০১৭ |
১৩৬তম | Dhaka, বাংলাদেশ | ১-৫ এপ্রিল ২০১৭ |
১৩৫তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ২২–২৬ অক্টোবর ২০১৬ |
১৩৪তম | Lusaka, জাম্বিয়া | ১৯–২৪ মার্চ ২০১৬ |
১৩৩তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ১৭–২১ অক্টোবর ২০১৫ |
১৩২তম | Hanoi, ভিয়েতনাম | ২৯ মার্চ –১ এপ্রিল ২০১৫ |
১৩১তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড [৩] | ১২–১৬ অক্টোবর ২০১৪ |
১৩০তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ১৬–২০ মার্চ ২০১৪ |
১২৯তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ৭–৯ অক্টোবর ২০১৩ |
১২৮তম | Quito, ইকুয়েডর | ২২–২৭ মার্চ ২০১৩ |
১২৭তম | Quebec, কানাডা | ২১–২৬ অক্টোবর ২০১২ |
১২৬তম | Kampala, উগান্ডা | ২০১২ |
১২৫তম | Bern, সুইজারল্যান্ড | ২০১১ |
১২৪তম | Panama city, পানামা | ২০১১ |
১২৩তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ২০১০ |
১২২তম | Bangkok, থাইল্যান্ড | ২০১০ |
১২১তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ২০০৯ |
১২০তম | Addis Ababa, ইথিওপিয়া | ২০০৯ |
১১৯তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ২০০৮ |
১১৮তম | Cape Town, দক্ষিণ আফ্রিকা | ২০০৮ |
১১৭তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ২০০৭ |
১১৬তম | Nusa Dua, Bali, ইন্দোনেশিয়া | ২০০৭ |
১১৫তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ২০০৬ |
১১৪তম | Nairobi, কেনিয়া | ২০০৬ |
১১৩তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ২০০৫ |
১১২তম | Manila, ফিলিপাইন | ২০০৫ |
১১১তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ২০০৪ |
১১০তম | Mexico, মেক্সিকো | ২০০৪ |
১০৯তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ২০০৩ |
১০৮তম | Santiago, চিলি | ২০০৩ |
১০৭তম | Marrakesh, মরক্কো | ২০০২ |
১০৬তম | Ouagadougou, বুর্কিনা ফাসো | ২০০১ |
১০৫তম | Havana, কিউবা | ২০০১ |
১০৪তম | Jakarta, ইন্দোনেশিয়া | ২০০০ |
১০৩তম | Amman, জর্ডান | ২০০০ |
১০২তম | Berlin, জার্মানি | ১৯৯৯ |
১০১তম | Brussels, বেলজিয়াম | ১৯৯৯ |
১০০তম | Moscow, রাশিয়া | ১৯৯৮ |
৯৯তম | Windhoek, নামিবিয়া | ১৯৯৮ |
98তম | Cairo, মিশর | ১৯৯৭ |
৯৭তম | Seoul, দক্ষিণ কোরিয়া | ১৯৯৭ |
৯৬তম | Beijing, চীন | ১৯৯৬ |
৯৫তম | Istanbul, তুরস্ক | ১৯৯৬ |
৯৪তম | Bucharest, রোমানিয়া | ১৯৯৫ |
৯৩তম | Madrid, স্পেন | ১৯৯৫ |
৯২তম | Copenhagen, ডেনমার্ক | ১৯৯৪ |
৯১তম | Paris, ফ্রান্স | ১৯৯৪ |
৯০তম | Canberra, অস্ট্রেলিয়া | ১৯৯৩ |
৮৯তম | New Delhi, ভারত | ১৯৯৩ |
৮৮তম | Stockholm, সুইডেন | ১৯৯২ |
৮৭তম | Yaoundé, ক্যামেরুন | ১৯৯২ |
৮৬তম | Santiago, চিলি | ১৯৯১ |
৮৫তম | Pyongyang, উত্তর কোরিয়া | ১৯৯১ |
৮৪তম | Punta del Este, উরুগুয়ে | ১৯৯০ |
৮৩তম | Nicosia, সাইপ্রাস | ১৯৯০ |
৮২তম | London, গ্রেট ব্রিটেন | ১৯৮৯ |
৮১তম | Budapest, হাঙ্গেরি | ১৯৮৯ |
৮০তম | Sofia, বুলগেরিয়া | ১৯৮৮ |
৭৯তম | Guatemala City, গুয়াতেমালা | ১৯৮৮ |
৭৮তম | Bangkok, থাইল্যান্ড | ১৯৮৭ |
৭৭তম | Managua, নিকারাগুয়া | ১৯৯৭ |
৭৬তম | Buenos Aires, আর্জেন্টিনা | ১৯৯৬ |
৭৫তম | Mexico City, মেক্সিকো | ১৯৯৬ |
৭৪তম | Ottawa, কানাডা | ১৯৮৫ |
৭৩তম | Lomé, টোগো | ১৯৮৫ |
৭২তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ১৯৮৪ |
৭১তম | Geneva, সুইজারল্যান্ড | ১৯৯৮৪ |
৭০তম | Seoul, দক্ষিণ কোরিয়া | ১৯৮৩ |
৬৯তম | Rome, ইতালি | ১৯৮২ |
৬৮তম | Havana, কিউবা | ১৯৮১ |
৬৭তম | Berlin, পূর্ব জার্মানি | ১৯৮০ |
৬৬তম | Caracas, ভেনেজুয়েলা | ১৯৭৯ |
৬৫তম | Bonn, জার্মানি | ১৯৭৮ |
৬৪তম | Sofia, বুলগেরিয়া | ১৯৭৭ |
৬৩তম | Madrid, স্পেন | ১৯৭৬ |
৬২তম | London, গ্রেট ব্রিটেন | ১৯৭৫ |
৬১তম | Tokyo, জাপান | ১৯৭৪ |
৬০তম | Rome, ইতালি | ১৯৭২ |
59th | Paris, ফ্রান্স | 1971 |
58th | The Hague, নেদারল্যান্ডস | 1970 |
57th | New Delhi, ভারত | 1969 |
56th | Lima, পেরু | 1968 |
55th | Tehran, ইরান | 1966 |
54th | Ottawa, কানাডা | 1965 |
53rd | Copenhagen, ডেনমার্ক | 1964 |
52nd | Belgrade, যুগোস্লাভিয়া | 1963 |
51st | Brasilia, ব্রাজিল | 1962 |
50th | Brussels, বেলজিয়াম | 1961 |
49th | Tokyo, জাপান | 1960 |
48th | Warsaw, পোল্যান্ড | 1959 |
47th | Rio de Janeiro, ব্রাজিল | 1958 |
46th | London, গ্রেট ব্রিটেন} | 1957 |
45th | Bangkok, থাইল্যান্ড | 1956 |
44th | Helsinki, ফিনল্যান্ড | 1955 |
43rd | Vienna, অস্ট্রিয়া | 1954 |
42nd | Washington, D.C., মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | 1953 |
41st | Bern, সুইজারল্যান্ড | 1952 |
40th | Istanbul, তুরস্ক | 1951 |
39th | Dublin, আয়ারল্যান্ড | 1950 |
38th | Stockholm, সুইডেন | 1949 |
37th | Rome, ইতালি | 1948 |
36th | Cairo, মিশর | 1947 |
35th | Oslo, নরওয়ে | 1939 |
34th | The Hague, নেদারল্যান্ডস | 1938 |
33rd | Paris, ফ্রান্স | 1937 |
32nd | Budapest, হাঙ্গেরি | 1936 |
31st | Brussels, বেলজিয়াম | 1935 |
30th | Istanbul, তুরস্ক | 1934 |
29th | Madrid, স্পেন | 1933 |
28th | Geneva, সুইজারল্যান্ড | 1932 |
27th | Bucharest, রোমানিয়া | 1931 |
26th | London, গ্রেট ব্রিটেন | 1930 |
25th | Berlin, জার্মানি | 1928 |
24th | Paris, ফ্রান্স | 1927 |
23rd | Washington, D.C., মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র Ottawa, কানাডা |
1925 |
22nd | Bern, সুইজারল্যান্ড | 1924 |
21st | Copenhagen, ডেনমার্ক | 1923 |
20th | Vienna, অস্ট্রিয়া | 1922 |
19th | Stockholm, সুইডেন | 1921 |
18th | The Hague, নেদারল্যান্ডস | 1913 |
17th | Geneva, সুইজারল্যান্ড | 1912 |
16th | Brussels, বেলজিয়াম | 1910 |
15th | Berlin, জার্মানি | 1908 |
14th | London, গ্রেট ব্রিটেন | 1906 |
13th | Brussels, বেলজিয়াম | 1905 |
12th | St. Louis, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | 1904 |
11th | Vienna, অস্ট্রিয়া | 1903 |
10th | Paris, ফ্রান্স | 1900 |
9th | Christiania, নরওয়ে | 1899 |
8th | Brussels, বেলজিয়াম | 1897 |
7th | Budapest, হাঙ্গেরি | 1896 |
6th | Brussels, বেলজিয়াম | 1895 |
5th | The Hague, নেদারল্যান্ডস | 1894 |
4th | Bern, সুইজারল্যান্ড | 1892 |
3rd | Rome, ইতালি | 1891 |
2nd | London, গ্রেট ব্রিটেন | 1890 |
1st | Paris, ফ্রান্স | 1889 |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Members of the Union at IPU official website
- ↑ Statutory Assemblies at IPU official website. Accessed 24 February 2014
- ↑ "Cameroon: Ipu Urges Members to Stem Indefensible Terrorism and to Protect Human Rights"। allAfrica.com - PR Newswire। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১০-২১।