তিরুমলিসাই আলবর

তামিল বৈষ্ণব সাধক ও কবি

তিরুমলিসাই আলবর (জন্ম: ভার্গবর ৪২০৩ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ - ২৯৭ খ্রিস্টাব্দ) দক্ষিণ ভারতের শ্রী বৈষ্ণব সম্প্রদায়ে সম্মানিত একজন তামিল সাধু। টোন্ডাই নাড়ু (বর্তমানে কাঞ্চিপুরম এবং তিরুভাল্লুর জেলার অংশে) তিনি ৪২০৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে জন্মগ্রহণ করেন।[][] শ্রী বৈষ্ণবধর্মের কিংবদন্তি বিশ্বাস করে, তিনি ছিলেন বিষ্ণুর সুদর্শন চক্রের অবতার। তিনি "ভগবদ্ কৃপায়" জগন্নাথ পেরুমাল মন্দির, তিরুমালিসাই-এ জন্মগ্রহণ করেছিলেন বলে বিশ্বাস করা হয়।

তিরুমলিসাই
উপাধিআলওয়ার
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম
তিরুমলিসাই
ধর্মহিন্দুধর্ম
দর্শনবৈষ্ণবধর্ম
ধর্মীয় জীবন
গুরুবিষ্বকসেন
সাহিত্যকর্মতিরুছন্দবিরুত্তম নান্মুগন তিরুবন্ধধি

ঐতিহাসিকভাবে, তিরুমলিসাই আলবরকে ঋষিপুত্র মনে করা হয়।

"অলবর" শব্দের অর্থ "যিনি ঈশ্বরের অগণিত গুণসমুদ্রের গভীরে অবগাহন করেন"। অলবরদের বিষ্ণুর দ্বাদশ উচ্চকোটির ভক্ত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তারা ৫ম থেকে ৮ম শতাব্দীতে বৈষ্ণবধর্মকে জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছিলেন। অলবর সাধুদের তামিল ভাষায় রচিত প্রেম ও ভক্তিগীতিগুলি নালায়ীরা দিব্য প্রবন্ধম নামে সংকলিত হয়েছে। এখানে ৪০০০টি শ্লোক রয়েছে। এতে ১০৮টি দিব্য দেশম্ তথা বিষ্ণু মন্দিরকে তাদের রচিত গানের মাধ্যমে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে। [][] অলবরগণ ছিলেন বিভিন্ন বর্ণের অন্তর্গত। ঐতিহ্য অনুসারে, পোইগাই, ভুথ,পেয়ালবর, ভক্তিসার ছিলেন ঋষিপুত্র, তোণ্ডারাড়ি, মথুরকবি, বিষ্ণুচিত্তঅন্ডাল ব্রাহ্মণ বর্ণভুক্ত ছিলেন, কুলশেখর ক্ষত্রিয় বর্ণের, নম্মালবর কৃষক পরিবার, তিরুপ্পানার পানার সম্প্রদায় এবং তিরুমঙ্গায়ালবর কল্বর সম্প্রদায়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।গরুড়বাহন পণ্ডিতের (খ্রিস্টাব্দ ১১ শতক) 'দিব্য সুরি চরিত', পিনবরাগিয়া পেরুমল জিয়ার 'গুরুপরম্পরাপ্রবরম্', কোবিল কান্দাদাই আপ্পনের 'পেরিয়া তিরু মুদি আদাইভু', পিল্লাইয়ের 'যতীন্দ্র প্রণব প্রবরম্', লোকম জিয়া'র 'দিব্য প্রবন্ধম-এর ভাষ্য', 'গুরু পরম্পরা(গুরুগণের ক্রমাণুক্রমিক ধারা)' গ্রন্থ, মন্দিরের সংস্কৃতি এবং শিলালিপিতে আলবরদের কর্মের বিশদ বিবরণ প্রদান করা হয়েছে। এই গ্রন্থগুলি অনুসারে, অলবরগণ বিষ্ণুর পার্ষদ ও অস্ত্রের অবতার বলে পরিগণিত পোইগাই অলবরকে পাঞ্চজন্য শঙ্খ, কৌমুদকীর অবতাররূপে পে-অলবর, ভুতথকে নন্দক তলোয়ার ,ভক্তিসারকে সুদর্শন চক্র, নম্মালবরকে বিষ্বকসেন, মধুরকবিকে বৈনতেয় গরুড়, পেরিয়ালবরকে বৈকুন্ঠবাসী গরুড়, অণ্ডালকে ভূদেবী, বনমালার (বিষ্ণুর গলমাল্য) অবতার তোণ্ডারাড়িপ্পোড়ি, শ্রীবৎসের অবতার তিরুপ্পানালবর এবং তিরুমঙ্গাই আলবারকে শাঙ্গর্ধনুর (রামের ধনুক) অবতার হিসেবে দেখা হয়। প্রবন্ধম-এর গীতিগুলি দক্ষিণ ভারতের সমস্ত বিষ্ণু মন্দিরে প্রতিদিন এবং বিবিধ উৎসবে নিয়মিত গাওয়া হয়।[][] মনবলা মামুনিগল-এর ঐতিহাসিক বিবরণ অনুসারে, প্রথম তিনজন আল্বর অর্থাৎ পোইগাই, ভুতথ এবং পে দ্বাপরের (খ্রিস্টপূর্ব ৪২০০ সালের আগে) অন্তর্গত। ইতিহাস এবং ঐতিহাসিকদের দ্বারা ব্যাপকভাবে স্বীকৃত এই ত্রয়ী দ্বাদশ আলবরদের মধ্যে প্রাচীন। [][][][][]

তিনজন শৈব নায়নমারদের সাথে তারা দক্ষিণ ভারতীয় রাজাদের প্রভাবিত করেছিলেন। তারা একটি ভক্তি আন্দোলন গড়ে তোলেন, এর ফলে এই অঞ্চলে বৌদ্ধ, জৈন ধর্ম এবং হিন্দু ধর্ম এই দুটি সম্প্রদায়ের ধর্মীয় ভূগোল পরিবর্তিত হয়। আলবরগণের ভাগবত ধর্মের প্রচারে ভারতের দুটি মহাকাব্য যথা রামায়ণ এবং মহাভারত এর প্রভাব লক্ষ্যণীয়।[] আলবরগণ সমগ্র অঞ্চলে "বৈষ্ণববাদ" ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশিষ্ট ভূমিকা পালন করেছিলেন।[১০] কতিপয় আলবর এর চরিত ধর্মতাত্ত্বিক নাথমুনি {(৮২৪-৯২৪ খ্রিস্টাব্দ) দশম শতকের একজন বৈষ্ণব} দ্বারা সংকলিত হয়েছিল।তিনি আলবরদের রচনাগুলোকে "তামিল বেদ" বলে আখ্যায়িত করেছেন। [১১][১২]

জীবনের প্রথমার্ধ

সম্পাদনা

তিরুমলিসাই আল্বরের নামটি তার জন্মস্থান তিরুমলিসাই (বর্তমান চেন্নাই) থেকে এসেছে। [১৩] তিরুমলিসাই আলবর মহর্ষি ভার্গবের ঔরসে অপ্সরা কনকাঙ্গীর গর্ভে অস্বাভাবিকভাবে ১২ মাস বাসের পর জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ভ্রূণটি হস্ত-পদবিহীন একটি প্রাণহীন মাংসপিণ্ড হিসেবে বহির্গত হয়। দম্পতি ভয়ানকভাবে বিষণ্ণ হয় এবং অনিচ্ছায় তা একটি বাঁশের ঝোপের নীচে ফেলে রেখে তাদের আধ্যাত্মিক যাত্রা শুরু করে। বিষ্ণু লক্ষ্মীর সাথে আবির্ভূত হন এবং তাদের কটাক্ষম্ (কটাক্ষে দৃষ্টিপাত) দিয়ে "মাংসপিণ্ড"কে আশীর্বাদ করলে এটি জীবন্ত মানুষে পরিণত হয়।

পরে তিরুবালান নামে এক আদিবাসী তাকে স্নেহের সাথে দু'হাতে তুলে নেয়। প্রকৃতপক্ষে আশীর্বাদপ্রাপ্ত দম্পতি তিরুবালান এবং পঙ্কজাভাল্লি, ঈশ্বরের কৃপার ফল হিসেবে এই শিশু প্রাপ্ত হওয়ায় অভিভূত হয়েছিলেন। বালক বড় হয়ে তিরুমলিসাই আলবর হয়ে ওঠে। তার ডান পায়ে একটি চোখ ছিল। তিনি দশ বছর বয়স পর্যন্ত তিরুমলিসাই গ্রামের নিকটবর্তী পিরায়মপাথু নামে একটি গ্রামে বাস করতেন। তিরুমলিসাই আলবর ছিলেন 'সুদর্শন চক্রের' অবতার।

তিরুমলিসাই আলবর অন্য সব দর্শন অধ্যয়ন করার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি পে আলবরের কাছে বৈষ্ণবধর্মে দীক্ষিত হন। বেশ কয়েকটি মন্দির পরিদর্শনের পর, তিনি পোইগাই আলবরের জন্মস্থান তিরবেক্কায় পৌঁছে যান।

পল্লব রাজার অসন্তুষ্টি

সম্পাদনা

কিংবদন্তি অনুসারে, আলবরের শিষ্য কণিকান্নন রাজার যৌবন পুনরুদ্ধার করতে রাজি না হওয়ায় পল্লব রাজা অসন্তুষ্ট হন। এর আগে তিনি মন্দিরের এক বৃদ্ধ অবিবাহিত দাসীকে যৌবন প্রদান করেছিলেন। রাজা সেই নারীকে বিবাহ করেছিলেন কিন্তু তিনি নিজে বৃদ্ধ ছিলেন এবং তাই তার নব বিবাহিত স্ত্রীর সাথে যৌবনের আনন্দময় জীবন উপভোগ করতে চেয়েছিলেন। তিরুমলিসাই তাকে প্রত্যাখ্যান করেন এবং রাজা তাকে নির্বাসন প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। তিরুমলিসাই আলবর মন্দির থেকে ইয়াথোটকারি ভগবানকে তার সাথে চলে যেতে বলেছিলেন।

বিষ্ণু শেষনাগ-কে গদির মতো গুটিয়ে নিয়ে তার সাথে গমন করেছিলেন বলে কথিত আছে।

মঙ্গলাসসনম

সম্পাদনা

৪০০০ স্তবগান সংবলিত দিব্য প্রবন্ধমে তাঁর রচিত ২১৬টি পশুরম্ রয়েছে। তিরুচন্দ বিরুত্তম নামে তাঁর রচিত প্রথম প্রবন্ধমে ১২০ স্তোত্র রয়েছে এবং তা ৭৫২ পশুরম থেকে শুরু হয়ে ৮৭১ পশুরমে শেষ হয়। তিরুমালিসাই আলবরকৃত দ্বিতীয় প্রবন্ধের নাম নানমুগান তিরুবন্ধধি এবং এতে ৯৬টি শ্লোক রয়েছে। নানমুগান তিরুবনধীর শ্লোক ২৩৮২ পশুরম থেকে শুরু হয় এবং ২৪৭৭ পশুরমে শেষ হয়।

তিনি ২০টি মন্দিরের গুণগান কীর্তন করেছেন। [১৪]

ক্র.নং. মন্দিরের নাম অবস্থান ছবি দেবতা বিশ্বাস
থিরু কপিস্তালাম ১০°৫৬′৪৬″ উত্তর ৭৯°১৫′২২″ পূর্ব / ১০.৯৪৬° উত্তর ৭৯.২৫৬° পূর্ব / 10.946; 79.256
থিরু আনবিল [১৫] আনবিল
তিরুচিরাপল্লী
১০°৫২′ উত্তর ৭৮°৫৩′ পূর্ব / ১০.৮৬° উত্তর ৭৮.৮৮° পূর্ব / 10.86; 78.88
 
সুন্দররাজা পেরুমল



আজাগিয়া নাম্বি পেরুমল
মন্দিরটি কোলিদাম নদীর উত্তর তীরে ত্রিচি থেকে ২৫ কিমি (১৬ মা) দূরত্বে অবস্থিত। রাজা সুন্দর চোল এই অঞ্চলটি শাসন করেছিলেন। তিনি মন্দিরের ভক্ত ছিলেন এবং প্রতিটি যুদ্ধে তাঁর অগণিত বিজয়ের সময় তিনি এই মন্দিরে প্রচুর সম্পদের বর্ষণ করেছিলেন। তাঁর প্রধানমন্ত্রী অনিরুধ ব্রহ্মরায়ারকে আনবিল গ্রামে জাত বলে মনে করা হয় যেখানে মন্দিরটি অবস্থিত। আনবিল থেকে চোল যুগের রেকর্ড সম্বলিত তাম্রশাসনগুলি মধ্যযুগীয় চোলদের বিভিন্ন উদার অবদানের নির্দেশক। [১৬] [১৭]
থিরুয়েভুল [১৫] ১৩°০৮′৩৫″ উত্তর ৭৯°৫৪′২৫″ পূর্ব / ১৩.১৪৩° উত্তর ৭৯.৯০৭° পূর্ব / 13.143; 79.907
 
থিরুউরাগম [১৮] ১২°৫০′২০″ উত্তর ৭৯°৪২′১৮″ পূর্ব / ১২.৮৩৯° উত্তর ৭৯.৭০৫° পূর্ব / 12.839; 79.705
 
তিরুভাল্লিকেনি [১৯] ১৩°০৩′১৪″ উত্তর ৮০°১৬′৩৭″ পূর্ব / ১৩.০৫৩৮৮৪° উত্তর ৮০.২৭৭০২০° পূর্ব / 13.053884; 80.277020
 
থিরুপার নগর ১০°৫০′২১″ উত্তর ৭৮°৫৩′২১″ পূর্ব / ১০.৮৩৯২৮২° উত্তর ৭৮.৮৮৯০৭০° পূর্ব / 10.839282; 78.889070
থিরুক্কুরুনগুড়ি [২০] ৮°২৬′১০″ উত্তর ৭৭°৩৩′৫৭″ পূর্ব / ৮.৪৩৬০৯৬° উত্তর ৭৭.৫৬৫৯৩৩° পূর্ব / 8.436096; 77.565933
 
তিরুভেক্কা [২১] ১২°৪৯′২৬″ উত্তর ৭৯°৪২′৪৩″ পূর্ব / ১২.৮২৪° উত্তর ৭৯.৭১২° পূর্ব / 12.824; 79.712
 
তিরুপটকম [২২] ১২°৫০′৩১″ উত্তর ৭৯°৪১′৪৬″ পূর্ব / ১২.৮৪২° উত্তর ৭৯.৬৯৬° পূর্ব / 12.842; 79.696
 
১০ তিরুকোষ্টিয়ুর [২৩] ১০°০৩′৩৬″ উত্তর ৭৮°৩৩′৩৬″ পূর্ব / ১০.০৬০° উত্তর ৭৮.৫৬০° পূর্ব / 10.060; 78.560
 
১১ থিরুক্কুদন্ডাই [২৩] ১০°৫৭′৩২″ উত্তর ৭৯°২২′৩০″ পূর্ব / ১০.৯৫৯° উত্তর ৭৯.৩৭৫° পূর্ব / 10.959; 79.375
 
১২ থিরুবেনকদম ১৩°৪১′০০″ উত্তর ৭৯°২০′৫১″ পূর্ব / ১৩.৬৮৩৩০৪° উত্তর ৭৯.৩৪৭৪০৬° পূর্ব / 13.683304; 79.347406
 
১৩ তিরুপর্কতাল
 
১৪ শ্রীরঙ্গম শ্রীরঙ্গম, ত্রিচি জেলা
তামিলনাড়ু
১০°৫১′৪৫″ উত্তর ৭৮°৪১′২৩″ পূর্ব / ১০.৮৬২৫° উত্তর ৭৮.৬৮৯৭২২° পূর্ব / 10.8625; 78.689722
 
রঙ্গনায়গী


রঙ্গনাথর (পেরিয়া পেরুমল)

শ্রীরঙ্গম মন্দিরটি প্রায়শই বিশ্বের বৃহত্তম কার্যকরী হিন্দু মন্দির হিসাবে তালিকাভুক্ত হয়।আজও বৃহত্তর আঙ্কোর ওয়াট বৃহত্তম বিদ্যমান মন্দির। মন্দিরটির 156 একর (631,000 m²) আয়তন এবং 4,116m (10,710 ফুট) পরিধি এটিকে ভারতের বৃহত্তম মন্দির এবং বিশ্বের বৃহত্তম ধর্মীয় কমপ্লেক্সগুলির মধ্যে অন্যতম করে তুলেছে। [২৪] [২৫] তামিল মারগাঝি (ডিসেম্বর-জানুয়ারি) মাসে চলাকালীন বার্ষিক ২১ দিনের উৎসবটি দশ লক্ষ দর্শককে আকর্ষণ করে। [২৬]
১৫ আজাগর কোভিল [২০] ১০°০৪′২৬″ উত্তর ৭৮°১২′৪৭″ পূর্ব / ১০.০৭৪° উত্তর ৭৮.২১৩° পূর্ব / 10.074; 78.213
 
১৬ আপাক্কুদাথান পেরুমাল মন্দির [২০] কোভিলাড়ি, ত্রিচি জেলা
তামিলনাড়ু
১০°৫২′ উত্তর ৭৮°৫৩′ পূর্ব / ১০.৮৬° উত্তর ৭৮.৮৮° পূর্ব / 10.86; 78.88
 
ইন্দ্রবল্লী

আপ্পালা রঙ্গনাথ পেরুমল
মন্দিরে আদিত্য চোলের রাজত্বের ১৮ তম বছরের শিলালিপি রয়েছে। [২৭] এই মন্দিরে লিপিবদ্ধ শিলালিপির সংখ্যা ১৯০১ সালের ২৮৩, ৩০০, ৩০১ এবং ৩০৩। [২৮] মন্দিরটি পাঁচটি পঞ্চরঙ্গ ক্ষেত্রের একটি (পঞ্চরঙ্গম্ -"পাঁচটি রঙ্গম বা রঙ্গনাথ" বলা হয়)। এটি কাবেরী নদীর তীরে বিষ্ণুর রূপ রঙ্গনাথকে উৎসর্গিত পাঁচটি হিন্দু মন্দিরের সমষ্টি[২৯] [৩০]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. L. Annapoorna (২০০০)। Music and temples, a ritualistic approach। পৃষ্ঠা 23। আইএসবিএন 9788175740907 
  2. Sakkottai Krishnaswami Aiyangar (১৯১১)। Ancient India: Collected Essays on the Literary and Political History of Southern India। পৃষ্ঠা 403–404। আইএসবিএন 9788120618503 
  3. Rao, P.V.L. Narasimha (২০০৮)। Kanchipuram – Land of Legends, Saints & Temples। New Delhi: Readworthy Publications (P) Ltd.। পৃষ্ঠা 27। আইএসবিএন 978-93-5018-104-1 
  4. Dalal 2011, pp. 20-21
  5. Ramaswamy, Vijaya (২০০৭)। Historical Dictionary of the Tamils। Scarecrow Press। পৃষ্ঠা 211। আইএসবিএন 9780810864450 
  6. Aiyangar, Sakkottai Krishnaswami (১৯২০)। Early history of Vaishnavism in south India। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 17–18। poigai azhwar. 
  7. Lochtefeld, James (২০০২)। The Illustrated Encyclopedia of Hinduism: N-Z । The Rosen Publishing Group। পৃষ্ঠা 515আইএসবিএন 9780823931804poygai. 
  8. Krishna (২০০৯)। Book Of Vishnu। Penguin Books India। পৃষ্ঠা 136। আইএসবিএন 9780143067627 
  9. B.S. 2011, p. 42
  10. B.S. 2011, p. 47-48
  11. Mukherjee (১৯৯৯)। A Dictionary of Indian Literatures: Beginnings-1850 Volume 1 of A Dictionary of Indian Literature, A Dictionary of Indian Literature। Orient Blackswan। পৃষ্ঠা 15। আইএসবিএন 9788125014539 
  12. Garg, Gaṅgā Rām (১৯৯২)। Encyclopaedia of the Hindu World: Ak-Aq। Concept Publishing Company। পৃষ্ঠা 352–354। আইএসবিএন 9788170223757 
  13. Ramakrishna Mission (১৯৯৮)। Bulletin of the Ramakrishna Mission Institute of Culture49। The Institute। পৃষ্ঠা 535–538। আইএসবিএন 9780670083282 
  14. Pillai, M. S. Purnalingam (১৯০৪)। A Primer of Tamil Literature। Ananda Press। পৃষ্ঠা 182–83। আইএসবিএন 9788120609556 
  15. Kodayanallur Vanamamalai 2001, p. 51
  16. "Sri Sundararaja Perumal temple"Dinamalar। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৯-০৯ 
  17. Ayyar, P. V. Jagadisa (১৯৮২)। South Indian Shrines: Illustrated। Asian Educational Services। পৃষ্ঠা 533। আইএসবিএন 9788120601512 
  18. Kodayanallur Vanamamalai 2001, p. 52
  19. T. 2002, p. 85
  20. Kodayanallur Vanamamalai 2001, p. 59
  21. Kodayanallur Vanamamalai 2001, p. 70
  22. T. 2002, p. 86
  23. Kodayanallur Vanamamalai 2001, p. 58
  24. Mittal, Sushil; Thursby, G.R. (২০০৫)। The Hindu World। Routelge। পৃষ্ঠা 456। আইএসবিএন 0-203-67414-6 
  25. Vater, Tom (২০১০)। Moon Spotlight Angkor Wat। Perseus Books Group। পৃষ্ঠা 40আইএসবিএন 9781598805611 
  26. Jones, Victoria (২০০৪)। Wonders of the World Dot-to-Dot। Sterling Publishing Co., Inc.। পৃষ্ঠা 4। আইএসবিএন 1-4027-1028-3 
  27. Jouveau-Dubreuil, Tony (১৯৯৪)। The Pallavas। Asian Educational Services। পৃষ্ঠা 77। আইএসবিএন 81-206-0574-8 
  28. Jouveau-Dubreuil, G. (১৯৯৪)। Pallava Antiquities – 2 Vols.। Asian Educational Services। পৃষ্ঠা 13। আইএসবিএন 978-81-206-0571-8 
  29. S., Prabhu (১৬ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "Restoring the glory of a temple"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৯-০৯ 
  30. Soundara Rajan, Kodayanallur Vanamamalai (২০০১)। Concise classified dictionary of Hinduism। Concept Publishing Company। পৃষ্ঠা 65। আইএসবিএন 81-7022-857-3