ইসরায়েল

মধ্যপ্রাচ্যের একটি রাষ্ট্র
(ইসরায়েলের অর্থনীতি থেকে পুনর্নির্দেশিত)
এটি একটি পরীক্ষিত সংস্করণ, যা ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে পরীক্ষিত হয়েছিল।

ইসরায়েল ( হিব্রু ভাষায়: מְדִינַת יִשְׂרָאֵל‎ – মেদিনাৎ য়িস্রা'এল্‌ ; আরবি: دَوْلَةْ إِسْرَائِيل-দাউলাৎ ইস্রা'ঈল্‌) পশ্চিম এশিয়া তথা মধ্যপ্রাচ্যের একটি রাষ্ট্র। জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যের মর্যাদা ও পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি জাতীয় কর্তৃপক্ষের স্বীকৃতি স্বত্বেও বিশ্বের ২৮টি রাষ্ট্র ইসরায়েলকে কূটনৈতিক স্বীকৃতি প্রদান করেনি। ভৌগোলিকভাবে দেশটি ভূমধ্যসাগরের দক্ষিণ–পূর্ব তীরে ও লোহিত সাগরের উত্তর তীরে অবস্থিত। এর উত্তর স্থলসীমান্তে লেবানন, উত্তর-পূর্বে সিরিয়া, পূর্বে জর্দানফিলিস্তিন (পশ্চিম তীর), পশ্চিমে ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ড এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে মিশর অবস্থিত।[২৩]

ইসরায়েল

জাতীয় সঙ্গীত: হাতিকভাহ
(বাংলা: "আশা")
গাঢ় সবুজে দেখানো আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সীমানার মধ্যে ইসরায়েল; ইসরায়েল-অধিকৃত অঞ্চল হালকা সবুজে দেখানো হয়েছে
রাজধানী
ও বৃহত্তম নগরী বা বসতি
জেরুসালেম
(সীমিত স্বীকৃতি)[fn ১][fn ২]
৩১°৪৭′ উত্তর ৩৫°১৩′ পূর্ব / ৩১.৭৮৩° উত্তর ৩৫.২১৭° পূর্ব / 31.783; 35.217
সরকারি ভাষাহিব্রু[]
বিশেষ মর্যাদাআরবি[টীকা ১]
নৃগোষ্ঠী
(২০২২)[১৩]
ধর্ম
(২০২২ আনু.)[১৩]
জাতীয়তাসূচক বিশেষণইসরায়েলি
সরকারএককেন্দ্রিক সংসদীয় সাংবিধানিক প্রজাতন্ত্র
আইজ্যাক হারজোগ
বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু
আমির ওহানা
যিটজক অমিত (ভারপ্রাপ্ত)
আইন-সভানেসেট
প্রতিষ্ঠা
১৪ই মে ১৯৪৮[১৪]
১১ই মে ১৯৪৯
১৯ জুলাই ২০১৮
আয়তন
• মোট
২০,৭৭০–২২,০৭২ কিমি (৮,০১৯–৮,৫২২ মা)[১৫][১৬][ক] (১৪৯তম)
• পানি (%)
২.৭১ [১৭]
জনসংখ্যা
• ২০২৪ আনুমানিক
১০,০০৯,৮০০ [১৮] (৯৩তম)
• ২০২২ আদমশুমারি
৯,৬০১,৭২০[১৯][fn ৩]
• ঘনত্ব
২,২০,২৭২/কিমি (৫,৭০,৫০১.৯/বর্গমাইল) (২৯তম)
জিডিপি (পিপিপি)২০২৪ আনুমানিক
• মোট
বৃদ্ধি $৫৪১.৩৪৩ বিলিয়ন[২০] (৪৭তম)
• মাথাপিছু
বৃদ্ধি $৫৪,৪৪৬[২০] (২৯তম)
জিডিপি (মনোনীত)২০২৪ আনুমানিক
• মোট
বৃদ্ধি $৫২৮.০৬৭ বিলিয়ন (২৯তম)
• মাথাপিছু
বৃদ্ধি $৫৩,১১০[২০] (১৮তম)
জিনি (২০২১)নেতিবাচক বৃদ্ধি ৩৭.৯[২১]
মাধ্যম · ৪৮তম
মানব উন্নয়ন সূচক (২০২২)বৃদ্ধি ০.৯১৫[২২]
অতি উচ্চ · ২৫তম
মুদ্রাইসরায়েলি শেকেল (‎) (ILS)
সময় অঞ্চলইউটিসি+২:০০ (ইসরায়েলি মান সময়)
• গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি)
ইউটিসি+৩:০০ (ইসরায়েলি গ্রীষ্ম সময়)
তারিখ বিন্যাস
গাড়ী চালনার দিকডান
কলিং কোড+৯৭২
আইএসও ৩১৬৬ কোডIL
ইন্টারনেট টিএলডি.il
.ישראל
  1. ^ ২০,৭৭০ কিমি হলো গ্রিন লাইনের মধ্যে ইসরায়েল। ২২,০৭২ কিমি এর মধ্যে আত্মসাৎকৃত গোলান মালভূমি (আনুমানিক ১,২০০ কিমি (৪৬০ মা)) এবং পূর্ব জেরুসালেম (আনুমানিক ৬৪ কিমি (২৫ মা)) অন্তর্ভুক্ত।

ভূমধ্যসাগরের উপকূলে অবস্থিত তেল আবিব হলো দেশটির অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত প্রাণকেন্দ্র ও বৃহত্তম মহানগর এলাকা। [২৪] ইসরায়েল সমগ্র জেরুসালেম শহরকে নিজের রাজধানী হিসেবে দাবী করে আসছে, যদিও এই মর্যাদা সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রই স্বীকার করে না।[২৫] শহরের পশ্চিমভাগ ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণাধীন এবং এখানে দেশটির সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলি অবস্থিত। [টীকা ২] ইসরায়েলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, গুয়াতেমালা ও ইতালি ব্যতীত অন্য ৮৭টি দেশের দূতাবাস তেল আবিব নগর বা জেলায় অবস্থিত (২০২১ সালের তথ্যানুযায়ী)। [২৬] এছাড়া হাইফাবে-এরশেভা এর আরও দুইটি বৃহৎ মহানগর এলাকা।

অর্থনৈতিকভাবে ইসরায়েল একটি অত্যন্ত উন্নত শিল্প -প্রধান রাষ্ট্র এবং স্থূল আভ্যন্তরীণ উৎপাদনের হিসেবে ইসরায়েল বিশ্বের ৩৪তম বৃহত্তম অর্থনীতি। ইসরায়েল অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থার সদস্যরাষ্ট্র। বিশ্বব্যাংকের হিসাবমতে জাপানদক্ষিণ কোরিয়ার সাথে এটি এশিয়ার মোট ৩টি উচ্চ-আয়ের রাষ্ট্রগুলির একটি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের মতে এটি বিশ্বের ৩৯টি অগ্রসর অর্থনীতিসমৃদ্ধ দেশগুলির একটি।

ইসরায়েলে প্রায় ৯৩ লক্ষ লোক বাস করে এবং এটি মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশ; এখানে প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ৪২৫ জন অধিবাসী বাস করে। এদের মধ্যে ৬৭ লক্ষ ইহুদী জাতি ও ধর্মাবলম্বী ও ১৯ লক্ষ আরব জাতিভুক্ত (যাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান)। এটিই বিশ্বের একমাত্র ইহুদী সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র। এর জনগণ অত্যন্ত উচ্চশিক্ষিত; এখানকার প্রায় অর্ধেক জনগণের (২৫-৬৪ বছর বয়সী) বিশ্ববিদ্যালয় বা তার সমপর্যায়ের শিক্ষাগত যোগ্যতা আছে, যা বিশ্বের ৩য় সর্বোচ্চ।[২৭] দেশের জীবনযাত্রার মান গোটা মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে সর্বোচ্চ; এশিয়াতে ৫ম ও বিশ্বে ১৯তম।[২৮]

ইসরায়েল বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির নিরিখে বিশ্বের সেরা দেশগুলির একটি। মার্কিন সংবাদ মাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রকাশিত ব্লুমবার্গ নবীকরণ সূচকে ২০১৯,২০২০ এবং ২০২১ সালে ইসরায়েল যথাক্রমে ৫ম, ৬ষ্ঠ ও ৭ম সেরা নবীকারক হিসেবে স্থান পেয়েছিল (দক্ষিণ কোরিয়া ও সিঙ্গাপুরের পরে এশিয়াতে তৃতীয়)। অন্যদিকে মার্কিন কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় ও আরও কিছু সহযোগী সংস্থার প্রকাশিত বৈশ্বিক নবীকরণ সূচকে দেশটি ২০২০ সালে ১৩তম স্থান লাভ করে। শেষোক্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী ইসরায়েলে প্রতি ১০ লক্ষ অধিবাসীর জন্য ৮৩৪১ জন বিজ্ঞানী, গবেষক এবং প্রকৌশলী আছেন, যা বিশ্বের সর্বোচ্চ। ইসরায়েল তার বাৎসরিক বাজেটের প্রায় ৫% বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও উন্নয়নের জন্যে বরাদ্দ করে, যা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। গবেষণামূলক শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সহযোগিতার নিরিখে এটি বিশ্বের ১ নম্বর দেশ। ইসরায়েলের বৈদেশিক বাণিজ্যের ১৩% তথ্য ও প্রযুক্তি সেবা রপ্তানিতে নিয়োজিত, যা বিশ্বের সর্বোচ্চ। ইসরায়েল প্রতি একশত কোটি মার্কিন ডলার স্থূল অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের হিসেবে বিশ্বের সর্বাধিক সংখ্যক মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ করে। জ্ঞানের বিস্তারে দেশটি বিশ্বের ২য় সেরা দেশ; ১৫- ৬৫ বছরের প্রতি ১০ লক্ষ ইসরায়েলির উইকিপিডিয়ায় সম্পাদনার সংখ্যা ৯৪, যা বিশ্বের ৩য় সর্বোচ্চ।[২৯]

ইসরায়েল নিজেকে একটি ইহুদীবাদী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে দাবী করে। এখানে একটি প্রতিনিধিত্বমূলক সংসদীয় গণতন্ত্র বিদ্যমান। দেশটির এককক্ষবিশিষ্ট আইনসভার নাম ক্নে‌সেত। প্রধানমন্ত্রী সরকারপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন।

ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম, ইতিহাস ও রাজনীতি মধ্যপ্রাচ্য সংকটের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। দেশটি স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই প্রতিবেশী আরব রাষ্ট্রগুলির সাথে বেশ কয়েকবার যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এটি ১৯৬৭ সাল থেকে অর্ধ-শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনি-অধ্যুষিত পশ্চিম তীর এবং গাজা উপত্যকা সামরিকভাবে দখল করে আছে। এই ঘটনাটি আন্তর্জাতিকভাবে আধুনিক ইতিহাসের দীর্ঘতম সামরিক দখলের ঘটনা হিসেবে গণ্য করা হয়। [fn ৪][৩৩] ২০২১ সালে এসে জাতিসংঘের ১৯২টি সদস্যরাষ্ট্রের মধ্যে ১৬৪টি রাষ্ট্র ইসরায়েলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিলেও ২৮টি রাষ্ট্র (মূলত মুসলমান অধ্যুষিত) এখনও ইসরায়েলের সার্বভৌমত্ব মেনে নেয়নি এবং এর সাথে তাদের কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। [৩৪] তাদের মতে, ইসরায়েল স্বাধীন রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের একটি অংশের অবৈধ দখলদার বাহিনীর নিয়ন্ত্রিত ভূখণ্ড। তবে নিকটতম দুই আরব প্রতিবেশী মিশরজর্দানের সাথে ইসরায়েল শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করেছে এবং দেশ দুইটির স্বীকৃতিও লাভ করেছে।

মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে যাতে ঐতিহাসিক গবেষণা ও দালিলিক যুক্তিপ্রমাণসহ দাবী করা হয় যে ইসরায়েলি সরকার প্রণালীবদ্ধভাবে ইসরায়েলের ইহুদীদেরকে অগ্রাধিকার প্রদান করে এবং অধিকৃত পশ্চিম তীর ও গাজা ভূখণ্ডের ফিলিস্তিনিদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করে। সংস্থাটির মতে ইসরায়েলের আইন, নীতি ও ইসরায়েলের উচ্চপদস্থ সরকারী কর্মকর্তাদের বিবৃতিতে সুস্পষ্ট প্রমাণিত হয় যে জনপরিসংখ্যান, রাজনৈতিক ক্ষমতা ও ভূমির উপরে ইহুদী ইসরায়েলিদের কর্তৃত্ব বজায় রাখার মূল লক্ষ্যটি ইসরায়েলি সরকারের সমস্ত নীতিকে দিকনির্দেশনা প্রদান করেছে। এই লক্ষ্যে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ ফিলিস্তিনিদের জাতিগত পরিচয়ের ভিত্তিতে বিভিন্ন মাত্রায় তাদের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে গণহারে ভূমি জবরদখল, অব্যাহতভাবে ইসরায়েলি বসতি নির্মাণ ও সুউচ্চ প্রাচীর নির্মাণ করে ফিলিস্তিনিদেরকে ছিটমহলে অবরুদ্ধকরণ ও বলপূর্বক পৃথকীকরণ, তাদের বসবাসের অধিকার ও নাগরিক অধিকার হরণ ও তাদের উপরে দমন-নিপীড়নের মতো কাজগুলি সম্পাদন করে চলেছে। কিছু কিছু এলাকায় এই ধরনের বৈষম্য এতই প্রবল যে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতে ইসরায়েলি সরকারের আচরণগুলি একটি অলিখিত সীমা লঙ্ঘন করেছে এবং এগুলি জাতিবিদ্বেষভিত্তিক পৃথকাবাসন (আপার্টহাইট) ও নিপীড়নের মতো মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ হিসেবে গণ্য হবার যোগ্য।[৩৫] এর আগে ২০১৭ সালে মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বিবৃতি দেয় যে ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ইসরায়েল ফিলিস্তিনি ভূমি জবরদখল, ছয় লক্ষ ইহুদীর জন্য ২৮০টির মতো (আন্তর্জাতিক আইনের দৃষ্টিতে) অবৈধ বসতি স্থাপন, ফিলিস্তিনিদের বাসভূমি থেকে উচ্ছেদের পাশাপাশি অবাধ বৈষম্যমূলক আচরণের দ্বারা প্রতিদিন ফিলিস্তিনিদেরকে কর্মস্থলে গমন, বিদ্যালয়ে গমন, বিদেশে গমন, আত্মীয়দের সাক্ষাৎ, অর্থ উপার্জন, প্রতিবাদে অংশগ্রহণ, কৃষিভূমিতে কাজ করার ক্ষমতা, এমনকি বিদ্যুৎ ও সুপেয় জলের লভ্যতার মতো মৌলিক অধিকারগুলি প্রণালীবদ্ধভাবে লঙ্ঘন করে চলেছে।[৩৬]

ব্যুৎপত্তি

 
মারনেপ্টাহ স্টেল (খ্রিস্টপূর্ব ১৩ শতক)। বাইবেলের বেশিরভাগ প্রত্নতাত্ত্বিকরা হায়ারোগ্লিফের একটি সেটকে ইজরায়েল হিসাবে অনুবাদ করেন, রেকর্ডে নামের প্রথম উদাহরণ।

ইসরায়েল এবং ইসরায়েলের সন্তান এই নামগুলি ঐতিহাসিকভাবে যথাক্রমে বাইবেলের ইসরায়েলের রাজ্য এবং সমগ্র ইহুদি জাতিকে নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়েছে। নামটি ইসরায়েল (হিব্রু: יִשְׂרָאֵל, Yīsrāʾēl; সেপ্টুয়াজিন্ট প্রাচীন গ্রিক: Ἰσραήλ, Israēl, "এল (ঈশ্বর) টিকে থাকেন/শাসন করেন", যদিও হোসেয়া ১২:৪ অনুসারে প্রায়ই "ঈশ্বরের সঙ্গে সংগ্রাম" হিসাবে ব্যাখ্যা করা হয়) পিতৃপুরুষ জ্যাকবকে নির্দেশ করে। হিব্রু বাইবেল অনুযায়ী, তিনি ঈশ্বরের দূতের সঙ্গে কুস্তি করে জয়লাভের পরে এই নামটি পেয়েছিলেন।[৩৭] প্রাচীন মিশরের মেরনেপ্টা স্তম্ভে (খ্রিস্টপূর্ব ১৩শ শতকের শেষের দিকে তারিখযুক্ত) ইসরায়েল শব্দটি একটি সমষ্টি হিসেবে উল্লেখ করার প্রাচীনতম প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন পাওয়া যায়।[৩৮]

ইতিহাস

প্রাগৈতিহাসিক

ইসরায়েলের লেভান্ট অঞ্চলে মানুষের উপস্থিতি অন্তত ১৫ লাখ বছর আগের, যা উবেইদিয়া নামের প্রাগৈতিহাসিক স্থানে পাওয়া প্রমাণ থেকে জানা যায়।[৩৯] প্রায় ১২০,০০০ বছর আগের স্কুল এবং ক্বাফজেহ হোমিনিন মানুষের প্রথম দিককার আধুনিক রূপের নিদর্শন।[৪০] নাতুফিয়ান সংস্কৃতি খ্রিস্টপূর্ব ১০,০০০ সালের দিকে গড়ে ওঠে,[৪১] যা প্রাচীন আফ্রো-এশীয় ভাষার সাথে সম্পর্কিত হতে পারে।[৪২][৪৩] এরপরে, প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৪,৫০০ সালের দিকে ঘাসুলিয়ান সংস্কৃতি বিকাশ লাভ করে।[৪৪]

ব্রোঞ্জ এবং লৌহ যুগ

"কানানাইটস" এবং "কানান" সম্পর্কে প্রাচীন উল্লেখ পাওয়া যায় প্রাচীন নিকট প্রাচ্য এবং মিশরীয় পাঠ্যে (প্রায় ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে); এই জনগোষ্ঠীগুলি রাজনৈতিকভাবে স্বাধীন নগর-রাষ্ট্র আকারে গঠিত ছিল।[৪৫][৪৬] পরবর্তী ব্রোঞ্জ যুগে (১৫৫০–১২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে), কানানের বড় অংশ মিশরের নব রাজ্যের অধীনস্থ রাজ্য হিসেবে ছিল।[৪৭] পরবর্তী ব্রোঞ্জ যুগের পতনের ফলে কানানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয় এবং মিশরের এই অঞ্চলের উপর নিয়ন্ত্রণ শেষ হয়ে যায়।[৪৮][৪৯]

প্রথমবার "ইসরায়েল" নামটি প্রাচীন মিশরের মেরনেপতাহ স্তম্ভে উল্লেখিত হয়েছে, যা প্রায় ১২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের সময়ের একটি শিলালিপি।[৫০][৫১][fn ৫][৫৩] ধারণা করা হয়, ইসরায়েলীয়দের পূর্বপুরুষরা এই অঞ্চলের প্রাচীন সেমিটিক-ভাষাভাষী জনগণের অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৫৪]:৭৮–৭৯ আধুনিক প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণার মতে, ইসরায়েলীয়রা এবং তাদের সংস্কৃতি কানানীয় জনগণের মধ্য থেকেই বিকশিত হয়েছে, যারা ধীরে ধীরে একটি স্বতন্ত্র একেশ্বরবাদী ধর্ম (পরে যা এক ঈশ্বরবাদে রূপান্তরিত হয়) গড়ে তোলে, যার কেন্দ্র ছিল "ইয়াহওয়ে"।[৫৫][৫৬] তারা প্রাচীন হিব্রু ভাষা, যা বাইবেলীয় হিব্রু নামে পরিচিত, ব্যবহার করত।[৫৭] একই সময়ে, প্যালেস্টাইনের বাসিন্দারা দক্ষিণ উপকূলীয় সমতলে বসতি স্থাপন করে।[৫৮][৫৯]

অধিকাংশ আধুনিক গবেষক একমত যে তোরাহ এবং ওল্ড টেস্টামেন্টে উল্লেখিত "এক্সোডাস" বা মিশর থেকে ইসরায়েলীয়দের বের হওয়ার ঘটনা প্রকৃতপক্ষে বর্ণিত আকারে ঘটেনি; তবে এই ঐতিহ্যের কিছু উপাদানের ঐতিহাসিক ভিত্তি রয়েছে।[৬০][৬১] ইসরায়েল এবং যিহূদার রাজ্যগুলোর প্রাচীন অস্তিত্ব, তাদের বিস্তার এবং শক্তি নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। যদিও "যুক্ত ইসরায়েল রাজ্য" (United Kingdom of Israel) আদৌ ছিল কিনা তা পরিষ্কার নয়,[৬২][৬৩] ইতিহাসবিদ এবং প্রত্নতাত্ত্বিকরা একমত যে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় রাজ্য প্রায় ৯০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে[৬৪]:১৬৯–১৯৫ এবং যিহূদার রাজ্য প্রায় ৮৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[৬৫][৬৬] ইসরায়েলের রাজ্য ছিল উভয়ের মধ্যে তুলনামূলকভাবে ধনী এবং দ্রুতই এটি একটি আঞ্চলিক শক্তিতে পরিণত হয়, যার রাজধানী ছিল সামারিয়া।[৬৭][৬৮][৬৯] ওম্রিদ বংশের শাসনামলে এই রাজ্য সামারিয়া, গালিলি, জর্দান উপত্যকার উঁচু অঞ্চল, শ্যারন সমভূমি এবং ট্রান্সজর্ডানের বৃহৎ অংশ নিয়ন্ত্রণ করত।[৭০]

প্রায় ৭২০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ইসরায়েলের রাজ্য নব-অসিরীয় সাম্রাজ্যের হাতে বিজিত হয়।[৭১] যিহূদার রাজ্য, যার রাজধানী ছিল জেরুজালেম এবং যা দায়ূদীয় বংশের শাসনের অধীনে ছিল, প্রথমে নব-অসিরীয় সাম্রাজ্যের এবং পরে নব-বেবিলনীয় সাম্রাজ্যের একটি অধীনস্থ রাজ্যে পরিণত হয়। ধারণা করা হয়, লৌহ যুগ-২ সময়ে এই অঞ্চলের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৪ লাখ।[৭২] ৫৮৭/৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে, যিহূদায় একটি বিদ্রোহের পর, নবূখদনেজার II জেরুজালেম অবরোধ করেন এবং ধ্বংস করেন, পাশাপাশি সোলোমনের মন্দিরও ধ্বংস হয়।[৭৩][৭৪] রাজ্যটি বিলুপ্ত হয় এবং যিহূদার অনেক অভিজাত নাগরিককে বাবিলনে নির্বাসিত করা হয়।[৭৫]

শাস্ত্রীয় প্রাচীনত্ব

৫৩৯ খ্রিস্টপূর্বাব্দে বাবিলন দখলের পর, আকেমেনিড সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সাইরাস দ্য গ্রেট নির্বাসিত যিহূদার জনগণকে তাদের মাতৃভূমি যিহূদায় ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেন।[৭৬][৭৭] প্রায় ৫২০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে দ্বিতীয় মন্দির নির্মাণ সম্পন্ন হয়,[৭৮] এবং আকেমেনিডরা অঞ্চলটিকে "ইয়েহুদ মেদিনাতা" প্রদেশ হিসেবে শাসন করত।[৭৯] ৩৩২ খ্রিস্টপূর্বাব্দে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট এই অঞ্চল দখল করেন এবং তার মৃত্যুর পর এটি টলেমীয় ও সেলেউসিড সাম্রাজ্যের অধীনে কোয়েলে-সিরিয়া অঞ্চলের অংশ হয়। হেলেনাইজেশনের ফলে সাংস্কৃতিক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়, যা আনতিওকাস চতুর্থের শাসনামলে তীব্র আকার ধারণ করে এবং ১৬৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ম্যাকাবীয় বিদ্রোহের সূত্রপাত ঘটে। এই বিদ্রোহ সেলেউসিড শাসন দুর্বল করে এবং দ্বিতীয় শতকের শেষ দিকে হাশমোনীয় যিহূদার স্বাধীন রাজ্য গড়ে ওঠে, যা পরবর্তীতে স্বাধীনতা লাভ করে এবং আশপাশের অঞ্চলে প্রসারিত হয়।[৮০][৮১][৮২]

 
মৃত সাগর উপেক্ষা করে মাসাদা দুর্গের দৃশ্য, যা প্রথম শতাব্দীর রোমান অবরোধের অবস্থান

৬৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে রোমান প্রজাতন্ত্র এই অঞ্চল আক্রমণ করে প্রথমে সিরিয়ার নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং তারপর হাশমোনীয় গৃহযুদ্ধে হস্তক্ষেপ করে। যিহূদায় রোমানপন্থী ও পার্থীয়পন্থী দলগুলোর মধ্যে সংঘর্ষের ফলে হেরোদ দ্য গ্রেট রোমের অধীনস্থ রাজ্যশাসক হিসেবে ক্ষমতায় আসেন। খ্রিস্টীয় ৬ সালে এই অঞ্চল রোমান প্রদেশ "জুদেয়া" হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়। রোমান শাসনের প্রতি উত্তেজনা একাধিক ইহুদি-রোমান যুদ্ধে রূপ নেয়, যা ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ডেকে আনে। প্রথম ইহুদি-রোমান যুদ্ধ (৬৬–৭৩ খ্রিস্টাব্দ) জেরুজালেম এবং দ্বিতীয় মন্দির ধ্বংসের পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষের মৃত্যু ও বাস্তুচ্যুতি ঘটায়।[৮৩]

১৩২ থেকে ১৩৬ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে বার কখবা বিদ্রোহ নামে পরিচিত দ্বিতীয় একটি বিদ্রোহের মাধ্যমে ইহুদিরা প্রাথমিকভাবে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করেছিল। তবে, রোমানরা এই বিদ্রোহ নৃশংসভাবে দমন করে, যার ফলে যিহূদার গ্রামীণ এলাকা ধ্বংসপ্রাপ্ত ও জনশূন্য হয়ে যায়।[৮৪][৮৫][৮৬][৮৭][৮৮] জেরুজালেমকে রোমান উপনিবেশ (এলিয়া ক্যাপিটোলিনা) হিসেবে পুনর্নির্মাণ করা হয়, এবং যিহূদা প্রদেশের নাম পরিবর্তন করে সিরিয়া প্যালেস্টিনা রাখা হয়।[৮৯][৯০] জেরুজালেমের আশপাশের অঞ্চল থেকে ইহুদিদের বিতাড়িত করা হয়।[৯১][৯২] তবুও, সেখানে একটানা একটি ছোট ইহুদি জনগোষ্ঠীর উপস্থিতি ছিল, এবং গালিলি ইহুদিদের ধর্মীয় কেন্দ্র হয়ে ওঠে।[৯৩][৯৪]

পরবর্তী প্রাচীনত্ব এবং মধ্যযুগ

 
গ্যালিলে তৃতীয় শতাব্দীর কেফার বার'আম সিনাগগ[৯৫]

৪র্থ শতকে খ্রিস্টধর্ম রোমান পৈত্তলিক ধর্মকে প্রতিস্থাপন করে। সম্রাট কনস্ট্যানটাইন খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ ও প্রচার করেন, এবং থিওডোসিয়াস প্রথম এটিকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ঘোষণা করেন। ইহুদি ও ইহুদিধর্মের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বৈষম্যমূলক আইন পাশ হয়, এবং ইহুদিরা গির্জা ও কর্তৃপক্ষের নিপীড়নের শিকার হয়।[৯৬] অনেক ইহুদি উন্নত প্রবাসী সম্প্রদায়গুলোতে অভিবাসন করেন, অন্যদিকে স্থানীয়ভাবে খ্রিস্টান অভিবাসন ও ধর্মান্তর ঘটতে থাকে।[৯৭] ৫ম শতকের মধ্যভাগে খ্রিস্টানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে ওঠে।[৯৮][৯৯] ৫ম শতকের শেষের দিকে সামারিটান বিদ্রোহ শুরু হয়, যা ৬ষ্ঠ শতকের শেষ পর্যন্ত চলতে থাকে এবং সামারিটান জনগোষ্ঠীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়।[১০০] ৬১৪ খ্রিস্টাব্দে সাসানীয় সাম্রাজ্যের জেরুজালেম বিজয় এবং সম্রাট হেরাক্লিয়াসের বিরুদ্ধে ইহুদি বিদ্রোহের পর, ৬২৮ সালে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য এই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করে।[১০১]

৬৩৪ থেকে ৬৪১ খ্রিস্টাব্দে রাশিদুন খিলাফত লেভান্ট অঞ্চল জয় করে।[১০২][১০৩][১০৪] পরবর্তী ছয় শতকে এই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ উমাইয়া, আব্বাসীয়, ফাতিমীয় খিলাফত এবং পরবর্তীতে সেলজুক ও আইয়ুবীয় বংশের মধ্যে স্থানান্তরিত হয়।[১০৫] এই সময়ে জনসংখ্যা ব্যাপকভাবে কমে যায়, যা রোমান ও বাইজেন্টাইন সময়ে প্রায় ১০ লাখ থেকে ওসমানী যুগের শুরুতে প্রায় ৩ লাখে নেমে আসে। একই সাথে আরবিয়করণইসলামীকরণের প্রক্রিয়া চলতে থাকে।[১০৬][১০৭][১০৮][১০৯][১১০] ১১শ শতকের শেষের দিকে ক্রুসেডারদের অভিযান শুরু হয়, যা পোপের অনুমোদিত খ্রিস্টান ক্রুসেডারদের জেরুজালেম ও পবিত্র ভূমি মুসলিমদের কাছ থেকে দখল করে ক্রুসেডার রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা ছিল।[১১১] আইয়ুবীয়রা ক্রুসেডারদের পরাস্ত করে, এবং ১২৯১ সালে মিশরের মামলুক সুলতানরা পুরোপুরি মুসলিম শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে।[১১২]

আধুনিক যুগ এবং জায়নবাদের উত্থান

 
১৮৭০-এর দশকে ওয়েস্টার্ন ওয়ালে ইহুদিরা

১৫১৬ সালে, ওসমানী সাম্রাজ্য এই অঞ্চল দখল করে এবং এটি ওসমানী সিরিয়ার অংশ হিসেবে শাসিত হতে থাকে।[১১৩] ১৫১৭ সালে, তুর্কি ওসমানীরা মামলুকদের পরাস্ত করার পর, ইহুদিদের বিরুদ্ধে দুটি সহিংস ঘটনা ঘটে: ১৫১৭ সালের সাফেদ আক্রমণ এবং ১৫১৭ সালের হেবরন আক্রমণ।[১১৪][১১৫] ওসমানী সাম্রাজ্যের অধীনে, লেভান্ট ছিল একটি বহুসাংস্কৃতিক এলাকা, যেখানে খ্রিস্টান, মুসলিম এবং ইহুদিদের জন্য ধর্মীয় স্বাধীনতা ছিল। ১৫৬১ সালে, ওসমানী সুলতান স্প্যানিশ ইনকুইজিশন থেকে পালিয়ে আসা সেফারদী ইহুদিদের তিবেরিয়াস শহরে বসবাস করার এবং শহরটি পুনর্নির্মাণ করার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন।[১১৬][১১৭]

ওসমানী সাম্রাজ্যের মিলেট সিস্টেমের অধীনে, খ্রিস্টান এবং ইহুদিরা "ধিম্মি" (অর্থাৎ "সুরক্ষিত") হিসেবে গণ্য হতো, যার বিনিময়ে তারা রাজ্য প্রতি আনুগত্য প্রদর্শন এবং জিয্যা কর প্রদান করত।[১১৮][১১৯] অমুসলিম ওসমানী বিষয়বস্তু জন্য কিছু ভৌগলিক ও জীবনযাত্রার সীমাবদ্ধতা ছিল, তবে এগুলি সবসময় কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হতো না।[১২০][১২১][১২২] মিলেট সিস্টেম অমুসলিমদের ধর্মের ভিত্তিতে স্বশাসিত সম্প্রদায়ে বিভক্ত করেছিল।[১২৩]

 
সুইজারল্যান্ডের বাসেলে প্রথম জায়নবাদী কংগ্রেস (১৮৯৭)

"ফিরে আসার" ধারণাটি ধর্মীয় ইহুদি বিশ্বাসে একটি প্রতীক হয়ে রয়ে গিয়েছিল, যা এই ধারণাকে গুরুত্ব দিয়েছিল যে তাদের ফিরে আসা ঈশ্বরের ইচ্ছার ওপর নির্ভর করা উচিত, মানুষের ক্রিয়া নয়।[১২৪] প্রখ্যাত সায়নিস্ট ইতিহাসবিদ শ্লোমো আবিনেরি এই সম্পর্কটিকে বর্ণনা করেছেন: "ইহুদিরা ফিরে আসার ভিশনকে এমনভাবে গ্রহণ করেনি, যেমন খ্রিস্টানরা দ্বিতীয় আগমনের প্রতি দেখেছিল।" ধর্মীয় ইহুদি জাতির ধারণা আধুনিক ইউরোপীয় জাতীয়তাবাদের ধারণা থেকে আলাদা ছিল।[১২৫] ওসমানী শাসনকাল থেকে সায়নিস্ট আন্দোলনের সূচনা পর্যন্ত ফিলিস্তিনে ইহুদি জনগণ, যাদের পুরনো ইয়িশুভ বলা হয়, একটি সংখ্যালঘু গোষ্ঠী ছিল এবং তাদের সংখ্যা পরিবর্তিত হয়েছে। ১৬শ শতকে, ইহুদি সম্প্রদায়গুলো জেরুজালেম, তিবেরিয়াস, হেবরন এবং সাফেদ—এই চার পবিত্র শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়, এবং ১৬৯৭ সালে রাব্বি ইয়েহুদা হাচাসিদ ১,৫০০ ইহুদি নিয়ে জেরুজালেমে যান।[১২৬] ১৬৬০ সালে ওসমানীদের বিরুদ্ধে একটি দ্রুজ বিদ্রোহ সাফেদ ও তিবেরিয়াস ধ্বংস করে।[১২৭] ১৮শ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে, পূর্ব ইউরোপীয় ইহুদিরা, যারা হাসিদীজমের বিরোধী ছিলেন এবং পেরুশিম নামে পরিচিত, ফিলিস্তিনে বসবাস শুরু করেন।[১২৮][১২৯]

১৮শ শতকের শেষের দিকে, স্থানীয় আরব শেখ যাহির আল-উমর গালিলিতে একটি প্রকৃত স্বাধীন আমিরাত প্রতিষ্ঠা করেন। ওসমানী সাম্রাজ্যের শেখকে দমন করার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। যাহিরের মৃত্যুর পর, ওসমানীরা আবার অঞ্চলটির নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে। ১৭৯৯ সালে, গভর্নর জায্জার পাসা একরেতে নেপোলিয়নের সৈন্যদের আক্রমণ প্রতিহত করেন, যার ফলে ফ্রান্সকে সিরিয়া অভিযান ত্যাগ করতে হয়।[১৩০] ১৮৩৪ সালে, মুফি আলী কর্তৃক আরব কৃষকদের প্রতি ধার্য করা কর ও নিয়োগ নীতির বিরুদ্ধে প্যালেস্টিনীয় আরব কৃষকদের একটি বিদ্রোহ দমন করা হয়; মুফি আলীর সেনাবাহিনী পশ্চাতে চলে যায় এবং ১৮৪০ সালে ব্রিটিশ সমর্থনে ওসমানী শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়।[১৩১] তানজিমাত সংস্কারের মাধ্যমে ওসমানী সাম্রাজ্যজুড়ে নতুন আইন ও নীতি কার্যকর করা হয়।

১৮৮১ সালে, আধুনিক ইহুদি অভিবাসনের প্রথম ঢেউ, যা "প্রথম আলিয়াহ" নামে পরিচিত, ওসমানী শাসিত প্যালেস্টিনায় শুরু হয়, যখন ইহুদিরা পূর্ব ইউরোপে পোগ্রাম থেকে পালিয়ে আসছিল।[১৩২] ১৮৮২ সালের মেয় আইন ইহুদিদের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক বৈষম্য বাড়িয়ে দেয় এবং তাদের বাসস্থানের স্থান সীমিত করে দেয়।[১৩৩][১৩৪] এর প্রতিক্রিয়ায়, রাজনৈতিক সায়নিজম গড়ে ওঠে, একটি আন্দোলন যা প্যালেস্টিনায় একটি ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল, এবং এর মাধ্যমে ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলোর ইহুদি প্রশ্নের সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।[১৩৫] রাশিয়ার জারিস্ত শাসনে অ্যান্টিসেমিটিজম, পোগ্রাম এবং সরকারি নীতির কারণে ১৮৮২ থেকে ১৯১৪ সালের মধ্যে তিন মিলিয়ন ইহুদি অভিবাসন করেন, যার মধ্যে মাত্র ১% প্যালেস্টিনায় গিয়েছিল। যারা প্যালেস্টিনায় গিয়েছিল, তারা মূলত আত্মনির্ধারণ এবং ইহুদি পরিচয়ের ধারণা দ্বারা প্রেরিত ছিল, পোগ্রাম বা অর্থনৈতিক নিরাপত্তাহীনতার প্রতিক্রিয়া হিসেবে নয়।[১২৪]

দ্বিতীয় আলিয়াহ (১৯০৪–১৯১৪) কিশিনেভ পোগ্রামের পর শুরু হয়; প্রায় ৪০,০০০ ইহুদি প্যালেস্টিনায় বসবাস করতে আসে, যদিও প্রায় অর্ধেক পরবর্তীতে চলে যায়। প্রথম এবং দ্বিতীয় অভিবাসন ঢেউয়ের বেশিরভাগ অভিবাসী ছিলেন আথোডক্স ইহুদি।[১৩৬] দ্বিতীয় আলিয়াহে সায়নিস্ট সমাজতান্ত্রিক গোষ্ঠীগুলি অন্তর্ভুক্ত ছিল, যারা কিবুত্জ আন্দোলন প্রতিষ্ঠা করেছিল, যা একটি স্বাধীন ইহুদি অর্থনীতি গড়ে তোলার ধারণার উপর ভিত্তি করে, যা কেবলমাত্র ইহুদি শ্রমের উপর নির্ভরশীল ছিল।[১৩৭][১৩৮] দ্বিতীয় আলিয়াহর যারা ইয়িশুভের নেতাদের মধ্যে পরবর্তীতে পরিণত হন, তারা বিশ্বাস করতেন যে ইহুদি বসতি অর্থনীতি আরব শ্রমের উপর নির্ভর করা উচিত নয়। এটি আরব জনগণের সঙ্গে বিরোধের একটি প্রধান উৎস হয়ে দাঁড়ায়, যেখানে নতুন ইয়িশুভের জাতীয়তাবাদী আদর্শ তার সমাজতান্ত্রিক আদর্শকে ছাড়িয়ে যায়।[১৩৯] যদিও দ্বিতীয় আলিয়াহর অভিবাসীরা প্রধানত কমিউনাল ইহুদি কৃষি বসতি গড়ে তোলার চেষ্টা করেছিল, ১৯০৯ সালে তেল আভিভ প্রতিষ্ঠিত হয় প্রথম পরিকল্পিত ইহুদি শহর হিসেবে। এই সময়ে ইহুদি সশস্ত্র মিলিশিয়াগুলির উত্থান ঘটে, প্রথমটি ছিল বার-গিওরা ১৯০৭ সালে। দুই বছর পরে, বৃহত্তর হাশোমের সংগঠনটি তার পরিবর্ত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

ইসরায়েল রাষ্ট্র

প্রতিষ্ঠা এবং প্রাথমিক বছর

 
ডেভিড বেন-গুরিয়ন ১৯৪৮ সালের ১৪ মে ইসরাইল প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন

১৯৪৮ সালের ১৪ মে, ব্রিটিশ ম্যান্ডেটের মেয়াদ শেষ হওয়ার এক দিন আগে, ইহুদি এজেন্সির প্রধান ডেভিড বেন-গুরিয়ন "এরেথ-ইসরায়েলে একটি ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন।"[১৪০] পরের দিন, চারটি আরব দেশের সেনাবাহিনী—মিশর, সিরিয়া, ট্রান্সজর্দান এবং ইরাক—যা আগে ছিল ম্যান্ডেটরি প্যালেস্টিনা, সেখানে প্রবেশ করে ১৯৪৮ সালের আরব–ইসরায়েল যুদ্ধ শুরু করে;[১৪১] ইয়েমেন, মরক্কো, সৌদি আরব এবং সুদান থেকে সৈন্যরা যুদ্ধের অংশ হিসেবে যোগ দেয়।[১৪২][১৪৩] আক্রমণের উদ্দেশ্য ছিল ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা প্রতিরোধ করা এবং "তাদের [ইহুদিদের] সমুদ্রে ভাসিয়ে দেয়া।"[১৪৪][১৪৫][১৪৬] আরব লীগ জানায় যে, আক্রমণের উদ্দেশ্য ছিল শৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং আরও রক্তপাত রোধ করা।[১৪৭]

এক বছরের লড়াইয়ের পর, একটি বিরতি ঘোষণা করা হয় এবং অস্থায়ী সীমান্ত, যা "গ্রিন লাইন" নামে পরিচিত, প্রতিষ্ঠিত হয়।[১৪৮] জর্ডান পশ্চিম তীরে (যেটি পূর্ব জেরুজালেমসহ অন্তর্ভুক্ত) অধিকার করে এবং মিশর গাজা উপত্যকা দখল করে। ৭০০,০০০ এরও বেশি প্যালেস্টিনীয় ইহুদি মিলিশিয়া এবং ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দ্বারা পালিয়ে যায় বা বিতাড়িত হয়—যা আরবিতে "নাকবা" ('দুর্ঘটনা') নামে পরিচিত।[১৪৯] এই ঘটনা প্যালেস্টিনিয় আরব সংস্কৃতি, পরিচয় এবং জাতীয় আকাঙ্ক্ষাগুলোর অধিকাংশ ধ্বংসের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। প্রায় ১৫৬,০০০ আরব প্যালেস্টিনীয় বাকি থাকে এবং তারা ইসরায়েলের আরব নাগরিক হিসেবে পরিণত হয়।[১৫০]

 
১৯৪৮ সালের যুদ্ধের সমাপ্তি চিহ্নিত করে ১০ মার্চ ১৯৪৯-এ কালি পতাকা উত্তোলন

ইউনাইটেড নেশনস জেনারেল অ্যাসেম্বলি রেজুলেশন ২৭৩ অনুযায়ী, ১১ মে ১৯৪৯ তারিখে ইসরায়েলকে জাতিসংঘের সদস্য হিসেবে গ্রহণ করা হয়।[১৫১] রাষ্ট্রের প্রাথমিক বছরগুলোতে, প্রধানমন্ত্রী বেন-গুরিয়ন পরিচালিত লেবার সায়নিজম আন্দোলন ইসরায়েলি রাজনীতিতে প্রাধান্য পায়।[১৫২][১৫৩] ১৯৪০-এর দশক ও ১৯৫০-এর দশকের প্রথমদিকে ইসরায়েলে অভিবাসনকে সহায়তা করেছিল ইসরায়েলি অভিবাসন বিভাগ এবং সরকারবিহীন মোসাদ লে আলিয়া বেট (অর্থাৎ "অভিবাসন ইনস্টিটিউট বি")।[১৫৪] এটি গোপনীয় অপারেশন পরিচালনা করেছিল এমন দেশগুলোতে, বিশেষত মধ্যপ্রাচ্য ও পূর্ব ইউরোপে, যেখানে ইহুদিদের জীবন বিপদের সম্মুখীন ছিল এবং বেরিয়ে আসা কঠিন ছিল। মোসাদ লে আলিয়া বেট ১৯৫৩ সালে বাতিল করা হয়।[১৫৫] এই অভিবাসন "এক মিলিয়ন পরিকল্পনা" অনুযায়ী ছিল। কিছু অভিবাসী সায়নিজ বিশ্বাসে অবিচল ছিলেন বা ভালো জীবনের প্রতিশ্রুতি পাওয়ার জন্য এসেছিলেন, আবার অনেকে নির্যাতন থেকে বাঁচতে বা তাদের বাড়িঘর থেকে বিতাড়িত হয়ে এসেছিলেন।[১৫৬][১৫৭]

হোলোকাস্ট পরবর্তী বেঁচে থাকা এবং আরব ও মুসলিম দেশগুলো থেকে ইসরায়েলে ইহুদি অভিবাসীদের প্রবাহের কারণে প্রথম তিন বছরে ইহুদিদের সংখ্যা ৭০০,০০০ থেকে ১৪,০০,০০০ এ পৌঁছায়। ১৯৫৮ সালের মধ্যে, জনসংখ্যা দুই মিলিয়নে পৌঁছে।[১৫৮] ১৯৪৮ থেকে ১৯৭০ সালের মধ্যে প্রায় ১১,৫০,০০০ ইহুদি শরণার্থী ইসরায়েলে পুনর্বাসিত হন।[১৫৯] কিছু অভিবাসী শরণার্থী হিসেবে এসেছিলেন এবং তাদের জন্য অস্থায়ী শিবিরে, যেগুলো মাআবরত নামে পরিচিত, বসবাস করানো হয়েছিল; ১৯৫২ সালের মধ্যে, ২০০,০০০ এরও বেশি মানুষ এই তাঁতের শহরে বাস করছিল।[১৬০] ইউরোপীয় পটভূমির ইহুদিরা প্রায়ই মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার দেশগুলো থেকে আগত ইহুদিদের তুলনায় বেশি সুবিধা পেতেন—এই গ্রুপের জন্য নির্ধারিত আবাসন ইউনিটগুলো প্রায়ই ইউরোপীয় ইহুদিদের জন্য পুনরায় নির্ধারিত হতো, ফলে আরব দেশগুলো থেকে সদ্য আগত ইহুদিরা সাধারণত দীর্ঘ সময় শরণার্থী শিবিরে থাকতে বাধ্য হতেন।[১৬১][১৬২] এই সময়কালে, খাদ্য, কাপড় এবং আসবাবপত্র কড়া নিয়ন্ত্রণে ছিল, যা "অষ্টেরিটি পিরিয়ড" নামে পরিচিত। সংকট সমাধানের প্রয়োজনীয়তা বেন-গুরিয়নকে পশ্চিম জার্মানির সাথে একটি পুনরায় ক্ষতিপূরণ চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য করে, যা হোলোকাস্টের জন্য অর্থনৈতিক ক্ষতিপূরণ গ্রহণের ধারণায় ক্ষুব্ধ ইহুদিদের ব্যাপক প্রতিবাদের সৃষ্টি করে।[১৬৩]

ভূগোল

 
ইসরায়েলের ভূপ্রকৃতি অবস্থান মানচিত্র
দিন ও রাতের সময়ে ইসরায়েল এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলোর স্যাটেলাইট চিত্র।

ইসরায়েল পশ্চিম এশিয়াতে ভূমধ্যসাগরের পূর্ব উপকূলে অবস্থিত। এই ভূমধ্যসাগরীয় উপকূল ধরে সমভূমি অবস্থিত। ইসরায়েলের দক্ষিণে রয়েছে বিশাল নেগেভ মরুভূমি আর উত্তরে আছে বরফাবৃত পর্বতমালা। দক্ষিণে লোহিত সাগরে এক চিলতে প্রবেশপথ আছে।[১৬৪][১৬৫]

১৯৪৯ সালের যুদ্ধবিরতি চুক্তির সীমারেখা অনুযায়ী (এবং ১৯৬৭ সালের ছয় দিনের যুদ্ধে ইসরায়েল দ্বারা দখল করা অঞ্চল বাদে) ইসরায়েলের সার্বভৌম ভূখণ্ডের মোট আয়তন প্রায় ২০,৭৭০ বর্গকিলোমিটার (৮,০১৯ বর্গমাইল), যার দুই শতাংশ জলভাগ।[১৬৬] তবে ইসরায়েল এতটাই সরু (উত্তর-দক্ষিণে ৪০০ কিলোমিটার লম্বা, কিন্তু প্রস্থে সর্বাধিক ১০০ কিলোমিটার) যে ভূমধ্যসাগরে দেশটির বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল তার স্থলভাগের দ্বিগুণ।[১৬৭] ইসরায়েলি আইন অনুসারে মোট অঞ্চল (পূর্ব জেরুজালেম ও গোলান মালভূমি সহ) ২২,০৭২ বর্গকিলোমিটার (৮,৫২২ বর্গমাইল),[১৬৮] আর সামরিকভাবে নিয়ন্ত্রিত ও আংশিক ফিলিস্তিনি শাসিত পশ্চিম তীরসহ ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণাধীন মোট এলাকা ২৭,৭৯৯ বর্গকিলোমিটার (১০,৭৩৩ বর্গমাইল)।[১৬৯]

ছোট আয়তনের সত্ত্বেও, ইসরায়েলে ভৌগোলিক বৈচিত্র্য বিদ্যমান। দক্ষিণে নেগেভ মরুভূমি থেকে উর্বর জিজরিয়েল উপত্যকা পর্যন্ত এবং উত্তরে গালিলি, কারমেল ও গোলানের পাহাড়ি অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত। ভূমধ্যসাগরের তীরে অবস্থিত ইসরায়েলি উপকূলীয় সমতলভূমি দেশের বেশিরভাগ জনগণের বাসস্থান।[১৭০] কেন্দ্রীয় উচ্চভূমির পূর্বে জর্দান রিফট উপত্যকা রয়েছে, যা ৬,৫০০ কিলোমিটার দীর্ঘ গ্রেট রিফট ভ্যালির একটি ছোট অংশ। জর্দান নদী হুলা উপত্যকা ও গ্যালিলি সাগর পেরিয়ে মৃত সাগর পর্যন্ত প্রবাহিত হয়, যা পৃথিবীর নিম্নতম স্থলপৃষ্ঠ। আরও দক্ষিণে আরাভা মরুভূমি রয়েছে, যা লোহিত সাগরের অংশ এলাত উপসাগরে শেষ হয়। নেগেভ ও সিনাই উপদ্বীপে "মাখতেশ" বা "ক্ষয় চক্রাকৃতি" নামে পরিচিত ভৌগোলিক গঠন দেখা যায়, যার মধ্যে মাখতেশ রামন সবচেয়ে বড়, দৈর্ঘ্য ৩৮ কিলোমিটার।[১৭১] ইসরায়েল ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে প্রতি বর্গমিটারে সবচেয়ে বেশি উদ্ভিদ প্রজাতির বাসস্থান।[১৭২] দেশটিতে চারটি স্থলজ বাস্তুসংস্থান রয়েছে: পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় শঙ্কুযুক্ত–স্ক্লেরোফিলাস–বিস্তৃত পাতাবিশিষ্ট বন, দক্ষিণ আনাতোলীয় পার্বত্য শঙ্কুযুক্ত ও পর্ণমোচী বন, আরব মরুভূমি এবং মেসোপটেমিয়ান ঝোপঝাড় মরুভূমি।[১৭৩] ১৯৪৮ সালে বনভূমি দেশের ২% ছিল, যা ২০১৬ সালে বেড়ে ৮.৫%-এ পৌঁছায়। এটি ইহুদি জাতীয় তহবিলের বৃহৎ বনায়ন কর্মসূচির ফল।[১৭৪][১৭৫]

টেকটোনিক্স এবং ভূমিকম্প

জর্ডান রিফট ভ্যালি তৈরি হয়েছে ভূ-পৃষ্ঠের টেকটোনিক প্লেটের নড়াচড়ার কারণে। এটি ডেড সি ট্রান্সফর্ম (ডিএসটি) নামে পরিচিত একটি ভূমিকম্প প্রবণ এলাকার অংশ। এই অঞ্চলে আফ্রিকান প্লেট পশ্চিমে এবং আরব প্লেট পূর্বে অবস্থিত। গোলান হাইটস ও জর্ডান আরব প্লেটের অংশ, আর গ্যালিলি, পশ্চিম তীর, উপকূলীয় সমভূমি ও নেগেভ আফ্রিকান প্লেটের অংশ। এই প্লেটগুলোর নড়াচড়ার কারণে এখানে প্রায়ই ভূমিকম্প হতে পারে। বিশেষ করে, ৭৪৯ ও ১০৩৩ সালে দুটি বড় ভূমিকম্প হয়েছিল। এর পর থেকে সঞ্চিত শক্তি একটি বড় ভূমিকম্প (প্রায় ৭.৪ মাত্রার) ঘটানোর জন্য যথেষ্ট।[১৭৬]

সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্পগুলো ৩১ খ্রিস্টপূর্বাব্দ, ৩৬৩, ৭৪৯ এবং ১০৩৩ খ্রিস্টাব্দে ঘটেছিল, যা গড়ে প্রতি ৪০০ বছর পরপর ঘটেছে।[১৭৭] তবে, ধ্বংসাত্মক ভূমিকম্প প্রায় প্রতি ৮০ বছর পরপর আঘাত হানে, যার ফলে ব্যাপক প্রাণহানি ঘটে।[১৭৮] যদিও কঠোর নির্মাণ বিধিমালা প্রয়োগ করা হয়েছে এবং সাম্প্রতিককালে নির্মিত ভবনগুলো ভূমিকম্প প্রতিরোধী, ২০০৭ সালের হিসাবে, অনেক সরকারি ভবন এবং ৫০,০০০ আবাসিক ভবন নতুন মানদণ্ড পূরণ করেনি এবং শক্তিশালী ভূমিকম্পের মুখোমুখি হলে সেগুলো ধসে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।[১৭৯]

জলবায়ু

 
আইপিসিসি ষষ্ঠ মূল্যায়ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধি হলেও ইসরায়েলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান।

ইসরায়েলের তাপমাত্রা অনেক জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন হয়, বিশেষ করে শীতে। উপকূলীয় অঞ্চলে, যেমন টেল আবিভ ও হাইফায়, ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু থাকে, যেখানে শীতে ঠান্ডা এবং বৃষ্টিপাত হয়, আর গ্রীষ্মে গরম ও দীর্ঘ সময় ধরে থাকে। বেয়ারশেবা ও উত্তর নেগেভে অর্ধ-মরু জলবায়ু থাকে, যেখানে গ্রীষ্মে গরম, শীতে ঠান্ডা এবং বৃষ্টিপাত কম হয়। দক্ষিণ নেগেভ ও আরাবাহ অঞ্চলে মরুভূমির জলবায়ু থাকে, যেখানে গ্রীষ্মে খুব গরম এবং শুষ্ক, আর শীতে তাপমাত্রা মৃদু হয় এবং বৃষ্টিপাত কম হয়। ১৯৪২ সালে তীরাত জ্ভি কিবুতজে ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট) তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।[১৮০][১৮১] পর্বত এলাকায় বাতাসে ঠান্ডা থাকতে পারে, এবং ৭৫০ মিটার (২,৪৬০ ফুট) বা তার বেশি উঁচু জায়গায়, যেমন জেরুজালেম, প্রতি বছর কমপক্ষে একবার তুষারপাত হয়।[১৮২] মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বৃষ্টিপাত খুব কম হয়।[১৮৩][১৮৪]

ইসরায়েলটি উষ্ণমণ্ডলীয় ও মাপান্দ্র অঞ্চলের মাঝখানে অবস্থিত, যার ফলে এখানে চারটি ভিন্ন ধরনের ফাইটোজিওগ্রাফিক অঞ্চল রয়েছে। এ কারণে দেশটির উদ্ভিদ ও প্রাণীজগৎ অত্যন্ত বৈচিত্র্যময়। ইসরায়েলে ২,৮৬৭টি উদ্ভিদ প্রজাতি চিহ্নিত করা হয়েছে, যার মধ্যে অন্তত ২৫৩টি প্রজাতি আনা হয়েছে এবং স্থানীয় নয়।[১৮৫] এছাড়া, ইসরায়েলে ৩৮০টি প্রকৃতি সংরক্ষিত এলাকা রয়েছে।[১৮৬]

পানির অভাব থাকা সত্ত্বেও, ইসরায়েল বিভিন্ন পানি সংরক্ষণ প্রযুক্তি উন্নত করেছে, এর মধ্যে ড্রিপ সেচ পদ্ধতি অন্যতম।[১৮৭][১৮৮] সৌর শক্তির জন্য প্রচুর সূর্যালোক পাওয়া যায়, যা ইসরায়েলকে সৌর শক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশ্বে সবার শীর্ষে নিয়ে গেছে—প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই পানি গরম করার জন্য সৌর প্যানেল ব্যবহার করা হয়।[১৮৯] পরিবেশ সুরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে যে, জলবায়ু পরিবর্তন "সকল ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে", বিশেষ করে সংবেদনশীল জনগণের জন্য।[১৯০]

সরকার এবং রাজনীতি

 
কনেসেট কক্ষ, যা ইসরায়েলি সংসদ কক্ষ।

ইসরায়েলে সংসদীয় ব্যবস্থা, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব এবং সার্বজনীন ভোটাধিকার বিদ্যমান। সংসদ সদস্যদের সমর্থন নিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের প্রধান সাধারণত প্রধানমন্ত্রী হন। প্রধানমন্ত্রী হলেন সরকারের প্রধান এবং মন্ত্রিসভার প্রধান।[১৯১][১৯২] রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রপ্রধান, যার দায়িত্ব সীমিত এবং মূলত আনুষ্ঠানিক।[১৯১]

ইসরায়েল ১২০ সদস্যের সংসদ দ্বারা শাসিত, যা কনেসেট নামে পরিচিত। কনেসেটের সদস্যপদ রাজনৈতিক দলগুলোর আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়,[১৯৩][১৯৪] যেখানে নির্বাচনী সীমা ৩.২৫%। এটি বাস্তবে জোট সরকার গঠনের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পশ্চিম তীরে অবস্থিত ইসরায়েলি বসতির বাসিন্দারাও ভোটাধিকার পায়।[১৯৫] ২০১৫ সালের নির্বাচনের পর কনেসেটের ১২০ সদস্যের মধ্যে ১০ জন (৮%) ছিলেন বসতি স্থাপনকারী।[১৯৬] সংসদীয় নির্বাচন প্রতি চার বছর পর পর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও অস্থিতিশীল জোট বা অনাস্থা ভোটের কারণে সরকার তার আগেই ভেঙে যেতে পারে।[১৯৭] প্রথম আরব-নেতৃত্বাধীন দল ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।[১৯৮] ২০২২ সাল পর্যন্ত, আরব-নেতৃত্বাধীন দলগুলো কনেসেটের প্রায় ১০% আসন ধারণ করে।[১৯৯] কনেসেটের বেসিক ল (১৯৫৮) এবং এর সংশোধনী অনুযায়ী, কোনো দল কনেসেট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না যদি তার উদ্দেশ্য বা কার্যক্রম ইসরায়েলকে ইহুদি জনগণের রাষ্ট্র হিসেবে অস্বীকার করার সঙ্গে সম্পর্কিত হয়।

ইসরায়েলের মৌলিক নীতিসমূহ সংবিধানের ভূমিকা পালন করে। এই আইনে ইসরায়েল নিজেকে একটি "ইহুদি ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র" এবং "শুধুমাত্র ইহুদি জনগণের জাতি-রাষ্ট্র" হিসেবে সংজ্ঞায়িত করে।[২০০] ২০০৩ সালে, কনেসেট এই আইনের ভিত্তিতে একটি আনুষ্ঠানিক সংবিধান প্রণয়নের কাজ শুরু করে।[১৬৬][২০১]

ইসরায়েলের কোনো আনুষ্ঠানিক ধর্ম নেই।[২০২][২০৩][২০৪] তবে "ইহুদি ও গণতান্ত্রিক" রাষ্ট্র হিসেবে সংজ্ঞায়নের কারণে এটি ইহুদিধর্মের সঙ্গে গভীর সংযোগ বজায় রাখে। ১৯ জুলাই ২০১৮ সালে, কনেসেট একটি বেসিক ল পাস করে, যেখানে ইসরায়েলকে প্রধানত "ইহুদি জনগণের জাতি-রাষ্ট্র" হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এতে হিব্রুকে অফিসিয়াল ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং আরবি ভাষাকে একটি "বিশেষ মর্যাদা" দেওয়া হয়।[২০৫] একই বিল ইহুদিদের জাতীয় আত্ম-নির্ধারণের বিশেষ অধিকার প্রদান করে এবং দেশটিতে ইহুদি বসতি স্থাপনকে "জাতীয় স্বার্থ" হিসেবে উল্লেখ করে। সরকারকে এই স্বার্থ বাস্তবায়নের জন্য পদক্ষেপ নিতে ক্ষমতা দেওয়া হয়।[২০৬]

প্রশাসনিক বিভাগ

ইসরায়েল ছয়টি প্রধান প্রশাসনিক জেলার মধ্যে বিভক্ত, যেগুলোকে হিব্রু ভাষায় "মেহোজোট" বলা হয় (একবচন: মেহোজ)। এই জেলাগুলো হলো সেন্টার, হাইফা, জেরুজালেম, নর্থ, সাউথ এবং তেল আবিব। এছাড়াও পশ্চিম তীরে জুডিয়া ও সামারিয়া এলাকা রয়েছে। পুরো জুডিয়া ও সামারিয়া এলাকা এবং জেরুজালেম ও উত্তর জেলার কিছু অংশ আন্তর্জাতিকভাবে ইসরায়েলের অংশ হিসেবে স্বীকৃত নয়। জেলাগুলো ১৫টি উপ-জেলায় বিভক্ত, যেগুলোকে হিব্রু ভাষায় "নাফোট" বলা হয় (একবচন: নাফা), এবং সেগুলো আবার ৫০টি প্রাকৃতিক অঞ্চলে বিভক্ত।[২০৭]

জেলা রাজধানী সবচেয়ে বড় শহর জনসংখ্যা, ২০২১[২০৮]
ইহুদি আরব মোট নোট
জেরুসালেম জেরুসালেম ৬৬‏% ৩২‏% ১২,০৯৭০০ a
উত্তর নফ হাগালিল নাজারেথ ৪২‏% ৫৪‏% ১৫,১৩৬০০
হাইফা হাইফা ৬৭‏% ২৫‏% ১০,৯২৭০০
মধ্য রমলা রিশন লেজিওন ৮৭‏% ‏% ২৩,০৪৩০০
তেল আবিব তেল আবিব ৯২‏% ‏% ১৪,৮১৪০০
দক্ষিণ বে-এরশেভা আশদোদ ৭১‏% ২২‏% ১৩,৮৬০০০
জুডিয়া এবং সামারিয়া এলাকা এরিয়েল মোদি'ইন ইলিট ৯৮‏% ‏% ৪,৬৫৪০০ b
^a পূর্ব জেরুজালেমে ৩,৬১৭০০ আরব এবং ২৩৩,৯০০ ইহুদি সহ, ২০২০-এর হিসাব অনুযায়ী.[২০৯]
^b শুধুমাত্র ইসরায়েলি নাগরিক।

ইসরায়েলের নাগরিকত্ব আইন

ইসরায়েলি নাগরিকত্ব সম্পর্কিত দুটি প্রধান আইন হলো ১৯৫০ সালের প্রত্যাবর্তন আইন এবং ১৯৫২ সালের নাগরিকত্ব আইন। প্রত্যাবর্তন আইন ইহুদিদের জন্য ইসরায়েলে অবাধে অভিবাসন ও নাগরিকত্ব লাভের অধিকার প্রদান করে। দেশে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তিরা জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব পান, যদি অন্তত একজন অভিভাবক নাগরিক হন।[২১০]

ইসরায়েলি আইন ইহুদি জাতীয়তাকে ইসরায়েলি জাতীয়তার থেকে আলাদা হিসেবে সংজ্ঞায়িত করে, এবং ইসরায়েলের সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছে যে "ইসরায়েলি জাতীয়তা" বলে কিছু নেই।[২১১][২১২] একজন ইহুদি জাতীয় সেই ব্যক্তি হিসেবে সংজ্ঞায়িত, যিনি ইহুদি ধর্ম পালন করেন এবং তাদের বংশধরেরা।[২১১] ২০১৮ সাল থেকে আইন অনুযায়ী ইসরায়েলকে ইহুদি জনগণের জাতিরাষ্ট্র হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।[২১৩]

বৈদেশিক সম্পর্ক

 
  কূটনৈতিক সম্পর্ক
  কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থগিত
  সাবেক কূটনৈতিক সম্পর্ক
  কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই, কিন্তু সাবেক বাণিজ্য সম্পর্ক
  কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই

ইসরায়েল ১৬৫টি জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রের পাশাপাশি হলি সি (ভ্যাটিকান), কসোভো, কুক দ্বীপপুঞ্জ এবং নিয়ুর সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রেখেছে।[২১৪] দেশটির ১০৭টি কূটনৈতিক মিশন রয়েছে। বেশিরভাগ মুসলিম দেশের সঙ্গে ইসরায়েলের কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।[২১৫] আরব লীগের ২২টি দেশের মধ্যে ছয়টি ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করেছে। ইসরায়েল ও সিরিয়ার মধ্যে আনুষ্ঠানিক যুদ্ধাবস্থা রয়েছে, যা ১৯৪৮ সাল থেকে অবিচ্ছিন্নভাবে বজায় আছে। একইভাবে, লেবাননের সঙ্গেও ২০০০ সালে লেবানন গৃহযুদ্ধের অবসানের পর থেকে আনুষ্ঠানিক যুদ্ধাবস্থা বজায় রয়েছে। ইসরায়েল-লেবানন সীমান্ত এখনো কোনো চুক্তির মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়নি।

মিশরের সঙ্গে শান্তিচুক্তি সত্ত্বেও, মিশরীয়দের মধ্যে ইসরায়েলকে এখনো ব্যাপকভাবে শত্রু দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[২১৬] ইরান ইসলামিক বিপ্লবের সময় ইসরায়েলকে স্বীকৃতি প্রত্যাহার করে।[২১৭] ইসরায়েলি নাগরিকরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া সিরিয়া, লেবানন, ইরাক, সৌদি আরব এবং ইয়েমেন ভ্রমণ করতে পারেন না।[২১৮] ২০০৮–০৯ গাজার যুদ্ধের পর মৌরিতানিয়া, কাতার, বলিভিয়া এবং ভেনেজুয়েলা ইসরায়েলের সঙ্গে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক স্থগিত করে।[২১৯] তবে বলিভিয়া ২০১৯ সালে পুনরায় সম্পর্ক স্থাপন করে।[২২০]

 
তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সাথে অসলো চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইতিজাক রাবিন এবং ইয়াসির আরাফাত

যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন ইসরায়েল রাষ্ট্রকে প্রথম স্বীকৃতি দেওয়া দুটি দেশ, যারা প্রায় একই সময়ে এই ঘোষণা দিয়েছিল।[২২১] ১৯৬৭ সালে ছয় দিনের যুদ্ধের পর সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয় এবং ১৯৯১ সালে পুনরায় স্থাপিত হয়।[২২২] যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে মধ্যপ্রাচ্যে তার "সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অংশীদার" মনে করে,[২২৩] যা "গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, ধর্মীয় সম্প্রীতি এবং নিরাপত্তা স্বার্থের" উপর ভিত্তি করে।[২২৪] ১৯৬৭ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে $৬৮ বিলিয়ন সামরিক সহায়তা এবং $৩২ বিলিয়ন অনুদান দিয়েছে,[২২৫] যা ২০০৩ সাল পর্যন্ত অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি।[২২৫][২২৬][২২৭] বেশিরভাগ মার্কিনরা ইসরায়েলের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেছে।[২২৮][২২৯] যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক "স্বাভাবিক" হিসেবে বিবেচিত হয়, কারণ এটি পূর্বে ফিলিস্তিনের ওপর ব্রিটিশ ম্যান্ডেট পরিচালনা করেছিল।[২৩০] ২০০৭ সালের মধ্যে জার্মানি ইসরায়েল এবং ইসরায়েলি হলোকাস্ট বেঁচে থাকা ব্যক্তিদের জন্য ২৫ বিলিয়ন ইউরো ক্ষতিপূরণ প্রদান করেছে।[২৩১] ইসরায়েল ইউরোপীয় ইউনিয়নের "ইউরোপীয় প্রতিবেশী নীতিতে" অন্তর্ভুক্ত।[২৩২]

তুরস্ক ১৯৪৯ সালে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিলেও, ১৯৯১ সাল পর্যন্ত পূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেনি।[২৩৩] তুরস্কের অন্যান্য মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের সঙ্গে সম্পর্কের কারণে কখনো কখনো আরব ও মুসলিম দেশগুলোর চাপের মুখে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক সীমিত রাখতে হয়েছে।[২৩৪] ২০০৮–০৯ সালের গাজার যুদ্ধ এবং গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের অভিযানের পর এই সম্পর্ক খারাপ হয়।[২৩৫] তবে ১৯৯৫ সাল থেকে গ্রিস এবং ইসরায়েলের সম্পর্ক উন্নত হয়েছে।[২৩৬] উভয় দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি রয়েছে, এবং ২০১০ সালে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী গ্রিসের হেলেনিক বিমানবাহিনীর সঙ্গে একটি যৌথ মহড়া পরিচালনা করে। লেভিয়াথান গ্যাসক্ষেত্রকে কেন্দ্র করে সাইপ্রাস-ইসরায়েলের তেল এবং গ্যাস অনুসন্ধান গ্রিসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এর সাইপ্রাসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।[২৩৭] বিশ্বের দীর্ঘতম সাবমেরিন পাওয়ার কেবল, ইউরোএশিয়া ইন্টারকানেক্টর, সাইপ্রাস-ইসরায়েলের সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করেছে।[২৩৮]

আজারবাইজান মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর মধ্যে একটি, যারা ইসরায়েলের সঙ্গে কৌশলগত এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছে।[২৩৯] কাজাখস্তানও ইসরায়েলের সঙ্গে অর্থনৈতিক ও কৌশলগত অংশীদারিত্ব বজায় রেখেছে।[২৪০] ভারত ১৯৯২ সালে ইসরায়েলের সঙ্গে পূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে এবং সামরিক, প্রযুক্তিগত এবং সাংস্কৃতিক অংশীদারিত্ব উন্নত করেছে।[২৪১] ভারত ইসরায়েলি সামরিক সরঞ্জামের সবচেয়ে বড় ক্রেতা এবং রাশিয়ার পরে ইসরায়েলের দ্বিতীয় বৃহত্তম সামরিক অংশীদার।[২৪২] আফ্রিকায় ইথিওপিয়া ইসরায়েলের প্রধান মিত্র, যা রাজনৈতিক, ধর্মীয় এবং নিরাপত্তা স্বার্থের কারণে।[২৪৩]

সামরিক শক্তি

 
ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান

ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেস (IDF) হল ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর একমাত্র সামরিক শাখা এবং এটি তার জেনারেল স্টাফের চিফ, রামাতকাল দ্বারা পরিচালিত হয়, যা মন্ত্রিসভার অধীনস্থ। IDF-এ সেনাবাহিনী, বিমান বাহিনী এবং নৌবাহিনী অন্তর্ভুক্ত। এটি ১৯৪৮ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে হেগানাহসহ অন্যান্য প্যারামিলিটারি সংগঠনকে একত্রিত করে প্রতিষ্ঠিত হয়।[২৪৪] IDF সামরিক গোয়েন্দা অধিদপ্তর (অ্যামান)-এর সম্পদও ব্যবহার করে।[২৪৫] IDF বিভিন্ন প্রধান যুদ্ধ এবং সীমান্ত সংঘর্ষে জড়িত হয়েছে, যা এটিকে বিশ্বের অন্যতম প্রশিক্ষিত সশস্ত্র বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলেছে।[২৪৬]

প্রায় সব ইসরায়েলি নাগরিক ১৮ বছর বয়সে বাধ্যতামূলক সামরিক সেবা গ্রহণ করেন। পুরুষরা দুই বছর আট মাস এবং নারীসাধারণত দুই বছর সেবা দেন।[২৪৭] বাধ্যতামূলক সেবার পর, ইসরায়েলি পুরুষরা রিজার্ভ বাহিনীতে যোগ দেন এবং সাধারণত তাদের চিরকালীন রিজার্ভ সেবা দিতে হয়, যা বছরে কয়েক সপ্তাহ হতে পারে, কখনও কখনও তাদের চল্লিশের দশক পর্যন্ত। বেশিরভাগ মহিলাকে রিজার্ভ সেবা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। ইসরায়েলের আরব নাগরিকদের (ড্রুজ বাদে) এবং যারা পূর্ণকালীন ধর্মীয় অধ্যয়নে যুক্ত, তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়, যদিও যিশিভা ছাত্রদের অব্যাহতি একটি বিতর্কের বিষয় হয়েছে।[২৪৮][২৪৯] যেসব ব্যক্তির বিভিন্ন কারণে অব্যাহতি দেয়া হয়, তাদের জন্য একটি বিকল্প হলো শেরুত লেউমি বা জাতীয় সেবা, যা সামাজিক কল্যাণ কার্যক্রমে সেবা প্রদানের একটি প্রোগ্রাম।[২৫০] ইসরায়েলি আরবদের একটি ক্ষুদ্র সংখ্যালঘু অংশও সেনাবাহিনীতে স্বেচ্ছায় যোগ দেয়।[২৫১] তাদের বাধ্যতামূলক সামরিক সেবার মাধ্যমে, IDF প্রায় ১৭৬,৫০০ সক্রিয় সৈন্য এবং ৪৬৫,০০০ রিজার্ভিস্ট বজায় রাখে, যা ইসরায়েলকে বিশ্বের সবচেয়ে উচ্চ শতাংশের সামরিক প্রশিক্ষিত নাগরিকদের একটি দেশ করে তুলেছে।[২৫২]

 
আয়রন ডোম হল বিশ্বের প্রথম অপারেশনাল অ্যান্টি-আর্টিলারি রকেট প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।

ইসরায়েলের সেনাবাহিনী উচ্চ-প্রযুক্তির অস্ত্র ব্যবস্থার উপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল, যা ইসরায়েলে ডিজাইন এবং তৈরি করা হয়েছে, পাশাপাশি কিছু বিদেশি আমদানি করা অস্ত্রও রয়েছে। অ্যারো মিসাইলটি বিশ্বের কয়েকটি কার্যকরী অ্যান্টি-ব্যালিস্টিক মিসাইল সিস্টেমের মধ্যে একটি।[২৫৩] পাইথন এয়ার-টু-এয়ার মিসাইল সিরিজটি ইসরায়েলের সামরিক ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র হিসেবে বিবেচিত হয়।[২৫৪] ইসরায়েলের স্পাইক মিসাইলটি বিশ্বের সবচেয়ে ব্যাপকভাবে রপ্তানি হওয়া অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইলগুলির একটি।[২৫৫] ইসরায়েলের আয়রন ডোম অ্যান্টি-মিসাইল এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমটি গাজা উপত্যকা থেকে ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের ছোঁড়া শত শত রকেট আটকানোর পর বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে।[২৫৬][২৫৭] ইয়ম কিপুর যুদ্ধে পর, ইসরায়েল একটি গোয়েন্দা স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে।[২৫৮] অফেক প্রোগ্রামের মাধ্যমে ইসরায়েল একমাত্র সাতটি দেশগুলোর মধ্যে একটি, যারা এ ধরনের স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করতে সক্ষম।[২৫৯]

ইসরায়েলকে ব্যাপকভাবে পারমাণবিক অস্ত্র ধারণকারী দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়[২৬০] এবং ১৯৯৩ সালের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, রাসায়নিক এবং জীবাণু অস্ত্রও তাদের possession-এ থাকতে পারে।[২৬১][তারিখের তথ্য] ইসরায়েল নিউক্লিয়ার নন-প্রোলিফারেশন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি[২৬২] এবং এর পারমাণবিক ক্ষমতা সম্পর্কে একটি অস্পষ্টতা বজায় রাখার নীতি অনুসরণ করে।[২৬৩] ইসরায়েলের নৌবাহিনীর ডলফিন সাবমেরিনগুলি পারমাণবিক মিসাইল বহন করে বলে বিশ্বাস করা হয়, যা দ্বিতীয় আক্রমণ ক্ষমতা প্রদান করে।[২৬৪] ১৯৯১ সালের গালফ যুদ্ধের পর থেকে, ইসরায়েলের সব বাড়িতেই একটি শক্তিশালী নিরাপত্তা কক্ষ, মেরখাভ মুগান থাকতে বাধ্য করা হয়েছে, যা রাসায়নিক এবং জীবাণু পদার্থের বিরুদ্ধে অগ্রাধিকার পায়।[২৬৫]

ইসরায়েলের প্রতিষ্ঠা থেকে, দেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের (GDP) একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে সামরিক খরচ বরাদ্দ করা হয়েছে, ১৯৭৫ সালে এটি সর্বোচ্চ ৩০.৩% ছিল।[২৬৬] ২০২১ সালে, ইসরায়েল মোট সামরিক খরচের ক্ষেত্রে বিশ্বের ১৫তম স্থানে ছিল, যা ছিল ২৪.৩ বিলিয়ন ডলার, এবং GDP এর একটি শতাংশ হিসেবে প্রতিরক্ষা খরচের দিক দিয়ে ৬ষ্ঠ স্থানে, ৫.২%।[২৬৭] ১৯৭৪ সাল থেকে, যুক্তরাষ্ট্র একটি উল্লেখযোগ্য সামরিক সহায়ক হিসেবে কাজ করেছে।[২৬৮] ২০১৬ সালে স্বাক্ষরিত একটি স্মারক চুক্তির অধীনে, যুক্তরাষ্ট্র ২০১৮ থেকে ২০২৮ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর ইসরায়েলকে ৩.৮ বিলিয়ন ডলার প্রদান করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাজেটের প্রায় ২০%।[২৬৯] ২০২২ সালে, ইসরায়েল বিশ্বের ৯ম স্থানে ছিল অস্ত্র রপ্তানি করার দিক দিয়ে।[২৭০] ইসরায়েলের অস্ত্র রপ্তানির বেশিরভাগই নিরাপত্তাজনিত কারণে প্রকাশিত হয় না।[২৭১] ইসরায়েল নিয়মিতভাবে গ্লোবাল পিস ইনডেক্সে নিম্ন রেটিং পায়, ২০২২ সালে এটি ১৬৩টি দেশের মধ্যে ১৩৪তম অবস্থানে ছিল।[২৭২]

আইনি ব্যবস্থা

 
ইসরায়েলের সুপ্রিম কোর্ট, গিভাত রাম, জেরুজালেম

ইসরায়েলে তিন স্তরের বিচারব্যবস্থা রয়েছে। নিচের স্তরে রয়েছে ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট, যা দেশের প্রায় প্রতিটি শহরে অবস্থিত। এর উপরে রয়েছে জেলা আদালত, যা আপিল আদালত এবং প্রথম স্তরের বিচার আদালত হিসেবে কাজ করে; এটি ইসরায়েলের ছয়টি জেলার মধ্যে পাঁচটিতে অবস্থিত। তৃতীয় এবং সর্বোচ্চ স্তর হলো সুপ্রিম কোর্ট, যা জেরুজালেমে অবস্থিত। এটি দ্বৈত ভূমিকা পালন করে—সর্বোচ্চ আপিল আদালত এবং হাই কোর্ট অফ জাস্টিস হিসাবে। হাই কোর্ট অফ জাস্টিস হিসেবে সুপ্রিম কোর্ট সরাসরি মামলার শুনানি করে এবং নাগরিক বা অ-নাগরিক যে কেউ রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আবেদন করতে পারে।[২৭৩]

ইসরায়েলের আইনব্যবস্থা ইংলিশ কমন ল, সিভিল ল, এবং ইহুদি আইনের সমন্বয়ে গঠিত[২৭৪] এবং এটি স্টারে ডেসিসিস (পূর্ববর্তী সিদ্ধান্ত) নীতির উপর ভিত্তি করে একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক পদ্ধতি।[২৭৫] মামলাগুলো পেশাদার বিচারকরা পরিচালনা করেন, যেখানে জুরির কোনো ভূমিকা নেই। বিবাহ ও বিবাহবিচ্ছেদ ইহুদি, মুসলিম, দ্রুজ এবং খ্রিস্টান ধর্মীয় আদালতের আওতায় পড়ে। বিচারকদের নির্বাচন একটি কমিটির মাধ্যমে হয়, যা ন্যায়বিচার মন্ত্রী নেতৃত্ব দেন।[২৭৬] ইসরায়েলের মৌলিক আইন: মানব মর্যাদা ও স্বাধীনতা মানবাধিকারের সুরক্ষায় কাজ করলেও, এতে সমতা ও বৈষম্যহীনতার সাধারণ কোনো বিধান নেই বলে জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ এবং আদালাহ উল্লেখ করেছে।[২৭৭][২৭৮] এনক্লেভ আইন অনুযায়ী, অধিকৃত অঞ্চলের ইসরায়েলি বসতি ও বাসিন্দাদের জন্যও ইসরায়েলের অনেক দেওয়ানি আইন প্রযোজ্য।[২৭৯]

অর্থনীতি

 
রামাত গানের ডায়মন্ড এক্সচেঞ্জ জেলা
 
তেল আবিব স্টক এক্সচেঞ্জ

ইসরায়েলকে পশ্চিম এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে উন্নত অর্থনৈতিক ও শিল্পোন্নত দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF) ইসরায়েলের জিডিপি ৫২১.৭ বিলিয়ন ডলার এবং মাথাপিছু জিডিপি ৫৩.২ হাজার ডলার বলে অনুমান করে, যা বিশ্বে ১৩তম।[২৮০] এটি নামমাত্র মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে এশিয়ার তৃতীয় ধনী দেশ[২৮১] এবং মধ্যপ্রাচ্যে প্রতি প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির গড় সম্পদের হিসাবে শীর্ষে রয়েছে।[২৮২] দ্য ইকোনমিস্ট ২০২২ সালে উন্নত দেশগুলোর মধ্যে ইসরায়েলকে চতুর্থ সর্বাধিক সফল অর্থনীতি হিসেবে র‌্যাংক করেছে।[২৮৩] মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের সবচেয়ে বেশি বিলিয়নিয়ার রয়েছে এবং বিশ্বে এটি ১৮তম অবস্থানে।[২৮৪] সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ইসরায়েল উন্নত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে[২৮৫] এবং ২০১০ সালে OECD-তে যোগ দেয়।[২৮৬][২৮৭] বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের গ্লোবাল প্রতিযোগিতা প্রতিবেদনে ইসরায়েল ২০তম[২৮৮] এবং বিশ্ব ব্যাংকের Ease of Doing Business সূচকে ৩৫তম স্থানে রয়েছে।[২৮৯] ইসরায়েলের অর্থনৈতিক তথ্যের মধ্যে গোলান মালভূমি, পূর্ব জেরুজালেম এবং পশ্চিম তীরের ইসরায়েলি বসতিগুলো অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[২৯০]

প্রাকৃতিক সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও, কৃষি ও শিল্প খাতে ব্যাপক উন্নয়নের ফলে ইসরায়েল খাদ্য উৎপাদনে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ, তবে শস্য ও গরুর মাংসের জন্য আমদানির ওপর নির্ভর করে।[২৯১] ২০২০ সালে ইসরায়েলের আমদানি ৯৬.৫ বিলিয়ন ডলার ছিল, যার মধ্যে কাঁচামাল, সামরিক সরঞ্জাম, বিনিয়োগ পণ্য, অমসৃণ হীরা, জ্বালানি, শস্য এবং ভোগ্যপণ্য অন্তর্ভুক্ত। একই বছরে ইসরায়েলের রপ্তানির পরিমাণ ১১৪ বিলিয়ন ডলার ছিল, যেখানে প্রধান রপ্তানি পণ্য হিসেবে যন্ত্রপাতি, প্রযুক্তি সরঞ্জাম, সফটওয়্যার, পালিশ হীরা, কৃষিজ পণ্য, রাসায়নিক দ্রব্য, টেক্সটাইল এবং পোশাক রয়েছে।[২৯২] ব্যাংক অফ ইসরায়েল ২০১ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধারণ করে, যা বিশ্বে ১৭তম।[২৯৩] ১৯৭০-এর দশক থেকে ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সামরিক সহায়তা এবং ঋণ গ্যারান্টির মাধ্যমে অর্থনৈতিক সহায়তা পেয়ে আসছে, যা তাদের বৈদেশিক ঋণের প্রায় অর্ধেক। উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে ইসরায়েলের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ সবচেয়ে কম এবং ২০১৫ সালে নেট বৈদেশিক ঋণে ৬৯ বিলিয়ন ডলার উদ্বৃত্ত নিয়ে এটি ঋণদাতা দেশ হিসেবে অবস্থান করে।[২৯৪]

ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের পর বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক স্টার্টআপ কোম্পানির দেশ[২৯৫] এবং NASDAQ-এ তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে।[২৯৬] এটি বিশ্বের শীর্ষ দেশ স্টার্টআপের সংখ্যা অনুযায়ী মাথাপিছু হারে[২৯৭] এবং "স্টার্টআপ নেশন" নামে পরিচিত।[২৯৮][২৯৯][৩০০][৩০১] ইন্টেল[৩০২] এবং মাইক্রোসফট[৩০৩] তাদের প্রথম বিদেশি গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্র ইসরায়েলে স্থাপন করেছিল, পাশাপাশি অন্যান্য আন্তর্জাতিক উচ্চ প্রযুক্তি বহুজাতিক কোম্পানিও দেশটিতে তাদের গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্র খুলেছে।

ইসরায়েলে কাজের দিন সাধারণত রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার (পাঁচ দিনের কর্মসপ্তাহ) অথবা শুক্রবার (ছয় দিনের কর্মসপ্তাহ) পর্যন্ত নির্ধারিত। শাব্বাত পালন করার কারণে, যেসব স্থানে শুক্রবার কর্মদিবস এবং জনসংখ্যার বেশিরভাগই ইহুদি, সেখানে শুক্রবার "সংক্ষিপ্ত কর্মদিবস" হিসেবে বিবেচিত হয়। বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের সাথে কর্মসপ্তাহের সামঞ্জস্য আনতে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে।[৩০৪]

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

 
হাইফাতে মাতাম হাই-টেক পার্ক

ইসরায়েল সফটওয়্যার, যোগাযোগ এবং জীবনবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি উন্নয়নে সিলিকন ভ্যালির সঙ্গে তুলনীয় হয়েছে।[৩০৫][৩০৬] ইসরায়েল গবেষণা ও উন্নয়নে মোট দেশজ উৎপাদনের (GDP) শতাংশ হিসাবে ব্যয়ের ক্ষেত্রে বিশ্বে প্রথম।[৩০৭] ২০২৪ সালের গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্সে এটি ১৫তম[৩০৮] এবং ২০১৯ সালের ব্লুমবার্গ ইনোভেশন ইনডেক্সে ৫ম স্থানে রয়েছে।[৩০৯] ইসরায়েলে প্রতি ১০,০০০ কর্মচারীর মধ্যে ১৪০ জন বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ এবং প্রকৌশলী রয়েছেন, যা বিশ্বে সর্বোচ্চ।[৩১০][৩১১] ২০০৪ সাল থেকে ইসরায়েল ছয়জন নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী (মূলত রসায়নে) উৎপাদন করেছে[৩১২] এবং প্রতি জনসংখ্যার অনুপাতে বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ প্রকাশের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম হিসেবে বিবেচিত।[৩১৩][৩১৪][৩১৫] ইসরায়েলের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিশ্বসেরা ৫০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে স্থান পেয়েছে: কম্পিউটার বিজ্ঞানে (টেকনিয়ন এবং তেল আবিব বিশ্ববিদ্যালয়), গণিত (হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়) এবং রসায়নে (ওয়েইজম্যান ইনস্টিটিউট)।[৩১৬]

২০১২ সালে, ইসরায়েল ফিউট্রনের স্পেস কম্পেটিটিভনেস ইনডেক্সে বিশ্বের মধ্যে নবম স্থানে ছিল।[৩১৭] ইসরায়েল স্পেস এজেন্সি সকল মহাকাশ গবেষণা কর্মসূচি সমন্বয় করে, যা বৈজ্ঞানিক ও বাণিজ্যিক লক্ষ্য অর্জনে কাজ করে এবং এখন পর্যন্ত অন্তত ১৩টি বাণিজ্যিক, গবেষণা এবং গোয়েন্দা স্যাটেলাইট ডিজাইন ও নির্মাণ করেছে।[৩১৮] এর কিছু স্যাটেলাইট বিশ্বে সবচেয়ে উন্নত মহাকাশ প্রযুক্তির মধ্যে স্থান পেয়েছে।[৩১৯] শাভিত হলো ইসরায়েলের তৈরি একটি মহাকাশ উৎক্ষেপণ যান, যা ছোট স্যাটেলাইটকে নিম্ন পৃথিবীর কক্ষপথে প্রেরণের জন্য ব্যবহৃত হয়।[৩২০] এটি প্রথম ১৯৮৮ সালে উৎক্ষেপণ করা হয়, যা ইসরায়েলকে মহাকাশ উৎক্ষেপণের সক্ষমতা অর্জনকারী অষ্টম জাতি হিসেবে স্থান দেয়। ২০০৩ সালে, ইলান রামন ইসরায়েলের প্রথম মহাকাশচারী হন, যিনি স্পেস শাটল কলম্বিয়ার মর্মান্তিক মিশনে অংশ নেন।[৩২১]

ইসরায়েলে চলমান পানি সংকটের ফলে পানি সংরক্ষণ কৌশল এবং কৃষিক্ষেত্রে আধুনিকায়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। ড্রিপ সেচ পদ্ধতি, যা বিশ্বব্যাপী কৃষিতে বিপ্লব এনেছে, ইসরায়েলে উদ্ভাবিত। দেশটি লবণাক্ত পানি শোধন ও পানি পুনর্ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ্বের বৃহত্তম সমুদ্রের পানি শোধনাগার সোরেক ইসরায়েলে অবস্থিত।[৩২২] ২০১৪ সালে লবণাক্ত পানি শোধন প্রকল্পসমূহ দেশটির ৩৫% পানীয় জল সরবরাহ করত, যা ২০৫০ সালের মধ্যে ৭০%-এ উন্নীত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।[৩২৩] ২০১৫ সাল নাগাদ গৃহস্থালি, কৃষি এবং শিল্পের জন্য ব্যবহৃত পানির ৫০ শতাংশের বেশি কৃত্রিমভাবে উৎপাদিত হচ্ছিল।[৩২৪] ২০১১ সালে ইসরায়েলের পানি প্রযুক্তি শিল্পের বাজারমূল্য বছরে ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গিয়েছিল, এবং রিভার্স অসমোসিস প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের ফলে দেশটি এখন পানির নেট রপ্তানিকারক হওয়ার পথে রয়েছে।[৩২৫]

 
বেন-গুরিয়ন ন্যাশনাল সোলার এনার্জি সেন্টারে বিশ্বের বৃহত্তম সৌর প্যারাবোলিক ডিশ[৩২৬]

ইসরায়েল সৌর শক্তি গ্রহণ করেছে এবং এর প্রকৌশলীরা সৌর শক্তি প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সর্বাধুনিক পর্যায়ে রয়েছেন।[৩২৭] দেশটির সৌর শক্তি কোম্পানিগুলি বিশ্বের বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করে।[৩২৮][৩২৯] ইসরায়েলে ৯০% এরও বেশি বাড়ি গরম পানির জন্য সৌর শক্তি ব্যবহার করে, যা বিশ্বে সর্বোচ্চ।[৩৩০][৩৩১] সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সৌর শক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে দেশটি প্রতি বছর তার বিদ্যুৎ খরচের ৮% সাশ্রয় করে।[৩৩২] এর ভৌগোলিক অক্ষাংশে উচ্চ বার্ষিক সৌর বিকিরণ ইসরায়েলের নেগেভ অঞ্চলে একটি বিশ্ববিখ্যাত সৌর গবেষণা ও উন্নয়ন শিল্পের জন্য আদর্শ পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।[৩৩৩][৩৩৪][৩৩৫] ইসরায়েলে একটি আধুনিক বৈদ্যুতিক গাড়ির অবকাঠামো ছিল, যা দেশের সারা জুড়ে চার্জিং স্টেশনের নেটওয়ার্ক অন্তর্ভুক্ত ছিল;[৩৩৬][৩৩৭][৩৩৮] তবে, এর বৈদ্যুতিক গাড়ি কোম্পানি বেটার প্লেস ২০১৩ সালে বন্ধ হয়ে যায়।[৩৩৯]

শক্তি

ইসরায়েল ২০০৪ সালে তার নিজস্ব উপকূলীয় গ্যাস ক্ষেত্রগুলো থেকে প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন শুরু করে। ২০০৯ সালে তামার গ্যাস ক্ষেত্রটি উপকূলের কাছে আবিষ্কৃত হয়, এবং ২০১০ সালে লেভিয়াথান গ্যাস ক্ষেত্রটি আবিষ্কৃত হয়।[৩৪০] এই দুটি গ্যাস ক্ষেত্রের প্রাকৃতিক গ্যাস রিজার্ভ ইসরায়েলকে ৫০ বছরেরও বেশি সময় পর্যন্ত শক্তির সুরক্ষা দিতে সক্ষম হতে পারে। তামার ক্ষেত্র থেকে বাণিজ্যিকভাবে প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন ২০১৩ সালে শুরু হয়, যেখানে প্রতি বছর ৭.৫ বিলিয়ন ঘন মিটার (বিসিএম) গ্যাস উৎপাদিত হয়।[৩৪১] ২০১৬ সালের হিসাবে, ইসরায়েলের প্রমাণিত প্রাকৃতিক গ্যাস রিজার্ভ ছিল ১৯৯ বিলিয়ন বিসিএম।[৩৪২] লেভিয়াথান গ্যাস ক্ষেত্র থেকে উৎপাদন ২০১৯ সালে শুরু হয়।[৩৪৩]

কেতুরা সান ইসরায়েলের প্রথম বাণিজ্যিক সৌর ক্ষেত্র। ২০১১ সালে অ্যারাভা পাওয়ার কোম্পানি দ্বারা নির্মিত, এই ক্ষেত্রটি সানটেক কোম্পানির তৈরি ১৮,৫০০টি ফটোভোলটাইক প্যানেল নিয়ে গঠিত, যা প্রতি বছর প্রায় ৯ গিগাওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে।[৩৪৪] পরবর্তী ২০ বছরে, এই ক্ষেত্রটি প্রায় ১,২৫,০০০ মেট্রিক টন কার্বন ডাইঅক্সাইড উৎপাদন রোধ করবে।[৩৪৫]

পরিবহন

 
বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর

ইসরায়েলের মোট ১৯,২২৪ কিলোমিটার (১১,৯৪৫ মাইল) পেভড সড়ক রয়েছে[৩৪৬] এবং দেশটিতে ৩ মিলিয়ন মোটরযান চলাচল করে।[৩৪৭] প্রতি ১,০০০ জন মানুষের জন্য মোটরযানের সংখ্যা ৩৬৫, যা উন্নত দেশগুলোর মধ্যে তুলনামূলকভাবে কম।[৩৪৮] দেশটি ২০৩০ সালের মধ্যে তার সড়কগুলিতে চলাচলকারী ৩০% যানবাহন বৈদ্যুতিক শক্তি দ্বারা চালিত করতে লক্ষ্য স্থির করেছে।[৩৪৯]

ইসরায়েলে ৫,৭১৫টি বাস রয়েছে, যা নির্ধারিত রুটে চলাচল করে[৩৫০] এবং এগুলির পরিচালনা বিভিন্ন পরিবহন কোম্পানি করে, যার মধ্যে সবচেয়ে বড় এবং পুরোনো কোম্পানি হলো এগেড, যা দেশের বেশিরভাগ অংশে সেবা প্রদান করে।[৩৫১] রেলপথ ১,২৭৭ কিলোমিটার (৭৯৩ মাইল) বিস্তৃত এবং এগুলির পরিচালনা করে সরকারী মালিকানাধীন ইসরায়েল রেলওয়ে।[৩৫২] ১৯৯০-এর দশকের শুরু থেকে মাঝামাঝি সময়ে বড় ধরনের বিনিয়োগের পর, প্রতি বছর রেলযাত্রীদের সংখ্যা ১৯৯০ সালে ২৫ লাখ থেকে ২০১৫ সালে ৫৩ মিলিয়ন বেড়েছে; রেলপথ প্রতি বছর ৭.৫ মিলিয়ন টন পণ্য পরিবহন করে।[৩৫৩]

ইসরায়েলকে তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সেবা প্রদান করে: বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর, যা আন্তর্জাতিক আকাশযাত্রার প্রধান কেন্দ্র; রামন বিমানবন্দর; এবং হাইফা বিমানবন্দর। ২০২৩ সালে, বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর ২১.১ মিলিয়ন যাত্রীর বেশি সেবা প্রদান করেছে।[৩৫৪] দেশটির তিনটি প্রধান সমুদ্রবন্দর রয়েছে: হাইফা বন্দর, যা সবচেয়ে পুরোনো এবং বৃহত্তম; আশদোদ বন্দর; এবং এইলাত বন্দর, যা লাল সাগরের পাশে অবস্থিত।

পর্যটন

 
মৃত সাগরের তীরে এইন বোকেক রিসোর্ট

ইসরায়েলে পর্যটন, বিশেষ করে ধর্মীয় স্থান ভ্রমণ, খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া সমুদ্র সৈকত, প্রাচীন স্থাপনা, ঐতিহাসিক ও বাইবেলের সঙ্গে সম্পর্কিত স্থান এবং সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশও মানুষকে আকর্ষণ করে। ২০১৭ সালে প্রায় ৩৬ লাখ পর্যটক ইসরায়েল ভ্রমণ করেন, যা আগের বছরের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি। এতে দেশটির অর্থনীতিতে প্রায় ২০ বিলিয়ন শেকেল আয় হয়।[৩৫৫][৩৫৬]

ভূসম্পত্তি

ইসরায়েলে বাড়ির দাম বিশ্বের শীর্ষ তৃতীয় স্থানে রয়েছে,[৩৫৭] যেখানে একটি অ্যাপার্টমেন্ট কেনার জন্য গড়ে ১৫০টি মাসের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ লাগে।[৩৫৮] ২০২২ সালের হিসাব অনুযায়ী, দেশটিতে প্রায় ২.৭ মিলিয়ন সম্পত্তি রয়েছে এবং প্রতি বছর ৫০,০০০-এর বেশি নতুন সম্পত্তি যুক্ত হচ্ছে।[৩৫৯] তবে বাড়ির চাহিদা সরবরাহের তুলনায় অনেক বেশি, ২০২১ সালের হিসাবে প্রায় ২ লক্ষ অ্যাপার্টমেন্টের ঘাটতি থাকে।[৩৬০] এর ফলে, ২০২১ সালে বাড়ির দাম ৫.৬% বেড়ে যায়।[৩৬১] একই বছরে ইসরায়েলিরা রেকর্ড পরিমাণ ১১৬.১ বিলিয়ন শেকেল ঋণ নিয়ে বাড়ি কেনার জন্য বন্ধক (মর্টগেজ) নিয়েছিল, যা ২০২০ সালের তুলনায় ৫০% বেশি।[৩৬২]

জনসংখ্যা

 
১৯৪৮-২০১৫ সালের মধ্যে ইসরায়েলে অভিবাসন। এর মধ্যে দুটি শীর্ষ সময় ছিল ১৯৪৯ এবং ১৯৯০ সালে।

ইসরায়েল বিশ্বের সর্বাধিক ইহুদি জনগোষ্ঠীর দেশ এবং এটি একমাত্র দেশ যেখানে ইহুদিরা সংখ্যাগরিষ্ঠ।[৩৬৩] ২০২৪ সালের ৩১ মে অনুযায়ী, দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ৯,৯০৭,১০০ জন। ২০২২ সালে, সরকারের তথ্য অনুযায়ী জনসংখ্যার ৭৩.৬% ইহুদি, ২১.১% আরব, এবং ৫.৩% "অন্যান্য" (অ্যারাব নন-খ্রিস্টান এবং যারা কোনো ধর্মের তালিকাভুক্ত নয়) হিসেবে বিবেচিত হয়।[৩৬৪] গত দশকে, রোমানিয়া, থাইল্যান্ড, চীন, আফ্রিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকা থেকে বিপুল সংখ্যক অভিবাসী কর্মী ইসরায়েলে বসবাস শুরু করেছে। এদের সঠিক সংখ্যা জানা যায় না, কারণ অনেকে অবৈধভাবে বসবাস করছে।[৩৬৫] তবে ধারণা করা হয় এই সংখ্যা ১,৬৬,০০০ থেকে ২,০৩,০০০ এর মধ্যে।[৩৬৬] ২০১২ সালের জুন পর্যন্ত প্রায় ৬০,০০০ আফ্রিকান অভিবাসী ইসরায়েলে প্রবেশ করেছে।[৩৬৭]

ইসরায়েলের প্রায় ৯৩% মানুষ শহরাঞ্চলে বাস করে।[৩৬৮] ৯০% ফিলিস্তিনি ইসরায়েলিরা গ্যালিলি, ট্রায়াঙ্গেল এবং নেগেভ অঞ্চলের ঘনবসতিপূর্ণ ১৩৯টি শহর ও গ্রামে বসবাস করে, বাকি ১০% মিশ্র শহর ও পাড়ায় বসবাস করে।[৩৬৯] ২০১৬ সালে OECD এর মতে, ইসরায়েলের গড় আয়ু ছিল ৮২.৫ বছর, যা বিশ্বের মধ্যে ষষ্ঠ সর্বোচ্চ।[৩৭০] ইসরায়েলি আরবদের গড় আয়ু ৩ থেকে ৪ বছর পিছিয়ে,[৩৭১][৩৭২] তবুও এটি অধিকাংশ আরব এবং মুসলিম দেশের তুলনায় বেশি।[৩৭৩][৩৭৪] দেশটির জন্মহার OECD এর মধ্যে সর্বোচ্চ এবং এটি একমাত্র দেশ যেখানে প্রতিস্থাপন হারের (২.১) চেয়ে বেশি।[৩৭৫] ১৯৪৮ সাল থেকে ইসরায়েলের জনসংখ্যা ধরে রাখার হার অন্যান্য ব্যাপক অভিবাসনপ্রবণ দেশের তুলনায় সমান বা বেশি।[৩৭৬] ইসরায়েল থেকে ইহুদি অভিবাসন (যাকে ইয়রিদা বলা হয়), প্রধানত যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায়, জনসংখ্যাবিদরা এটিকে নগণ্য হিসেবে উল্লেখ করলেও,[৩৭৭] ইসরায়েলি সরকারি মন্ত্রণালয়গুলো এটি ভবিষ্যতের জন্য একটি বড় হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করে।[৩৭৮][৩৭৯]

প্রায় ৮০% ইসরায়েলি ইহুদি ইসরায়েলে জন্মগ্রহণ করেছে, ১৪% ইউরোপআমেরিকা থেকে আগত অভিবাসী এবং ৬% এশিয়াআফ্রিকা থেকে আগত অভিবাসী।[৩৮০] ইউরোপ এবং প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে আসা ইহুদি এবং তাদের ইসরায়েলে জন্মগ্রহণ করা বংশধরেরা, যাদের মধ্যে আশকেনাজি ইহুদি অন্তর্ভুক্ত, ইসরায়েলি ইহুদিদের প্রায় ৪৪%। আরব ও মুসলিম দেশ থেকে আসা ইহুদি এবং তাদের বংশধরেরা, যাদের মধ্যে মিজরাহি ও সেফারদি ইহুদি অন্তর্ভুক্ত,[৩৮১] ইহুদি জনসংখ্যার বাকি বড় অংশ তৈরি করে।[৩৮২]

ইহুদি বিবাহের হার ৩৫% এর বেশি এবং সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, সেফারদি ও আশকেনাজি উভয় বংশধরের ইসরায়েলিদের সংখ্যা প্রতি বছর ০.৫% করে বাড়ছে। বর্তমানে স্কুলপড়ুয়া শিশুদের ২৫% এর বেশি উভয় বংশ থেকে এসেছে।[৩৮৩] প্রায় ৪% ইসরায়েলি (প্রায় ৩০০,০০০ জন) "অন্যান্য" হিসাবে চিহ্নিত, যাদের মধ্যে রাশিয়ান বংশোদ্ভূত পরিবার রয়েছে। এদের ইহুদি ধর্মীয় আইনে ইহুদি হিসেবে গণ্য করা হয় না, তবে তারা ল অফ রিটার্ন অনুযায়ী নাগরিকত্ব পেয়েছে।[৩৮৪][৩৮৫][৩৮৬]

সবুজ রেখার (গ্রিন লাইন) বাইরের ইসরায়েলি বসতিতে ৬ লক্ষাধিক (ইসরায়েলি ইহুদি জনসংখ্যার প্রায় ১০%) লোক বাস করে।[৩৮৭] ২০১৬ সালে, ৩৯৯,৩০০ ইসরায়েলি পশ্চিম তীরের বসতিগুলোতে বাস করত,[৩৮৮] যার মধ্যে হেব্রন ও গুশ এতজিয়নের মতো শহর অন্তর্ভুক্ত। পূর্ব জেরুজালেমে ২ লক্ষাধিক[৩৮৯] এবং গোলান মালভূমিতে ২২,০০০ জনেরও বেশি ইহুদি বাস করত।[৩৮৮] গাজা উপত্যকার গুশ কাটিফ বসতিগুলোতে প্রায় ৭,৮০০ ইসরায়েলি বাস করত, তবে ২০০৫ সালে সরকারের বিচ্ছিন্নকরণ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে তাদের সরিয়ে নেওয়া হয়।[৩৯০]

ইসরায়েলি আরবরা (পূর্ব জেরুজালেম ও গোলান মালভূমির আরব জনসংখ্যা সহ) মোট জনসংখ্যার ২১.১% বা প্রায় ১৯,৯৫,০০০ জন।[৩৯১] ২০১৭ সালের একটি জরিপে দেখা গেছে, ৪০% আরব নাগরিক নিজেদের "ইসরায়েলের আরব" বা "ইসরায়েলের আরব নাগরিক" হিসেবে চিহ্নিত করে। ১৫% নিজেদের "প্যালেস্টাইনি", ৮.৯% "ইসরায়েলে প্যালেস্টাইনি" বা "ইসরায়েলের প্যালেস্টাইনি নাগরিক" এবং ৮.৭% শুধুমাত্র "আরব" বলে পরিচয় দেয়। জরিপে আরও দেখা গেছে, ৬০% ইসরায়েলি আরব ইসরায়েল রাষ্ট্র সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা রাখে।[৩৯২][৩৯৩]

প্রধান শহুরে এলাকা

তেল আবিব মেট্রোপলিটন এলাকা দেখুন

ইসরায়েলে চারটি প্রধান মহানগর এলাকা রয়েছে: গুশ দান (তেল আভিভ মহানগর এলাকা; জনসংখ্যা ৩,৮৫৪,০০০), জেরুজালেম (জনসংখ্যা ১,২৫৩,৯০০), হাইফা (৯২৪,৪০০) এবং বেয়ারশেবা (৩৭৭,১০০)।[৩৯৪] ইসরায়েলের বৃহত্তম পৌরসভা হলো জেরুজালেম, যার জনসংখ্যা ৯৮১,৭১১ এবং এলাকা ১২৫ বর্গকিলোমিটার (৪৮ বর্গমাইল)।[৩৯৫] জেরুজালেমের পরিসংখ্যানের মধ্যে পূর্ব জেরুজালেমের জনসংখ্যা ও এলাকা অন্তর্ভুক্ত, যার আন্তর্জাতিকভাবে অবস্থান নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।[৩৯৬] তেল আভিভ এবং হাইফা ইসরায়েলের পরবর্তী সর্বাধিক জনবহুল শহর, যেখানে জনসংখ্যা যথাক্রমে ৪৭৪,৫৩০ এবং ২৯০,৩০৬।[৩৯৫]

বনী ব্রাক, যা প্রধানত হারেদি জনসংখ্যার জন্য পরিচিত, ইসরায়েলের সর্বাধিক ঘনবসতিপূর্ণ শহর এবং বিশ্বের শীর্ষ ১০টি ঘনবসতিপূর্ণ শহরের একটি।[৩৯৭] ইসরায়েলে ১৬টি শহরের জনসংখ্যা ১,০০,০০০-এর বেশি।[৩৯৮] ২০১৮ সালের হিসাবে, ৭৭টি এলাকাকে "পৌরসভা" (বা "শহর") মর্যাদা দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে চারটি পশ্চিম তীরে অবস্থিত।[৩৯৯]

ভাষা

 
হিব্রু, আরবি এবং ইংরেজিতে রোড সাইন

ইসরায়েলের সরকারি ভাষা হলো হিব্রু। হিব্রু রাজ্যের প্রধান ভাষা এবং এটি জনগণের অধিকাংশ দ্বারা দৈনন্দিনভাবে বলা হয়। ১৯৪৮ সালের পূর্বে, আশকেনাজি ইহুদীদের ঐতিহাসিক ভাষা, ইয়িদ্দিশের প্রতি বিরোধিতা সাধারণ ছিল, যা সায়োনিস্ট আন্দোলনের সমর্থকদের মধ্যে বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয়, যেমন ইয়িশুভ, যারা হিব্রুকে জাতীয় ভাষা হিসেবে পুনরুজ্জীবিত করার প্রচেষ্টা করছিলেন।[৪০০] এই মনোভাবগুলো ইসরায়েলি সরকারের প্রাথমিক নীতিতে প্রতিফলিত হয়, যেখানে ইয়িদ্দিশ থিয়েটার এবং প্রকাশনা কার্যক্রমের উপর বেশিরভাগ নিষেধাজ্ঞা ছিল।[৪০১] ২০১৮ সাল পর্যন্ত, আরবি ছিল একটি সরকারি ভাষা; তবে ২০১৮ সালে এটি "বিশেষ স্থিতি" হিসেবে নামিয়ে আনা হয়। আরবি ভাষা আরব সংখ্যালঘু দ্বারা বলা হয়, এবং আরবি ও হিব্রু আরব বিদ্যালয়ে শেখানো হয়।[৪০২]

সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং ইথিওপিয়া থেকে ব্যাপক অভিবাসনের কারণে (ইসরায়েলে প্রায় ১,৩০,০০০ ইথিওপীয় ইহুদি বাস করেন),[৪০৩][৪০৪] রাশিয়ান এবং আমহারীয় ভাষা ব্যাপকভাবে কথা বলা হয়।[৪০৫] ১৯৯০ থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে এক মিলিয়নেরও বেশি রাশিয়ান ভাষাভাষী অভিবাসী ইসরায়েলে আগমন করেন।[৪০৬] প্রায় ৭,০০,০০০ ইসরায়েলি ফরাসি ভাষায় কথা বলেন,[৪০৭] যারা মূলত ফ্রান্স এবং উত্তর আফ্রিকা (মাগ্রেবি ইহুদি) থেকে আগত। ইংরেজি ম্যান্ডেট যুগে একটি সরকারি ভাষা ছিল;[৪০৮] তবে ইসরায়েলের প্রতিষ্ঠার পর এটি সেই মর্যাদা হারায়, তবে এটি একটি সরকারি ভাষার মতো ভূমিকা পালন করে।[৪০৯][৪১০] অনেক ইসরায়েলি ইংরেজিতে ভালোভাবে যোগাযোগ করেন, কারণ অনেক টেলিভিশন প্রোগ্রাম ইংরেজিতে সাবটাইটেলসহ প্রচারিত হয় এবং ভাষাটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম থেকেই শেখানো হয়। ইসরায়েলি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিভিন্ন বিষয়ে ইংরেজি ভাষায় কোর্স প্রদান করে।[৪১১] [ভাল উৎস প্রয়োজন]

ধর্ম

 
দ্য ডোম অফ দ্য রক এবং ওয়েস্টার্ন ওয়াল, জেরুজালেম

২০২২ সালের হিসাবে, ইসরায়েলের ধর্মীয় সম্পর্কিত আনুমানিক শতাংশ ছিল: ৭৩.৫% ইহুদি, ১৮.১% মুসলিম, ১.৯% খ্রিষ্টান, ১.৬% দ্রুজ এবং ৪.৯% অন্যান্য। ইসরায়েলের ইহুদিদের ধর্মীয় সম্পর্ক ব্যাপকভাবে ভিন্ন: পিউ রিসার্চের ২০১৬ সালের একটি জরিপ অনুযায়ী, ৪৯% নিজেদের হিলোনি (নির্ধারিত) হিসেবে চিহ্নিত করেছেন, ২৯% মাসোর্তি (ঐতিহ্যবাহী), ১৩% দাতি (ধর্মীয়) এবং ৯% হারেদি (অতি-অর্থডক্স) হিসেবে পরিচিত।[৪১২] হারেদি ইহুদিদের ২০২৮ সালের মধ্যে ইহুদি জনসংখ্যার ২০%-এরও বেশি প্রতিনিধিত্ব করার প্রত্যাশা করা হচ্ছে।[৪১৩] মুসলিমরা সবচেয়ে বড় ধর্মীয় সংখ্যালঘু, যারা মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৮.১%। প্রায় ১.৯% জনসংখ্যা খ্রিষ্টান এবং ১.৬% দ্রুজ। খ্রিষ্টান জনসংখ্যা প্রধানত আরবি খ্রিষ্টান এবং অ্যারামীয় খ্রিষ্টানদের নিয়ে গঠিত, তবে এতে পোস্ট-সোভিয়েত অভিবাসী, বিদেশী শ্রমিক এবং মেসিয়ানিক ইহুদী যারা খ্রিষ্টানরা এবং ইহুদীরা অধিকাংশ সময়ে খ্রিষ্টান ধর্ম হিসেবে বিবেচনা করেন, তাদেরও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[৪১৪] অনেক অন্যান্য ধর্মীয় গোষ্ঠী, যেমন বৌদ্ধ এবং হিন্দু, ইসরায়েলে উপস্থিত রয়েছে, যদিও তাদের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম।[৪১৫] প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে এক মিলিয়নেরও বেশি অভিবাসীর মধ্যে প্রায় ৩০০,০০০ জনকে ইসরায়েলের প্রধান রাবিনেট ইহুদি হিসেবে গণ্য করেন না।[৪১৬]

ইসরায়েল পবিত্র ভূমির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা সব আব্রাহামিক ধর্মের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জেরুজালেম ইহুদী, মুসলিম এবং খ্রিষ্টানদের জন্য বিশেষ গুরুত্ব বহন করে, কারণ এটি এমন কিছু স্থান ধারণ করে যা তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যেমন পুরানো শহর, যেখানে পশ্চিম দেয়াল এবং মন্দির পর্বত (আল-আকসা মসজিদ কমপাউন্ড) এবং পবিত্র গবরখানা (চার্চ অফ দ্য হোলি সেপুলচার) অবস্থিত।[৪১৭] ধর্মীয় গুরুত্বের অন্যান্য স্থানগুলোর মধ্যে নাজরেথ (মেরির অভিষেকের স্থান), তিবেরিয়া এবং সাফেদ (ইহুদীতে চারটি পবিত্র শহরের দুটি), রামলার সাদা মসজিদ (নবী সালেহের মাজার), এবং সেন্ট জর্জের চার্চ এবং আল-খদর মসজিদ, লোড (সেন্ট জর্জ বা আল-খদর মাজার) উল্লেখযোগ্য। পশ্চিম তীরের অনেক ধর্মীয় স্থানও রয়েছে, যার মধ্যে যোসেফের কবর, যিশুর জন্মস্থান, রাচেলের কবর এবং পিতৃপুরুষদের গুহা অন্তর্ভুক্ত। বাহাই ধর্মের প্রশাসনিক কেন্দ্র এবং বাহাই ধর্মের নেতার মাজার হাইফায় বাহাই বিশ্ব কেন্দ্রের মধ্যে অবস্থিত; ধর্মের নেতা আক্রেতে সমাহিত।[৪১৮][৪১৯][৪২০] মাহমুদ মসজিদটি সংস্কারবাদী আহমদিয়া আন্দোলনের সাথে যুক্ত। কাবাবির, হাইফার মিশ্র ইহুদি ও আহমদী আরবদের পাড়া, দেশের মধ্যে এমন কিছু পাড়ার মধ্যে একটি।[৪২১][৪২২]

শিক্ষা

 
বার-ইলান বিশ্ববিদ্যালয়ের মাল্টিডিসিপ্লিনারি ব্রেন রিসার্চ সেন্টার

প্রাচীন ইসরায়েলিদের কাছে শিক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল এবং এটি তাদের জীবনের মৌলিক স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত হতো।[৪২৩] ২০১৫ সালে, ইসরায়েল ওইসিডি সদস্য দেশগুলোর মধ্যে তৃতীয় স্থান অর্জন করে, যেখানে ২৫-৬৪ বছর বয়সী জনসংখ্যার ৪৯% উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করেছে, যা ওইসিডি গড় ৩৫%-এর তুলনায় অনেক বেশি।[৪২৪] ২০১২ সালে, দেশের প্রতি ব্যক্তির অনুপাতে একাডেমিক ডিগ্রির সংখ্যায় ইসরায়েল তৃতীয় স্থানে ছিল, যা জনসংখ্যার ২০ শতাংশ।[৪২৫]

ইসরায়েলে শিক্ষার গড় সময়কাল ১৬ বছর এবং সাক্ষরতার হার ৯৭.৮%।[৪২৬] ১৯৫৩ সালের রাষ্ট্র শিক্ষা আইন অনুযায়ী পাঁচ ধরনের স্কুল রয়েছে: সাধারণ ধর্মনিরপেক্ষ, রাষ্ট্র ধর্মীয়, অতি-অর্থডক্স, সাম্প্রদায়িক বসতি এবং আরব স্কুল। এর মধ্যে সাধারণ ধর্মনিরপেক্ষ স্কুল সবচেয়ে বড় এবং বেশিরভাগ ইহুদি ও অ-আরব শিক্ষার্থী এখানে পড়ে, আর আরব জনগোষ্ঠী সাধারণত তাদের সন্তানদের আরবি ভাষার স্কুলে পাঠায়।[৪২৭] তিন থেকে আঠারো বছর বয়সী শিশুদের জন্য শিক্ষা বাধ্যতামূলক[৪২৮] এবং এটি প্রাথমিক (গ্রেড ১–৬), মাধ্যমিক (গ্রেড ৭–৯) ও উচ্চ মাধ্যমিক (গ্রেড ১০–১২) তিনটি স্তরে বিভক্ত। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের বাগ্রুট ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়, যেখানে গণিত, হিব্রু ভাষা, সাহিত্য, ইংরেজি, ইতিহাস, বাইবেল শিক্ষা এবং নাগরিক শিক্ষার মতো বিষয়গুলোতে দক্ষতা অর্জন আবশ্যক।[৪২৯]

ইসরায়েলের ইহুদি জনগোষ্ঠী শিক্ষাগত ক্ষেত্রে উচ্চ মাত্রার অর্জন বজায় রেখেছে, যেখানে প্রায় ৪৬% ইসরায়েলি ইহুদি পোস্ট-সেকেন্ডারি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।[৪৩০][৪৩১] ২৫ বছর বা তার বেশি বয়সী ইসরায়েলি ইহুদিদের গড় শিক্ষা বছর ১১.৬, যা বিশ্বের প্রধান ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে অন্যতম উচ্চ।[৪৩২][৪৩৩] আরব, খ্রিস্টান এবং দ্রুজ স্কুলগুলোতে বাইবেল শিক্ষার পরীক্ষার পরিবর্তে মুসলিম, খ্রিস্টান বা দ্রুজ ঐতিহ্যের উপর পরীক্ষা নেওয়া হয়।[৪৩৪] ২০২০ সালে, ১২তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৬৮.৭% শিক্ষার্থী ম্যাট্রিকুলেশন সার্টিফিকেট অর্জন করে।[৪৩৫]

 
জেরুজালেমের হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়ের মাউন্ট স্কোপাস ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে উচ্চশিক্ষার দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে, যেখানে মানসম্মত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা আধুনিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।[৪৩৬] দেশটিতে রাষ্ট্র-অনুদানপ্রাপ্ত ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৪৯টি বেসরকারি কলেজ রয়েছে।[৪৩৭][৪৩৮][৪৩৯] জেরুজালেমের হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসরায়েলের জাতীয় গ্রন্থাগার অবস্থিত, যা বিশ্বের বৃহত্তম জুদাইকা এবং হিব্রাইকা সংগ্রহশালা।[৪৪০] টেকনিয়ন এবং হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয় নিয়মিত এআরডব্লিউইউ র‍্যাংকিং অনুযায়ী বিশ্বের শীর্ষ ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্থান পেয়ে থাকে।[৪৪১] অন্যান্য উল্লেখযোগ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে রয়েছে ওয়েইজম্যান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স, তেল আবিব বিশ্ববিদ্যালয়, বেন-গুরিয়ন ইউনিভার্সিটি অব দ্য নেগেভ, বার-ইলান বিশ্ববিদ্যালয়, হাইফা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইসরায়েলের ওপেন ইউনিভার্সিটি।

সংস্কৃতি

ইসরায়েলের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি তার জনসংখ্যার বৈচিত্র্য থেকে উদ্ভূত। বিশ্বব্যাপী প্রবাসী সম্প্রদায়ের ইহুদিরা তাদের সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় ঐতিহ্যকে তাদের সাথে ফিরিয়ে এনেছিল।[৪৪২] স্থাপত্য,[৪৪৩] সঙ্গীত[৪৪৪] এবং রান্নার[৪৪৫] সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে আরবের প্রভাব বিদ্যমান । ইজরায়েল বিশ্বের একমাত্র দেশ যেখানে হিব্রু ক্যালেন্ডারের ব্যবহার পরিলক্ষিত হয়। কর্মক্ষেত্র ও স্কুল ছুটি ইহুদি ছুটির দ্বারা নির্ধারিত হয় এবং শনিবার তাদের সাপ্তাহিক ছুটির দিন।[৪৪৬]

সাহিত্য

 
সম্যুয়েল ইয়োসেফ অ্যাগনন, সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী।

ইসরায়েলি সাহিত্য মূলত কবিতা এবং গদ্য যা হিব্রু ভাষায় রচিত হয়েছে। এটি ১৯শ শতাব্দীর মধ্যভাগ থেকে হিব্রু ভাষাকে কথ্য ভাষা হিসেবে পুনর্জাগরণের একটি অংশ। তবে অন্যান্য ভাষায়ও কিছু সাহিত্য প্রকাশিত হয়। আইনের অধীনে, ইসরায়েলে প্রকাশিত প্রতিটি মুদ্রিত বস্তুর দুটি কপি ইসরায়েলের জাতীয় গ্রন্থাগারে জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। ২০০১ সালে এই আইন সংশোধন করে এতে অডিও ও ভিডিও রেকর্ডিং এবং অন্যান্য অমুদ্রিত মাধ্যমও অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৪৪৭] ২০১৬ সালে জাতীয় গ্রন্থাগারে জমা দেওয়া ৭,৩০০ বইয়ের মধ্যে ৮৯ শতাংশ ছিল হিব্রু ভাষায়[৪৪৮]

১৯৬৬ সালে, সম্যুয়েল ইয়োসেফ অ্যাগনন জার্মান ইহুদি লেখিকা নেলি সাচসের সঙ্গে যৌথভাবে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[৪৪৯] শীর্ষস্থানীয় কবিদের মধ্যে ইয়েহুদা আমিকাই, নাথান আল্টারম্যান, লেয়া গোল্ডবার্গ এবং র‌্যাচেল ব্লুভস্টেইন উল্লেখযোগ্য।[৪৫০] আন্তর্জাতিকভাবে বিখ্যাত সমসাময়িক ঔপন্যাসিকদের মধ্যে আমোস ওজ, এতগার কেরেট এবং ডেভিড গ্রসম্যান অন্যতম।[৪৫১][৪৫২]

সঙ্গীত এবং নৃত্য

 
জুবিন মেহতা দ্বারা পরিচালিত ইসরায়েল ফিলহারমনিক অর্কেস্ট্রা

ইসরায়েলি সঙ্গীতের মধ্যে মিজরাহী ও সেফার্দিক সঙ্গীত, হাসিদিক মেলোডি, গ্রীক সঙ্গীত, জ্যাজ, এবং পপ রক অন্তর্ভুক্ত।[৪৫৩][৪৫৪] ইসরায়েল ফিলহারমোনিক অর্কেস্ট্রা সাতাত্তর বছরেরও বেশি সময় ধরে কার্যক্রম চালাচ্ছে[৪৫৫][৪৫৬] এবং প্রতিবছর ২০০টিরও বেশি কনসার্ট প্রদর্শন করে।[৪৫৭] ইটঝাক পার্লম্যান, পিনচাস জুকারম্যান এবং আফরা হাজা ইসরায়েলে জন্ম নেওয়া আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত সঙ্গীতশিল্পী। ইসরায়েল ১৯৭৩ সাল থেকে প্রায় প্রতি বছর ইউরোভিশন সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে, চারবার প্রথম স্থান অধিকার করেছে এবং দুবার এটি আয়োজিত করেছে।[৪৫৮][৪৫৯] এটাইলেট প্রতি গ্রীষ্মে ১৯৮৭ সাল থেকে তার নিজস্ব আন্তর্জাতিক সঙ্গীত উৎসব, রেড সি জ্যাজ ফেস্টিভাল, আয়োজন করে আসছে।[৪৬০] দেশটির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে "ইসরায়েলের ভূমির গানের" একটি বিশিষ্ট স্থান রয়েছে।[৪৬১]

সিনেমা এবং থিয়েটার

ইসরায়েলি চলচ্চিত্রগুলো একাডেমি পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্রের জন্য ১০টি চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছে। ফিলিস্তিনি ইসরায়েলি চলচ্চিত্র নির্মাতারা আরব-ইসরায়েলি সংঘাত এবং ইসরায়েলের মধ্যে ফিলিস্তিনিদের অবস্থান নিয়ে চলচ্চিত্র তৈরি করেছেন, যেমন মোহাম্মদ বাকরি পরিচালিত ২০০২ সালের জেনিন, জেনিন এবং দ্য সিরিয়ান ব্রাইড।

পূর্ব ইউরোপের ইয়িডিশ থিয়েটারের শক্তিশালী সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে ধরে রেখে, ইসরায়েল একটি সমৃদ্ধ থিয়েটার দৃশ্য বজায় রেখেছে। ১৯১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হাবিমা থিয়েটার, তেল আবিবে, ইসরায়েলের সবচেয়ে পুরনো রিপার্টরি থিয়েটার কোম্পানি এবং জাতীয় থিয়েটার।[৪৬২] অন্যান্য থিয়েটারের মধ্যে রয়েছে ওহেল, ক্যামেরি এবং গেশের।[৪৬৩][৪৬৪]

কলা

ইসরায়েলি ইহুদি শিল্প কাব্বালাহ, তলমুদ এবং জোহারের দ্বারা বিশেষভাবে প্রভাবিত হয়েছে। ২০শ শতকে আরও একটি শিল্প আন্দোলন ছিল প্যারিস স্কুল, যা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছে। ১৯শ এবং ২০শ শতকের শুরুর দিকে, ইয়িশুভের শিল্পে বেজালেলের শিল্প প্রবণতাগুলো প্রাধান্য পেয়েছিল। ১৯২০-এর দশক থেকে, স্থানীয় শিল্প দৃশ্যটি আধুনিক ফরাসি শিল্প দ্বারা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়, যা প্রথম পরিচয় করেছিলেন ইসাক ফ্রেঙ্কেল ফ্রেনেল।[৪৬৫][৪৬৬] প্যারিস স্কুলের ইহুদি মাস্টারদের মধ্যে সাউটিন, কিকোইন, ফ্রেঙ্কেল, এবং চাগাল তাদের পরবর্তী ইসরায়েলি শিল্পের বিকাশে গভীর প্রভাব ফেলেছিল।[৪৬৭][৪৬৮] ইসরায়েলি ভাস্কর্য আধুনিক ইউরোপীয় ভাস্কর্য এবং মেসোপটেমীয়, অ্যাসিরীয় ও স্থানীয় শিল্প থেকে প্রেরণা পেয়েছে।[৪৬৯][৪৭০] আভ্রাহাম মেলনিকভের গর্জনরত সিংহ, ডেভিড পোলুসের আলেকজান্ডার জায়িদ এবং জেভ বেন জভির কিউবিস্ট ভাস্কর্য কিছু বিভিন্ন শাখার উদাহরণ যা ইসরায়েলি ভাস্কর্যের মধ্যে পাওয়া যায়।[৪৬৯][৪৭১][৪৭২]

ইসরায়েলি শিল্পে সাধারণত কিছু উল্লেখযোগ্য থিম দেখা যায়, যেমন সাফেদ এবং জেরুজালেমের মিস্টিক শহরগুলি, টেল আবিবের বোহেমিয়ান ক্যাফে সংস্কৃতি, কৃষি দৃশ্যাবলী, বাইবেলিক কাহিনী এবং যুদ্ধ। বর্তমানে ইসরায়েলি শিল্প আধুনিক প্রবণতাগুলোর প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেছে, যার মধ্যে অপটিক্যাল আর্ট, এআই আর্ট, ডিজিটাল আর্ট এবং ভাস্কর্যতে লবণের ব্যবহার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই নতুন প্রবণতাগুলি ইসরায়েলি শিল্পকে আরো বৈচিত্র্যময় এবং অভ্যন্তরীণভাবে বিকশিত করেছে।[৪৬৮]

স্থাপত্য

 
বাউহাউস মিউজিয়াম, তেল আবিব

ইহুদি স্থপতিদের অভিবাসনের কারণে ইসরায়েলের স্থাপত্য বিভিন্ন শৈলীর প্রতিফলন ঘটাতে শুরু করেছে। ২০ শতকের শুরুর দিকে, ইহুদি স্থপতিরা পশ্চিমী এবং প্রাচ্য স্থাপত্যের সংমিশ্রণ ঘটানোর চেষ্টা করেছিলেন, যা এমন ভবন তৈরি করেছে যা একাধিক শৈলীর সংমিশ্রণে সমৃদ্ধ।[৪৭৩] এই একলেকটিক শৈলী পরে আধুনিকবাদী বাউহাউস শৈলীতে পরিণত হয়, যখন নাৎসি অত্যাচারের শিকার হয়ে জার্মান ইহুদি স্থপতিরা (এর মধ্যে এরিখ মেনডেলসনও ছিলেন) ইসরায়েলে আশ্রয় নেন।[৪৭৪][৪৭৫] তেল আবিবের হোয়াইট সিটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকাভুক্ত একটি স্থান।[৪৭৬] স্বাধীনতার পর, বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের কাজ শুরু হয়, এর মধ্যে অনেকটাই নির্মিত হয়েছিল ব্রুটালিস্ট শৈলীতে, যেখানে কংক্রিটের ব্যবহার এবং মরুভূমির জলবায়ুতে মানিয়ে নেওয়ার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল।[৪৭৭][৪৭৮]

ইসরায়েলের শহরগুলোতে বেশ কিছু নতুন ধারণা যেমন গার্ডেন সিটি বাস্তবায়িত হয়েছে; তেল আবিবের গেডেস পরিকল্পনা তার বিপ্লবী ডিজাইন এবং স্থানীয় জলবায়ুর সাথে মানিয়ে নেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছে।[৪৭৯] কিবুতজগুলোর ডিজাইনও আদর্শবাদকে প্রতিফলিত করেছে, যেমন রিচার্ড কাউফম্যান দ্বারা নাহালাল কিবুতজের বৃত্তাকার পরিকল্পনা।[৪৮০]

গণমাধ্যম

ইসরায়েলের মিডিয়া বহুমাত্রিক, যা বিভিন্ন শ্রেণির দর্শকদের প্রতিফলিত করে। উল্লেখযোগ্য সংবাদপত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে বামপন্থী হারেৎজ,[৪৮১] মধ্যপন্থী ইয়েদিওথ আহরোনথ,[৪৮২] এবং কেন্দ্র-ডানপন্থী ইসরায়েল হায়োম।[৪৮৩] বিভিন্ন শ্রেণির দর্শকদের জন্য বেশ কয়েকটি বড় টিভি চ্যানেল রয়েছে, যেমন রাশিয়ান ভাষার চ্যানেল ৯[৪৮৪] এবং আরবি ভাষার কান ৩৩।[৪৮৫] ২০২৪ সালের ফ্রিডম হাউস রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের মিডিয়া "জীবন্ত এবং সরকারী নীতির সমালোচনা করার স্বাধীনতা রয়েছে"।[৪৮৬] রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্সের ২০২৪ সালের প্রেস ফ্রিডম ইনডেক্সে ইসরায়েল ১৮০টি দেশের মধ্যে ১০১তম স্থান অধিকার করেছে, এবং মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে।[৪৮৭][৪৮৮] রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স উল্লেখ করেছে যে ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্স গাজায় ১০০ জনেরও বেশি সাংবাদিককে হত্যা করেছে। ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের পর, ইসরায়েল "ব্লকেড করা এলাকা থেকে রিপোর্টিং নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে, যখন অপপ্রচার তার নিজস্ব মিডিয়া পরিবেশে প্রবাহিত হচ্ছে"।[৪৮৯] ৫ মে ২০২৪ তারিখে, ইসরায়েল কাতারের চ্যানেল আল জাজিরার স্থানীয় অফিসগুলো বন্ধ করে দেয়।[৪৯০] পরে ইসরায়েল অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের যন্ত্রপাতি কিছু সময়ের জন্য জব্দ করে, বলেছিল যে গাজার ভিডিও স্ট্রিমটি আল জাজিরার কাছে সরবরাহ করা হচ্ছিল; যুক্তরাষ্ট্র সরকারের হস্তক্ষেপের পর যন্ত্রপাতি ফিরিয়ে দেওয়া হয়।[৪৯১][৪৯২][৪৯৩]

জাদুঘর

 
বইয়ের মন্দির, জেরুজালেমে ডেড সি স্ক্রলগুলির ভান্ডার

জেরুজালেমের ইসরায়েল মিউজিয়াম ইসরায়েলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান[৪৯৪] এবং এটি ডেড সি স্ক্রোলসহ[৪৯৫] একটি বিস্তৃত জুডাইক এবং ইউরোপীয় শিল্প সংগ্রহের বাসস্থান।[৪৯৬] ইয়াদ ভাশেম হল হলোকাস্ট সম্পর্কিত তথ্যের বিশ্ব কেন্দ্রীয় আর্কাইভ।[৪৯৭] তেল আবিব বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অবস্থিত এএনইউ - মিউজিয়াম অব দ্য জিউশ পিপল একটি ইন্টারঅ্যাকটিভ মিউজিয়াম যা সারা বিশ্বে ইহুদি সম্প্রদায়ের ইতিহাসকে নিবেদিত।[৪৯৮]

ইসরায়েলে সর্বোচ্চ পরিমাণ মিউজিয়াম রয়েছে প্রতি ব্যক্তি হিসাবে।[৪৯৯] বেশ কিছু মিউজিয়াম ইসলামী সংস্কৃতির প্রতি নিবেদিত, যার মধ্যে জেরুজালেমে অবস্থিত রকফেলার মিউজিয়াম এবং এল. এ. মেয়ার ইনস্টিটিউট ফর ইসলামী আর্ট অন্তর্ভুক্ত। রকফেলার মিউজিয়াম মিডল ইস্টের ইতিহাস থেকে আর্কিওলজিক্যাল অবশিষ্টাংশে বিশেষজ্ঞ এবং এটি পশ্চিম এশিয়ায় প্রথম হোমিনিড জীবাশ্ম খুলি গ্যালিলি ম্যান এর আবিষ্কারের স্থান।[৫০০]

রন্ধনপ্রণালী

 
ফ্যালাফেল, হুমাস, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই এবং ইসরায়েলি সালাদ সহ একটি খাবার

ইসরায়েলি রান্নায় স্থানীয় পদগুলি ছাড়াও অভিবাসীদের মাধ্যমে আনা ইহুদি রান্নার প্রভাব রয়েছে। বিশেষ করে ১৯৭০-এর দশকের শেষের দিকে একটি ফিউশন রান্নার ধরন বিকাশ পেয়েছে।[৫০১] এই রান্নায় মিজরাহী, সেফার্দি এবং আশকেনাজি রান্নার উপাদানগুলি গ্রহণ এবং অনুকূলিত হয়েছে। এতে লেভান্টাইন, আরব, মধ্যপ্রাচ্য এবং ভূমধ্যসাগরীয় রান্নায় প্রচলিত অনেক খাবার অন্তর্ভুক্ত, যেমন ফালাফেল, হুমুস, শাকশৌকা, কুসকুস এবং জাতার। শ্নিটজেল, পিজ্জা, হ্যামবার্গার, ফরাসি ফ্রাই, চাল এবং স্যালাড সাধারণ খাবার।

প্রায় অর্ধেক ইহুদি জনগণ তাদের বাড়িতে কোশার খাবার খাওয়ার দাবি করেন।[৫০২][৫০৩] ২০১৫ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, কোশার রেস্তোরাঁগুলি মোট রেস্তোরাঁর প্রায় এক চতুর্থাংশ।[৫০৪] কোশার মাছ, খরগোশ এবং মহিষের পাশাপাশি, শূকরের মাংস—যাকে ইসরায়েলে প্রায়ই "সাদা মাংস" বলা হয়[৫০৫]—উত্পাদিত ও খাওয়া হয়, যদিও এটি ইহুদী ধর্ম এবং ইসলাম উভয়ের পক্ষেই নিষিদ্ধ।[৫০৬]

খেলাধুলা

 
ম্যাকাবি হাইফা এফ.সি. হাইফা শহরের স্যামি ওফার স্টেডিয়ামে ভক্তরা

ইসরায়েলে সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় ক্রীড়াগুলি হল ফুটবল এবং বাস্কেটবল।[৫০৭] ইসরায়েলি প্রিমিয়ার লিগ দেশটির প্রধান ফুটবল লিগ, এবং ইসরায়েলি বাস্কেটবল প্রিমিয়ার লিগ প্রধান বাস্কেটবল লিগ।[৫০৮] মাকাবি হাইফা, মাকাবি তেল আভিভ, হাপোয়েল তেল আভিভ এবং বেইতার জেরুজালেম হল ইসরায়েলের বৃহত্তম ফুটবল ক্লাবগুলি। মাকাবি তেল আভিভ, মাকাবি হাইফা এবং হাপোয়েল তেল আভিভ ইউইএফএ চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে এবং হাপোয়েল তেল আভিভ ইউইএফএ কাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছেছিল। ইসরায়েল ১৯৬৪ সালে এএফসি এশিয়ান কাপ আয়োজন এবং জিতেছিল; ১৯৭০ সালে ইসরায়েল জাতীয় ফুটবল দল ফিফা বিশ্বকাপের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছিল, এটি একমাত্র সময় যা তারা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছিল। ১৯৭৪ সালের এশিয়ান গেমস, তেহরানে অনুষ্ঠিত, ছিল শেষ এশিয়ান গেমস যেখানে ইসরায়েল অংশগ্রহণ করেছিল, আরব দেশগুলির দ্বারা বাধাগ্রস্ত হয়েছিল যারা ইসরায়েলের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল। ইসরায়েল ১৯৭৮ সালের এশিয়ান গেমস থেকে বাদ পড়েছিল এবং এরপর থেকে এশিয়ান ক্রীড়া ইভেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেনি।[৫০৯] ১৯৯৪ সালে, ইউইএফএ ইসরায়েলকে মেনে নিতে সম্মত হয় এবং এর ফুটবল দলগুলি এখন ইউরোপে প্রতিযোগিতা করে। মাকাবি তেল আভিভ বাস্কেটবল ক্লাব ছয়বার ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছে।[৫১০]

ইসরায়েল ১৯৯২ সালে তার প্রথম জয়ের পর থেকে মোট নয়টি অলিম্পিক পদক জিতেছে, যার মধ্যে ২০০৪ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে উইন্ডসারফিংয়ে একটি সোনালী পদক অন্তর্ভুক্ত।[৫১১] ইসরায়েল পারালিম্পিক গেমসে ১০০টিরও বেশি সোনালী পদক জিতেছে এবং অলটাইম পদক গণনায় ২০তম স্থান অর্জন করেছে। ১৯৬৮ সালের গ্রীষ্মকালীন পারালিম্পিক গেমস ইসরায়েলে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[৫১২] ম্যাকাবিয়া গেমস, যা ইহুদি এবং ইসরায়েলি ক্রীড়াবিদদের জন্য একটি অলিম্পিক স্টাইলের ইভেন্ট, ১৯৩০-এর দশকে উদ্বোধন হয় এবং তারপর থেকে প্রতি চার বছর পর পর এটি অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ক্রাভ মাগা, একটি মার্শাল আর্ট যা ইউরোপে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ইহুদি গেটো রক্ষকদের দ্বারা উন্নীত হয়েছিল, এটি ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী এবং পুলিশ দ্বারা ব্যবহৃত হয়।[৫১৩]

দাবা ইসরায়েলে একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্রীড়া। এখানে অনেক শীর্ষস্থানীয় গ্র্যান্ডমাস্টার রয়েছেন, এবং ইসরায়েলি শতারঞ্জি খেলোয়াড়রা বিভিন্ন যুব বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে সফলতা অর্জন করেছে।[৫১৪] ইসরায়েল প্রতিবছর একটি আন্তর্জাতিক দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের আয়োজন করে, এবং ২০০৫ সালে এখানে বিশ্ব দল দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত হয়।

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

টীকা

  1. আরবি পূর্বে ইসরায়েলের সরকারী ভাষা ছিল।[] ২০১৮ সালে আরবি ভাষাকে রাষ্ট্রে বিশেষ মর্যাদায় দেওয়া হয়েছিল।[১০][১১][১২]
  2. The Jerusalem Law states that "Jerusalem, complete and united, is the capital of Israel" and the city serves as the seat of the government, home to the President's residence, government offices, supreme court, and parliament. The United Nations and most countries do not accept the Jerusalem Law (see Kellerman 1993, পৃ. 140) and maintain their embassies in other cities such as Tel Aviv, Ramat-Gan, and Herzliya(see the CIA Factbook ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে and Map of Israel ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে) The Palestinian Authority sees East Jerusalem as the capital of a future Palestinian State and the city's final status awaits future negotiations between Israel and the Palestinian Authority (see "Negotiating Jerusalem", University of Maryland ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ মে ২০০৬ তারিখে). See Positions on Jerusalem for more information.

উদ্ধৃতি

  1. Recognition by other UN member states: Russia (West Jerusalem),[] the Czech Republic (West Jerusalem),[] Honduras,[] Guatemala,[] Nauru,[] and the United States.[]
  2. Jerusalem is Israel's largest city if including East Jerusalem, which is widely recognized as occupied territory.[] If East Jerusalem is not counted, the largest city would be Tel Aviv.
  3. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; oecd নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  4. The majority of the international community (including the UN General Assembly, the United Nations Security Council, the European Union, the International Criminal Court, and the vast majority of human rights organizations) considers Israel to be occupying Gaza, the West Bank and East Jerusalem. Gaza is still considered to be "occupied" by the United Nations, international human rights organisations, and the majority of governments and legal commentators, despite the 2005 Israeli disengagement from Gaza, due to various forms of ongoing military and economic control.[৩০][৩১][৩২]
    The government of Israel and some supporters have, at times, disputed this position of the international community. For more details of this terminology dispute, including with respect to the current status of the Gaza Strip, see International views on the Israeli-occupied territories and Status of territories captured by Israel.
    For an explanation of the differences between an annexed but disputed territory (e.g., Tibet) and a militarily occupied territory, please see the article Military occupation.
  5. The personal name "Israel" appears much earlier, in material from Ebla.[৫২]

সূত্র

  1. "Foreign Ministry statement regarding Palestinian-Israeli settlement"mid.ru। ৬ এপ্রিল ২০১৭। ৪ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  2. "Czech Republic announces it recognizes West Jerusalem as Israel's capital"The Jerusalem Post। ৬ ডিসেম্বর ২০১৭। ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৭The Czech Republic currently, before the peace between Israel and Palestine is signed, recognizes Jerusalem to be in fact the capital of Israel in the borders of the demarcation line from 1967." The Ministry also said that it would only consider relocating its embassy based on "results of negotiations. 
  3. "Honduras recognizes Jerusalem as Israel's capital"The Times of Israel। ২৯ আগস্ট ২০১৯। ৩ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯ 
  4. "Guatemala se suma a EEUU y también trasladará su embajada en Israel a Jerusalén" [Guatemala joins US, will also move embassy to Jerusalem]। Infobae (স্পেনীয় ভাষায়)। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৭। ১৭ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৭  Guatemala's embassy was located in Jerusalem until the 1980s, when it was moved to Tel Aviv.
  5. "Nauru recognizes J'lem as capital of Israel"Israel National News (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ আগস্ট ২০১৯। ১১ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৯ 
  6. "Trump Recognizes Jerusalem as Israel's Capital and Orders U.S. Embassy to Move"The New York Times। ৬ ডিসেম্বর ২০১৭। ১৭ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  7. The Legal Status of East Jerusalem (পিডিএফ), Norwegian Refugee Council, ডিসেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা 8, 29, ১০ মে ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০২১ 
  8. "Constitution for Israel"knesset.gov.il.। ৪ আগস্ট ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৯, ২০২৩ 
  9. "Arabic in Israel: an official language and a cultural bridge"Israel Ministry of Foreign Affairs। ১৮ ডিসেম্বর ২০১৬। ২ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৮ 
  10. "Israel Passes 'National Home' Law, Drawing Ire of Arabs"The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ জুলাই ২০১৮। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০২১ 
  11. Lubell, Maayan (১৯ জুলাই ২০১৮)। "Israel adopts divisive Jewish nation-state law"Reuters। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০২১ 
  12. "Press Releases from the Knesset"Knesset website। ১৯ জুলাই ২০১৮। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০২১The Arabic language has a special status in the state; Regulating the use of Arabic in state institutions or by them will be set in law. 
  13. "Israel"The World FactbookCentral Intelligence Agency। ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪। ১০ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ 
  14. Qposter-লেখকঃ মুহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান। "ইসরাইলের সমরশক্তি"www.qposter.com। ২১ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  15. "Israel"। Central Intelligence Agency। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। ১০ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ – CIA.gov-এর মাধ্যমে। 
  16. "Israel country profile"BBC News। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ২৪ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২১ 
  17. "Surface water and surface water change"OECD.Stat। OECD। ২৪ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০২০ 
  18. "World Population Prospects - Population Division - United Nations"population.un.org। ২০২২-০৭-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৯ 
  19. "Geographic Areas - Nationwide"2022 Population Census DataCentral Bureau of Statistics। ৩০ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০২৪ 
  20. "World Economic Outlook Database, October 2024 Edition. (Israel)"www.imf.orgInternational Monetary Fund। ২২ অক্টোবর ২০২৪। ৩ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০২৪ 
  21. "Gini Index coefficient"The World Factbook। ১৭ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ 
  22. Human Development Report 2023-24 (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। United Nations। ২০২৪-০৩-১৩। ১৮ মার্চ ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০২৪ 
  23. প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২০-০৬-২৯)। "যে স্টাইলে ইসরায়েলের জমি দখল"দৈনিক প্রথম আলো। ২০২৩-০৯-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-০১ 
  24. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৮ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৭ 
  25. Kate Samuelson (ডিসেম্বর ১৬, ২০১৬), Why Jerusalem Isn't Recognized as Israel's Capital, Time Magazine, নভেম্বর ৬, ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৮, ২০১৮ 
  26. "Embassies and Consulates in Israel"। ১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ 29 april 2021  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  27. "OECD.Stat Education and Training > Education at a Glance > Educational attainment and labor-force status > Educational attainment of 25-64 year-olds"। OECD। ১১ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০১৮ 
  28. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; HDI নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  29. "Global Innovation Index 2020 : Israel" (পিডিএফ)। ৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০২০ 
  30. Sanger, Andrew (২০১১)। "The Contemporary Law of Blockade and the Gaza Freedom Flotilla"। M.N. Schmitt; Louise Arimatsu; Tim McCormack। Yearbook of International Humanitarian Law 2010। Yearbook of International Humanitarian Law। 13। পৃষ্ঠা 429। আইএসএসএন 1389-1359আইএসবিএন 978-90-6704-811-8ডিওআই:10.1007/978-90-6704-811-8_14Israel claims it no longer occupies the Gaza Strip, maintaining that it is neither a Stale nor a territory occupied or controlled by Israel, but rather it has 'sui generis' status. Pursuant to the Disengagement Plan, Israel dismantled all military institutions and settlements in Gaza and there is no longer a permanent Israeli military or civilian presence in the territory. However the Plan also provided that Israel will guard and monitor the external land perimeter of the Gaza Strip, will continue to maintain exclusive authority in Gaza air space, and will continue to exercise security activity in the sea off the coast of the Gaza Strip as well as maintaining an Israeli military presence on the Egyptian-Gaza border. and reserving the right to reenter Gaza at will.
    Israel continues to control six of Gaza's seven land crossings, its maritime borders and airspace and the movement of goods and persons in and out of the territory. Egypt controls one of Gaza's land crossings. Troops from the Israeli Defence Force regularly enter pans of the territory and/or deploy missile attacks, drones and sonic bombs into Gaza. Israel has declared a no-go buffer zone that stretches deep into Gaza: if Gazans enter this zone they are shot on sight. Gaza is also dependent on israel for inter alia electricity, currency, telephone networks, issuing IDs, and permits to enter and leave the territory. Israel also has sole control of the Palestinian Population Registry through which the Israeli Army regulates who is classified as a Palestinian and who is a Gazan or West Banker. Since 2000 aside from a limited number of exceptions Israel has refused to add people to the Palestinian Population Registry.
    It is this direct external control over Gaza and indirect control over life within Gaza that has led the United Nations, the UN General Assembly, the UN Fact Finding Mission to Gaza, International human rights organisations, US Government websites, the UK Foreign and Commonwealth Office and a significant number of legal commentators, to reject the argument that Gaza is no longer occupied.
     
  31. Scobbie, Iain (২০১২)। Elizabeth Wilmshurst, সম্পাদক। International Law and the Classification of Conflicts। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 295। আইএসবিএন 978-0-19-965775-9Even after the accession to power of Hamas, Israel's claim that it no longer occupies Gaza has not been accepted by UN bodies, most States, nor the majority of academic commentators because of its exclusive control of its border with Gaza and crossing points including the effective control it exerted over the Rafah crossing until at least May 2011, its control of Gaza's maritime zones and airspace which constitute what Aronson terms the 'security envelope' around Gaza, as well as its ability to intervene forcibly at will in Gaza. 
  32. Gawerc, Michelle (২০১২)। Prefiguring Peace: Israeli-Palestinian Peacebuilding Partnerships। Lexington Books। পৃষ্ঠা 44। আইএসবিএন 978-0-7391-6610-9While Israel withdrew from the immediate territory, Israel still controlled all access to and from Gaza through the border crossings, as well as through the coastline and the airspace. ln addition, Gaza was dependent upon Israel for water electricity sewage communication networks and for its trade (Gisha 2007. Dowty 2008). ln other words, while Israel maintained that its occupation of Gaza ended with its unilateral disengagement Palestinians – as well as many human right organizations and international bodies – argued that Gaza was by all intents and purposes still occupied. 
  33. See for example:
    * Hajjar, Lisa (২০০৫)। Courting Conflict: The Israeli Military Court System in the West Bank and Gaza। University of California Press। পৃষ্ঠা 96। আইএসবিএন 978-0-520-24194-7The Israeli occupation of the West Bank and Gaza is the longest military occupation in modern times. 
    * Anderson, Perry (জুলাই–আগস্ট ২০০১)। "Editorial: Scurrying Towards Bethlehem"10। ১ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০২১longest official military occupation of modern history—currently entering its thirty-fifth year 
    * Makdisi, Saree (২০১০)। Palestine Inside Out: An Everyday Occupation। W.W. Norton & Company। আইএসবিএন 978-0-393-33844-7longest-lasting military occupation of the modern age 
    * Kretzmer, David (Spring ২০১২)। "The law of belligerent occupation in the Supreme Court of Israel" (পিডিএফ)International Review of the Red Cross94 (885): 207–236। ডিওআই:10.1017/S1816383112000446। ৫ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০২১This is probably the longest occupation in modern international relations, and it holds a central place in all literature on the law of belligerent occupation since the early 1970s 
    * Alexandrowicz, Ra'anan (২৪ জানুয়ারি ২০১২), "The Justice of Occupation", The New York Times, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০২১, Israel is the only modern state that has held territories under military occupation for over four decades 
    * Weill, Sharon (২০১৪)। The Role of National Courts in Applying International Humanitarian Law। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 22। আইএসবিএন 978-0-19-968542-4Although the basic philosophy behind the law of military occupation is that it is a temporary situation modem occupations have well demonstrated that rien ne dure comme le provisoire A significant number of post-1945 occupations have lasted more than two decades such as the occupations of Namibia by South Africa and of East Timor by Indonesia as well as the ongoing occupations of Northern Cyprus by Turkey and of Western Sahara by Morocco. The Israeli occupation of the Palestinian territories, which is the longest in all occupation's history has already entered its fifth decade. 
    * Azarova, Valentina. 2017, Israel's Unlawfully Prolonged Occupation: Consequences under an Integrated Legal Framework ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ মে ২০২০ তারিখে, European Council on Foreign Affairs Policy Brief: "June 2017 marks 50 years of Israel's belligerent occupation of Palestinian territory, making it the longest occupation in modern history."
  34. United States Congress (৫ জুন ২০০৮)। "H. RES. 1249" (পিডিএফ)। ১৬ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০২১  Since the publication of this document, Mauritania and Venezuela severed relations with Israel, and Bahrain, Chad, Guinea, the United Arab Emirates, Sudan, and Morocco resumed or established relations.
  35. "A Threshold Crossed: Israeli Authorities and the Crimes of Apartheid and Persecution"। ১৭ এপ্রিল ২০২১। ২৮ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০২১ 
  36. "Israel's occupation: 50 years of dispossession"। ২০১৭। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০২১ 
  37. Geoffrey W. Bromiley (১৯৯৫)। "Israel"International Standard Bible Encyclopedia: E–J। Wm. B. Eerdmans Publishing। পৃষ্ঠা 907। আইএসবিএন 978-0-8028-3782-0 
  38. Barton ও Bowden 2004, পৃ. 126. "The Merneptah Stele ... is arguably the oldest evidence outside the Bible for the existence of Israel as early as the 13th century BCE."
  39. Tchernov, Eitan (১৯৮৮)। "The Age of 'Ubeidiya Formation (Jordan Valley, Israel) and the Earliest Hominids in the Levant"। Paléorient14 (2): 63–65। ডিওআই:10.3406/paleo.1988.4455 
  40. Rincon, Paul (১৪ অক্টোবর ২০১৫)। "Fossil teeth place humans in Asia '20,000 years early'"BBC News। ১৭ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৭ 
  41. Bar-Yosef, Ofer (৭ ডিসেম্বর ১৯৯৮)। "The Natufian Culture in the Levant, Threshold to the Origins of Agriculture" (পিডিএফ)Evolutionary Anthropology6 (5): 159–177। এসটুসিআইডি 35814375ডিওআই:10.1002/(SICI)1520-6505(1998)6:5<159::AID-EVAN4>3.0.CO;2-7। ১৬ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৭ 
  42. Winfried Nöth (১৯৯৪)। Origins of Semiosis: Sign Evolution in Nature and Culture। Walter de Gruyter। পৃষ্ঠা 293। আইএসবিএন 978-3-11-087750-2 
  43. Roger Blench, Matthew Spriggs (২০০৩)। Archaeology and Language IV: Language Change and Cultural Transformation। Routledge। পৃষ্ঠা 70। আইএসবিএন 978-1-134-81623-1 
  44. Steiglitz, Robert (১৯৯২)। "Migrations in the Ancient Near East"Anthropological Science3 (101): 263। ২৬ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০২০ 
  45. "Canaanites"obo (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-০১ 
  46. Glassman, Ronald M. (২০১৭), Glassman, Ronald M., সম্পাদক, "The Political Structure of the Canaanite City-States: Monarchy and Merchant Oligarchy", The Origins of Democracy in Tribes, City-States and Nation-States (ইংরেজি ভাষায়), Cham: Springer International Publishing, পৃষ্ঠা 473–477, আইএসবিএন 978-3-319-51695-0, ডিওআই:10.1007/978-3-319-51695-0_49, ২৯ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-০১ 
  47. Braunstein, Susan L. (২০১১)। "The Meaning of Egyptian-Style Objects in the Late Bronze Cemeteries of Tell el-Farʿah (South)"। Bulletin of the American Schools of Oriental Research364 (364): 1–36। এসটুসিআইডি 164054005জেস্টোর 10.5615/bullamerschoorie.364.0001ডিওআই:10.5615/bullamerschoorie.364.0001 
  48. Dever, William G. Beyond the Texts, Society of Biblical Literature Press, 2017, pp. 89–93
  49. S. Richard, "Archaeological sources for the history of Palestine: The Early Bronze Age: The rise and collapse of urbanism", The Biblical Archaeologist (1987)
  50. K.L. Noll, Canaan and Israel in Antiquity: A Textbook on History and Religion, A&C Black, 2012, rev.ed. pp. 137ff.
  51. Thomas L. Thompson, Early History of the Israelite People: From the Written & Archaeological Sources, Brill, 2000 pp. 275–276
  52. Hasel, Michael G. (১ জানুয়ারি ১৯৯৪)। "Israel in the Merneptah Stela"। Bulletin of the American Schools of Oriental Research296 (296): 45–61। এসটুসিআইডি 164052192জেস্টোর 1357179ডিওআই:10.2307/1357179 
    * Bertman, Stephen (১৪ জুলাই ২০০৫)। Handbook to Life in Ancient Mesopotamia। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-518364-1 
    * Meindert Dijkstra (২০১০)। "Origins of Israel between history and ideology"। Becking, Bob; Grabbe, Lester। Between Evidence and Ideology Essays on the History of Ancient Israel read at the Joint Meeting of the Society for Old Testament Study and the Oud Testamentisch Werkgezelschap Lincoln Nebraska, July 2009। Brill। পৃষ্ঠা 47। আইএসবিএন 978-90-04-18737-5As a West Semitic personal name it existed long before it became a tribal or a geographical name. This is not without significance, though is it rarely mentioned. We learn of a maryanu named ysr"il (*Yi¡sr—a"ilu) from Ugarit living in the same period, but the name was already used a thousand years before in Ebla. The word Israel originated as a West Semitic personal name. One of the many names that developed into the name of the ancestor of a clan, of a tribe and finally of a people and a nation. 
  53. Lemche, Niels Peter (১৯৯৮)। The Israelites in History and Tradition। Westminster John Knox Press। পৃষ্ঠা 35। আইএসবিএন 978-0-664-22727-2 
  54. Miller, James Maxwell; Hayes, John Haralson (১৯৮৬)। A History of Ancient Israel and Judah। Westminster John Knox Press। আইএসবিএন 978-0-664-21262-9 
  55. Rendsberg, Gary (2008). "Israel without the Bible". In Frederick E. Greenspahn. The Hebrew Bible: New Insights and Scholarship. NYU Press, pp. 3–5
  56. Gnuse, Robert Karl (১৯৯৭)। No Other Gods: Emergent Monotheism in Israel। Sheffield Academic Press Ltd। পৃষ্ঠা 28, 31। আইএসবিএন 978-1-85075-657-6 
  57. Steiner, Richard C. (1997), "Ancient Hebrew", in Hetzron, Robert (ed.), The Semitic Languages, Routledge, pp. 145–173, আইএসবিএন ৯৭৮-০-৪১৫-০৫৭৬৭-৭
  58. Killebrew 2005, পৃ. 230।
  59. Shahin 2005, পৃ. 6।
  60. Faust 2015, পৃ. 476: "While there is a consensus among scholars that the Exodus did not take place in the manner described in the Bible, surprisingly most scholars agree that the narrative has a historical core, and that some of the highland settlers came, one way or another, from Egypt."
  61. Redmount 2001, পৃ. 61: "A few authorities have concluded that the core events of the Exodus saga are entirely literary fabrications. But most biblical scholars still subscribe to some variation of the Documentary Hypothesis, and support the basic historicity of the biblical narrative."
  62. Lipschits, Oded (২০১৪)। "The History of Israel in the Biblical Period"। Berlin, Adele; Brettler, Marc Zvi। The Jewish Study Bible (ইংরেজি ভাষায়) (2nd সংস্করণ)। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-997846-5। ৯ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  63. Kuhrt, Amiele (১৯৯৫)। The Ancient Near East। Routledge। পৃষ্ঠা 438আইএসবিএন 978-0-415-16762-8 
  64. Finkelstein, Israel; Silberman, Neil Asher (২০০১)। The Bible unearthed: archaeology's new vision of ancient Israel and the origin of its stories (1st Touchstone সংস্করণ)। Simon & Schuster। আইএসবিএন 978-0-684-86912-4 
  65. Finkelstein, Israel, (2020). "Saul and Highlands of Benjamin Update: The Role of Jerusalem", in Joachim J. Krause, Omer Sergi, and Kristin Weingart (eds.), Saul, Benjamin, and the Emergence of Monarchy in Israel: Biblical and Archaeological Perspectives, SBL Press, Atlanta, GA, p. 48, footnote 57: "...They became territorial kingdoms later, Israel in the first half of the ninth century BCE and Judah in its second half..."
  66. The Pitcher Is Broken: Memorial Essays for Gosta W. Ahlstrom, Steven W. Holloway, Lowell K. Handy, Continuum, 1 May 1995 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে Quote: "For Israel, the description of the battle of Qarqar in the Kurkh Monolith of Shalmaneser III (mid-ninth century) and for Judah, a Tiglath-pileser III text mentioning (Jeho-) Ahaz of Judah (IIR67 = K. 3751), dated 734–733, are the earliest published to date."
  67. Finkelstein ও Silberman 2002, পৃ. 146–147: Put simply, while Judah was still economically marginal and backward, Israel was booming. ... In the next chapter we will see how the northern kingdom suddenly appeared on the ancient Near Eastern stage as a major regional power.
  68. Finkelstein, Israel (২০১৩)। The Forgotten Kingdom: the archaeology and history of Northern Israel। পৃষ্ঠা 65–66; 73; 74; 78; 87–94। আইএসবিএন 978-1-58983-911-3ওসিএলসি 880456140 
  69. Finkelstein, Israel (১ নভেম্বর ২০১১)। "Observations on the Layout of Iron Age Samaria"। Tel Aviv38 (2): 194–207। আইএসএসএন 0334-4355এসটুসিআইডি 128814117ডিওআই:10.1179/033443511x13099584885303 
  70. Finkelstein, Israel (২০১৩)। The Forgotten Kingdom: the archaeology and history of Northern Israel। পৃষ্ঠা 65–66; 73; 74; 78; 87–94। আইএসবিএন 978-1-58983-911-3ওসিএলসি 880456140 
  71. Broshi, Maguen (২০০১)। Bread, Wine, Walls and Scrolls। Bloomsbury Publishing। পৃষ্ঠা 174। আইএসবিএন 978-1-84127-201-6। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  72. Broshi, M., & Finkelstein, I. (1992). "The Population of Palestine in Iron Age II" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ মার্চ ২০২৩ তারিখে. Bulletin of the American Schools of Oriental Research, 287(1), 47–60.
  73. Finkelstein ও Silberman 2002, পৃ. 307: "Intensive excavations throughout Jerusalem have shown that the city was indeed systematically destroyed by the Babylonians. The conflagration seems to have been general. When activity on the ridge of the City of David resumed in the Persian period, the-new suburbs on the western hill that had flourished since at least the time of Hezekiah were not reoccupied."
  74. Lipschits, Oded (১৯৯৯)। "The History of the Benjamin Region under Babylonian Rule"। Tel Aviv26 (2): 155–190। আইএসএসএন 0334-4355ডিওআই:10.1179/tav.1999.1999.2.155 
  75. Wheeler, P. (২০১৭)। "Review of the book Song of Exile: The Enduring Mystery of Psalm 137, by David W. Stowe"। The Catholic Biblical Quarterly79 (4): 696–697। এসটুসিআইডি 171830838ডিওআই:10.1353/cbq.2017.0092 
  76. "Second Temple Period (538 BCE to 70 CE) Persian Rule"। Biu.ac.il। ১৬ জানুয়ারি ১৯৯৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৪ 
  77. Harper's Bible Dictionary, ed. by Achtemeier, etc., Harper & Row, San Francisco, 1985, p. 103
  78. "Second Temple Period (538 BCE to 70 CE) Persian Rule"। Biu.ac.il। ১৬ জানুয়ারি ১৯৯৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৪ 
  79. Grabbe, Lester L. (২০০৪)। A History of the Jews and Judaism in the Second Temple Period: Yehud – A History of the Persian Province of Judah v. 1। T & T Clark। পৃষ্ঠা 355। আইএসবিএন 978-0-567-08998-4। ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  80. Helyer, Larry R.; McDonald, Lee Martin (২০১৩)। "The Hasmoneans and the Hasmonean Era"। Green, Joel B.; McDonald, Lee Martin। The World of the New Testament: Cultural, Social, and Historical Contexts। Baker Academic। পৃষ্ঠা 45–47। আইএসবিএন 978-0-8010-9861-1ওসিএলসি 961153992The ensuing power struggle left Hyrcanus with a free hand in Judea, and he quickly reasserted Jewish sovereignty... Hyrcanus then engaged in a series of military campaigns aimed at territorial expansion. He first conquered areas in the Transjordan. He then turned his attention to Samaria, which had long separated Judea from the northern Jewish settlements in Lower Galilee. In the south, Adora and Marisa were conquered; (Aristobulus') primary accomplishment was annexing and Judaizing the region of Iturea, located between the Lebanon and Anti-Lebanon mountains 
  81. Ben-Sasson, H.H. (১৯৭৬)। A History of the Jewish People। Harvard University Press। পৃষ্ঠা 226। আইএসবিএন 978-0-674-39731-6The expansion of Hasmonean Judea took place gradually. Under Jonathan, Judea annexed southern Samaria and began to expand in the direction of the coast plain... The main ethnic changes were the work of John Hyrcanus... it was in his days and those of his son Aristobulus that the annexation of Idumea, Samaria and Galilee and the consolidation of Jewish settlement in Trans-Jordan was completed. Alexander Jannai, continuing the work of his predecessors, expanded Judean rule to the entire coastal plain, from the Carmel to the Egyptian border... and to additional areas in Trans-Jordan, including some of the Greek cities there. 
  82. Ben-Eliyahu, Eyal (৩০ এপ্রিল ২০১৯)। Identity and Territory: Jewish Perceptions of Space in Antiquity। Univ of California Press। পৃষ্ঠা 13। আইএসবিএন 978-0-520-29360-1ওসিএলসি 1103519319From the beginning of the Second Temple period until the Muslim conquest—the land was part of imperial space. This was true from the early Persian period, as well as the time of Ptolemy and the Seleucids. The only exception was the Hasmonean Kingdom, with its sovereign Jewish rule—first over Judah and later, in Alexander Jannaeus's prime, extending to the coast, the north, and the eastern banks of the Jordan. 
  83. Schwartz, Seth (২০১৪)। The ancient Jews from Alexander to Muhammad। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 85–86। আইএসবিএন 978-1-107-04127-1ওসিএলসি 863044259। ৩ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪The year 70 ce marked transformations in demography, politics, Jewish civic status, Palestinian and more general Jewish economic and social structures, Jewish religious life beyond the sacrificial cult, and even Roman politics and the topography of the city of Rome itself. [...] The Revolt's failure had, to begin with, a demographic impact on the Jews of Palestine; many died in battle and as a result of siege conditions, not only in Jerusalem. [...] As indicated above, the figures for captives are conceivably more reliable. If 97,000 is roughly correct as a total for the war, it would mean that a huge percentage of the population was removed from the country, or at the very least displaced from their homes. 
  84. Schwartz, Seth (২০১৪)। The ancient Jews from Alexander to Muhammad। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 85–86। আইএসবিএন 978-1-107-04127-1ওসিএলসি 863044259। ৩ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪The year 70 ce marked transformations in demography, politics, Jewish civic status, Palestinian and more general Jewish economic and social structures, Jewish religious life beyond the sacrificial cult, and even Roman politics and the topography of the city of Rome itself. [...] The Revolt's failure had, to begin with, a demographic impact on the Jews of Palestine; many died in battle and as a result of siege conditions, not only in Jerusalem. [...] As indicated above, the figures for captives are conceivably more reliable. If 97,000 is roughly correct as a total for the war, it would mean that a huge percentage of the population was removed from the country, or at the very least displaced from their homes. 
  85. Werner Eck, "Sklaven und Freigelassene von Römern in Iudaea und den angrenzenden Provinzen", Novum Testamentum 55 (2013): 1–21
  86. Raviv, Dvir; Ben David, Chaim (২০২১)। "Cassius Dio's figures for the demographic consequences of the Bar Kokhba War: Exaggeration or reliable account?"। Journal of Roman Archaeology (ইংরেজি ভাষায়)। 34 (2): 585–607। আইএসএসএন 1047-7594এসটুসিআইডি 245512193  Check |s2cid= value (সাহায্য)ডিওআই:10.1017/S1047759421000271 Scholars have long doubted the historical accuracy of Cassius Dio's account of the consequences of the Bar Kokhba War (Roman History 69.14). According to this text, considered the most reliable literary source for the Second Jewish Revolt, the war encompassed all of Judea: the Romans destroyed 985 villages and 50 fortresses, and killed 580,000 rebels. This article reassesses Cassius Dio's figures by drawing on new evidence from excavations and surveys in Judea, Transjordan, and the Galilee. Three research methods are combined: an ethno-archaeological comparison with the settlement picture in the Ottoman Period, comparison with similar settlement studies in the Galilee, and an evaluation of settled sites from the Middle Roman Period (70–136 CE). The study demonstrates the potential contribution of the archaeological record to this issue and supports the view of Cassius Dio's demographic data as a reliable account, which he based on contemporaneous documentation. 
  87. Mor, Menahem (১৮ এপ্রিল ২০১৬)। The Second Jewish Revolt। BRILL। পৃষ্ঠা 483–484। আইএসবিএন 978-90-04-31463-4ডিওআই:10.1163/9789004314634Land confiscation in Judaea was part of the suppression of the revolt policy of the Romans and punishment for the rebels. But the very claim that the sikarikon laws were annulled for settlement purposes seems to indicate that Jews continued to reside in Judaea even after the Second Revolt. There is no doubt that this area suffered the severest damage from the suppression of the revolt. Settlements in Judaea, such as Herodion and Bethar, had already been destroyed during the course of the revolt, and Jews were expelled from the districts of Gophna, Herodion, and Aqraba. However, it should not be claimed that the region of Judaea was completely destroyed. Jews continued to live in areas such as Lod (Lydda), south of the Hebron Mountain, and the coastal regions. In other areas of the Land of Israel that did not have any direct connection with the Second Revolt, no settlement changes can be identified as resulting from it. 
  88. Oppenheimer, A'haron and Oppenheimer, Nili. Between Rome and Babylon: Studies in Jewish Leadership and Society. Mohr Siebeck, 2005, p. 2.
  89. H.H. Ben-Sasson, A History of the Jewish People, Harvard University Press, 1976, আইএসবিএন ৯৭৮-০-৬৭৪-৩৯৭৩১-৬, page 334: "In an effort to wipe out all memory of the bond between the Jews and the land, Hadrian changed the name of the province from Judaea to Syria-Palestina, a name that became common in non-Jewish literature."
  90. Ariel Lewin. The archaeology of Ancient Judea and Palestine. Getty Publications, 2005 p. 33. "It seems clear that by choosing a seemingly neutral name – one juxtaposing that of a neighboring province with the revived name of an ancient geographical entity (Palestine), already known from the writings of Herodotus – Hadrian was intending to suppress any connection between the Jewish people and that land." আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮৯২৩৬-৮০০-৬
  91. Mor, Menahem (১৮ এপ্রিল ২০১৬)। The Second Jewish Revolt। BRILL। পৃষ্ঠা 483–484। আইএসবিএন 978-90-04-31463-4ডিওআই:10.1163/9789004314634Land confiscation in Judaea was part of the suppression of the revolt policy of the Romans and punishment for the rebels. But the very claim that the sikarikon laws were annulled for settlement purposes seems to indicate that Jews continued to reside in Judaea even after the Second Revolt. There is no doubt that this area suffered the severest damage from the suppression of the revolt. Settlements in Judaea, such as Herodion and Bethar, had already been destroyed during the course of the revolt, and Jews were expelled from the districts of Gophna, Herodion, and Aqraba. However, it should not be claimed that the region of Judaea was completely destroyed. Jews continued to live in areas such as Lod (Lydda), south of the Hebron Mountain, and the coastal regions. In other areas of the Land of Israel that did not have any direct connection with the Second Revolt, no settlement changes can be identified as resulting from it. 
  92. Eusebius, Ecclesiastical History. 4:6.3-4
  93. Cohn-Sherbok, Dan (১৯৯৬)। Atlas of Jewish History। Routledge। পৃষ্ঠা 58। আইএসবিএন 978-0-415-08800-8 
  94. Lehmann, Clayton Miles (১৮ জানুয়ারি ২০০৭)। "Palestine"Encyclopedia of the Roman Provinces। University of South Dakota। ৭ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ 
  95. Judaism in late antiquity, Jacob Neusner, Bertold Spuler, Hady R Idris, Brill, 2001, p. 155
  96. הר, משה דוד (২০২২)। "היהודים בארץ-ישראל בימי האימפריה הרומית הנוצרית" [The Jews in the Land of Israel in the Days of the Christian Roman Empire]। ארץ-ישראל בשלהי העת העתיקה: מבואות ומחקרים [Eretz Israel in Late Antiquity: Introductions and Studies] (হিব্রু ভাষায়)। 1। ירושלים: יד יצחק בן-צבי। পৃষ্ঠা 210–212। আইএসবিএন 978-965-217-444-4 
  97. Ehrlich, Michael (২০২২)। The Islamization of the Holy Land, 634–1800। Arc Humanities Press। পৃষ্ঠা 3–4। আইএসবিএন 978-1-64189-222-3ওসিএলসি 1302180905The Jewish community strove to recover from the catastrophic results of the Bar Kokhva revolt (132–135 CE). Although some of these attempts were relatively successful, the Jews never fully recovered. During the Late Roman and Byzantine periods, many Jews emigrated to thriving centres in the diaspora, especially Iraq, whereas some converted to Christianity and others continued to live in the Holy Land, especially in Galilee and the coastal plain. During the Byzantine period, the three provinces of Palestine included more than thirty cities, namely, settlements with a bishop see. After the Muslim conquest in the 630s, most of these cities declined and eventually disappeared. As a result, in many cases the local ecclesiastical administration weakened, while in others it simply ceased to exist. Consequently, many local Christians converted to Islam. Thus, almost twelve centuries later, when the army led by Napoleon Bonaparte arrived in the Holy Land, most of the local population was Muslim. 
  98. David Goodblatt (২০০৬)। "The Political and Social History of the Jewish Community in the Land of Israel, c. 235–638"। Steven Katz। The Cambridge History of JudaismIV। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 404–430। আইএসবিএন 978-0-521-77248-8Few would disagree that, in the century and a half before our period begins, the Jewish population of Judah () suffered a serious blow from which it never recovered. The destruction of the Jewish metropolis of Jerusalem and its environs and the eventual refounding of the city... had lasting repercussions. [...] However, in other parts of Palestine the Jewish population remained strong [...] What does seem clear is a different kind of change. Immigration of Christians and the conversion of pagans, Samaritans and Jews eventually produced a Christian majority 
  99. Bar, Doron (২০০৩)। "The Christianisation of Rural Palestine during Late Antiquity"। The Journal of Ecclesiastical History54 (3): 401–421। আইএসএসএন 0022-0469ডিওআই:10.1017/s0022046903007309The dominant view of the history of Palestine during the Byzantine period links the early phases of the consecration of the land during the fourth century and the substantial external financial investment that accompanied the building of churches on holy sites on the one hand with the Christianisation of the population on the other. Churches were erected primarily at the holy sites, 12 while at the same time Palestine's position and unique status as the Christian 'Holy Land' became more firmly rooted. All this, coupled with immigration and conversion, allegedly meant that the Christianisation of Palestine took place much more rapidly than that of other areas of the Roman empire, brought in its wake the annihilation of the pagan cults and meant that by the middle of the fifth century there was a clear Christian majority. 
  100. Kohen, Elli (২০০৭)। History of the Byzantine Jews: A Microcosmos in the Thousand Year EmpireUniversity Press of America। পৃষ্ঠা 26–31। আইএসবিএন 978-0-7618-3623-0। ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০২৩ 
  101. "Roman Palestine"Encyclopedia Britannica। ৩০ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০২৩ 
  102. Ehrlich, Michael (২০২২)। The Islamization of the Holy Land, 634–1800। Arc Humanities Press। পৃষ্ঠা 3–4। আইএসবিএন 978-1-64189-222-3ওসিএলসি 1302180905The Jewish community strove to recover from the catastrophic results of the Bar Kokhva revolt (132–135 CE). Although some of these attempts were relatively successful, the Jews never fully recovered. During the Late Roman and Byzantine periods, many Jews emigrated to thriving centres in the diaspora, especially Iraq, whereas some converted to Christianity and others continued to live in the Holy Land, especially in Galilee and the coastal plain. During the Byzantine period, the three provinces of Palestine included more than thirty cities, namely, settlements with a bishop see. After the Muslim conquest in the 630s, most of these cities declined and eventually disappeared. As a result, in many cases the local ecclesiastical administration weakened, while in others it simply ceased to exist. Consequently, many local Christians converted to Islam. Thus, almost twelve centuries later, when the army led by Napoleon Bonaparte arrived in the Holy Land, most of the local population was Muslim. 
  103. לוי-רובין, מילכה; Levy-Rubin, Milka (২০০৬)। "The Influence of the Muslim Conquest on the Settlement Pattern of Palestine during the Early Muslim Period / הכיבוש כמעצב מפת היישוב של ארץ-ישראל בתקופה המוסלמית הקדומה"। Cathedra: For the History of Eretz Israel and Its Yishuv / קתדרה: לתולדות ארץ ישראל ויישובה (121): 53–78। আইএসএসএন 0334-4657জেস্টোর 23407269 
  104. Ellenblum, Ronnie (২০১০)। Frankish Rural Settlement in the Latin Kingdom of Jerusalem.। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-511-58534-0ওসিএলসি 958547332From the data given above it can be concluded that the Muslim population of Central Samaria, during the early Muslim period, was not an autochthonous population which had converted to Christianity. They arrived there either by way of migration or as a result of a process of sedentarization of the nomads who had filled the vacuum created by the departing Samaritans at the end of the Byzantine period [...] To sum up: in the only rural region in Palestine in which, according to all the written and archeological sources, the process of Islamization was completed already in the twelfth century, there occurred events consistent with the model propounded by Levtzion and Vryonis: the region was abandoned by its original sedentary population and the vacuum was apparently filled by nomads who, at a later stage, gradually became sedentarized 
  105. Gil, Moshe (১৯৯৭)। A History of Palestine, 634–1099। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-521-59984-9 
  106. Gil, Moshe (১৯৯২)। A History of Palestine, 634-1099। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 14। আইএসবিএন 978-0-521-59984-9। ১৭ মে ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০২৪ 
  107. Broshi, M., & Finkelstein, I. (1992). "The Population of Palestine in Iron Age II" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ মার্চ ২০২৩ তারিখে. Bulletin of the American Schools of Oriental Research, 287(1), 47–60.
  108. לוי-רובין, מילכה; Levy-Rubin, Milka (২০০৬)। "The Influence of the Muslim Conquest on the Settlement Pattern of Palestine during the Early Muslim Period / הכיבוש כמעצב מפת היישוב של ארץ-ישראל בתקופה המוסלמית הקדומה"। Cathedra: For the History of Eretz Israel and Its Yishuv / קתדרה: לתולדות ארץ ישראל ויישובה (121): 53–78। আইএসএসএন 0334-4657জেস্টোর 23407269 
  109. Ellenblum, Ronnie (২০১০)। Frankish Rural Settlement in the Latin Kingdom of Jerusalem.। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-511-58534-0ওসিএলসি 958547332From the data given above it can be concluded that the Muslim population of Central Samaria, during the early Muslim period, was not an autochthonous population which had converted to Christianity. They arrived there either by way of migration or as a result of a process of sedentarization of the nomads who had filled the vacuum created by the departing Samaritans at the end of the Byzantine period [...] To sum up: in the only rural region in Palestine in which, according to all the written and archeological sources, the process of Islamization was completed already in the twelfth century, there occurred events consistent with the model propounded by Levtzion and Vryonis: the region was abandoned by its original sedentary population and the vacuum was apparently filled by nomads who, at a later stage, gradually became sedentarized 
  110. Broshi, Magen (১৯৭৯)। "The Population of Western Palestine in the Roman-Byzantine Period"। Bulletin of the American Schools of Oriental Research236 (236): 1–10। আইএসএসএন 0003-097Xএসটুসিআইডি 24341643জেস্টোর 1356664ডিওআই:10.2307/1356664 
  111. "crusades" অক্সফোর্ড ইংলিশ ডিকশনারি (অনলাইন সংস্করণ)। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস।  (Sসাবস্ক্রিপশন বা পার্টিশিপেটিং ইনস্টিটিউট মেম্বারশিপ প্রয়োজনীয়.)
  112. Kramer, Gudrun (২০০৮)। A History of Palestine: From the Ottoman Conquest to the Founding of the State of Israel। Princeton University Press। পৃষ্ঠা 376আইএসবিএন 978-0-691-11897-0 
  113. Joel Rappel, History of Eretz Israel from Prehistory up to 1882 (1980), vol. 2, p. 531. "In 1662 Sabbathai Sevi arrived to Jerusalem. It was the time when the Jewish settlements of Galilee were destroyed by the Druze: Tiberias was completely desolate and only a few of former Safed residents had returned...."
  114. D. Tamar, "On the Jews of Safed in the Days of the Ottoman Conquest" Cathedra 11 (1979), cited Dan Ben Amos, Dov Noy (eds.),Folktales of the Jews, V. 3 (Tales from Arab Lands), Jewish Publication Society 2011 p.61, n.3: Tamar . .challenges David's conclusion concerning the severity of the riots against the Jews, arguing that the support of the Egyptian Jews saved the community of Safed from destruction'.
  115. The Solomon Goldman lectures। Spertus College of Judaica Press। ১৯৯৯। পৃষ্ঠা 56। আইএসবিএন 978-0-935982-57-2The Turks' conquest of the city in 1517, was marked by a violent pogrom of murder, rape, and plunder of Jewish homes. The surviving Jews fled to the "land of Beirut", not to return until 1533. 
  116. Toby Green (2007). Inquisition; The Reign of Fear. Macmillan Press আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪০৫০-৮৮৭৩-২ pp. xv–xix.
  117. Alfassá, Shelomo (১৭ আগস্ট ২০০৭)। "Sephardic Contributions to the Development of the State of Israel" (পিডিএফ)Alfassa.com। ২০০৭-১০-১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৫ 
  118. Cane, Peter; Conaghan, Joanne (২০০৮)। Millet system - Oxford Referenceআইএসবিএন 9780199290543ডিওআই:10.1093/acref/9780199290543.001.0001 
  119. Kieser, Hans-Lukas (২০০৬-১০-২৭)। Turkey Beyond Nationalism: Towards Post-Nationalist Identities। I.B.Tauris। আইএসবিএন 978-0-85771-757-3 
  120. H. Inalcik; The Ottoman Empire: The Classical Age 1300–1600, Phoenix Press, (2001)
  121. "EARLY MODERN JEWISH HISTORY: Overview » 5. Ottoman Empire"jewishhistory.research.wesleyan.edu। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-২৪ 
  122. Akbar, M. J. (২০০৩), The shade of swords: jihad and the conflict between Islam and Christianity, পৃষ্ঠা 89 
  123. L. Stavrianos; The Balkans since 1453, NYU Press (2000)
  124. Avineri 2017
  125. Shimoni 1995
  126. Eisen, Yosef (২০০৪)। Miraculous journey: a complete history of the Jewish people from creation to the present। Targum Press। পৃষ্ঠা 700। আইএসবিএন 978-1-56871-323-6 
  127. Joel Rappel, History of Eretz Israel from Prehistory up to 1882 (1980), vol. 2, p. 531. "In 1662 Sabbathai Sevi arrived to Jerusalem. It was the time when the Jewish settlements of Galilee were destroyed by the Druze: Tiberias was completely desolate and only a few of former Safed residents had returned...."
  128. Morgenstern, Arie (২০০৬)। Hastening redemption: Messianism and the resettlement of the land of Israel। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 304। আইএসবিএন 978-0-19-530578-4 
  129. Barnai, Jacob (১৯৯২)। The Jews in Palestine in the Eighteenth Century: Under the Patronage of the Istanbul committee of Officials for Palestine। University Alabama Press। পৃষ্ঠা 320। আইএসবিএন 978-0-8173-0572-7 
  130. "Palestine – Ottoman rule"Encyclopedia Britannica। ৪ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১৮ 
  131. Macalister, R. A. Stewart; Masterman, E. W. G. (১৯০৬)। "The Modern Inhabitants of Palestine"Quarterly Statement – Palestine Exploration Fund: 40 
  132. Halpern, Ben (১৯৯৮)। Zionism and the creation of a new society । Reinharz, Jehuda। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 53–54। আইএসবিএন 978-0-585-18273-5ওসিএলসি 44960036 
  133. Mandel, Neville J. (১৯৭৪)। "Ottoman Policy and Restrictions on Jewish Settlement in Palestine: 1881–1908: Part I" (পিডিএফ)Middle Eastern Studies10 (3): 312–332। আইএসএসএন 0026-3206ডিওআই:10.1080/00263207408700278। ৩ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২৩ 
  134. Levine, Aaron (২০১৪)। Russian Jews and the 1917 Revolution (পিডিএফ)। পৃষ্ঠা 14। ৮ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০২৩ 
  135. Herzl 1946, পৃ. 11।
  136. Stein 2003, পৃ. 88. "As with the First Aliyah, most Second Aliyah migrants were non-Zionist orthodox Jews ..."
  137. Moris, Beni (২০০১)। Righteous victims: a history of the Zionist-Arab conflict, 1881 – 2001 (1. Vintage Books সংস্করণ)। New York, NY: Vintage Books। আইএসবিএন 9780679744757Many of these newcomers possessed a mixture of socialist and nationalist values, and they eventually succeeded in setting up a separate Jewish economy, based wholly on Jewish labor. 
  138. Romano 2003, পৃ. 30।
  139. Moris, Beni (২০০১)। Righteous victims: a history of the Zionist-Arab conflict, 1881 – 2001 (1. Vintage Books সংস্করণ)। New York, NY: Vintage Books। আইএসবিএন 9780679744757Another major cause of antagonism was the labor controversy. The hard core of Second Aliyah socialists, who were to become the Yishuv's leaders in the 1920s and 1930s, believed that the settler economy must not depend on or exploit Arab labor... But, in reality, rather than "meshing," the nationalist ethos had simply overpowered and driven out the socialist ethos... There were other reasons for the "conquest of labor." The socialists of the Second Aliyah used the term to denote three things: overcoming the Jews' traditional remove from agricultural labor and helping them transform into the "new Jews"; struggling against employers for better conditions; and replacing Arabs with Jews in manual jobs. 
  140. Clifford, Clark, "Counsel to the President: A Memoir", 1991, p. 20.
  141. Ben-Sasson 1985, পৃ. 1058।
  142. Morris 2008, পৃ. 205।
  143. Rabinovich, Itamar; Reinharz, Jehuda (২০০৭)। Israel in the Middle East: Documents and Readings on Society, Politics, and Foreign Relations, Pre-1948 to the Present। Brandeis। পৃষ্ঠা 74আইএসবিএন 978-0-87451-962-4 
  144. Morris 2008, পৃ. 396: "The immediate trigger of the 1948 War was the November 1947 UN partition resolution. The Zionist movement, except for its fringes, accepted the proposal."
  145. David Tal (২০০৪)। War in Palestine, 1948: Israeli and Arab Strategy and Diplomacy। Routledge। পৃষ্ঠা 469। আইএসবিএন 978-1-135-77513-1। ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৮some of the Arab armies invaded Palestine in order to prevent the establishment of a Jewish state, Transjordan... 
  146. Morris 2008, পৃ. 187: "A week before the armies marched, Azzam told Kirkbride: "It does not matter how many [Jews] there are. We will sweep them into the sea." ... Ahmed Shukeiry, one of Haj Amin al-Husseini's aides (and, later, the founding chairman of the Palestine Liberation Organization), simply described the aim as "the elimination of the Jewish state." ... al-Quwwatli told his people: "Our army has entered ... we shall win and we shall eradicate Zionism""
  147. "PDF copy of Cablegram from the Secretary-General of the League of Arab States to the Secretary-General of the United Nations: S/745: 15 May 1948"। un.org। ৯ সেপ্টেম্বর ২০০২। ১২ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০২৪ 
  148. Karsh, Efraim (২০০২)। The Arab–Israeli conflict: The Palestine War 1948। Osprey Publishing। আইএসবিএন 978-1-84176-372-9 
  149. Morris, Benny (২০০৪)। The Birth of the Palestinian Refugee Problem Revisited। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 602। আইএসবিএন 978-0-521-00967-6 
  150. "עיצוב יחסי יהודים - ערבים בעשור הראשון"lib.cet.ac.il। ৮ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  151. "Two Hundred and Seventh Plenary Meeting"। The United Nations। ১১ মে ১৯৪৯। ১২ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০০৭ 
  152. Lustick 1988, পৃ. 37–39।
  153. "Israel (Labor Zionism)"Country Studies। ১০ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১০ 
  154. Anita Shapira (১৯৯২)। Land and Power। Stanford University Press। পৃষ্ঠা 416, 419। 
  155. Segev, Tom. 1949: The First Israelis. "The First Million". Trans. Arlen N. Weinstein. New York: The Free Press, 1986. Print. pp. 105–107
  156. Shulewitz, Malka Hillel (২০০১)। The Forgotten Millions: The Modern Jewish Exodus from Arab Lands। Continuum। আইএসবিএন 978-0-8264-4764-7 
  157. Laskier, Michael "Egyptian Jewry under the Nasser Regime, 1956–70" pp. 573–619 from Middle Eastern Studies, Volume 31, Issue #3, July 1995 p. 579.
  158. "Population, by Religion"। Israel Central Bureau of Statistics। ২০১৬। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  159. Bard, Mitchell (২০০৩)। The Founding of the State of Israel। Greenhaven Press। পৃষ্ঠা 15। 
  160. Hakohen, Devorah (২০০৩)। Immigrants in Turmoil: Mass Immigration to Israel and Its Repercussions in the 1950s and After। Syracuse University Press। আইএসবিএন 978-0-8156-2969-6 ; for ma'abarot population, see p. 269.
  161. Clive Jones, Emma Murphy, Israel: Challenges to Identity, Democracy, and the State, Routledge 2002 p. 37: "Housing units earmarked for the Oriental Jews were often reallocated to European Jewish immigrants; Consigning Oriental Jews to the privations of ma'aborot (transit camps) for longer periods."
  162. Segev 2007, পৃ. 155–157।
  163. Shindler 2002, পৃ. 49–50।
  164. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; cia নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  165. Skolnik 2007, পৃ. 132–232
  166. "Israel"The World Factbook। Central Intelligence Agency। ১০ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৭ 
  167. Cohen, Gili (৯ জানুয়ারি ২০১২)। "Israel Navy to devote majority of missile boats to secure offshore drilling rafts"Haaretz। ২২ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১২ 
  168. "Area of Districts, Sub-Districts, Natural Regions and Lakes"। Israel Central Bureau of Statistics। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২। ৪ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৩ 
  169. "Israel (Geography)"Country Studies। ৭ মে ২০০৯। ১০ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১০ 
  170. "The Coastal Plain"। Israel Ministry of Tourism। ৭ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৭ 
  171. Makhteshim Country। UNESCO। ২০০১। আইএসবিএন 978-954-642-135-7। ১০ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭ 
  172. Rinat, Zafrir (২৯ মে ২০০৮)। "More endangered than rain forests?"Haaretz। ১০ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  173. Dinerstein, Eric; Olson, David; Joshi, Anup; Vynne, Carly; Burgess, Neil D.; Wikramanayake, Eric; Hahn, Nathan; Palminteri, Suzanne; Hedao, Prashant; Noss, Reed; Hansen, Matt; Locke, Harvey; Ellis, Erle C; Jones, Benjamin; Barber, Charles Victor; Hayes, Randy; Kormos, Cyril; Martin, Vance; Crist, Eileen; Sechrest, Wes; Price, Lori; Baillie, Jonathan E. M.; Weeden, Don; Suckling, Kierán; Davis, Crystal; Sizer, Nigel; Moore, Rebecca; Thau, David; Birch, Tanya; Potapov, Peter; Turubanova, Svetlana; Tyukavina, Alexandra; de Souza, Nadia; Pintea, Lilian; Brito, José C.; Llewellyn, Othman A.; Miller, Anthony G.; Patzelt, Annette; Ghazanfar, Shahina A.; Timberlake, Jonathan; Klöser, Heinz; Shennan-Farpón, Yara; Kindt, Roeland; Lillesø, Jens-Peter Barnekow; van Breugel, Paulo; Graudal, Lars; Voge, Maianna; Al-Shammari, Khalaf F.; Saleem, Muhammad (২০১৭)। "An Ecoregion-Based Approach to Protecting Half the Terrestrial Realm"BioScience67 (6): 534–545। আইএসএসএন 0006-3568ডিওআই:10.1093/biosci/bix014 পিএমআইডি 28608869পিএমসি 5451287  
  174. Tal, Alon (২০১৩)। All the Trees of the Forest। Yale University Press। পৃষ্ঠা 5, 66। আইএসবিএন 9780300189506 
  175. "Forestry and Green Innovations" (ইংরেজি ভাষায়)। Jewish National Fund। ১৬ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-১৩ 
  176. Ferry M.; Meghraoui M.; Karaki A.A.; Al-Taj M.; Amoush H.; Al-Dhaisat S.; Barjous M. (২০০৮)। "A 48-kyr-long slip rate history for the Jordan Valley segment of the Dead Sea Fault"। Earth and Planetary Science Letters260 (3–4): 394–406। ডিওআই:10.1016/j.epsl.2007.05.049বিবকোড:2007E&PSL.260..394F 
  177. American Friends of the Tel Aviv University, Earthquake Experts at Tel Aviv University Turn to History for Guidance (4 October 2007). Quote: The major ones were recorded along the Jordan Valley in the years 31 B.C.E., 363 C.E., 749 C.E., and 1033 C.E. "So roughly, we are talking about an interval of every 400 years. If we follow the patterns of nature, a major quake should be expected any time because almost a whole millennium has passed since the last strong earthquake of 1033." (Tel Aviv University Associate Professor Dr. Shmuel (Shmulik) Marco). [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ আগস্ট ২০২০ তারিখে
  178. Zafrir Renat, Israel Is Due, and Ill Prepared, for Major Earthquake, Haaretz, 15 January 2010. "On average, a destructive earthquake takes place in Israel once every 80 years, causing serious casualties and damage." [২] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে
  179. Zafrir Renat, Israel Is Due, and Ill Prepared, for Major Earthquake, Haaretz, 15 January 2010. "On average, a destructive earthquake takes place in Israel once every 80 years, causing serious casualties and damage." [৩] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে
  180. Watzman, Haim (৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭)। "Left for dead"New Scientist। ১৪ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  181. "WMO Region 6: Highest Temperature"World Meteorological Organization's World Weather & Climate Extremes Archive। Arizona State University। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  182. Goldreich 2003, পৃ. 85।
  183. "Average Weather for Tel Aviv-Yafo"The Weather Channel। ২০ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০০৭ 
  184. "Average Weather for Jerusalem"The Weather Channel। ২০ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০০৭ 
  185. "Flora of Israel Online"। Flora.huji.ac.il। ৩০ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১০ 
  186. "National Parks and Nature Reserves, Israel"। Israel Ministry of Tourism। ১৯ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১২ 
  187. Degani, Corin (২০২৩-০৮-১৪)। "How Israel achieved one of the most secure water economies, drip by drip"Haaretz (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-১২-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৬-১৭ 
  188. "The History of Drip Irrigation"। ১৬ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০২৪ 
  189. Grossman, Gershon; Ayalon, Ofira; Baron, Yifaat; Kauffman, Debby। "Solar energy for the production of heat Summary and recommendations of the 4th assembly of the energy forum at SNI"। Samuel Neaman Institute for Advanced Studies in Science and Technology। ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১২ 
  190. "Climate Change Trends and Impact in Israel"Gov.ilMinistry of Environmental Protection। ২ নভেম্বর ২০২০। ৬ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২১ 
  191. "Field Listing — Executive Branch"The World Factbook। ১৯ জুন ২০০৭। ১৩ জুন ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০০৭ 
  192. In 1996, direct elections for the prime minister were inaugurated, but the system was declared unsatisfactory and the old one reinstated. See "Israel's election process explained"। BBC News। ২৩ জানুয়ারি ২০০৩। ১১ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১০ 
  193. "The Electoral System in Israel"। The Knesset। ২০ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০০৭ 
  194. סגל, עמית (২০২১)। סיפורה של הפוליטיקה הישראלית: מבן גוריון ועד בנט (হিব্রু ভাষায়)। Hotsaʼat ʻAmit Segal। আইএসবিএন 978-965-599-597-8 
  195. Jewish settlers can vote in Israeli elections, though West Bank is officially not Israel, Fox News, February 2015: "When Israelis go to the polls next month, tens of thousands of Jewish settlers in the West Bank will also be casting votes, even though they do not live on what is sovereign Israeli territory. This exception in a country that doesn't allow absentee voting for citizens living abroad is a telling reflection of Israel's somewhat ambiguous and highly contentious claim to the territory, which has been under military occupation for almost a half century."
  196. The Social Composition of the 20th Knesset ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে, Israeli Democracy Institute, 30 March 2015
  197. "How Israel's electoral system works"CNN.comCNN International। ২৮ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০২১ 
  198. Halbfinger, David M.; McCann, Allison (২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০)। "As Israel Votes Again (and Again), Arabs See an Opportunity"The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  199. Abu Much, Afif (৭ নভেম্বর ২০২২)। "Arab Israeli parties trade blame for election fiasco"Al-Monitor (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ মে ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০২৩ 
  200. "Israel"Freedom in the World। Freedom House। ২০২০। ১৩ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০২০ 
  201. Mazie 2006, পৃ. 34।
  202. Charbit, Denis (২০১৪)। "Israel's Self-Restrained Secularism from the 1947 Status Quo Letter to the Present"। Berlinerblau, Jacques; Fainberg, Sarah; Nou, Aurora। Secularism on the Edge: Rethinking Church-State Relations in the United States, France, and Israel। Palgrave Macmillan। পৃষ্ঠা 167–169। আইএসবিএন 978-1-137-38115-6The compromise, therefore, was to choose constructive ambiguity: as surprising as it may seem, there is no law that declares Judaism the official religion of Israel. However, there is no other law that declares Israel's neutrality toward all confessions. Judaism is not recognized as the official religion of the state, and even though the Jewish, Muslim and Christian clergy receive their salaries from the state, this fact does not make Israel a neutral state. This apparent pluralism cannot dissimulate the fact that Israel displays a clear and undoubtedly hierarchical pluralism in religious matters. ... It is important to note that from a multicultural point of view, this self-restrained secularism allows Muslim law to be practiced in Israel for personal matters of the Muslim community. As surprising as it seems, if not paradoxical for a state in war, Israel is the only Western democratic country in which Sharia enjoys such an official status. 
  203. Sharot, Stephen (২০০৭)। "Judaism in Israel: Public Religion, Neo-Traditionalism, Messianism, and Ethno-Religious Conflict"। Beckford, James A.; Demerath, Jay। The Sage Handbook of the Sociology of Religion। Sage Publications। পৃষ্ঠা 671–672। আইএসবিএন 978-1-4129-1195-5It is true that Jewish Israelis, and secular Israelis in particular, conceive of religion as shaped by a state-sponsored religious establishment. There is no formal state religion in Israel, but the state gives its official recognition and financial support to particular religious communities, Jewish, Islamic and Christian, whose religious authorities and courts are empowered to deal with matters of personal status and family law, such as marriage, divorce, and alimony, that are binding on all members of the communities. 
  204. Jacoby, Tami Amanda (২০০৫)। Women in Zones of Conflict: Power and Resistance in Israel। McGill-Queen's University Press। পৃষ্ঠা 53–54। আইএসবিএন 978-0-7735-2993-9Although there is no official religion in Israel, there is also no clear separation between religion and state. In Israeli public life, tensions frequently arise among different streams of Judaism: Ultra-Orthodox, National-Religious, Mesorati (Conservative), Reconstructionist Progressive (Reform), and varying combinations of traditionalism and non-observance. Despite this variety in religious observances in society, Orthodox Judaism prevails institutionally over the other streams. This boundary is an historical consequence of the unique evolution of the relationship between Israel nationalism and state building. ... Since the founding period, in order to defuse religious tensions, the State of Israel has adopted what is known as the 'status quo,' an unwritten agreement stipulating that no further changes would be made in the status of religion, and that conflict between the observant and non-observant sectors would be handled circumstantially. The 'status quo' has since pertained to the legal status of both religious and secular Jews in Israel. This situation was designed to appease the religious sector, and has been upheld indefinitely through the disproportionate power of religious political parties in all subsequent coalition governments. ... On one hand, the Declaration of Independence adopted in 1948 explicitly guarantees freedom of religion. On the other, it simultaneously prevents the separation of religion and state in Israel. 
  205. "Israel's Jewish Nation-State Law – Adalah"www.adalah.org (ইংরেজি ভাষায়)। ৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  206. "Jewish nation state: Israel approves controversial bill"। BBC। ১৯ জুলাই ২০১৮। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৮ 
  207. "Introduction to the Tables: Geophysical Characteristics"। Central Bureau of Statistics। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল (doc) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭ 
  208. "Localities and Population, by Population Group, District, Sub-District and Natural Region" (পিডিএফ)। Israel Central Bureau of Statistics। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  209. Yaniv, Omer; Haddad, Netta; Assaf-Shapira, Yair (২০২২)। Jerusalem Facts and Trends 2022 (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Jerusalem Institute for Policy Research। পৃষ্ঠা 25। ২৯ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  210. Harpaz, Yossi; Herzog, Ben (জুন ২০১৮)। Report on Citizenship Law: Israel (প্রতিবেদন)। European University Institutehdl:1814/56024  
  211. Tekiner, Roselle (১৯৯১)। "Race and the Issue of National Identity in Israel"। International Journal of Middle East StudiesCambridge University Press23 (1): 39–55। এসটুসিআইডি 163043582জেস্টোর 163931ডিওআই:10.1017/S0020743800034541 
  212. Goldenberg, Tia (৪ অক্টোবর ২০১৩)। "Supreme Court rejects 'Israeli' nationality status"The Times of Israel। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০১৮ 
  213. Berger, Miriam (৩১ জুলাই ২০১৮)। "Israel's hugely controversial "nation-state" law, explained"Vox। ২৭ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০২২ 
  214. "Israel's Diplomatic Missions Abroad: Status of relations"। Israel Ministry of Foreign Affairs। ২০ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৬ 
  215. Mohammed Mostafa Kamal (২১ জুলাই ২০১২)। "Why Doesn't the Muslim World Recognize Israel?"The Jerusalem Post। ২৮ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৫ 
  216. "Massive Israel protests hit universities" (Egyptian Mail, 16 March 2010) "According to most Egyptians, almost 31 years after a peace treaty was signed between Egypt and Israel, having normal ties between the two countries is still a potent accusation and Israel is largely considered to be an enemy country"
  217. Abadi 2004, পৃ. 47–49।
  218. הוראות הדין הישראלי (হিব্রু ভাষায়)। Israeli Ministry of Foreign Affairs। ২০০৪। ১ জুলাই ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০০৭ 
  219. "Qatar, Mauritania cut Israel ties"। Al Jazeera English। ১৭ জানুয়ারি ২০০৯। ৮ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  220. Flores, Paola (২৯ নভেম্বর ২০১৯)। "Bolivia to renew Israel ties after rupture under Morales"ABC News। ২২ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২০ 
  221. Brown, Philip Marshall (১৯৪৮)। "The Recognition of Israel"The American Journal of International Law42 (3): 620–627। এসটুসিআইডি 147342045জেস্টোর 2193961ডিওআই:10.2307/2193961 
  222. Yaakov, Saar (১৮ অক্টোবর ২০১৭)। "There Were Times (Hayu Zemanim)" (হিব্রু ভাষায়)। Israel Hayom। পৃষ্ঠা 30। 
  223. "U.S. Relations With Israel Bureau of Near Eastern Affairs Fact Sheet March 10, 2014"U.S. Department of State। ২১ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৪ 
  224. "Israel: Background and Relations with the United States Updated" (পিডিএফ)। Defense Technical Information Center। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০০৯ 
  225. "U.S. Overseas Loans and Grants" (পিডিএফ)। ৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  226. "U.S. Government Foreign Grants and Credits by Type and Country: 2000 to 2010" (পিডিএফ)। ২০ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  227. "Foreign Aid"। ২৫ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  228. "Americans Still Pro-Israel, Though Palestinians Gain Support"Gallup, Inc (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ মার্চ ২০২২। ৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  229. "Friend or Enemy — Israel"YouGov (ইংরেজি ভাষায়)। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২২। ২৭ মে ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  230. "The bilateral relationship"UK in Israel। Foreign and Commonwealth Office। ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  231. "Congressional Research Service: Germany's Relations with Israel: Background and Implications for German Middle East Policy, Jan 19, 2007. (p. CRS-2)" (পিডিএফ)। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১০ 
  232. Eric Maurice (৫ মার্চ ২০১৫)। "EU to Revise Relations with Turbulent Neighbourhood"EUobserver। ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  233. Abadi 2004, পৃ. 3. "However, it was not until 1991 that the two countries established full diplomatic relations."
  234. Abadi 2004, পৃ. 4–6।
  235. Uzer, Umut (২৬ মার্চ ২০১৩)। "Turkish-Israeli Relations: Their Rise and Fall"Middle East PolicyXX (1): 97–110। ডিওআই:10.1111/mepo.12007। ২৩ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০১৭ 
  236. "Israel woos Greece after rift with Turkey"। BBC News। ১৬ অক্টোবর ২০১০। ২৯ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  237. "Turkey, Greece discuss exploration off Cyprus"Haaretz। Associated Press। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১১। ৩০ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১২ 
  238. Benari, Elad (৫ মার্চ ২০১২)। "Israel, Cyprus Sign Deal for Underwater Electricity Cable"Arutz Sheva। ৭ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০১৭ 
  239. "Inequality Report: The Palestinian Arab Minority in Israel – Adalah"www.adalah.org (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০১-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-১২ 
  240. "The Israel-Kazakhstan Partnership"The Diplomat (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ জুলাই ২০১৬। ১৮ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  241. Kumar, Dinesh। "India and Israel: Dawn of a New Era" (পিডিএফ)। Jerusalem Institute for Western Defense। ১২ মে ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১২ 
  242. "India to hold wide-ranging strategic talks with US, Israel"The Times of India। ১৯ জানুয়ারি ২০১০। ৭ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  243. "Iran and Israel in Africa: A search for allies in a hostile world"The Economist। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০। ১৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  244. "History: 1948"। Israel Defense Forces। ২০০৭। ১২ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০০৭ 
  245. Henderson 2003, পৃ. 97।
  246. "The State: Israel Defense Forces (IDF)"। Israel Ministry of Foreign Affairs। ১৩ মার্চ ২০০৯। ১৫ আগস্ট ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০০৭ 
  247. "The Israel Defense Forces"। Israel Ministry of Foreign Affairs। ১ মার্চ ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০০৬ 
  248. Stendel 1997, পৃ. 191–192।
  249. Shtrasler, Nehemia (১৬ মে ২০০৭)। "Cool law, for wrong population"Haaretz। ৩১ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১২ 
  250. "Sherut Leumi (National Service)"। Nefesh B'Nefesh। ৮ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  251. "Israel's Arab soldiers who fight for the Jewish state" (ইংরেজি ভাষায়)। BBC News। ৮ নভেম্বর ২০১৬। ৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  252. IISS 2018, pp. 339–340
  253. Katz, Yaakov (৩০ মার্চ ২০০৭)। "Arrow can fully protect against Iran"The Jerusalem Post। ৪ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  254. Israeli Mirage III and Nesher Aces, By Shlomo Aloni, (Osprey 2004), p. 60
  255. Spike Anti-Tank Missile, Israel ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ মার্চ ২০০২ তারিখে army-technology.com
  256. Robert Johnson (১৯ নভেম্বর ২০১২)। "How Israel Developed Such A Shockingly Effective Rocket Defense System"Business Insider। ২৫ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১২ 
  257. Sarah Tory (১৯ নভেম্বর ২০১২)। "A Missile-Defense System That Actually Works?"Slate। ২০ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১২ 
  258. Zorn, E.L. (৮ মে ২০০৭)। "Israel's Quest for Satellite Intelligence"। Central Intelligence Agency। ২৬ এপ্রিল ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১২ 
  259. Katz, Yaakov (১১ জুন ২০০৭)। "Analysis: Eyes in the sky"The Jerusalem Post। ১৪ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  260. ElBaradei, Mohamed (২৭ জুলাই ২০০৪)। "Transcript of the Director General's Interview with Al-Ahram News"। International Atomic Energy Agency। ১৮ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  261. "Proliferation of Weapons of Mass Destruction: Assessing the Risks" (পিডিএফ)। Office of Technology Assessment। আগস্ট ১৯৯৩। পৃষ্ঠা 65, 84। ২৮ মে ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১২ 
  262. "Background Information"2005 Review Conference of the Parties to the Treaty on the Non-Proliferation of Nuclear Weapons (NPT)। United Nations। ২৭ মে ২০০৫। ১৩ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১২ 
  263. Ziv, Guy, "To Disclose or Not to Disclose: The Impact of Nuclear Ambiguity on Israeli Security", Israel Studies Forum, Vol. 22, No. 2 (Winter 2007): 76–94
  264. "Popeye Turbo"। Federation of American Scientists। ৪ মার্চ ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ 
  265. "Glossary"। Israel Homeowner। ১৭ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  266. Defence Expenditure in Israel, 1950–2015 (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Israel Central Bureau of Statistics। ২৯ মে ২০১৭। ১৯ জুন ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৭ 
  267. Trends in World Military Expenditure, 2021 (প্রতিবেদন)। Stockholm International Peace Research Institute। এপ্রিল ২০২২। ২৫ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  268. Sharp, Jeremy M. (২২ ডিসেম্বর ২০১৬)। U.S. Foreign Aid to Israel (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Congressional Research Service। পৃষ্ঠা 36। ৩১ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৭ 
  269. Lake, Eli (১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬)। "The U.S.-Israel Memorandum of Misunderstanding"। Bloomberg। ৪ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৭ 
  270. "Top List TIV Tables"। Stockholm International Peace Research Institute। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০২৩ 
  271. Israel reveals more than $7 billion in arms sales, but few names ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে By Gili Cohen | 9 January 2014, Haaretz
  272. Global Peace Index 2022 (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Institute for Economics and Peace। জুন ২০২২। পৃষ্ঠা 11। ৯ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  273. "Israel's high court unique in region"Boston Herald। ৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৩ 
  274. "Israel"The World Factbook। Central Intelligence Agency। ১০ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৭ 
  275. "The Judiciary: The Court System"। Israel Ministry of Foreign Affairs। ১ আগস্ট ২০০৫। ৫ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০০৭ 
  276. "Yariv Levin"। Ministry of Justice। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-২১ .
  277. "Inequality Report: The Palestinian Arab Minority in Israel – Adalah"www.adalah.org (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০১-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-১২ 
  278. Concluding Observations of the Human Rights Committee—Israel, CCPR/C/ISR/CO/3, 29 July 2010, para. 2, available at: http://www2.ohchr.org/english/bodies/hrc/docs/CCPR.C.ISR.CO.3.doc ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে
  279. Orna Ben-Naftali; Michael Sfard; Hedi Viterbo (২০১৮)। The ABC of the OPT: A Legal Lexicon of the Israeli Control over the Occupied Palestinian Territory। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 52–। আইএসবিএন 978-1-107-15652-4 
  280. "Israel"IMF data mapper। International Monetary Fund। অক্টোবর ২০২৩। ২০২২-১০-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-২১ 
  281. Team, FAIR (২০২৩-০৯-০৬)। "Top 10 Richest Countries in Asia [2023]"FAIR (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১১-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-২০ 
  282. "Global wealth report"credit-suisse.comCredit Suisse। ১৮ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ 
  283. Wrobel, Sharon (২৬ ডিসেম্বর ২০২২)। "Israel ranked 4th-best-performing economy among OECD countries in 2022"The Times of Israel। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  284. Chang, Richard J.। "The Countries With The Most Billionaires 2022"Forbes (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০২৩ 
  285. "Israel"OECD Data (ইংরেজি ভাষায়)। OECD। ২০২৩-১০-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৩ 
  286. "Israel's accession to the OECD"oecd.org। OECD। ১৬ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১২ 
  287. "List of OECD Member countries — Ratification of the Convention on the OECD"oecd.org। OECD। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১২ 
  288. "The Global Competitiveness Report 2019" (পিডিএফ)। ৯ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২১ 
  289. "Rankings"World Bank (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২১ 
  290. OECD 2011
  291. "Israel"The World Factbook। Central Intelligence Agency। ১০ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৭ 
  292. "Israel"The World Factbook। Central Intelligence Agency। ১০ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৭ 
  293. "Israel"The World Factbook। Central Intelligence Agency। ১০ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৭ 
  294. "Israel's International Investment Position (IIP), June 2015" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Bank of Israel। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ 
  295. Bounfour, Ahmed; Edvinsson, Leif (২০০৫)। Intellectual Capital for Communities: Nations, Regions, and Cities। Butterworth-Heinemann। পৃষ্ঠা 47 (368 pages)। আইএসবিএন 978-0-7506-7773-8 
  296. Richard Behar (১১ মে ২০১৬)। "Inside Israel's Secret Startup Machine"Forbes। ৯ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৬ 
  297. "The Israeli technological Eco-system"Deloitte Israel (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  298. Yerman, Jordan (২০১৯-০৫-২২)। "A Startup Nation: Why Israel Has Become The New Silicon Valley"APEX (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১০-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-২২ 
  299. "Israel's economy is a study in contrasts"The Economistআইএসএসএন 0013-0613। ২০২৩-১০-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-২২ 
  300. Ioniță, Antoanela (২০২৩-০২-০৩)। "Lessons from Tel Aviv: What Has Fueled Israel's Startup Ecosystem's Growth"TheRecursive.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১০-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-২২ 
  301. "Israel: Start-up nation comes of age"Financial Times। ২০১৬-০১-০৬। ২০২৩-১১-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-২২ 
  302. Krawitz, Avi (২৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৭)। "Intel to expand Jerusalem R&D"The Jerusalem Post। ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  303. "Microsoft Israel R&D center: Leadership"। Microsoft। ১৩ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১২Avi returned to Israel in 1991, and established the first Microsoft R&D Center outside the US ... 
  304. Koren, Orah (২৬ জুন ২০১২)। "Instead of 4 work days: 6 optional days to be considered half day-outs"The Marker। ১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১২  (in Hebrew)
  305. "Israel keen on IT tie-ups"Business Line। ১০ জানুয়ারি ২০০১। ২০১৩-০১-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১২ 
  306. "Israel's technology industry: Punching above its weight"The Economist। ১০ নভেম্বর ২০০৫। ১৮ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  307. "Research and development (R&D) – Gross domestic spending on R&D"OECD Data। OECD। ১৪ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  308. WIPO। "Global Innovation Index 2024, 17th Edition"www.wipo.int (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-১২-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০১ 
  309. "These Are the World's Most Innovative Countries"Bloomberg.com। ২২ জানুয়ারি ২০১৯। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৯ 
  310. Shteinbuk, Eduard (২২ জুলাই ২০১১)। "R&D and Innovation as a Growth Engine" (পিডিএফ)। National Research University – Higher School of Economics। ৮ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১৩ 
  311. Augusto Lopez-Claros; Irene Mia (২০০৬)। Israel: Factors in the Emergence of an ICT Powerhouse (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Geneva: Foreign Direct Investment Database। ২০১৫-০৭-১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা – InvestinIsrael.gov-এর মাধ্যমে। 
  312. Haviv Rettig Gur (৯ অক্টোবর ২০১৩)। "Tiny Israel a Nobel heavyweight, especially in chemistry"The Times of Israel। ৯ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১৭ 
  313. Heylin, Michael (২৭ নভেম্বর ২০০৬)। "Globalization of Science Rolls On" (পিডিএফ)Chemical & Engineering News। পৃষ্ঠা 29–31। ২০ জুন ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ 
  314. Gordon, Evelyn (২৪ আগস্ট ২০০৬)। "Kicking the global oil habit"The Jerusalem Post। ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  315. Yarden Skop (২ সেপ্টেম্বর ২০১৩)। "Israel's scientific fall from grace: Study shows drastic decline in publications per capita"Haaretz। ২২ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  316. "Israel"। Academic Ranking of World Universities। ২০১৬। ১৭ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৭ 
  317. "Futron Releases 2012 Space Competitiveness Index"। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  318. O'Sullivan, Arieh (৯ জুলাই ২০১২)। "Israel's domestic satellite industry saved"The Jerusalem Post। ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১২The Amos 6 will be IAI's 14th satellite 
  319. Tran, Mark (২১ জানুয়ারি ২০০৮)। "Israel launches new satellite to spy on Iran"The Guardian। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  320. "Space launch systems – Shavit"। Deagel। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০১৩ 
  321. e-Teacher (৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "Learning Hebrew Online – Colonel Ilan Ramon"The Jerusalem Post। ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  322. Talbot, David (২০১৫)। "Megascale Desalination"MIT Technology Review। ১৬ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  323. Federman, Josef (৩০ মে ২০১৪)। "Israel solves water woes with desalination"। Associated Press। ২ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৪ 
  324. Kershner, Isabel (২৯ মে ২০১৫)। "Aided by the Sea, Israel Overcomes an Old Foe: Drought"The New York Times। ৪ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৫ 
  325. Rabinovitch, Ari (৬ ডিসেম্বর ২০১১)। "Desalination plant could make Israel water exporter"Reuters। ৬ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  326. Lettice, John (২৫ জানুয়ারি ২০০৮)। "Giant solar plants in Negev could power Israel's future"The Register। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  327. Gradstein, Linda (২২ অক্টোবর ২০০৭)। "Israel Pushes Solar Energy Technology"। NPR। ২৬ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  328. Parry, Tom (১৫ আগস্ট ২০০৭)। "Looking to the sun"Canadian Broadcasting Corporation। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  329. Sandler, Neal (২৬ মার্চ ২০০৮)। "At the Zenith of Solar Energy"Bloomberg Businessweek। ৫ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১২ 
  330. Grossman, Gershon; Ayalon, Ofira; Baron, Yifaat; Kauffman, Debby। "Solar energy for the production of heat Summary and recommendations of the 4th assembly of the energy forum at SNI"। Samuel Neaman Institute for Advanced Studies in Science and Technology। ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১২ 
  331. Del Chiaro, Bernadette; Telleen-Lawton, Timothy (৩ এপ্রিল ২০০৭)। "Solar Water Heating: How California Can Reduce Its Dependence on Natural Gas"। Environment California। ১১ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  332. Berner, Joachim (জানুয়ারি ২০০৮)। "Solar, what else?!" (পিডিএফ)Sun & Wind Energy। Israel Special। পৃষ্ঠা 88। ২১ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মে ২০১০ 
  333. Gradstein, Linda (২২ অক্টোবর ২০০৭)। "Israel Pushes Solar Energy Technology"। NPR। ২৬ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  334. Parry, Tom (১৫ আগস্ট ২০০৭)। "Looking to the sun"Canadian Broadcasting Corporation। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  335. Sandler, Neal (২৬ মার্চ ২০০৮)। "At the Zenith of Solar Energy"Bloomberg Businessweek। ৫ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১২ 
  336. "Will Israel's Electric Cars Change the World?"Time। ২৬ এপ্রিল ২০১১। ১৫ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১২ 
  337. "Electric cars are all the rage in Israel"Financial Times। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১০। ৫ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১২ 
  338. "Israel to keep electric car recharging fees low"Haaretz। ১৩ মার্চ ২০১২। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১২ 
  339. "Electric Car Company Folds After Taking $850 Million From GE And Others"Business Insider। ২৬ মে ২০১৩। ১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  340. Wainer, David; Ben-David, Calev (২২ এপ্রিল ২০১০)। "Israel Billionaire Tshuva Strikes Gas, Fueling Expansion in Energy, Hotels"। Bloomberg News। ১২ জানুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  341. "The World Factbook — Central Intelligence Agency"cia.gov। ১৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১৮ 
  342. "The World Factbook — Central Intelligence Agency"cia.gov। ১৫ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  343. Cohen, Tova; Ari, Rabinovitch (৩১ ডিসেম্বর ২০১৯)। "Israel gets first gas from Leviathan with exports to follow"। Reuters। ২৭ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০২২ 
  344. "Ketura Sun Technical Figures"। ৯ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১১ 
  345. "Ketura Sun Environmental Figures"। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১১ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  346. "Roads, by Length and Area"। Israel Central Bureau of Statistics। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৬। ৪ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  347. "3.09 Million Motor Vehicles in Israel in 2015"। Israel Central Bureau of Statistics। ৩০ মার্চ ২০১৬। ৪ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  348. "3.09 Million Motor Vehicles in Israel in 2015"। Israel Central Bureau of Statistics। ৩০ মার্চ ২০১৬। ৪ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  349. "Israel expects 30% of cars on its roads to be electric by 2030"। ২০২৩-০৯-১২। ২০২৪-০৫-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-১৮ 
  350. "Bus Services on Scheduled Routes" (পিডিএফ)। Israeli Central Bureau of Statistics। ২০০৯। ১০ জুন ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ 
  351. Stub, Zev। "Egged's monopoly ends, Superbus taking over Jerusalem lines in late 2021"The Jerusalem Post। ১ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২১ 
  352. "Railway Services"। Israel Central Bureau of Statistics। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৬। ৪ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  353. "Railway Services"। Israel Central Bureau of Statistics। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৬। ৪ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  354. "Number of Passengers at Ben-Gurion Airport Rises 10% Despite Cancellations Due to Israel-Hamas War"Haaretz। ২০২৪-০১-২২। 
  355. Yan (৩ জানুয়ারি ২০১৮)। "Israel sees record 3.6 mln inbound tourists in 2017"Xinhua। ২৪ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  356. Raz-Chaimovich, Michal (২৭ ডিসেম্বর ২০১৭)। "Record 3.6m tourists visit Israel in 2017"Globes। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  357. "Housing prices"OECD Data (ইংরেজি ভাষায়)। OECD। ১১ আগস্ট ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  358. "Average salary in Israel" (পিডিএফ)Central Bureau of Statistics of Israel। ৪ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০২২ 
  359. "Dwellings and Buildings in Israel" (পিডিএফ)Central Bureau of Statistics of Israel। ২৬ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২২ 
  360. Tsion, Hila (২৩ জুন ২০২১)। "Housing crisis: about 200,000 apartments are missing"Ynet (হিব্রু ভাষায়)। ৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  361. Brian Blum (১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১)। "Israeli housing prices show largest increase in the world"ISRAEL21c (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০২২ 
  362. "Report on housing loans"Bank of Israel। ২৬ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২২ 
  363. Dashefsky, Arnold; Della-Pergola, Sergio; Sheskin, Ira, সম্পাদকগণ (২০২১)। World Jewish Population (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Berman Jewish DataBank। ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ 
  364. Population of Israel on the Eve of 2023 (প্রতিবেদন)। Israel Central Bureau of Statistics। ২৯ ডিসেম্বর ২০২২। ১ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ 
  365. "ISRAEL: Crackdown on illegal migrants and visa violators"IRIN। ১৪ জুলাই ২০০৯। ১৯ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১২ 
  366. Adriana Kemp, "Labour migration and racialisation: labour market mechanisms and labour migration control policies in Israel", Social Identities 10:2, 267–292, 2004
  367. "Israel rounds up African migrants for deportation"। Reuters। ১১ জুন ২০১২। ১৬ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০২১ 
  368. "Urban population (% of total population) – Israel"data.worldbank.orgWorld Bank। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  369. "Can Jews and Palestinians live peacefully in Israel? The data on mixed neighborhoods says yes"The Washington Post। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২ 
  370. "Life expectancy at birth"OECD Data। OECD। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৯ 
  371. "Arab and Jewish medics together on frontline of Israel's virus fight" (ইংরেজি ভাষায়)। France 24Agence France Presse। ২৯ মার্চ ২০২০। ২৩ জুন ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০২২ 
  372. Dov Chernichovsky, Bishara Bisharat, Liora Bowers, Aviv Brill, and Chen Sharony, "The Health of the Arab Israeli Population" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে. Taub Center for Social Policy Studies in Israel December 2017 pp.1–50, 13 (2015)
  373. "Saudi writer: 'Why is life expectancy in Israel better?'" (ইংরেজি ভাষায়)। BBC News। ৯ অক্টোবর ২০১২। ২৩ জুন ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০২৩ 
  374. "Taub Center report shows discrepancy in Jewish, Arab life expectancy"Ynetnews। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২ 
  375. "Israel's birth rate remains highest in OECD by far, at 2.9 children per woman"Times of Israel। ২১ জুন ২০২৪। ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  376. DellaPergola, Sergio (২০০০)। "Still Moving: Recent Jewish Migration in Comparative Perspective"। Daniel J. Elazar; Morton WeinfeldThe Global Context of Migration to Israel। Transaction Publishers। পৃষ্ঠা 13–60। আইএসবিএন 978-1-56000-428-8 
  377. Herman, Pini (১ সেপ্টেম্বর ১৯৮৩)। "The Myth of the Israeli Expatriate"। Moment Magazine। খণ্ড 8 নং 8। পৃষ্ঠা 62–63। 
  378. Gould, Eric D.; Moav, Omer (২০০৭)। "Israel's Brain Drain"। Israel Economic Review5 (1): 1–22। এসএসআরএন 2180400  
  379. Rettig Gur, Haviv (৬ এপ্রিল ২০০৮)। "Officials to US to bring Israelis home"The Jerusalem Post। ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  380. "Jews, by Continent of Origin, Continent of Birth and Period of Immigration" (পিডিএফ)। Israel Central Bureau of Statistics। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  381. Goldberg, Harvey E. (২০০৮)। "From Sephardi to Mizrahi and Back Again: Changing Meanings of "Sephardi" in Its Social Environments"Jewish Social Studies15 (1): 165–188। ডিওআই:10.18647/2793/JJS-2008। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  382. Joel Schalit (৩১ আগস্ট ২০০৯)। "The Missing Mizrahim"Jewcy। ৩ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  383. Okun, Barbara S.; Khait-Marelly, Orna (২০০৬)। "Socioeconomic Status and Demographic Behavior of Adult Multiethnics: Jews in Israel" (পিডিএফ)। Hebrew University of Jerusalem। ২৯ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৩ 
  384. DellaPergola, Sergio (২০১১)। "Jewish Demographic Policies" (পিডিএফ)। The Jewish People Policy Institute। ৮ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  385. "Israel (people)"Encyclopedia.com। ২০০৭। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  386. Yoram Ettinger (৫ এপ্রিল ২০১৩)। "Defying demographic projections"Israel Hayom। ২৯ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৩ 
  387. Gorenberg, Gershom (২৬ জুন ২০১৭)। "Settlements: The Real Story"The American Prospect। ১৪ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৭ 
  388. "Localities and Population, by Population Group, District, Sub-District and Natural Region" (পিডিএফ)। Israel Central Bureau of Statistics। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  389. Yaniv, Omer; Haddad, Netta; Assaf-Shapira, Yair (২০২২)। Jerusalem Facts and Trends 2022 (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Jerusalem Institute for Policy Research। পৃষ্ঠা 25। ২৯ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  390. "Settlements in the Gaza Strip"Settlement Information। ২৬ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০০৭ 
  391. "Population of Israel on the Eve of 2022"। Cbs.gov.il। ২৪ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ 
  392. Citizenship, Identity and Political Participation: Measuring the Attitudes of the Arab Citizens in Israel (প্রতিবেদন)। Konrad Adenauer Foundation। ডিসেম্বর ২০১৭। পৃষ্ঠা 22, 25, 28। ৩০ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪(p.28) "The positions of the participants in the focus groups reflect the strength of Palestinian-Arab identity among Arab citizens and the fact that they do not see a contradiction between Palestinian-Arab national identity and Israeli civic identity. The designation "Israeli-Arab" aroused great opposition in the focus groups, as did Israel's Independence Day. ... The collective position presented in the focus group discussions finds expression in the public sphere and emphasizes the Palestinian national identity. Conversely, the responses of the survey participants reveal individual attitudes that assign a broader (albeit secondary, identity) dimension to the component of Israeli civic identity"; quote (p.25): The designation "Arab citizens of Israel" was acceptable to them on the basis of the understanding that it is impossible to live without citizenship, and as long as Israeli citizenship does not harm the national consciousness. Conversely, the participants spoke out against the designation "Arab-Israeli"... 
  393. Lynfield, Ben (২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "Survey: 60% of Arab Israelis have positive view of state"The Jerusalem Post। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১৭ 
  394. "Localities, Population and Density per Sq. Km., by Metropolitan Area and Selected Localities"। Israel Central Bureau of Statistics। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭। ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭ 
  395. "Population in the Localities 2019" (XLS)। Israel Central Bureau of Statistics। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২০ 
  396. Roberts 1990, পৃ. 60 Although East Jerusalem and the Golan Heights have been brought directly under Israeli law, by acts that amount to annexation, both of these areas continue to be viewed by the international community as occupied, and their status as regards the applicability of international rules is in most respects identical to that of the West Bank and Gaza.
  397. "Population Density by City 2024"worldpopulationreview.com। ৩০ মে ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  398. 2.22 Localities and Population, by Municipal Status and District ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে, 2018
  399. "List of Cities in Israel"। ৭ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  400. Laub, Karin (১৮ জুন ১৯৮৭)। "Long Suppressed, Yiddish is Making a Comeback in Israel"Associated Press News। Jerusalem। ২৪ নভেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  401. Golden, Zach (১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩)। "How Yiddish became a 'foreign language' in Israel despite being spoken there since the 1400s"The Forward। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মে ২০২৪ 
  402. Israeli Schools: Religious and Secular Problems। Education Resources Information Center। ১০ অক্টোবর ১৯৮৪। ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  403. Israel Central Bureau of Statistics: The Ethiopian Community in Israel ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে
  404. "Israel may admit 3,000 Ethiopia migrants if Jews"। Reuters। ১৬ জুলাই ২০০৯। ৯ জুলাই ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  405. Meyer, Bill (১৭ আগস্ট ২০০৮)। "Israel's welcome for Ethiopian Jews wears thin"The Plain Dealer। ২১ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১২ 
  406. "Study: Soviet immigrants outperform Israeli students"Haaretz। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। ১০ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  407. "French radio station RFI makes aliyah"Ynetnews। ৫ ডিসেম্বর ২০১১। ১৬ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  408. Spolsky, Bernard (১৯৯৯)। Round Table on Language and Linguistics। Georgetown University Press। পৃষ্ঠা 169–170। আইএসবিএন 978-0-87840-132-1In 1948, the newly independent state of Israel took over the old British regulations that had set English, Arabic, and Hebrew as official languages for Mandatory Palestine but, as mentioned, dropped English from the list. In spite of this, official language use has maintained a de facto role for English, after Hebrew but before Arabic. 
  409. Bat-Zeev Shyldkrot, Hava (২০০৪)। "Part I: Language and Discourse"Diskin Ravid, Dorit; Bat-Zeev Shyldkrot, Hava। Perspectives on Language and Development: Essays in Honor of Ruth A. Berman। Kluwer Academic Publishers। পৃষ্ঠা 90। আইএসবিএন 978-1-4020-7911-5English is not considered official but it plays a dominant role in the educational and public life of Israeli society. ... It is the language most widely used in commerce, business, formal papers, academia, and public interactions, public signs, road directions, names of buildings, etc. 
  410. Shohamy, Elana (২০০৬)। Language Policy: Hidden Agendas and New Approaches। Routledge। পৃষ্ঠা 72–73। আইএসবিএন 978-0-415-32864-7While English is not declared anywhere as an official language, the reality is that it has a very high and unique status in Israel. It is the main language of the academy, commerce, business, and the public space. 
  411. "English programs at Israeli universities and colleges"। Israel Ministry of Foreign Affairs। ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  412. Starr, Kelsey Jo; Masci, David (৮ মার্চ ২০১৬)। "In Israel, Jews are united by homeland but divided into very different groups"। Pew Research Center। ১৬ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৭ 
  413. Shahar Ilan (২৪ নভেম্বর ২০০৯)। "At the edge of the abyss"Haaretz। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ 
  414. Bassok, Moti (২৫ ডিসেম্বর ২০০৬)। "Israel's Christian population numbers 148,000 as of Christmas Eve"Haaretz। ১৬ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১২ 
  415. "National Population Estimates" (পিডিএফ)। Israel Central Bureau of Statistics। পৃষ্ঠা 27। ৭ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০০৭ 
  416. "Israel's disputatious Avigdor Lieberman: Can the coalition hold together?"The Economist। ১১ মার্চ ২০১০। ১৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১২ 
  417. Levine, Lee I. (১৯৯৯)। Jerusalem: its sanctity and centrality to Judaism, Christianity, and Islam। Continuum International Publishing Group। পৃষ্ঠা 516। আইএসবিএন 978-0-8264-1024-5 
  418. Hebrew Phrasebook। Lonely Planet Publications। ১৯৯৯। পৃষ্ঠা 156। আইএসবিএন 978-0-86442-528-7 
  419. "The Baháʼí World Centre: Focal Point for a Global Community"। The Baháʼí International Community। ২৯ জুন ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০০৭ 
  420. "Teaching the Faith in Israel"। Baháʼí Library Online। ২৩ জুন ১৯৯৫। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০০৭ 
  421. "Kababir and Central Carmel – Multiculturalism on the Carmel"। ৮ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৫ 
  422. "Visit Haifa"। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৫ 
  423. "Education in Ancient Israel"। American Bible Society। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৫ 
  424. Education at a Glance: Israel (প্রতিবেদন)। Organisation for Economic Co-operation and Development। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৭ 
  425. "Israel: IT Workforce"Information Technology Landscape in Nations Around the World। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০০৭ 
  426. "Israel"The World Factbook। Central Intelligence Agency। ১০ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৭ 
  427. Israeli Schools: Religious and Secular Problems। Education Resources Information Center। ১০ অক্টোবর ১৯৮৪। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  428. Kashti, Or; Ilan, Shahar (১৮ জুলাই ২০০৭)। "Knesset raises school dropout age to 18"Haaretz। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  429. Shetreet, Ida Ben; Woolf, Laura L. (২০১০)। "Education" (পিডিএফ)Publications Department। Ministry of Immigrant Absorption। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১২ 
  430. "Religion and Education Around the World"। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬। 
  431. "6. Jewish educational attainment"। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬। 
  432. "How Religious Groups Differ in Educational Attainment"। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬। 
  433. "Jews at top of class in first-ever global study of religion and education"। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬। 
  434. "The Israeli Matriculation Certificate"। United States-Israel Educational Foundation via the University of Szeged University Library। জানুয়ারি ১৯৯৬। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০০৭ 
  435. "Students in Grade 12 – Matriculation Examinees and Those Entitled to a Certificate" (পিডিএফ)। Israel Central Bureau of Statistics। ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০২৩ 
  436. Silver, Stefan (১১ মে ২০১৭)। "Israel's educational tradition drives economic growth"Kehlia News Israel। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১৭ 
  437. Shetreet, Ida Ben; Woolf, Laura L. (২০১০)। "Education" (পিডিএফ)Publications Department। Ministry of Immigrant Absorption। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১২ 
  438. "Higher Education in Israel"। Embassy of Israel In India। ২৫ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১২ 
  439. Paraszczuk, Joanna (১৭ জুলাই ২০১২)। "Ariel gets university status, despite opposition"The Jerusalem Post। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  440. "History of the Library"। National Library of Israel। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৪ 
  441. "Israel"। Academic Ranking of World Universities। ২০১৬। ১৭ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৭ 
  442. "Asian Studies: Israel as a 'Melting Pot'"। National Research University Higher School of Economics। ১২ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১২ 
  443. Ran, Ami (২৫ আগস্ট ১৯৯৮)। "Encounters: The Vernacular Paradox of Israeli Architecture"। Ministry of Foreign Affairs। ৭ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭ 
  444. Brinn, David (২৩ অক্টোবর ২০০৫)। "Israeli, Palestinian and Jordanian DJs create bridge for peace"ISRAEL21c। ১০ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  445. "The International Israeli Table"। Israel Ministry of Foreign Affairs। ১২ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০০৯ 
  446. "Jewish Festivals and Days of Remembrance in Israel"। Israel Ministry of Foreign Affairs। ১৪ আগস্ট ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৭ 
  447. "Depositing Books to The Jewish National & University Library"। Jewish National and University Library। ২৯ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০০৭ 
  448. "The Annual Israeli Book Week Report 2016"। National Library of Israel। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৮ 
  449. "The Nobel Prize in Literature 1966"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০০৭ 
  450. "Yehuda Amichai"Poetry Foundation (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০২৩ 
  451. "5 Israeli authors you should know – DW – 09/03/2021"dw.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০২৩ 
  452. Books, Five। "The Best Contemporary Israeli Fiction"Five Books (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০২৩ 
  453. Broughton, Ellingham এবং Trillo 1999, পৃ. 365–369।
  454. "Israel"World Music। National Geographic Society। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  455. Ben-Sasson 1985, পৃ. 1095।
  456. Ewbank, Alison J.; Papageorgiou, Fouli T. (১৯৯৭)। Whose Master's Voice?: The Development of Popular Music in Thirteen Cultures। Greenwood Press। পৃষ্ঠা 117। আইএসবিএন 978-0-313-27772-6 
  457. Davis, Barry (৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৭)। "US music lovers join the birthday fun for Israel's greatest classical ensemble – the IPO"ISRAEL21c 
  458. "Israel"Eurovision Song Contest। European Broadcasting Union। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৩ 
  459. "History"Eurovision Song Contest। European Broadcasting Union। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৩ 
  460. "About the Red Sea Jazz Festival"। Red Sea Jazz Festival। ১২ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  461. "Israeli Folk Music"World Music। National Geographic Society। ৩ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  462. התיאטרון הלאומי הבימה (হিব্রু ভাষায়)। Habima National Theatre। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০০৭ 
  463. "Theatre in Israel"jewishvirtuallibrary.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৯ 
  464. "Israeli Theatre"My Jewish Learning (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৯ 
  465. "1883 | Encyclopedia of the Founders and Builders of Israel"tidhar.tourolib.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৯ 
  466. "Alexandre FRENEL"Bureau d’art Ecole de Paris (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০১-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৬-০৩ 
  467. "Chaim Soutine – From Russia to Paris by Ben Uri Research Unit"issuu.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৫-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৯ 
  468. "Israel Studies An Anthology: Art in Israel"jewishvirtuallibrary.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৯ 
  469. "South Africa launches case at top UN court accusing Israel of genocide in Gaza"Associated Press (ইংরেজি ভাষায়)। ডিসেম্বর ২৯, ২০২৩। জানুয়ারি ২, ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৫, ২০২৪ 
  470. "Israel – Art, Music, Dance"britannica.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২৬ 
  471. "Encyclopaedia Judaica (2nd edition)"Reference Reviews22 (1): 51–53। ২০০৮-০১-১৮। আইএসএসএন 0950-4125ডিওআই:10.1108/09504120810843177 
  472. "1938-1941 - Alexander Zaid, David Polus"CIE (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৪-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২৬ 
  473. "Eclectic–Modern \ Tel Aviv Museum of Art"tamuseum.org.il (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-২২ 
  474. ""Erich Mendelsohn: Berlin – Jerusalem" Photography by Carsten Krohn | Bauhaus Center Tel Aviv" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-২৭ 
  475. "Erich Mendelsohn"Weizmann Wonder Wander (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-২৭ 
  476. Centre, UNESCO World Heritage। "White City of Tel-Aviv – the Modern Movement"UNESCO World Heritage Centre (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-২২ 
  477. Constantinoiu, Marina (২০২১-০৪-২১)। "In Tel Aviv, amazing Brutalist architecture hides in plain sight"ISRAEL21c (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-২২ 
  478. "Beyond Bauhaus – The allure of Israeli Brutalism"The Jerusalem Post | JPost.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০১-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-২২ 
  479. "Sir Patrick Geddes Plan for Tel-Aviv"ESRAmagazine (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-২২ 
  480. Amir, Eyal; Churchman, Arza; Wachman, Avraham (অক্টোবর ২০০৫)। "The Kibbutz Dwelling: Ideology and Design"Housing, Theory and Society22 (3): 147–165। এসটুসিআইডি 145220156ডিওআই:10.1080/14036090510040313 
  481. "Israel — Hebrew- and English-Language Media Guide" (পিডিএফ)। Open Source Center। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৮। ৮ মে ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০২২ 
  482. "Israeli Newspaper Brawl Moving to the Internet"The Forward (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৫-০২-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-২৪ 
  483. Bernard Reich; David H. Goldberg, সম্পাদকগণ (২০১৬)। Historical Dictionary of Israel। Rowman & Littlefield Publishers। পৃষ্ঠা 271। আইএসবিএন 9781442271852 
  484. Russian TV channel Israel Plus sees loss, Haaretz, 2 December 2013
  485. Tucker, Nati (১২ সেপ্টেম্বর ২০১৯)। "Israel's Only Private Arabic TV Channel Thrives After Help From Surprising Ally"। Haaretz 
  486. "Israel: Freedom in the World 2024 Country Report"Freedom House (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-২৪ 
  487. "2024 World Press Freedom Index"। Reporters Without Borders। ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২৪ 
  488. "Middle East - North Africa Journalism throttled by political pressure"। Reporters Without Borders। ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২৪ 
  489. "Middle East - North Africa Journalism throttled by political pressure"। Reporters Without Borders। ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২৪ 
  490. Sharon, Jeremy (মে ৭, ২০২৪)। "Shin Bet report that led to closure of Al Jazeera is 'classified,' won't be released"Times of Israel 
  491. Beaumont, Peter (২০২৪-০৫-৩০)। "Israeli journalist describes threats over reporting on spy chief and ICC"The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0261-3077। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-৩০ 
  492. The Associated Press (মে ২১, ২০২৪)। "Israeli officials seize AP equipment and take down live shot of northern Gaza, citing new media law"The Associated Press। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৫, ২০২৪ 
  493. Rasgon, Adam (মে ২১, ২০২৪)। "Israel Says It Will Return Camera It Seized From AP"The New York Times। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৫, ২০২৪ 
  494. "About the Museum"। The Israel Museum, Jerusalem। ২ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৩ 
  495. "Shrine of the Book"। The Israel Museum, Jerusalem। ৯ জুলাই ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০০৭ 
  496. "About the Museum"। The Israel Museum, Jerusalem। ২ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৩ 
  497. "About Yad Vashem"। Yad Vashem। ১৪ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  498. "Museum Information"। Beth Hatefutsoth। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০০৭ 
  499. Ahituv, Netta (২০১৭-০৭-১২)। "10 of Israel's best museums"CNN (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-০১ 
  500. Rast, Walter E. (১৯৯২)। Through the Ages in Palestinian Archaeology: An Introductory Handbook। Continuum International Publishing Group। পৃষ্ঠা 50। আইএসবিএন 978-1-56338-055-6  "Galilee man" (lowercase "m") in this source is a typo – ref. Solo Man, Peking Man and so forth.
  501. Yael Raviv, Falafel Nation, University of Nebraska Press, 2015
  502. Uzi Rebhun, Lilakh Lev Ari, American Israelis: Migration, Transnationalism, and Diasporic Identity, Brill, 2010 pp. 112–113.
  503. Bernstein 2010, পৃ. 227, 233–234
  504. Yael Raviv, Falafel Nation, University of Nebraska Press, 2015
  505. Bernstein 2010, পৃ. 231–233
  506. Jeffrey Yoskowitz (৮ আগস্ট ২০১২)। "Israel's Pork Problem"Slate। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  507. Torstrick 2004, পৃ. 141।
  508. "Basketball Super League Profile"। Winner Basketball Super League। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০০৭ 
  509. "Israel Barred from Asian Games"। Jewish Telegraphic Agency। ২৬ জুলাই ১৯৭৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৪ 
  510. "Maccabi Electra Tel Aviv – Welcome to EUROLEAGUE BASKETBALL"। ২৫ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৪ 
  511. "Israel"। International Olympic Committee। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  512. "Tel Aviv 1968"। International Paralympic Committee। ২০ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১২ 
  513. Ellis, Judy (৪ মে ১৯৯৮)। "Choke! Gouge! Smash!" Time। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৭ 
  514. "Pawn stars shine in new 'national sport'"Haaretz। ৪ অক্টোবর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১২ 

বহিঃসংযোগ

সরকারি

সাধারণ তথ্য

মানচিত্র