আলাপ:ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান পরবর্তী হিন্দু বিরোধী সহিংসতা
এই পাতাটি ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান পরবর্তী হিন্দু বিরোধী সহিংসতা নিবন্ধের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনার জন্য আলাপ পাতা। | |||
| নিবন্ধ সম্পাদনার নীতিমালা
|
এই পাতা বিষয়ে বর্তমানে আলোচনা চলছে। আপনি স্বচ্ছন্দে অংশ নিতে পারেন। তাই বলে আপনার এই পাতা সম্পাদনার ক্ষেত্রে সাহসী হতে কোনো বাধা নেই, তবে সম্পাদনার আগে আলোচনার পাতাটি একটু দেখে নিলে ভাল হয়। |
২০২৪ শেখ হাসিনার পতন পরবর্তী সহিংসতা-এর সাথে ২০২৪ সালে বাংলাদেশে হিন্দু বিরোধী সহিংসতা একত্রীকরণের প্রস্তাব
সম্পাদনা২০২৪ শেখ হাসিনার পতন পরবর্তী সহিংসতা এই নিবন্ধটির সাথে একত্রিত করা উচিত কারণ এই দুটি পাতা মূলত একই সহিংসতা সম্পর্কে যা শেখ হাসিনার চলে যাওয়ার পরে হয়েছিল। দুটি নিবন্ধের দৈর্ঘ্যও খুব বেশি বড় নয় মো. জনি হোসেন (আলাপ) ১৯:০৫, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- বিরোধিতা যেহেতু ২০২৪ সালে বাংলাদেশে হিন্দু বিরোধী সহিংসতা শিরনামায় "শেখ হাসিনার সরকারের পদত্যাগ" উল্লেখ করা নেই, কিন্তু শেখ হাসিনার সরকারের পদত্যাগের পূর্বেও সংখ্যালঘু বিশেষ করে হিন্দু ধর্মাবলম্বী দের বাড়ি, উপাসনালয় ও কর্মক্ষেত্র এর উপর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আক্রমন এর ঘটনা ঘটেছে, তাই এর আগের বছর এর নিবন্ধ গুলোর সাথে মিল রেখে এই শিরনামায় প্রবন্ধটি থাকা উচিৎ বলে আমি মনে করি। তবে এই নিবন্ধে সাবেক সরকারের শাশনামলেও হিন্দু ধর্মাবলম্বী দের ওপর যে হামলগুলোর ঘটনা ঘতেছে, সেগুলো উল্লেখ করা নেই। সেগুলোও যুক্ত করা উচিৎ উচিৎ বলে আমি মনে করি। ZeetBaralWiki ২০:৪৩, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- শেখ হাসিনা পদত্যাগের পূর্বেও সংখ্যালঘু বাড়িতে হামলার ঘটনার ঘটেনি। সেগুলো কিছু হামলার হয়েছে ঠিক কিন্তু বেশি ভাগ সংখ্যালঘু বাড়িতে হালমার হওয়া কারণ হলো রাজনৈতিক কারণে মো. জনি হোসেন (আলাপ) ২০:৫৩, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- শেখ হাসিনা পদত্যাগের পূর্বেও সংখ্যালঘু বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে এবং স্থানীয় স্বনামধন্য পত্রিকার ওয়েবসাইট গুলাতে এখন অবধি উপলব্ধ রয়েছে। আপনি বলেছেন, "সেগুলো কিছু হামলার হয়েছে ঠিক কিন্তু বেশি ভাগ সংখ্যালঘু বাড়িতে হালমার হওয়া কারণ হলো রাজনৈতিক কারণে।" যে কারণেই হোক ২০২৪ সালে বাংলাদেশে হিন্দু বিরোধী সহিংসতা শিরোনামায় কি আমরা সেই কারণগুলো এবং হামলার প্রকৃতি স্পস্তভাবে সঠিক তথ্যসূত্র দিয়ে উল্লেখ করতে পারি না? অবশ্যই পারি। ZeetBaralWiki ২১:০১, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- ২০২৪ শেখ হাসিনার পতন পরবর্তী সহিংসতা, এখানে যে ঘটনা সেই সেই ঘটনা এই নিবন্ধ রয়েছে। একই ঘটনার ২ টা নিবন্ধ থাকা উচিত মনে করছি না। মো. জনি হোসেন (আলাপ) ২১:২১, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- ২০২৪ শেখ হাসিনার পতন পরবর্তী সহিংসতা নিবন্ধটিতে সাবেক সরকারের আমলের ঘটনাগুলো উল্লেখ করা যায় না। শুধু সাবেক সরকারের পদত্যাগের পরবর্তীতে ঘটা সহিংসতার ঘটনাবলি উল্লেখ করা যায়। আপনি পূর্বের সাড়ায় বলেছেন, "একই ঘটনার ২ টা নিবন্ধ থাকা উচিত মনে করছি না।"
- ১ম কথাঃ ২০০১ সালের বিএনপি দ্বারা পরিচালিত এবং ২০১৩ সালের জামায়াত দ্বারা পরিচালিত হিন্দু বিরোধী সহিংসতার পর থেকে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা শেখ হাসিনা সরকারের শক্তিশালী সমর্থক হিসেবে বিবেচিত হতেন। হিন্দুরা রাজনৈতিক ও ধর্মীও উভয় কারণেই আক্রমণের শিকার হচ্ছে। ২০২৪ সালের ৮ম মাস পর্যন্ত হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উপর অনেকগুলো হামলা চালানো হয়েছে। তাই ২০২৪ সালে বাংলাদেশে হিন্দু বিরোধী সহিংসতা শিরোনামায় নিবন্ধটি থাকতেই পারে।
- ২য় কথাঃ ২০২৪ শেখ হাসিনার পতন পরবর্তী সহিংসতা প্রবন্ধটিতে উপ শিরোনামায় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কথা উল্লেখ করে প্রধান প্রবন্ধ টেমপ্লেট এ ২০২৪ সালে বাংলাদেশে হিন্দু বিরোধী সহিংসতা যোগ করা যেতে পারে।
- ৩য় কথাঃ ২০২৪ শেখ হাসিনার পতন পরবর্তী সহিংসতা প্রবন্ধটিতে হামলার কারন হিসেবে রাজনৈতিক দলের ভিন্নতার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু ২০২৪ শেখ হাসিনার পতন পরবর্তী সহিংসতা প্রবন্ধে কারণগুলো [রাজনৈতিক ও ধর্মীও ভিন্নতা] সবিস্তারে উল্লেখ করা যায়।
- ৪র্থ কথাঃ ২০২৪ শেখ হাসিনার পতন পরবর্তী সহিংসতা ও ২০২৪ শেখ হাসিনার পতন পরবর্তী সহিংসতা প্রবন্ধ দুটি একীভূত করতে তথ্য এর বিভ্রান্তি সহ বেশ কিছু জটিলতার সৃষ্টি হবে।
- তাই আমি প্রবন্ধ দুটিকে একীভূত করার বিপক্ষে অবস্থান করছি। ZeetBaralWiki ১৬:৪২, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আগে আপনি তথ্যগুলো ভেরিফাই করেন,এখানে বেশিরভাগ সোর্স ভারতীয় মিডিয়া যারা মিথ্যা তথ্য প্রচার করেছে।
- ১।টুইটারে যা ভাইরাল হয়েছে এগুলো প্রায় সব মিথ্যা।
- ২।বেশিরভাগ ৯৯% আওয়ামীপন্থী হিন্দুদের উপর আক্রমণ হয়েছে, সেক্ষেত্রে দেখেন,আওয়ামীপন্থি মুসলমানরাও কিন্তু বাদ যায়নি।
- তাহলে, জোর করে এটাকে হিন্দু নির্যাতন বলছেন ক্যানো?? Marjan Rahman Rabby (আলাপ) ২৩:৪৫, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- বিরোধিতা আপনি এই নিবন্ধটি থাকা অযৌক্তিক মনে করছেন, এই ভেবে যে "৯৯% শিকার আওয়ামীলীগপন্থী ছিল।" এটি আপনার বাক্তিগত মতামত যা উইকিপিডিয়াতে গ্রহণযোগ্য নয়।
- বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম, দেশ ও সতন্ত্র ব্যাক্তিবর্গ এই হামলাগুলোকে "সংখ্যালঘুদের উপর হামলা" - বলে চিহ্নিত করেছে। 😬CsmLrner ০৩:১২, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- ২০২৪ শেখ হাসিনার পতন পরবর্তী সহিংসতা, এখানে যে ঘটনা সেই সেই ঘটনা এই নিবন্ধ রয়েছে। একই ঘটনার ২ টা নিবন্ধ থাকা উচিত মনে করছি না। মো. জনি হোসেন (আলাপ) ২১:২১, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- শেখ হাসিনা পদত্যাগের পূর্বেও সংখ্যালঘু বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে এবং স্থানীয় স্বনামধন্য পত্রিকার ওয়েবসাইট গুলাতে এখন অবধি উপলব্ধ রয়েছে। আপনি বলেছেন, "সেগুলো কিছু হামলার হয়েছে ঠিক কিন্তু বেশি ভাগ সংখ্যালঘু বাড়িতে হালমার হওয়া কারণ হলো রাজনৈতিক কারণে।" যে কারণেই হোক ২০২৪ সালে বাংলাদেশে হিন্দু বিরোধী সহিংসতা শিরোনামায় কি আমরা সেই কারণগুলো এবং হামলার প্রকৃতি স্পস্তভাবে সঠিক তথ্যসূত্র দিয়ে উল্লেখ করতে পারি না? অবশ্যই পারি। ZeetBaralWiki ২১:০১, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- শেখ হাসিনা পদত্যাগের পূর্বেও সংখ্যালঘু বাড়িতে হামলার ঘটনার ঘটেনি। সেগুলো কিছু হামলার হয়েছে ঠিক কিন্তু বেশি ভাগ সংখ্যালঘু বাড়িতে হালমার হওয়া কারণ হলো রাজনৈতিক কারণে মো. জনি হোসেন (আলাপ) ২০:৫৩, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- As much as the Hindus/minority groups were attacked most of them were AL leaders and members of fraction entities such as JL & BCL of the party. There's more than enough independent international source (other than Indian & Bangladeshi) to prove that it wasn’t necessarily a "communal violence" Marjan Rahman Rabby (আলাপ) ২৩:৫০, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- সমর্থন (نقاش) عبد الله ০০:১১, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
রচনাশৈলি পরিবর্তন
সম্পাদনাআমি কিছু রচনাশৈলি পরিবর্তন করেছি। এটা চলমান থাকবে। অনেক কথা হয়তো বাদ দিয়েছি। যেটা অপ্রয়োজনীয় মনে হয়েছে বা অধিক বলা হয়েছে, তা বাদ দিয়েছি। আবার অনিচ্ছাকৃতও কিছু বাদ যেতে পারে। কারো কোনো পরামর্শ থাকলে এখানে বলার অনুরোধ করা হলো।
বর্তমান রচনাশৈলিতে উপরের বিতর্কটি সমাধানের চেষ্টা করা হয়েছে। চেষ্টা করছি বিষয়বস্তুকে তৎকালীন সরকার পদত্যাগকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনা থেকে সরে সমস্ত বছরে ঘটা সহিংসতার ঘটনায় বেশি গুরুত্ব দিতে।
— Robin Saha. (আলাপ🎙/ ই-মেইল ) ২০:০৪, ৯ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি)
নিবন্ধটির 7671635 বা এর নিকটের সংস্করণ সম্পর্কে মতামত
সম্পাদনাসম্পাদক @মোহাম্মদ জনি হোসেন, @Marjan Rahman Rabby, @Abazizfahad এবং @Robin Saha, আপনারা এই নিবন্ধটি সম্পাদনা বা নিবন্ধটি নিয়ে আলোচনার সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন/আছেন।
এখানে কেউ একজন নিরপেক্ষতা বা এর অনুরুপ ট্যাগ লাগিয়েছেন। আমি সেটি সরিয়েছি। কারণ- তিনি উল্লেখ করেননি কোথায় নিরপেক্ষতাহীনতার অভাব রয়েছে এবং কিভাবে ওই সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে।
আমি আপনাদের এখানে উল্লেখ করেছি এই সংস্করণটি সম্পর্কে মতামত জানানোর জন্য এবং কিভাবে এটি আরও উন্নত করা যায় - তা নিয়ে আলোচনা করার জন্য।
কারও আগ্রহ না থাকলে বার্তাটি উপেক্ষা করতে পারেন। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৫:৫৯, ১০ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আমি প্রথমআলোর একটি নিউজে প্রকাশিত ছবি ব্যবহার করেছি। ঠিক ঠাকভাবে হয়তো কপিরাইট ব্যবহার করা হয়নি। ছবিটা অপসারণ না করে কপিরাইট ঠিক করে দেয়ার অনুরোধ করছি। — Robin Saha. (আলাপ🎙/ ই-মেইল ) ০৫:০৪, ১১ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি)
উইকিপিডিয়া কী নয়
সম্পাদনাউইকিপিডিয়া একটি বিশ্বকোষ। এটি কোনো সংবাদপত্র, ডিরেক্টরি ও গণহারে ঘটনা লিপিবদ্ধের সাইট নয়। নিবন্ধটিতে দেখা যাচ্ছে অনেক অপ্রয়োজনীয় ঘটনা লিপিবদ্ধ করা হয়েছে যা অনেকটা ডিরেক্টরি সাইটের মতো নির্দেশ করছে, এছাড়া বিভিন্ন মতামত ও তুলে ধরা হয়েছে যার বেশিরভাগই অপ্রয়োজনীয়। নিবন্ধ থেকে অপ্রয়োজনীয় ও অবিশ্বকোষীয় লেখা অপসারণ করে নিরপেক্ষতা রক্ষার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিবন্ধের অন্যতম অবদানকারীদের এবিষয়ে মেনশন করা হলো @Robin Saha, CosmLearner, Mehedi Abedin, এবং DeloarAkram:। আরও পড়ুন উইকিপিডিয়া:উইকিপিডিয়া কী নয়। রিয়াজ (আলাপ) ২০:০৬, ৩১ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি)
- এছাড়াও নিবন্ধটিতে সংবাদপত্র থেকে হুবহু লেখা তুলে দেওয়া হচ্ছে, যা কপিরাইটের লঙ্ঘন। রিয়াজ (আলাপ) ২০:৩৫, ৩১ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি)
- @RiazACU ওকে! আমি দেখছি। আমার মনে হয়, আমাদের সাম্প্রদায়িক হামলা ও রাজনৈতিক হামলাকে বাছাই করা করা উচিত। @MdsShakil ভাই মেবি এরকম কথা কোথাও বলেছিলেন।
- এর পাশাপাশি নিউজ থেকে সরাসরি নেওয়ার কারণে কপিরাইট লঙ্ঘন হয়েছে। আমি সময় পাইলে নিবন্ধটা নিয়ে কাজ করবো। ~ Deloar Akram (আলাপ • অবদান • লগ) ০৫:৩৬, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
ভারতীয় গণমাধ্যমের সূত্র ব্যবহার
সম্পাদনাশেখ হাসিনার পতন পরবর্তী হিন্দু সংক্রান্ত যেসব ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রচুর গুজব ছড়িয়েছে, যা ইতোপূর্বে বিবিসি, আলজাজিরা, ডয়চেভেলে প্রথম আলোসহ দেশি বিদেশি একাধিক গণমাধ্যমে ফ্যাক্টচেক প্রকাশিত হয়েছে। তাই বাংলাদেশকেন্দ্রীক নিবন্ধের ক্ষেত্রে দেশীয় গণমাধ্যমকে সূত্র হিসেবে ব্যবহারের অনুরোধ করছি। রিয়াজ (আলাপ) ১০:১৪, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- প্রথম আলো রিপাবলিক টিভির প্রসঙ্গ তুলেছে। আমরা জানি রিপাবলিক টিভি ভারতীয় ডানপন্থী পক্ষপাতের সাথে জড়িত। একটি টিভি নেটওয়ার্ক সমগ্র দেশের গণমাধ্যমকে প্রতিনিধিত্ব করে না। ভারতে অনেক গণমাধ্যম রয়েছে যাদের বামপন্থী পক্ষপাত রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফক্স নিউজের ডানপন্থী পক্ষপাত রয়েছে। ফক্স নিউজ কোনো ভুল তথ্য ছড়ালে, তা সমগ্র মার্কিন গণমাধ্যমের পক্ষপাতিত্ব বা মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর প্রমাণ নয়। তদ্ব্যতীত, উইকিপিডিয়ায় রিপাবলিক টিভি একটি অপ্রতুল তথ্যসূত্র হিসেবে বিবেচিত।
- এই নিবন্ধটি পড়ুন: Al_Jazeera_controversies_and_criticism#Bangladesh এবং Al_Jazeera_controversies_and_criticism#India। বাংলাদেশের অংশে বলা হয়েছে, "এই নিউজ চ্যানেলকে প্রায়ই ১৯৭১ সালের বাংলাদেশ গণহত্যা ছোট করে দেখানোর অভিযোগ করা হয়, যেখানে ইসলামী মিলিটারিরা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সাথে একত্রিত হয়ে স্বাধীনতাকামী বাঙালিদের লক্ষ্যবস্তু করে।" ভারতের অংশে বলা হয়েছে, "কলামিস্ট সীমান সিরোহি আল জাজিরার ভারত-বিরোধী পক্ষপাতিত্ব করেছে।" আল জাজিরা চ্যানেলের ইসলামী পক্ষপাত রয়েছে। বিবিসি ২০১৩ সালে জানিয়েছিল, "আল জাজিরা চ্যানেল এখনও ইসলামীপন্থী অবস্থানের প্রতীক রয়ে গেছে।"
- আল জাজিরা রাষ্ট্রীয়। কাতারের। কোনও প্রতিষ্ঠানের নয়। স্বাভাবিকভাবে তারা রাষ্ট্রীয় স্বার্থে কাজ করবে, নিরপেক্ষভাবে নয়। এছারা আল জাজিরা সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। দেখুনঃ Wikipedia:Reliable_sources/Perennial_sources#Al_Jazeera
- আরও বললে,
- আমি "ভারতীয় গণমাধ্যমের মিথ্যা দাবি" শিরোনামে এবং একই ধরনের অন্যান্য শিরোনামের কিছু সংবাদ প্রতিবেদন পড়েছি। সমস্ত প্রতিবেদনে টুইটার এবং ফেসবুকে ছড়ানো কিছু গুজব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
- অর্থাৎ ভারত সরকার দ্বারা স্বীকৃত সংবাদ মাধ্যমগুলো দ্বারা গুজব ছড়ানো হয়েছে - এমন কথা বলা নেই।
- আমি আরও লিঙ্ক দিলামঃ
- CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৩:৫৬, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- @CosmLearner: কেন আমি বাংলাদেশের ঘটনায় দেশীয় ও স্থানীয় পত্রিকা ব্যবহার করতে বললাম তার একটি উদাহরণ দিচ্ছি। নিবন্ধটিতে বর্তমানে থাকা এখানের চট্টগ্রাম বিভাগ অংশের লেখাটি দেখুন ৬ সেপ্টেম্বর, গণেশ চতুর্থীর একদিন আগে, চট্টগ্রামে ভগবান গণেশের মূর্তি বহনকারী হিন্দু ভক্তদের আক্রমণ করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, বাতারগলি ধ্বাপারা সর্বজনীন পূজা কমিটির সদস্যরা কদম মুবারক মসজিদের নিচে দিয়ে যাওয়ার সময় ভক্তদের উপর গরম পানি ঢেলে দেয় এবং ইট ছোড়া হয় এখানে বলা হচ্ছে গরম পানি ঢালা হয়েছে যেটি মূলত গুজব বরং পানি ঢালার বিষয়টি জাতীয় গণমাধ্যমে ওঠে এসেছে, দ্বিতীয়ত বাতারগলি ধ্বাপারা নামে সেখানে কোনো জায়গা নেই বরং এটি ব্যাটারি গলি ধোয়াপাড়া। তৃতীয়ত তিনটি সূত্রই ভারতীয় গণমাধ্যমের, দেশীয় গণমাধ্যমে কি সংবাদ কাভার হয়নি? এছাড়া, হিন্দুস্তান টাইমেসর সূত্রটি তো ভারতের মধ্যপ্রদেশের এটাও কেন যোগ হবে! আমি কেবল একটি উদাহরণ দিলাম পুরো নিবন্ধে এমন আরও সমস্যা থাকবে। এজন্যই দয়া করে দেশীয় গণমাধ্যম ব্যবহার করুন, যারা স্পট থেকে সংবাদ নিচ্ছে তাদের সূত্র প্রাধান্য দিন। রিয়াজ (আলাপ) ১৪:৩৬, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- বাতারগলি ধ্বাপারা যিনি এই নিবন্ধে লিখেছেন তিনি ভুল লিখেছেন। স্পষ্ট বলা আছে, Batargalli Dhwapara Sarbajanin Puja Committee (ধোপাপাড়া) - এর লোকজন প্রতিমা নিয়ে যখন মোমিন রোডে মূর্তি বহন করে নিয়ে যাচ্ছিলেন তখন Kadam Mubarak mosque (কদম মোবারক মসজিদ) সংলগ্ন একটি উঁচু বিল্ডিং থেকে গরম জল ঢালা হয় ও বৃক ছোড়া হয়। Bangladesh: Outrage as hot water, bricks hurled during Ganesh idol procession in Chittagong। ওটা ধ্বাপারা নয়, ধোপাপাড়া।
- {এছাড়া, হিন্দুস্তান টাইমেসর সূত্রটি তো ভারতের মধ্যপ্রদেশের এটাও কেন যোগ হবে! } - আমি এইমাত্র দেখেছি এটা অন্য ঘটনা। আমি আপনার সঙ্গে এই ব্যাপারে একমত। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৪:৫৫, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- @RiazACU আমি সব লিঙ্ক গুলো চেক করতেছি। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৪:৫৬, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- নামটা কি ধোপাপাড়া হবে নাকি ধাঁওপাড়া হবে। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৫:২৩, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- ধোয়াপাড়া/ধোপাপাড়া এটি জায়গার নাম। মূল পরিষদের নাম ব্যাটারিগলি সর্বজনীন পূজা উদযাপন পরিষদ। রিয়াজ (আলাপ) ১৫:৪৫, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- নামটা কি ধোপাপাড়া হবে নাকি ধাঁওপাড়া হবে। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৫:২৩, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- @RiazACU আমি সব লিঙ্ক গুলো চেক করতেছি। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৪:৫৬, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- @CosmLearner: কেন আমি বাংলাদেশের ঘটনায় দেশীয় ও স্থানীয় পত্রিকা ব্যবহার করতে বললাম তার একটি উদাহরণ দিচ্ছি। নিবন্ধটিতে বর্তমানে থাকা এখানের চট্টগ্রাম বিভাগ অংশের লেখাটি দেখুন ৬ সেপ্টেম্বর, গণেশ চতুর্থীর একদিন আগে, চট্টগ্রামে ভগবান গণেশের মূর্তি বহনকারী হিন্দু ভক্তদের আক্রমণ করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, বাতারগলি ধ্বাপারা সর্বজনীন পূজা কমিটির সদস্যরা কদম মুবারক মসজিদের নিচে দিয়ে যাওয়ার সময় ভক্তদের উপর গরম পানি ঢেলে দেয় এবং ইট ছোড়া হয় এখানে বলা হচ্ছে গরম পানি ঢালা হয়েছে যেটি মূলত গুজব বরং পানি ঢালার বিষয়টি জাতীয় গণমাধ্যমে ওঠে এসেছে, দ্বিতীয়ত বাতারগলি ধ্বাপারা নামে সেখানে কোনো জায়গা নেই বরং এটি ব্যাটারি গলি ধোয়াপাড়া। তৃতীয়ত তিনটি সূত্রই ভারতীয় গণমাধ্যমের, দেশীয় গণমাধ্যমে কি সংবাদ কাভার হয়নি? এছাড়া, হিন্দুস্তান টাইমেসর সূত্রটি তো ভারতের মধ্যপ্রদেশের এটাও কেন যোগ হবে! আমি কেবল একটি উদাহরণ দিলাম পুরো নিবন্ধে এমন আরও সমস্যা থাকবে। এজন্যই দয়া করে দেশীয় গণমাধ্যম ব্যবহার করুন, যারা স্পট থেকে সংবাদ নিচ্ছে তাদের সূত্র প্রাধান্য দিন। রিয়াজ (আলাপ) ১৪:৩৬, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- ২০২৪ এর বিপ্লব সম্পর্কে বললে, ভারতীয় মিডিয়া হিউজ পরিমাণে প্রোপাগাণ্ডা ছড়িয়েছে। সেগুলোর বহু প্রমাণ দেশীয় পত্রিকায়, ফ্যাক্ট চেকারে ধরা পরেছে। কিন্তু আমি বলবোনা সব পত্রিকা অথবা একই পত্রিকার সবগুলো নিউজে প্রোপাগাণ্ডা রয়েছে। তবে ২০২৪ এর বিপ্লব ইস্যুতে ভারতীয় কোন পত্রিকার উপর আস্থা রাখা উচিত নয়। বরং তৃতীয় পক্ষের মিডিয়া ইউজ করতে হবে। আর আল জাজিরা এখানে ব্যবহার করা যাবে। আল জাজিরার আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্য পত্রিকা, তবে যদি ধরেও নিই তাদের ইসলামি নিউজে বায়াস থাকতে পারে। তবে এই আন্দোলনের নিউজে এটা প্রযোজ্য নয়। কারণ এই বিপ্লব হিন্দু বনাম মুসলমানদের নয়। ~ Deloar Akram (আলাপ • অবদান • লগ) ১৯:০৮, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- @RiazACU, @DeloarAkram
- বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তনের পর কিছু ভারতীয় সামাজিক মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে কিছু গুজব ছড়ানো হয়েছিল। বিবিসি, দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, A fusion of real and fake narratives do the rounds on attack on minorities in Bangladesh এবং বেশ কয়েকটি ফ্যাক্ট-চেকিং ওয়েবসাইট সেই গুজবগুলি চিহ্নিত করেছে। বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলি মৌলবাদী মুসলমানদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়া বাংলাদেশে যথেষ্ট সাংবাদিক নিয়োগ করে না। ফলে আন্তর্জাতিক মিডিয়া সব ঘটনা কাভার করতে পারে না। কিন্তু ভারত বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ এবং এটি অধিকাংশ খবর এবং এর সত্যতা রিপোর্ট করতে পারে। ভারত হিন্দুদের উপর প্রভাব ফেলা বিষয়গুলিতে সর্বাধিক কাভারেজ দেয়। ভারতীয় সংবাদ বাদ দিলে নিবন্ধটি নিরপেক্ষতা হারাবে। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ২০:৪৯, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আমি আল-জাজিরা এর লিঙ্ক ইনলাইন উদ্ধৃতি হিসেবে ব্যবহার করার বিরোধিতা করছি না। তবে ভারত বিরোধী, হিন্দু বিরোধী এবং সরাসরি সরকার নিয়ন্ত্রিত সংবাদ মাধ্যম দ্বারা অন্য একটি দেশের সংবাদ মাধ্যম ভুল নাকি সঠিক সংবাদ পরিবেশন করছে তা নির্ণয় করতে চাওয়া বোকামি। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ২০:৫৪, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলি মৌলবাদী মুসলমানদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত
বাক্যটি দ্বারা মোটেও আপনার নিরপেক্ষতা প্রকাশ পায় না, আপনি-ইবা কীভাবে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হলেন!- ভারতীয় বা বাংলাদেশী সূত্র বলে কোনও কথা নেই, বরং এমন সূত্র ব্যবহার করুন সেসব সত্য-নিরপেক্ষ লিখে, গুজব ছড়ায় না, অতিরঞ্জিত করে লিখে না। তাহলেই হলো। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২১:১৩, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- "বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলি মৌলবাদী মুসলমানদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত" - এ নিয়ে বেশ কিছু বিদেশি সংবাদ পত্রের বিশ্লেষণ রয়েছে। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ২১:১৯, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আপনি কি আল-জাজিরা দ্বারা ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম ভুল নাকি সঠিক সংবাদ পরিবেশন করছেন? আল-জাজিরা ছাড়া কোথাও - "ভারতীও মিডিয়া (ছাড়পত্রযুক্ত} গুজব ছড়াচ্ছে" - এরকম সংবাদ বা বিশ্লেষণ করা হয় নি। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ২১:২৩, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আপনি যদি ইতিমধ্যে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে
বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলি মৌলবাদী মুসলমানদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত; আল জাজিরা ভারত বিরোধী, হিন্দু বিরোধী; ভারত বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ এবং এটি অধিকাংশ খবর এবং এর সত্যতা রিপোর্ট করতে পারে
তাহলে আমি কীভাবে বুঝব নিরপেক্ষভাবে লিখছেন। - আমি আবারো উপরে আমার বলা "ভারতীয় বা বাংলাদেশী সূত্র বলে কোনও কথা নেই, ..." লাইনটি আপনাকে ও অন্যদেরকেও পড়তে বলব। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২১:৩৮, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- "ভারতীয় বা বাংলাদেশী সূত্র বলে কোনও কথা নেই, বরং এমন সূত্র ব্যবহার করুন সেসব সত্য-নিরপেক্ষ লিখে, গুজব ছড়ায় না, অতিরঞ্জিত করে লিখে না। তাহলেই হলো।" - আমি সব সময়ই আপনার এই কথাটির সাথে একমত পোষণ করেছি। কিন্তু অন্য দুজন সম্পাদক আল-জাজিরার উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন ইন্ডিয়ান মিডিয়া ভুয়া সংবাদ ছড়াচ্ছে। আমি তাই বলেছি। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ২১:৪৩, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আপনি যদি ইতিমধ্যে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে
- আমি আল-জাজিরা এর লিঙ্ক ইনলাইন উদ্ধৃতি হিসেবে ব্যবহার করার বিরোধিতা করছি না। তবে ভারত বিরোধী, হিন্দু বিরোধী এবং সরাসরি সরকার নিয়ন্ত্রিত সংবাদ মাধ্যম দ্বারা অন্য একটি দেশের সংবাদ মাধ্যম ভুল নাকি সঠিক সংবাদ পরিবেশন করছে তা নির্ণয় করতে চাওয়া বোকামি। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ২০:৫৪, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আপনাকে অনুরোধ করবে আগেবাড়িয়ে নিজে থেকে যেন আপত্তিকর মন্তব্য না করেন। ভারতীয় মিডিয়ার একপাক্ষিক ও ভুল সংবাদপরিবেশনের জন্য ইংরেজিতেই দুইটা ১ ও ২ নিবন্ধই আছে। রয়টার্স ইনস্টিটিউটের এই নিউজ দেখুন। বাংলাদেশকেন্দ্রীক কীভাবে ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে এটাও দেখুন। আমি শুরুতেই আপনাকে কেবল আলজাজিরার উদ্ধৃতি দিইনি, পাশাপাশি বাংলাদেশে যে ঘটনা গুজব সেটাকে ভারতে সত্য হিসেবে প্রচার করা হচ্ছে। এরপরও অনুরোধ করবো নিরপেক্ষভাবে লিখুন, বাংলাদেশে যথেষ্ট সেকুলারপন্থী উন্নতমানের মিডিয়া আছে। রিয়াজ (আলাপ) ০৩:২২, ২ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আমি মনে করি না, আলোচনাকে তর্ক হিসেবে নেওয়া উচিৎ।
- আপনার লিঙ্ক এ Reuter Institute - এ বলা হয়েছে, ইন্ডিয়া সাংবাদিকতার অন্ধকার যুগে রয়েছে। এখানে সাংবাদিকদের জন্য কি করা উচিৎ তা বলছে। বলা হয়েছে সাংবাদিকদের বাক্তিগতভাবে সামাজিক মাধ্যমে পরিচিত না করিয়ে সংবাদের মাধ্যমে পরিচিত করতে হবে। নারী সাংবাদিকদের সম্মান দিতে হবে। ইত্যাদি।
- দ্বিতীয় লিঙ্ক এ বাংলাদেশের একমাত্র সঠিক নিউজ চেকিং ওয়েবসাইট rumorscanner.com এ বলা হয়েছে বাংলাদেশে একাধিক নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ভুয়া দাবি ভারতীয় গণমাধ্যমে। কিন্তু বিবিসি তে বলা হয়েছে সংসদ ভবনের সামনে নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীরের মানববন্ধন। যে যে ভারতীয় গণমাধ্যমের কথা বলা হয়েছে তা হলও Ei Muhurte, BAARTA TODAY, Zee 24 Ghonta। Ei Muhurte, BAARTA TODAY, Zee 24 Ghonta আমি উদ্ধৃতি হিসেবে ব্যবহার করিনি কারণ তাদের বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি নেই। উইকিপিডিয়ায় OpIndia, Republic TV, Swarajya - এর লিঙ্কগুলোর ব্যবহার নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক যেমনঃ Times of India, The Indian Express, Hindustan Times, The Economic Times, - এর মতো আন্তর্জাতিক ও বিশ্বস্ত সংবাদমাধ্যম রয়েছে - যেগুলোর গুজব ছড়ানোর রেকর্ড নেই এবং অনায়াসে ব্যবহার করা যায় ও বড় উইকি গুলোতে ইতোমধ্যে অনেক বার ব্যবহার করা হয়েছে। বাংলাদেশেও Ei Muhurte, BAARTA TODAY, Zee 24 Ghonta এর মতো শত শত ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো উল্লেখযোগ্য নয়।
- দ্বিতীয়ত, আপনার উল্লেখ করা ইংলিশ নিবন্ধ দুটো হলও Godi media ও Fake news in India। এখানে তাদের নির্বাচনে পক্ষপাতিত্ব এর কথা বলা হয়েছে এবং তার উদ্ধৃতি হিসেবে স্বঘোষিত বা নিম্নমানের উদ্ধৃতি ব্যবহার করা হয়েছে। দেখুন কোনও কোনও ইউটিউব ভিডিও এর কথাও বলা হয়েছে। এমনকি ইন্ডিয়ান মিডিয়া ভুল প্রমাণ করতে ইন্ডিয়ান ওয়েবসাইট ব্যবহার করা হয়েছে। যেমনঃ Bangladesh: India’s majoritarian politics drive its lazy and dismissive commentary, Canadian govt monitors Indian journalists amid diplomatic row - The Economic Times - এর মতো ইন্ডিয়ান মিডিয়া দিয়ে ইন্ডিয়ান নিউজ মিথ্যা প্রমাণ করা হয়েছে।
- আপনার উদ্দেশে, আপনি মূলত নিবন্ধ দুটির অর্থ বুঝতে পারেন নি। ওখানে ইন্ডিয়ার ভুল সংবাদ গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। ইন্ডিয়া মিডিয়া মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে তা প্রমাণ করা হয় নি। দেখুনঃ সংবাদ ভুল কিনা তা নির্ণয় করতে ইন্ডিয়ান মিডিয়াই ব্যবহার করা হয়েছে।
- বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম গুলোর নিবন্ধগুলো দেখুন। এগুলোরও পক্ষপাতিত্ব রয়েছে। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ০৫:৫৬, ২ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আপনাকে অনুরোধ করবে আগেবাড়িয়ে নিজে থেকে যেন আপত্তিকর মন্তব্য না করেন। ভারতীয় মিডিয়ার একপাক্ষিক ও ভুল সংবাদপরিবেশনের জন্য ইংরেজিতেই দুইটা ১ ও ২ নিবন্ধই আছে। রয়টার্স ইনস্টিটিউটের এই নিউজ দেখুন। বাংলাদেশকেন্দ্রীক কীভাবে ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে এটাও দেখুন। আমি শুরুতেই আপনাকে কেবল আলজাজিরার উদ্ধৃতি দিইনি, পাশাপাশি বাংলাদেশে যে ঘটনা গুজব সেটাকে ভারতে সত্য হিসেবে প্রচার করা হচ্ছে। এরপরও অনুরোধ করবো নিরপেক্ষভাবে লিখুন, বাংলাদেশে যথেষ্ট সেকুলারপন্থী উন্নতমানের মিডিয়া আছে। রিয়াজ (আলাপ) ০৩:২২, ২ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
আমি এই সম্পাদনাতেই সংক্ষেপে দেখিয়েছি নিবন্ধে ব্যবহার করা ভারতীয় সূত্রে কীভাবে ভুল ও পক্ষপাতদুষ্ট সংবাদ পরিবেশন হচ্ছে। এবং উক্ত সূত্রগুলোতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সজীব ওয়াজেদ জয়কে উদ্ধৃত করা হচ্ছে যাতে সহজেই বুঝা যাচ্ছে কীভাবে পক্ষপাতদুষ্ট সংবাদ প্রচার হয়েছে। এখানেও দেখুন এনডিটিভি, মিরর নাউ, এএনআই, জি নিউজ মধ্যপ্রদেশ, নিউজ টুয়েন্টিফোর নামের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় পত্রিকার এক্স একাউন্টেও ভুল সংবাদ প্রচার করেছে। আমি আলোচনাটি আর দীর্ঘায়িত করতে চাচ্ছিনা, আপনাকে অনুরোধ বাংলাদেশভিত্তিক ঘটনায় বাংলাদেশের সংবাদকেই আগে প্রাধান্য দিবেন। রিয়াজ (আলাপ) ০৬:৩১, ২ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- 'আপনাকে অনুরোধ বাংলাদেশভিত্তিক ঘটনায় বাংলাদেশের সংবাদকেই আগে প্রাধান্য দিবেন।' - অবশ্যই।
- উক্ত সূত্রগুলোতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সজীব ওয়াজেদ জয়কে উদ্ধৃত করা হচ্ছে যাতে সহজেই বুঝা যাচ্ছে কীভাবে পক্ষপাতদুষ্ট সংবাদ প্রচার হয়েছে। = হয়তো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সজীব ওয়াজেদ জয় এমন কিছু তথ্য দিয়েছে যা ওই সংবাদের সাথে সংশ্লিষ্ট। তাই উদ্ধৃত করেছে। এটা "পক্ষপাতদুষ্ট সংবাদ প্রচার হয়েছে" - তা প্রমাণ করে না।
- এখানেও দেখুন এনডিটিভি, মিরর নাউ, এএনআই, জি নিউজ মধ্যপ্রদেশ, নিউজ টুয়েন্টিফোর নামের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় পত্রিকার এক্স একাউন্টেও ভুল সংবাদ প্রচার করেছে। = "এক্স একাউন্টে" বলা হয়েছে। কিন্তু তারা কিভাবে সত্য জেনেছে তা উল্লেখ করে নি। যাইহোক "এক্স একাউন্ট" উইকিপিডিয়ায় উদ্ধৃতি হিসেবে ব্যবহার করা হয় নি। উল্লেখ্য পত্রিকা গুলো জনপ্রিয় তবে "শীর্ষস্থানীয় পত্রিকা" নয়।
- আমি এই সম্পাদনাতেই সংক্ষেপে দেখিয়েছি নিবন্ধে ব্যবহার করা ভারতীয় সূত্রে কীভাবে ভুল ও পক্ষপাতদুষ্ট সংবাদ পরিবেশন হচ্ছে। = ওয়েবসাইট থেকে এখানে লিখতে ভুল করা হয়েছে। এবং একটি ভিন্ন ঘটনার লিঙ্ক ব্যবহার করা হয়েছে যার সাথে এই নিবন্ধের সম্পর্ক নেই। ভিন্ন ঘটনার লিঙ্ক ব্যবহার করা হয়েছে বলতে গুজব বোঝায় না।
- আমি আলোচনাটি আর দীর্ঘায়িত করতে চাচ্ছিনা। = আমিও। তবে আমি মনে করি অন্য সম্পাদকদের কাছ থেকেও তাদের মতামত শোনা উচিৎ।
- 'আপনাকে অনুরোধ বাংলাদেশভিত্তিক ঘটনায় বাংলাদেশের সংবাদকেই আগে প্রাধান্য দিবেন।' - অবশ্যই। নিবন্ধের প্রায় সব গুলোই বাংলাদেশ ভিত্তিক পত্রিকা ব্যবহার করা হয়েছে। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ০৭:১৭, ২ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর একটি দল এজেন্ডা ভিত্তিক সংবাদ পরিবেশন করে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরবর্তী সময়ে ভারতীয় মিডিয়া প্রমাণ করার চেষ্টা করেছে এটা একটা সামরিক অভ্যুত্থান ছিলো, রাজনৈতিক কারণে প্রতিহিংসার শিকার হওয়া মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ সহ সব ঘটনাকে সাম্প্রদায়িক হামলা হিসাবে প্রমাণের নির্লজ্জ চেষ্টা করেছে যা বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশের ফ্যাক্ট চেকিং সংস্থায় (এমনকি ভারতেরও) মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়েছে। ইংরেজি উইকিতে ভারতীয় র্মিডিয়া নিয়ে en:WP:NEWSORGINDIA নামে একটা নীতিমালাও রয়েছে। এই ধরণের সংবেদনশীল নিবন্ধে এইরকম সূত্র ব্যবহার করা যাবে না। এরপর আরেকটি বিষয় হলো অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে যদি ধর্ম পরিচয়ের কারণে (আলোচ্য নিবন্ধে হিন্দু) যদি কাওকে হামলা না করা হয়ে থাকে, এবং গণমাধ্যমে এটা প্রমাণিত হয় তবে এই নিবন্ধ রাখার কোনো প্রয়োজন নেই। ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান পরবর্তী সহিংসতা নিবন্ধ থাকাই যথেষ্ঠ। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১৩:৩৮, ২ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- @MdsShakil আচ্ছা আমাকে কি সম্পাদনা বা আলোচনায় যোগদান করতে নিষেধ করা হচ্ছে? CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৩:৪১, ২ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- @CosmLearner আপনাকে আলোচনায় অংশ নিতে নিষেধ করা হয়নি, আপনার বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে আপনার বক্তব্য জানাতে পারেন তবে কাওকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করবেন না। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১৩:৪৩, ২ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- @MdsShakil আচ্ছা আমাকে কি সম্পাদনা বা আলোচনায় যোগদান করতে নিষেধ করা হচ্ছে? CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৩:৪১, ২ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
সম্পাদনা বাতিল
সম্পাদনা@CosmLearner: আপনি এখানে সারাংশে লিখলেন আরও বিকৃত তথ্য যোগ করেছেন একইসাথে অন্যের তথ্য মুছে দিয়েছেন। একই কাজ ইংরেজিতেও করলেন। আপনি তথ্য যোগ করার নামে কি এরকম সম্পাদনাই করেন?রিয়াজ (আলাপ) ১৬:১১, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আমি বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বক্তব্য তথ্য যোগ করছি। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৬:১৭, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- ওহ! বিকৃত তথ্য হিডইং - এ আরও তথ্য যোগ করা হয়েছে। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৬:১৮, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- বিকৃত তথ্য যোগ করা বলতে বিভিন্ন মাধ্যমে থাকা বিকৃত তথ্য সম্পর্কে বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বক্তব্য তথ্য যোগ হয়েছে। আপনি যদি বাংলা লেখার অর্থ বুঝতে না পারেন, তাহলে আমি আর কি বলবো। আমি দুঃখিত। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৬:২১, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আপনি তথ্য যোগ করার নাম দিয়ে তথ্য মুছে ফেলতেছেন আমি এটাই বুঝাচ্ছি। রিয়াজ (আলাপ) ১৬:৫১, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- বিকৃত তথ্য যোগ করা বলতে বিভিন্ন মাধ্যমে থাকা বিকৃত তথ্য সম্পর্কে বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বক্তব্য তথ্য যোগ হয়েছে। আপনি যদি বাংলা লেখার অর্থ বুঝতে না পারেন, তাহলে আমি আর কি বলবো। আমি দুঃখিত। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৬:২১, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- ওহ! বিকৃত তথ্য হিডইং - এ আরও তথ্য যোগ করা হয়েছে। CosmLearner (আলাপ করুন) অবদানসমূহ ১৬:১৮, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
নিবন্ধের শিরোনাম
সম্পাদনাআমি দেখতে পাচ্ছি বিভিন্ন স্থানে নিবন্ধের শিরোনাম নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। এই বিতর্ক নিরসনে নিবন্ধটির শিরোনাম কী হবে এই নিয়ে ঐকমত্যে আসা দরকার।
- প্রশ্ন হলো, এই নিবন্ধটির বিষয়বস্তু কী নিয়ে হবে? ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান পরবর্তী হিন্দু বিরোধী সহিংসতা সম্পর্কিত নাকি পুরো ২০২৪ সালের হিন্দু বিরোধী সহিংসতা-ঘটনা সম্পর্কিত?
দয়া করে কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ না করে নিচে আপনার মতামত জানান। (উদা: আমি মনে করি এই নিবন্ধের বিষয়বস্তু ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান পরবর্তী হিন্দু বিরোধী সহিংসতা সম্পর্কিত/পুরো ২০২৪ সালের হিন্দু বিরোধী সহিংসতা-ঘটনা সম্পর্কিত হওয়া উচিত কারণ ....) আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৮:১৫, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- ইংরেজি উইকিতে নিবন্ধের নাম en:2024 Bangladesh anti-Hindu violence নামে আছে। বাংলাতে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান পরবর্তী হিন্দু বিরোধী সহিংসতা হলে একাধিক বিষয়ে জটিলতা তৈরী হয়।
- ১) প্রথমত অভ্যুত্থানের সাথে হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির মণ্ডপ বা বিগ্রহ ভাঙচুর এর কোনো সম্পর্ক নেই। হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির, প্রতিমা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় নি, যা থেকে মনে হতে পারে অভ্যুত্থানের একটা কনসিকোয়েন্স বা ফলাফল হল হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির ভাঙা। কিন্তু নিবন্ধের নাম ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান পরবর্তী হিন্দু বিরোধী সহিংসতা হলে, এই নিবন্ধের শিরোনাম এই বার্তাই দেয়, অভ্যুত্থানের সাথে বিরোধাত্মক সংযোগ ছিল মন্দিরের।
- ২) জানুয়ারী থেকে জুলাইয়ে যেসব আলোচিত মন্দির ভেঙেছে, এবং বিভিন্ন জাতীয় মিডিয়ায় শিরোনাম হয়েছে, সেই তথ্য তাহলে কোথায় সন্নিবেশিত হবে, এই প্রশ্নের উত্তর এই নাম থেকে পাওয়া যায় না।
- ৩) সম্পুর্ণ জুলাই আগষ্টকে যদি অভ্যুত্থানের মাস ধরে ফেলি, সেপ্টেম্বর অক্টোবরে মন্দির ভাঙচুরের ইতিহাস কিভাবে সন্নিবেশিত হবে?
- এথেকে প্রমাণিত হয়, জানুয়ারী থেকে অক্টোবর অবধি সাম্প্রদায়িক হামলার মাঝেই অভ্যুত্থানের ঘটনা ঘটেছে, যা হয়তো সাম্প্রদায়িক হামলাকে কিছুটা প্রভাবিত করেছে, কিন্তু সাম্প্রদায়িক হামলার সুচনা করে নি। ফলে এই নিবন্ধের বর্তমান নাম ২০২৪ সালে সংগঠিত হওয়া অভ্যুত্থানের সময়কালীন কিছু ঘটনাকে ধারণ করলেও ২০২৪ সালের সাম্প্রদায়িকতার সম্পুর্ণ ইতিহাসকে ধারণ করতে পারবে না। যদিও ইংরেজি নিবন্ধে নামের কারণেই তা সম্ভব। ফলে ইংরেজি নিবন্ধের নামের সাথে মিল রেখে এটির পূর্ব নাম বা ২০২৪ সালের হিন্দু বিরোধী সহিংসতা-ঘটনা ধরনের নাম হওয়া বাঞ্চনীয়। প্রলয় (আলাপ) ১৯:১৫, ১ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- “ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান পরবর্তী হিন্দু বিরোধী সহিংসতা” এই শিরোনাম রাখার ব্যাপারে একমত নই। আমি “২০২৪ সালের সাম্প্রদায়িক সহিংসতা” শিরোনামে স্থানান্তরের প্রস্তাব দিচ্ছি। এতে হিন্দু বিরোধী সহিংসতার ঘটনার সাথে অন্যান্য সম্প্রদায়ের উপর সহিংসতার ঘটনার উল্লেখ করা যাবে। — Robin Saha. (আলাপ🎙/ ই-মেইল ) ২০:২৫, ৯ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আমি মনে করি যে নিবন্ধটির বিষয়বস্তু শুধুমাত্র ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান পরবর্তী সহিংসতার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে পুরো ২০২৪ সালের হিন্দু বিরোধী সহিংসতার ঘটনা হওয়া উচিত। কারণ, প্রথমত, অভ্যুত্থানের সঙ্গে মন্দির ভাঙচুর বা হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সহিংসতার কোনও সরাসরি সম্পর্ক নেই। অভ্যুত্থান-পরবর্তী সহিংসতার শিরোনাম দিলে এমন ভুল বার্তা যেতে পারে যে, অভ্যুত্থানই সহিংসতার মূল কারণ।
- দ্বিতীয়ত, ২০২৪ সালে জানুয়ারি থেকে বিভিন্ন সময়ে সংঘটিত মন্দির ভাঙচুরের ঘটনাগুলিও অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজন রয়েছে।
- তৃতীয়ত, অভ্যুত্থানের সময়কালকে শুধুমাত্র জুলাই বা আগস্টের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখলেও, পুরো বছরের সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা বিবেচনায় আসবে না। তাই, ইংরেজি নিবন্ধের শিরোনামের মতো পুরো ২০২৪ সাম্প্রদায়িক সহিংসতা অন্তর্ভুক্ত করাই সর্বোত্তম হবে। Arijit Kisku (আলাপ) ০৪:৩৯, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- @Arijit Kisku, @Robin Saha, @প্রলয়স্রোত ভাই! আপনারাদের পুরাতন ব্যবহারকারী বলেই জানতাম! তবে আপনারা এখানে নীতিমালাকে গণ্য না করেই মতামত দিচ্ছেন, এতে করে উইকিপিডিয়ার বিপরীতে আপনাদের নিজেদের মতামত প্রতিষ্ঠার আশংকা দেখছি।
- ভাই! আপনারা আমাকে অনেকবার WP:EVENT বিস্তারিত লেখা পড়িয়েছেন। কিন্তু আমার মনে হচ্ছে আপনারা অনেকবার পড়েও এই নীতিমালার মর্মার্থ উদ্ধার করতে পারেননি। আমি সারাংশ বলি, বোঝার চেষ্টা করুন! উইকিপিডিয়ায় এমন একটি ঘটনার উল্লেখ থাকবে, যেটা জাতীয়ভাবে সারা ফেলেছে এবং যেই একটি ঘটনা GNG উত্তীর্ণ হয়েছে। এখন আপনারা বলেছেন নিবন্ধের নাম চেন্স করে তালিকা নিবন্ধ করতে চাইছেন। ভাই, ২০২৪ সালের সব ঘটনা কি ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান পরবর্তী বিষয়বস্তুর সাথে সম্পর্কযুক্ত?
- আপনারা নিবন্ধে অনেক তথ্য যুক্ত করেছেন, সেগুলো কোন অভিজ্ঞ সম্পাদক পরীক্ষা করেননি, এবং বাতিল করেননি। এটার মানে এই নয় নিবন্ধটার সব তথ্য এখানে থাকার উপযুক্ত। আমি ও কিছু ব্যবহারকারী যেভাবে নিবন্ধে অপ্রাসঙ্গিক তথ্য যুক্ত করেছেন। সেগুলো আমি বা দুইজন প্রশাসক বাতিক করেছেন। আপনারা যদি এভাবে WP:HOAX করতে থাকেন, তাহলে তো এটা উইকি তথ্য নিরাপত্তা ও নিরপেক্ষতার সংকটে পরবে। দয়া করে এটাও পড়ুন WP:উইকিপিডিয়া কী নয়?, কোন সংবাদপত্র নয়। ~ Deloar Akram (আলাপ • অবদান • লগ) ০৪:৫৯, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- @DeloarAkram দাদা,
- যদিও আমি নিবন্ধে এখনো পর্যন্ত কোনো সম্পাদনা করিনি, নিবন্ধটি পড়ে মন্তব্য করেছিলাম।
- আমি বুঝতে পারছি যে আপনি WP:EVENT এবং WP:GNG নীতিমালার দিকটি গুরুত্ব দিচ্ছেন। তবে, নিবন্ধের শিরোনাম নিয়ে আলোচনায় আমার উদ্দেশ্য ছিল পুরো ২০২৪ সালের হিন্দু বিরোধী সহিংসতার ঘটনা যথাযথভাবে অন্তর্ভুক্ত করা, কারণ এটি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে সংগঠিত হয়েছে, যা শুধুমাত্র ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের পরবর্তী প্রভাবের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়।
- জাতীয়ভাবে আলোচিত, GNG উত্তীর্ণ হওয়া এবং ঐতিহাসিক প্রাসঙ্গিকতাসম্পন্ন এমন ঘটনার প্রতি WP:EVENT নীতিমালা যতটা প্রযোজ্য, ততটাই প্রযোজ্য বিষয়টির সঠিক কাঠামো নিশ্চিত করা। এ কারণেই নিবন্ধটি শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট সময়কাল বা নির্দিষ্ট ঘটনার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে পুরো বছরজুড়ে বিভিন্ন সময়ে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর বিবরণ অন্তর্ভুক্ত করাই উপযুক্ত বলে মনে করছি।
- এছাড়া, WP:HOAX এর প্রসঙ্গও বিবেচনায় নিয়েছি। আমরা সবাই চাই, তথ্যগুলো নিরপেক্ষ ও নির্ভরযোগ্য উৎস দ্বারা যাচাইযোগ্য হোক। ধন্যবাদ! Arijit Kisku (আলাপ) ০৮:০৪, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- আমি অনেক্ষণ ধরে বারবার পড়ার চেষ্টা করলাম, আমি আসলে আপনার বার্তার অনেককিছুই বুঝতে পারি নাই। প্রথমত যেকোনো আলোচনায় যখন আপনি ঘোষণা করে দিচ্ছেন, আমরা নীতিমালার মর্মোদ্ধার করতে পারি নাই। তখন আলোচনা তার স্বাভাবিক গতিপ্রকৃতি সেখানেই হারিয়ে ফেলেছে। তবুও আপনার কথা মেনে নিয়েই নীতিমালাকে আর রেফার না করেই এগিয়ে যাচ্ছি, (যেহেতু আপনার ভাষ্যে নীতিমালা আমরা বুঝি না।)
- আপনি বলছেন, ২০২৪ সালের সব ঘটনা কি ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান পরবর্তী বিষয়বস্তুর সাথে সম্পর্কযুক্ত? এই একই কথা প্রথম থেকেই আমি বলে যাচ্ছি, রবিন সাহা বলল, অরিজিত দাও বলল। যেহেতু ২০২৪ এ হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর সব হামলার সাথে ছাত্র জনতার অভ্যুত্থান সম্পর্কিত না, তাহলে আগ বাড়িয়ে এই নিবন্ধের নাম ছাত্র জনতার অভ্যুত্থান.... করতে গেলেন কেন? যখন ইংরেজি নিবন্ধে এরকম নামের চিহ্নও নেই।
- আপনি বলছেন, আপনারা নিবন্ধে অনেক তথ্য যুক্ত করেছেন, সেগুলো কোন অভিজ্ঞ সম্পাদক পরীক্ষা করেননি, এবং বাতিল করেননি। এটার মানে এই নয় নিবন্ধটার সব তথ্য এখানে থাকার উপযুক্ত। এটা একটা পরিষ্কার আপীল টু ইগনোরেন্স নামক যুক্তিদোষের উদাহরণ। যতক্ষণ না আপনি পরীক্ষা করছেন, ততক্ষণ আপনি বুঝছেন কীভাবে কোন তথ্য থাকবে, কোন তথ্য থাকবে না। আর যেটা থাকার উপযুক্ত না, সেটা বাদ দিতে আপনাকে তো কেও আটকাচ্ছে না, একই সাথে আলাপ পাতায় যিনি অপ্রাসঙ্গিক তথ্য যুক্ত করেছেন, তাকে বার্তা দেওয়া যায়, সম্পাদনা বাতিলের সময় তা উল্লেখ করা যায়, নিবন্ধের আলোচনা পাতায় ওই অংশটা নিয়ে আলোচনা করা যায়। এগুলো তো ইতোমধ্যে হচ্ছে। নিবন্ধের শিরোনামের আলোচনা অংশে আপনি আরেকটা প্রসঙ্গ এখানে টেনে এনে ঢালাওভাবে দোষারোপ করছেন কেন?
- আপনি বলছেন, আমি ও কিছু ব্যবহারকারী যেভাবে নিবন্ধে অপ্রাসঙ্গিক তথ্য যুক্ত করেছেন। সেগুলো আমি বা দুইজন প্রশাসক বাতিক করেছেন। এইখানে পুরা বাক্যটা একাধিকবার পড়েও বুঝি নাই, আপনি অপ্রাসঙ্গিক তথ্য যুক্ত করলে সেই দায়ভার আমাদের কেন?
- নীতিমালার পয়েন্ট টু পয়েন্ট বর্ণনা দিতে দিতে আমি কিছুটা ক্লান্ত অনুভব করছি। পশ্চিমে টেরোরিস্ট এটাক হয়, তাই ইংরেজি নিবন্ধে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার তালিকা নামে নিবন্ধ আছে। যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক দিয়ে হুটহাট গোলাগুলি হয়, তাই en:List of mass shootings in the United States নামে নিবন্ধ আছে। ভারতে গরুকে কেন্দ্র করে ঝামেলা হয়, তাই en:List of incidents of cow vigilante violence in India নামে নিবন্ধ আছে। এমনকি বাংলা উইকিতেও বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উপর যৌন নির্যাতনের তালিকা নামে নিবন্ধ আছে। এই সব নিবন্ধেই এমন অনেক ঘটনা আছে, যা পুরা বিশ্বে বা ঐ দেশে খুব একটা কোনো সাড়াই ফেলে নি, শুধু সংবাদপত্রে এসেছে, এতটুকুই। কিন্তু তাদের থাকতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। সমস্যা হচ্ছে কেবল হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মন্দির ভাঙার তথ্য থাকতে পারবে কি পারবে না, এই বেলায়। প্রলয় (আলাপ) ১৭:০০, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- @প্রলয়স্রোত আমিও সেটাই বলেছি নিবন্ধটা প্রতি বছরের তালিকা নিবন্ধের প্রয়োজন নেই। মূল একটা তালিকা নিবন্ধই যথেষ্ট। তাই এটিকে তালিকা নিবন্ধ বানানো যাবেনা। এটি নিদিষ্ট একটি ঘটনার নিবন্ধ। সাল জুড়ে সহিংসতা নিয়ে নিবন্ধ করা যাবেনা। ভারতে মুসলিম ধর্মের উপরে অথবা অন্য ধর্মের উপরে এমন নিবন্ধ নেই। কারণ উইকিপিডিয়া কোন সংবাদপত্র নয়, যে প্রতিটা ঘটনা এখানে উল্লেখ করতে হবে।
- @Arijit Kisku হ্যা অবশ্যই নীতিমালা অনুসারে উল্লেখযোগ্য বুঝে এবং কী ধরনের নিবন্ধ তৈরি করা যায়, সেগুলো বুঝে নিবন্ধ তৈরি ও সম্পাদনা করতে হবে। আপনি নীতিমালা পরলে দেখতে পাবেন ঘটনার নিবন্ধ উক্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে হয়। সাল জুড়ে সহিংসতা নিয়ে নিবন্ধ এটা টাইমলাইন নিবন্ধ, যেটা সচারাচর তৈরি করার উপাদান নয়।
- এমনকি এই নিবন্ধে বর্তমান সহিংসতার ঘটনা থাকবে কিনা, সেটা নিয়েও আলোচনা প্রয়োজন। কারণ আমাদের একটি সীমারেখা বিবেচনা করতে হবে, যে জুলাই বিপ্লবের সর্বশেষ ইমপ্যাক্ট কবে শেষ হচ্ছে। ~ Deloar Akram (আলাপ • অবদান • লগ) ১৭:১৫, ১৯ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- এখানে সম্পুর্ণ আলোচনাটা হচ্ছে নাম নিয়ে। আপনি শিরোনাম নিয়ে আলোচনা করুন। উপরে আমি ৩ টা যুক্তি দিয়েছি, সেগুলোর পালটা যুক্তি উপস্থাপন করুন। সহিংসতার ঘটনার যদি ঐতিহাসিক গুরুত্ব থাকে, তবে তা উইকিতে থাকবে। এটা উইকির নীতিমালা দ্বারা সংরক্ষিত। প্রলয় (আলাপ) ১৭:২২, ১৯ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- @DeloarAkram
- আপনার মন্তব্যে পুনরাবৃত্তি এবং যুক্তির অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। আপনি বারবার বলছেন, “সাল জুড়ে সহিংসতা নিয়ে নিবন্ধ করা যাবে না।” কিন্তু এখানে বিষয়টি পুরোপুরি আলাদা। এই নিবন্ধ শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট ঘটনার উপর নয়, বরং ২০২৪ সালে ঘটে যাওয়া হিন্দু-বিরোধী সহিংসতার একটি সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করছে।
- ১. সালভিত্তিক ঘটনা ও ভারতের উদাহরণ:
- আপনার দাবি, "সাল জুড়ে সহিংসতা নিয়ে নিবন্ধ করা যাবে না," বাস্তবতার সাথে খাপ খায় না। @প্রলয় দাদাও আগে উল্লেখ করেছেন ইংরেজি উইকিপিডিয়াতে বিভিন্ন নিবন্ধে সালভিত্তিক তথ্য রয়েছে। তাহলে, বাংলাদেশে হিন্দু-বিরোধী সহিংসতার ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম কেন?
- ২. টাইমলাইন বনাম বিষয়ভিত্তিক নিবন্ধ:
- এই নিবন্ধ কোনো টাইমলাইন নয় বরং ২০২৪ সালের হিন্দু-বিরোধী সহিংসতা একাধিক উল্লেখযোগ্য ঘটনার ধারাবাহিকতাকে বোঝায়, যা সারা বছরে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে ঘটেছে। এটি উইকিপিডিয়ার en:Wikipedia:Notability#General notability guideline এবং en:Wikipedia:Notability (events) নীতিমালা সম্পূর্ণ মেনে চলে।
- আপনার প্রস্তাবিত শিরোনাম এবং যুক্তি নিবন্ধটির প্রকৃত প্রকৃতি এবং প্রয়োজনীয়তার সাথে সাংঘর্ষিক। আমি ২০২৪ বাংলাদেশ হিন্দু বিরোধী সহিংসতা শিরোনামকেই সমর্থন করছি এবং এ নিয়ে বাস্তব যুক্তি ও নীতিমালার আলোকে আলোচনা করতে অনুরোধ করছি। Arijit Kisku (আলাপ) ০০:০৫, ২০ নভেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)