মাই লাইফ অ্যাজ আ ১০-ইয়ার-ওল্ড-বয়
মাই লাইফ অ্যাজ আ ১০-ইয়ার-ওল্ড-বয় হল ন্যান্সি কার্টরাইট লিখিত একটি আত্মজীবনী। এটি ২০০২ সালের সেপ্টেম্বের মাসে প্রথম হাইপিরিয়ন কর্তক প্রকাশিত হয়ে ছিল। এটি কার্টরাইটের কর্মজীবন বিশেষ করে তার দ্যা সিম্পসনসএ বার্ট সিম্পসনসে কণ্ঠ দেওয়া এবং শো এর ভিতরে বড় অতিথিদের সাথে তার সাক্ষাত সম্পর্কে ডায়ারি থেকে রম্য মিশ্রিত বর্ণনা। সমালোচকরা মন্তব্য করে যে বইটি মনে হয় সাধারণ পাঠকদের তুলনায় দ্যা সিম্পসনসএর ভক্তদের জন্য উপলক্ষিত। অন্য সমালোচকরা আর বলে লেখায় সরলতা ও আকর্ষণীয়তার অভাব। ২০০৪ সালে কার্টরাইট বইটি ওয়ান ওমেন শো কর্তৃক গৃহীত হয়, যা তিনি এডিনবরা ফেস্টিভাল ফ্রিঞ্জসহ সারা বিশ্বে সঞ্চালন করেন।
লেখক | ন্যান্সি কার্টরাইট |
---|---|
প্রচ্ছদ শিল্পী | ক্রিয়েটিভ কেপারস ব্রেন্ডন হিট (নকশা) রে কাছহাটরিয়ান (আলোকচিত্র) |
দেশ | যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
বিষয় | দ্য সিম্পসনস |
ধরন | নন ফিকশন আত্নজীবনী হাস্যরসাত্মক |
প্রকাশক | হাইপিরিয়ন |
প্রকাশনার তারিখ | সেপ্টেম্বর ২০০০[১] |
মিডিয়া ধরন | মলাটকৃত |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ২১৭ |
আইএসবিএন | ০-৭৮৬৮-৮৬০০-৫ |
পটভূমি
সম্পাদনাশুরুর অংশে কার্টরাইটার লিখেছেন, "পাঁচ বছর আগে আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে ছিলাম, আমি এই বইটি লিখতে চেয়েছিলাম। আমি জানতাম দ্য সিম্পসনস কিছুদিনের মধ্যেই শেষ হবে। আমি ঠিক করেছিলাম যে আমি এটা লিখব যখন শো চলছিল।"[২] স্কটল্যান্ড অন সানডে পত্রিকায় এক সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেন, "আমি আমার গল্প বলতে চেয়েছিলাম এবং আমার প্রয়োজন ছিল কারণ আমি ভক্তদের মেইল পেতাম। জনসাধারন খুব আগ্রহী ছিল জানতে, কীভাবে সব কিছু করা হয়। এই বই সেটা করেছে।"[৩] ১৯৯৫ সালের একটি সাক্ষাতকারে,এই বই লেখার ৫ বছর আগে কার্টরাইট উল্লেখ করেন যে তিনি একটি বই লিখতে চান এবং সেটা যদি তিনি পারেন, তার শিরোনাম হবে মাই লাইফ অ্যাজ আ ১০-ইয়ার-ওল্ড-বয় [৪]
কার্টরাইটের বইটির উদ্ধৃতাংশ ঐ বছরের বই ও পত্রিকা সংরক্ষণ করে ছিল[৫] বইটি আনুষ্ঠানিকভাবে ২০০০ সালের জানুয়ারিতে ঘোষণা করা হয় [৬] এবং কার্টরাইটারের মূলত ৩১ অক্টোবর এটি প্রকাশ করার ইচ্ছা ছিল।[৭]
বিষয়বস্ত
সম্পাদনামাই লাইফ অ্যাজ আ ১০-ইয়ার-ওল্ড-বয় শুরু হয়েছিল ডাউস বাটলারকে উৎসর্গ করে একটি স্বীকারোক্তি তালিকাএবং ভুমিকা ছিল দ্যা সিম্পসনসএ তার সহ অভিনেতা ড্যান ক্যাসটিলানিটা থেকে।বইয়ের প্রথম অধ্যায় ১৯৮৭ সালের পূর্বে কার্টরাইটের জীবন ও কর্ম জীবন নিয়ে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে কার্টরাইট স্মরণ করেছে সিরিজের একটি প্রানবন্ত ভূমিকায় দ্যা ট্রেসী উলম্যান শো তে অডিশন দিতে যাওয়ার দিনটিকে। শটগুলো ছিল ক্রিয়াহীন পরিবার সমন্ধে এবং কার্টরাইটের উদ্দেশ ছিল লিসা সিম্পসনস,বড় মেয়ের চরিত্রে অডিশন দেওয়া। অডিশনে আসার পর সে দেখল তার বড় ভাই বার্টের ভুমিকা আরও আকর্ষণীয়।ম্যাট গ্রোয়েনিংশট গুলোর প্রণেতা, তাকে বার্টের জন্য অডিশন দিতে দেন এবং পড়া শুনে তাকে তাৎক্ষণিক কাজ দেন। সেখান থেকে,বার্টে কণ্ঠ দেওয়ার অভিজ্ঞতা তার বইটিতে। তিন সিজন শট নেওয়ার পর ১৯৮৯ সালে আত্মপ্রকাশ করে আধ ঘণ্টার একটি দ্যা সিম্পসনস'’ পরবর্তী অধ্যায় গুলোতে,তিনি ‘’দ্যা সিম্পসনস’’কে স্মরণ করেছেন, মন্তব্য করেছেন রেকর্ড প্রকিয়া, তার সহকর্মী ও প্রকাশক সম্বন্ধে, এবং কীভাবে তিনি বিভিন্ন চরিত্রেI কণ্ঠ দিয়েছেন যেমন নেলসন মুন্তযও রালফ উইগ্গুম। ১৫তম অধ্যায়ে তিনি বিখ্যাত চরিত্রটি নিয়ে প্রথম আলোচনা করেন, যদিও এটি খুব একটা পরিচিত ছিল না। কতিপয় অধ্যায় গুলোতে "দৃশ্যগুলো পিছনে" অর্থাৎ দ্যা সিম্পসনস কীভাবে তৈরি হয়েছিল, লেখা,রেকর্ডিং এবং অ্যানিমেশনের ওপর বিশেষভাবে বিস্তারিত আছে। মাই লাইফ অ্যাজ আ ১০-ইয়ার-ওল্ড-বয়এ বিভিন্ন ঘটনা বিস্তারিত একাধিক অংশ কার্টরাইট এর দিনলিপি থেকে রয়েছে যার বেশিরভাগ দ্যা সিম্পসনস অতিথি তারকাদের সঙ্গে সাক্ষাতের। অতিথি তারকাদের মাঝে তিনি আর্নেস্ট বর্গনিং , ড্যানি ডেভিইটো,কিরক ডৌগ্লাস,মেল গিবসন, কেলসে গ্রামার, টম জোন্স,মাইকেল জ্যাকসন,মিকি রুনি,Meryl স্ট্রীপ এলিজাবেথ ট্রেলর সম্বন্ধে বলেন। এক অধ্যায়ে তিনি সেই দিনের বর্ণনা করেন যেদিন তিনি তদন্ত করে জানেন দ্যা সিম্পসনস এর নিয়মিত অতিথি ফিল হার্ট ম্যানকে হত্যা করা হয়েছিল। চূড়ান্ত অধ্যায়টি অতীত-সম্পর্কীয় যেখানে তিনি "একজন তারকার পিছনের কণ্ঠ হতে চান কি?"[৮] এই প্রশ্নের উত্তর দেন ।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনামাই লাইফ অ্যাজ আ ১০-ইয়ার-ওল্ড-বয় মূল মুদ্রণ ২৫০০০কপি বিক্রি হয়েছিল তার সঙ্গে, যুক্তরাজ্য, প্রি-অর্ডার বিক্রি হয় ৩৮০০০ কপি। [৭] কার্টরাইট ডেটন, ওহাইও তার আদি শহরে 2000 সালের অক্টোবর একটি প্রচার সফর শুরু করেন,[৯] যেখানে 2000 সালের নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে শহরে বইটি বিক্রয় সবচে বেশি হয়।[১০] ডেটন ডেইলী নিউজস এর লরা উ বিসফ মন্তব্য করেন যে বইটি " দ্যা সিম্পসনস এর ভিতরের মুল অগ্রদূত। "[১১] যাইহোক, বেশ কিছু সমালোচক মন্তব্য করেন বই সহজবোধ্য ছিল এবং বইটিতে কয়েকটি আকর্ষণীয় গল্প উপস্থাপিত নিউ ইয়র্ক টাইমস এর সুসান শাপিরো লিখেছিলেন যদিও 'একটি সেলিব্রিটিকে কেউ জানে না' এটা প্রচলিত হলেও ফটোগ্রাফ, ডায়েরি থেকে লেখা অংশ এবং অসাধারন আকর্ষণীয় আলোচনার কারণে বইটি একটি ব্যক্তিগত স্ক্র্যাপবুকের মত মনে হয়. "[১২] . লাইব্রেরী জার্নাল এর রোজল্লেন ব্রিউয়ার্স মন্তব্য করেন "কার্টরাইট নিজের জীবন, এখানে থাকুক না কেন, সত্যিই নতুন বা রোমাঞ্চকর কিছুই নেই। তিনি জানতেন তিনি কি করতে চেয়েছিলেন এবং গল্পের শেষে তা করতে সক্ষম হয়েছিছিলেন "[১৩] দ্যা প্রভিন্স এর লি বাকাছ লিখেছিলেন ‘দ্যা ভয়েস অফ বার্ট সিম্পসনস সম্পর্কে এই ছোট বইটি পড়তে গিয়ে মনে হয়ে ছিল এটা যেন কোন দশ বছরের ছেলের লেখা। এটা নয় যে সব খারাপ। কার্টরাইটের, রালফ উইগ্গুম ও অন্যান্যদের সাথে দ্যা সিম্পসনস এর দৃশ্যগুলো পিছনে যাওয়ার সফরটি একটি সফল সিরিজ। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার পৃথিবীর অন্যতম সেরা কাজকে অতিক্রম করা, এর দৃশ্যাবলীর একত্রে উপস্থাপন - ইত্যাদি বিষয়গুলো মনোরঞ্জনকরভাবে এতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ... তবে এর কাহিনি ধারাবাহিকভাবে এমন ছিল না। "[১৪]
আরেকটি সাধারণ সমালোচনা করে যে বইটি দ্যা সিম্পসনস এর ভক্তদের জন্য ছিল এবং এটি সাধারণ শ্রোতা ভক্তদের উদ্দেশ্যে ছিল না। পিপল এ একটি প্রাক-দর্শনে বলা হয়েছিল যে বইটির নিচের লাইনটি ছিল ‘ফর দা ডাই হার্ট ফান অনলি’ "[১৫] বাকাছ বলেন "কার্টরাইট এমনভাবে লিখেছেন যেন তিনি দ্যা সিম্পসনস ফ্যান ক্লাবের উপাসকমণ্ডলীর প্রতি বলছেন, খুব প্রায়ই তিনি মূল পটভূমির সুন্দর অংশ দিতে যত্নবান ছিলেন।"[১৪] ন্যাশনাল পোস্ট এর রব শেরীডন ও বিশ্বাস করেন যে বইটি সিম্পসনসের ভক্তদের উপলক্ষিত,তিনি লেখার সমালোচনা করে বলেন " গল্পের কাল কিছুক্ষেত্রে তালগোল পাকানো, এবং অনেক বাক্যে প্রথম দিকের অনুভূতিপূর্ণ,কিন্তু এতে আসলে ভয়ের কিছু নেই। "[১৬]
মঞ্চ সংস্করণ
সম্পাদনা২০০৪ সালে,মাই লাইফ অ্যাজ আ ১০-ইয়ার-ওল্ড-বয় একটি মহিলার চরিত্রে অভিযোজন করে মঞ্চায়িত করা হয়ে ছিল। [১৭] বর্ণনা করা হয় এভাবে যে [কার্টরাইটের] চোখের মধ্যে দিয়ে একটি শিশুর স্প্রিংফিল্ডে দৌড়ঝাঁপ করছে,[১৮] প্রথম অংশ সংলাপ, কার্টরাইটের ঠাট্টা মিশ্রিত কণ্ঠের সংলাপ ছিল ঐ চরিত্রে ও চিত্র ছিল দ্যা সিম্পসনস থেকে। [১৯] শেষে তিনি একটি প্রশ্ন উত্তর পর্ব করেন এবং দর্শকদের অনুমতিতে একটি খেলা খেলেন। [২০] কার্টরাইটের বান্ধবী রোজ গ্রস সহ-লেখক ও পরিচালক হিসেবে কাজ করেন। [১৭] কার্টরাইট বিভিন্ন স্থানে উপস্থাপন করেন এর মাঝে ২০০৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার Parramatta|পারামাট্টা দ্যা বিগ কমেডি ফেস্টিভালেও করেন, ,[১৯] a three-week run at the Edinburgh Festival Fringe ২০০৪ সালে আগস্টে স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গে,[১৭] কানাডারটোরেন্ট তে "সিম্পসনস মেনিয়া"কনভেনশনে, অক্টোবর ২০০৪(উত্তর আমেরিকাতে দ্বৈত) [২১] এবং ২০০৫ সালের মে মাসে লন্ডনের রিভারসাইড স্টুডিওতে। [২২]
নাটকটি ভালো সমালোচনাও পেয়েছে।দ্যা ইন্ডিপেনডন্টএর জুলিয়ান হল সমালোচনা করে বলেন এখানে দ্যা সিম্পসনসেরএর ভিতরের গল্পের অভাব আছে।তিনি আরও লিখেন ‘কার্টরাইট’ আপনি হতাশ হবেন না কিন্তু কিছু বিষয় আমেরিকান টেলিভিশন ক্রেডিটের তুলনায় দ্রুততর। আপনি সত্যি শো রেকর্ডিংয়ের মত অনুভূতি পাননি। "[২৩] গার্ডিয়ান এর ব্রায়ান লোগান বর্ণনা করেন কার্টরাইট কে একজন জিবন্ত উৎসুক অতিথিসেবক হিসেবে"। কিন্তু প্লে টিতে পান ‘সিম্পসনসের’ একটি আশাবাদী সংগ্রহ হিসেবে। "[২৪] ব্রিটিশ থিয়েটার গাইড এর ডেভিড ক্যাটারটন বর্ণনা করেন "এটা মজার এবং বিনোদনমূলক কিন্তু সিম্পসনসের ভক্তদের এটা না দেখলেও চলবে।"[২৫] দ্যা টাইমস এর ক্লাইভ ডেভিস নিজেই এটার বিপরীতে বলেন যে “ ‘দ্যা সিম্পসনসের’ কোন লাইন বা অংশ বিফলে যায়নি আর কার্টরাইটেরও অভ্যাস আছে রম্য মিশিয়ে নিজেকে হারানোর যা ও একদম শেষে লিখেছে। যাইহোক, অভিনয় দারুন হয়েছে একজন দক্ষ পরিছালিকের জন্য।কার্টরাইটের ভিডিও ক্লিপ্টগুলো অনেক মজার। "[২৬]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- Cartwright, Nancy (২০০০)। My Life as a 10-Year-Old Boy। New York City: Hyperion। আইএসবিএন 0-7868-8600-5।
টীকা
সম্পাদনা- ↑ "New Books - September releases"। The Buffalo News। ২০০০-০৯-১০।
- ↑ Cartwright, p. 2.
- ↑ "Just don't call me Bart"। Scotland on Sunday। ২০০০-১১-১৯।
- ↑ Funk, Tim (১৯৯৫-০৯-২৪)। "Voice actress got a life - Bart's"। Austin American-Statesman।
- ↑ Cartwright, pp. 55–56.
- ↑ Thorn, Patti (২০০০-০১-০২)। "A 'Simpsons' Tell-all?"। Rocky Mountain News।
- ↑ ক খ Bischoff, Laura A. (২০০০-১০-২৯)। "Her Bart is Worse Than Her Bite - Twelve years of voicing Bart Simpson hasn't hardened Kettering native Nancy Cartwright"। Dayton Daily News। পৃষ্ঠা 1C।
- ↑ Cartwright, p. 248.
- ↑ "And then there's..."। The Star-Ledger। ২০০০-১০-২৯।
- ↑ "Local bestsellers"। Dayton Daily News। ২০০০-১১-১০।
- ↑ Bischoff, Laura A. (২০০০-১০-২৯)। "Inside look at 'The Simpsons' makes for a fun read"। Dayton Daily News।
- ↑ Shapiro, Susan (২০০১-০৩-০৪)। "My Life as a 10-Year-Old Boy"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৬।
- ↑ Brewer, Rosellen (২০০০-১১-১৫)। "My Life as a 10-Year-Old Boy"। Library Journal। 125 (19): p. 70।
- ↑ ক খ Bacchus, Lee (২০০০-১১-০৫)। "We'd like to see more Bart and less Ralph"। The Province।
- ↑ "Pages"। People। ২০০০-১২-১৮। ২০০৯-০২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৬।
- ↑ Sheridan, Rob (২০০০-১২-২৩)। "Life in Springfield isn't as fun and exciting as it seems"। National Post।
- ↑ ক খ গ Smith, Aidan (২০০৪-০৬-২০)। "Little Voice"। The Scotsman। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৫।
- ↑ Menan, Vinay (২০০৪-০৯-১৮)। "Life imitating Bart - Voice of most mischievous member of Simpson clan takes her act to Toronto for a one-woman show An anonymous celeb for more than a decade, Nancy Cartwright is ready to take run for the spotlight"। The Toronto Star।
- ↑ ক খ "Bart to the bone"। The Sydney Morning Herald। ২০০৪-০৩-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৬।
- ↑ "Voice of Bart Simpson plays Friday at Middlebury", The Boston Globe, ২০০৮-০৭-২৪, ২০০৮-০৮-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৬
- ↑ "'Simpsons' fans descend on Toronto"। CBC Arts। ২০০৪-১০-১৫। ২০০৭-০৪-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৬।
- ↑ Smith, Alistair (২০০৫-০৩-২৯)। "Simpsons star Cartwright to make London debut in one-woman show"। The Stage News। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৫।
- ↑ Hall, Julian (২০০৪-০৮-১০)। "Nancy Cartwright: My Life As A 10-year-old Boy, Assembly Rooms, Edinburgh"। The Independent। ২০০৯-০৩-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৫।
- ↑ Logan, Brian (২০০৪-০৮-১১)। "Nancy Cartwright"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৫।
- ↑ Chatterton, David (২০০৪)। "Fringe 2004 Reviews (7)"। British Theatre Guide। ২০০৯-০৬-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৫।
- ↑ Davis, Clive (২০০৫-০৫-২৭)। "My Life as a Ten Year Old Boy"। The Times। ২০১১-০৬-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৬।