মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান আজমী
এই নিবন্ধটি উর্দু উইকিপিডিয়ার সংশ্লিষ্ট নিবন্ধ অনুবাদ করে সম্প্রসারণ করা যেতে পারে। (July 2024) অনুবাদ করার আগে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশাবলী পড়ার জন্য [দেখান] ক্লিক করুন।
|
আবু আহমাদ মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আযামী, যিনি জিয়াউর রহমান আযমি (আরবি: محمد ضياء الرحمان الأعظمي; ১৯৪৩ – ৩০ জুলাই ২০২০) নামে পরিচিত, ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত সৌদি মুসলিম পণ্ডিত, যিনি মদিনা ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদিস বিভাগের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি তার হাদিস সংকলন জামিউল কামিল ফিল হাদিসিস সাহিহিশ শামিল গ্রন্থের জন্যও বিখ্যাত।
জিয়াউর রহমান আজমী | |
---|---|
محمد ضياء الرحمان الأعظمي | |
অন্য নাম | আবু আহমাদ মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আযমি |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | বঙ্কে রাম ১৯৪৩ |
মৃত্যু | ৩০ জুলাই ২০২০ মদিনা, সৌদি আরব | (বয়স ৭৬–৭৭)
ধর্ম | ইসলাম |
জাতীয়তা | সৌদি |
আখ্যা | সুন্নি |
আন্দোলন | সালাফি |
যেখানের শিক্ষার্থী | |
অন্য নাম | আবু আহমাদ মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আযমি |
কাজ |
|
জন্ম ও শৈশব
সম্পাদনাজিয়াউর রহমান আযমি ১৯৪৩ সালে আজমগড়ে[১][২][৩][৪] বঙ্কে লাল নামে একটি হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[৩][৫][৬][৭][৪][৮] তার পিতা একজন ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন, তার ব্যবসা আজমগড় থেকে কলকাতা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। আজমি বিলাসবহুল জীবনযাপন করে বড় হয়েছেন। তিনি শিক্ষার জন্য আজমগড়ের শিবলী কলেজে প্রবেশ করেন, বই অধ্যয়নের প্রতি তাঁর স্বাভাবিক আকর্ষণ ছিল। ১৯৫৯ সালে, প্রথমে, তাকে আবুল আলা মওদুদী এর "সত্য ধর্ম" (সত্য ধর্ম) নামে একটি পুস্তিকা উপহার দিয়েছিলেন হাকিম মুহাম্মদ আইয়ুব নদভী যিনি জামায়াতে ইসলামী হিন্দ এর সদস্য ছিলেন, এবং পড়ে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হন। কিছু দিন পর, তাকে খাজা হাসান নিজামী কর্তৃক কুরআনের একটি হিন্দি অনুবাদ দেওয়া হয় এবং বইটি পড়ে তিনি ইসলামের প্রতি আরও আগ্রহী হন এবং জামায়াত-ই-ইসলামী হিন্দের সেমিনারে যোগ দিতে শুরু করেন।[৯][১০][১১] যখন তিনি একটি ব্রাহ্মণ হিন্দু পরিবারের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন, তখন তিনি একটি কঠোর হিন্দু পরিবেশে বেড়ে উঠেছিলেন এবং হিন্দুধর্মের প্রতি তাঁর বিশেষ অনুরাগ ছিল৷ যখন তিনি ইসলাম অধ্যয়ন শুরু করেন, তখন তিনি কুরআনের 3:19 আয়াতটি দেখেন: "আল্লাহর (আল্লাহর) কাছে একমাত্র গ্রহণযোগ্য ধর্ম হল ইসলাম।" এবং তিনি আবার হিন্দু ধর্ম বোঝার চেষ্টা করলেন। তিনি তার কলেজের প্রভাষকের কাছে যান যিনি গীতা এবং বেদ এর পণ্ডিত ছিলেন। কিন্তু তাদের কথায় তিনি সন্তুষ্ট হতে পারেননি। শিবলী কলেজের একজন শিক্ষক সাপ্তাহিক কুরআন পড়াতেন। তার অনুসন্ধান দেখে শিক্ষক তাকে পাঠদানের বৃত্তে যোগদানের বিশেষ অনুমতি দেন। সৈয়দ মওদুদীর নিয়মিত বই পড়া এবং কুরআন শিক্ষায় নিয়মিত অংশগ্রহণ তাকে ইসলাম গ্রহণে প্রত্যয়ী ও প্ররোচিত করেছিল। কিন্তু মুসলমান হওয়ার পর তিনি হিন্দু পরিবারের সাথে থাকতে পারছিলেন না এবং তার বোনদের ভবিষ্যত নিয়েও চিন্তিত ছিলেন। এসব চিন্তাই তার ইসলাম গ্রহণের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। একদিন কুরআনের ক্লাসে, শিক্ষক সূরা আল-আনকাবুত থেকে ২৯:৪১ আয়াতটি পড়লেন: "যারা আল্লাহ ব্যতীত অন্যকে তাদের রক্ষক হিসাবে গ্রহণ করেছে তাদের অবস্থা এমন একটি মাকড়সার মতো যে একটি ঘর তৈরি করে। কিন্তু সব ঘরের মধ্যে সবচেয়ে দুর্বল হল মাকড়সার বাড়ি; আয়াতটি এবং এর ব্যাখ্যা তাকে হতবাক করে এবং তিনি সমস্ত সমর্থন ত্যাগ করার এবং শুধুমাত্র আল্লাহ কে তার সমর্থন হিসাবে গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেন এবং অবিলম্বে ইসলাম গ্রহণ করেন। ১৬ বছর বয়সের দিকে ১৯৬০ সালে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন।[২][১২][৪][৭][৮] এর পরে, তার বেশিরভাগ সময় কাটত সৈয়দ মওদুদীর বই পড়ার মাধ্যমে। নামাজের সময় তিনি নিঃশব্দে ঘর থেকে বের হয়ে নির্জন স্থানে নামাজ পড়তেন। ইসলাম গ্রহণের পর, তিনি তার পরিবার এবং সম্প্রদায়ের কাছ থেকে চরম বিরোধিতা পেয়েছিলেন।[৯] তিনি একটি স্থানীয় স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন এবং তারপরে শিবলী ন্যাশনাল কলেজ-এ ভর্তি হন। মদীনা ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং উম্ম আল-কুরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যথাক্রমে বি.এ. এবং এমএ.এ। তিনি আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়-এ তার ডক্টরাল থিসিস লিখেছেন৷[১][১১] তিনি একটি স্থানীয় স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন এবং তারপর আজমগড়ের শিবলি ন্যাশনাল কলেজে ভর্তি হন।[১৩] তিনি ওমেরাবাদের জামিয়া দারুসসালামে ঐতিহ্যবাহী দরসে নিজামি অধ্যয়ন শুরু করেন এবং মদিনা ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় এবং উম্মুল কুরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যথাক্রমে ইসলামিক স্টাডিজে বি.এ. এবং এম.এ. ডিগ্রি লাভ করেন।[১][১৪] তিনি আল-আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ে তার ডক্টোরাল থিসিস লিখেছিলেন।[১][৩][১৫]
আযমি মদিনার ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক নিযুক্ত হন এবং পরে তাকে সৌদি আরবের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়।[১৬] তিনি মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগ এর সেক্রেটারি জেনারেল অফিসের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি ৩০ জুলাই ২০২০ তারিখে মৃত্যুবরণ করেন।[১]
শিক্ষা জীবন
সম্পাদনানিয়মিত প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষকদের ছাড়াও অন্যান্য শায়েখদের থেকে সর্বাধিক জ্ঞান লাভ করেছিলেন তাদের তালিকা নিম্নে প্রদান করা হলো:
- আল্লামা শায়েখ আবদুল্লাহ ইবনে হামিদ রহ. (প্রধান বিচারপতি সৌদি আরব)
- আল্লামা শায়েখ আবদুল আজিজ বিন বায রহ. (উপাচার্য-জামিয়া ইসলামিয়া এবং তৎকালীন মুফতি আযম - সৌদি আরব)
- দক্ষিণ ভারতের শায়খুল হাদীস মাওলানা আবদুল ওয়াজিদ ওমরি রহমানী, মাওলানা আবুল বায়ান হাম্মাদ ওমরি প্রমুখের কাছে জ্ঞান অর্জন করেছেন।
ক্রিয়াকলাপ
সম্পাদনা- মসজিদে নববীতে সহীহ বুখারী এবং সহীহ মুসলিমের দরস প্রদান।
- তিনি সাহাবি আবু হুরায়রার পক্ষে থিসিস করেন, যেখানে তিনি আবু হুরায়রার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ খণ্ডন করেন।[৪][৭][৮][১৪]
- হিন্দি এবং আরবী ভাষায় বই রচনা এবং সংকলন।
- বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবসর নেওয়ার পর তিনি একাগ্রতার সাথে অধ্যয়ন ও গবেষণা কর্মে লিপ্ত হোন এবং বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেন।[১৭]
রচনাবলী
সম্পাদনাআরবী রচনা:
সম্পাদনা(১) أبو هریرة في ضوء مرویاته
(২) أقضیة رسول الله ﷺ لابن الطلاع
(৩) دراسات في الجرح والتعدیل
(৪) المدخل إلی السنن الکبری للبیهقي
(৫) دراسات في الیهودیة والنصرانیة
(৬) فصول في أدیان الهند (ফুসুলুন ফী আদিয়ানিল হিন্দ)
(৭) فتح الغفور في وضع الأیدي علی الصدور للعلامة محمد حیاة السندي
(৮) ثلاثة مجالس من أمالي ابن مردویه
(৯) عجم مصطلحات الحدیث ولطائف الأسانید
(১০) المنة الکبری شرح وتخریج السنن الصغری للحافظ البیهقي
(১১) التمسک بالسنة في العقائد والأحکام
(১২) تحفة المتقین في ما صح من الأذکار والرقی والطب عن سید المرسلین
(১৩) الجامع الکامل في الحدیث الصحیح الشامل (সহীহ হাদীস বিশ্বকোষ)
(১৪) দিরাসাত ফিল ইয়াহুদিয়াত ওয়াল মাসিহিয়াত ওয়াল আদিয়ানিল হিন্দ [১৮] الأدب العالي
হিন্দি রচনা:
সম্পাদনা(1) কুরআনের শীতল ছায়া
(২) কুরআন বিশ্বকোষ
আল জামিউল কামিল ফি আহাদিসিস সাহিহিশ শামিল
সম্পাদনা১৬৫৪৬টি ছহীহ হাদীছ দ্বারা সমৃদ্ধ বিখ্যাত গ্রন্থটি মোট ১৯ খন্ডে সমাপ্ত। যার পৃষ্ঠা সংখ্যা প্রায় ১৪৭৩৬। যা শায়েখের সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য কর্ম হিসেবে সুপ্রসিদ্ধ। ২০০১ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত সুদীর্ঘ ১২ বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে তিনি ছহীহ হাদীছ সংকলনের কাজ সম্পূর্ণ করেন। ২০১৬ সালে মাকতাবা দারুর রিসালা থেকে ১২খন্ডে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়। অতঃপর ২০১৯ সালে দ্বিতীয় সংস্করণ বের হয় পাকিস্তানের দার ইবনু বাশীর থেকে। বর্তমানে প্রথম খন্ডে শুধু সূচিপত্র সংযোজিত হয়েছে। প্রথম সংস্করণে উছূলে হাদীছ, আসমাউর রিজাল, জারহ ওয়া তা‘দীল-এর আলোচনা সংক্ষিপ্ত আকারে থাকলেও দ্বিতীয় সংস্করণে তা সবিস্তারে সংযোজন করা হয়েছে।
আল জামিঊল কামিল গ্রন্থে হাদীছ সংকলনের মানহাজ : লেখক রাহিমাহুল্লাহ হাদীছ সংকলনকালে ছহীহ, হাসান, যঈফ, জাল ও মুনকার ইত্যাদি সাব্যস্ত করণের ক্ষেত্রে মুতাআখখিরীন মুহাদ্দিছগণের পদ্ধতি অনুসরণ করেছেন। তিনি তাঁর সংকলন ফিক্বহী তারতীবে সাজিয়েছেন। গ্রন্থটি তিনি ছহীহ বুখারীর ন্যায় কিতাবুল অহী দিয়ে শুরু করেছেন। এরপর কিতাবুল ঈমান ও অন্যান্য অধ্যায় ফিক্বহী বিন্যাসানুযায়ী সাজিয়েছেন। হাদীছটি বুখারী ও মুসলিম উভয় গ্রন্থে বর্ণিত হলে মুত্তাফাক্বুন আলাইহ, শুধু বুখারী বা মুসলিম গ্রন্থে হলে তাঁদের নাম ও ছহীহ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি এখানে কুতুবে সিত্তাহ ও মুয়াত্তা ইমাম মালিক থেকে ছহীহ হাদীছগুলো একত্রিত করেছেন। এক্ষেত্রে তিনি ছহীহ বুখারীর তা‘লীকাত বা বালাগাত কিংবা মুয়াত্ত্বা ইমাম মালিক-এর মারাসিল সংযোজন করেননি। মূলতঃ তিনি এই সংকলনের ক্ষেত্রে হাদীছের মৌলিক গ্রন্থের উপর নির্ভর করেছেন; কুতুবুয যাওয়ায়েদ-এর উপর নির্ভর করেননি। যেমন হুমায়দী-এর ‘আল জামিঊ বায়নাছ ছহীহাইন’ কিংবা ইবনুল আছীর-এর ‘জামিঊল উছূল’ থেকে হাদীছ সংকলন করেননি। এরপর তিনি কুতুবে সিত্তাহ ও মুয়াত্তা ইমাম মালিক-এর বাইরে ছহীহ হাদীছ সংকলনের জন্য হায়ছামীর মাজমাঊয যাওয়ায়েদ, ইবনু হাজারের মাতালিবুল ‘আলিয়া, মুছান্নাফ আব্দুর রাযযাক, মুছান্নাফ ইবনু আবী শায়বাহ, সুনান সাঈদ ইবনু মানছূর, সুনান দারিমী, মুনতাকা ইবনুল জারূদ, ছহীহ ইবনু খুযায়মাহ, ছহীহ ইবনু হিববান, দারাকুৎনী, মুসতাদরাক আল হাকিম, বায়হাক্বী থেকে ছহীহ হাদীছগুলো একত্রিত করেছেন। এছাড়াও তিনি হাদীছের নির্দিষ্ট একটি অধ্যায়; যেমন তাফসীর, আকীদাহ, আহকাম, যুহদ, দো‘আ, আখলাক ইত্যাদির উপর রচিত একক মুসনাদ গ্রন্থ থেকে ছহীহ হাদীছগুলো একত্রিত করেছেন।[৩][৪][৭][৮][১৪][১৯]
মৃত্যু
সম্পাদনাইলমে হাদীছের এই মহান ব্যক্তিত্ব ও মহীরুহ ৩০ জুলাই ২০২০, ৯ জিলহজ আরাফার দিনে মদীনা মুনাওয়ারাতে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর। বাদ মাগরিব মসজিদে নববীতে তাঁর জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। অতঃপর বাক্বীউল আল-গারক্বাদ কবরস্থানে নবী পরিবারের পাশে তাঁকে দাফন করা হয়।[৩][৪][৬][৭][৮][১৯]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Nadwi 2020।
- ↑ ক খ "ہندو مذہب چھوڑ کر ممتاز محدث بننے والے عالم دین ضیا الرحمان اعظمی انتقال کرگئے" [Famous Islamic scholar Zia ur Rahman Azmi who left Hinduism and became exemplary hadith scholar passed away]। Express News (উর্দু ভাষায়)। ৩১ জুলাই ২০২০।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "অমুসলিম পরিবার থেকে হাদিস বিশারদ!"। banglanews24.com। ২০১৯-০১-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "যেভাবে বিশ্বে খ্যাতি লাভ করলেন ভারতীয় নওমুসলিম আলেম"। www.kalerkantho.com। 2021-08। সংগ্রহের তারিখ 2024-02-11। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "الأوقاف تنعى الشيخ المحدث محمد ضياء الأعظمي"। alray.ps। الراي। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ ক খ "Journey from Hinduism to Islam to professor of Hadith in Madinah"। Saudigazette (English ভাষায়)। ২০১৭-০৩-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "Hindu Convert renowned Islamic scholar Dr Ziaur Rahman Azmi died in Madina | The Indian Awaaz" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৭-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "ইসলামিক পন্ডিত জিয়াউর রহমান আজমি"। ৫ আগস্ট ২০২০।
- ↑ ক খ Ahmad, Junaid (৩ আগস্ট ২০২০)। "কী একটি ত্যাগ! একটি অনুপ্রেরণামূলক জীবন কাহিনী ড. জিয়া-উর-রহমান আজমি"। The Companion। thecompanion.in। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Parjalanan Mualaf India Hingga Manjadi Professor Hadis di Madinah | Republika ID"। republika.id। Republika.id। ১৬ এপ্রিল ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ [http ://saudigazette.com.sa/article/174057/ "মদীনায় হাদিসের অধ্যাপক হয়ে হিন্দু ধর্ম থেকে ইসলামে যাত্রা"]
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। Saudigazette। ৩ মার্চ ২০১৭। - ↑ Khokhar 2020।
- ↑ Bhatti 2012, পৃ. 74।
- ↑ ক খ গ ডেস্ক, ইনকিলাব। "বিশ্ববিখ্যাত হাদিস গবেষক ড. জিয়াউর রহমান আজমির ইন্তেকাল"। DailyInqilabOnline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ "Journey from Hinduism to Islam to professor of Hadith in Madinah"। Saudigazette। ৩ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "Indian-origin scholar Zia ur Rahman Azmi passes away in Madinah"। Siasat। ৩১ জুলাই ২০২০।
- ↑ "ڈاکٹر محمد ضیاء الرحمن اعظمی"। وکیپیڈیا। ২০১৯-১০-১৩।
- ↑ "نتیجه جستجوی اعظمی محمد ضیاء الرحمن"। www.lib.ir। ২০২১-১০-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২০।
- ↑ ক খ "তাওহীদের ডাক - নিভে গেল সুন্নাতের বাতিঘর (ড. মুহাম্মাদ যিয়াউর রহমান আল-আ'যমী),সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০২০"। www.tawheederdak.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।