আলাপ:বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট
এই পাতাটি বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট নিবন্ধের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনার জন্য আলাপ পাতা। | |||
| নিবন্ধ সম্পাদনার নীতিমালা
|
সূত্র দিন
সম্পাদনা@Shuvo5: দয়া করে তথ্যসূত্র প্রদান করুন যেখানে বলা আছে "হিন্দু মহাজোট থেকে বহিষ্কৃত কনক কান্তি দে হিন্দু মহাজোট নামেই ক্ষুদ্র একটি অংশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। হিন্দু মহাজোটের নাম ও লোগো সরকারী দপ্তরে রেজিষ্ট্রিকৃত। অবৈধভাবে নাম ও লোগো কনক কান্তি দে সহ ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা চলমান। যদিও প্রকৃত হিন্দু মহাজোটের সঙ্গে এই বিতর্কিত অংশের কোন সম্পর্ক নেই।" -- আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২১:৫৩, ২৫ জুন ২০২১ (ইউটিসি)
- @নয়ন বনিক উপরের প্রশ্নের উত্তর দিন। -- আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৪:৫৯, ২৭ জুন ২০২১ (ইউটিসি)
- নয়ন বনিক: পুরো লেখা তুলে দিতে হবে না, লিঙ্ক দিলেই হবে। "সংগঠনের একাংশ" কর্তৃক গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক যে বহিষ্কৃত এই কথা প্রমাণিত এবং এই নিবন্ধেও তা উল্লেখ করা হয়েছে। তবে প্রশ্ন হল কোন অংশ আসল? দ্বিতীয়ত আমি বুঝতে পারছি না আপনি কেন "বিতর্কিত কর্মকান্ড" কে "গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিকের বিতর্কিত কর্মকান্ড" লিখছেন। এই বিতর্কিত কর্মকান্ড অনুচ্ছেদের প্রথম লাইন ২০১৬ সালের। গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিককে বহিষ্কৃত করার অর্থ এই নয় যে অতীতে জোটের হয়ে তার কর্মকাণ্ডগুলি মুছে গেল। ২০১৬ সালে গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক এই জোটের অংশ ছিলেন, ফলে এখন "সংগঠনের একাংশ" বা পুরো সংগঠন তাঁকে বহিষ্কৃত করলেও অতীতের তার কর্মকাণ্ড জোটের কর্মকাণ্ড হিসেবেই বিবেচিত হবে। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৭:২৭, ২৭ জুন ২০২১ (ইউটিসি)
হিন্দু মহাজোটের সভাপতি ড. প্রভাস চন্দ্র রায়ের নেতৃত্বেই ৩০ জুলাই, ২০১৬ তারিখে সংবাদ সম্মেলন করে জামায়াত সংশ্লিষ্টতা, হিন্দি ভাষায় ব্যানার প্রভৃতি বিতর্কিত কর্মকান্ডের দায়ে গোবিন্দ প্রামাণিককে বহিষ্কার করা হয়। পরবর্তীতে একই নামে গোবিন্দ প্রামাণিক সংগঠন এর ক্ষুদ্র একটি অংশের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। সেই সংগঠন থেকেও তাকে ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সালে বহিষ্কার করা হয়। এজন্যই তার এসব কাজকে গোবিন্দ প্রামানিকের বিতর্কিত কর্মকান্ড হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। নয়ন বনিক (আলাপ) ০৬:১৫, ২৯ জুন ২০২১ (ইউটিসি)
https://www.dailyjanakantha.com/details/article/207057/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF-%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%98%E0%A7%8B%E0%A6%B7%E0%A6%BF%E0%A6%A4-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%AC/ নয়ন বনিক (আলাপ) ০৬:১৫, ২৯ জুন ২০২১ (ইউটিসি)
কেন্দ্রীয় নেতাদের দাবি গোবিন্দ প্রামাণিক হিন্দু মহাজোটের স্বঘোষিত মহাসচিব প্রকাশিতঃ জুলাই ৩০, ২০১৬
স্টাফ রিপোর্টার ॥ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী কোন দল বা শক্তির সঙ্গে কোন সম্পর্ক না থাকার দাবি করেছে জাতীয় হিন্দু মহাজোট। কেন্দ্রীয় নেতাদের দাবি, কোনদিন নিজস্ব ব্যানারে সংগঠনের নাম হিন্দিতে লেখা হয়নি। এসব কাজ যারা করেছে তাদের সঙ্গে জোটের কোন সম্পর্ক নেই। নেতৃবৃন্দ বলছেন, হিন্দু মহাজোটের সুনাম নষ্ট করার জন্য একটি পক্ষ এটি করতে পারে। হিন্দু মহাজোট অরাজনৈতিক নিরপেক্ষ হিন্দু অধিকার আদায়ের সংগঠন। কোন রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকে খুশি করা বা কোন রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন হিন্দু মহাজোটের কাজ নয়।
শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সংগঠনের নেতারা। পাশাপাশি আসন্ন দুর্গাপূজায় তিন দিন সরকারী ছুটি ঘোষণা, সংসদে ৬০ সংরক্ষিত আসন, হিন্দু নেতা ও পুরোহিতদের হুমকিদাতাদের গ্রেফতারসহ সাত দফা দাবি জানানো হয়েছে সংবাদ সম্মেলন থেকে। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, গত ২০ জুন ‘দৈনিক জনকণ্ঠ’ পত্রিকায় একটি কলামে অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব হিসেবে এ্যাডভোকেট গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিকের নাম ব্যবহার করে লিখেছেন যে তিনি জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে সংযুক্ত ও রাজাকার গোলাম আযমকে গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেছিলেন। এতে করে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিষয়টি সম্পর্কে পরিষ্কার করতে বলেছেন। আমরা দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের সঙ্গে জামায়াত তো দূরের কথা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী কোন দল বা শক্তির সঙ্গে কোন সম্পর্ক নেই। যদি মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির সঙ্গে কেউ জড়িত থাকে আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।
নেতৃবৃন্দ বলেন, অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন যে ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেছেন তার সঙ্গে বর্তমানে হিন্দু মহাজোটের কোন সম্পর্ক নেই। এ্যাড. গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক হিন্দু মহাজোটের স্বঘোষিত মহাসচিব। কারণ হিন্দু মহাজোটের বর্তমান মহাসচিব আনন্দ কুমার বিশ্বাস ও সভাপতি ড. প্রভাস চন্দ্র রায়।
বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোটের সভাপতি ড. প্রভাস চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান সমন্বয়কারী শ্যামল কুমার রায়, আনন্দ কুমার বিশ্বাস, সুকৃতি কুমার ম-ল, ডিসি রায়, বাদল দত্ত, সুশীল মাহাত, ডাঃ নিমাই চন্দ্র আর্য, অঞ্জন সরকার, প্রভাষক বিপুল বিশ্বাস, ব্রিটিশ কর্মকার, রামকৃষ্ণ দাস, পলাশ কান্তি দে প্রমুখ। নয়ন বনিক (আলাপ) ০৬:১৭, ২৯ জুন ২০২১ (ইউটিসি)
পরিমার্জন প্রয়োজন
সম্পাদনা"বিতর্কিত কর্মকান্ড" নাম অংশটুকু নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্রসহ সুস্পষ্ট ভাবে পরিমার্জন প্রয়োজন। BadhonCR (আলাপ) ১৬:৪৯, ১৮ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- @BadhonCR, আমি দেখতে পাচ্ছি আপনি "সংগঠনের একাংশ" কর্তৃক গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিককে বহিষ্কৃত করার কথা বাদ দিয়েছেন। আমার মনে হয় এই তথ্যটি গুরুত্বপূর্ণ। এই কথাটি ইতিহাস অনুচ্ছেদে লেখা যেতে পারে: "২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিভিন্ন অভিযোগে গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিককে মহাসচিবের পদ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয় ও তার স্থলে মহাসচিব হন মৃত্যুঞ্জয় কুমার রায়"। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ০০:৪৩, ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- ২০২১ সালে কুমিল্লার দুর্গাপূজায় সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনায় গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক যে বক্তব্য দিয়েছিল তা দলের মুখপাত্র হিসেবে নয়, ব্যক্তিগত ভাবে। কারণ অন্য হিন্দুনেতাদের কথা অনুযায়ী "এ ধরনের কোনো বক্তব্য তারা গোবিন্দ প্রামাণিকের কাছে দেননি"। লিংক এখানে BadhonCR (আলাপ) ০৭:১২, ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- @Yahya ভাই পূর্বাবস্থায় নেওয়ার আগে একটু আলাপ পাতা দেখে নিতেন। আলাপের মাধ্যমে তথ্য সংযোগ ও বিয়োগ করা হচ্ছে। BadhonCR (আলাপ) ০৭:১৬, ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- অনির্ভরযোগ্য উৎসের তথ্য যোগ করার ব্যাপারে এখানে আমি কোনো ঐকমত্য দেখতে পাচ্ছি না। অনুগ্রহ করে নিরপেক্ষতা বজায় রেখে সম্পাদনা করুন। — ইয়াহিয়া (আলাপ • অবদান) - ০৭:২১, ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- ২০২১ সালে দুর্গাপূজা ও কুমিল্লার সাম্প্রদায়িক সহিংসতা নিয়ে গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিকের ব্যক্তিগত বক্তব্য, বিতর্কিত বলে "বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট" নিবন্ধে "বিতর্কিত কর্মকান্ড" অনুচ্ছেদে যোগ করা হয়েছে। যেখানে তিনি দলে মুখপাত্র হিসেবে সেই বক্তব্য দেয়নি। গোবিন্দ প্রামাণিককে ২০২০ সালে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট থেকে বহিষ্কার করে মহাসচিব পদ বিলুপ্ত করে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। তার সেই বক্তব্যে বিতর্ক থাকলে তার নিজের নামে কোনো নিবন্ধ থাকলে সেখানে যুক্ত করা যেতে পারে, এই নিবন্ধে নয়। BadhonCR (আলাপ) ০৭:৩৩, ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- @BadhonCR আমি আপত্তি তোলার পর আপনার দাবির পক্ষে কোনো ঐকমত্য হয়েছে? — ইয়াহিয়া (আলাপ • অবদান) - ১৭:১১, ২০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- @Yahya ভ্রাতা, কেউ তো কোনো কথাই বলছে না। আপনার ও পরে কোনো খোঁজ নাই। এখন একটু সময় দিয়ে কি আলোচনায় অংশ গ্রহন করতে পারবেন, যাতে আমরা একটি নিরপেক্ষ সুন্দর নিবন্ধ বানাতে পারি। আপনার সহযোগিতা কামনা করছি। BadhonCR (আলাপ) ১৭:১৪, ২০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- অতি আগ্রহ সন্দেহের উদ্রেক করে যে, হয়তো আপনি আপনার ব্যক্তিগত মত প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন। মাত্র একদিন হলো, সময় দিন। আমিও পরে দেখার সময় পাইনি। আর আলোচনা উন্মুক্ত থাকা অবস্থায় কোনো সম্পাদনা সারাংশ ছাড়া সম্পাদনা বাতিল করে দেওয়া সাধারণ শিষ্টাচার বহির্ভূত। — ইয়াহিয়া (আলাপ • অবদান) - ১৭:২৬, ২০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- @Yahya ত্রুটি মার্জনা করবেন। অনুগ্রহ পূর্বক একটি নিরপেক্ষ ভালো নিবন্ধ তৈরির উদ্দেশ্যে আজ আপনি কি একটু সময় দিতে পারবেন। অতি আগ্রহের সহিত আমি এই নিবন্ধটি সম্পাদনা করতে ইচ্ছক। যাতে আপনার সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন। BadhonCR (আলাপ) ১৭:৪৪, ২০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- thenewse.com -এর তথ্যসূত্রটি নির্ভরযোগ্য নয়। এটি অপসারণ করা উচত। বাকি অংশ অন্য কোনো নিরীক্ষক/প্রশাসক সিদ্ধান্ত নিলে (যেহেতু আমি একবার সম্পাদনা বাতিল করেছি) ভালো হয়। যেহেতু পর্যালোচনা সুরক্ষা আছে, তাই অবশ্যই কারো নজরে আসবে। — ইয়াহিয়া (আলাপ • অবদান) - ১৭:৫৯, ২০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- তাহলে আপেক্ষা করা ছাড়া আর কিছু রইল না। আপেক্ষা করি। ধন্যবাদ। BadhonCR (আলাপ) ১৮:০৫, ২০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- thenewse.com -এর তথ্যসূত্রটি নির্ভরযোগ্য নয়। এটি অপসারণ করা উচত। বাকি অংশ অন্য কোনো নিরীক্ষক/প্রশাসক সিদ্ধান্ত নিলে (যেহেতু আমি একবার সম্পাদনা বাতিল করেছি) ভালো হয়। যেহেতু পর্যালোচনা সুরক্ষা আছে, তাই অবশ্যই কারো নজরে আসবে। — ইয়াহিয়া (আলাপ • অবদান) - ১৭:৫৯, ২০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- @Yahya ত্রুটি মার্জনা করবেন। অনুগ্রহ পূর্বক একটি নিরপেক্ষ ভালো নিবন্ধ তৈরির উদ্দেশ্যে আজ আপনি কি একটু সময় দিতে পারবেন। অতি আগ্রহের সহিত আমি এই নিবন্ধটি সম্পাদনা করতে ইচ্ছক। যাতে আপনার সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন। BadhonCR (আলাপ) ১৭:৪৪, ২০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- অতি আগ্রহ সন্দেহের উদ্রেক করে যে, হয়তো আপনি আপনার ব্যক্তিগত মত প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন। মাত্র একদিন হলো, সময় দিন। আমিও পরে দেখার সময় পাইনি। আর আলোচনা উন্মুক্ত থাকা অবস্থায় কোনো সম্পাদনা সারাংশ ছাড়া সম্পাদনা বাতিল করে দেওয়া সাধারণ শিষ্টাচার বহির্ভূত। — ইয়াহিয়া (আলাপ • অবদান) - ১৭:২৬, ২০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- @Yahya ভ্রাতা, কেউ তো কোনো কথাই বলছে না। আপনার ও পরে কোনো খোঁজ নাই। এখন একটু সময় দিয়ে কি আলোচনায় অংশ গ্রহন করতে পারবেন, যাতে আমরা একটি নিরপেক্ষ সুন্দর নিবন্ধ বানাতে পারি। আপনার সহযোগিতা কামনা করছি। BadhonCR (আলাপ) ১৭:১৪, ২০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- @BadhonCR আমি আপত্তি তোলার পর আপনার দাবির পক্ষে কোনো ঐকমত্য হয়েছে? — ইয়াহিয়া (আলাপ • অবদান) - ১৭:১১, ২০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- ২০২১ সালে দুর্গাপূজা ও কুমিল্লার সাম্প্রদায়িক সহিংসতা নিয়ে গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিকের ব্যক্তিগত বক্তব্য, বিতর্কিত বলে "বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট" নিবন্ধে "বিতর্কিত কর্মকান্ড" অনুচ্ছেদে যোগ করা হয়েছে। যেখানে তিনি দলে মুখপাত্র হিসেবে সেই বক্তব্য দেয়নি। গোবিন্দ প্রামাণিককে ২০২০ সালে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট থেকে বহিষ্কার করে মহাসচিব পদ বিলুপ্ত করে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। তার সেই বক্তব্যে বিতর্ক থাকলে তার নিজের নামে কোনো নিবন্ধ থাকলে সেখানে যুক্ত করা যেতে পারে, এই নিবন্ধে নয়। BadhonCR (আলাপ) ০৭:৩৩, ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- অনির্ভরযোগ্য উৎসের তথ্য যোগ করার ব্যাপারে এখানে আমি কোনো ঐকমত্য দেখতে পাচ্ছি না। অনুগ্রহ করে নিরপেক্ষতা বজায় রেখে সম্পাদনা করুন। — ইয়াহিয়া (আলাপ • অবদান) - ০৭:২১, ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- @Yahya ভাই পূর্বাবস্থায় নেওয়ার আগে একটু আলাপ পাতা দেখে নিতেন। আলাপের মাধ্যমে তথ্য সংযোগ ও বিয়োগ করা হচ্ছে। BadhonCR (আলাপ) ০৭:১৬, ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
- ২০২১ সালে কুমিল্লার দুর্গাপূজায় সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনায় গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক যে বক্তব্য দিয়েছিল তা দলের মুখপাত্র হিসেবে নয়, ব্যক্তিগত ভাবে। কারণ অন্য হিন্দুনেতাদের কথা অনুযায়ী "এ ধরনের কোনো বক্তব্য তারা গোবিন্দ প্রামাণিকের কাছে দেননি"। লিংক এখানে BadhonCR (আলাপ) ০৭:১২, ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
আলোচনায় অংশগ্রহণের অনুরোধ
সম্পাদনা@ShazidSharif ভ্রাতা, কি কারণে সম্প্রতি আপনি একটি সম্পাদনা পূর্বাবস্থায় ফেরত নিয়েছেন তা আমার বোধগম্য হলো না। এই নিবন্ধে "বিতর্কিত কর্মকান্ড" অনুচ্ছেদের বাক্যগুলো দ্বারা কি বিতর্ক রয়েছে তা পরিষ্কার নয় এবং কিছু তথ্যসূত্রের গ্রহণযোগ্যতায় প্রশ্ন রয়েছে। আলোচনায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে একটি নিরপেক্ষ নিবন্ধ প্রস্তুত করার আমন্ত্রণ রইল। BadhonCR (আলাপ) ১৯:৫০, ২০ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)
নতুন করে সম্পাদনা প্রসঙ্গে
সম্পাদনাসালাম নিবেন বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট এর বর্তমান কমিটির তালিকা দিয়ে পুরানো গুলো সংশোধন করা উচিৎ বলে মনে করি। ধন্যবাদ। শহিদুল সাগর (আলাপ) ০২:৩৯, ২২ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)
নিবন্ধের পক্ষপাতিত্ব প্রসঙ্গ
সম্পাদনানিবন্ধটি প্রায়শই সংস্থাটির দুই পক্ষ কর্তৃক দুইভাবে সম্পাদনা করা হচ্ছে। যা-ই হোক না কেন, বুঝতে পারছি যে- দলটি দুই ভাগ হয়েছে। যদি এমন হয়, তাহলে পৃথক নিবন্ধের অনুরোধ করছি। যদি বিষয়বস্তু কম হওয়ার আশংকা থাকে, তাহলে অন্য কী করা যায়; সেটার আলোচনা প্রস্তাব করছি। ~ কাপুদান পাশা (বার্তা - অবদান) ২২:৩৫, ১০ নভেম্বর ২০২৩ (ইউটিসি)
- আলাদা হওয়া সংগঠনটির অংশ যদি এককভাবে উল্লেখযোগ্য হয় তবে আলাদা নিবন্ধ থাকতে পারে। অথবা এই নিবন্ধেই সূত্র উল্লেখ করা সাপেক্ষে আলাদা হওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা যেতে পারে —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১৬:২৮, ২১ নভেম্বর ২০২৩ (ইউটিসি)
- @MdsShakil আসলে পৃথক হওয়ার বিষয়টি ঘোলাটে। তারা উভয়পক্ষই একই দলের ব্যানারে সভা-সমাবেশ করে পত্রিকায় আসছে। অভিজ্ঞ কারুর দৃষ্টি দেয়া জরুরি। ~ কাপুদান পাশা (বার্তা - অবদান) ১৭:০৪, ২১ নভেম্বর ২০২৩ (ইউটিসি)
হিন্দু আইন
সম্পাদনা@tanvir360, কোনো সংস্থা যদি প্রচলিত 'হিন্দু পারিবারিক আইন' পরিবর্তনের চেষ্টা করে এবং এতে যদি কোনো সংগঠন পরিবর্তনের বিরোধিতা করে, তাহলে তা উক্ত সংগঠনের "বিতর্কিত কর্মকান্ড" হয় কি করে? আশা করি আপনার সংশোধনটি বাতিল করবেন। 𝓑𝓐𝓓𝓗𝓞𝓝 (আলাপ) ১০:৩৩, ৪ মে ২০২৪ (ইউটিসি)
- @BadhonCR মূলত "বিতর্কিত কর্মকাণ্ড" বলতে এখানে এটি বোঝানো হয়েছে যে এই কাজটি (অর্থাৎ আইন পরিবর্তনের বিরোধিতা করার কাজটি) অনেকের দ্বারা বিতর্কিত হয়েছে (বা হতে পারে)। এটি তো সত্য যে এমন একটি স্পর্ষকাতর বিষয়, যেখানে দু পক্ষ দুভাবে নিজেদের মতামত দিচ্ছে, সেটিকে এক কথায় বিতর্কই বলা হয়। হ্যা যদি অনুচ্ছেদের শিরোনাম নিয়ে আপত্তি থাকে, তাহলে এটি পরিবর্তন করে "সমালোচনা" বা "সমালোচিত কর্মকাণ্ড" রাখা যেতে পারে। তবে তাই বলে তথ্যসূত্রসহ কোন তথ্য অপসারণ করা উচিত নয়। ধন্যবাদ। তানভীর (আলাপ • অবদান) ১০:৫৩, ৪ মে ২০২৪ (ইউটিসি)
- @BadhonCR এখানে অনুচ্ছেদটির নাম "বিতর্কিত কর্মকাণ্ড" থেকে "বিতর্ক" রাখা হয়েছে, যাতে পক্ষপাতিত্বের সম্ভাবনা কম থাকে। আপনার কোনো মতামত থাকলে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ। তানভীর (আলাপ • অবদান) ১১:২৪, ৪ মে ২০২৪ (ইউটিসি)
- @Tanvir 360, প্রচলিত আইন পরিবর্তনের চেষ্টা করার, বিরোধিতা করার করা হয়েছে । অর্থাৎ যে পরিবর্তন করতে চাইছে সে বিতর্কিত কাজ করেছে। বিতর্ক অনুচ্ছেদে যদি উল্লেখ থাকতেই হয়, তাহলে উক্ত সংস্থার নিবন্ধের বিতর্ক অংশে থাকতে পারে। এখানে যে সংগঠন বিরোধীতা করেছে সে বিতর্কিত হয়। আর যে তথ্যসূত্র ব্যবহার করা হয়েছে তাতে তো এই সংগঠনের নাম পর্যন্ত নেই, তাই সেই তথ্যসূত্র অপসারণ করা হয়েছিল। তাই আমার মনে হয় অনুচ্ছেদের এই অংশটুকু এই নিবন্ধে রাখার কোনো মানে হয় না। 𝓑𝓐𝓓𝓗𝓞𝓝 (আলাপ) ১১:৩৪, ৪ মে ২০২৪ (ইউটিসি)
- @BadhonCR আপনি হয়তো বিষয়টি বুঝতে পারেন নি। এখানে উভয়পক্ষই বিতর্কিত কাজ করেছে বলা যায়। বিতর্কিত বলতে বুঝানো হচ্ছে যে, যেকোনো পক্ষ একটি সিদ্ধান্ত বা কাজের বিরোধিতা করেছে অথবা এ বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করেছে, আর এখানে উভয়পক্ষই একে অন্যের সিদ্ধান্তে দ্বিমত করেছে, তাই এখানে এককভাবে কোনো পক্ষকে বিতর্কিত না বলে, সমালোচিত বলাটাই সমীচীন হবে। তানভীর (আলাপ • অবদান) ১২:০৫, ৪ মে ২০২৪ (ইউটিসি)
- অর্থাৎ এখানে দু'পক্ষই এমন কাজ করেছে, যা একে অপরের দৃষ্টিতে ঠিক নয়। অর্থাৎ কিছু এনজিও এবং অধিকার সংস্থার মতে প্রচলিত আইনটি ঠিক নয়, আর এই সংগঠন ও আরও কিছু সংগঠনের মতে আইন পরিবর্তনটি ঠিক নয় এবং এই বিষয়ে বিভিন্নজনের মধ্যে মতভেদ রয়েছে, আর এই মতভেদকেই বিতর্ক বলা যেতে পারে। তাই "যে পরিবর্তন করতে চাইছে সে বিতর্কিত কাজ করেছে" কথাটি সেভাবে নেওয়া যাচ্ছে না। তানভীর (আলাপ • অবদান) ১২:১১, ৪ মে ২০২৪ (ইউটিসি)
- @BadhonCR আপনি হয়তো বিষয়টি বুঝতে পারেন নি। এখানে উভয়পক্ষই বিতর্কিত কাজ করেছে বলা যায়। বিতর্কিত বলতে বুঝানো হচ্ছে যে, যেকোনো পক্ষ একটি সিদ্ধান্ত বা কাজের বিরোধিতা করেছে অথবা এ বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করেছে, আর এখানে উভয়পক্ষই একে অন্যের সিদ্ধান্তে দ্বিমত করেছে, তাই এখানে এককভাবে কোনো পক্ষকে বিতর্কিত না বলে, সমালোচিত বলাটাই সমীচীন হবে। তানভীর (আলাপ • অবদান) ১২:০৫, ৪ মে ২০২৪ (ইউটিসি)