ইরাক রাজতন্ত্র
ইরাক রাজতন্ত্র (আরবি: المملكة العراقية al-Mamlakah al-‘Irāqiyyah) উসমানীয় সাম্রাজ্যের পতনের পর ১৯২১ সালের ২৩ আগস্ট ব্রিটিশ প্রশাসনের অধীনে গঠিত হয়েছিল। লীগ অব নেশনসের মেন্ডেটের পর ১৯২০ সালে এটি ব্রিটেনের হস্তগত হলেও সেবছরের বিদ্রোহের কারণে মূল মেন্ডেট পরিকল্পনা বদলে ইঙ্গ-ইরাকি চুক্তির মাধ্যমে ও ব্রিটিশদের মিত্র হাশিমিদের অধীনে একটী অর্ধস্বাধীন রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৩০ সালে ইঙ্গ-ইরাকি চুক্তি (১৯৩০) স্বাক্ষর হয়। ১৯৩২ সালে ইরাক রাজতন্ত্র পূর্ণ স্বাধীনতা পায়।[১] হাশিমি শাসকদের অধীন স্বাধীন ইরাক রাজতন্ত্র তার পুরো সময়জুড়ে বেশ অস্থিতিশীলতার মধ্য দিয়ে গেছে। সুন্নি শাসিত ইরাকে এসিরিয়ান, ইয়াজিদি ও শিয়ারা অসন্তুষ্ট ছিল। ১৯৩৬ সালে প্রথম সামরিক অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার সময়জুড়ে কয়েকটি অভ্যুত্থান ঘটে এবং ১৯৪১ এ তা চরমে পৌছায়।
ইরাক রাজতন্ত্র المملكة العراقية al-Mamlakah al-‘Irāqiyyah | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১৯৩২–১৯৫৮ | |||||||||
অবস্থা | ব্রিটিশ আশ্রিত রাজ্য (১৯২১-১৯৩২) | ||||||||
রাজধানী | বাগদাদ | ||||||||
প্রচলিত ভাষা | আরবি এসিরিয়ান কুর্দি | ||||||||
ধর্ম | সুন্নি ইসলাম শিয়া ইসলাম খ্রিষ্টান ইহুদি ধর্ম ইয়াজদানিবাদ | ||||||||
সরকার | ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র ও সেকুলার রাষ্ট্র | ||||||||
বাদশাহ | |||||||||
• ১৯৩২–১৯৩৩ | প্রথম ফয়সাল | ||||||||
• ১৯৩৩–১৯৩৯ | গাজি | ||||||||
• ১৯৩৯–১৯৫৮ | দ্বিতীয় ফয়সাল | ||||||||
প্রধানমন্ত্রী | |||||||||
• ১৯২০-১৯২২ | আবদুর রহমান আল গিলানি (প্রথম) | ||||||||
• ১৯৫৮ | আহমেদ মুখতার বাবান (শেষ) | ||||||||
ঐতিহাসিক যুগ | যুদ্ধ মধ্যবর্তী সময়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, স্নায়ুযুদ্ধ | ||||||||
• যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে স্বাধীনতা | ৩ অক্টোবর ১৯৩২ | ||||||||
১ এপ্রিল ১৯৪১ | |||||||||
২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৫ | |||||||||
• আরব ফেডারেশন গঠন | ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮ | ||||||||
আয়তন | |||||||||
১৯৫৮ | ৪,৩৮,৩১৭ বর্গকিলোমিটার (১,৬৯,২৩৫ বর্গমাইল) | ||||||||
জনসংখ্যা | |||||||||
• ১৯৫৮ | ৬৪৮৮০০০ | ||||||||
|
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় রশিদ আলি আল-কাইলানির নেতৃত্বে গোল্ডেন স্কয়ার অফিসাররা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাজার অভিভাবক আবদুল্লাহর শাসন উৎখাত করে। নাৎসিপন্থি ইরাক সরকার ১৯৪১ সালের মে মাসে ইঙ্গ-ইরাকি যুদ্ধে মিত্রশক্তির কাছে পরাজিত হয়। ইরাক এরপর মিত্রশক্তির ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার হতে থাকে। একই সময় কুর্দি নেতা মোস্তফা বারজানি কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে একটি বিদ্রোহে নেতৃত্ব দেন। এটি ব্যর্থ হলে বারজানি ও তার অণুসারিরা সোভিয়েত ইউনিয়ন চলে যান।
১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে ইরাক জাতিসংঘে যোগ দেয় এবং আরব লীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হয়। ১৯৪৮ সালে ব্রিটিশদের সাথে সরকারের চুক্তির বিরুদ্ধে বাগদাদজুড়ে আল ওয়াসবাহ আন্দোলন নামক প্রতিবাদ শুরু হয়। কমিউনিস্টরা এতে সমর্থন দেয়। এতে সমর্থক বাড়তে থাকে। কিন্তু আরব লীগের অন্যান্য সদস্যদের সাথে ইরাকও ১৯৪৮ আরব-ইসরায়েলি যুদ্ধে যোগ দেয়ার পর সামরিক আইন জারি হলে তা বাধাগ্রস্ত হয়।
১৯৫৮ সালের ফেব্রুয়ারি জর্ডানের বাদশাহ হুসাইন বিন তালাল ও আবদুল্লাহ বিন আলি মিশর ও সিরিয়ার নতুন গঠিত ইউনিয়নের পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে দুই হাশিমি রাজতন্ত্রের মধ্যে ইউনিয়ন গড়ার প্রস্তাব করেন। এর ফলে সে বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি আরব ফেডারেশন গঠন করা হয়। একই বছর আবদুল করিম কাসেমের নেতৃত্বে সংঘটিত অভ্যুত্থানে রাজতন্ত্র উৎখাত হলে আরব ফেডারেশনের সমাপ্তি ঘটে।
স্বাধীনতা পূর্ব ব্রিটিশ প্রশাসন
সম্পাদনাপ্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত ইরাক উসমানীয় সাম্রাজ্যের অংশ ছিল। যুদ্ধের পর তা ব্রিটিশদের অধিকৃত অঞ্চলে পরিণত হয়। বেসামরিক শাসন চালু করার জন্য লীগ অব নেশনসের ক্লাস এ মেন্ডেট হিসেবে মেন্ডেটরি মেসোপটেমিয়া প্রস্তাব করা হয়। ১৯২০ সালে সেভ্রেস চুক্তির মাধ্যমে উসমানীয় সাম্রাজ্যের অঞ্চলগুলো বিভক্ত করে ফেলা হয়েছিল। শেষপর্যন্ত ১৯২০ সালের বিদ্রোহের ফলে পরিকল্পনা ভেস্তে যায়।
১৯২০ সালের মার্চে ফয়সাল বিন হুসাইনকে দামেস্কে সিরিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসে সিরিয়ার বাদশাহ ঘোষণা করা হয়েছিল। জুলাই মাসে ফরাসিরা তাকে উৎখাত করে। এরপর ফয়সালকে ইরাকের শাসন প্রদান করা হয়। ব্রিটিশ বিমানবাহিনীর হাতে এর কিছু সামরিক নিয়ন্ত্রণ ছিল। তাছাড়া ১৯৩২ সাল পর্যন্ত ইরাক ব্রিটিশ প্রশাসনের অধীনে ছিল।
যুদ্ধের পর ইরাকের বেসামরিক প্রশাসন মূলত হাই কমিশনার স্যার পারসি কক্স ও তার ডেপুটি কর্নেল আর্নল্ড উইলসন চালাতেন। নাজাফে একজন ব্রিটিশ অফিসার নিহত হলে প্রশাসন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হয়। ব্রিটিশ প্রশাসন তখনও উত্তরের পার্বত্য এলাকায় শাসন প্রতিষ্ঠিত করতে পারেনি। জাতীয়তাবাদিদের মধ্যে ফুসতে থাকা ক্রোধ এসময় ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল।
ইতিহাস
সম্পাদনাস্বাধীনতা
সম্পাদনাইঙ্গ-ইরাকি চুক্তি স্বাক্ষর ও মসুল প্রশ্নের সমাধান হওয়ার পর ইরাকের রাজনীতি নতুন দিকে মোড় নেয়। সুন্নি ও শিয়াদের গোত্রীয় জমিদার শেখরা ক্ষমতার জন্য শহুরে সুন্নি পরিবার এবং উসমানীয় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সেনা অফিসার ও আমলাদের সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়। ইরাকে নতুন প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক অবস্থা বিদেশিদের তৈরী এবং পূর্বে ইরাকে গণতন্ত্রের ধারণা ছিল না বলে বাগদাদের রাজনীতিবিদরা ন্যায়সঙ্গত বিবেচিত হননি। একারণে সংবিধান ও নির্বাচিত গণপরিষদ থাকলেও রাজনীতিবিদরা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সাথে মিত্রতায় আবদ্ধ হন। ব্যাপক ভিত্তিক রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের অনুপস্থিতির ফলে প্রথমদিককার জাতীয়তাবাদি আন্দোলন ইরাকের বৈচিত্রময় সামাজিক কাঠামোয় সুবিধা করতে পারেনি।
১৯৩০ সালের জুনে ইঙ্গ-ইরাকি চুক্তি (১৯৩০) স্বাক্ষরিত হয়। এতে দুই দেশের মধ্যে বৈদেশিক নীতির সকল ক্ষেত্রে পূর্ণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরামর্শ আদানপ্রদান, ঘনিষ্ঠ মিত্রতা এবং যুদ্ধের সময় পারস্পরিক সহায়তার কথা বলা হয়। আল হাবানিয়াহ ও বসরার নিকটের বিমানঘাটি ব্যবহার এবং দেশজুড়ে সেনা চলাচলের জন্য ব্রিটেনকে অনুমতি দেয়া হয়। পঁচিশ বছর মেয়াদি এই চুক্তি ইরাকের লীগ অব নেশনসে যোগ দেয়ার পর বলবৎ হওয়ার কথা ছিল। ১৯৩২ সালের ৩ অক্টোবর তা সংঘটিত হয়।
১৯৩২ সালে ইরাক বাদশাহ প্রথম ফয়সালের অধীনে পূর্ণ স্বাধীনতা পায়। তবে ব্রিটিশরা দেশে কিছু সামরিক ঘাঁটি রেখে দিয়েছিল। ১৯৩০ সালে স্বাক্ষরিত চুক্তির আওতায় ইরাককে স্বাধীনতা প্রদান করা হয়েছিল। স্বাধীনতাপ্রাপ্তি নিয়ে ইরাক ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে বেশ পরিমাণ রাজনৈতিক উত্তেজনা বিরাজ করছিল। স্বাধীনতার পর ইরাক সরকার কুয়েতকে ইরাকের অংশ ঘোষণা করে। ব্রিটিশরা কুয়েত দখল করার আগ পর্যন্ত তা উসমানীয়দের বসরা ভিলায়েতের অংশ ছিল বলে এই দাবি করা হয়। [২]
রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও সামরিক অভ্যুত্থান, ১৯৩৩-১৯৪১
সম্পাদনা১৯৩৩ সালে বাদশাহ ফয়সাল বিন হুসাইন মারা যাওয়ার পর তার ছেলে গাজি তার আসনে বসেন। ১৯৩৯ সালে একটী মোটর দুর্ঘটনায় গাজি মারা যান। আরব জাতীয়তাবাদি ও ইরাকি জাতীয়তাবাদিরা ব্রিটিশদের ইরাক ত্যাগ করার জন্য দাবি জানাচ্ছিল। কিন্তু যুক্তরাজ্য তাদের দাবি উপেক্ষা করে।
স্বাধীনতার পর ইরাকে ব্রিটিশ উপস্থিতি নিয়ে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে থাকে। ইরাকি সরকার ও রাজনীতিবিদরা বিভক্ত হয়ে পড়েন। একদিকে ছিলেন নুরি আস সাইদের মত নেতারা যারা ব্রিটিশ উপস্থিতি মেনে নিয়েছিলেন অন্যদিকে ছিলেন রশিদ আলি আল-কাইলানির মত নেতা যারা ব্রিটিশ বিরোধী মনোভাব পোষণ করতেন এবং দেশ থেকে ব্রিটিশ প্রভাব মুছে ফেলতে চাইতেন।[৩]
এই সময় বিভিন্ন জাতিগত ও ধর্মীয় গোষ্ঠী রাজনৈতিক ক্ষমতা অর্জন করতে সচেষ্ট হয়। তা কখনো সহিংসতায় রূপ নেয়। বকর সিদ্দিকির নেতৃত্বে সেনাবাহিনী তা রক্তক্ষয়ীভাবে দমন করে। ১৯৩৩ সালে সিমেলে গণহত্যায় কয়েকশত এসিরিয়ান মারা যায়। ১৯৩৫-১৯৩৬ ধারাবাহিক শিয়া বিদ্রোহ নিষ্ঠুরভাবে দমন করা হয়।[৪] উত্তরে কুর্দিদের বিদ্রোহ এবং জাবাল সিনজারে ইয়াজিদিদের বিদ্রোহও ১৯৩৫ সালে দমন করা হয়। পুরো সময়জুড়ে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার ফলে কয়েকবার সরকার বদল হয়। ১৯৩৬ সালে বকর সিদ্দিকি একটি অভ্যুত্থানের পর ক্ষমতায় আসেন। ১৯৩৬ থেকে ১৯৪১ সাল পর্যন্ত সামরিক বাহিনীর দাবি পূরণের জন্য সরকারের প্রতি চাপ প্রয়োগের উদ্দেশ্যে প্রধান সামরিক অফিসারদের নেতৃত্বে সামরিক বাহিনী পাঁচবার অভ্যুত্থান ঘটায়।[৩]
ইঙ্গ-ইরাকি যুদ্ধ এবং দ্বিতীয় ব্রিটিশ অধিকার
সম্পাদনা১৯৪১ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নুরি আস সাইদ ক্ষমতাচ্যুত হন এবং রশিদ আলি আল-কাইলানি নাৎসিপন্থি সরকারের প্রধানমন্ত্রী হন। আলি রাজতন্ত্র উচ্ছেদ করেননি। ১৯৩০ সালের চুক্তির অধীনে ব্রিটিশদের প্রাপ্ত সুবিধা সংকীর্ণ করার চেষ্টা চালান। ইরাকের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রতিষ্টিত করার জন্য রশিদ আলি নাৎসি জার্মানি ও ফেসিস্ট ইটালির সাহায্য আবেদন করেন।
৩০ এপ্রিল ইরাকের সেনাবাহিনী হাবানিয়াহ বিমান ঘাঁটির দক্ষিণে নিজেদের স্থাপন করে। কোনো বিমান উড্ডয়ন বা অবতরণ করতে পারবে না বলে একজন ইরাকি প্রতিনিধি পাঠানো হয়। ব্রিটিশরা এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে এবং ইরাকি সেনাবাহিনীর এলাকা ত্যাগের দাবি জানায়। আল্টিমেটামের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ব্রিটিশরা ইরাকি সেনাদের উপর বোমা হামলা শুরু করে এবং ইঙ্গ-ইরাকি যুদ্ধ শুরু হয়। ১৯৪১ এর ২ মে থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ইরাকি ও ব্রিটিশদের মধ্যে সহিংসতা চলতে থাকে।
ইরাকিদের পরাজয়ের পর জুন মাসের ২ তারিখ বাগদাদে ফারহুদ গণহত্যা সংঘটিত হয়। এতে ১৮০ জন ইহুদি মারা যায় এবং ইহুদি সম্প্রদায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
১৯৪১-১৯৫৮
সম্পাদনাইঙ্গ-ইরাকি যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর নুরি আস সাইদ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় কাজ শুরু করেন। ১৯৫৮ সালে রাজতন্ত্র উৎখাত ও তার নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি ইরাকের রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করেছেন। এই সময় ধরে নুরি আস সাইদ পশ্চিমাপন্থি নীতি অবলম্বন করেছেন।[৫]
প্রজাতন্ত্র ঘোষণা
সম্পাদনা১৯৫৮ সাল পর্যন্ত ইরাকের হাশিমি রাজতন্ত্র টিকে ছিল। এসময় ইরাকি সেনাবাহিনী পরিচালিত ১৪ জুলাই বিপ্লব বলে পরিচিত অভ্যুত্থানে রাজতন্ত্র উৎখাত করা হয়। বাদশাহ দ্বিতীয় ফয়সাল ও রাজপরিবারের অন্যান্য সদস্যদের হত্যা করা হয়। অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আবদুল করিম কাসেম ক্ষমতায় আসেন। তিনি বাগদাদ চুক্তি প্রত্যাহার করে নেন এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করেন।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Hunt, C. 2005
- ↑ Duiker, William J; Spielvogel, Jackson J. World History: From 1500. 5th edition. Belmont, California, USA: Thomson Wadsworth, 2007. Pp. 839.
- ↑ ক খ Ghareeb; Dougherty. Pp lvii
- ↑ Gareth Stansfield; Anderson, Liam D. (২০০৪)। The Future of Iraq : Dictatorship, Democracy or Division?। Basingstoke: Palgrave Macmillan। আইএসবিএন 1-4039-6354-1।
- ↑ Ghareeb; Dougherty. Pp lviii
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- Constitution of the Kingdom of Iraq ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ জুন ২০১৬ তারিখে
এই নিবন্ধটি বাংলায় অনুবাদ করা প্রয়োজন। এই নিবন্ধটি বাংলা ব্যতীত অন্য কোন ভাষায় লেখা হয়েছে। নিবন্ধটি যদি ঐ নির্দিষ্ট ভাষা ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে লেখা হয়ে থাকে তবে, অনুগ্রহ করে নিবন্ধটি ঐ নির্দিষ্ট ভাষার উইকিপিডিয়াতে তৈরি করুন। অন্যান্য ভাষার উইকিপিডিয়ার তালিকা দেখুন এখানে। এই নিবন্ধটি পড়ার জন্য আপনি গুগল অনুবাদ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এ ধরনের স্বয়ংক্রিয় সরঞ্জাম দ্বারা অনুবাদকৃত লেখা উইকিপিডিয়াতে সংযোজন করবেন না, কারণ সাধারণত এই সরঞ্জামগুলোর অনুবাদ মানসম্পন্ন হয় না। |