হরিমোহন ঘোষ কলেজ
হরিমোহন ঘোষ কলেজ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ অঙ্গরাজ্যের রাজধানী কলকাতার গার্ডেনরিচ অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রাক-স্নাতক কলেজ। এই কলেজ ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে স্থাপিত হয়েছে, এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক অধিভুক্ত।
ধরন | প্রাক-স্নাতক কলেজ |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৬৩ |
অধিভুক্তি | কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় |
ঠিকানা | জে/২০৬, পাহাড়পুর রোড, রায় পাড়া , , , ৭০০০২৪ , ২২°৩২′৩২″ উত্তর ৮৮°১৭′১২″ পূর্ব / ২২.৫৪২১৯৬৯° উত্তর ৮৮.২৮৬৭২৯২° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহর |
ওয়েবসাইট | Harimohan Ghose College |
বিভাগসমূহ
সম্পাদনাবিজ্ঞান
সম্পাদনা- রসায়ন
- পদার্থবিদ্যা
- গণিত
- শারীরবিদ্যা
- উদ্ভিদবিদ্যা
কলা ও বাণিজ্য
সম্পাদনা- বাংলা
- ইংরেজি
- উর্দু
- ইতিহাস
- রাষ্ট্রবিজ্ঞান
- অর্থনীতি
- শিক্ষাবিজ্ঞান
- বাণিজ্য
স্বীকৃতি
সম্পাদনাহরিমোহন ঘোষ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত একটি কলেজ।
ছাত্র রাজনীতিতে পুলিশ আধিকারিকের মৃত্যু
সম্পাদনা২০১৩ খ্রিস্টাব্দের ১১ ফেব্রুয়ারি হরিমোহন ঘোষ কলেজ প্রচারের আলোয় এসেছিল, যখন কলকাতা পুলিশের অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর তাপস চৌধুরি কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুমুখে পতিত হন। এবিপি আনন্দের লাইভ টিভি ফুটেজ দেখিয়েছিল যে, শেখ সুহান বন্দুক থেকে ফায়ারিং করছে, যে কিনা ঘটনাস্থলে যথেষ্ঠ পুলিশ হাজির থাকা সত্ত্বেও পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিল।
কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি তথা তৃণমূল কংগ্রেসের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম প্রাথমিকভাবে ইঙ্গিত করেন যে, এই ফায়ারিংয়ের পিছনে কংগ্রেস গুন্ডাদের হাত আছে। কিন্তু টিভি ফুটেজ প্রকেশের পর এই ধারণা বদলে যায় এবং এটা নির্ধারিত হয় যে, কলেজে বন্দুক চালিয়েছিল যে শেখ সুহান, সে হল তৃণমূল পৌরপিতার সহায়ক মহম্মদ ইকবালের (মুন্না) ভাইপো। মুন্না পরবর্তীতে দেহরি-সোন থেকে গ্রেফতার হয়।
ছাত্র সংসদ নির্বাচন কবে হবে এব্যাপারটা শিক্ষকদের অজানা। তাঁদের অনুভব যে, "তাঁদের কথায় কান দেওয়া হচ্ছেনা বা পরামর্শ বিরক্তির কারণ হচ্ছে।" তাঁরা বলছেন, "গভর্নিং বডি কলেজের শিক্ষার মানোন্নয়নে কিছুই করছেনা।"
আরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- Harimohan Ghose College ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ মে ২০২২ তারিখে