গোপালগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান

বাংলাদেশের সরকারি চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

গোপালগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান গোপালগঞ্জে অবস্থিত সরকারি চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র।[]

গোপালগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান
মানচিত্র
ভৌগোলিক অবস্থান
অবস্থানঘোনাপড়া, গোপালগঞ্জ,  বাংলাদেশ
পরিষেবা
শয্যা১০০
ইতিহাস
সাবেক নামশেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান
নির্মাণ শুরু২০১০; ১৪ বছর আগে (2010)[]
চালু২০১৫; ৯ বছর আগে (2015)[]

অবস্থান

সম্পাদনা

হাসপাতালটি গোপালগঞ্জ শহর থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরে ঘোনাপাড়া এলাকায় ঢাকা–খুলনা মহাসড়কের পাশে অবস্থিত অবস্থিত। এর উত্তর দিকে এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের ৩য় প্লান্ট অবস্থিত। নিকটবর্তী রেলওয়ে স্টেশন হলো গোবরা রেলওয়ে স্টেশন যা হাসপাতাল থেকে ১.৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

ইতিহাস

সম্পাদনা

১৯৯৯ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী এই প্রতিষ্ঠান স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ১৯৯৯ সালে গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে সীমিত আকারে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব নামে একটি চক্ষু সেবা কেন্দ্র স্থাপিত হয়। সাইট সেভার ইন্টারন্যাশনাল নামে যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি দাতব্য স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু ২০০১ সালের দিকে এই কেন্দ্রটির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট শেখ ফজিলাতুণ্ণেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান স্থাপনের জন্য একটি প্রকল্প গ্রহন করা হয়।[]

২০১০ সালে পরিকল্পনার কার্যাদেশ পায়। ২০১১ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেখ হাসিনা ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।[] ২০১৫ সালে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। ২০১৬ সালের ৩০ এপ্রিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন।[]

২০২৪-এর ৩ নভেম্বর এটির নাম গোপালগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান-এ পরিবর্তন করা হয়।[]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা