২০১৯–২০ মালয়েশিয়ায় ইংল্যান্ড ও পাকিস্তান মহিলা ক্রিকেট দল
ইংল্যান্ড মহিলা ক্রিকেট দল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে পাকিস্তান মহিলা দলের সাথে খেলে।[১][২] উক্ত সফরে ৩টি মহিলাদের একদিনের আন্তর্জাতিক (ডব্লিউওডিআই), যা ছিল ২০১৭-২০ আইসিসি মহিলা চ্যাম্পিয়নশীপ প্রতিযোগিতার অংশ,[৩][৪] ও তিনটি মহিলাদের টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক (ডব্লিউটি২০আই) অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৫] সবগুলো ম্যাচ খেলা হয় কুয়ালালামপুর-এর কিনরারা ওভালে।[৬] পাকিস্তান এর আগে ৮ বার ইংল্যান্ডের সাথে ডব্লিউওডিআই খেলেছে, কিন্তু কোন জয় পায়নি।[৭] ডব্লিউটি২০আই-এ উভয় দল একে অপরের সাথে মিলেছে ১০ বার, যার ৯টিতেই ইংল্যান্ড জিতেছে।[৮]
২০১৯-২০ মালয়েশিয়ায় ইংল্যান্ড ও পাকিস্তান মহিলা ক্রিকেট দল | |||
---|---|---|---|
পাকিস্তান মহিলা | ইংল্যান্ড মহিলা | ||
তারিখ | ৯ – ২০ ডিসেম্বর ২০১৯ | ||
অধিনায়ক | বিসমাহ মারুফ | হিদার নাইট | |
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ | |||
ফলাফল | ৩ ম্যাচের সিরিজে ইংল্যান্ড মহিলা ২–০ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | বিসমাহ মারুফ (১৪০) | টামি বিউমন্ট (১২৮) | |
সর্বাধিক উইকেট | রামীন শামীম (৩) | সারাহ গ্লেন (৮) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | হিদার নাইট (ইংল্যান্ড) | ||
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজ | |||
ফলাফল | ৩ ম্যাচের সিরিজে ইংল্যান্ড মহিলা ৩–০ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | বিসমাহ মারুফ (৮৬) | অ্যামি জন্স (১৭৯) | |
সর্বাধিক উইকেট | নিদা দার (৪) | সোফি একলস্টোন (৬) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | অ্যামি জন্স (ইংল্যান্ড) |
পাকিস্তান এর আগে ২০১৮-এর অক্টোবরে ২০১৭-২০ আইসিসি মহিলা চ্যাম্পিয়নশীপ প্রতিযোগিতার অংশ হিসাবে, অস্ট্রেলিয়ার সাথে মালয়েশিয়ায় একটি সিরিজ খেলে।[৯] সফরের পূর্বে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) নিশ্চিত করে যে, বিসমাহ মারুফ দলের অধিনায়ক হিসাবে চালিয়ে যাবে।[১০] পাকিস্তান মহিলা দলের সর্বাধিক খেলায় অধিনায়ত্বের অধিকারী সানা মীর ঘোষণা করে যে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে সে অবসর নিচ্ছে। ফলে সে সফর থেকে ছিটকে যায়।[১১]
ইংল্যান্ড ডব্লিউওডিআই সিরিজে প্রথম দুটি ম্যাচে জিতে সিরিজে অপ্রতিরোধ্য লীড নেয়।[১২] চূড়ান্ত খেলাটিতে বৃষ্টির কারণে কোন ফলাফল না হওয়ায় ২-০তে সিরিজ জিতে নেয় ইংল্যান্ড[১৩] ডব্লিউটি২০আই খেলায়ও ইংল্যান্ড প্রথম দুটি ডব্লিউটি২০আই জিতে নেয়।[১৪] তৃতীয় ও চূড়ান্ত খেলাটিও ইংল্যান্ড জিতে নিলে ৩-০তে সিরিজে জয় পায়।[১৫]
দলীয় সদস্য
সম্পাদনাডব্লিউওডিআই | ডব্লিউটি২০আই | ||
---|---|---|---|
পাকিস্তান[১৬] | ইংল্যান্ড[১৭] | পাকিস্তান[১৮] | ইংল্যান্ড[১৯] |
ডব্লিউওডিআই সিরিজ
সম্পাদনা১ম ডব্লিউওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড মহিলা দল টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়.
- রামীন শামীম (পাকিস্তান) ও সারাহ গ্লেন (ইংল্যান্ড) উভয়ে মহিলা ওডিআই ক্রিকেটে অভিষেক করে।
- ড্যানিয়েল ওয়াট (ইংল্যান্ড) মহিলা ওডিআইয়ে প্রথম সেঞ্চুরী লাভ করেন।[২০]
- ক্যাথরিন ব্রুন্ট (ইংল্যান্ড) মহিলা ওডিআইয়ে তার ১৫০তম উইকেট লাভ করে।[২১]
- পয়েন্ট: ইংল্যান্ড মহিলা দল ২, পাকিস্তান মহিলা দল ০।
২য় ডব্লিউওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড মহিলা দল টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়.
- হিদার নাইট (ইংল্যান্ড) তার ১০০তম মহিলা ওডিআই খেলে।[২২]
- পয়েন্ট: ইংল্যান্ড মহিলা দল ২, পাকিস্তান মহিলা দল ০।
৩য় ডব্লিউওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড মহিলা দল টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়.
- পাকিস্তান মহিলা দলের ইনিংস চলাকালীন বৃষ্টি শুরু হলে পরবর্তীতে আর কোন খেলা সম্ভব হয়নি।
- কায়নাত হাফিজ (পাকিস্তান) ও ফ্রেয়া ডাভিস (ইংল্যান্ড) উভয়ে মহিলা ওডিআইয়ে অভিষেক করে।
- পয়েন্ট: ইংল্যান্ড মহিলা দল ১, পাকিস্তান মহিলা দল ১।
ডব্লিউটি২০আই সিরিজ
সম্পাদনা১ম ডব্লিউটি২০আই
সম্পাদনাব
|
||
- পাকিস্তান মহিলা দল টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়.
- সৈয়দা আরুব শাহ (পাকিস্তান) ও সারাহ গ্লেন (ইংল্যান্ড) উভয়ে মহিলা টি২০আই ক্রিকেটে অভিষেক করে।
২য় ডব্লিউটি২০আই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড মহিলা দল টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়.
- ড্যানিয়েল ওয়াট (ইংল্যান্ড) তার শততম মহিলা টি২০আই ম্যাচ খেলে।[২৩]
৩য় ডব্লিউটি২০আই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড মহিলা দল টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়.
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Lisa Keightley becomes England women's head coach"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Mark Robinson: England women's head coach steps down after four years in role"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Pakistan, Bangladesh women cricket teams lock horns in T20 series opener today"। Dawn। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Pakistan-Bangladesh face-off in two-match ODI series on Saturday"। Pakistan Cricket Board। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "PCB invites CSA to send team to Pakistan for T20 series"। Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Freya Davies recalled for ODIs, T20Is against Pakistan; Sarah Glenn earns maiden call-up"। Women's CricZone। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Pakistan women seek history in England ODIs"। Pakistan Cricket Board। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Pakistan v England women's T20Is begin on Tuesday"। Pakistan Cricket Board। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "পাকিস্তান মহিলা দল's team tour to Bangladesh, Home Series against Australia in Malaysia and Participation in ICC Women's World T-20"। Pakistan Cricket Board। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ "বিসমাহ মারুফ and Iqbal Imam retained captain, coach until ICC Women's T20 World Cup 2020"। Pakistan Cricket Board। ১৩ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Sana Mir takes break from international cricket; to miss series against England next month"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Nat Sciver and ফ্রান উইলসন power England to 127-run victory"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Rain saves Pakistan; England take series 2–0"। Women's CricZone। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Pakistan v England: Visitors secure women's Twenty20 series win with 84-run victory"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "All-round England complete T20I series sweep"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Pakistan announce ODI, T20I squads for England series"। www.icc-cricket.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Sarah Glenn earns maiden call-up for England Women's squad to face Pakistan"। ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Pakistan squad for ICC Women's Championship against England announced"। www.pcb.com.pk (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "England Women squad confirmed for Pakistan series"। ecb.co.uk। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Beaumont, Wyatt tons underpin comfortable England win"। www.icc-cricket.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Danni Wyatt, Tammy Beaumont tons set England up for victory"। ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "From bailing the team out of crises to clinching the World Cup: Heather Knight's top ODI knocks"। Women's CricZone। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Pakistan face spin trouble after Jones masterclass; concede series 2-0 to England"। Women's CricZone। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাসংঘ | ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) |
---|---|
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল | |
আইসিসি মর্যাদা | পূর্ণাঙ্গ সদস্য (১৯০৯) |
আইসিসি অঞ্চল | ইউরোপ |
টেস্ট | |
প্রথম টেস্ট | ইংল্যান্ড ব অস্ট্রেলিয়া (ব্রিসবেন একজিবিশন গ্রাউন্ড, ব্রিসবেন; ২৮ ডিসেম্বর, ১৯৩৪) |
একদিনের আন্তর্জাতিক | |
প্রথম ওডিআই | ইংল্যান্ড ব আন্তর্জাতিক একাদশ (হোভ; ২৩ জুন, ১৯৭৩) |
বিশ্বকাপ উপস্থিতি | ১০ (১৯৭৩ সালে সর্বপ্রথম) |
সেরা ফলাফল | বিজয়ী (১৯৭৩, ১৯৯৩ ও ২০০৯) |
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক | |
প্রথম টি২০আই | ইংল্যান্ড ব নিউজিল্যান্ড (হোভ; ৫ আগস্ট, ২০০৪) |
টি২০ বিশ্বকাপ উপস্থিতি | ৫ (২০০৯ সালে সর্বপ্রথম) |
সেরা ফলাফল | বিজয়ী (২০০৯) |
১৭ জুন, ২০১৬ অনুযায়ী |
ইংল্যান্ড মহিলা ক্রিকেট দল জাতীয় ক্রিকেট দল হিসেবে মহিলাদের ক্রিকেটে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের প্রতিনিধিত্ব করছে। এছাড়াও, ইংল্যান্ড ওম্যান’স একাডেমি নামে একটি দল রয়েছে যা পূর্ণাঙ্গ ইংল্যান্ড দলের পরেই অবস্থান করছে।[১] ১৯৩৪-৩৫ মৌসুমে সর্বপ্রথম টেস্ট ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করে। তিন টেস্টের ঐ সিরিজে অস্ট্রেলিয়া মহিলা ক্রিকেট দলকে ২-০ ব্যবধানে পরাজিত করেছিল। বর্তমান অধিনায়ক হিসেবে রয়েছেন হিদার নাইট। সাবেক অধিনায়ক শার্লত এডওয়ার্ডসের দশ বছরের মেয়াদ শেষে অবসর নিলে জুন, ২০১৬ সাল থেকে তিনি এ দায়িত্ব পালন করে আসছেন।[২]
ইতিহাস
সম্পাদনাইংল্যান্ড ১৯৩৪-৩৫ মৌসুমে প্রথমবারের মতো মহিলাদের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে অংশগ্রহণ করে। পুরুষ দলের বডিলাইন সিরিজের পর বেটি আর্চডেলের নেতৃত্বে দলটি অস্ট্রেলিয়া সফর করে। অস্ট্রেলীয়দের কাছ থেকে অধিনায়কসহ দলটি উষ্ণ সংবর্ধনা পায়।[৩] দলটি প্রথম দুই টেস্টে জয়লাভ করে ও তৃতীয় টেস্টটি ড্রয়ে পরিণত হয়। এরফলে তারা সিরিজ জয়লাভ করে। এছাড়াও স্বদেশে অনুষ্ঠিত নিউজিল্যান্ড দলকে ইনিংস ও ৩৩৭ রানের বিরাট ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছিল।[৪] বেটি স্নোবল খেলায় ১৮৯ রান সংগ্রহ করেছিলেন যা অর্ধ-শতাব্দীকাল অক্ষত ছিল।[৫] ঐ যুগে দলের অল-রাউন্ডার মার্টল ম্যাকলাগান ছিলেন অন্যতম সেরা ক্রিকেটার। ৭ জানুয়ারি, ১৯৩৫ তারিখে মহিলাদের টেস্ট খেলায় প্রথমবারের মতো সেঞ্চুরি করেছিলেন।
দুই বছর পর ইংল্যান্ড দল প্রথমবারের মতো পরাজয়ের স্বাদ গ্রহণ করে। ইংল্যান্ডে প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়া দল সফরে এসে নর্দাম্পটনে এ সাফল্য পায়। ইংল্যান্ড দলে ৭জন খেলোয়াড়ের অভিষেক স্বত্ত্বেও তারা ৩০০ রান অতিক্রম করে। অস্ট্রেলিয়া মাত্র ১০২ রানে আউট হলেও দলটি ৩১ রানের ব্যবধানে পরাজিত হয়।[৬] পরবর্তী টেস্টে মার্টল ম্যাকলাগানের ১১ রান ও বোলিং উদ্বোধন করতে নেমে পাঁচ উইকেট গ্রহণের ফলে ইংল্যান্ড জয়ী হয়।[৭] তৃতীয় টেস্ট ড্র হওয়ায় ১-১ সিরিজে পরিণত হয়।[৮]
প্রতিযোগিতার পরিসংখ্যান
সম্পাদনা- ১৯৭৩: বিজয়ী
- ১৯৭৮: রানার্স-আপ
- ১৯৮২: রানার্স-আপ
- ১৯৮৮: রানার্স-আপ
- ১৯৯৩: বিজয়ী
- ১৯৯৭: সেমি-ফাইনাল
- ২০০০: পঞ্চম
- ২০০৫: সেমি-ফাইনাল
- ২০০৯: বিজয়ী
- ২০১৩: তৃতীয়
- ১৯৮৯: বিজয়ী
- ১৯৯০: বিজয়ী
- ১৯৯১: বিজয়ী
- ১৯৯৫: বিজয়ী
- ১৯৯৯: বিজয়ী
- ২০০১: রানার্স-আপ
- ২০০৫: বিজয়ী (ডেভেলপম্যান্ট স্কোয়াড)
- ২০০৭: বিজয়ী (ডেভেলপম্যান্ট স্কোয়াড)
(মন্তব্য: প্রত্যেক ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশীপ প্রতিযোগিতায় ডেভেলপম্যান্ট স্কোয়াড প্রেরণ করেছিল। কিন্তু কেবলমাত্র ২০০৫ ও ২০০৭ সালে নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করে।
বর্তমান আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিং
সম্পাদনাআইসিসি মহিলাদের র্যাঙ্কিংয়ে টেস্ট, ওডিআই ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের ফলাফলকে একটিমাত্র র্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় তুলে ধরেছে। টেমপ্লেট:ICC Women's Rankings
বর্তমান দল
সম্পাদনাএ তালিকায় ২০১৫ সাল থেকে অদ্যাবধি ইংল্যান্ডের পক্ষে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে বা সাম্প্রতিককালে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দেরকে দেখানো হয়েছে।
- গাঢ় অক্ষরে ২০১৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের জন্য নির্বাচিতদেরকে দেখানো হয়েছে।[৯]
- সবুজ রঙে ইসিবি'র সাথে ২০১৬-১৭ মৌসুমে চুক্তিবদ্ধ খেলোয়াড়দেরকে দেখানো হয়েছে।[১০]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "All Out Cricket"। ৮ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০১৪।
- ↑ Heather Knight to captain England Women, by Jenny Thompson, Cricinfo, retrieved June 3, 2016
- ↑ Player Profile: Betty Archdale, from Cricinfo, retrieved 6 July 2006
- ↑ Only Test: New Zealand Women v England Women, Christchurch, 16–18 February 1935, from Cricinfo, retrieved 6 June 2006
- ↑ Player Profile: Betty Snowball, from Cricinfo, retrieved 6 July 2006
- ↑ 1st Test: England Women v Australia Women at Northampton, 12–15 Jun 1937, from Cricinfo, retrieved 6 July 2006
- ↑ 2nd Test: England Women v Australia Women at Blackpool, 26–29 Jun 1937, from Cricinfo, retrieved 6 July 2006
- ↑ 3rd Test: England Women v Australia Women at Kennington Oval, 10–13 Jul 1937, from Cricinfo, retrieved 6 July 2006
- ↑ "Beaumont steps in for injured Sciver"। ECB। ২৪ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "England women handed new contracts"। ECB। ৬ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]