স্বাধীন চলচ্চিত্র

স্বাধীন চলচ্চিত্র (ইংরেজি ভাষায়: Independent film) বলতে মূলধারার স্টুডিও তন্ত্রের বাইরে নির্মিত চলচ্চিত্রকে বোঝায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেত্রে হলিউড স্টুডিওর বাইরে নির্মিত কোন চলচ্চিত্রকেই স্বাধীন চলচ্চিত্র বলা যায়। একে সংক্ষেপে ইন্ডি ফিল্ম বলা হয়। একই সাথে স্বাধীন চলচ্চিত্র দ্বারা অবাণিজ্যিক শৈল্পিক চলচ্চিত্রকেও বোঝা যায় যেগুলো কাহিনীভিত্তিক মূলধারার হলিউড চলচ্চিত্র থেকে ভিন্ন ধরনের। অনেক সময় বড় কোন স্টুডিওর সহযোগী ছোট স্টুডিও (যেমন, সনি পিকচার ক্লাসিক্‌স) থেকে এই সিনেমাগুলো নির্মাণ করা হয়। কিন্তু কোন সিনেমার অর্ধেকের বেশি বাজেট যদি বড় কোন স্টুডিও থেকে আসে তাহলে তাকে স্বাধীন চলচ্চিত্র বলা যাবে না। ২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আবাসিক বক্স অফিস রাজস্বের শতকরা ১৫ ভাগই এসেছিল স্বাধীন চলচ্চিত্র থেকে। কনটেন্ট এবং স্টাইলের মাধ্যমে স্বাধীন চলচ্চিত্রগুলোকে সহজেই অন্যান্য ছবি থেকে আলাদা করা যায়। আর এতে পরিচালক বা লেখকের ব্যক্তিগত সৃজনশীল দৃষ্টিভঙ্গি খুব ভালভাবে প্রকাশিত হয়।

২০১৯ সালে বুয়েনস আইরেস-এর দ্য মেজার অফ ম্যানের স্ক্রিনিংয়ে চলচ্চিত্র নির্মাতা স্টাফেন ব্রিজা (ডান থেকে দ্বিতীয়) এবং রড্রিগো মোরেনো (বাম থেকে দ্বিতীয়)

১৯৯০ এবং ২০০০ এর দশকে স্বাধীন চলচ্চিত্রের দৃশ্য বিনির্মাণে বেশ কয়েকটি বিষয় কাজ করেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে: কম খরচের মধ্যে উচ্চ ক্ষমতার ডিজিটাল ভিডিও ক্যামেরা সংগ্রহ যা মূলধারার চলচ্চিত্রের ৩৫ মিমি ক্যামেরার সাথে প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতা করতে পারে। এর সাথে রয়েছে সহজে ব্যবহারযোগ্য সম্পাদনা সফ্‌টওয়্যার এবং বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে বেশি বেশি স্বাধীন চলচ্চিত্র প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা। এরকম একটি হচ্ছে সানড্যান্স চলচ্চিত্র উৎসব

বিখ্যাত স্বাধীন চলচ্চিত্রসমূহ

সম্পাদনা

আরও দেখুন

সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা