থিংকপ্যাড টি সিরিজ
থিংকপ্যাড টি সিরিজ ২০০০ সালে আইবিএমের শুরু করা ল্যাপটপ কম্পিউটারের একটি ধারা। ২০০৫-এ ভোক্তা কম্পিউটার বিভাগের স্থানান্তরের পর থেকে এগুলো চীনা প্রযুক্তি কোম্পানি লেনোভো কর্তৃক উন্নয়ন ও বাজারজাত করা হচ্ছে। এ ল্যাপটপ ধারাটি লিনাক্সের সাথে সামঞ্জস্যতার জন্যে ও ব্যবসায়ীদের কথা মাথায় রেখে বানানো বলে ব্যবহারকারীদের মধ্যে বেশ প্রশংসিত।
থিংকপ্যাড টি সিরিজ | |
---|---|
উন্নয়নকারী | |
ধরন | নোটবুক কম্পিউটার |
মুক্তির তারিখ | ২০০০ |
ইতিহাস
সম্পাদনাআইবিএম তাদের থিংকপ্যাড ব্র্যান্ডের অংশ হিসেবে ২০০০ সালে এর সূচনা করেন। বহু নেটওয়ার্ক ও ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশে কাজ করা ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য ছিলো এ পণ্য। গতি ও বহনযোগ্যতার ব্যালেন্স করাই ছিলো এ পণ্যের লক্ষ্য।
আইবিএম টি২০ আইবিএম থিংকপ্যাড ৬০০-এর উত্তরসুরি হিসেবে মুক্তি পায়।[১] অক্টোবর ২০০০ সালে থিংকপ্যাড টি২০ হালনাগাদ করা হয় ও টি২১ নামে মুক্তি পায়। টি২x সিরিজে আরও উন্নয়ন করা হয়, যা দেখা যায় টি২২ ও শেষে টি২৩তে। মে ২০০২ সালে থিংকপ্যাড টি৩০ মুক্ত পায়। মার্চ ২০০৩ সালে মুক্তি পাওয়া থিংকপ্যাড টি৪০ টি সিরিজের প্রথম "পারফরমেন্স" ক্লাস ল্যাপটপ ছিলো। একই ডিজাইন দেখা যায় টি৪১ ও টি৪১পি এবং টি৪২ ও টি৪২পিতে। এপ্রিল ২০০৫ সালে মুক্তি পাওয়া টি৪৩ ও টি৪৩পি আইবিএম কর্তৃক তৈরি করা প্রথম টি-সিরিজ ল্যাপটপ। মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৮.x বা উইন্ডোজ ১০ চালাতে পারা প্রথম থিংকপ্যাড ল্যাপটপ এ দুটো।
ডিসেম্বর ২০০৪ সালে লেনোভো চায়না আইবিএমের পিসি বিভাগ কিনে নেয়ার কথা জানায়,[২] যার মধ্যে থিংকপ্যাড ব্র্যান্ডও ছিলো। লেনোভো ফেব্রুয়ারি ২০০৬ এ টি৬০ ও টি৬০পি আনে বাজারে। লেনোভো কর্তৃক ডিজাইন ও প্রস্তুত করা হলেও এ যন্ত্রগুলোতো আইবিএম লোগো ছিলো। মে ২০০৭ সালে থিংকপ্যাড লোগোর জন্যে টি৬১ ও টি৬১পিতে আইবিএম লোগো একপাশে সরিয়ে আনা হয়।[৩]
পর্যালোচনা
সম্পাদনাপিসিওয়ার্ল্ড থিংকপ্যাড টি২০ সম্পর্কে বললো “packs a bigger screen, a more comfortable keyboard, and a larger set of useful features into a smaller package than any of its competitors.” (আরও বড় পর্দা, আরও আরামদায়ক কীবোর্ড ও আরও বেশি সুবিধা এর প্রতিযোগীদের চেয়ে ছোট প্যাকেজে)। থিংকপ্যাড টি৬০-এর একটি পর্যালোচনায় নোটবুক রিভিউ ট-সিরিজ ল্যাপটপকে করপোর্ট পেশাদারদের লক্ষ্য রেখে “flagship of the ThinkPad brand” (থিংকপ্যাড ব্র্যান্ডের ফ্ল্যাগশিপ) বলে অভিহিত করেন।[৪] notebookreview.com-এর লেখা টি-সিরিজের কিছু বৈশিষ্ট্য টেকসই, নিরাপত্তা, ব্যবহারযোগ্যতা ও পারফরমেন্স। [৫]
নোটবুক রিভিউ থেকে থিংকপ্যাড টি৪১০ ৫-এ ৪.৫ স্টার পায়।[৬] পর্যালোচনায় ভাল দিক হিসেবে এর গতি, ব্যাটারি ও বিভিন্ন পোর্টের কথা বলা হয়।[৭] মন্দ দিকের মধ্যে ছিলো পর্দা নোয়ানো হলে পর্দায় বিকৃতি ও পাখার উচ্চ শব্দ।[৮]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "IBM ThinkPad T20"। ১৮ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
থিংকপ্যাড টি২০-এর সাথে, থিংকপ্যাড ৬০০ সিরিজের অনুসরনে, ভ্রমণ নোটবুকের একটি নতুন প্রমাণ স্থাপন করলো আইবিএম
- ↑ "Sale of I.B.M. PC Unit Is a Bridge Between Cultures"। New York Times। ডিসেম্বর ৮, ২০০৪।
- ↑ "ThinkPad T Series – History and Development"। ২০১২-০২-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
the T Series range had dropped the IBM brand with the T61 plus T61p in May 2007
- ↑ "Lenovo ThinkPad T60 Review"।
The ThinkPad T-series can be thought of as the flagship of the ThinkPad brand, it's squarely targeted towards business users and professionals.
- ↑ "Lenovo ThinkPad T60 Review"।
Durability, security, usability and performance are all important characteristics of the ThinkPad T series.
- ↑ "Lenovo ThinkPad T410 Review"।
- ↑ "Lenovo ThinkPad T410 Review"।
The full-redesigned Lenovo ThinkPad T410 offers quite a few enhancements over the previous generation T400, including less keyboard flex, an updated keyboard, a nicer touchpad, huge improvement in port selection, and better component access through the chassis.
- ↑ "Lenovo ThinkPad T410 Review"।
Cons: Screen shows some distortion when flexing, High pitched fan could be annoying