পোরবন্দর জেলা
পোরবন্দর জেলা পশ্চিম ভারতের গুজরাত রাজ্যের ৩৩ টি জেলার মধ্যে একটি। জেলা ২,৩১৬ বর্গ কিমি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে জেলার জনসংখ্যার ৫,৮৫,৪৪৯ জন, যার মধ্যে ৪৮.৭৭% শহুরে ছিল। [১] এই জেলাটি জুনাগড় জেলার বাইরে এলাকা নিয়ে নির্মিত হয়েছিল। এটি কাথিয়াওয়ের উপদ্বীপে অবস্থিত। পোরবন্দর শহর এই জেলার প্রশাসনিক সদর দপ্তর। এই জেলার উত্তরে জামনগর জেলা ও দেবভূমি দ্বারকা জেলা, পূর্বে জুনাগড় জেলা ও রাজকোট জেলা এবং পশ্চিমে ও দক্ষিণে আরব সাগর ঘিরে রয়েছে।
পোরবন্দর জেলা પોરબંદર જિલ્લો | |
---|---|
জেলা | |
ডাকনাম: পিবিআর | |
গুজরাতে পোরবন্দর জেলার অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | গুজরাত |
অঞ্চল | সৌরাষ্ট্র |
সদর দপ্তর | পোরবন্দর |
আয়তন | |
• মোট | ২,৩১৬ বর্গকিমি (৮৯৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৫,৮৫,৪৪৯ |
• জনঘনত্ব | ২৫০/বর্গকিমি (৬৫০/বর্গমাইল) |
ভাষা | |
• সরকারি | গুজরাতি |
• সহকারী সরকারি | হিন্দি, সিন্ধি |
সময় অঞ্চল | আইএসটি (ইউটিসি+৫:৩০) |
যানবাহন নিবন্ধন | জিজে-২৫ |
ওয়েবসাইট | gujaratindia |
২০১১ সাল নাগাদ থেকে এটি ডাং জেলের পরে গুজরাতের দ্বিতীয় কম জনসংখ্যার জেলা (গুজরাতের জেলা ৩৩ টি) এর পরে। [২]
ইতিহাস
সম্পাদনাপোরবন্দর মহাত্মা গান্ধীর জন্মস্থান। পোরবন্দর এছাড়াও শ্রীকৃষ্ণের ছেলেবেলার বন্ধু সুধামা'র জন্মস্থান হিসেবে মহাভারতে উল্লেখ করা হয়।
প্রশাসন
সম্পাদনাপোরবন্দর জেলার ৩ টি তালুক রয়েছে। তালুক তিনটি হল পোরবন্দর, রানাভা, কুট্টিয়ানা।
অর্থনীতি
সম্পাদনাকৃষি
সম্পাদনাপোরবন্দর জেলায় উৎপাদিত প্রধান ফসল তুলা, চীনাবাদাম, বাজরা, গ্রাম, গম, তাল ও জোয়ার।
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
সম্পাদনা- মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী (১৮৬৯-১৯৪৮): ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ভারতের অগ্রগণ্য রাজনৈতিক ও মতাদর্শগত নেতা। পোড়বন্দরে জন্মগ্রহণ করেন। [5]
- বিজয়গুপ্ত মৌর্য (১৯০৯-১৯৯২): বিজ্ঞান লেখক ড। পোড়বন্দরে জন্ম।
- দিলীপ জোশী
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Census India Map"। ২০০৭-০৭-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-২৬।
- ↑ "District Census 2011"। Census2011.co.in। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-৩০।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- সরকারি ওয়েবসাইট ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ নভেম্বর ২০২০ তারিখে