পশ্চিমা রাষ্ট্রে হিন্দুধর্ম
পশ্চিমা রাষ্ট্রে হিন্দুধর্মের সংক্ষিপ্ত বিবরণ
উনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে পশ্চিমা বিশ্বে হিন্দুধর্মের বিস্তার ঘটে। একাডেমিক স্তরে ধর্মীয় অধ্যয়ন এবং প্রাচীন সংস্কৃত ভাষায় আগ্রহের জন্য হিন্দুধর্ম এখানে বেশ জনপ্রিয় হয়। আংশিক ভাবে অভিবাসনের কারণে এবং আংশিকভাবে ধর্মান্তরের কারণে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরেই হিন্দুধর্ম পশ্চিমা দেশগুলিতে একটি ধর্মীয় সংখ্যালঘু ধর্ম হিসাবে উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। পরবর্তীটি বিশেষ করে ১৯৬০ থেকে ১৯৭০ এর দশকের প্রতি-সংস্কৃতির প্রেক্ষাপটে উল্লেখ যোগ্য হিন্দু বৃদ্ধি পায়। হিন্দুধর্ম-অনুপ্রাণিত নতুন ধর্মীয় আন্দোলন কখনও কখনও " নব্য-হিন্দু" বা "এক্সপোর্ট হিন্দুত্ব" নামেও পরিচিত।
ইতিহাস
সম্পাদনাহিন্দুধর্ম বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
পশ্চিমা দেশগুলিতে হিন্দু অভিবাসন
সম্পাদনাজনপ্রিয় সংস্কৃতিতে হিন্দুধর্ম থেকে প্রাপ্ত উপাদান
সম্পাদনাআরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Hindu by country"। globalreligiousfuture.org। ২৪ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "ISCKON followers in the western world"। krishna.org। ১২ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ Johnson, Todd M.; Grim, Brian J. (২০১৩)। The World's Religions in Figures: An Introduction to International Religious Demography (পিডিএফ)। Hoboken, NJ: Wiley-Blackwell। পৃষ্ঠা 10। ২০ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৫।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিমিডিয়া কমন্সে পশ্চিমা রাষ্ট্রে হিন্দুধর্ম সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।