রসায়নের সময়কাল
রসায়নের সময়কালকে নির্দিষ্ট ব্যাপ্তিতে পরিমাপ করা অসাধ্য হলেও রসায়ন সম্পর্কিত কাজ, আবিষ্কার, চিন্তাভাবনা, পরীক্ষা এবং পর্যবেক্ষণ যা মানুষের আধুনিক বিজ্ঞান সম্পর্কে ধ্যান ধারণাকে পরিবর্তন করতে সমর্থ হয়েছে তার একটি তালিকা করা যায়। আইরিশ বিজ্ঞানী রবার্ট বয়েল এর হাত ধরে আধুনিক রসায়নের পথচলা শুরু হলেও লিখিত সূত্র ধরে রসায়নের আরো প্রাচীন ইতিহাস খূঁজে পাওয়া সম্ভব।
সপ্তদশ শতকের পূর্বে
সম্পাদনাএই সময়ের মধ্যে নথিবদ্ধ ব্যক্তিগণের সবাইকে রসায়নবিদ বলা যাবে না। কিন্তু এ কথা অনস্বীকার্য যে তাদের চিন্তা চেতনা রসায়ন শাস্ত্রকে পূর্ণতা পেতে সাহায্য করেছে।
- ৩০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
মিশরীয়গণ ওগদাউদ বা মৌলিক বল তত্ব আবিষ্কার করে এবং তারা সৃষ্টি তত্ব সম্পর্কে ধারণা দেয়।[১]
- ১২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
তাপ্পুতি বেলাতিকাল্লিম নামে একজন সূগন্ধি নির্মাতা এবং প্রথম দিককার রসায়নবিদ। মেসোপটেমিয়া সভ্যতার কিউনেইফর্ম ট্যাবলেটের সাথে তার নাম জড়িয়ে আছে।[২]
- ৪৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
এম্পেডোক্লেস বর্ণনা করেন সব বস্তু চারটি বস্তুর সমন্বয়ে গঠিতঃ মাটি, বায়ূ, আগুন এবং পানি।[৩]
- ৪৪০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
লিউসিপ্পাস এবং ডেমোক্রিটাস 'পরমানুর ধারণা প্রদান করেন। পৃথিবীর সকল বস্তু পরমাণু নামক অদৃশ্য বস্তুকণা দ্বরা গঠিত। এরিস্টটলের মতবাদের বিশ্বাসী অধিকাংশ প্রাকৃতিক দার্শনিকগণ এই মতকে প্রত্যাক্ষান করে।[৪][৫]
- ৩৬০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
প্লেটো এলিমেন্টস (স্টোকিয়া) শব্দের প্রথম ব্যবহার করেন এবং তার বিখ্যাত বক্তৃতা টাইমেইয়াসে জৈব এবং অজৈব বস্তু সম্পর্কে ধারণা প্রদান করেন। বলা হয় প্রতিটি সূক্ষ বস্তুর একটি নির্দিষ্ট জ্যামিতিক গঠন আছেঃ টেট্রাহেড্রন (আগুন), অক্টাহেড্রন (বাতাস), আইকোসাহেড্রন (পানি) এবং কিউব (মাটি)।[৬]
- ৩৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
এরিস্টটল এম্পেডোক্লেস এর ধারণার উপর পদার্থের গঠন সম্পর্কিত তত্ত্ব প্রদান করেন। তিনি দাবী করেন সকল বস্তু পাঁচটি উপাদান দ্বারা গঠিতঃ আগুন, পানি, মাটি, বাতাস এবং ইথার। পরবর্তী ১০০০ বছর এই তত্ব ব্যাপকভাবে গৃহীত হয়।[৭]
- '৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
লুক্রেটিয়াস ডে রেরাম ন্যাচারা প্রকাশ করেন যেখানে পরমাণুবাদ সম্পর্কিত ভাবনাসমূহের কাব্যিক বর্ণনা দেয়া হয়েছে।[৮]
- ৩০০ খ্রিষ্টাব্দ
আলকেমির উপর কিছু সুপরিচিত বই লিখেছেন পেনোপোলিসের যোসিমোস যেখানে তিনি পানির গাঠনিক উপাদান, চলন, বৃদ্ধি, সংযুক্তি ইত্যাদির সঙ্গাসহ আলোচনা করেন।.[৯]
- ৭৭০ খ্রিষ্টাব্দ
জাবির ইবনে হাইয়ান যিনি গিবর নামে ইংরেজদের কাছে সমধিক পরিচিত, একজন আরব/পারস্যীয় রসায়নবিদ, তাকে অনেকেই রসায়নশাস্ত্রের জনক অভিধায় ভূষিত করেন।[১০][১১][১২] তিনি রসায়নের প্রথম দিকের পরীক্ষামূলক পদ্ধতিগুলো আবিষ্কার করেন। তিনি হাইড্রোক্লোরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড, সাইট্রিক এসিড, এসিটিক এসিড, টারটারিক এসিড, একোয়া রিজিয়াসহ কতিপয় এসিড বা অম্ল সংশ্লেষণ করতে সক্ষম হন।",[১৩]
- ১০০০ খ্রিস্টাব্দ
পারস্য তথা বর্তমান ইরানের দুজন রসায়নবিদ আবু আল রাইহান আল বিরুনী[১৪] এবং ইবনে সিনা,[১৫] আলকেমির উপর বিস্তর গবেষণা করেন এবং ধাতু সম্পর্কিত বেশ কিছু তত্ব প্রদান করেন।
'১১৬৭ খ্রিস্টাব্দ: স্যালেরনো বিদ্যালয়ের ম্যাজিস্টার স্যালের্নাস মদ পাতন সম্পর্কে সর্বপ্রথম লিখেছেন।.[১৬]
- ১২২০ খ্রিস্টাব্দ
রবার্ট গ্রোসসেটেস্ট কতিপয় এরিস্টটলিয় তত্ত্ব প্রকাশ করেছেন যেখানে তিনি প্রথম দিকের কাজগুলোর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা প্রদানের চেষ্টা করেছেন।]].[১৭]
- ১২৫০ খ্রিস্টাব্দ
তাদেও আলদেরত্তি আংশিক পাতনের উন্নতিসাধন করেন যা তার পূর্ববর্তী পদ্ধতিসমূহের থেকে কার্যকর ছিলো।.[১৮]
- ১২৬০ খ্রিস্টাব্দ
সেন্ট আলবার্টাস ম্যাগনাস আর্সেনিক[১৯] এবং সিলভার নাইট্রেট আবিষ্কার করেন।[২০] তিনি সর্বপ্রথম সালফিউরিক এসিড এর উল্লেখ করেন।]].[২১]
- ১২৬৭ খ্রিস্টাব্দ
রজার বেকন ওপাস মাইয়ুস প্রকাশ করেন, যেখানে তিনি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রাথমিক প্রস্তাব করেন এবং গান পাউডার এর উপর তার পরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশ করেন।[২২]
- ১৩১০ খ্রিস্টাব্দ
ছদ্ম-গিবর, একজন অনামী স্পেনদেশীয় আলকেমিস্ট যিনি গিবর নামে লেখালেখি করতেন, কিছু বই প্রকাশ করেন যেখানে একটি দীর্ঘ তত্ত্ব খাড়া করেন। তিনি বলেন সকল ধাতু বিভিন্ন অনুপাতের সালফার এবং মারকারি এর সমন্বয়ে গঠিত।[২৩] তিনিই সর্বপ্রথম নাইট্রিক এসিড, একোয়া রিজিয়া এবং একোয়া ফর্টিস সম্পর্কে বর্ণনা করেন।[২৪]
- ১৫৩০ খ্রিস্টাব্দ
প্যারাসেলসাস আলকেমির উপশাখা আয়াট্রোকেমিস্ট্রি প্রতিষ্ঠা করেন যা আধুনিক ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্পের মূলশিকড়। দাবি করা হয়ে থাকে যে তিনিই সর্বপ্রথম আলকেমি শব্দটি ব্যবহার করেন।[৯]
- ১৫৯৬ খ্রিস্টাব্দ
এন্ড্রু লিবাভিয়াস রসায়নের উপর পাঠ্যবই আলকেমিয়া প্রকাশ করেন।[২৫]
১৭ এবং ১৮ শতক
সম্পাদনা- ১৬০১
- স্যার ফ্রান্সিস বেকন The Proficience and Advancement of Learning প্রকাশ করেন , যেখানে একটি বর্ণনা ছিলো যা পরবর্তীতে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।[২৬]
- ১৬০৫
- মাইকেল সিডোজিবোজ A New Light of Alchemy প্রকাশ করেন, যেখানে বাতাসে "জীবনের খাদ্যের" উপস্থিতির কথা প্রস্তাব করা হয়। এর অনেক পরে বাতাসে অক্সিজেনের উপস্তিতি শনাক্ত হয়।[২৭]
- ১৬১৫
- জ্যঁ বেগুইন "টাইরোসিনিয়াম কাইমিকাম" প্রকাশ করেন। এটি রসায়নের প্রথম দিকে রচিত বইয়ের একটি। এই বইয়ে সর্বপ্রথম রাসায়নিক সমীকরণের কথা বলা হয়।[২৮]
- ১৬৩৭
- রেনে দেকার্তে "Discourse on the Method"(Discours de la méthode) প্রকাশ করেন যেখানে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি সম্পর্কে সম্যক ধারণা দেয়া হয়েছে। [২৯]
- ১৬৬১
- রবার্ট বয়েল দ্যা স্কেপটিক্যাল কাইমিস্ট প্রকাশ করেন যেখানে তিনি কেমিস্ট্রি এবং আলকেমির মধ্যে তুলনা করেন। এই বইয়ে অণু, পরমাণু এবং রাসায়নিক বিক্রিয়ার প্রথম দিকের আধুনিক কিছু ধারণা প্রকাশিত হয় এবং এর হাত ধরেই আধুনিক রসায়নের ইতিহাসের শুভ সূচনা শুরু হয়।[৩০]
- ১৬৬২
- রবার্ট বয়েল বয়েলের সূত্র প্রকাশ করেন। এই সূত্রের সাহায্যে তিনি গ্যাসের চাপ এবং আয়য়নের মধ্যকার সম্পর্ক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণ করতে সফল হন।[৩০]
- ১৭৩৫
- সুইডিশ রসায়নবিদ জর্জ ব্রান্ডট কপার আকরিককে বিশ্লেষণ করে এক গাঢ় নীল বর্ণের রঙ আবিষ্কার করেন। পরে এই বস্তুটির নামকরণ করা হয় কোবাল্ট।[৩১][৩২]
- ১৭৫৪
- জোফেফ ব্লাক কার্বন ডাই অক্সাইড আবিষ্কার করেন। তিনি এটার নাম দেন এয়ার ফিক্সড।[৩৩]
- ১৭৫৭
- লুইস ক্লাউডি ক্যাডেট ডি গাসসিকোর্ট আর্সেনিক যোয়গ নিয়ে কাজ করার সময়ে ক্যাডেটস ধূমায়িত তরল তৈরী করেন, পরবর্তীতে আবিষ্কৃত ক্যাকোডাইল অক্সাইডকে বলা হয় প্রথম সিনথেটিক জৈবধাতব যৌগ।[৩৪]
- ১৭৫৮
- জোসেফ ব্লাক তাপরসায়নের দশা পরিবর্তন ব্যাখ্যা করতে ল্যাটেন্ট তাপ ধারণার প্রবর্তন করেন।[৩৫]
- ১৭৬৬
- হেনরি ক্যাভেন্ডিশ বর্ণহীন গন্ধহীন হাইড্রোজেন গ্যাস আবিষ্কার করেন যা নিজে জ্বলে এবং বাতাসের সংস্পর্ষে বিস্ফোরণ ঘটাতে পারে।[৩৬]
- ১৭৭৩-১৭৭৪
- কার্ল উইলহেম শিলে এবং জোফেস প্রিসলি আলাদাভাবে অক্সিজেন আবিষ্কার করেন। প্রিসলি এটার নামকরণ করেন ডেফলজিস্টিকেটেড এয়ার এবং শিলে নাম দেন ফায়ার এয়ার'।[৩৭][৩৮]
- ১৭৭৮
- এন্টোনি ল্যাভয়শিয়ে, যাকে আধুনিক রসায়নের জনক বলা হয়,[৩৯] অক্সিজেনকে শনাক্ত করে এর নামকরণ করেন। তিনি দহনে অক্সিজেনের ভূমিকা এবং গুরুত্ব আবিষ্কার করেন।[৪০]
- ১৭৮৭
- এন্টোনি ল্যাভয়শিয়ে রাসায়নিক নামকরণের প্রথম আধুনিক পদ্ধতি মেথড ডি নোমেনক্লেচার কেমিকি' প্রকাশ করেন।[৪০]
- ১৭৮৭
- জ্যাকুস চার্লস গ্যাসের তাপমাত্রা এবং আয়তনের মধ্যকার সম্পর্ক বর্ণনাকারী চার্লসের সূত্র প্রকাশ করেন।[৪১]
- ১৭৮৯
- এন্টোনিও ল্যাভয়শিয়ে ট্রেইটে এলিমেন্টেইরি ডি কিমিয়া নামে রসায়নের প্রথম আধুনিক বই প্রকাশ করেন। এটা সেই সময়কার আধুনিক রসায়নের পূর্ণাঙ্গ জরীপ প্রকাশ করেছে।[৪০][৪২]
- ১৭৯৭
- জোসেফ প্রাউস্ট নির্দিষ্ট অনুপাত সূত্র প্রকাশ করেন যেখানে বলা হয়েছে উপাদানসমূহ ক্ষুদ্র কিন্তু নির্দিষ্ট অনুপাতে সংযুক্ত হয়ে যৌগ গঠন করে।[৪৩]
- ১৮০০
- আলেসান্দ্রো ভোল্টা প্রথম রাসায়নিক ব্যাটারি তৈরী করেন, এর হাত ধরেই তড়িৎরসায়ন শাখার সৃষ্টি হয়।[৪৪]
১৯ শতক
সম্পাদনা২০ শতক
সম্পাদনা- ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দ
মিখাইল সেমিওনোভিচ টসভেট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ পদ্ধতি ক্রোমাটোগ্রাফি আবিষ্কার করেন।[৪৫]
- ১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দ
হানতারো নাগাওকা পরমানুর প্রাথমিক নিউক্লিয়ার মডেলের প্রস্তাব করেন যেখানে ঘনসন্নিবেশিত নিউক্লিয়াসকে ইলেকট্রন প্রদক্ষিণ করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।[৪৬]
- ১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দ
ফ্রিটজ হ্যাবার এবং কার্ল বশ্চ এমোনিয়া উৎপাদনের হ্যাবার প্রক্রিয়ার উন্নতি সাধন করেন যা শিল্প রসায়নের মাইলফলক হিসেবে কাজ করেছে। উপাদান থেকে এমোনিয়া উৎপাদনের এই পদ্ধতি কৃষির উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছে।[৪৭]
- ১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দ
আলবার্ট আইনস্টাইন ব্রাউনিয় গতি ব্যাখ্যা করার মাধ্যমে পারমাণবিক তত্ত্ব প্রমাণ করেন।[৪৮]
- ১৯০৭ খ্রিষ্টাব্দ
লিও হেনড্রিক বাকেল্যান্ড বাণিজ্যিকভাবে সফল প্লাস্টিক বাকেলাইট উদ্ভাবন করেন।[৪৯]
- ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ
তেলের ফোঁটা পরীক্ষার মাধ্যমে রবার্ট মিল্লিকান প্রতিটি ইলেকট্রন এর আধান পরিমাপ করেন। তিনি নিশ্চিত করেন যে প্রতিটি ইলেকট্রনের আধান এবং ভর সমান।[৫০]
- ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ
সোরেনসন PH ধারণা উদ্ভাবন করেন এবং অম্লতা পরিমাপের পদ্ধতি আবিষ্কার করেন।[৫১]
- ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দ
এন্টোনিয়াস ভ্যান ডেন ব্রোয়েক প্রস্তাব করেন পারমাণবিক সারণীতে পরমাণুসমূহ পারমাণবিক ভরের তূলনায় ধনাত্বক নিউক্লিয়ার আধান অনুপাতে সঠিকভাবে বিন্নস্ত থাকে।[৫২]
- ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দ
সেই সময়ের বিখ্যাত বিজ্ঞানীদের অংশগ্রহণে ব্রাসেলস নগরীতে প্রথম সলভে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এখন পর্যন্ত সেই ধারাবাহিকতায় পদার্থ ও রসায়নের সম্মেলন একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর অনুষ্ঠিত হচ্ছে।[৫৩]
- ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দ
আর্নেস্ট রাদারফোর্ড, হ্যানস গেইগার এবং আর্নেস্ট মার্সডেন স্বর্ণপাত পরীক্ষার দ্বারা প্রমাণ করেন প্রতিটি পরমাণুতে ক্ষুদ্র ঘনত্বের ধনাত্বক নিউক্লিয়াসকে ইলেকট্রনের মেঘ ঘিরে থাকে।[৫৪]
- ১৯১২
- উইলিয়াম হেনরি ব্রাগ এবং উইলিয়াম লরেন্স ব্রাগ যৌথভাবে ব্রাগের সূত্র প্রকাশ করেন এবং এক্সরে ক্রিস্টালোগ্রাফি শাখা প্রতিষ্ঠা করেন।[৫৫]
- ১৯১২
- পিটার ডিবাই কিছু অনুর অসমমাত্রার আধান বণ্টন ব্যাখ্যার জন্য অনুর দ্বিপোল মতবাদের উন্নতিসাধন করেন।.[৫৬]
- ১৯১৩
- বিজ্ঞানী নীলস বোর কোয়ান্টাম মেকানিকস মতবাদ প্রদান করেন। তিনি পরমাণুর কাঠামো বর্ণনা করতে বোর মডেলের ধারণা প্রদান করেন যেখানে ইলেকট্রনসমূহ একটি নির্দিষ্ট অরবিটালে প্রদর্ক্ষিণ করে।[৫৭]
- ১৯১৩
- হেনরি মোসলে ভ্যান ডেন ব্রোয়েকের প্রাথমিক ধারণার উপর কাজ করে তিনি পারমাণবিক ভরের উপর ভিত্তি করে সজ্জিত মেন্ডেলিভের পারমাণবিক সারণীর অসামঞ্জস্যতা দূরীকরণে পারমাণবিক সংখ্যা ধারণার অবতারণা করেন।[৫৮]
- ১৯১৩
- ফ্রেডরিক সোড্ডে আইসোটোপ ধারণার প্রস্তাব করেন, আইসোটোপ হচ্ছে একই রাসায়নিক বৈশিষ্ট কিন্তু ভিন্ন ভরবিশিষ্ট মৌল।.[৫৯]
- ১৯১৩
- জে. জে. থমসন বিজ্ঞানী উইয়েন এর কাজকে সম্প্রসারিত করে মাস স্পেক্টোমেট্রি পদ্ধতির প্রচলন করেন।]].[৬০]
- ১৯১৬
- গিলবার্ট এন. লুইস দ্যা এটম এন্ড দ্যা মলিক্যুল প্রকাশ করেন যেখানে যিনি যোজ্যতা বন্ধন সূত্র প্রতিষ্ঠা করেন।[৬১]
- ১৯২১
- অটো স্টার্ন এবং ওয়ালথার গারলাচ মৌলিক কণাসমূহের কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল স্পিন মতবাদ প্রতিষ্ঠা করেন।.[৬২]
- ১৯২৩
- গিলবার্ট এন. লুইস এবং মার্লে র্যান্ডাল রাসায়নিক পদার্থের মুক্ত শক্তি এবং তাপগতিবিদ্যা নিয়ে থার্মোডাইনামিকস এন্ড দ্যা ফ্রি এনার্জি অফ কেমিক্যাল সাবস্টেনস বইটি প্রকাশ করেন যা রাসায়নিক তাপগতিবিদ্যার সম্পর্কিত প্রথম কোন আধুনিক বই।]].[৬৩]
- ১৯২৩
- গিলবার্ট এন. লুইস অম্ল-ক্ষারক বিক্রিয়ায় জোড়া ইলেকট্রন তত্ব প্রতিষ্ঠা করেন।[৬১]
- ১৯২৪
- লুইস ডি ব্রগলি তরঙ্গ-কণা দ্বৈতাবস্থা ধারণার উপর ভিত্তি করে পরমাণুর তরঙ্গ মডেল প্রকাশ করেন।]].[৬৪]
তথ্য উৎস
সম্পাদনা- ↑ J. Gwyn Griffiths (১৯৫৫)। "The Orders of Gods in Greece and Egypt (According to Herodotus)"। The Journal of Hellenic Studies। The Society for the Promotion of Hellenic Studies। 75: 21–23। জেস্টোর 629164। ডিওআই:10.2307/629164।
- ↑ Giese, Patsy Ann। "Women in Science: 5000 Years of Obstacles and Achievements"। SHiPS Resource Center for Sociology, History and Philosophy in Science Teaching। ২০০৬-১২-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-১১।
- ↑ Parry, Richard (২০০৫-০৩-০৪)। "Empedocles"। Stanford Encyclopedia of Philosophy। Metaphysics Research Lab, CSLI, Stanford University। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-১১।
- ↑ Berryman, Sylvia (২০০৪-০৮-১৪)। "Leucippus"। Stanford Encyclopedia of Philosophy। Metaphysics Research Lab, CSLI, Stanford University। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-১১।
- ↑ Berryman, Sylvia (২০০৪-০৮-১৫)। "Democritus"। Stanford Encyclopedia of Philosophy। Metaphysics Research Lab, CSLI, Stanford University। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-১১।
- ↑ Hillar, Marian (২০০৪)। "The Problem of the Soul in Aristotle's De anima"। NASA WMAP। ২০০৬-০৯-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-০৮-১০।
- ↑ "HISTORY/CHRONOLOGY OF THE ELEMENTS"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-১২।
- ↑ Sedley, David (২০০৪-০৮-০৪)। "Lucretius"। Stanford Encyclopedia of Philosophy। Metaphysics Research Lab, CSLI, Stanford University। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-১১।
- ↑ ক খ Strathern, Paul (২০০০)। Mendeleyev's Dream – The Quest for the Elements। Berkley Books। আইএসবিএন 0-425-18467-6।
- ↑ Derewenda, Zygmunt S. (২০০৭), "On wine, chirality and crystallography", Acta Crystallographica Section A: Foundations of Crystallography, 64: 246–258 [247], ডিওআই:10.1107/S0108767307054293, পিএমআইডি 18156689, বিবকোড:2008AcCrA..64..246D
- ↑ John Warren (2005). "War and the Cultural Heritage of Iraq: a sadly mismanaged affair", Third World Quarterly, Volume 26, Issue 4 & 5, p. 815-830.
- ↑ Dr. A. Zahoor (1997)। "JABIR IBN HAIYAN (Geber)"। University of Indonesia। ২০০৮-০৬-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ 2011-2009-30। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "Father of Chemistry: Jabir Ibn Haiyan"। Famous Muslism। Famousmuslims.com। ২০০৩। ২০০৭-০৪-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-১২।
- ↑ Marmura, Michael E. (১৯৬৫)। "An Introduction to Islamic Cosmological Doctrines. Conceptions of Nature and Methods Used for Its Study by the Ikhwan Al-Safa'an, Al-Biruni, and Ibn Sina by Seyyed Hossein Nasr"। Speculum। 40 (4): 744–746। ডিওআই:10.2307/2851429।
- ↑ Robert Briffault (1938). The Making of Humanity, p. 196-197.
- ↑ Forbes, Robert James (১৯৭০)। A short history of the art of distillation: from the beginnings up to the death of Cellier Blumenthal। BRILL। পৃষ্ঠা 88। আইএসবিএন 978-90-04-00617-1। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১০।
- ↑ "Robert Grosseteste" in the 1913 Catholic Encyclopedia. @
- ↑ Holmyard, Eric John (১৯৯০)। Alchemy। Courier Dover Publications। পৃষ্ঠা 288। আইএসবিএন 0-486-26298-7।
- ↑ Emsley, John (২০০১)। Nature's Building Blocks: An A-Z Guide to the Elements। Oxford: Oxford University Press। পৃষ্ঠা 43,513,529। আইএসবিএন 0-19-850341-5।
- ↑ Davidson, Michael W. (২০০৩-০৮-০১)। "Molecular Expressions: Science, Optics and You — Timeline — Albertus Magnus"। The Florida State University। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-২৮। অজানা প্যারামিটার
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - ↑ Vladimir Karpenko, John A. Norris(2001), Vitriol in the history of Chemistry, Charles University
- ↑ O'Connor, J. J.; Robertson, E. F. (২০০৩)। "Roger Bacon"। MacTutor। School of Mathematics and Statistics University of St Andrews, Scotland। ২০০৮-০৩-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-১২।
- ↑ Zdravkovski, Zoran; Stojanoski, Kiro (১৯৯৭-০৩-০৯)। "GEBER"। Institute of Chemistry, Skopje, Macedonia। ২০১২-০৪-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-১২।
- ↑ "Encyclopædia Britannica 1911, Alchemy"। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "From liquid to vapor and back: origins"। Special Collections Department। University of Delaware Library। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-১২।
- ↑ Asarnow, Herman (২০০৫-০৮-০৮)। "Sir Francis Bacon: Empiricism"। An Image-Oriented Introduction to Backgrounds for English Renaissance Literature। University of Portland। ২০০৭-০২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২২।
- ↑ "Sedziwój, Michal"। infopoland: Poland on the Web। University at Buffalo। ২০০৬-০৯-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২২।
- ↑ Crosland, M.P. (১৯৫৯)। "The use of diagrams as chemical 'equations' in the lectures of William Cullen and Joseph Black"। Annals of Science। 15 (2): 75–90। ডিওআই:10.1080/00033795900200088।
- ↑ Catholic Encyclopedia (1913)/ René Descartes
- ↑ ক খ "Robert Boyle"। Chemical Achievers: The Human Face of Chemical Sciences। Chemical Heritage Foundation। ২০০৫। ২০০৭-০২-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২২।
- ↑ Georg Brandt first showed cobalt to be a new metal in: G. Brandt (1735) "Dissertatio de semimetallis" (Dissertation on semi-metals), Acta Literaria et Scientiarum Sveciae (Journal of Swedish literature and sciences), vol. 4, pages 1–10.
See also: (1) G. Brandt (1746) "Rön och anmärkningar angäende en synnerlig färg — cobolt" (Observations and remarks concerning an extraordinary pigment — cobalt), Kongliga Svenska vetenskapsakademiens handlingar (Transactions of the Royal Swedish Academy of Science), vol.7, pages 119–130; (2) G. Brandt (1748) "Cobalti nova species examinata et descripta" (Cobalt, a new element examined and described), Acta Regiae Societatis Scientiarum Upsaliensis (Journal of the Royal Scientific Society of Uppsala), 1st series, vol. 3, pages 33–41; (3) James L. Marshall and Virginia R. Marshall (Spring 2003) "Rediscovery of the Elements: Riddarhyttan, Sweden," ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ জুলাই ২০১০ তারিখে The Hexagon (official journal of the Alpha Chi Sigma fraternity of chemists), vol. 94, no. 1, pages 3–8. - ↑ Wang, Shijie (২০০৬)। "Cobalt—Its recovery, recycling, and application"। Journal of the Minerals, Metals and Materials Society। 58 (10): 47–50। ডিওআই:10.1007/s11837-006-0201-y। বিবকোড:2006JOM....58j..47W।
- ↑ Cooper, Alan (১৯৯৯)। "Joseph Black"। History of Glasgow University Chemistry Department। University of Glasgow Department of Chemistry। ২০০৬-০৪-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-০২-২৩।
- ↑ Seyferth, Dietmar (২০০১)। "Cadet's Fuming Arsenical Liquid and the Cacodyl Compounds of Bunsen"। Organometallics। 20 (8): 1488–1498। ডিওআই:10.1021/om0101947।
- ↑ Partington, J.R. (১৯৮৯)। A Short History of Chemistry। Dover Publications, Inc। আইএসবিএন 0-486-65977-1।
- ↑ Cavendish, Henry (১৭৬৬)। "Three Papers Containing Experiments on Factitious Air, by the Hon. Henry Cavendish"। Philosophical Transactions। The University Press। 56: 141–184। ডিওআই:10.1098/rstl.1766.0019। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০০৭।
- ↑ "Joseph Priestley"। Chemical Achievers: The Human Face of Chemical Sciences। Chemical Heritage Foundation। ২০০৫। ২০০৭-০২-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২২।
- ↑ "Carl Wilhelm Scheele"। History of Gas Chemistry। Center for Microscale Gas Chemistry, Creighton University। ২০০৫-০৯-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২৩।
- ↑ "Lavoisier, Antoine." Encyclopædia Britannica. 2007. Encyclopædia Britannica Online. 24 July 2007 <http://www.britannica.com/eb/article-9369846>.
- ↑ ক খ গ Weisstein, Eric W. (১৯৯৬)। "Lavoisier, Antoine (1743–1794)"। Eric Weisstein's World of Scientific Biography। Wolfram Research Products। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২৩।
- ↑ "Jacques Alexandre César Charles"। Centennial of Flight। U.S. Centennial of Flight Commission। ২০০১। ২০০৭-০২-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২৩।
- ↑ Burns, Ralph A. (১৯৯৯)। Fundamentals of Chemistry। Prentice Hall। পৃষ্ঠা 32। আইএসবিএন 0-02-317351-3।
- ↑ "Proust, Joseph Louis (1754–1826)"। 100 Distinguished Chemists। European Association for Chemical and Molecular Science। ২০০৫। ২০০৮-০৫-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২৩।
- ↑ "Inventor Alessandro Volta Biography"। The Great Idea Finder। The Great Idea Finder। ২০০৫। ২০১০-০১-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২৩।
- ↑ "Tsvet, Mikhail (Semyonovich)"। Compton's Desk Reference। Encyclopædia Britannica। ২০০৭। ২০১২-০৬-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৪।
- ↑ "Physics Time-Line 1900 to 1949"। Weburbia.com। ২০০৭-০৪-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৫।
- ↑ "Fritz Haber"। Chemical Achievers: The Human Face of Chemical Sciences। Chemical Heritage Foundation। ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২২।
- ↑ Cassidy, David (১৯৯৬)। "Einstein on Brownian Motion"। The Center for History of Physics। ২০০৭-০২-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৫।
- ↑ "Leo Hendrik Baekeland"। Chemical Achievers: The Human Face of Chemical Sciences। Chemical Heritage Foundation। ২০০৫। ২০০৭-০২-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২২।
- ↑ "Robert A. Millikan: The Nobel Prize in Physics 1923"। Nobel Lectures, Physics 1922–1941। Elsevier Publishing Company। ১৯৬৫। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৭।
- ↑ "Søren Sørensen"। Chemical Achievers: The Human Face of Chemical Sciences। Chemical Heritage Foundation। ২০০৫। ২০০৭-০৭-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২২।
- ↑ Parker, David। "Nuclear Twins: The Discovery of the Proton and Neutron"। Electron Centennial Page। ২০১৮-০১-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৫।
- ↑ "Solvay Conference"। Einstein Symposium। ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৮।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;rutherford
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "The Nobel Prize in Physics 1915"। Nobelprize.org। The Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২৮।
- ↑ "Peter Debye: The Nobel Prize in Chemistry 1936"। Nobel Lectures, Chemistry 1922–1941। Elsevier Publishing Company। ১৯৬৬। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২৮।
- ↑ "Niels Bohr: The Nobel Prize in Physics 1922"। Nobel Lectures, Chemistry 1922–1941। Elsevier Publishing Company। ১৯৬৬। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৫।
- ↑ Weisstein, Eric W. (১৯৯৬)। "Moseley, Henry (1887–1915)"। Eric Weisstein's World of Scientific Biography। Wolfram Research Products। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৫।
- ↑ "Frederick Soddy The Nobel Prize in Chemistry 1921"। Nobel Lectures, Chemistry 1901–1921। Elsevier Publishing Company। ১৯৬৬। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৫।
- ↑ "Early Mass Spectrometry"। A History of Mass Spectrometry। Scripps Center for Mass Spectrometry। ২০০৫। ২০০৭-০৩-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৬।
- ↑ ক খ "Gilbert Newton Lewis and Irving Langmuir"। Chemical Achievers: The Human Face of Chemical Sciences। Chemical Heritage Foundation। ২০০৫। ২০০৭-০২-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২২।
- ↑ "Electron Spin"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৬।
- ↑ LeMaster, Nancy; McGann, Diane (১৯৯২)। "GILBERT NEWTON LEWIS: AMERICAN CHEMIST (1875–1946)"। Woodrow Wilson Leadership Program in Chemistry। The Woodrow Wilson National Fellowship Foundation। ২০০৭-০৪-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৫।
- ↑ "Louis de Broglie: The Nobel Prize in Physics 1929"। Nobel Lectures, Physics 1922–1941। Elsevier Publishing Company। ১৯৬৫। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-২৮।
বিস্তৃত পাঠ
সম্পাদনা- জন সার্ভোস, Physical chemistry from Ostwald to Pauling : the making of a science in America, প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস থেকে ১৯৯০ সালে প্রকাশিত। বইটির ISBN নম্বর 0-691-08566-8 ।