১৯তম বাচসাস পুরস্কার
১৯তম বাচসাস পুরস্কার হল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি কর্তৃক প্রদত্ত বাচসাস পুরস্কারের উনবিংশতম আয়োজন। ১৯৯৭ সালের চলচ্চিত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সেরা অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এই আয়োজনে ১৮টি বিভাগে ১৭ জন বিজয়ীকে পুরস্কার প্রদান করা হয়।[১] দুখাই শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ সর্বাধিক ৫টি বিভাগে পুরস্কার অর্জন করে।
১৯তম বাচসাস পুরস্কার | ||||
---|---|---|---|---|
পুরস্কার দেওয়া হয় | ১৯৯৭ সালে চলচ্চিত্রশিল্পে গৌরবোজ্জ্বল ও অসাধারণ অবদানের জন্য | |||
পুরস্কার প্রদান করে | বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি | |||
আয়োজক | বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি | |||
প্রদান | ১৯৯৮ | |||
স্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ | |||
আলোকপাত | ||||
শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | দুখাই | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | রাইসুল ইসলাম আসাদ দুখাই | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | সুচরিতা হাঙ্গর নদী গ্রেনেড | |||
সর্বাধিক পুরস্কার | দুখাই (৫টি) | |||
|
বিজয়ীদের তালিকা
সম্পাদনাচলচ্চিত্র
সম্পাদনাবিভাগ | বিজয়ী | চলচ্চিত্র/অবদান |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | দুখাই | |
শ্রেষ্ঠ পরিচালক | খান আতাউর রহমান | এখনো অনেক রাত |
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | রাইসুল ইসলাম আসাদ | দুখাই |
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | সুচরিতা | হাঙ্গর নদী গ্রেনেড |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা | হুমায়ুন ফরিদী | উত্তর ফাল্গুনী |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী | চম্পা | পালাবি কোথায়? |
শ্রেষ্ঠ নারী কণ্ঠশিল্পী | রুমানা খান | এখনো অনেক রাত |
শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার | খান আতাউর রহমান | এখনো অনেক রাত |
শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার | মুশফিকুর রহমান গুলজার | সুখের ঘরে দুখের আগুন |
শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা | কাজী মোরশেদ | পালাবি কোথায়? |
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক | এম এ মোবিন | দুখাই |
শ্রেষ্ঠ চিত্রসম্পাদক | মুজিবুর রহমান দুলু | সুখের ঘরে দুখের আগুন |
শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক | মহিউদ্দীন ফারুক | দুখাই |
শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক | অরুণ বোস | দুখাই |
বিশেষ জুরি পুরস্কার | শহীদুল ইসলাম খোকন | পালাবি কোথায়? |
বিচারকমণ্ডলীর বিশেষ পুরস্কার | ডিপজল | "চলচ্চিত্রের মন্দা বাজার চাঙ্গা করার জন্য" |
বিশেষ পুরস্কার | ওস্তাদ জাহাঙ্গীর আলম | "মার্শাল আর্টের প্রবর্তন" |
সাংবাদিকতা
সম্পাদনা- এস এম পারভেজ স্মৃতি পুরস্কার - হারুনুর রশিদ খান ("চলচ্চিত্র সাংবাদিকতার জন্য")
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ জোয়াদ, আবদুল্লাহ (২০১০)। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র: পাঁচ দশকের ইতিহাস। ঢাকা: জ্যোতিপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৪৭৯-৪৮০। আইএসবিএন 984-70194-0045-9।