গ্যাব্রিয়েলা মিস্ত্রাল

সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী
(Gabriela Mistral থেকে পুনর্নির্দেশিত)

গ্যাব্রিয়েলা মিস্ত্রাল (৭ এপ্রিল, ১৮৮৯ – ১০ জানুয়ারি, ১৯৫৭) লুসিলা দে মারিয়া দেল পেরপেতুও সোকোরো গোদোয় আলকায়াগা-র ছদ্মনাম। তিনি ছিলেন এক কবি, কূটনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ ও নারীবাদী। ১৯৪৫ সালে প্রথম লাতিন আমেরিকান হিসেবে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন। তার কবিতার কেন্দ্রীয় বিষয়বস্তু প্রকৃতি, বিশ্বাসঘাতকতা, প্রেম, মাতৃস্নেহ, দুঃখ ও তার থেকে নিষ্কৃতি, ভ্রমণ ও দেশীয় আমেরিকান ও ইউরোপীয় প্রভাবের মিশ্রণযুক্ত লাতিন আমেরিকান পরিচিতি। উল্লেখ্য গ্যাব্রিয়েলা নিজে ছিলেন বাস্কআমেরিন্ডিয়ান বংশোদ্ভূত।[] দক্ষিণ আমেরিকার কবিতায় আধুনিকতার সূচনা যাদের হাতে, তাদের অন্যতম তিনি। ১৯১৪ সালে Sonetos de la Muerte বা মৃত্যুর সনেট বই প্রকাশের সংগে সংগে খ্যাতিলাভ করেন। কৈশোরে পাবলো নেরুদা অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন এই নারীর কবিতা থেকে।[]

গ্যাব্রিয়েলা মিস্ত্রাল
জন্মLucila de María del Perpetuo Socorro Godoy Alcayaga লুসিলা দে মারিয়া দেল পেরপেতুও সোকোরো গোদোয় আলকায়াগা
(১৮৮৯-০৪-০৭)৭ এপ্রিল ১৮৮৯
ভিসুনা, চিলি
মৃত্যুজানুয়ারি ১০, ১৯৫৭(1957-01-10) (বয়স ৬৭)
হেম্পস্টেড, নিউ ইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র
পেশাকবি, কূটনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, নারীবাদী
জাতীয়তাচিলিয়ান
সময়কাল১৯২২-৫৭
উল্লেখযোগ্য পুরস্কারসাহিত্যে নোবেল পুরস্কার
১৯৪৫
যৌবনকালে গ্যাব্রিয়েলা মিস্ত্রাল
  • Sonetos de la Muerte (1914)
  • Desolación (1922)
  • Lecturas para Mujeres (1923)
  • Ternura (1924)
  • Nubes Blancas y Breve Descripción de Chile (1934)
  • Tala (1938)
  • Antología (1941)
  • Lagar (1954)
  • Recados Contando a Chile (1957)
  • Poema de Chile (1967, published posthumously)
  • Su Nombre es Hoy (His Name is Today) গ্রন্থ থেকে ইংরেজি ভাষায় এই উদ্ধৃতিটির জন্য মিস্ত্রাল সর্বাধিক পরিচিত:
“We are guilty of many errors and many faults, but our worst crime is abandoning the children, neglecting the fountain of life. Many of the things we need can wait. The child cannot. Right now is the time his bones are being formed, his blood is being made, and his senses are being developed. To him we cannot answer ‘Tomorrow,’ his name is today.”

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. http://www.hiru.com/es/literatura/literatura_08450.html
  2. পাক্ষিক দেশ, অমিতাভ চৌধুরী সম্পাদিত, ২২ জানুয়ারি, ১৯৯৯; ৬৭ বর্ষ ৬ সংখ্যা; পৃষ্ঠা-৬১।

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা