১৯৮৩–৮৪ সন্তোষ ট্রফি
১৯৮৩–৮৪ সন্তোষ ট্রফি ছিল সন্তোষ ট্রফির ৪০তম সংস্করণ, ভারতে ফুটবলের প্রধান রাজ্য প্রতিযোগিতা। এটি ১৯৮৪ সালের এপ্রিল মাসে তামিলনাড়ুর, মাদ্রাজে (বর্তমানে চেন্নাই) অনুষ্ঠিত হয়েছিল। গোয়া ফাইনালে পাঞ্জাবকে ১–০ গোলে পরাজিত করে তাদের দ্বিতীয়বারের মতো প্রতিযোগিতায় জয়লাভ করে, এবং পূর্ববর্তী সংস্করণে পশ্চিমবঙ্গের সাথে ট্রফি জিতে নেওয়ার পর তারা একমাত্র শিরোপা জয়ী হিসেবে প্রথম।[২] আর্নল্ড রদ্রিগেস এবং ক্যামিলো গনসালভেস (উভয় গোয়া) যথাক্রমে টুর্নামেন্টের সেরা ফরোয়ার্ড এবং সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন।[৩] গোলরক্ষক ব্রহ্মানন্দ শঙ্খওয়ালকার দ্বিতীয়বারের মতো গোয়া দলের অধিনায়ক ছিলেন। তিনি ক্লিন শিট দিয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করেন।[৪]
জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ | |
---|---|
বিবরণ | |
দেশ | ভারত |
তারিখ | ?? – ১৫ এপ্রিল ১৯৮৪ |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | গোয়া[১] (২য় শিরোপা) |
রানার-আপ | পাঞ্জাব |
পরিসংখ্যান | |
সেরা খেলোয়াড় | আর্নল্ড রদ্রিগেজ (গোয়া) |
গ্রুপ এ
সম্পাদনাঅব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | গোয়া | ৩ | ২ | ১ | ০ | ৩ | ০ | +৩ | ৫ | সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ |
২ | পাঞ্জাব | ৩ | ১ | ২ | ০ | ৪ | ১ | +৩ | ৪ | |
৩ | কর্ণাটক | ৩ | ০ | ২ | ১ | ২ | ৩ | −১ | ২ | |
৪ | তামিলনাড়ু | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৬ | −৫ | ১ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা;
পাঞ্জাব | ৩–০ | তামিলনাড়ু |
---|---|---|
|
কর্ণাটক | ১–১ | তামিলনাড়ু |
---|---|---|
|
|
গ্রুপ বি
সম্পাদনাঅব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | বাংলা | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ৬ | ১ | +৫ | ৬ | সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ |
২ | কেরালা | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৬ | ৭ | −১ | ৩ | |
৩ | মহারাষ্ট্র | ৩ | ০ | ২ | ১ | ৩ | ৪ | −১ | ২ | |
৪ | অন্ধ্রপ্রদেশ | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ৬ | −৩ | ১ |
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) গোল করা;
বাংলা | ২–০ | অন্ধ্রপ্রদেশ |
---|---|---|
|
কেরালা | ৩–২ | অন্ধ্রপ্রদেশ |
---|---|---|
|
|
কেরালা | ২–২ | মহারাষ্ট্র |
---|---|---|
|
|
মহারাষ্ট্র | ১–১ | অন্ধ্রপ্রদেশ |
---|---|---|
|
|
সেমি-ফাইনাল
সম্পাদনাদল ১ | সমষ্টি | দল ২ | ১ম লেগ | ২য় লেগ |
---|---|---|---|---|
গোয়া | ৬–০ | কেরালা | ১–০ | ৫–০ |
পাঞ্জাব | ২–২ (৪–২ পে.) | বাংলা | ২–২ | ০–০ (অ.স.প.) |
ম্যাচ
সম্পাদনাগোয়া মোট ৬–০ গোলের ব্যবধানে জিতেছিল।
মোট ২–২ গোলে সমান। পেনাল্টি শুটআউটে ৪–২ ব্যবধানে জয় পায় পাঞ্জাব। পাঞ্জাবের গোলরক্ষক সুরজিৎ সিং দ্বিতীয় ও তৃতীয় পেনাল্টি বাঁচিয়ে দেন।
ফাইনাল
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Mergulhao, Marcus (২১ মার্চ ২০২৩)। "Tough-tackling former Salgaocar defender Anthony Rebello no more"। timesofindia.indiatimes.com। The Times of India। TNN। ২০ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০২৩।
- ↑ Sengupta, Somnath (২৭ এপ্রিল ২০১৪)। "Legends Of Indian Football : Brahmanand Sankhwalkar"। thehardtackle.com। ২০১৪-০৪-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৮।
- ↑ "Football: Teamwork gives Goa the Santosh Trophy"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৮।
- ↑ Chandran, M. R. Praveen (১৮ মার্চ ২০১৭)। "'Standard of football in national c'ship falling', feels former goalkeeper Brahamanand Sankhwalkar"। Sportstarlive (ইংরেজি ভাষায়)। Sportstar। ১২ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৮।