টঙ্গী–মানিকগঞ্জ–পাটুরিয়া ঘাট রেলপথ

বাংলাদেশের প্রস্তাবিত রেলপথ

টঙ্গী–মানিকগঞ্জ–পাটুরিয়া ঘাট রেলপথ[] মানিকগঞ্জ জেলার পাটুরিয়া ঘাট ও টঙ্গীর মধ্যকার যোগাযোগ স্থাপনকারী একটি প্রস্তাবিত রেলপথ।

টঙ্গী–মানিকগঞ্জ–পাটুরিয়া ঘাট রেলপথ
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
স্থিতিপ্রস্তাবিত
মালিকবাংলাদেশ রেলওয়ে
অঞ্চলবাংলাদেশ
বিরতিস্থল
পরিষেবা
ধরনরেলপথ
পরিচালকপূর্বাঞ্চল রেলওয়ে
কারিগরি তথ্য
রেলপথের দৈর্ঘ্য৮০ কিলোমিটার
ট্র্যাক গেজডুয়েল গেজ

ইতিহাস

সম্পাদনা

মানিকগঞ্জ জেলার বাসিন্দারা বেশ কিছুদিন ধরে মানিকগঞ্জ জেলার সঙ্গে ঢাকার রেল যোগাযোগ স্থাপন করার জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানিয়ে আসছে। ২০১৯ সালে বাংলাদেশ রেলওয়ে এই রেলপথ প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই করার সিদ্ধান্ত নেয় এবং এই উদ্দেশ্যে বেশ কয়েকটি বৈঠক করে।[] ২০২১ সালে বাংলাদেশ সরকার এই রেলপথকে অগ্রাধিকার প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত করে।[] ২০২২ সালের এপ্রিলে প্রস্তাবিত প্রকল্পটির সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনের কাছে সুপারিশ করা হয়।[] রেলপথ মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী এই রেলপথ টঙ্গী থেকে শুরু হয়ে মানিকগঞ্জ জেলায় প্রবেশ করবে ও মানিকগঞ্জ হয়ে পাটুরিয়া ঘাট পর্যন্ত যাবে। এছাড়া এই রেলপথের একটি শাখা কেরানীগঞ্জ উপজেলার নিমতলী হয়ে কেরানীগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত যাবে।[]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. দাসগুপ্ত, পিনাকী (৪ জুলাই ২০২২)। "টঙ্গী-মানিকগঞ্জ-পাটুরিয়া রেললাইন নির্মাণের উদ্যোগ"দৈনিক ইত্তেফাক। ৭ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০২২ 
  2. অধিকারী, তুহিন শুভ্র (২৭ মে ২০২২)। "মানিকগঞ্জ-ঢাকা রুটে রেললাইনের পরিকল্পনা"দ্য ডেইলি স্টার। ৭ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০২২ 
  3. "ঢাকা-মানিকগঞ্জ-পাটুরিয়া রেললাইন প্রকল্পভুক্ত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন"বাংলা ট্রিবিউন। ১০ জানুয়ারি ২০২১। ৭ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০২২ 
  4. সরকার, হামিদ (২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০)। "টঙ্গী-পাটুরিয়া রেলপথ সমীক্ষা ও নকশায় ২৮ পরামর্শক"নয়া দিগন্ত। ৭ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০২২