জেনি গান
জেনিফার লুইস জেনি গান, এমবিই (ইংরেজি: Jenny Gunn; জন্ম: ৯ মে, ১৯৮৬) নটিংহামে জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ইংরেজ প্রমিলা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য তিনি। নটিংহ্যামশায়ার ও পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ারও প্রতিনিধিত্ব করেছেন। এছাড়াও, র্যানসাম এন্ড মার্লস সিসির পক্ষেও খেলছেন। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার। মিডিয়াম পেস বোলিংয়ের পাশাপাশি নিচেরসারিতে ব্যাটিং করে থাকেন জেনি গান। নটিংহাম ফরেস্টের সাবেক খেলোয়াড় ব্রায়ান গান তার বাবা।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | জেনিফার লুইস গান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | নটিংহ্যাম, ইংল্যান্ড | ৯ মে ১৯৮৬|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | ট্রিগার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | ব্রায়ান গান (বাবা) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক | ২১ আগস্ট ২০০৪ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টি২০আই অভিষেক | ৫ আগস্ট ২০০৪ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০১-২০১৫ | নটিংহ্যামশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৬/০৭-২০০৭/০৮ | এসএ স্কর্পিয়ন্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৮-০৯ | ওয়েস্টার্ন ফিওরি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৬- | ওয়ারউইকশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ |
খেলোয়াড়ী জীবন
সম্পাদনা২০০৪ সালে ১৭ বছর বয়সে স্কারবোরায় নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। সিডনিতে অনুষ্ঠিত ২০০৯ সালের মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপের চূড়ান্ত খেলায় আঘাতের কারণে খেলতে পারেননি। কিন্তু লর্ডসে টুয়েন্টি২০ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপের চূড়ান্ত খেলায় নিউজিল্যান্ড দলকে পরাজিতকালীন তিনি ক্রিজে অবস্থান করছিলেন। ২০১৩ ও ২০১৩-১৪ মৌসুমের মহিলাদের অ্যাশেজ সিরিজে ইংল্যান্ড দলের সহঅধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। ঐ সিরিজগুলোয় তার দল অস্ট্রেলিয়াকে পরাজিত করেছিল।
আসন্ন ক্রিকেট বিশ্বকাপকে ঘিরে ২২ মে, ২০১৭ তারিখে হিদার নাইটের অধিনায়কত্বে ইংল্যান্ডদলের সদস্যদের তালিকা প্রকাশ করা হয়।[১] এতে তিনিও অন্যতম সদস্য মনোনীত হন।
এপ্রিল ২০১৪ সালে ঘোষিত ইসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তির আওতায় ১৮জন মহিলা খেলোয়াড়ের অন্যতম মনোনীত হন তিনি।[২] ২০১৬ সালে মহিলাদের কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে ওয়ারউইকশায়ারের পক্ষে খেলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন।[৩]
সম্মাননা
সম্পাদনা২০১৪ সালের জন্মদিনের সম্মাননায় ক্রিকেটে অসামান্য অবদান রাখার প্রেক্ষিতে ব্রিটিশ এম্পায়ার অর্ডার এমবিই উপাধীতে ভূষিত হন।[৪][৫]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Sarah Taylor included in England's World Cup squad"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০১৭।
- ↑ "England women earn 18 new central contracts"। BBC। ২০ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০১৪।
- ↑ England all-rounder moves to Edgbaston from Nottinghamshire
- ↑ "নং. 60895"। দ্যা লন্ডন গেজেট (সম্পূরক) (ইংরেজি ভাষায়): b19। ১৪ জুন ২০১৪।
- ↑ Daily Telegraph, page S28, 14 June 2014.
আরও দেখুন
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে জেনি গান (ইংরেজি)