ভোজপুরি অঞ্চল
ভোজপুরি অঞ্চল বা ভোজপুর উত্তর ভারতের বিহার, ঝাড়খণ্ড ও উত্তরপ্রদেশের অংশ এবং নেপালের বার এবং পারস জেলা নিয়ে অঞ্চল বা এলাকাটি গঠিত, যেখানে ভোজপুরি ভাষাটি মাতৃভাষা হিসাবে কথিত। প্রাচীন বিহারের সাবেক শাহাবাদ জেলার উজ্জয়িনীয় রাজপুতরা তাদের সদরদপ্তর ভোজপুর জেলার আরা শহরে প্রতিষ্ঠিত করে, এর পর থেকে সমগ্র অঞ্চলটি ভোজপুর নামে পরিচিত হয়।[১]
ভোজপুরি | |
---|---|
অঞ্চল | |
মহাদেশ | এশিয়া |
দেশ | ভারত এবং নেপাল |
রাজ্য | উত্তর প্রদেশ, বিহার, এবং ঝাড়খণ্ড (ভারত) এবং প্রদেশ নং ২ (নেপাল)) |
ভাষা | ভোজপুরি |
সংস্কৃতি
সম্পাদনাভোজপুরি অঞ্চলের সংস্কৃতি ভারতের উত্তর-মধ্য সাংস্কৃতিক অঞ্চলের অংশ হিসাবে উত্তর ভারতের বাকি অংশের সংস্কৃতির অংশ।[২] জাতিগতভাবে পরিচালিত রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব এবং বিপুলসংখ্যক জনসংখ্যা এই অঞ্চলের শিল্প ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় বাধা।[৩] এখনও ত্রিনিদাদ ও টোবাগো, গায়ানা, সুরিনাম, ফিজি, মরিশাস এবং দক্ষিণ আফ্রিকাসহ অনেকগুলি দেশে ভোজপুরের সংস্কৃতি লক্ষ্য করার মত, কারণ ১৯ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ক্ষমতাসীন ব্রিটিশদের দ্বারা শাসিত ভারত থেকে সেখানে পাঠানো অনেক ভারতীয় শ্রমিকের মধ্যে পূর্বঞ্চল-ভোজপুর অঞ্চল থেকে ছিল।
জেলা
সম্পাদনাভোজপুরি ভাষা পশ্চিম বিহার, পূর্ব উত্তরপ্রদেশ, যা পূর্বাঞ্চল হিসাবে পরিচিত এবং মধ্য নেপালের তরাই অঞ্চলের নং ২ জেলায় কথিত হয়।[৪][৫]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Kolff, Dirk H.A. (২০০২) [First published 1990]। Naukar, Rajput, and sepoy : the ethnohistory of the military labour market in Hindustan, 1450-1850। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 160। আইএসবিএন 0-521-52305-2।
The Bhojpuri region received its name after the town of Bhojpur, the ancient headquarters of the Ujjainiya Rajputs of the erstwhile Shahabad district of Bihar.
- ↑ "North Central Zonal Cultural Centre"। Nczccindia.in। ১৮ মার্চ ২০০৭। ২১ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৭ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Culture of Bhojpuri Region"। ১৬ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৮।. Discover Bihar, official website of Bihar Tourism.
- ↑ Nepal ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ অক্টোবর ২০১২ তারিখে, Ethnologue