ক্যানিং মহকুমা
ক্যানিং মহকুমা হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের অন্তর্গত দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার একটি প্রশাসনিক মহকুমা। এই মহকুমার সদর ক্যানিঙে অবস্থিত। জেলার মোট জনসংখ্যার ১৩.৯৭ শতাংশ এই ব্লকের বাসিন্দা।[৩] ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে স্বীকৃত সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান এই মহকুমাতেই অবস্থিত।
ক্যানিং | |
---|---|
মহকুমা | |
স্থানাঙ্ক: ২২°১৮′৫০″ উত্তর ৮৮°৩৯′৫৪″ পূর্ব / ২২.৩১৩৯৯১৭° উত্তর ৮৮.৬৬৫০৭৫৩° পূর্ব | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
বিভাগ | প্রেসিডেন্সি |
জেলা | দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা |
সদর | ক্যানিং |
আয়তন | |
• মোট | ১,১০৩.৭৪ বর্গকিমি (৪২৬.১৬ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ৬ মিটার (২০ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ১১,৪০,৫৬২ |
• জনঘনত্ব | ১,০০০/বর্গকিমি (২,৭০০/বর্গমাইল) |
ভাষা | |
• সরকারি | বাংলা[১][২] |
• অতিরিক্ত সরকারি | ইংরেজি[১] |
সময় অঞ্চল | ভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+০৫:৩০) |
পিন কোড | ৭৪৩৩২৯ |
টেলিফোন কোড | +৯১ ৩২১৮ |
যানবাহন নিবন্ধন | ডব্লিউবি-১৯ থেকে ডব্লিউবি-২২,ডব্লিউবি-৯৫ থেকে ডব্লিউবি-৯৯ |
লোকসভা কেন্দ্র | জয়নগর (তফসিলি জাতি) |
বিধানসভা কেন্দ্র | গোসাবা (তফসিলি জাতি), বাসন্তী (তফসিলি জাতি), ক্যানিং পশ্চিম (তফসিলি জাতি), ক্যানিং পূর্ব |
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাস
সম্পাদনাক্যানিং মহকুমার সদর ক্যানিং-এর নামকরণ করা হয়েছিল ব্রিটিশ ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড ক্যানিং-এর (১৮১২-১৮৬২) নামানুসারে।[৪] মাতলা নদীর তীরে অবস্থিত এই শহরটিকে বলা হয় "সুন্দরবনের প্রবেশদ্বার"। ১৮৬২ সালে পূর্ববঙ্গ রেলওয়ে বেলেঘাটা স্টেশন থেকে ক্যানিং বন্দর পর্যন্ত রেলপথ চালু করে।[৫] ব্রিটিশ যুগে ক্যানিং একটি পৌরশহর হিসাবে গড়ে উঠেছিল। কিন্তু পরে তা পুরসভার মর্যাদা হারায়। স্বাধীনতার পর এটি একটি মহকুমা সদর ঘোষিত হলেও পুরসভা হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেনি। লর্ড ক্যানিং-এর একটি বাড়ি এখানে এখনও আছে। এটি ব্রিটিশ যুগে প্রশাসনিক ভবন হিসাবে ব্যবহৃত হত।[৬]
প্রশাসনিক বিভাগ
সম্পাদনাক্যানিং মহকুমায় ৬টি থানা, ৪টি সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক, ৪টি পঞ্চায়েত সমতি, ৪৬টি গ্রাম পঞ্চায়েত, ২৪১টি মৌজা, ২২৮টি জনবসতিপূর্ণ গ্রাম ও ১০টি জনগণনা নগর রয়েছে। এই জনগণনা নগরগুলি হল কালারিয়া, গৌড়দহ, বাঁশড়া, রাজাপুর, তালদি, বয়ারসিং, মাতলা, দিঘিরপাড়, মাখালতলা ও বাসন্তী।[৩][৭][৮][৯] ২০১১ সালের জনগণনার নথিতে মহকুমা সদর ক্যানিং-কে আলাদা স্থান হিসাবে চিহ্নিত করা হয়নি; বরং জেলার ডিস্ট্রিক্ট সেন্সাস হ্যান্ডবুক-এর মানচিত্রে ক্যানিং প্রদর্শিত হয়েছে মাতলা ও দিঘিরপাড় জনগণনা নগরের অংশ হিসাবে।[১০]
থানা
সম্পাদনাক্যানিং মহকুমার অন্তর্গত থানাগুলি হল:[৩][১১]
থানা | আয়তন (কিলোমিটার২) |
সীমানা (কিলোমিটার) | পুরসভা | সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক |
---|---|---|---|---|
ক্যানিং | ২০৪.৩৪ | - | - | ক্যানিং ১ |
জীবনতলা | ২৩৮.৯৩ | - | - | ক্যানিং ১, ক্যানিং ২ |
বাসন্তী | ৪২৮ | - | - | বাসন্তী |
ঝড়খালি উপকূলীয় | ৫২ | - | - | বাসন্তী |
গোসাবা | ১২৭ | - | - | গোসাবা |
সুন্দরবন উপকূলীয় | ২,৮৫২ | - | - | গোসাবা |
সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক
সম্পাদনাক্যানিং মহকুমার সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকগুলি হল:[৩][১২][১৩]
সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক | সদর | আয়তন কিলোমিটার২ |
জনসংখ্যা (২০১১) |
তফসিলি জাতি % | তফসিলি উপজাতি % | হিন্দু % | মুসলমান % | সাক্ষরতার হার % |
জনগণনা নগর |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ক্যানিং ১ | ক্যানিং | ১৮৭.৮৬ | ৩০৪,৭২৪ | ৪৭.৫৫ | ১.২২ | ৬১.৯৭ | ৩৭.৪৯ | ৭০.৭৬ | ৮ |
ক্যানিং ২ | দেউলি | ২১৪.৯৩ | ২৫২,৫২৩ | ২০.৯৩ | ৫.৯০ | ৩১.০৮ | ৬৭.০৮ | ৬৬.৫১ | ১ |
বাসন্তী | বাসন্তী | ৪০৪.২১ | ৩৩৬,৭১৭ | ৩৫.৫৩ | ৫.৯৬ | ৫২.৪৮ | ৪৪.৮৭ | ৬৮.৩১ | ১ |
গোসাবা | গোসাবা | ২৯৬.৭৩ | ২৪৬,৫৯৮ | ৬২.৬৯ | ৯.৪৭ | ৮৮.০৬ | ৮.৬৩ | ৭৮.৯৮ | - |
গ্রাম পঞ্চায়েত
সম্পাদনাক্যানিং মহকুমায় ৪টি সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের অধীনে মোট ৪৬টি গ্রাম পঞ্চায়েত রয়েছে:[১৪][১৫]
- বাসন্তী সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক ১৩টি গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে গঠিত: আমঝরা, চুনাখালি, কাঁঠালবেরিয়া, উত্তর মোকামবেরিয়া, বাসন্তী, ফুলমালঞ্চ, মসজিদবাটী, ভারতগড়, ঝড়খালি, নফরগঞ্জ, চরাবিদ্যা, জ্যোতিষপুর ও রামচন্দ্রখালি।
- ক্যানিং ১ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক ১০টি গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে গঠিত: বাঁশড়া, গোপালপুর, মাতলা ১, তালদি, দারিয়া, হাতপুকুরিয়া, মাতলা ২, দিঘিরপাড়, ইটখোলা ও নিকারিঘাটা।
- ক্যানিং ২ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক ৯টি গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে গঠিত: আঠারোবাঁকি, কালিকাতলা, সারেঙ্গাবাদ, দেউলি ১, মাঠেরদিঘি, তাম্বুলদহ ১, দেউলি ২, নারায়ণপুর ও তাম্বুলদহ ২।
- গোসাবা সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক ১৪টি গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে গঠিত: আমতলি, ছোট মোল্লাখালি, লাহিড়িপুর, রাঙাবেলিয়া, বালি ১, গোসাবা, পাঠানখালি, সাতজেলিয়া, বালি ২, কচুখালি, রাধানগর তারানগর, শম্ভুনগর, বিপ্রদাসপুর ও কুমিরমারি।
শিক্ষাব্যবস্থা
সম্পাদনাদক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার সাক্ষরতার হার ৭৭.৫১ শতাংশ, যেখানে ক্যানিং মহকুমার সাক্ষরতার হার ৭০.৯৮ শতাংশ।[১৬]
এই মহকুমার উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি হল:
- ১৯৫৫ সালে ট্যাংরাখালিতে প্রতিষ্ঠিত বঙ্কিম সর্দার কলেজ।[১৭]
- ১৯৬১ সালে পাঠানখালিতে প্রতিষ্ঠিত সুন্দরবন হাজি দেসারাত কলেজ।[১৮]
- ২০০১ সালে জীবনতলার মল্লিকাটিতে প্রতিষ্ঠিত জীবনতলা রোকেয়া মহাবিদ্যালয়।[১৯]
- ২০০৮ সালে ভাঙনখালিতে প্রতিষ্ঠিত সুকান্ত কলেজ।[২০]
আইনসভা কেন্দ্র
সম্পাদনাসীমানা পুনর্নির্ধারণ কমিশনের নির্দেশানুসারে পশ্চিমবঙ্গের আইনসভা কেন্দ্রগুলির সীমানা পুনর্বিন্যাসের পর বারুইপুর মহকুমার অন্তর্গত বিধানসভা ও লোকসভা কেন্দ্রগুলির অধিভুক্ত এলাকাগুলির বিবরণ নিম্নরূপ:[২১]
- গোসাবা সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের সমগ্র এলাকা এবং বাসন্তী সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের চুনাখালি ও মসজিদবাটী গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে গোসাবা বিধানসভা কেন্দ্র গঠিত।
- বাসন্তী সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের অপর গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি এবং ক্যানিং ২ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের আঠারোবাঁকি গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে বাসন্তী বিধানসভা কেন্দ্র গঠিত।
- ক্যানিং ১ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের সমগ্র এলাকা এবং ক্যানিং ২ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের নারায়ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে ক্যানিং পশ্চিম বিধানসভা কেন্দ্র গঠিত।
- ক্যানিং ২ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের অপর সাতটি গ্রাম পঞ্চায়েত ক্যানিং পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের অংশ।
- গোসাবা, বাসন্তী ও ক্যানিং পশ্চিম বিধানসভা কেন্দ্র তিনটি তফসিলি জাতি প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত।
- মহকুমার চারটি বিধানসভা কেন্দ্রই জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত। এই আসনটিও তফসিলি জাতি প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত।
যোগাযোগ
সম্পাদনাসুন্দরবনের প্রবেশদ্বার ক্যানিং কলকাতার সাথে ট্রেনপথে ও সড়কপথ দ্বারা সুসংযুক্ত। শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখা হতে ক্যানিং লোকালে ক্যানিং আসা যায়। বর্তমানে মাতলা নদীর ওপর ক্যানিং - ঝড়খালি রাস্তায় সেতু তৈরীর ফলে সুন্দরবনে যাত্রী পরিষেবা ভাল হয়েছে।
স্বাস্থ্যব্যবস্থা
সম্পাদনাক্যানিং মহকুমার চিকিৎসাকেন্দ্রগুলি হল:
হাসপাতাল: (নাম, অবস্থান, শয্যাসংখ্যা)[২২]
- ক্যানিং মহকুমা হাসপাতাল, ক্যানিং, ১০০টি শয্যা
গ্রামীণ হাসপাতাল: (নাম, সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক, অবস্থান, শয্যাসংখ্যা)[২৩]
- মাঠেরদিঘি গ্রামীণ হাসপাতাল, ক্যানিং ২ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক, মাঠেরদিঘি, ৩০টি শয্যা
- বাসন্তী গ্রামীণ হাসপাতাল, বাসন্তী সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক, বাসন্তী, ৩০টি শয্যা
- গোসাবা গ্রামীণ হাসপাতাল, গোসাবা সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক, গোসাবা, ৩০টি শয্যা
ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র: (নাম, সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক, অবস্থান, শয্যাসংখ্যা)[২৪]
- ঘুটিয়ারি শরিফ ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ক্যানিং ১ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক, গৌড়দহ, বাঁশড়া, ১০টি শয্যা
প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র (সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক অনুযায়ী): (সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক, প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের অবস্থান, শয্যাসংখ্যা)[২৫]
- ক্যানিং ২ সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক: কুচিতলা (সারেঙ্গাবাদ) (১০টি শয্যা)
- বাসন্তী সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক: মহেশপুর, ডাকঘর - ভরদ্বাজপুর (৬টি শয্যা), কাঁঠালবেড়িয়া (১০টি শয্যা), হেরোভাঙা-ঝড়খালি, ডাকঘর - ঝড়খালি বাজার (৬টি শয্যা)
- গোসাবা সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক: ছোটো মোল্লাখালি (১০টি শয্যা), দক্ষিণ রাধানগর, ডাকঘর - ধলারহাট (৬টি শয্যা)
পাদটীকা
সম্পাদনা- ↑ ক খ "Fact and Figures"। Wb.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "52nd REPORT OF THE COMMISSIONER FOR LINGUISTIC MINORITIES IN INDIA" (পিডিএফ)। Nclm.nic.in। Ministry of Minority Affairs। পৃষ্ঠা 85। ২৫ মে ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৯।
- ↑ ক খ গ ঘ "District Statistical Handbook 2014 South Twety-four Parganas"। Table 2.1 , 2.2, 2.4b। Department of Statistics and Programme Implementation, Government of West Bengal। ২১ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Edwardes, Michael, A History of India, paper back edition 1967, p.326, The New English Library.
- ↑ Sukanta Chaudhuri, The Railway Comes to Calcutta, in Calcutta, the Living City, edited by Sukanta Chaudhuri, Vol. I, p. 239, Oxford University Press, আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-৫৬৩৬৯৬-৩.
- ↑ সামসুল হুদা, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা (১৯ মার্চ ২০১৫)। "কোনো শিল্প গড়ে উঠলোনা"। আনন্দবাজার পত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ৪.০১.২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "CD block Wise Primary Census Abstract Data(PCA)"। West Bengal – District-wise CD blocks। Registrar General and Census Commissioner, India। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "District Wise List of Statutory Towns( Municipal Corporation,Municipality,Notified Area and Cantonment Board) , Census Towns and Outgrowths, West Bengal, 2001"। Census of India, Directorate of Census Operations, West Bengal। ২১ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮।
- ↑ "List of Districts/C.D.Blocks/ Police Stations with Code No., Number of G.Ps and Number of Mouzas"। Census of India, Directorate of Census Operations, West Bengal। ১৬ এপ্রিল ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮।
- ↑ "Census of India 2011, West Bengal, District Census Handbook, South Twentyfour Parganas, Series – 20, Part XII-A, Village and Town Directory" (পিডিএফ)। Page 333 - Map of Canning I CD block। Directorate of Census Operations, West Bengal। সংগ্রহের তারিখ ১৭ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Baruipur police district"। West Bengal police। ১৮ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "District Census Handbook: South 24 Parganas, Series 20, Part XII B" (পিডিএফ)। Map of South 24 Parganas with CD block HQs and Police Stations (on the fourth page)। Directorate of Census Operations, West Bengal, 2011। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "BDO Offices under South 24 Parganas District"। West Bengal Public Library Network, Government of West Bengal। ৩ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Directory of District, Subdivision, Panchayat Samiti/ Block and Gram Panchayats in West Bengal"। South 24 Parganas - Revised in March 2008। Panchayats and Rural Development Department, Government of West Bengal। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Directory of District, Sub division, Panchayat Samiti/ Block and Gram Panchayats in West Bengal, March 2008"। West Bengal। National Informatics Centre, India। ১৯ মার্চ ২০০৮। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০০৮।
- ↑ "District Statistical Handbook 2014 South Twety-four Parganas"। Basic data: Table 4.4, 4.5, Clarifications: other related tables। Department of Statistics and Programme Implementation, Government of West Bengal। ২১ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Bankim Sardar College"। College Dunia। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Sundarban Hazi Desart College"। SHDC। ৩০ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Jibantala Rokeya Mahavidyalaya"। JRM। ৩০ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Sukanta College"। SC। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Press Note, Delimitation Commission" (PDF)। Assembly Constituencies in West Bengal। Delimitation Commission। পৃষ্ঠা 12–13, 24। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০০৯।
- ↑ "Health & Family Welfare Department" (পিডিএফ)। Health Statistics - Hospitals। Government of West Bengal। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Health & Family Welfare Department" (পিডিএফ)। Health Statistics – Rural Hospitals। Government of West Bengal। ৮ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Health & Family Welfare Department" (পিডিএফ)। Health Statistics – Block Primary Health Centres। Government of West Bengal। ১৬ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Health & Family Welfare Department" (পিডিএফ)। Health Statistics – Primary Health Centres। Government of West Bengal। ২১ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৯।