ভাল ও আজাকি নিবন্ধ টেমপ্লেট সঙ্গীত ভূপ্রকৃতি চলচ্চিত্র ক্রীড়া পদক

উপরে চলুন
নিচে চলুন


আলোচনা ও ব্যাখ্যা

সম্পাদনা

আমি বাঙালি হিন্দুদের পদবিসমূহ নিবন্ধটিতে অনেক নতুন তথ্য যোগ করেছি নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র থেকে। আমি ইংরেজি wikipedia তে গত তিন বছর ধরে নিয়মিত সম্পাদনা করছি । আমাদের কিছু পলিসি আছে যেগুলো অনুসরণ করে আমরা সম্পাদনা করি‌। কিন্তু আমি এখানে বাংলা উইকিপিডিয়াতে একটা জিনিস দেখছি যে কোন রকম ব্যাখ্যা ছাড়া আমাদের এডিট রিভার্ট করে দেয়া হচ্ছে। নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র ব্যবহার করে যখন সম্পাদনা করেছি তখন কেন সেটা বাতিল করে দেওয়া হবে? ধন্যবাদ। CharlesWain (আলাপ) ১৬:৪২, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@CharlesWain সুধী আমি আপনার সম্পাদনা দেখেছি। আপনার কাজ আমি আগে দেখেছি। দেখলাম আপনি ৫৩টি সম্পাদনা করেছেন। আপনার যোগ করা তথ্যগুলিতে আপনি বর্তমানে থাকা কিছু তথ্য বাদও দিয়েছেন। আপনি যেহেতু কিছু তথ্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বাদ দিয়েছেন, সেটা পুনরুদ্ধার করতে গিয়ে আপনার সিংহভাগ অবদান বাদ গেছে। আমি দুটোকে সমন্বয় করে রাখবো। ইতোমধ্যে দেখে থাকলে সমন্বয় দেখেছেন হয়তো। তবে আমি প্রতি লাইন পড়ে রাখবো। বিশেষ করে ব্রাহ্মণদের ও ক্ষত্রিয়দের পদ নিয়ে যোগ করা অনুচ্ছেদ যাচাই করছি। স্ক্রাইব-এর লিঙ্ক দেখেতে দেরি হচ্ছে, তাই হালনাগাদ সম্পাদনা পাচ্ছেন না। ~ Φαϊσάλ (২০২৪) ১৬:৫২, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@CharlesWain "সেন রাজবংশবর্মণ রাজবংশ দ্বারা বাঙলা অধিকৃত হওয়ার পর ধর্মান্তরিতকরণ, কৌলিন্য ও বর্ণ প্রথার প্রচলন, বাঙলার সাতটি গ্রামে ব্রাহ্মণ অভিবাসিতকরণের মত ইতিহাস পাওয়া যায় যা অনেকের কাছে প্রসংশনীয় আবার অনেকের কাছে অন্ধকার অধ্যায় বলে বিবেচিত।" - এই তথ্য বার বার বাদ দিচ্ছেন, এটা বাদ দেওয়া যাবে না। ~ Φαϊσάλ (২০২৪) ১৬:৫৮, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
বল্লাল সেন দ্বাদশ শতাব্দীতে রাজত্ব করেছেন, কিন্তু ঐতিহাসিকদের মতে বল্লালচরিত রচিত হয়েছে ষোড়শ শতকে। এ ব্যাপারে ঐতিহাসিক রামশরণ শর্মার বই পড়ে দেখা যেতে পারে ‌। আর কৌলিন্য বিষয়ক নিয়মনীতি "মেলামেল বিধি" রচনা করেন দেবীবর ঘটক। উনি ষোড়শ শতকের রাঢ়ী শ্রেনীর ব্রাহ্মণ ছিলেন। ধনঞ্জয় দাস মজুমদারের লেখা বাংলা ও বাঙালির ইতিহাস বই এবং আরো অন্যান্য বইয়ে এই সম্পর্কে তথ্য আছে। অর্থাৎ বল্লাল সেন এবং কৌলিন্য নিয়ে কাহিনীটা আসলে পপুলার মিথ। আমি ওই জন্যই ওই তথ্যটি প্রতিস্থাপন করে যোগ করেছিলাম যে দ্বাদশ থেকে ষোড়শ শতকের মধ্যে বাংলায় জাতিবর্ণের শ্রেণীবদ্ধকরণ হয়। আসলে সেন বর্মন রাজা সম্পর্কে ওই তথ্যটি আগে আমি পড়েছি এবং সম্পাদনা ও কিছু তথ্য যোগ করেছি কিন্তু পরবর্তীতে আরো তথ্য পাওয়ার পরে আমি এটা বর্তমানে পরিবর্তন করেছি। আপনি এই বিষয়ে বিবেচনা করে দেখুন, প্রয়োজন হলে আমি নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র থেকে কোটেশন দেবো। ধন্যবাদ।CharlesWain (আলাপ) ১৭:২৬, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@CharlesWain "কৌলিন্য নিয়ে কাহিনীটা আসলে পপুলার মিথ।" প্রচলিত তথ্যসূত্র এ বক্তব্যে সুমর্থন করেনা। [[অতুল সুর, বাংলার সামাজিক ইতিহাস, কলকাতা, ১৯৭৬; নগেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য, ভারতীয় জাতি বর্ণ প্রথা, কলকাতা, ১৯৮৭; রমেশচন্দ্র মজুমদার, বঙ্গীয় কুলশাস্ত্র, কলকাতা, ১৯৮৯; নগেন্দ্রনাথ বসু, বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস, ২ খন্ড, কলকাতা।]] দেখতে পারেন।
তবে আমার মনে হয় আপনি বিভিন্ন পদের ইতিহাস নিয়ে সে পদ্গুলি নিয়ে পৃথক নিবন্ধ লিখতে পারেন, যেখানে আপনার পরিশ্রমসাধ্য তথ্য আহরণ কাজে লাগবে। এই নিবন্ধ অনেকটা তালিকা নিবন্ধ হওয়ায় অনেক কিছু অপ্রাসংগিক হচ্ছে। উদাহরণঃ en:Ganguly (surname) ~ Φαϊσάλ (২০২৪) ১৮:১২, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আপনি গাঙ্গুলি সারনেমের যে ইংরেজি আর্টিকেল দিলেন ওখানেই দেখুন লেখা আছে এই কথাটি। কৌলিন্য নিয়ে অভিবাসনের যে কাহিনীটা আছে সেটার ঐতিহাসিক সত্যতা নেই। নিতিশ সেনগুপ্তের বই রেফারেন্স হিসাবে দেওয়া আছে। তাছাড়া ইংরেজি নিবন্ধে কুলীন কায়স্থ দেখতে পারেন । ওখানেও এ ব্যাপারে আলোচনা করা আছে যে বল্লাল সেন ও অভিবাসনের কাহিনীটা আসলে পপুলার মিথ। আপনি তথ্যসূত্র থেকে কোটেশন দিন। আর নিবন্ধের কোন অংশটি আপনার অপ্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে আলোচনা করুন। সেই অনুযায়ী সমন্বয় করা যাবে। কিন্তু ব্ল্যাংক রিভার্ট করবেন না। আপনি খগেন্দ্রনাথ ভৌমিকের "পদবীর উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশের ইতিহাস" ৬ নং থেকে ১৫ নং থেকে পাতা পর্যন্ত নেওয়া তথ্য দিয়ে তৈরি পদবির বিবর্তন অনুচ্ছেদটিও মুছে দিয়েছিলেন। ওটি আর্টিকেলে খুব প্রাসঙ্গিক। ভাষাচার্য সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায় এর মত মুছে দিয়েছিলেন। ওটিও প্রাসঙ্গিক। ব্রাহ্মণদের মধ্যে বিভিন্ন শ্রেণীবিভাগ আছে, সেই অনুযায়ী পদবী। ওটাও প্রাসঙ্গিক। ধন্যবাদ।CharlesWain (আলাপ) ১৮:২৫, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
তাছাড়া পদবীর তালিকা তে সংযোজন বিয়োজন হয়েছে, সেগুলোও থাকা প্রয়োজন। যেমন তেওয়ারি বা ত্রিবেদী বাংলার ব্রাহ্মণের পদবী নয় কিন্তু তালিকাতে ছিল, আমি সংশোধন করেছি। অধিকারী আদতে বৈষ্ণব বা বোষ্টুম পদবী, অরিজিনাল ব্রাহ্মণদের পদবী নয়, তার জন্য আমি শ্রেণীবদ্ধকরণ করেছি। এগুলো প্রয়োজন এবং প্রাসঙ্গিক। CharlesWain (আলাপ) ১৮:৩২, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@CharlesWain সুধী, আপনি অনুগ্রহ করে লোকেশ্বর বসুর আমাদের পদবীর ইতিহাস ব্রাহ্মণ ও বরেন্দ্র শ্রেণীর পদবী সংক্রান্ত তথ্যসূত্রে পৃষ্ঠা নম্বর যুক্ত করুন। স্রাইবড বাণিজ্যিক হওয়ার কারণে প্রতি পাতায় বিজ্ঞাপন দেখাচ্ছে। এতো বড় বইয়ের সকল পৃষ্ঠা পরে আপনার যোগ করা তথ্য খুঁজে বের করা, বেশ সময় সাধ্য। ~ Φαϊσάλ (২০২৪) ১৭:১৪, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
হ্যাঁ নিশ্চয়ই আমি পাতার নম্বর যোগ করে দিচ্ছি।CharlesWain (আলাপ) ১৭:২৭, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আপনি ৮০ এবং ৮১ নম্বর পাতা চেক করে দেখুন। আমি নিবন্ধে পরে যোগ করছি পাতার নাম্বার। ধন্যবাদ।CharlesWain (আলাপ) ১৭:৩২, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আপনি চাইলে কোটেশন দিতে পারি। কিন্তু সম্পাদনা করতে আমার অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে । অনেক তথ্য ঘাটতে হয়েছে ‌আপনি একবারে রিভার্ট করবেন না অনুগ্রহ করে। আমি যেহেতু বহুদিন ধরে সম্পাদনা করছি, আমার অভিজ্ঞতার উপর ভরসা রাখুন। ধন্যবাদ। CharlesWain (আলাপ) ১৭:৩৭, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

  দয়া করে, আপনার ধ্বংসাত্মক সম্পাদনা বন্ধ করুন। আপনি যদি উইকিপিডিয়ায় ধ্বংসপ্রবণতা অব্যাহত রাখেন, যেমনটি আপনি বাঙালি হিন্দুদের পদবিসমূহ নিবন্ধে করেছেন, তবে আপনাকে সম্পাদনা করা থেকে বাধাদান করা হতে পারে। CharlesWain (আলাপ) ১৮:৩১, ১৭ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আগে নিজে শুদ্ধ হয়ে আসুন। পপুলার মিথ সম্পর্কে তথ্যসূত্র কই? ১৯-২০ শতকের উক্তি দিলেই, সেটা সূত্র হয়ে যায় না। আপনি উইকিতে টিকে গেলেন কিভাবে? এইসব কাউন্টার গেম খেলতে চাইলে খেলতে পারেন। বাঁধা পাওয়ার আগে মজা করে নিতে পারেন। ~ Φαϊσάλ (২০২৪) ১৮:৪৬, ১৭ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আগে নিজে শুদ্ধ হয়ে আসুন। প্রথমত নিবন্ধ আমি লিখিনি আমি নিরীক্ষক এখানে। আমি জানি তথ্যটা সেখানে অনেক বছর ধরে আছে। পশ্চিমবঙ্গের একজন ব্যবহারকারী যুক্ত করেছেন। আপনার বক্তব্য হচ্ছে - "কৌলিন্য নিয়ে কাহিনীটা আসলে পপুলার মিথ।" আপনার বক্তথ্যের পক্ষে সূত্র যোগ করাও আপনার দায়িত্ব, সেটা করেছেন কি?

আপনাকে [[অতুল সুর, বাংলার সামাজিক ইতিহাস, কলকাতা, ১৯৭৬; নগেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য, ভারতীয় জাতি বর্ণ প্রথা, কলকাতা, ১৯৮৭; রমেশচন্দ্র মজুমদার, বঙ্গীয় কুলশাস্ত্র, কলকাতা, ১৯৮৯; নগেন্দ্রনাথ বসু, বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস, ২ খন্ড, কলকাতা।]] দেখতে বলেছিলাম। এখান আপনিই বলুন কে ধংসপ্রবণতা চালাচ্ছে। আপনার উদ্দেশ্য কি? ভিক্টিম গেম আর কাউন্টার গেম খেলা থেকে বিরত থাকুন। ধন্যবাদ।