হেলেন ক্লার্ক
নিউজিল্যান্ডের ৩৭তম প্রধানমন্ত্রী
হেলেন এলিজাবেথ ক্লার্ক (ইংরেজি: Helen Elizabeth Clark, Order of New Zealand, জন্ম ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৫০) নিউজিল্যান্ডের ৩৭তম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি তিন মেয়াদে ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০৮ পর্যন্ত ক্ষমতাসীণ ছিলেন। ২০০৯ সালে তিনি ইউএনডিপির প্রশাসক হিসেবে মনোনীত হন।[৩]
মাননীয় হেলেন ক্লার্ক Order of New Zealand, Star of the Solomon Islands | |
---|---|
জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচীর প্রশাসক | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১৭ এপ্রিল ২০০৯ | |
মহাসচিব | বান কি মুন |
পূর্বসূরী | কেমাল ডারভিস |
নিউজিল্যান্ডের ৩৭তম প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৫ ডিসেম্বর ১৯৯৯ – ১৯ নভেম্বর ২০০৮ | |
সার্বভৌম শাসক | দ্বিতীয় এলিজাবেথ |
গভর্নর-জেনারেল | মাইকেল হার্ডি বয়েজ সিলভিয়া কার্টরাইট আনন্দ সত্যানন্দ |
ডেপুটি | জিম অ্যান্ডারটন মাইকেল কুলেন |
পূর্বসূরী | জেনি শিপলি |
উত্তরসূরী | জন কি |
২৭তম বিরোধীদলীয় নেতা | |
কাজের মেয়াদ ১ ডিসেম্বর ১৯৯৩ – ৫ ডিসেম্বর ১৯৯৯ | |
ডেপুটি | মাইকেল কুলেন |
পূর্বসূরী | মাইক মুর |
উত্তরসূরী | জেনি শিপলি |
নিউজিল্যান্ডের ১১তম উপ-প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৮ আগস্ট ১৯৮৯ – ২ নভেম্বর ১৯৯০ | |
প্রধানমন্ত্রী | জেফ্রি পালমার মাইক মুর |
পূর্বসূরী | জেফ্রি পালমার |
উত্তরসূরী | ডন ম্যাকিনন |
নিউজিল্যান্ডের ২৯তম স্বাস্থ্যমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৩০ জানুয়ারি ১৯৮৯ – ২ নভেম্বর ১৯৯০ | |
প্রধানমন্ত্রী | ডেভিড ল্যাং জেফ্রি পালমার মাইক মুর |
পূর্বসূরী | ডেভিড সেগিল |
উত্তরসূরী | সিমন আপটন |
মাউন্ট অ্যালবার্ট আসনের নিউজিল্যান্ড সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ২৮ নভেম্বর ১৯৮১ – ১৭ এপ্রিল ২০০৯[১] | |
পূর্বসূরী | ওয়ারেন ফ্রির |
উত্তরসূরী | ডেভিড শিয়ারার |
সংখ্যাগরিষ্ঠ | ১৪,৭৪৯[২] |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | হ্যামিলটন, নিউজিল্যান্ড | ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৫০
রাজনৈতিক দল | লেবার পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | পিটার ডেভিস |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় |
স্বাক্ষর |
বাংলাদেশে হেলেন
সম্পাদনা২০১০ সালের ৯ই ডিসেম্বর ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র (ইউআইএসসি) উদ্বোধনীর অংশ হয়ে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ভ্রমণ করেন নিউজিল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং ইউএনডিপি’র প্রশাসক (গ্লোবাল এ্যাডমিনিস্ট্রেটর) হেলেন ক্লার্ক। [৪]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Audrey Young (১৮ এপ্রিল ২০০৯)। "Haere ra Helen and Heather"।
- ↑ "Elections NZ 2005: Official Count Results – Mt Albert"। ৩১ জুলাই ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১২।
- ↑ http://www.un.org/sg/senstaff_details.asp?smgID=9
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১২।
আরও পড়ুন
সম্পাদনা- Edwards, Brian (২০০১)। Helen: Portrait of A Prime Minister। Auckland, [N.Z.]: Exisle Publishing। আইএসবিএন 0-908988-20-6।
- Kerr, Allan R. (c.2006)। Helen Clark: Prime Minister of New Zealand (3rd সংস্করণ)। Masterton, [N.Z.]: Capital Letters Pub.। আইএসবিএন 1-877177-57-1। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য)
- This is a book intended for children.
- Miller, Raymond; Mintrom, Michael (eds.) (c.2006)। Political leadership in New Zealand। Auckland, [N.Z.]: Auckland University Press। আইএসবিএন 1-86940-358-4। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য)
- A paper by John Henderson and Seishi Gomibuchi is entitled: "The leadership styles of Helen Clark and Don Brash."
- Williams, Tony (২০০৬)। 101 ingenious Kiwis: how New Zealanders changed the world। Auckland, [N.Z.]: Reed। আইএসবিএন 978-0-7900-1110-3।
- Helen Clark is profiled in a chapter entitled: " Helen Clark: first elected woman prime minister."
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- Helen Clark, UNDP Administrator
- Brief biography on the New Zealand Ministry for Culture and Heritage's "History online" website