শিখা চিরন্তন
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত। |
শিখা চিরন্তন রাজধানী ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবস্থিত একটি স্মরণ স্থাপনা। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই স্থানটিতে দাঁড়িয়ে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রদান করেন এবং পাকিস্তানি বাহিনির আত্নসমর্পপের দলিল স্বাক্ষরের স্থান ও দিন কে স্মরণ করিয়ে দেয়। ৭ই মার্চ এর স্মৃতি স্বরণে ১৯৯৭ সালের ২৬শে মার্চ শিখা চিরন্তন উদ্বোধন করা হয়।[১]
শিখা চিরন্তন | |
---|---|
বছর | ২৬ শে মার্চ ১৯৯৭ |
ধরন | স্মরণ স্থাপনা |
অবস্থান | সোহরাওয়ার্দী উদ্যান,ঢাকা, বাংলাদেশ |
নির্মাণের ইতিহাস
সম্পাদনাবঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ও পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের দলিল স্বাক্ষরের এই স্থানটিকে স্মরণীয় করে রাখতে ১৯৯৬ সালে শিখা চিরন্তন স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়। এ উপলক্ষে ১৯৯৭ সালের ৭ মার্চ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিখা চিরন্তন প্রজ্বলন করেন এবং দেশব্যাপী শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন। ১৭ মার্চ, ১৯৯৭ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া ছুঁয়ে ২৬ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পৌঁছায় শিখা চিরন্তন। ওই দিন এটি স্থাপন করেন বিশ্বনন্দিত চার নেতা। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রপতি নেলসন ম্যান্ডেলা, ফিলিস্তিনের ইয়াসির আরাফাত, তুরস্কের সুলেমান ডেমিরেল এবং বাংলাদেশের তৎকালীন ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ।[২] ১৯৯৯ সালে সোহরাওয়ার্দী ‘শিখা চিরন্তন’ স্থাপন করা হয়।[৩]
চিত্রশালা
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "ঢাবি ক্যাম্পাসে স্বাধীনতার স্মারক"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৪।
- ↑ "শিখা চিরন্তন"। কালের কন্ঠ। ২০১৮-১০-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৬।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৬-১১-২৫)। "রমনা রেসকোর্স থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৬।