সৈয়দ রফিউল্লাহ খাঁন
সৈয়দ রফিউল্লাহ খাঁন ছিলেন মোগল বাংলার অন্তর্ভূক্ত সিলেট সরকারের নিয়োজিত ফৌজদার, মোগল বাদশাহ আওরঙ্গজেবের রাজত্ত্বকালে। সেসময় বাংলার সুবাহদার ছিলেন দোসরা ইব্রাহীম খাঁন।
সৈয়দ রফিউল্লাহ খাঁন | |
---|---|
সিলেটের ফৌজদার | |
কাজের মেয়াদ ১৬৯৩ | |
সার্বভৌম শাসক | আরঙ্গজেব |
গভর্নর | দ্বিতীয় ইবরাহিম খান |
পূর্বসূরী | ইনায়েতউল্লাহ খাঁন |
উত্তরসূরী | আহমদ মজিদ |
বর্ণনা
সম্পাদনা১৬৯৩ খ্রীষ্টাব্দে রফিউল্লাহ সিলেটের ফৌজদার ও ইনায়েতুল্লাহ খাঁনের উত্তরসূরি হলেন।[১] রফিউল্লাহ আতুয়াজান পরগণার শ্রী বৈশাখ বৈষ্ণবীকে কিছু জমি প্রদান করেন। তাছাড়া জানা যায় যে রফিউল্লাহ ঐতিহ্যবাহী শীক সোণাইতা পরগণার সোণারাম বৈষ্ণবকে কিছু জমি মদদ-ই-মাশ হিসাবে প্রদান করেন। তাঁর পুত্র দর্পনারায়ণ বৈষ্ণব উত্তরাধিকার সূত্রে জমিটি পরে পেয়েছিলেন।[২]
পরে, সিলেটের ফৌজদার হিসেবে রফিউল্লাহ খাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন আহমদ মজিদ।[৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ সৈয়দ মুর্তাজা আলী (১৯৬৫)। হজরত শাহ জালাল ও সিলেটের ইতিহাস। পৃষ্ঠা ২৯৭।
- ↑ অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি (২০০০)। শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত: উত্তরাংশ (Bangla ভাষায়)। Kotha। পৃষ্ঠা 198।
- ↑ বাংলা একাডেমি পত্রিকা। 9 (2): 35।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী ইনায়েতুল্লাহ খাঁন |
সিলেটের ফৌজদার ১৬৯৩ |
উত্তরসূরী আহমদ মজিদ |