সেন্ট হেলেনা

আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত দ্বীপ

সেন্ট হেলেনা (ইংরেজি: Saint Helena, উচ্চারণ /ˌseɪnt həˈliːnə/ saint hə-lee-nə), কন্সন্টাটিনোপলের সেন্ট হেলেনা নামে নামকরণ করা হেয়েছ, যা দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরের একটি আগ্নেয়গিরি দ্বীপ। এটি ১৫°৫৫' দক্ষিণ অক্ষাংশ এবং ৫°৪২' পশ্চিম দ্রাঘিমাংশের মধ্য আটলান্টিক সাগর দক্ষিণ এবং অ্যাঙ্গোলার উপকূল থেকে প্রায় ১৯০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থান করছে।

সেন্ট হেলেনা

সেন্ট হেলেনার জাতীয় পতাকা
পতাকা
নীতিবাক্য: "Loyal and Unshakeable"
জাতীয় সঙ্গীত: "God Save the King"
"My Saint Helena Island" (অফিসিয়াল না)
"ঈশ্বর রাজাকে রক্ষা কর"
সেন্ট হেলেনার অবস্থান
রাজধানীজেমস্‌টাউন
১৫°৫৬′ দক্ষিণ ০৫°৪৩′ পশ্চিম / ১৫.৯৩৩° দক্ষিণ ৫.৭১৭° পশ্চিম / -15.933; -5.717
বৃহত্তম নগরীহাফ ট্রি হলো
১৫°৫৬′০″ দক্ষিণ ৫°৪৩′১২″ পশ্চিম / ১৫.৯৩৩৩৩° দক্ষিণ ৫.৭২০০০° পশ্চিম / -15.93333; -5.72000
সরকারি ভাষাইংরেজি
নৃগোষ্ঠী
৫০% আফ্রিকান, ২৫% ইউরোপীয়ান, ২৫% চীনা[]
সরকারসেন্ট হেলেনা, এসেশোন এবং ত্রিস্তান দা কুনহা এর অংশ
তৃতীয় চার্লস
আন্দ্রেও গুর
যুক্তরাজ্যর বহির্বাণিজ্যের অঞ্চল
• ফরমান প্রদান করেছিল
১৬৫৯; ৩৬৪ বছর আগে (1659)
আয়তন
• মোট
১২১.৮ কিমি (৪৭.০ মা)
জনসংখ্যা
• জুলাই ২০০৯ আনুমানিক
৭,৬৩৭ [] (২২৫তম)
• আদমশুমারি
৪,৪৩৯[]
জিডিপি (পিপিপি)১৯৯৮ আনুমানিক
• মোট
$১৮ মিলিয়ন[] (২২৫তম)
• মাথাপিছু
$২,৫০০ [] (১৭৬তম)
মুদ্রাসেন্ট হেলেনা পাউন্ড (SHP)
সময় অঞ্চলইউটিসি+০ (GMT)
কলিং কোড২৯০
ইন্টারনেট টিএলডি.sh

এটি ১৫০২ সালে পর্তুগিজদের মাধ্যমে আবিষ্কার হয়েছে। এই সময় দ্বীপটিতে কোন বসতি ছিল না। দ্বীপটি পৃথিবীর সব চেয়ে প্রাচীন দ্বীপ ছিল এবং অনেক শতাব্দী ধরে এটি ইউরোপ থেকে এশিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকার নৌকার জন্য কৌশলগত গুরত্বপূর্ণ ছিল। একে ব্রিটিশদের দ্বারা নির্বাসন দ্বীপ হিসেবে ব্যবহার করা হতো।

১৮১৫ সালে ওয়াটারলুর যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার পর নেপোলিয়নকে এই দ্বীপে নির্বাসন দেওয়া হয়। ১৮২১ সালে এই দ্বীপেই মৃত্যুবরণ করেন নেপোলিয়ন। এই দ্বীপে অন্তরীণ থাকাকালে তিনি বই পড়া, বাগান করা আর নিজের স্মৃতি রোমন্থন করে সময় কাটাতেন। মৃত্যুর সময় তার বয়স ছিল ৫১ বছর।

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. www.cia.gov ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে The possibility of clear cut categorical divisions between ethnicities on present day St. Helena, as reflected by these statistics, is disputed. See George, 2002, pgs. 93–94 and Shine, 1970, pgs.15–16
  2. "সিআইএ পৃথিবীর ফেক্টবুক: সেন্ট হেলেনা"। ২৮ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০০৯ 
  3. {{cite web |title=St-Helena at a Glance|date=18 November 2021 |publisher=St Helena Government

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা