আল কায়েদা ভারতীয় উপমহাদেশ শাখা
আল কায়েদা ভারতীয় উপমহাদেশ শাখা (AQIS) হল ভারতীয় উপমহাদেশে সক্রিয় জিহাদি গোষ্ঠী আল কায়েদার একটি শাখা সংগঠন। এর লক্ষ্য হল, ভারত, পাকিস্তান, মায়ানমার ও বাংলাদেশে সেল প্রতিষ্ঠা করে আল কায়েদার কার্যক্রম বিস্তৃত করা এবং এসব অঞ্চল থেকে সংগঠনের জন্য সদস্য সংগ্রহ করা।[১][২][৩] এছাড়া গোষ্ঠীটি ভারতীয় উপমহাদেশে মার্কিন লক্ষ্যবস্তুতে আক্রমণ করার কথাও জানিয়েছে।[৩]
আল কায়েদা ভারতীয় উপমহাদেশ শাখা | |
---|---|
Al Qaeda in Indian Sub-continent | |
প্রতিষ্ঠাতা | আয়মান আল-জাওয়াহিরি |
প্রতিষ্ঠাতা নেতা | আসিম উমর |
নেতা |
|
অপারেশনের তারিখ | ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৪- বর্তমান |
গোষ্ঠী | মুসলিম ইউনাইটেড লিবারেশন টাইগার্স অফ আসাম |
সক্রিয়তার অঞ্চল | ভারতীয় উপমহাদেশ |
মতাদর্শ | |
এর অংশ | আল কায়েদা |
বিপক্ষ | |
খণ্ডযুদ্ধ ও যুদ্ধ | জম্মু ও কাশ্মিরে ভারত বিরোধী আন্দোলন |
ইতিহাস
সম্পাদনাপ্রাথমিক
সম্পাদনাAQIS এর অধীনে একত্র হওয়ার আগে পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানে বিভিন্ন জিহাদি দল কাজ করছিল। এই দলগুলোর মধ্যে একটি পাকিস্তানের করাচিতে কাজ করত এবং এটি শহরে অসংখ্য হামলার জন্য দায়ী ছিল। ২০১৪ সালের ১১ ডিসেম্বর AQIS এই আক্রমণগুলির বিশদ বিবরণ দিয়ে একটি প্রতিবেদন জারি করে। হামলাগুলো স্থানীয় পুলিশ, একজন অধ্যাপক ও একজন ব্লগারকে লক্ষ্য করে করা হয়েছিল।[৪]
আল কায়েদার শাখা হিসেবে
সম্পাদনা২০১৪ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর আল কায়েদার নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরি অনলাইনে পোস্ট করা ৫৫ মিনিটের একটি ভিডিওতে ভারতীয় উপমহাদেশে আল কায়েদার একটি নতুন শাখা প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন।[৫][৬] তখন জাওয়াহিরি বলেন যে, বিভিন্ন জিহাদি দলকে নতুন গ্রুপে একত্র করতে অন্তত দুই বছর সময় লেগেছে। ভারতীয় নাগরিক ও পাকিস্তানি তালেবানের সাবেক কমান্ডার আসিম উমর এই শাখার আমির হবেন।[৭] এছাড়া তিনি গ্রুপের মুখপাত্র উসামা মাহমুদের নাম ঘোষণা করেন।[৮] ২০১৮ সালের জুলাই মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আসিম উমরকে বিশ্বব্যাপী জিহাদি হিসেবে তালিকাভুক্ত করে।[৯]
জাওয়াহিরির ঘোষণা সত্ত্বেও আল কায়েদা ভারতে সরাসরি উপস্থিতি তৈরি করতে পারেনি। যদিও দেশটিতে আল কায়েদাকে সহায়তা করার জন্য কয়েকজন কাশ্মীরিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল; তবে এই অঞ্চলে গ্রুপের সংগঠিত উপস্থিতির কোনো প্রমাণ নেই। বিশেষ করে আল কায়েদা কর্তৃক আঞ্চলিক দাবি, গোষ্ঠীগত কার্যকলাপ ও বেসামরিক বা সরকারী কর্মকর্তাদের অপহরণের কোনো রেকর্ড নেই। কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে, ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যে বিদ্রোহ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য কিছু স্থানীয় কাশ্মীরি উপদলীয় গোষ্ঠীর সাথে আল কায়েদার যোগসূত্র রয়েছে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও রাজনীতি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ফরিদ জাকারিয়ার সাথে একটি সাক্ষাৎকারে সিএনএনকে বলেন যে, ভারতীয় মুসলমানরা তাদের দেশপ্রেম, আধুনিকতা ও সাক্ষরতার কারণে আল কায়েদার সাথে জোটবদ্ধ হবে না।[১০]
২০১৯ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর আফগান কর্মকর্তারা ঘোষণা করেন যে, তারা আফগানিস্তানের হেলমান্দ প্রদেশে মার্কিন-আফগান যৌথ সামরিক অভিযানের সময় ভারতীয় উপমহাদেশের আল-কায়েদার প্রধান আসিম উমরকে হত্যা করেছে। এই অভিযানে ৪০ আফগান বেসামরিক নাগরিক এবং ৬ জন অন্যান্য আল কায়েদা জিহাদি নিহত হয়।[১১]
অন্যান্য জিহাদি দলগুলোর সাথে সম্পর্ক
সম্পাদনা২০১৪ সালের অক্টোবরে একটি কাশ্মীরি জিহাদি গোষ্ঠী নিজেকে কাশ্মীরের আনসার আত তাওহিদ ওয়াল জিহাদ বলে অভিহিত করে আল কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশ শাখার প্রতি সমর্থন প্রকাশ করে একটি ভিডিও প্রকাশ করে।[৮] দলটি আল কায়েদার বিদেশী যোদ্ধাদের আশ্রয় দেওয়ার পাশাপাশি এর সাথে লড়াই করার প্রস্তাব দেয়।
সংগঠনটির মুখপাত্র উসামা মাহমুদ ধারাবাহিক টুইটগুলিতে চেচনিয়া, দাগেস্তান ও ইয়েমেনের জিহাদি গোষ্ঠীগুলির প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেছেন।[১২] তিনি মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত আল-শাবাব নেতা আহমেদ আবদি গদানেরও প্রশংসা করেন।[১৩]
মিডিয়া
সম্পাদনা২০১৪ সালের ১৯ অক্টোবর অনলাইনে Resurgence নামে ১১৭ পৃষ্ঠার একটি ইংরেজি ম্যাগাজিন প্রকাশিত হয়। এটি আল কায়েদার আস সাহাব মিডিয়ার প্রোডাকশন হাউসের উপমহাদেশ শাখা দ্বারা উৎপাদিত হয়েছিল এবং নিবন্ধগুলি ভারতীয় উপমহাদেশে জিহাদ চালানোর উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছিল।[১৪]
বিবৃতি
সম্পাদনাআল কায়েদা ভারতীয় উপমহাদেশ শাখা তার মুখপাত্র ওসামা মাহমুদের টুইটার অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে একাধিক বিবৃতি প্রকাশ করেছে। ২০১৪ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর উসামা মাহমুদ পাঞ্জাব প্রদেশে পাকিস্তানি নৌ-ফ্রিগেটে হামলার চেষ্টা এবং পাকিস্তানি ব্রিগেডিয়ার জহুর আহমেদ ফজলকে হত্যার দায় স্বীকার করে।[১৫] ১৭ সেপ্টেম্বর মাহমুদ একটি বিবৃতি প্রকাশ করেন, যা পাকিস্তানি ফ্রিগেটে হামলার চেষ্টাকে এই বলে ন্যায্যতা দেয় যে, আমেরিকা AQIS এর প্রধান শত্রু এবং পাকিস্তান তার প্রধান মিত্র।[১৬] ৩০ সেপ্টেম্বর AQIS আরেকটি বিবৃতি প্রকাশ করে এবং এতে বলা হয় যে, আসল লক্ষ্যবস্তু ছিল মার্কিন এবং ভারতীয় নৌবাহিনী।[১৭]
২০১৪ সালের ১৪ অক্টোবর মাহমুদ নিশ্চিত করেন যে, AQIS এর সিনিয়র নেতা ইমরান আলী সিদ্দিকী মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছেন। তিনি তখন ইরাক ও সিরিয়ায় মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটের কথাও বলেন।[১৮] ২০১৪ সালের ৪ নভেম্বর মাহমুদ একটি সিরিজ টুইট প্রকাশ করেন এবং তিনি তিনি কাফের বিশ্বব্যবস্থার নিন্দা করেন। তিনি চেচনিয়া, দাগেস্তান, ইয়েমেন, ইরাক ও সিরিয়াতে জিহাদিদের সাহায্য করার জন্যে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন।[১২] পরের দিন, মাহমুদ সোমালি আল-কায়েদা নেতা আহমেদ আবদি গোদানে হত্যার জন্য শোক জানিয়ে একটি বিবৃতি প্রকাশ করেন। তিনি সোমালি যোদ্ধাদের একটি বিবৃতিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন যাতে বলা হয়েছিল যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে লড়াই করতে হবে।[১৩]
২০১৫ সালের ১০ নভেম্বর আসিম উমরের একটি অডিও বার্তা প্রকাশিত হয়। এতে উমর একিউআইএস শুরা কাউন্সিলের সদস্য ইমরান আলী সিদ্দিকীর প্রশংসা করেন, যিনি পাকিস্তানের ফেডারেল শাসিত উপজাতীয় এলাকায় মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হন।[১৯] ২০১৪ সালের ২০ নভেম্বর AQIS মুখপাত্র উসামা মাহমুদ পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সীমান্তে মার্কিন অভিযানে গোষ্ঠীটির দুইজন কর্মকর্তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে একটি বিবৃতি প্রকাশ করেন। তিনি সেই দুই কর্মকর্তার প্রশংসা করেন এবং পাকিস্তানি ডাক্তার ও সামরিক কর্মকর্তাদের তাদের অনুসরণ করার আহ্বান জানান।[২০] ২০১৪ সালের ৫ ডিসেম্বর AQIS একটি ছবি প্রকাশ করে, যেখানে আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে মার্কিন হামলায় নিহত দুই কর্মকর্তাকে দেখানো হয়।[২১]
২০১৪ সালের ২০ ডিসেম্বর AQIS- এর মুখপাত্র উসামা মাহমুদ পাকিস্তানের পেশোয়ারে একটি স্কুলে হামলার নিন্দা করেন, যা পাকিস্তানি তালেবান দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। তিনি বলেন যে, এই হামলা অনৈসলামিক এবং নিরপরাধ শিশুদের গণহত্যায় আমাদের হৃদয় ফেটে যায়।[২২] বিজেপি নেতা কর্তৃক নবিজিকে অবমাননা করার কারণে ২০২২ সালের ৭ জুন AQIS গুজরাট, উত্তর প্রদেশ, মুম্বাই ও দিল্লিতে আত্মঘাতী হামলার হুমকি দেয়।[২৩]
দাায় স্বীকার, অভিযুক্ত ও প্রত্যাখ্যান
সম্পাদনাAQIS এখন পর্যন্ত পাকিস্তান ও বাংলাদেশে একাধিক হামলা চালিয়েছে:
১. ২০১৪ সালের ২রা সেপ্টেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর একজন সিনিয়র অফিসার ব্রিগেডিয়ার ফজল জহুরের হত্যার দায় স্বীকার করে। তাকে দুইজন মোটরসাইকেল আরোহী গুলি করে হত্যা করেছিল।[২৪]
২. ২০১৪ সালের ৬ সেপ্টেম্বর মুখপাত্র উসামা মাহমুদ পাকিস্তানের করাচিতে একটি নেভাল ডকইয়ার্ডে হামলার দায় স্বীকার করেন। এটি পাকিস্তানি নৌবাহিনীর প্রাক্তন অফিসারদের দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। তারা একটি F-22P ফ্রিগেট হাইজ্যাক করার ব্যর্থ চেষ্টা করে। তখন পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে তাদের ৩ জন নিহত হয় এবং ৭ জন গ্রেপ্তার হয়।[২৫][২৬]
৩. ২০১৪ সালের ২০ ডিসেম্বর মুখপাত্র উসামা মাহমুদ টিটিপির পেশোয়ার স্কুলে হামলার নিন্দা করেন।[২৭]
৪. ২০১৫ সালের ২রা মে প্রকাশিত একটি ভিডিওতে AQIS চারজন বাংলাদেশি ধর্মবিদ্বেষী ব্লগারের মৃত্যুর দায় স্বীকার করে; অভিজিৎ রায়, ওয়াসিকুর রহমান বাবু, আহমেদ রাজীব হায়দার ও একেএম শফিউল ইসলাম। তারা দুই পাকিস্তানি নাগরিক ডা. শাকিল আউজ ও ব্লগার আনেকা নাজকে হত্যার দায়ও স্বীকার করে। তারা একটি ভিডিওতে ভারতে মুসলিম নির্যাতনের প্রতিক্রিয়ায় নরেন্দ্র মোদিকেও হুমকি দেয়।[২৮][২৯]
৫. ২০১৬ সালের ৭ এপ্রিল AQIS কিছু ইসলামপন্থী মিলিশিয়ার কর্তৃক বাংলাদেশের একজন বিতর্কিত ব্লগারের ছুরিকাঘাতে মৃত্যুর দায় স্বীকার করে।[৩০][৩১]
৬. ২০১৭ সালের ২৫ এপ্রিল AQIS বাংলাদেশের ঢাকায় একজন এলজিবিটি কর্মীর মৃত্যুর দায় স্বীকার করে।[৮][৮]
সমালোচনা
সম্পাদনাভারতীয় মুসলিমদের বিভিন্ন ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সংগঠন গ্রুপটির নিন্দা করেছে।[৬] বাংলাদেশের হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিশ ও মিয়ানমারে বার্মিজ মুসলিম অ্যাসোসিয়েশনও এর নিন্দা করেছে।[৬][৩২] হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের একজন মুখপাত্র বলেন:
বাংলাদেশে একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে। মানুষ শান্তিতে বসবাস করছে এবং এমন পরিস্থিতিতে আল কায়েদার প্রধান নেতা জাওয়াহিরির ঘোষণা জনগণকে ভীত ও উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। বাংলাদেশ এর আগে জামাত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশ ও হরকাত-উল-জিহাদ আল-ইসলামির জঙ্গি তৎপরতা ও সন্ত্রাসের অভিজ্ঞতা লাভ করেছে। কিন্তু তারা সফলভাবে আবির্ভূত হতে পারেনি।তেমনি তাদের ঘোষণা সত্ত্বেও আল কায়েদা বাংলাদেশে সফল হবে না।[৩২]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Indian states on alert after al Qaeda announces local wing"। Reuters। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ২০১৪-০৯-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Al Qaeda's 'India' wing an old plan"। India Today। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ২০১৪-০৯-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ ক খ "Al-Qaeda opens branch in Indian subcontinent"। AFP। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "AQIS Reports on Attacks in Karachi from Nov. 2013 - Oct. 2014, Targets Police, a Blogger, and a Professor"। SITE Institute। ১১ ডিসেম্বর ২০১৪। ২০১৪-১২-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৩।
- ↑ Barry, Ellen (৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "4 Young Men Head for Iraq, Citing Fight for Islam, and India Wonders if More Will Follow"। The New York Times। ২০১৪-০৯-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ ক খ গ Mirsab, A.। "Condemnation continues to pour from all corners against Al-Qaeda establishment in South Asia"। TwoCircle.net। Indian Relief and Muslim Charities। ১৮ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Counter Terrorism Designations and Removals"। United States Department of the Treasury। ৩০ জুন ২০১৬। ২১ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ গ ঘ
- ↑ "US air strikes kill UP terrorist heading al-Qaida in Indian Subcontinent"। Times of India। ৯ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Al Qaeda will fail to recruit India's Muslims, Prime Minister says"। CNN। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ২০১৮-০৩-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-২৫।
- ↑ "Asim Umar: Al-Qaeda's South Asia chief 'killed in Afghanistan'"। BBC News। ৮ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ ক খ "AQIS Spokesman Condemns "Infidel System," Prays for Fighters in Chechnya, Dagestan, and Yemen"। SITE Institute। ৪ নভেম্বর ২০১৪। ২০১৪-১২-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২২।
- ↑ ক খ "AQIS Gives Eulogy for Former Shabaab Leader, Reminds that US Must be Fought"। SITE Institute। ৫ নভেম্বর ২০১৪। ২০১৪-১২-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২২।
- ↑ "Analysis: Al Qaeda's 'Resurgence' focuses on Indian Subcontinent"। The Long War Journal। ২৩ অক্টোবর ২০১৪। ২০১৫-০৪-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "Al Qaeda in the Indian Subcontinent claims 2 attacks in Pakistan"। The Long War Journal। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ২০১৪-০৯-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৯-১৫।
- ↑ "AQIS Explains Motivation for Targeting US Navy in Karachi, Considers America its Primary Target"। SITE Institute। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ২০১৪-১২-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৩।
- ↑ "AQIS Clarifies Targets of Karachi Naval Yard Attack as US, Indian Navies"। SITE Institute। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ২০১৪-১২-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৩।
- ↑ "AQIS Spokesman Confirms Death of Official in Drone Strike, Reiterates Call to Target America"। SITE Institute। ১৪ অক্টোবর ২০১৪। ২০১৪-১২-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৩।
- ↑ "AQIS Leader Eulogizes Shura Council Member Killed in US Drone Strike"। SITE Institute। ১০ নভেম্বর ২০১৪। ২০১৪-১২-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৩।
- ↑ "AQIS Gives Eulogy for Two Slain Officials, Urges Doctors and Pakistan Military Officers to Follow Their Example"। SITE Institute। ২৪ নভেম্বর ২০১৪। ২০১৪-১২-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৩।
- ↑ "AQIS Provides Picture of Two Officials Killed in US Raid in November 2014"। SITE Institute। ৫ ডিসেম্বর ২০১৪। ২০১৪-১২-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৩।
- ↑ "Al Qaeda condemns Pakistani Taliban's attack on Peshawar school"। The Long War Journal। ২০ ডিসেম্বর ২০১৪। ২০১৪-১২-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৩।
- ↑ "Al-Qaeda threatens suicide attacks over sacked BJP leaders' remarks on Prophet"। Hindustan Times। ২০২২-০৬-০৭।
AQIS warned that "saffron terrorists should now await their end in Delhi and Bombay and in UP and Gujarat", according to the report.
- ↑ "Al Qaeda in the Indian Subcontinent claims 2 attacks in Pakistan"। Long War Journal। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ২০১৪-০৯-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "First claim by al-Qaeda subcontinent wing: Pakistan Navy men ours"। Indian Express। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ২০১৪-০৯-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ Sanchez, Ray (১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "Al Qaeda branch in South Asia launches first assault"। CNN। ২০১৪-০৯-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Al Qaeda condemns Pakistani Taliban's attack on Peshawar school"। The Long War Journal। ২০১৫-০৪-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৫।
- ↑ "Al Qaeda's India wing mentions PM Modi in video"। Hindustan Times। ২০১৫-০৫-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৫-০৩।
- ↑ "Al Qaeda Branch Claims Responsibility for Bangladeshi Blogger's Killing"। NY Times। ৪ মে ২০১৫। ২০১৫-০৫-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৫।
- ↑ "Secular activist hacked to death in Bangladesh"। english.alarabiya.net। ২০১৮-০৬-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২৪।
- ↑ Sugam Pokharel; Ivan Watson (৭ এপ্রিল ২০১৬)। "Al Qaeda group says it killed Nazimuddin Samad"। CNN। ২০১৬-০৪-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৬।
- ↑ ক খ Azam, Kawsar (৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "Al Qaeda won't gain ground in Bangladesh: Politicians"। English24.com। ২০১৭-০১-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৭।