বহুভাষিকতা
কোন একজন ব্যক্তি দুই বা তার বেশি ভাষায় কথা বলতে ও বুঝতে সক্ষম হলে সেই ঘটনাকে বহুভাষিকতা (ইংরেজি: multilingualism) বলে। ঐ ব্যক্তিটিকে বহুভাষী বলে। বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ বহুভাষী।[১] বিশ্বায়ন আর বৈশ্বয়িক সাংস্কৃতির প্রয়োজনে বহুভাষিকতা ক্রমেই একটি সামাজিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।[২]
পরিভাষা
বহুভাষিকতার অর্থ হতে পারে:
স্বতন্ত্র বহুভাষাবাদ: একজন ব্যক্তির বিভিন্ন ভাষায় যোগাযোগ করার ক্ষমতা
সামাজিক বহুভাষাবাদ: একটি রাজ্য বা অঞ্চলে একাধিক ভাষার ব্যাপক ব্যবহার
প্রাতিষ্ঠানিক বহুভাষাবাদ: প্রতিষ্ঠানে একাধিক ভাষার ব্যবহার
সামাজিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক বহুভাষাবাদ প্রায়শই ব্যক্তিদের বহুভাষিকতার সাথে যুক্ত।
অনেক প্রকাশনায়, দ্বিভাষিকতা (দ্বিভাষাবাদ) এবং বহুভাষাবাদ (বহুভাষাবাদ বা বহুভাষাবাদ) সাধারণত পরস্পর বিনিময়যোগ্যভাবে ব্যবহৃত হয়। দ্বিভাষিকতা এবং বহুভাষাবাদের মধ্যে পার্থক্য শুধুমাত্র ভাষার সংখ্যার সাথে সম্পর্কিত। বেলজিয়াম, জার্মানি এবং সুইজারল্যান্ড সহ কিছু দেশে, বহুভাষিকতা শব্দটিকে দ্বিভাষিকতার চেয়ে পছন্দ করা হয়।
ডিগ্লোসিয়া এমন একটি সমাজের দ্বিভাষিকতাকে বর্ণনা করে যেখানে দুটি ভাষার বৈচিত্র্যের মধ্যে একটি স্পষ্ট কার্যকরী পার্থক্য রয়েছে যা সামাজিকভাবে আলাদাভাবে মূল্যবান।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "A Global Perspective on Bilingualism and Bilingual Education (1999), G. Richard Tucker, Carnegie Mellon University" (পিডিএফ)। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "The importance of multilingualism"। multilingualism.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১৬।
ভাষাবিজ্ঞান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |