অ্যামান্ডা সাইফ্রেডমিডিয়া এবং নাটকবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প জীবনীর অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় জীবনী সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
নারীউইকিপিডিয়া:উইকিপ্রকল্প নারীটেমপ্লেট:উইকিপ্রকল্প মূল্যায়নউইকিপ্রকল্প নারী নিবন্ধ
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প নারীর অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় নারী সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প পেনসিলভেনিয়ার অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় পেনসিলভেনিয়া সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
সর্বশেষ মন্তব্য: ৪ বছর পূর্বে১টি মন্তব্য১ জন ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন
@Moheen: অ্যামান্ডা নিজেই তার নামের উচ্চারণ করে থাকেন সাইফ্রেড, এখানে দেখুন। এই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন তার বোন তাকে সাইফ্রিড নামে ডাকে, কিন্তু তিনি তা নাকচ করে দিয়ে বলেন তার নাম সাইফ্রিড নয়, বরং তা সাইফ্রেড। এছাড়া নিবন্ধে দেওয়া ইংরেজি আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালাতে এটি সাইফ্রেড বলে উল্লেখ করা হয়েছে।--ওয়াকিম (আলাপ) ০৯:৪৮, ৩১ জানুয়ারি ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন
সর্বশেষ মন্তব্য: ৩ বছর পূর্বে২টি মন্তব্য২ জন ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন
অ্যামান্ডা মাইকেল সাইফ্রেড হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী, মডেল এবং সঙ্গীতশিল্পী। তিনি ১১ বছর বয়সে মডেল হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেছিলেন এবং ১৫ বছর বয়সে সোপ অপেরা এজ দা ওয়ার্ল্ড টার্ন্স (১৯৯৯-২০০১)-এ অভিনয় শুরু করেন। ২০০৪ সালে মিন গার্লস-এ অভিনয়ের মাধ্যমে তার পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অভিনয়ের অভিষেক ঘটে। পরবর্তীতে পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে নাইন লাইভস (২০০৫) ও আলফা ডগ (২০০৬) চলচ্চিত্রে উপস্থিত হন তিনি। ভেরোনিকা মার্স (২০০৪-২০০৬) ইউপিএন টেলিভিশন ধারাবাহিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে এবং এইচবিওরবিগ লাভ (২০০৬-২০১১) টেলিভিশন ধারাবাহিকে মূল ভূমিকায় উপস্থিত হয়েছিলেন সাইফ্রেড। ২০০৮ সালে মাম্মা মিয়া! সঙ্গীতধর্মী চলচ্চিত্রে এবং ২০১৮ সালে মামা মিয়া! হেয়ার উই গো অ্যাগেইন সিক্যুয়াল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন তিনি। এছাড়াও তিনি সলস্টিস (২০০৮), জেনিফার'স বডি (২০০৯), ক্লোয়ি (২০০৯), ডিয়ার জন (২০১০), লেটারস টু জুলিয়েট (২০১০), রেড রাইডিং হুড (২০১১), ইন টাইম (২০১১), লে মিজেরাবল (২০১২), গন (২০১২), লাভলেস (২০১৩), দ্য বিগ ওয়েডিং (২০১৩), এবং সেথ ম্যাকফার্লেনের হাস্যরসাত্মকঅ্যা মিলিয়ন ওয়েস টু ডাই ইন দা ওয়েস্ট (২০১৪) এবং টেড ২ (২০১৫) প্রভৃতি ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। অভিনয়ে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য তিনি লোকার্নো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার, এমটিভি মুভি পুরস্কার, টিন চয়েস পুরস্কার সহ একাধিক পুরস্কার পেয়েছেন। ২০১০ সালে সাইফ্রেড ফোর্বসের "দ্য সেভেন্টিন স্টার টু ওয়াচ" তালিকায় যুক্ত হন। (বাকি অংশ পড়ুন...)