শব্দোত্তর গতিবেগ হলো শব্দের চেয়েও দ্রুত কোনো বস্তুর যাওয়ার গতি। অর্থাৎ শব্দ যে গতিতে যায় তারচেয়েও দ্রুততর গতিকে সুপারসনিক গতি বলে।

ট্রান্সোনিক ফ্লাইটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভি এফ/এ-১৮ এফ সুপার হর্নেট

অতীতে ব্যবহার

সম্পাদনা

বিংশ শতাব্দীর শুরুতে "সুপারসনিক" শব্দটি বিশেষণ হিসেবে শব্দের চেয়েও বেশি কম্পনের জিনিস বোঝাতে ব্যবহৃত হতো। বর্তমানে তার পরিবর্তে "আল্ট্রাসনিক" শব্দটি ব্যবহৃত হয়।

শব্দোত্তর বস্তু

সম্পাদনা
 
শব্দ উৎস এখন শব্দ গতির বাধা ভেঙে ফেলেছে, শব্দের গতিবেগের ১.৪ গুন দ্রুততায় ভ্রমণ করছে। কারণ উৎসটি যে শব্দ তরঙ্গগুলি তৈরি করে তার চেয়ে দ্রুত গতিতে চলছে, এটি প্রকৃতপক্ষে অগ্রগামী তরঙ্গকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। স্থির পর্যবেক্ষক যতক্ষনে শব্দটি শুনছে, গতিশীয় উৎস ততক্ষনে সরে যাচ্ছে।

বুলহুইপকে মানবসৃষ্ট প্রথম যান হিসেবে মনে করা হয় যা শব্দের গতির প্রতিবন্ধকতা ভাঙতে পেরেছে। মূলত এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত তরঙ্গই একে শব্দোত্তর গতিবেগ লাভ করতে সক্ষম করেছে।[][]

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. আমেরিকান সাইনটিস্টস ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ মার্চ ২০১৬ তারিখে (ইংরেজি)
  2. হাইপোগ্রাফি ডট কম ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে (ইংরেজি)

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা