ফরিদপুর-৪
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের একটি নির্বাচনী এলাকা
ফরিদপুর-৪ হল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি ফরিদপুর জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের ২১৪নং আসন।
ফরিদপুর-৪ | |
---|---|
জাতীয় সংসদ-এর নির্বাচনী এলাকা | |
জেলা | ফরিদপুর জেলা |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
মোট ভোটার |
|
বর্তমান নির্বাচনী এলাকা | |
সৃষ্ট | ১৯৭৩ |
সীমানা
সম্পাদনাফরিদপুর-৪ আসনটি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলা, সদরপুর উপজেলা এবং চরভদ্রাসন উপজেলার ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত।[২]
নির্বাচিত সাংসদ
সম্পাদনানির্বাচন
সম্পাদনা২০১০-এর দশকে নির্বাচন
সম্পাদনাদল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
স্বতন্ত্র | মুজিবুর রহমান চৌধুরী | ৯৮,৩০০ | ৫৭.৫ | প্র/না | ||
আওয়ামী লীগ | কাজী জাফরউল্লাহ | ৭২,২৪৮ | ৪২.২ | -২৪.০ | ||
জাতীয় পার্টি | মোহাম্মদ জাকির হোসেন | ৫৫৯ | ০.৩ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ২৬,০৫২ | ১৫.২ | −২১.৫ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ১,৭১,১০৭ | ৫৩.২ | +১৬.৫ | |||
আওয়ামী লীগ থেকে স্বতন্ত্র অর্জন করে |
২০০০-এর দশকে নির্বাচন
সম্পাদনাদল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
আওয়ামী লীগ | নিলুফার জাফর উল্লাহ | ১,৫৭,৪৯১ | ৬৬.০ | +৬৩.৩ | ||
জাকের পার্টি | মোস্তফা আমীর ফয়সাল | ৭০,০৮৫ | ২৯.৪ | প্র/না | ||
ইসলামী আন্দোলন | শামসুদ্দিন | ৬,৪৬৮ | ২.৭ | প্র/না | ||
বিএনপি | শাহ আলম রেজা | ৩,৯৩৭ | ১.৭ | -৯২.৯ | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৮৭,৪০৬ | ৩৬.৭ | −৫৫.২ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ২,৩৭,৯৮১ | ৮৫.৯ | +৩১.৬ | |||
বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে |
২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচনে আব্দুর রাজ্জাক দুটি আসনে দাড়ান: ফরিদপুর-৪ ও শরীয়তপুর-৩।। সবগুলি আসনে জয়ী হবার পর, তিনি ফরিদপুর-৪ আসনকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য বেছে নেন; এর ফলে অন্য আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। জানুয়ারি ২০০২ সালের উপ-নির্বাচনে চৌধুরী আকমল ইবনে ইউসুফ নির্বাচিত হন।[১১]
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
বিএনপি | চৌধুরী আকমল ইবনে ইউসুফ | ৮৫,০৪৭ | ৯৪.৬ | +৯১.২ | ||
আওয়ামী লীগ | সালেহা মোশাররফ | ২,৩৯০ | ২.৭ | -৪৭.১ | ||
স্বতন্ত্র | মনোয়ারা বেগম | ১,৬৪৩ | ১.৮ | প্র/না | ||
জাতীয় পার্টি | মো. নুরুল আবেদীন | ৮২১ | ০.৯ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৮২,৬৫৭ | ৯১.৯ | +৮৮.৭ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ৮৯,৯০১ | ৫৪.৩ | −১৩.৫ | |||
আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপি অর্জন করে |
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
---|---|---|---|---|---|
আওয়ামী লীগ | আব্দুর রাজ্জাক | ৫৬,২৩১ | ৪৯.৮ | ||
স্বতন্ত্র | চৌধুরী আকমল ইবনে ইউসুফ | ৫২,৫৮৬ | ৪৬.৬ | ||
বিএনপি | মো. জহিরুল হক | ৩,৮৬৮ | ৩.৪ | ||
স্বতন্ত্র | এ. কে. শাজাহান হায়দার | ১৭৭ | ০.২ | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৩,৬৪৫ | ৩.২ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ১,১২,৮৬২ | ৬৭.৮ | |||
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে |
আগস্ট ১৯৯৯ সালে মোশাররফ হোসেন মারা যান।[১৩] অক্টোবরের উপনির্বাচনে তার বিধবা পত্নী সালেহ মোশাররফ নির্বাচিত হয়েছিল।[১৪][১৫]
১৯৯০-এর দশকে নির্বাচন
সম্পাদনাদল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
---|---|---|---|---|---|
আওয়ামী লীগ | মোশাররফ হোসেন | ৪৫,৫৮০ | ৪৮.৪ | -১.২ | |
বিএনপি | চৌধুরী আকমল ইবনে ইউসুফ | ৩২,৬৩০ | ৩৪.৬ | +৬.৩ | |
জাতীয় পার্টি | আজাহারুল হক | ৭,৫৬২ | ৮.০ | প্র/না | |
জামায়াতে ইসলামী | আব্দুল কাদের মোল্লা | ৪,৯০৬ | ৫.২ | প্র/না | |
জাকের পার্টি | এ. এইচ. এম. নাজমুল হুদা | ২,৮৪৬ | ৩.০ | -১৮.০ | |
ইসলামী ঐক্য জোট | মো. নুরুল আবেদীন | ৬৭২ | ০.৭ | প্র/না | |
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ১২,৯৫০ | ১৩.৭ | −৭.৬ | ||
ভোটার উপস্থিতি | ৯৪,১৯৬ | ৭৪.০ | +২২.৮ | ||
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে |
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
আওয়ামী লীগ | মোশাররফ হোসেন | ৪৩,৩১৩ | ৪৯.৬ | |||
বিএনপি | চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ | ২৪,৭৩০ | ২৮.৩ | |||
জাকের পার্টি | মো. আদেল উদ্দিন হাওলাদার | ১৮,৩৪৮ | ২১.০ | |||
বাংলাদেশ জনতা পার্টি | মো. আব্দুল লতিফ মিয়া | ৮৬৩ | ১.০ | |||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ১৮,৫৮৩ | ২১.৩ | ||||
ভোটার উপস্থিতি | ৮৭,২৫৪ | ৫১.২ | ||||
জাতীয় পার্টি থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "ফরিদপুর-৪ কেন্দ্র সংক্রান্ত গেজেট" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "জাতীয় সংসদীয় আসনবিন্যাস (২০১৩) গেজেট" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "১ম জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সংসদ। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "২য় জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সংসদ। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "৩য় জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সংসদ। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "৪র্থ জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সংসদ। ৮ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "ফরিদpur-4"। বাংলাদেশের নির্বাচনের ফলাফল ২০১৪ (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা ট্রিবিউন। ২৯ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Electoral Area Result Statistics: ফরিদpur-4"। আমারএমপি (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৮।
- ↑ "৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ২৮ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "মনোনয়ন জমাদানের তালিকা"। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ ক খ "Statistical Report: 8th Parliament Election" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। পৃষ্ঠা 358, 368। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৮।
- ↑ ক খ গ "Parliament Election Result of 1991,1996,2001 Bangladesh Election Information and Statistics"। ভোট মনিটর নেটওয়ার্ক (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Death anniversary"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৮।
- ↑ "সাবেক সাংসদ সালেহা মোশাররফ আর নেই"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ফরিদপুর। ২৯ আগস্ট ২০১৪। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Roundup: by-election held peacefully in Bangladesh but lifeless"। সিনহুয়া সংবাদ সংস্থা (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ অক্টোবর ১৯৯৯।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- প্রথম আলোতে ফরিদপুর-৪